-দ্বিরুক্ত শব্দের অর্থ - দুবার উক্ত হয়েছে এমন। কোন কিছুর স্বাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতিবিশিষ্ট শব্দের রূপ কে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুইবার প্রয়োগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি বলে। যেমন:শারীরিক অস্বস্তিকর ভাবজ্ঞাপক দ্বিরুক্তি - কুট কুট ।পেটের ব্যথা, মাথাব্যথা, বা শরীরে চুলকানি হলে সাধারণত কুটকুট শব্দটি ব্যবহার করা হয়। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-অভিন্ন বা সামান্য পরিবর্তিত চেহারায় কোনাে শব্দ পরপর দুইবার ব্যবহৃত হলে তাকে শব্দদ্বিত্ব বলে। -শব্দদ্বিত্ব তিন ধরনের: অনুকার দ্বিত্ব, ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব ও পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব।
-অনুকার দ্বিত্বঃ পরপর প্রয়ােগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বলে। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও প্রায় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় শব্দটি অর্থহীন হয় এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয়, যেমন-অঙ্ক-টঙ্ক, আম-টাম, কেক-টেক, ঘর-টর
ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্বঃ কোনাে প্রাকৃতিক ধ্বনির অনুকরণে যেসব শব্দ তৈরি হয়, সেগুলােকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। যেমন –ঠন একটি ধ্বন্যাত্মক শব্দ। কোনাে ধাতব পদার্থের সঙ্গে অন্য কোনাে ধাতব পদার্থের সংঘর্ষে এই ধরনের ধ্বনি তৈরি হয়। ঠন শব্দটি পরপর দুই বার বা কখনাে ততােধিক বার ব্যবহৃত হলে ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব সৃষ্টি হয়। যেমন –কুটুস-কুটুস, খক খক, খুটুর-খুটুর, টুং টুং, ঠুক ঠুক, ধুপ ধুপ, দুম দুম, ঢং ঢং, ইত্যাদি।
পুনরাবৃত্ত দ্বিত্বঃ পুনরায় আবৃত্ত হলে তাকে পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বলে। পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বিভক্তিহীন বা বিভক্তিযুক্ত হতে পারে। যেমন – জ্বর জ্বর, পর পর, কবি কবি, হাতে হাতে, কথায় কথায়, জোরে জোরে ইত্যাদি।
(নবম-দশম শ্রেনীর পুরাতন বইয়ে এই অধ্যায়টার নাম ছিল দ্বিরুক্ত শব্দ এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে একই বলা হলেও নতুন বইয়ে এই অধ্যায়ের নাম শব্দদ্বিত্ব এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে আলাদাভাবে দেখানো হয়েছে)
লাল লাল পুনরায় আবৃত্ত বিশেষণযোগে গঠিত দ্বিত শব্দ। পুনরাবৃত্ত দ্বিত বিভক্তিহীন বা বিভক্তিযুক্ত হতে পারে ।যেমনঃ - জোরেজোরে (বিভক্তিযুক্ত ) - ঘুম ঘুম (বিভক্তিহীন) ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
একই বিভক্তি যুক্ত পদের পরপর দুবার ব্যবহারকে পদের দ্বিরুক্তি বা পদাত্মক দ্বিরুক্তি বলে। দুটি পদে একই বিভক্তি প্রয়োগ করা হয়, শব্দ দুটি ও বিভক্তি অপরিবর্তিত থাকে। যেমন- ঘরে ঘরে লেখাপড়া হচ্ছে। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পরপর প্রয়োগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বা বিকারজাত দ্বিত্ব বলে, এখানে 'বিকার' অর্থ বিকৃতি বুঝায়। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও প্রায় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় শব্দটি অর্থহীন হয় এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয় ।তাতে শব্দকে খানিকটা অনির্দিষ্ট,সাধারণ বা গুরুত্বহীন করা হয়।
