|
|
'অ' একটি পূর্ণমাত্রার বর্ণ, স্বরবর্ণ এবং নিলীন বর্ণ।
- নিলীন অর্থ বিলীন বা নিমগ্ন থাকা । - ‘অ’ যখন কোনো ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে যুক্ত থাকে তখন তা ঐ ব্যঞ্জনের ভেতরে বিলীন/একাকার হয়ে থাকে, অর্থাৎ কোনো physical Existence থাকে না, তাই ‘অ’ কে নিলীণ বর্ণ বলা হয়। - যেমনঃ ক=ক+অ; খ=খ+অ; কল=ক+অ+ল; কল্=ক+অ+ল।
|
|
| |
|
|
|
যুক্তবর্ণ দুই প্রকার: ১. স্বচ্ছ ও ২. অস্বচ্ছ।
- স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বর্ণের স্বরূপ স্পষ্ট দেখা যায়, তা-ই স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ। - যেমন: ম্প, ঙ্খ, প্ট, প্ত, প্প, ন্স, জ্ব, ঞ, ণ্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, ল্ট, ল্ড, ল্প, ফ, শ্চ, ইত্যাদি।
- অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে। - যেমন: - ষ্ণ = (ষ্+ণ); - গ + ধ = গ্ধ; - জ + ঞ = জ্ঞ; - ক্ষ = (ক্+ষ); - হ্ম = (হ্+ম); - গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
যুক্তবর্ণ দুই প্রকার: ১. স্বচ্ছ ও ২. অস্বচ্ছ।
- স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বর্ণের স্বরূপ স্পষ্ট দেখা যায়, তা-ই স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ। - যেমন: ম্প, ঙ্খ, প্ট, প্ত, প্প, ন্স, জ্ব, ঞ, ণ্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, ল্ট, ল্ড, ল্প, ফ, শ্চ, ইত্যাদি।
- অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে। - যেমন: - ষ্ণ = (ষ্+ণ); - গ + ধ = গ্ধ; - জ + ঞ = জ্ঞ; - ক্ষ = (ক্+ষ); - হ্ম = (হ্+ম); - গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- ণ-ত্ব বিধান অনুসারে, ট-বর্গীয় (ট, ঠ, ড, ঢ) ধ্বনির আগে দন্ত্য-ন ব্যবহৃত হয়ে যুক্ত ব্যঞ্জন গঠিত হলে, সব সময় তা দন্ত্য-ন না হয়ে মূর্ধন্য-ণ হয়। - যেমন: ঘণ্টা, লণ্ঠন, কাণ্ড, কণ্টক, দণ্ড ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
• কারবর্ণ: - স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে 'কার' বলে। - স্বরবর্ণের মােট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলাের নাম কারবর্ণ। এগুলো হলো: [ া, ি, ী, ু, ূ, ৃ, ে, ৈ, ে-া, ৈ-া ] - কারবর্ণের স্বতন্ত্র ব্যবহার নেই। এগুলাে ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়। - কোনাে ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসৃচিহ্ন না থাকলে ব্যঞ্জনটির সঙ্গে একটি অ আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। - 'অ' স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ নেই। - তাই 'অ' একটি নিলীন বর্ণ।
|
|
| |
|
|
|
- নিলীণ অর্থ বিলীন বা নিমগ্ন থাকা । - ‘অ’ যখন কোনো ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে জুক্ত থাকে তখন তা ঐ ব্যঞ্জনের ভেতরে বিলীন/একাকার হয়ে থাকে, অর্থাৎ কোনো physical Existence থাকে না, তাই ‘অ’ কে নিলীণ বর্ণ বলা হয়। - যেমনঃ ক=ক+অ; খ=খ+অ; কল=ক+অ+ল; কল্=ক+অ+ল।
|
|
| |
|
|
|
শ, ষ, স এর উচ্চারণ: - শ কখনাে [শ]-এর মতাে উচ্চারিত হয়, কখনাে [স]-এর মতাে উচ্চারিত হয়। - স কখনাে [শ]-এর মতাে উচ্চারিত হয়, আবার কখনাে [স]-এর মতাে উচ্চারিত হয়। - ষ বর্ণের উচ্চারণ সব সময়ে [শ]।
