• ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের স্থান ও প্রকৃতি অনুযায়ী তাদের বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। 'ন' ধ্বনিটি উচ্চারণের সময়: - জিহ্বার ডগা উপরের পাটির দাঁতের গোড়া বা দন্তমূলকে স্পর্শ করে। একারণে এটি একটি দন্ত্য বর্ণ। - একই সাথে ফুসফুস থেকে আগত বাতাস মুখ দিয়ে বের না হয়ে নাক দিয়ে বের হয়। একারণে এটি একটি নাসিক্য বর্ণ। - এই দুটি বৈশিষ্ট্য মিলিয়ে 'ন'-কে দন্ত্য-নাসিক্য বর্ণ বলা হয়। - ত-বর্গের (ত, থ, দ, ধ, ন) পঞ্চম বর্ণ হওয়ায় এটি দন্ত্য এবং নাসিক্য উভয় বৈশিষ্ট্যই ধারণ করে।
- যে ধ্বনিগুলো উচ্চারণের সময় জিহ্বার গোড়ার অংশ বা জিহ্বামূল নরম তালু বা কণ্ঠের কাছাকাছি অংশ স্পর্শ করে, তাদের কণ্ঠ্যধ্বনি বলা হয়। - 'ক' বর্গীয় ধ্বনিগুলো (ক, খ, গ, ঘ, ঙ) কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত হয়, তাই এদের কণ্ঠ্যধ্বনি বলা হয়।
- পাশাপাশি দুটি স্বরধ্বনি এক প্রয়াসে ও দ্রুত উচ্চারিত হয়ে যদি একটি যুগ্মধ্বনিতে রূপ নেয় তবে তাকে যৌগিক স্বরধ্বনি বা সন্ধিস্বর বা দ্বিস্বর বলা হয়। - বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনির সংখ্যা পঁচিশ। - তবে যৌগিক স্বরজ্ঞাপক বর্ণ মাত্র ২টি- ঐ এবং ঔ। - বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা ৭টি।
শ, ষ, স এর উচ্চারণ: - শ কখনাে [শ]-এর মতাে উচ্চারিত হয়, কখনাে [স]-এর মতাে উচ্চারিত হয়। - স কখনাে [শ]-এর মতাে উচ্চারিত হয়, আবার কখনাে [স]-এর মতাে উচ্চারিত হয়। - ষ বর্ণের উচ্চারণ সব সময়ে [শ]।
শ, ষ, স এর উচ্চারণ: - শ কখনাে [শ]-এর মতাে উচ্চারিত হয়, কখনাে [স]-এর মতাে উচ্চারিত হয়। - স কখনাে [শ]-এর মতাে উচ্চারিত হয়, আবার কখনাে [স]-এর মতাে উচ্চারিত হয়। - ষ বর্ণের উচ্চারণ সব সময়ে [শ]।
- 'ল' একটি দন্ত্য ব্যঞ্জনবর্ণ। - এই বর্ণটি উচ্চারণের সময় জিহ্বার অগ্রভাগ উপরের পাটির দাঁতের গোড়ায় বা দন্তমূলে স্পর্শ করে। - যেহেতু জিহ্বা দাঁতকে স্পর্শ করে এই ধ্বনিটি তৈরি করে, তাই একে দন্ত্য বর্ণ বলা হয়। - উচ্চারণরীতি অনুযায়ী 'ল'-কে পার্শ্বিক ধ্বনিও বলা হয়।
- 'বাহ্য' শব্দটি সংস্কৃত থেকে উদ্ভূত, যেখানে এটি "বহিস্ + য" ধাতু থেকে এসেছে। - বাংলা উচ্চারণের নিয়ম অনুযায়ী, 'হ্য' যুক্ত শব্দগুলোর উচ্চারণে 'জ্ঝো' ধ্বনি ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, 'দাহ্য' উচ্চারিত হয় 'দাজ্ঝো', এবং 'সহ্য' উচ্চারিত হয় 'শোজ্ঝো'। - 'বাহ্য' শব্দের উচ্চারণ 'বাজ্ঝো' ।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।