- একই শব্দ পরপর দুই বার ব্যবহৃত হলে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে ।
দ্বিরুক্ত শব্দের প্রকারভেদ দ্বিরুক্ত শব্দ মূলত তিন প্রকার। যথা : ক. শব্দের দ্বিরুক্তি : একই শব্দ দুবার ব্যবহারকে শব্দের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ভালো ভালো ফল, ফোঁটা ফোঁটা পানি, বড় বড় দালান ইত্যাদি।
খ. পদের দ্বিরুক্তি : একই পদ দুবার ব্যবহার হলে তাকে পদের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ঘরে ঘরে, দেশে দেশে, মনে মনে ইত্যাদি।
-অভিন্ন বা সামান্য পরিবর্তিত চেহারায় কোনাে শব্দ পরপর দুইবার ব্যবহৃত হলে তাকে শব্দদ্বিত্ব বলে। -শব্দদ্বিত্ব তিন ধরনের: অনুকার দ্বিত্ব, ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব ও পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব।
-অনুকার দ্বিত্বঃ পরপর প্রয়ােগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বলে। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও প্রায় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় শব্দটি অর্থহীন হয় এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয়, যেমন-অঙ্ক-টঙ্ক, আম-টাম, কেক-টেক, ঘর-টর
ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্বঃ কোনাে প্রাকৃতিক ধ্বনির অনুকরণে যেসব শব্দ তৈরি হয়, সেগুলােকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। যেমন –ঠন একটি ধ্বন্যাত্মক শব্দ। কোনাে ধাতব পদার্থের সঙ্গে অন্য কোনাে ধাতব পদার্থের সংঘর্ষে এই ধরনের ধ্বনি তৈরি হয়। ঠন শব্দটি পরপর দুই বার বা কখনাে ততােধিক বার ব্যবহৃত হলে ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব সৃষ্টি হয়। যেমন –কুটুস-কুটুস, খক খক, খুটুর-খুটুর, টুং টুং, ঠুক ঠুক, ধুপ ধুপ, দুম দুম, ঢং ঢং, ইত্যাদি।
পুনরাবৃত্ত দ্বিত্বঃ পুনরায় আবৃত্ত হলে তাকে পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বলে। পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বিভক্তিহীন বা বিভক্তিযুক্ত হতে পারে। যেমন – জ্বর জ্বর, পর পর, কবি কবি, হাতে হাতে, কথায় কথায়, জোরে জোরে ইত্যাদি।
(নবম-দশম শ্রেনীর পুরাতন বইয়ে এই অধ্যায়টার নাম ছিল দ্বিরুক্ত শব্দ এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে একই বলা হলেও নতুন বইয়ে এই অধ্যায়ের নাম শব্দদ্বিত্ব এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে আলাদাভাবে দেখানো হয়েছে)
বাংলা ভাষায় কোন শব্দ , পদ বা অনুকার শব্দ দুই বার ব্যবহৃত হয়ে যখন অন্য কোন সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে । যেমন -ভালো ভালো , বড় বড় , হাতে হাতে ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কোনো কিছুর সবাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতি বিশিষ্ট শব্দের রুপকে ধবনাত্মক শব্দ বলে। এ জাতীয় ধবনাত্মক শব্দের দুবার প্রয়োগের নাম ধ্বনিজ্ঞাপক দ্বিরুক্ত। কড়-কড়, কড়-মড় - অব্যয়; মেঘের শব্দ বা কঠিন জিনিস চিবানোর শব্দ। কড়-কড়ে . 1 শুকনো (কড়কড়ে ভাত); 2 ভঙ্গুর; 3 যা চিবালে কড়কড় করে। কড়-কড়ানি, কড়-মড়ানি বি. কড়কড় বা কড়মড় শব্দ।
