দ্বিরুক্ত শব্দ (143 টি প্রশ্ন )
বাংলা ভাষায় বিভক্তিযুক্ত একটি পদের দুবার ব্যবহারকে পদাত্মক দ্বিরুক্তি বলে। যেমন- হাটে হাটে বিকিয়ে তোর ভরা আপণ। ভয়ে ভয়ে এগিয়ে গেলাম। এ দুই বাক্যে পদাত্মক দিরুক্তির প্রয়োগ ঘটেছে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ঠা ঠা = গরমের তীব্রতা বোঝায়,
কা কা = কাকের ডাক,
খাঁ খাঁ = শূন্যতা বুঝায়।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-দ্বিরুক্ত শব্দের অর্থ - দুবার উক্ত হয়েছে এমন। কোন কিছুর স্বাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতিবিশিষ্ট শব্দের রূপ কে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুইবার প্রয়োগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি বলে।
যেমন:শারীরিক অস্বস্তিকর ভাবজ্ঞাপক দ্বিরুক্তি - কুট কুট ।পেটের ব্যথা, মাথাব্যথা, বা শরীরে চুলকানি হলে সাধারণত কুটকুট শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-অভিন্ন বা সামান্য পরিবর্তিত চেহারায় কোনাে শব্দ পরপর দুইবার ব্যবহৃত হলে তাকে শব্দদ্বিত্ব বলে।
-শব্দদ্বিত্ব তিন ধরনের: অনুকার দ্বিত্ব, ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব ও পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব। 
-অনুকার দ্বিত্বঃ পরপর প্রয়ােগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বলে। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও প্রায় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় শব্দটি অর্থহীন হয় এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয়, যেমন-অঙ্ক-টঙ্ক, আম-টাম, কেক-টেক, ঘর-টর
 
ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্বঃ কোনাে প্রাকৃতিক ধ্বনির অনুকরণে যেসব শব্দ তৈরি হয়, সেগুলােকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। যেমন –ঠন একটি ধ্বন্যাত্মক শব্দ। কোনাে ধাতব পদার্থের সঙ্গে অন্য কোনাে ধাতব পদার্থের সংঘর্ষে এই ধরনের ধ্বনি তৈরি হয়। ঠন শব্দটি পরপর দুই বার বা কখনাে ততােধিক বার ব্যবহৃত হলে ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব সৃষ্টি হয়। যেমন –কুটুস-কুটুস, খক খক, খুটুর-খুটুর, টুং টুং, ঠুক ঠুক, ধুপ ধুপ, দুম দুম, ঢং ঢং, ইত্যাদি।

পুনরাবৃত্ত দ্বিত্বঃ পুনরায় আবৃত্ত হলে তাকে পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বলে। পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বিভক্তিহীন বা বিভক্তিযুক্ত হতে পারে। যেমন – জ্বর জ্বর, পর পর, কবি কবি, হাতে হাতে, কথায় কথায়, জোরে জোরে ইত্যাদি।

(নবম-দশম শ্রেনীর পুরাতন বইয়ে এই অধ্যায়টার নাম ছিল দ্বিরুক্ত শব্দ এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে একই বলা হলেও নতুন বইয়ে এই অধ্যায়ের নাম শব্দদ্বিত্ব এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে আলাদাভাবে দেখানো হয়েছে)

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
লাল লাল  পুনরায়  আবৃত্ত বিশেষণযোগে গঠিত দ্বিত শব্দ। পুনরাবৃত্ত দ্বিত বিভক্তিহীন বা বিভক্তিযুক্ত হতে পারে ।যেমনঃ
- জোরেজোরে (বিভক্তিযুক্ত )
- ঘুম ঘুম (বিভক্তিহীন)
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বিভিন্ন পদরূপে ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্ত শব্দের ব্যবহার-
বিশেষ্য- বৃষ্টির ঝমঝমানি আমাদের অস্থির করে তোলে,
বিশেষণ- নামিল নভে বাদল ছলছল বেদনায়,
ক্রিয়া- কলকলিয়ে উঠিল সেথায় নারীর প্রতিবাদ,
ক্রিয়া বিশেষণ- চিকচিক করে বালি কোথা নাই কাদা।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
একই বিভক্তি যুক্ত পদের পরপর দুবার ব্যবহারকে পদের দ্বিরুক্তি বা পদাত্মক দ্বিরুক্তি বলে। দুটি পদে একই বিভক্তি প্রয়োগ করা হয়, শব্দ দুটি ও বিভক্তি অপরিবর্তিত থাকে।
যেমন- ঘরে ঘরে লেখাপড়া হচ্ছে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পরপর প্রয়োগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বা বিকারজাত দ্বিত্ব বলে, এখানে  'বিকার' অর্থ বিকৃতি বুঝায়। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও প্রায় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় শব্দটি অর্থহীন হয় এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয় ।তাতে শব্দকে খানিকটা অনির্দিষ্ট,সাধারণ বা গুরুত্বহীন করা হয়।

