|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
-বিশেষ্য ও সর্বনাম পদকে নির্দিষ্ট করার জন্য এদের পরে যে কতকগুলো শব্দ বা শব্দখণ্ড ব্যবহৃত হয়, তাদের পদাশ্রিত অব্যয় বা পদাশ্রিত নির্দেশক বলে।
-বাংলায় নির্দিষ্টতা জ্ঞাপক প্রত্যয় ইংরেজি 'Definite Article the' এর সমতুল্য।
-যেমনঃ টা, টি, টুক, টুকু, খানা, খানি, গাছ, গাছা, গাছি ইত্যাদি। ‘গোটা’ বচনবাচক শব্দটির আগে বসে এবং খানা, খানি পরে বসে।
-এগুলো নির্দিষ্ট ও অনির্দিষ্ট দুই অর্থেই প্রযোজ্য। ‘গোটা' শব্দ আগে বসে এবং সংশ্লিষ্ট পদটি নির্দিষ্টতা না বুঝিয়ে অনির্দিষ্টতা বোঝায়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
কয়েকটি অব্যয় বা প্রত্যয় কোন না কোন পদের আশ্রয়ে বা পরে সংযুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে ,এগুলোকে পদাশ্রিত অব্যয় বা পদাশ্রিত নির্দেশক বলে ।যেমন -একবচনে -টি (ছোটটি ) ,টা (টাকাটা) ,খানি (বইখানি ) ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
যেসব শব্দাংশ পদের সাথে যুক্ত হলে বক্তব্য জোরালো হয় সেগুলোকে বলক বলে। যেমন- 'তখনই' বা 'যদিও' পদের 'ই' বা 'ও' হলো বলকের উদাহরণ।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
-পদঃ শব্দ যখন বাক্যের মধ্যে থাকে তখন তার নাম হয় পদ। -লগ্নকঃ শব্দ পদে পরিণত হওয়ার সময় শব্দের সাথে কিছু শব্দাংশ যুক্ত হয়, এগুলোর নাম লগ্নক। -বলকঃ যেসব শব্দাংশ পদের সাথে যুক্ত হলে বতব্য জোরালো হয়, সেগুলোকে বলক বলে।
|
|
| |
|
|
|
- একবচনে নির্দেশিত পদাশ্রিত নির্দেশক- টি, টা, খানা, খানি, গাছা, গাছি ইত্যাদি। - বহুবচনে নির্দেশিত পদাশ্রিত নির্দেশক- গুলি, গুলো, গুলিন ইত্যাদি। - পরিমাণে স্বল্পতা বুঝাতে ব্যবহৃত পদাশ্রিত নির্দেশক- টে, টুক, টুকু, টুকুন, টো, গোটা ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
শব্দ পদে পরিণত হওয়ার সময়ে তার সাথে কিছু শব্দাংশ যুক্ত হয়, যেগুলোকে লগ্নক বলে। লগ্নক চার প্রকার। যথা- - বিভক্তি, - নির্দেশক, - বচন, - বলক।
|
|
| |
|
|
|
'গোটা' শব্দটি বচনবাচক বা সংখ্যাবাচক শব্দের আগে বসে অনির্দিষ্টতা বুঝায়। যেমন- গোটা দেশটাই গোল্লায় গেছে, গোটা দুই আম দাও ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
কেতা, তা, পাটি- এগুলা বিশেষ অর্থে নির্দিষ্টতা জ্ঞাপনে ব্যবহৃত হয়। যেমন- এ তিন কেতা জমির দাম ২০ হাজার মাত্র, আমাকে দশ তা কাগজ দাও, আমার এক পাতি জুতা ছিঁড়ে গেছে।
|
|
| |
|
|
|
কবিতায় বিশেষ অর্থে 'খানি' নির্দিষ্টার্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন- আমি অভাগা এনেছি বহিয়া নয়ন জলে ব্যর্থ সাধনখানি...।
|
|
| |
|
|
|
বিশেষণ পদের সঙ্গে টি, টা যুক্ত হলে বিশেষণ পদটি বিশেষ্য পদে রূপান্তরিত হয়। যেমন- কাপড় সাদাটি চাই- এখানে, 'সাদা' বিশেষ্য।
|
|
| |
|
|
|
সংখ্যা বা পরিমাপের স্বল্পতা বুঝাতে টে, টুকু, টুকুন ইত্যাদি। যেমন- তিনটে চাল, ভাতটুকু, পায়েস টুকুন, এতটুকুন মেয়ে ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
কিছু অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপক সর্বনাম হলো - কোন, কেহ, কেউ, কিছু ইত্যাদি
|
|
| |
|
|
|
্টা, টি, খানা, খানি, গাছা, গাছি ইত্যাদি পদাশ্রিত নির্দেশক এক বচন প্রকাশে ব্যবহৃত হয়। যেমন- টাকাটা, বাড়িটা,কাপড়খানা, বইখানি ইত্যাদি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
পদাশ্রিত নির্দেশক 'গোটা' শব্দটি বচনবাচক ও সংখ্যাবাচক শব্দের আগে বসে অনির্দিষ্টিতা বোঝায়। যেমন -গোটা দুই আম দাও।
|
|
| |
|
|
|
অব্যয় বা প্রত্যয় শব্দের পরে যুক্ত হয়ে সেই শব্দের নির্দিষ্টতা বুঝায়, যাদের পদাশ্রিত নির্দেশক বলে। বচনভেদে পদাশ্রিত নির্দেশকের বিভিন্নতা প্রযুক্ত হয়।
|
|
| |
|
|
|
অর্থভিত্তিক বাক্য পরিবর্তন হলো অর্থ অপরিবর্তিত রেখে অস্ত্যক, নর্ঙ্থক, প্রশ্নবোধক, অনুজ্ঞাবাচক, প্রার্থনাবাচক, আবেগবাচক ইত্যাদি বাক্যকে অর্থ ভিত্তিক ভিন্ন প্রকরণের বাক্যে রূপান্তরিত করা।
নির্দেশক বাক্যকে বিস্ময়বাচক বাক্যে রূপান্তর নিয়ম:
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. বাক্যের মধ্যে একটি বিস্ময়বোধক যোজক পদ যেমন: আহা, হায় ইত্যাদি যুক্ত করতে হবে।
৩. বিশেষণ পদের আগে একটি ‘কী’ বিশেষণীয় বিশেষণ বসবে।
৪. বাক্যের শেষে একটি আশ্চর্যবোধক (!) চিহ্ন বসবে।
যেমনঃ
নির্দেশক বাক্য : দৃশ্যটি বড় চমৎকার।
বিস্ময়বাচক বাক্য : আহা! কী চমৎকার দৃশ্য।
নির্দেশক বাক্য : দৃশ্যটি বড় করুণ।
বিস্ময়বাচক বাক্য : দৃশ্যটি কী করুণ!
