|
|
-অনুজ্ঞা হল এমন একটি বাক্য যা কারও কাছ থেকে কিছু করার আহ্বান জানায়।
-উপরের বাক্যগুলির মধ্যে, কেবলমাত্র "এবার তোরা মানুষ হ" অনুজ্ঞা। এটি কারও কাছ থেকে কিছু করার আহ্বান জানায়, যা এই ক্ষেত্রে মানুষ হওয়া। বাকি বাক্যগুলি তথ্য দেয় এবং অনুজ্ঞা নয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
শুদ্ধ প্রয়োগঃ
স্বপরিবার>সপরিবারে
সমূল > মূল
স্বস্ত্রীক>সস্ত্রীক
|
|
| |
|
|
|
মধ্যরাত্রি > মধ্যরাত্র। এটি সমাসজনিত অশুদ্ধি।
|
|
| |
|
|
|
উপদেশ অর্থে বর্তমান কালের অনুজ্ঞা- সত্য গোপন করো না, আদেশ অর্থে বর্তমান কালের অনুজ্ঞা- কাজটি করে ফেলো, প্রার্থনা অর্থে বর্তমান কালের অনুজ্ঞা- আমার দরখাস্তটা পড়ুন।
|
|
| |
|
|
|
'কাজটি করে ফেলো'- এটি বর্তমান কালের অনুজ্ঞা। এই বাক্য দ্বারা 'আদেশ' বুঝানো হয়েছে। আদেশ অর্থে ভবিষ্যৎ কালের অনুজ্ঞা হলো- সদা সত্য কথা বলবে। অতীতকালের কোনো অনুজ্ঞা হয় না।
|
|
| |
|
|
|
বর্তমান কালের অনুজ্ঞার ব্যবহার- আদেশ- কাজটি করে ফেল। উপদেশ- সত্য গোপন করো না, প্রার্থনা- আমার দরখাস্তটি পড়ুন। অভিশাপ- মর, পাপিষ্ঠ।
|
|
| |
|
|
|
ক্রিয়ার যে ভাবে বক্তা কাউকে কিছু করতে আদেশ, অনুরোধ করে বা উপদেশ দান করে, তাকে অনুজ্ঞা ভাব বলে। উদাহরণ: - চুপ করো, - তুমি কাল যেও, - মিথ্যা বলবে না, - মন দিয়ে পড়ো, - ছাতাটা দিন তো ভাই ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
'চেষ্টা করো, সবই বুঝতে পারবে'- এটি একটি ভবিষ্যৎ কালের অনুজ্ঞা যা দ্বারা সম্ভাবনা বুঝায়। অন্যান্য অর্থে ব্যবহৃত ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞা- আদেশ- সদা সত্য কথা বলবে, বিধান অর্থে- রোগ হলে ওষুধ খাবে, অনুরোধ অর্থে- কাল একবার এসো।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
যে বাক্য দ্বারা আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, আবেদন, অনুরোধ ইত্যাদি বোঝায়, তাকে অনুজ্ঞা বা আদেশসূচক বাক্য বলে।
যেমনঃ
- সদা সত্য কথা বলবে।
- দয়া করে কথা বন্ধ রাখ।
|
|
| |
|
|
|
হাতের লক্ষী পায়ে ঠেলো না =এই বাক্যে হেলা করা বা অবজ্ঞা অর্থ প্রকাশ পেয়েছে । দাদা,কারো পায়ে ধরো না =এই বাক্যে তোষামতি অর্থ প্রকাশ পেয়েছে বড় সাহেবের পায়ে তেল দেয়া =আহ্লাদ করা প্রকাশ পেয়েছে উপোস করবো তবু কারো পা চাটবো না =আত্মসম্মান প্রকাশ পেয়ছে
|
|
| |
|
|
|
'রোগ হলে ওষুধ খাবে'- এটি ভবিষ্যৎ কালের অনুজ্ঞা যা বিধান অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়াও- আদেশ অর্থে- সদা সত্য কথা বলবে। সম্ভাবনা অর্থে- চেষ্টা করো, সবই বুঝতে পারবে। অনুরোধ অর্থে- কাল একবার এসো।
|
|
| |
|
|
|
সম্ভ্রমাত্মক, তুচ্ছাত্মকভেদে শ্রোতা পক্ষ বা মধ্যম পুরুষ এবং অন্য পক্ষ বা নাম পুরুষের ক্রিয়ার রূপের পরিবর্তন হয়। কিন্তু বক্তা বা উওম, পুরুষের ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন হয় না।
উদাহরণ- তোমরা যাও> আপনারা যান> তোরা যা, সে যায়> তিনি যান> এটা যায়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
