Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
শব্দের শ্রেনীবিভাগ (536 টি প্রশ্ন )
- ভারতীয় উপমহাদেশের স্থানীয় জনগোষ্ঠী যাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্ম ছিল- আর্য বা ইন্দো-ইউরোপীয় জনগোষ্ঠীর থেকে আলাদা, তাদের অনার্য বলা হয়।
- এই অনার্য বা বাংলাদেশের আদিম অধিবাসীদের (যেমন: কোল, মুণ্ডা প্রভৃতি) ভাষা ও সংস্কৃতির কিছু কিছু উপাদান বাংলায় রক্ষিত হয়েছে। এসব শব্দকে দেশি শব্দ বলে।
- যেমন: কুড়ি (বিশ) কোলভাষা, পেট (উদর)- তামিল ভাষা, কুলা, গঞ্জ, চোঙ্গা ইত্যাদি।

কিছু দেশি শব্দ: 
- খিস্তিখেউড়, ঢেঁকি, ঢোল, কাঁটা, খোঁপা, ডিঙি, কুলা, টোপর, খোকা,
- খুকি, বাখারি, কড়ি, ঝিঙা, কয়লা, কাকা, খবর, খাতা, কামড়, কলা,
- গয়লা, চঙ্গ, চাউল, ছাই, ঝাল, ঝোল, ঠাটা, ডাগর, ডাহা, ঢিল, পয়লা। 
- সমাস নিষ্পন্ন যে সকল শব্দ সম্পূর্ণভাবে সমস্যমান পদসমূহের অনুগামী না হয়ে কোনো বিশিষ্ট অর্থ গ্রহণ করে, তাকে যোগরূঢ় শব্দ বলে।
- যেমন: শাখামৃগ।
- শাখা অর্থ গাছ এবং মৃগ অর্থ হরিণ।
- শাখামৃগ অর্থ হওয়া উচিত গাছের হরিণ।
- কিন্তু শাখামৃগ শব্দের অর্থ বানর।
- যে সব শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ একই, তাদের যৌগিক শব্দ বলে।
- যেমন: গায়ক, কর্তব্য, বাবুয়ানা, মধুর, দৌহিত্র, চিকামারা।
যেসব শব্দ সংস্কৃত থেকে সরাসরি বাংলায় এসেছে এবং যাদের রূপ অপরিবর্তিত রয়েছে, সেসব শব্দকে বলে তৎসম শব্দ। যেমন: নক্ষত্র, চন্দ্র, সূর্য, ভবন, ধর্ম, ধূলি, পাত্র, মনুষ্য, ব্যাকরণ, চরণ, তৃণ, অগ্রহায়ণ, ভাষা, বৈষ্ণব, গৃহ, কৃষি, ঋষি, পুত্র, পৃথিবী, আকাশ, গ্রহ, বৃক্ষ, জীবন ইত্যাদি। হাত- তদ্ভব; দারোগা- তুর্কি; চুলা দেশি শব্দ।
গ্রিক ভাষা হতে আগত শব্দ: দাম, সেমাই, ইউনানি ইত্যাদি।
- যেসব শব্দ সংস্কৃত থেকে সরাসরি বাংলায় এসেছে এবং যাদের রূপ অপরিবর্তিত রয়েছে, সেসব শব্দকে বলে তৎসম শব্দ।
- যেমন: ধর্ম, চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভবন, পাত্র, মনুষ্য, ব্যাকরণ, চরণ, তৃণ, অগ্রহায়ণ, ভাষা, বৈষ্ণব, গৃহ, কৃষি, ঋষি, পুত্র, পৃথিবী, আকাশ, গ্রহ, বৃক্ষ ইত্যাদি।
- যে শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে।
- যেমন: চাঁদ, গোলাপ, নাক, লাল, তিন, গাছ, পাখি, ফুল, হাত ইত্যাদি।
• রুঢ়/রুঢ়ি শব্দ
তৈল, ভাজা, সন্দেশ, গবেষণা, রাখাল, প্রবীণ, শ্বশুর, পাঞ্জাবী, হস্তী, দারুণ, বাঁশি, হরিণ, মন্ডপ