এখানে কড়কড় ধ্বনিবাচক দ্বিরুক্ত শব্দ বা অনুকার অব্যয়। ধ্বনিবাচক বা ধ্বন্যাতক শব্দ ধ্বনির অনুরণন বোঝায়। কোনো কিছু শুকিয়ে অত্যন্ত শক্ত হলে তা ভাঙলে যে শব্দ হয় কড়কড় দ্বারা তা বোঝানো হয়। মরমর যদি মর্মর হতো তাহলে তখন তা ধ্বনিবাচক দ্বিরুক্তি হতো। কারণ মর্মর দ্বারা পাতা ভাঙার আওয়াজ বোঝানো হয়।--এই ব্যাখ্যাটি যোগ করেছেন (দেলোওয়ার হোসেন) ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কোন কিছুর স্বাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতি বিশিষ্ট শব্দের রুপকে ধনাত্মক শব্দ বলে। এজাতীয় ধনাত্মক শব্দের দুইবার প্রয়োগের নাম ধনাত্মক দ্বিরুক্তি। ধনাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব, আধিক্য ইত্যাদি বোঝায়। ধনাত্মক দ্বিরুক্তি এর কয়েকটি উদাহরণ হল: ঝম ঝম, হু হু, কুহু কুহু, মর মর, মিন মিন, ঠা ঠা, কুট কুট ইত্যাদি। ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- যে সকল অব্যয় রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, তাকে অনুকার অব্যয় বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে। - এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুবার প্রয়োগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি। ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব বা আধিক্য ইত্যাদি বোঝায়। - যেমন: বাতাসের গতি → শন শন; মেঘের গর্জন → গুড় গুড়; কোকিলের রব → কুহু কুহু । ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
একই শব্দ পরপর দুই বার ব্যবহৃত হলে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে । যেমন -আমার জ্বর জ্বর লাগছে (এখানে ঠিক জ্বর নয়, জ্বরের ভাব অর্থে প্রয়োগ হয়েছে ) । ক্রিয়াবাচক শব্দের দ্বিরুক্তি যোগে গঠিত বিশেষণ রুপ: এ দিকে রোগীর তো যায় যায় অবস্থা ।
দ্বিরুক্ত শব্দের প্রকারভেদ দ্বিরুক্ত শব্দ মূলত তিন প্রকার। যথা : ক. শব্দের দ্বিরুক্তি : একই শব্দ দুবার ব্যবহারকে শব্দের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ভালো ভালো ফল, ফোঁটা ফোঁটা পানি, বড় বড় দালান ইত্যাদি।
খ. পদের দ্বিরুক্তি : একই পদ দুবার ব্যবহার হলে তাকে পদের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ঘরে ঘরে, দেশে দেশে, মনে মনে ইত্যাদি।
✅ অনেকের অনুরোধে ৩০০টাকায়/৬ মাস মেয়াদী Full App Access অফারের মেয়াদ ১০জানুয়ারি, ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আর অফার মেয়াদ বাড়ানো হবে না।
✅ অ্যাপ এর current version -এ আপনাদের বেশিরভাগ মনে করতেছেন 'প্রশ্ন ব্যাংক' বাটনে শুধু বিষয়ভিত্তিক ভাবে প্রশ্ন দেওয়া আছে, যা ভুল। প্রতিটি বিষয়ের প্রশ্নগুলোকে বিষয়, টপিক ও সাব-টপিক ভিত্তিকভাবে সাজানো হয়েছে। টপিক বা সাব-টপিক দেখার জন্য "প্রতি বিষয়ের ডান পাশ [→] দেখতে পারবেন।
✅ প্রতি সপ্তাহের রিসেন্ট জব শুলুশন্স সবার জন্য ফ্রি থাকবে।
✅ ৪৭তম বিসিএস প্রস্তুতির MyExaminer অ্যাপ -এ মেগা আয়োজনে নিচের রুটিনে আলাদা কোর্সে নিয়মিত পরীক্ষা হচ্ছে, - টপিক ভিত্তিক ১২০ দিনের রুটিন (মোট পরীক্ষা ৬০টি) - টপিক ভিত্তিক ২২০ দিনের রুটিন - বাংলা ভাষা ও সাহিত্য - ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য - গণিত ও মানসিক দক্ষতা - প্রতি সপ্তাহে একটি বিষয়ের পুরো সিলেবাসের উপর একটি পরীক্ষা (এটি ফ্রি) - প্রতি সপ্তাহে একটি ফুল মডেল টেস্ট (আপকামিং)
