- ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে 'ফলা' বলা হয়। - স্বরবর্ণের যেমন সংক্ষিপ্ত রূপকে 'কার' (যেমন: আ-কার, ই-কার) বলা হয়, তেমনই ব্যঞ্জনবর্ণ যখন অন্য ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে, বিশেষ করে নিচে যুক্ত হয়ে সংক্ষিপ্ত রূপ ধারণ করে, তখন তাকে ফলা বলে। - বাংলা ভাষায় ফলা ৬টি: য-ফলা (্য), ব-ফলা (্ব), ম-ফলা (্ম), র-ফলা (্র), ল-ফলা (্ল) এবং ন/ণ-ফলা (্ন/্ণ)।
- 'উষ্ম' শব্দের অর্থ হলো নিঃশ্বাস বা গরম বাতাস। - যে বর্ণগুলো উচ্চারণের সময় শ্বাসবায়ু যতক্ষণ থাকে, ততক্ষণ এদের উচ্চারণ প্রলম্বিত করা যায়, তাদের উষ্মবর্ণ বলে। - 'শ', 'ষ', 'স' এবং 'হ'—এই চারটি বর্ণ উষ্মবর্ণের অন্তর্ভুক্ত। - 'শ', 'ষ', 'স'—এই তিনটি বর্ণ উচ্চারণের সময় শিস দেওয়ার মতো শব্দ হয় বলে এদের শিসধ্বনিও বলা হয়ে থাকে।
অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে। - যেমন: - ষ্ণ = (ষ্+ণ); - গ + ধ = গ্ধ; - জ + ঞ = জ্ঞ; - ক্ষ = (ক্+ষ); - হ্ম = (হ্+ম); - গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
- বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ সংখ্যা ৫০টি। - বাংলা বর্ণমালায় ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা ৩৯টি। - বাংলা বর্ণমালায় স্বরবর্ণের সংখ্যা ১১টি। - বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ৮টি। - বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ১০টি। - ব্যঞ্জনবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ছাব্বিশটি (২৬)। - ব্যঞ্জনবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা ছয়টি (৬)। - ব্যঞ্জনবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা সাতটি (৭)। - স্বরবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ৬টি। - স্বরবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ১টি। - স্বরবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ৪টি।
- স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বর্ণের স্বরূপ স্পষ্ট দেখা যায়, তা-ই স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ। - যেমন: ম্প, ঙ্খ, প্ট, প্ত, প্প, ন্স, জ্ব, ঞ, ণ্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, ল্ট, ল্ড, ল্প, ফ, শ্চ, ইত্যাদি।
- অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে। - যেমন: - ষ্ণ = (ষ্+ণ); - গ + ধ = গ্ধ; - জ + ঞ = জ্ঞ; - ক্ষ = (ক্+ষ); - হ্ম = (হ্+ম); - গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ সংখ্যা ৫০টি। - বাংলা বর্ণমালায় ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা ৩৯টি। - বাংলা বর্ণমালায় স্বরবর্ণের সংখ্যা ১১টি। - বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ৮টি। - বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ১০টি। - ব্যঞ্জনবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ছাব্বিশটি (২৬)। - ব্যঞ্জনবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা ছয়টি (৬)। - ব্যঞ্জনবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা সাতটি (৭)। - স্বরবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ৬টি। - স্বরবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ১টি। - স্বরবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ৪টি।
- পাশাপাশি দুটি স্বরধ্বনি থাকলে দ্রুত উচ্চারণের সময় তা একটি সংযুক্ত স্বরধ্বনি রূপে উচ্চারিত হয়। - একসঙ্গে উচ্চারিত দুটো মিলিত স্বরধ্বনিকে যৌগিক স্বর বলে। - বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বর দুইটি। - যথা: ঐ (অ+ই) এবং ঔ (ও +উ)।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
'অ' একটি পূর্ণমাত্রার বর্ণ, স্বরবর্ণ এবং নিলীন বর্ণ।
- নিলীন অর্থ বিলীন বা নিমগ্ন থাকা । - ‘অ’ যখন কোনো ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে যুক্ত থাকে তখন তা ঐ ব্যঞ্জনের ভেতরে বিলীন/একাকার হয়ে থাকে, অর্থাৎ কোনো physical Existence থাকে না, তাই ‘অ’ কে নিলীণ বর্ণ বলা হয়। - যেমনঃ ক=ক+অ; খ=খ+অ; কল=ক+অ+ল; কল্=ক+অ+ল।
- স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বর্ণের স্বরূপ স্পষ্ট দেখা যায়, তা-ই স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ। - যেমন: ম্প, ঙ্খ, প্ট, প্ত, প্প, ন্স, জ্ব, ঞ, ণ্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, ল্ট, ল্ড, ল্প, ফ, শ্চ, ইত্যাদি।
- অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে। - যেমন: - ষ্ণ = (ষ্+ণ); - গ + ধ = গ্ধ; - জ + ঞ = জ্ঞ; - ক্ষ = (ক্+ষ); - হ্ম = (হ্+ম); - গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
- স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বর্ণের স্বরূপ স্পষ্ট দেখা যায়, তা-ই স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ। - যেমন: ম্প, ঙ্খ, প্ট, প্ত, প্প, ন্স, জ্ব, ঞ, ণ্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, ল্ট, ল্ড, ল্প, ফ, শ্চ, ইত্যাদি।
- অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে। - যেমন: - ষ্ণ = (ষ্+ণ); - গ + ধ = গ্ধ; - জ + ঞ = জ্ঞ; - ক্ষ = (ক্+ষ); - হ্ম = (হ্+ম); - গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
• কারবর্ণ: - স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে 'কার' বলে। - স্বরবর্ণের মােট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলাের নাম কারবর্ণ। এগুলো হলো: [ া, ি, ী, ু, ূ, ৃ, ে, ৈ, ে-া, ৈ-া ] - কারবর্ণের স্বতন্ত্র ব্যবহার নেই। এগুলাে ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়। - কোনাে ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসৃচিহ্ন না থাকলে ব্যঞ্জনটির সঙ্গে একটি অ আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। - 'অ' স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ নেই। - তাই 'অ' একটি নিলীন বর্ণ।
- নিলীণ অর্থ বিলীন বা নিমগ্ন থাকা । - ‘অ’ যখন কোনো ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে জুক্ত থাকে তখন তা ঐ ব্যঞ্জনের ভেতরে বিলীন/একাকার হয়ে থাকে, অর্থাৎ কোনো physical Existence থাকে না, তাই ‘অ’ কে নিলীণ বর্ণ বলা হয়। - যেমনঃ ক=ক+অ; খ=খ+অ; কল=ক+অ+ল; কল্=ক+অ+ল।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ - ৬টি ও ব্যঞ্জনবর্গ - ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
- যে কোনো ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণসমষ্টিকে সে ভাষার বর্ণমালা বলে। - বাংলা ভাষার বর্ণ সম্পর্কিত চিহ্ন বা প্রতীককে বাংলা বর্ণমালা বলে। - বাংলা বর্ণ মোট ৫০টি। - স্বরবর্ণ ১১টি ও ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি । - স্বরবর্ণগুলো হলো: অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ ।
'অ' একটি পূর্ণমাত্রার বর্ণ, স্বরবর্ণ এবং নিলীন বর্ণ।
- নিলীন অর্থ বিলীন বা নিমগ্ন থাকা । - ‘অ’ যখন কোনো ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে যুক্ত থাকে তখন তা ঐ ব্যঞ্জনের ভেতরে বিলীন/একাকার হয়ে থাকে, অর্থাৎ কোনো physical Existence থাকে না, তাই ‘অ’ কে নিলীণ বর্ণ বলা হয়। - যেমনঃ ক=ক+অ; খ=খ+অ; কল=ক+অ+ল; কল্=ক+অ+ল।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ ৬টি ব্যঞ্জনবর্গ ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
তাড়নজাত ধ্বনি - ড় ও ঢ় : ‘ড়’ ও ‘ঢ়’ উচ্চারণের সময় জিহবার অগ্রভাগের নিচের দিক বা তলদেশ ওপরের দাঁতের মাথায় বা দন্তমূলে দ্রুত আঘাত করে বা তাড়না করে উচ্চারিত হয়।এজন্য এদেরকে তাড়নজাত ধ্বনি বলে। - মূলত ‘ড’ ও ‘র’ দ্রুত উচ্চারণ করলে যে মিলিত রূপ পাওয়া যায় তাই ‘ড়’ এর উচ্চারণ। একইভাবে ‘ঢ়’, ‘ঢ’ ও ‘র’-এর মিলিত উচ্চারণ।
তাড়নজাত ধ্বনি - ড় ও ঢ় : ‘ড়’ ও ‘ঢ়’ উচ্চারণের সময় জিহবার অগ্রভাগের নিচের দিক বা তলদেশ ওপরের দাঁতের মাথায় বা দন্তমূলে দ্রুত আঘাত করে বা তাড়না করে উচ্চারিত হয়।এজন্য এদেরকে তাড়নজাত ধ্বনি বলে। - মূলত ‘ড’ ও ‘র’ দ্রুত উচ্চারণ করলে যে মিলিত রূপ পাওয়া যায় তাই ‘ড়’ এর উচ্চারণ। একইভাবে ‘ঢ়’, ‘ঢ’ ও ‘র’-এর মিলিত উচ্চারণ।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ ৬টি ব্যঞ্জনবর্গ ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ ৬টি ব্যঞ্জনবর্গ ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
• কারবর্ণ: - স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে 'কার' বলে। - স্বরবর্ণের মােট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলাের নাম কারবর্ণ। এগুলো হলো: [ া, ি, ী, ু, ূ, ৃ, ে, ৈ, ে-া, ৈ-া ] - কারবর্ণের স্বতন্ত্র ব্যবহার নেই। এগুলাে ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়। - কোনাে ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসৃচিহ্ন না থাকলে ব্যঞ্জনটির সঙ্গে একটি অ আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। - 'অ' স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ নেই। - তাই 'অ' একটি নিলীন বর্ণ।
অন্যদিকে • অনুবর্ণ: ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপের নাম অনুবর্ণ। অনুবর্ণের মধ্যে রয়েছে ফলা, রেফ ও বর্ণসংক্ষেপ।
• ফলা: ব্যঞ্জনবর্ণের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ অন্য ব্যঞ্জনের নিচে অথবা ডান পাশে ঝুলে থাকে, সেগুলোকে ফলা বলে। বাংলা বর্ণমালায় ফলা বর্ণ ৬টি। যেমন: - ন-ফলা, - ব-ফলা, - ম-ফলা, - য-ফলা, - র- ফলা, - ল-ফলা।
- বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরজ্ঞাপক দুটো বর্ণ রয়েছে: ঐ এবং ঔ। - বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনির সংখ্যা - পঁচিশটি। - বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনি ৭ টি। যথা- অ, আ, ই, উ, এ, ও, অ্যা।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।