- বাংলা ব্যাকরণে, অনেক সময় কোনো বিশেষ্য পদের দ্বিরুক্তি বা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে বহুবচন প্রকাশ করা হয়। এখানে 'হাঁড়ি হাঁড়ি' বলতে একটিমাত্র হাঁড়ি বোঝানো হচ্ছে না, বরং হাঁড়ির বিপুল সংখ্যা বা পরিমাণ বোঝানো হচ্ছে। - অর্থাৎ, অনেক হাঁড়িতে ভর্তি সন্দেশ রয়েছে।
এই নিয়মের কয়েকটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো: - বনে বনে ফুল ফুটেছে। (অর্থাৎ, অনেক বনে) - ঘরে ঘরে অসুখ হচ্ছে। (অর্থাৎ, প্রত্যেক ঘরে বা অনেক ঘরে)
সুতরাং, 'হাড়ি হাড়ি সন্দেশ' বাক্যাংশটিতে দুটি বিশেষ্য পদকে পাশাপাশি ব্যবহার করে বহুবচন তৈরি করা হয়েছে।
- একের বেশি সংখ্যা বুঝাতে যেসব লগ্নক (রা,এরা,গুলো ,গুলি,দের ,রাজি ,মালা ,সমূহ ) বিশেষ্য বা সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত হয় ,সেগুলোকে বচন বলে। - অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ/লগ্নক রাজি -বৃক্ষরাজি ,তারকারাজি ,প্রাণীবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ/লগ্নক ঃ সমূহ -বৃক্ষসমূহ ।
- বাংলা ব্যাকরণে, 'রাজি' একটি লগ্নক (প্রত্যয়) যা সাধারণত বিশেষ্য পদের শেষে যুক্ত হয়ে বহুবচন এবং সমষ্টি বা সারি বোঝায়। এটি মূলত অপ্রাণীবাচক বা উদ্ভিদবাচক বিশেষ্য শব্দের সাথে ব্যবহৃত হয়।
A) বৃক্ষ + রাজি = বৃক্ষরাজি: এটি একটি সঠিক এবং প্রচলিত শব্দ। 'বৃক্ষরাজি' বলতে গাছের সারি বা সমূহ বোঝায়। B) মানুষ + রাজি: এটি ভুল। 'মানুষ' উন্নত প্রাণীবাচক শব্দ হওয়ায় এর বহুবচনে 'রা', 'এরা', 'গণ' ইত্যাদি ব্যবহৃত হয় (যেমন: মানুষেরা, মানুষগণ)। C) নদী + রাজি: এটি ভুল। নদীর বহুবচনে 'সমূহ', 'গুলো' ইত্যাদি বসে (যেমন: নদীসমূহ, নদীগুলো)। D) ফুল + রাজি: এটি অপ্রচলিত। ফুলের বহুবচনে 'সমূহ', 'গুলো', 'রাশি' (পুষ্পরাশি) ইত্যাদি বসে, কিন্তু 'ফুলরাজি' শব্দটি ব্যবহৃত হয় না। 'পুষ্প' শব্দের সাথে 'রাজি' যোগ করে 'পুষ্পরাজি' শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
সুতরাং, প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে একমাত্র 'বৃক্ষ' শব্দের সঙ্গেই 'রাজি' লগ্নকটি বসে একটি অর্থপূর্ণ বহুবচন শব্দ গঠন করে।
যুথ: এই শব্দটি মূলত পশু বা পাখির দলকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, হস্তীযূথ (হাতির পাল), মেষযূথ (ভেড়ার পাল) ইত্যাদি।
রাশি ও পুঞ্জ: এই শব্দ দুটি সাধারণত অপ্রাণিবাচক বা বস্তুবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত হয়। এগুলোর অর্থ হলো স্তূপ, সমূহ বা গাদা। যেমন: রাশি: বালিরাশি, ধান্যরাশি। পুঞ্জ: মেঘপুঞ্জ, তারকা পুঞ্জ।
শ্রেণি কেবল প্রাণিবাচক শব্দের সাথে হয়। যেমন – ধনিকশ্রেণি সব সময় নিম্নশ্রেণির উপর খবরদারি করে থাকে। আবলি, মালা কেবল অপ্রাণীবাচক শব্দে ব্যবহৃত হয়। সভা শব্দটি প্রাণীবাচক ও অপ্রাণীবচক উভয় ধরণের শব্দেই ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন- মন্ত্রীসভা, সাহিত্যসভা
যুথ: এই শব্দটি মূলত পশু বা পাখির দলকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, হস্তীযূথ (হাতির পাল), মেষযূথ (ভেড়ার পাল) ইত্যাদি।
রাশি ও পুঞ্জ: এই শব্দ দুটি সাধারণত অপ্রাণিবাচক বা বস্তুবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত হয়। এগুলোর অর্থ হলো স্তূপ, সমূহ বা গাদা। যেমন: রাশি: বালিরাশি, ধান্যরাশি। পুঞ্জ: মেঘপুঞ্জ, তারকা পুঞ্জ।
একের বেশি সংখ্যা বোঝাতে যেসব লগ্নক (রা ,এরা ,গুলো ,গুলি,দের ,গণ ,বৃন্দ ,মণ্ডলী ,বর্গ ,রাজি ,মালা ,সমূহ ,গুচ্ছ ) বিশেষ্য বা সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত হয় ,সেগুলোকে বচন বলে।উন্নত প্রাণিবাচক মনুষ্য শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ /লগ্নক ঃ গণ -দেবগণ ,জনগণ ,গণকবর ;বৃন্দ -সুধীবৃন্দ ,ভক্তবৃন্দ,শিক্ষকবৃন্দ।
একের বেশি সংখ্যা বোঝাতে যেসব লগ্নক (রা, এরা,
গুলো, গুলি, দের, রাজি, মালা, সমূহ, গুচ্ছ) বিশেষ্য বা
সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত হয়, সেগুলোকে বচন বলে।
অপ্রাণীবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত লগ্নক/শব্দ: মালা →
তরঙ্গমালা, পর্বতমালা, মেঘমালা, বর্ণমালা।
একের বেশি সংখ্যা বোঝাতে যেসব লগ্নক (রা, এরা, গুলো, গুলি, গুচ্ছ, দের, রাজি, মালা, সমূহ) বিশেষ্য বা সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত হয়, সেগুলোকে বচন বলে। অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ/লগ্নক: গুচ্ছ → কবিতাগুচ্ছ; মালা → মেঘমালা; রাজি → বৃক্ষরাজি।
বাংলায় বহুবচন প্রকাশের জন্য রা ,এরা ,গুলো ,গুলি ,গুলিন ,দিগ ,দের প্রভৃতি বিভক্তি যুক্ত হয় এবং সব ,সকল ,সমুদয় ,কুল ,বৃন্দ ,বর্গ ,নিচয় ,রাশি ,রাজি ,পাল ,দাম ,নিকর ,মালা ,আবলি প্রভৃতি সমষ্টিবোধক শব্দ ব্যবহৃত হয় ।সমষ্টিবোধক শব্দগুলোর বেশির ভাগই সংস্কৃত ভাষা থেকে আগত ।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।