• যোগরুঢ় শব্দ
রাজপুত্র, পঙ্কজ, সরোজ, জলধি, মহাযাত্রা।

• যৌগিক শব্দ
মধুর, গায়ক, কর্তব্য, বাবুয়ানা, রাধুনি, দৌহিত্র, চিকামারা, পিতৃহীন, চালক, পাঠক, মিতালী, পাগলামী।



অর্ধ-তৎসম শব্দ: যেসব শব্দ বাংলা ভাষায় মূল সংস্কৃত শব্দরূপে অবিকৃত নেই; অথচ পূর্ণ তদ্ভব রূপও প্রাপত হয়নি, লোকের মুখে শৃঙ্খলাহীনভাবে ভেঙ্গে খুব সহজে উচ্চারিত হয়, সেগুলোকে অর্ধ-তৎসম শব্দ বলা হয়।
যেমন:
- গিন্নী,
- গেরাম,
- বোষ্টম,
- ছেরাদ্দ,
- কুচ্ছিত,
- চম্মআর,
- ভত্ত,
- লোণ,
- হত্থ,
- খিদে,
- চন্দর,
- নেমন্তন্ন,
- পত্তর,
- পিরিতি,
- মিত্তির,
- সুরুজ ইত্যাদি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- যেসব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আলাদা অর্থবোধক শব্দ পাওয়া যায়, সেগুলোকে সাধিত শব্দ বলে।
- যেমন: হাত+ল= হাতল; পানি+সা = পানসা > পানসে, ফুলেল ইত্যাদি।

- যে শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে।
- যেমন: গোলাপ, নাক, লাল, তিন, গাছ, পাখি, ফুল, হাত ইত্যাদি।
বাংলা ভাষায় আগত ‘গুজরাটি’ শব্দ: হরতাল, খদ্দর, জয়ন্তি ইত্যাদি।
- অর্থের বিচারে বাংলা ভাষার শব্দ কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো: যৌগিক শব্দ, রুঢ় বা রূঢ়ি শব্দ, যোগরূঢ় শব্দ ‌

- যে শব্দ প্রত্যয় বা উপসর্গ যোগে মূল শব্দের অর্থের অনুগামী না হয়ে অন্য কোনো বিশিষ্ট অর্থ জ্ঞাপন করে তাকে রূঢ়ি শব্দ বলে।
- যেসব শব্দের বুৎপত্তিগত ও ব্যবহারিক অর্থ একই সেগুলোকে যৌগিক শব্দ বলে। 
- সমাস নিষ্পন্ন যেসব শব্দ সম্পূর্ণভাবে সমস্যমান পদসমূহের অনুগামী না হয়ে কোনো বিশিষ্ট অর্থ গ্রহণ করে তাকে যোগরূঢ় শব্দ বলে।
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত তুর্কি শব্দ:- উজবুক, বাবা, কাঁচি, কাবু, কুর্নিশ, কুলি, কোর্মা, চকমক, চাকু, তালাশ, বন্দুক, বাবুর্চি, বারুদ, খাতুন, , বেগম, লাশ, সওগাত ,মুচলেখা ইত্যাদি।
- বাংলা ভাষায় গৃহীত আরবি শব্দসমূহ: ইনসান, ইবাদত, মর্জি, কলম, আল্লাহ, ইসলাম, ঈমান, ওযু, কোরবানী, কুরআন, কিয়ামত, জান্নাত, জাহান্নাম, তওবা, তসবি, হজ, যাকাত, হালাল, হারাম, আদালত, আলেম, ইদ, উকিল, ওজর, এজলাস, এলেম, কানুন, কলম, কিতাব, কেচ্ছা, খারিজ, গায়েব, দোয়াত, নগদ, বাকি, মহকুমা, মুন্সেফ, মোক্তার, রায়, আদমি ইত্যাদি।
কুড়ি > কোলভাষা,
পেট, চুরুট > তামিল ভাষা,
চুলা > মুণ্ডারি ভাষা,
বর্গি > মারাঠি ভাষা।
কোনো কোনো সময় দেশি ও বিদেশি শব্দের মিলনে শব্দদ্বৈত সৃষ্টি হয়ে থাকে । যেমনঃ 