নির্দেশক বাক্য : এতো ভয়ানক দুঃখের কথা।
বিস্ময়সূচক বাক্য : কী ভয়ানক দুঃখের কথা!
|
|
| |
|
|
|
অব্যয় বা প্রত্যয় কোন না কন পদের আশ্রয়ে বা পরে নির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে ,এগুলোকে পদাশ্রিত নির্দেশক বলে ।উদা; টা ,তি,,খানা ,খানি [একবচনে] গু্লি ,গুলো,[বহুবচনে ] তাই এখানে গোটা পদাশ্রিত নির্দেশক
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার : ১. এক, এক যে, গোটা ইত্যাদি শব্দযোগে পদের অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপন করে। যেমন ‘এক দেশে এক রাজা ছিল’, ‘এক যে ছিল দেশ,’ গোটা রাজ্যে সুখ বিরাজ করল। ২. ‘এক’ এর সাথে ‘টা’ টি যুক্ত হলে অনির্দিষ্টতা কিন্তু অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে ‘টা’ টি যুক্ত হলে নির্দিষ্টতা বুঝায়। যেমন : একটি দেশ, তিনটি টাকা। ৩. উদ্দেশ্যহীনভাবেও ‘টা’ ‘টি’ যুক্ত হয়। যেমন : সারাটা বেলা-,সারাটা দুপুর। ৪. নির্দেশক সর্বনামের পরে ‘টা’ টি’ যুক্ত হলে সুনির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে। উদাহরণ: ওটি..., সেইটে... ইত্যাদি। ৫. ‘গোটা’ বচনবাচক শব্দটির পূর্বে বসে। যেমন: গোটা দুই কমলা। ৬. খানি/খানা যেমন : গ্রামখানি, একখানা। ৭. টাকা, টুকু, টুক, টো ইত্যাদি পদাশ্রিত নির্দেশক নির্দিষ্টতা এবং অনির্দিষ্টতা দুই-ই বুঝায়। পোয়াটাক দুধ দাও, সবটুকু দুধ খাও।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
বিশেষ্য ও সর্বনাম পদকে নির্দিষ্ট করার জন্য এদের পরে যে কতকগুলো শব্দ বা শব্দখণ্ড ব্যবহৃত হয়, তাদের পদাশ্রিত অব্যয় বা পদাশ্রিত নির্দেশক বলে। বাংলায় নির্দিষ্টতা জ্ঞাপক প্রত্যয় ইংরেজি 'Definite Article the' এর সমতুল্য। যেমনঃ টা, টি, টুক, টুকু, খানা, খানি, গাছ, গাছা, গাছি ইত্যাদি।
পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার : ১. এক, এক যে, গোটা ইত্যাদি শব্দযোগে পদের অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপন করে। যেমন ‘এক দেশে এক রাজা ছিল’, ‘এক যে ছিল দেশ,’ গোটা রাজ্যে সুখ বিরাজ করল। ২. ‘এক’ এর সাথে ‘টা’ টি যুক্ত হলে অনির্দিষ্টতা কিন্তু অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে ‘টা’ টি যুক্ত হলে নির্দিষ্টতা বুঝায়। যেমন : একটি দেশ, তিনটি টাকা। ৩. উদ্দেশ্যহীনভাবেও ‘টা’ ‘টি’ যুক্ত হয়। যেমন : সারাটা বেলা-,সারাটা দুপুর। ৪. নির্দেশক সর্বনামের পরে ‘টা’ টি’ যুক্ত হলে সুনির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে। উদাহরণ: ওটি..., সেইটে... ইত্যাদি। ৫. ‘গোটা’ বচনবাচক শব্দটির পূর্বে বসে। যেমন: গোটা দুই কমলা। ৬. খানি/খানা যেমন : গ্রামখানি, একখানা। ৭. টাকা, টুকু, টুক, টো ইত্যাদি পদাশ্রিত নির্দেশক নির্দিষ্টতা এবং অনির্দিষ্টতা দুই-ই বুঝায়। পোয়াটাক দুধ দাও, সবটুকু দুধ খাও।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
বাংলা কবিতার ছন্দ মূলত ৩টি- স্বরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্ত । তবে বিংশ শতক থেকে কবিরা গদ্যছন্দেও কবিতা লিখতে শুরু করেছেন। এই ছন্দে সেই সুশৃঙ্খল বিন্যাস না থাকলেও ধ্বনিমাধুর্যটুকু অটুট রয়ে গেছে, যে মাধুর্যের কারণে ধ্বনিবিন্যাস ছন্দে রূপায়িত হয়।
|
|
| |
|