Solution
Correct Answer: Option A
বিশেষ নিয়মে সাধিত স্ত্রীবাচক শব্দ:
(ক) যে সব পুরুষবাচক শব্দের শেষে ‘তা’ আছে, সেগুলোর শেষে ‘ত্রী’ হয়।
যেমন- নেতা-নেত্রী, শ্রোতা- শ্রোত্রী, ধাতা-ধাত্রী, কর্তা-কর্ত্রী,
(খ) পুরুষবাচক শব্দের শেষে অত, বান, মান, ঈয়ান থাকলে স্ত্রীবাচক শব্দে যথাক্রমে অতী, বতী, মতী, ঈয়সী হয়।
যেমন- সৎ-সতী, মহৎ-মহতী, বুদ্ধিমান-বুদ্ধিমতী, গরীয়ান-গরিয়সী, রূপবান-রূপবতী, শ্রীমান-শ্রীমতি,
(গ) বিশেষ নিয়মে গঠিত স্ত্রীবাচক শব্দ: যুবক-যুবতী, দেবর- জা, শিক্ষক- শিক্ষয়িত্রী, স্বামী-স্ত্রী, পতি-পত্নী, সম্রাট- সম্রাজ্ঞী, রাজা-রাণী, সভাপতি-সভানেত্রী, শ্বশুর-শ্বশ্রূ, নর-নারী, বন্ধু-বান্ধবী।