যেমন:
- বকাঝকা,
- অঙ্ক-টঙ্ক ,
- আম-টাম,
- কেক-টেক ,
- ঘর-টর,
- জলতল,
- অলিগলি,
- চা-টা ইত্যাদি ।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- একই শব্দ পরপর দুই বার ব্যবহৃত হলে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে । 

দ্বিরুক্ত শব্দের প্রকারভেদ
দ্বিরুক্ত শব্দ মূলত তিন প্রকার। যথা :
ক. শব্দের দ্বিরুক্তি : একই শব্দ দুবার ব্যবহারকে শব্দের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ভালো ভালো ফল, ফোঁটা ফোঁটা পানি, বড় বড় দালান ইত্যাদি।

খ. পদের দ্বিরুক্তি : একই পদ দুবার ব্যবহার হলে তাকে পদের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ঘরে ঘরে, দেশে দেশে, মনে মনে ইত্যাদি।

গ. অনুকার দ্বিরুক্তি : কোনো কিছুর ধ্বনি, ডাক, আওয়াজ ও কাল্পনিক অনুকৃতিবিশিষ্ট শব্দের রূপকে অনুকার দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : মিউমিউ, ঘেউঘেউ, টাপুর টুপুর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
-অভিন্ন বা সামান্য পরিবর্তিত চেহারায় কোনাে শব্দ পরপর দুইবার ব্যবহৃত হলে তাকে শব্দদ্বিত্ব বলে।
-শব্দদ্বিত্ব তিন ধরনের: অনুকার দ্বিত্ব, ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব ও পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব। 
-অনুকার দ্বিত্বঃ পরপর প্রয়ােগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বলে। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও প্রায় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় শব্দটি অর্থহীন হয় এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয়, যেমন-অঙ্ক-টঙ্ক, আম-টাম, কেক-টেক, ঘর-টর
 
ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্বঃ কোনাে প্রাকৃতিক ধ্বনির অনুকরণে যেসব শব্দ তৈরি হয়, সেগুলােকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। যেমন –ঠন একটি ধ্বন্যাত্মক শব্দ। কোনাে ধাতব পদার্থের সঙ্গে অন্য কোনাে ধাতব পদার্থের সংঘর্ষে এই ধরনের ধ্বনি তৈরি হয়। ঠন শব্দটি পরপর দুই বার বা কখনাে ততােধিক বার ব্যবহৃত হলে ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব সৃষ্টি হয়। যেমন –কুটুস-কুটুস, খক খক, খুটুর-খুটুর, টুং টুং, ঠুক ঠুক, ধুপ ধুপ, দুম দুম, ঢং ঢং, ইত্যাদি।

পুনরাবৃত্ত দ্বিত্বঃ পুনরায় আবৃত্ত হলে তাকে পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বলে। পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বিভক্তিহীন বা বিভক্তিযুক্ত হতে পারে। যেমন – জ্বর জ্বর, পর পর, কবি কবি, হাতে হাতে, কথায় কথায়, জোরে জোরে ইত্যাদি।

(নবম-দশম শ্রেনীর পুরাতন বইয়ে এই অধ্যায়টার নাম ছিল দ্বিরুক্ত শব্দ এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে একই বলা হলেও নতুন বইয়ে এই অধ্যায়ের নাম শব্দদ্বিত্ব এবং ধন্যাত্মক ও অনুকার কে আলাদাভাবে দেখানো হয়েছে)

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ঝমঝম ও ঠা ঠা ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি । বই-টই (দ্বিতীয়বার ব্যঞ্জনধ্বনির পরিবর্তনে গঠিত), আয়-ব্যয় (বিপরীতার্থক শব্দযোগে গঠিত) দুটিই যুগ্মরীতিতে গঠিত দ্বিরুক্ত শব্দ ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

 বিশেষ্য শব্দযুগলের রূপে ব্যবহারের ক্ষেত্রে 'আধিক্য' বুঝাতে রাশি রাশি, ধামা ধামা এই দ্বিরুক্তি পদ বসে ।