ভীত, ভয়ার্ত, ভয়াল হলো বিশেষ্য 'ভয়' শব্দের বিশেষণ।
|
|
| |
|
|
|
লুব্ধক একটি বিশেষ্য পদ যার অর্থ নক্ষত্রমন্ডলবিশেষ, ব্যাধ। লুব্ধক হলো পৃথিবীর আকাশের উজ্জ্বলতম তারা।
|
|
| |
|
|
|
১. ষ্ণ = ষ+ণ
২. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)
৩. গ্ধ = গ + ধ
৪. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)
৫. ক্ত = ক + ত
|
|
| |
|
|
|
একাগ্র /বিশেষণ পদ/: এক বিষয়ে আসক্ত, বিণ. অনন্যমনা; একনিষ্ঠ; অভিনিবিষ্ট (একাগ্র মনে, একাগ্র চিত্ত)।
|
|
| |
|
|
|
অনির্দিষ্ট সর্বনাম : অনির্দিষ্ট বা পরিচয়হীন কোনো কিছু বোঝাতে যে সর্বনাম ব্যবহার করা হয়, তাকে অনির্দিষ্ট সর্বনাম বলে। যেমন—এখানে কেউ নেই। আমার কিছু বলার নেই।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
যে ক্রিয়াপদ দ্বারা বাক্যের (মনোভাব) সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ পায় তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে।
|
|
| |
|
|
|
যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্মকারক বলে। কর্ম দুই প্রকার: মুখ্য কর্ম ও গৌণ কর্ম
|
|
| |
|
|
|
পাক হানাদার বাহিনী যখন বুঝতে পারল তাদের পরাজয় নিশ্চিত ,তখন তারা এক ঘৃণ্য খেলায় মত্ত হয়ে বাঙালি জাতির সূর্যসন্তানদেরকে ১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর তাদের বাসা -বাড়ি অফিস থেকে তুলে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে ।যাদেরকে হত্যা করা হয় তাদের মধ্যে শহিদ বুদ্ধিজীবি মুনীর চৌধুরীও ছিলেন ।বর্তমানে বাংলাদেশে ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালিত হয় ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
প্রশ্নে প্রদত্ত 'পড়াতাম ' ক্রিয়াটি অব্যস্ততা অর্থে ব্যবহৃত হয় ,তাই এটি নিত্যবৃত্ত অতীত । অতীতকালে যে ক্রিয়া সাধারণ অভ্যস্ততা অর্থে ব্যবহৃত হয় ,তাকে নিত্যবৃত্ত অতীত কাল বলে । যেমন -আমরা তখন রোজ সকালে নদীর তীরে ভ্রমণ করতাম
|
|
| |
|
|
|
সংস্কৃত ব্যাকরণ = বি+আ+ √ কৃ + অন শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ বিশেষভাবে বিশ্লেষণ ।ভাষা ব্যবহারের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু নিয়মই হচ্ছে ব্যাকরণ । এক কথায় ব্যাকরণ হচ্ছে ভাষার সংবিধান
|
|
| |
|
|
|
যেসব শব্দ দ্রাবিড়, কোন অথবা এদেশের আদিম াধিবাসী অর্নাযদের ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় স্থান লাভ করেছে সেগুলোকে খাঁটি বাংলা শব্দ বা দেশী শব্দ বলে।যেমন-ঢেঁকি, ঢোল, কাঁটা, খোঁপা, ডিঙি, কুলা, টোপর, খোকা, খুকি, বাখারি, কড়ি, ঝিঙা, কয়লা, কাকা।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
স্থায়ী সত্য প্রকাশ, ঐতিহাসিক বর্তমান, কাব্য ভণিতা ও অনিশ্চয়তা প্রকাশে নিত্যবৃত্ত বর্তমান কালের প্রয়োগ হয় ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|