ভাষার প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ (268 টি প্রশ্ন )
‘চলাকালে’ সঠিক শব্দ। চলাকালীন সময়ে বহুল প্রচলিত হলেও এটা বাহুল্যদোষে দুষ্ট।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

শুদ্ধ বাক্যঃ ব্যাধিই সংক্রামক, স্বাস্থ্য নয়।

অশুদ্ধ বাক্যগুলোর শুদ্ধরূপ হলঃ
জনস্থানে ধূমপান নিষেধ।
পরিবারের সকলে আজ একত্র।
গতকাল তাদের প্রথম বিবাহবার্ষিকী উদযাপিত হলো।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক প্রয়োগ ''দর্শকমণ্ডলী''

- বাকীগুলো বাহুল্যদোষে দুষ্ট।
বাহুল্য দোষ:
- প্রয়ােজনের অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার করলে বাক্যে বাহুল্য দোষ ঘটে।
- দুইবার বহুবচন বাচক চিহ্ন বা শব্দ ব্যবহার করলে শব্দ বাহুল্য দোষে দুষ্ট হয়।

A) পশ্চিমাঞ্চলের সব জেলাসমূহে 
B) নিম্নলিখিত সব শিক্ষার্থীগণ
C) সকল ছাত্রগণ


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
শুদ্ধবানান- সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সে, তুমি ও আমি = আমরা, 
সে ও তুমি = তোমরা৷
 
আমরা বাগানে যাব।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-b-নং অপশন এ বহুবচন  এর একাধিক ব্যবহার লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
-c-নং অপশন এ শব্দের যথার্থ প্রয়োগ লক্ষ্য করা যায় নি।
-d-নং অপশন এ সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রন লক্ষ্য করা যায়।
সুতারাং- শুদ্ধ বাক্যটি  হবে দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
"ফুল দেখতে খুবই সুন্দর" বা "ফুল দেখা খুবই সুন্দর" - এই দুটি বাক্যই ব্যাকরণগতভাবে সঠিক। "ফুল দেখিতে খুবই সুন্দর" বাক্যটি ব্যাকরণগতভাবে ভুল।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
এখানে শুদ্ধ বাক্য নয় → ‘অকারণে ঋণ করিওনা’। কারণ বাক্যটি গুরুচণ্ডালী (সাধু-চলিত মিশ্রণ) দোষে দুষ্ট হয়েছে। বাক্যটির শুদ্ধরূপ→ অকারণে ঋণ কর না। অপর তিনটি বাক্য শুদ্ধ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বিবিধ প্রকার দ্রব্য কিনলাম>বিবিধ দ্রব্য কিনলাম।
কাল পদক্ষেপ নেওয়া হবে > আগামীকাল পদক্ষেপ নেওয়া হবে
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অশুদ্ধ: আমি অপমান হয়েছি।
শুদ্ধ: আমি অপমানিত হয়েছি।

অশুদ্ধ: একটা গোপন কথা বলি
শুদ্ধ: একটা গোপনীয় কথা বলি।

অশুদ্ধ: আমি সাক্ষী দিয়েছি।
শুদ্ধ: আমি সাক্ষ্য দিয়েছি।

অশুদ্ধ: অধ্যায়ন ছাত্রদের তপস্যা।
শুদ্ধ: অধ্যয়নই ছাত্রদের তপস্যা।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
• শুদ্ধ বাক্য- সে সমস্ত কথা বিস্তারিতভাবে বলল
• সব উপদেষ্টামণ্ডলী > উপদেষ্টামণ্ডলী/সব উপদেষ্টা;
• পরবর্তীতে আপনি আসবেন > পরবর্তীকালে আপনি আসবেন;
• নিম্নলিখিত সব শিক্ষার্থীগণ > নিম্নলিখিত শিক্ষার্থীগণ/ নিম্নলিখিত সব শিক্ষার্থী।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- প্রয়োজনের অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার করলে বাহুল্য দোষ ঘটে এবং এর ফলে বাক্য তার যোগ্যতা গুণ হারিয়ে থাকে।যেমন- সকল মাছগুলোর দাম কত?।
- বাংলা ভাষায় একই বাক্যে দুইবার বহুবচন ব্যবহৃত হয় না।
- দুইবার বহুবচন বাচক চিহ্ন বা শব্দ ব্যবহার করলে শব্দ বাহুল্য দোষে দুষ্ট হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- অধীনী শব্দটি 'অধীন' শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ রূপ। কিন্তু 'অধীন' শব্দটি লিঙ্গ নিরপেক্ষ এবং পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। তাই এর স্ত্রীলিঙ্গ রূপ তৈরি করা অপ্রয়োজনীয় এবং ভুল।
- 'অধীনী' ছাড়া অন্য শব্দগুলি বাংলা ভাষায় স্বাভাবিক ও গ্রহণযোগ্য লিঙ্গভেদ নির্দেশক শব্দ।
- 'অভাগা' পুংলিঙ্গ এবং 'অভাগী' স্ত্রীলিঙ্গ - দুটিই বাংলা ভাষায় স্বীকৃত।
- 'অনাথ' পুংলিঙ্গ এবং 'অনাথা' স্ত্রীলিঙ্গ - উভয়ই গ্রহণযোগ্য।
- গোপী শব্দটি 'গোপ' শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ রূপ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
হিল্লোল - ঊর্মি, বীচি, তরঙ্গ, কল্লোল, ঢেউ, মহোর্মি, মহাতরঙ্গ, জোয়ার।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-তিনি আমার বইটি প্রকাশিত করেছেন এই বাক্যে ক্রিয়াজাত অপপ্রয়োগ 
দেখা যাচ্ছে। এর শুদ্ধ রুপ হল-
-তিনি আমার বইটি প্রকাশ করেছেন।
-কোথায় আমরা একত্রিত হব? বাক্যটির গঠন সংস্কৃতমতে ভুল হতে পারে, বাংলামতে ‘একত্রিত’ একটি শুদ্ধ শব্দ। 
বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধানে ‘একত্রিত’ শব্দটি প্রমিত হিসেবে নির্দেশিত হয়েছে। অতএব, একত্রিত অশুদ্ধ নয়, শুদ্ধ এবং প্রমিত।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