 'আগ্রহ' বুঝাতে দাদা-দাদা, বাবা-বাবা ইত্যাদি দ্বিরুক্তি পদ বসে । 


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
অব্যয় পদের দ্বিরুক্তির উদাহরণ- হায় হায়, বার বার, ছম ছম, মিটির মিটির, ঝির ঝির, শন শন, ঝন ঝন, কল কল, টিক টিক, টন টন ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
১. অনুভূতি বা ভাব বোঝাতে : ভয়ে গা ছম ছম করছে।
২. স্বল্পকাল স্থায়ী বোঝাতে : আমি জ্বর জ্বর বোধ করছি।
৩. ক্রিয়া বিশেষণ : ধীরে ধীরে যায়।
৪. পৌনঃপুনিকতা বোঝাতে : ডেকে ডেকে হয়রান হয়ে গেছি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা ভাষায় কোন শব্দ , পদ বা অনুকার শব্দ দুই বার ব্যবহৃত হয়ে যখন অন্য কোন সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে । যেমন -ভালো ভালো , বড় বড় , হাতে হাতে
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কোনো কিছুর সবাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতি বিশিষ্ট শব্দের রুপকে ধবনাত্মক শব্দ বলে। এ জাতীয় ধবনাত্মক শব্দের দুবার প্রয়োগের নাম ধ্বনিজ্ঞাপক দ্বিরুক্ত। কড়-কড়, কড়-মড় - অব্যয়; মেঘের শব্দ বা কঠিন জিনিস চিবানোর শব্দ। কড়-কড়ে .
1 শুকনো (কড়কড়ে ভাত);
2 ভঙ্গুর;
3 যা চিবালে কড়কড় করে। কড়-কড়ানি, কড়-মড়ানি বি. কড়কড় বা কড়মড় শব্দ।

এখানে কড়কড় ধ্বনিবাচক দ্বিরুক্ত শব্দ বা অনুকার অব্যয়। ধ্বনিবাচক বা ধ্বন্যাতক শব্দ ধ্বনির অনুরণন বোঝায়। কোনো কিছু শুকিয়ে অত্যন্ত শক্ত হলে তা ভাঙলে যে শব্দ হয় কড়কড় দ্বারা তা বোঝানো হয়। মরমর যদি মর্মর হতো তাহলে তখন তা ধ্বনিবাচক দ্বিরুক্তি হতো। কারণ মর্মর দ্বারা পাতা ভাঙার আওয়াজ বোঝানো হয়।--এই ব্যাখ্যাটি যোগ করেছেন (দেলোওয়ার হোসেন)
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
কোন কিছুর স্বাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতি বিশিষ্ট শব্দের রুপকে ধনাত্মক শব্দ বলে। এজাতীয় ধনাত্মক শব্দের দুইবার প্রয়োগের নাম ধনাত্মক দ্বিরুক্তি। ধনাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব, আধিক্য ইত্যাদি বোঝায়। ধনাত্মক দ্বিরুক্তি এর কয়েকটি উদাহরণ হল: ঝম ঝম, হু হু, কুহু কুহু, মর মর, মিন মিন, ঠা ঠা, কুট কুট ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পাকা পাকা আম-বহুবচন নির্দেশক
ছি ছি কি করছ- তীব্রতা বোঝাতে
নরম নরম হাত- সামন্য বেঝাতে
উড়ু উড়ু মন- গভীরতা নির্দেশক
উৎসঃ নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বই।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- যে সকল অব্যয় রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, তাকে অনুকার অব্যয় বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে।
- এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুবার প্রয়োগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি। ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব বা আধিক্য ইত্যাদি বোঝায়।
- যেমন: বাতাসের গতি → শন শন; মেঘের গর্জন  → গুড় গুড়; কোকিলের রব → কুহু কুহু ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা ভাষায় কোনো কোনো শব্দ, পদ একবার ব্যবহার করলে যে অর্থ প্রকাশ করে, সেগুলোকে দুবার ব্যবহার করলে অন্য কোনো সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
একই শব্দ পরপর দুই বার ব্যবহৃত হলে তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলে । যেমন -আমার জ্বর জ্বর লাগছে (এখানে ঠিক জ্বর নয়, জ্বরের ভাব অর্থে প্রয়োগ হয়েছে ) ।
ক্রিয়াবাচক শব্দের দ্বিরুক্তি যোগে গঠিত বিশেষণ রুপ: এ দিকে রোগীর তো যায় যায় অবস্থা ।

দ্বিরুক্ত শব্দের প্রকারভেদ
দ্বিরুক্ত শব্দ মূলত তিন প্রকার। যথা :
ক. শব্দের দ্বিরুক্তি : একই শব্দ দুবার ব্যবহারকে শব্দের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ভালো ভালো ফল, ফোঁটা ফোঁটা পানি, বড় বড় দালান ইত্যাদি।

খ. পদের দ্বিরুক্তি : একই পদ দুবার ব্যবহার হলে তাকে পদের দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : ঘরে ঘরে, দেশে দেশে, মনে মনে ইত্যাদি।

গ. অনুকার দ্বিরুক্তি : কোনো কিছুর ধ্বনি, ডাক, আওয়াজ ও কাল্পনিক অনুকৃতিবিশিষ্ট শব্দের রূপকে অনুকার দ্বিরুক্তি বলে। যেমন : মিউমিউ, ঘেউঘেউ, টাপুর টুপুর ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0