উদাহরণ: - শ বর্ণের [শ] উচ্চারণ: শত [শতো], শসা [শশা]। - শ বর্ণের [স] উচ্চারণ: শ্রমিক [স্রোমিক্], শৃগাল [সৃগাল্]। - ষ বর্ণের [শ] উচ্চারণ: ভাষা [ভাশা], ষােলাে [শােলাে]। - স বর্ণের [শ) উচ্চারণ: সাধারণ [শাধারােন], সামান্য [শামান্নো] । - স বর্ণের [স] উচ্চারণ: আস্তে [আসতে], সালাম [সালাম্]।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি।
|
|
| |
|
|
|
মাত্রাহীন - ১০ টি। স্বরবর্ণ ৪টি ( এ,ঐ,ও,ঔ)। ব্যঞ্জনবর্গ ৬টি (ঙ,ঞ,ৎ,ং,ঃ, ঁ)
অর্ধমাত্রা - ৮টি। স্বরবর্ণ ১টি (ঋ) । ব্যঞ্জনবর্গ ৭টি ( খ,গ,ণ,থ,ধ,প,শ)।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ - ৬টি ও ব্যঞ্জনবর্গ - ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
|
|
| |
|
|
|
- 'অদ্য' শব্দটিতে 'অ' বর্ণের উচ্চারণ [ও] এর মতো হবে।
- 'অ' বর্ণের উচ্চারণ দুই রকম। যথা: [অ] এবং [ও] । সাধারণ উচ্চারণ [অ], কিন্তু পাশের ধ্বনির প্রভাবে [অ] কখনো কখনো [ও]-এর মতো উচ্চারিত হয়।
- ‘অ' বর্ণের স্বাভাবিক উচ্চারণ: অনেক [অনেক], কথা [কথা], অনাথ [অনাথ] ।
- ‘অ’ বর্ণের [ও] উচ্চারণ: অতি [ওতি], অণু [ওনু], পক্ষ [পোখো], অদ্য [ওদো]।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
যুক্তবর্ণ দুই রকম: ১. স্বচ্ছ ও ২. অস্বচ্ছ।
- স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বর্ণের স্বরূপ স্পষ্ট দেখা যায়, তা-ই স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ। - যেমন: ম্প, ঙ্খ, প্ট, প্ত, প্প, ন্স, জ্ব, ঞ, ণ্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, ল্ট, ল্ড, ল্প, ফ, শ্চ, ইত্যাদি।
- অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে। - যেমন: - ষ্ণ = (ষ্+ণ); - গ + ধ = গ্ধ; - জ + ঞ = জ্ঞ; - ক্ষ = (ক্+ষ); - হ্ম = (হ্+ম); - ত্থ = (ত+থ ); - গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- যে কোনো ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণসমষ্টিকে সে ভাষার বর্ণমালা বলে। - বাংলা ভাষার বর্ণ সম্পর্কিত চিহ্ন বা প্রতীককে বাংলা বর্ণমালা বলে। - বাংলা বর্ণ মোট ৫০টি। - স্বরবর্ণ ১১টি ও ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি । - স্বরবর্ণগুলো হলো: অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ ।
|
|
| |
|
|
|
'অ' একটি পূর্ণমাত্রার বর্ণ, স্বরবর্ণ এবং নিলীন বর্ণ। - নিলীন অর্থ বিলীন বা নিমগ্ন থাকা । - ‘অ’ যখন কোনো ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে যুক্ত থাকে তখন তা ঐ ব্যঞ্জনের ভেতরে বিলীন/একাকার হয়ে থাকে, অর্থাৎ কোনো physical Existence থাকে না, তাই ‘অ’ কে নিলীণ বর্ণ বলা হয়। - যেমনঃ ক=ক+অ; খ=খ+অ; কল=ক+অ+ল; কল্=ক+অ+ল।
মাত্রার উপর ভিত্তি করে বর্ণের সংখ্যা-
-মাত্রাহীন [ ১০ টি ] -স্বরবর্ণ : এ, ঐ,ও, ঔ : (৪ টি) - ব্যঞ্জনবর্ণ : ঙ, ঞ, ৎ, ং, ঃ, ঁ (৬ টি)
-অর্ধমাত্রা [ ৮ টি ] -স্বরবর্ণ : ঋ (১ টি)- ব্যঞ্জনবর্ণ : খ, গ, ণ, থ, ধ, প, শ (৭ টি)
-পূর্ণমাত্রা [ ৩২টি ] -স্বরবর্ণ : অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ (৬ টি)-ব্যঞ্জনবর্ণ : ২৬ টি