বৃক্ষমালা শব্দটি বচনজনিত অশুদ্ধ। এর সঠিক শব্দ-বৃক্ষরাজি
যেমনঃ
রাজি - বৃক্ষরাজি, তারকারাজি
মালা- পর্বতমালা, 
রাশি- বালিরাশি
কুল - বৃক্ষকুল, পক্ষিকুল, মাতৃকুল


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- প্রয়োজনের অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার করলে বাহুল্য দোষ ঘটে এবং এর ফলে বাক্য তার যোগ্যতা গুণ হারিয়ে থাকে।যেমন- সকল মাছগুলোর দাম কত?।
- বাংলা ভাষায় একই বাক্যে দুইবার বহুবচন ব্যবহৃত হয় না।
- দুইবার বহুবচন বাচক চিহ্ন বা শব্দ ব্যবহার করলে শব্দ বাহুল্য দোষে দুষ্ট হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সহসা শব্দের অর্থ- হঠাৎ, অকস্মাৎ, অতর্কিত ভাবে। কোনো বাক্যে এই শব্দটি শীঘ্র, তাড়াতাড়ি, সত্বর ইত্যাদি অর্থে ব্যবহার করা হলে তা প্রয়োগিক ভাবে ভুল হবে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সখ্য, সখিত্ব /বিশেষ্য পদ/ বন্ধুত্ব, মিত্রতা, মৈত্রী। আর এর সাথে 'তা’ (বিশেষ্য) প্রত্যয় যুক্ত করলে ‘সখ্যতা’ হয় যা বিশেষ্যের দ্বিত্ব প্রয়োগ অর্থাৎ বাহুল্য দোষ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পরস্পরতা বা ধারাবাহিকতা বোঝাতে: তুমি দিন দিন রোগা হয়ে যাচ্ছ। ওরা বাড়ি বাড়ি হেঁটে চাঁদা তুলছে। পাখিরা দলে দলে কলরব করছে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
নজরুল কবি একজন বড়- নজরুল একজন বড় কবি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
'ষ' ব্যবহারের নিয়ম:
১. অ, আ ভিন্ন অন্য স্বরধ্বনি এবং ক ও র-এর পরে প্রত্যয়ের স, ষ হয়। যেমন— ভবিষ্যৎ (ভ্‌ + অ + ব্‌ + ই +ৎ) এখানে ব-এর পরে ই, মুমূর্ষু, চক্ষুষ্মান, চিকীর্ষা ইত্যাদি। এ নিয়মের কারণেই ‘পুরস্কার’ বানানে শুধু ‘র্‌+অ’ থাকায় ‘স’ হয় কিন্তু ‘পরিষ্কার’ বানানে ‘র+ই’ থাকায় ‘ষ’ হয়। সেভাবেই তিরস্কার, আবিষ্কার, ধনুষ্টঙ্কার, নিষ্ঠুর, চতুষ্কোণ ইত্যাদি।
২. ই-কারান্ত এবং উ-কারান্ত উপসর্গের পর কতগুলো ধাতুতে ‘ষ’ হয়। যেমন – অভিসেক >অভিষেক, সুসুপ্ত > সুষুপ্ত, অনুসঙ্গ > অনুষঙ্গ, প্রতিসেধক > প্রতিষেধক, প্রতিস্থান > প্রতিষ্ঠান, অনুস্থান >অনুষ্ঠান, বিসম > বিষম, সুসমা > সুষমা ইত্যাদি।
৩. ‘ঋ’এবং ঋ কারের পর ‘ষ’ হয়। যেমন- ঋষি, কৃষক, উৎকৃষ্ট, দৃষ্টি, সৃষ্টি ইত্যাদি।
৪. তৎসম শব্দে ‘র’-এর পর ‘ষ’ হয়। যেমন- বর্ষা, ঘর্ষণ, বর্ষণ।

৫. ট-বর্গীয় ধ্বনির সঙ্গে ‘ষ’ যুক্ত হয়। যথা : কষ্ট, স্পষ্ট, নষ্ট, কাষ্ঠ, ওষ্ঠ ইত্যাদি।
৬. আরবি, ফারসি, ইংরেজি ইত্যাদি বিদেশি ভাষা থেকে আগত শব্দে ষ হয় না। এ সম্বন্ধে সতর্ক হতে হবে। যেমন- জিনিস, পোশাক, মাস্টার, পোস্ট ইত্যাদি। খ. সংস্কৃত ‘সাৎ প্রত্যয়যুক্ত পদেও ষ হয় না। যেমন- অগ্নিসাৎ, ধূলিসাৎ, ভূমিসাৎ ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0