এই আয়োজনে ৬ মাসের Full App Access প্যাকেজ ৫০% ডিসকাউন্টে ৩০০টাকা। অফার চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
✅ চাকরির জন্য ৮০০ টাকা বিনিয়োগ তেমন কিছুই নয়। মাত্র ৮০০ টাকায়( ডিসকাউন্টেড প্রাইস, রেগুলার প্রাইস ১৪০০টাকা) দুই বছর মেয়াদী প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করে নিশ্চিন্তে নিয়মিত পরীক্ষা দিন। প্যাকেজ সাবস্ক্রাইভ করতে 'পেমেন্ট' বাটনে ক্লিক করুন, আমাদের আরও আছে ১, ৩, ৬ মাস বা ১ বছরের প্যাকেজ। মাত্র ৩ মাস পরে নিজেকে চিনতে পারবেন, আপনার প্রস্তুতি অনেক এগিয়েছে। প্যাকেজ সাবস্ক্রাইব করতে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন? আরও কয়েকটি অ্যাপ দেখে তারপর সাবস্ক্রাইব করবেন? এতে আপনার ক্ষতি, সময় নষ্ট করে আপনাকে এখানেই আসতে হবে। কারণ:
- আমরা পরীক্ষায় কমন আসা প্রশ্ন নিয়ে সেট তৈরি করি। - বাজারে প্রচলিত সব ভালো বই থেকে প্রতিটি ছোট ছোট টপিক থেকে প্রশ্ন করা হয়। - প্রশ্ন ব্যাংকে ডুপ্লিকেট প্রশ্ন পাবেন না। - প্রতিটি প্রশ্নের বিস্তারিত ব্যাখ্যা রয়েছে। - অ্যাপের পরবর্তী আপডেটে জব সলিউশনস প্রশ্ন বিষয়ভিত্তিক, টপিকভিত্তিক ও সাব-টপিকভিত্তিক পাবেন। - এত বেশি পরিমাণ জব সলিউশনস সেট আছে যা শেষ করতে পারলে আপনি সেরা হবেন। - প্রয়োজনীয় সকল লেকচার শীট পর্যায়ক্রমে আপলোড করা হচ্ছে। - আমরা ২০১৮ সাল থেকে নিয়মিত সেবা দিয়ে আসছি। - অ্যাপে অনেক ফিচার রয়েছে যা আপনার প্রস্তুতিকে দ্রুত, কার্যকর এবং গতিশীল করে তুলবে।
☮ ৪৬তম বিসিএস -এ MyExaminer অ্যাপ থেকেঃ - সরাসরি কমনঃ ৮৮টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৫৩টি - নিয়মের মধ্যেঃ ৩১টি - কমন পড়েনিঃ ২৮টি ☮বিষয়ভিত্তিক পর্যালোচনা-------------- ● বাংলা সাহিত্যঃ - সরাসরি কমনঃ ১৩টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৪টি - কমন পড়েনিঃ ৩টি ● বাংলা ভাষাঃ - সরাসরি কমনঃ ২টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১১টি - কমন পড়েনিঃ ২টি ● ইংরেজি সাহিত্যঃ - সরাসরি কমনঃ ৯টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১টি - কমন পড়েনিঃ ০টি ● ইংরেজি গ্রামারঃ - সরাসরি কমনঃ ৪টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১১টি - নিয়মের মধ্যেঃ ৭টি - কমন পড়েনিঃ ২টি ● বাংলাদেশ বিষয়াবলিঃ - সরাসরি কমনঃ ১৯টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৮টি - কমন পড়েনিঃ ৩টি ● আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিঃ - সরাসরি কমনঃ ১৯টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ১টি - কমন পড়েনিঃ ৭টি ● সাধারণ বিজ্ঞানঃ - সরাসরি কমনঃ ৭টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৩টি - কমন পড়েনিঃ ৫টি ● কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তিঃ - সরাসরি কমনঃ ৭টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ৬টি - কমন পড়েনিঃ ২টি ● গাণিতিক যুক্তিঃ - সরাসরি কমনঃ ০টি - নিয়মের মধ্যেঃ ১৪টি - কমন পড়েনিঃ ১টি ● মানসিক দক্ষতাঃ - সরাসরি কমনঃ ২টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ২টি - নিয়মের মধ্যেঃ ১০টি - কমন পড়েনিঃ ১টি ● নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনঃ - সরাসরি কমনঃ ৬টি - ব্যাখ্যা থেকেঃ ২টি - কমন পড়েনিঃ ২টি