|
|
| |
|
|
|
মাত্রাহীন - ১০ টি। স্বরবর্ণ ৪টি ( এ,ঐ,ও,ঔ)। ব্যঞ্জনবর্গ ৬টি (ঙ,ঞ,ৎ,ং,ঃ)
অর্ধমাত্রা - ৮টি। স্বরবর্ণ ১টি (ঋ) । ব্যঞ্জনবর্গ ৭টি ( খ,গ,ণ,থ,ধ,প,শ)।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ ৬টি ব্যঞ্জনবর্গ ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
|
|
| |
|
|
|
উচ্চারণের সময় শব্দ মধ্যস্থিত কোনো বর্ণ দুবার উচ্চারিত হলে তাকে বর্ণ দ্বিত্ব বলে। যথা- ছোট>ছোট্ট, বড়>বড্ড, একেবারে>এক্কেবারে, এতটুকু>এত্তটুকু ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
বাংলা বর্ণমালায় অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ বর্ণ রয়েছে । অল্পপ্রাণ বর্ণ উচ্চারণে অ - যোগ করতে হয় আর মহাপ্রাণ বর্ণে অ+ হ উচ্চারণ করতে হয় ।যেমন - খ-অ+হ । ঝ- অ +হ্ন
|
|
| |
|
|
|
বাংলা বর্ণমালায় অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ বর্ণ রয়েছে । অল্পপ্রাণ বর্ণ উচ্চারণে অ - যোগ করতে হয় আর মহাপ্রাণ বর্ণে অ+ হ উচ্চারণ করতে হয় ।যেমন - খ-অ+হ । ঝ- অ +হ্ন
|
|
| |
|
|
|
- ক খ গ ঘ ঙ ঃ কণ্ঠ বা জিহ্বামূলীয় বর্ণ - চ ছ জ ঝ ঞ শ য য় ঃ তালব্য বর্ণ - ট ঠ ড ঢ ণ ষ র ড় ঢ় ঃ মূর্ধণ্য বা পশ্চাত দন্তমূলীয় বর্ণ - ত থ দ ধ ন ল স ঃ দন্ত বর্ণ - প ফ ব ভ ম ঃ ওষ্ঠ্য বর্ণ
|
|
| |
|
|
|
- ক খ গ ঘ ঙ ঃ কণ্ঠ বা জিহ্বামূলীয় বর্ণ - চ ছ জ ঝ ঞ শ য য় ঃ তালব্য বর্ণ - ট ঠ ড ঢ ণ ষ র ড় ঢ় ঃ মূর্ধণ্য বা পশ্চাত দন্তমূলীয় বর্ণ - ত থ দ ধ ন ল স ঃ দন্ত বর্ণ - প ফ ব ভ ম ঃ ওষ্ঠ্য বর্ণ
|
|
| |
|
|
|
-ক খ গ ঘ ঙ ঃ কণ্ঠ বা জিহ্বামূলীয় বর্ণ -চ ছ জ ঝ ঞ শ য য় ঃ তালব্য বর্ণ -ট ঠ ড ঢ ণ ষ র ড় ঢ় ঃ মূর্ধণ্য বা পশ্চাত দন্তমূলীয় বর্ণ -ত থ দ ধ ন ল স ঃ দন্ত বর্ণ -প ফ ব ভ ম ঃ ওষ্ঠ্য বর্ণ
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
মাত্রাহীন - ১০ টি। স্বরবর্ণ ৪টি ( এ,ঐ,ও,ঔ)। ব্যঞ্জনবর্গ ৬টি (ঙ,ঞ,ৎ,ং,ঃ)
অর্ধমাত্রা - ৮টি। স্বরবর্ণ ১টি (ঋ) । ব্যঞ্জনবর্গ ৭টি ( খ,গ,ণ,থ,ধ,প,শ)।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ ৬টি ব্যঞ্জনবর্গ ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
|
|
| |
|
|
|
মাত্রাহীন - ১০ টি। স্বরবর্ণ ৪টি ( এ,ঐ,ও,ঔ)। ব্যঞ্জনবর্গ ৬টি (ঙ,ঞ,ৎ,ং,ঃ)
অর্ধমাত্রা - ৮টি। স্বরবর্ণ ১টি (ঋ) । ব্যঞ্জনবর্গ ৭টি ( খ,গ,ণ,থ,ধ,প,শ)।
বাংলা বর্ণমালা মোট ৫০ টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯।
পূর্ণ মাত্রা - ৩২ টি। স্বরবর্ণ ৬টি ব্যঞ্জনবর্গ ২৬টি।
বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি - ৬টি। কোন বর্ণগুলোতে মাত্রা হবে না - এ এবং ঐ। বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ণ অঘোষ। বর্গের তৃতীয়,চতুর্থ, এবং পঞ্চম বর্ণ ঘোষ। বর্গের প্রথম ও তৃতীয় বর্ণ অল্পপ্রাণ। বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ মহাপ্রাণ।
|
|
| |
|
|
|
উচ্চারণের সময় শব্দ মধ্যস্থিত কোনো বর্ণ দুবার উচ্চারিত হলে তাকে বর্ণ দ্বিত্ব বলে। যথা-ছোট>ছোট্ট,বড়>বড্ড,একেবারে>এক্কেবারে,এতটুকু>এত্তটুকু ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
• একাধিক বর্ণ যুক্ত হয়ে যুক্তবর্ণ তৈরি হয়। যুক্ত হওয়া বর্ণ গুলোকে দেখে কখনো সহজে চেনা যায়, কখনো যায় না। যুক্তবর্ণ দুই রকমের হয়, - স্বচ্ছ, - অস্বচ্ছ।
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যুক্তবর্ণ: ঙ্ + গ = ঙ্গ, ন্ + ধ = ন্ধ, হ্ + উ = হু, হ্ + ঋ = হৃ, হ্ + ন = হ্ন, হ + ণ = হ্ণ, হ্ + ম = হ্ম, ণ্ + ড = ণ্ড।
|
|
| |
|
|
|
• ধ্বনির প্রতীককে বলা হয় বর্ণ। এই বর্ণ কানে শোনার বিষয়কে চোখে দেখার বিষয়ে পরিণত করে। ভাষার সবগুলো বর্ণকে একত্রে বলা হয় বর্ণমালা।
• বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ ৫০টি। স্বরবর্ণ ১১টি ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯ টি। • মাত্রাহীন বর্ণ- বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ ১০টি। এর মধ্যে স্বরবর্ণ ৪টি এ, ঐ, ও, ঔ এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৬টি (ঙ্ ঞ, ৎ, ং, ঃ, ঁ)। • অর্ধমাত্রা বর্ণ- বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ ৮ টি। এর মধ্যে স্বরবর্ণ ১টি (ঋ) এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৭টি ( খ, গ, ণ, থ, ধ, প, শ)। • পূর্ণমাত্রা বর্ণ- ৩২টি। এর মধ্যে স্বরবর্ণ ৬টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ২৬টি।
|
|
| |
|
|
|
• কারবর্ণ: - স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে 'কার' বলে। - স্বরবর্ণের মােট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলাের নাম কারবর্ণ। এগুলো হলো: [ া, ি, ী, ু, ূ, ৃ, ে, ৈ, ে-া, ৈ-া ] - কারবর্ণের স্বতন্ত্র ব্যবহার নেই। এগুলাে ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়। - কোনাে ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসৃচিহ্ন না থাকলে ব্যঞ্জনটির সঙ্গে একটি অ আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। - 'অ' স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ নেই। - তাই 'অ' একটি নিলীন বর্ণ।
অন্যদিকে • অনুবর্ণ: ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপের নাম অনুবর্ণ। অনুবর্ণের মধ্যে রয়েছে ফলা, রেফ ও বর্ণসংক্ষেপ।
• ফলা: ব্যঞ্জনবর্ণের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ অন্য ব্যঞ্জনের নিচে অথবা ডান পাশে ঝুলে থাকে, সেগুলোকে ফলা বলে। বাংলা বর্ণমালায় ফলা বর্ণ ৬টি। যেমন: - ন-ফলা, - ব-ফলা, - ম-ফলা, - য-ফলা, - র- ফলা, - ল-ফলা।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরজ্ঞাপক দুটো বর্ণ রয়েছে: ঐ এবং ঔ। - বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনির সংখ্যা - পঁচিশটি। - বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনি ৭ টি। যথা- অ, আ, ই, উ, এ, ও, অ্যা।
|
|
| |
|
|
|
- যে বর্ণে দ্যোতিত ধ্বনি অন্য ধ্বনির সঙ্গে মিলিত হয়ে একত্রে উচ্চারিত হয় তাকে বলা হয় পরাশ্রয়ী বর্ণ। - পরাশ্রয়ী বর্ণ তিনটি হলো: ং, ঃ, ঁ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- ক্ষ=ক্+ষ - হ্ম=হ্+ম - জ্ঞ=জ্+ঞ
- ত্ম= ত+ম
- সুতরাং অপশন (গ) ত্ম=ত্+ন ভুল
|
|
| |
|