গঠিত শব্দ - ভাষা 

হাট-বাজার  - বাংলা+ফারসি 
হেড-মৌলভী - ইংরেজি+ফারসি 
খ্রিস্টাব্দ - ইংরেজি+তৎসম 
ডাক্তার-খানা  - ইংরেজি+ ফারসি 
রাজা-বাদশা  - তৎসম+ ফারসি 
যে শব্দ প্রত্যয় বা উপসর্গযোগে মূল শব্দের অর্থের অনুগামী না হয়ে অন্য কোনো বিশিষ্ট অর্থ জ্ঞাপন করে,তাকে রুঢ়ি শব্দ বলে। যেমন-হস্তী, গবেষণা, বাঁশি, তৈল, প্রবীণ, সন্দেহ ইত্যাদি ।
বাংলাদেশের আদিম অধিবাসীদের (কোল ,মুণ্ডা ) ভাষা ও সংস্কৃতির কিছু কিছু উপাদান বাংলায় রক্ষিত হয়েছে , এসব শব্দকে দেশি শব্দ নামে অভিহিত করা যায়।অনার্য জাতির ব্যবহৃত শব্দও দেশি শব্দ ।

যেমনঃ 
- কুলা, কুড়ি (কোলভাষা ) ,
- পেট (তামিল ভাষা ) ।
- সূর্য তৎসম শব্দ ।
বাংলাদেশের আদিম অধিবাসীদের (কোল ,মুণ্ডা ) ভাষা ও সংস্কৃতির কিছু কিছু উপাদান বাংলায় রক্ষিত হয়েছে , এসব শব্দকে দেশি শব্দ নামে অভিহিত করা যায়।অনার্য জাতির ব্যবহৃত শব্দও দেশি শব্দ ।

যেমনঃ 
- কুলা, কুড়ি (কোলভাষা ) ,
- পেট (তামিল ভাষা ) ।
- সূর্য তৎসম শব্দ ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কিছু তৎসম শব্দ- ক্ষুধা, সূর্য, পদ্ম, ক্ষমা, চর্মকার, বধূ, ভক্ত, মিথ্যা, লবণ, হস্ত, অন্ন, নিমন্ত্রণ, চন্দ্র, স্বামী, পুত্র, খাদ্য, অস্তি, অদ্য, অর্ধ, ইন্দ্রাগার, জ্যোৎস্না, শ্রাদ্ধ, গৃহিণী, বৈষ্ণব, কুৎসিত, চন্দ্র, ভবন, ধর্ম, মনুষ্য, পাত্র, নক্ষত্র, উপাধ্যায়, ঊষ্ণাপন, করোতি, কথয়তি, কার্য, গৃহ, চক্র, চন্দন, স্তম্ভ ইত্যাদি।
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কিছু তৎসম শব্দ- ক্ষুধা, সূর্য, পদ্ম, ক্ষমা, চর্মকার, বধূ, ভক্ত, মিথ্যা, লবণ, হস্ত, অন্ন, নিমন্ত্রণ, চন্দ্র, স্বামী, পুত্র, খাদ্য, অস্তি, অদ্য, অর্ধ, ইন্দ্রাগার, জ্যোৎস্না, শ্রাদ্ধ, গৃহিণী, বৈষ্ণব, কুৎসিত, চন্দ্র, ভবন, ধর্ম, মনুষ্য, পাত্র, নক্ষত্র, উপাধ্যায়, ঊষ্ণাপন, করোতি, কথয়তি, কার্য, গৃহ, চক্র, চন্দন, স্তম্ভ ইত্যাদি।
তৎসম শব্দ চেনার উপায়ঃ
- ণ ও ষ দিয়ে গঠিত শব্দ,
- ক্ষ ও হ্ম দিয়ে গঠিত শব্দ,
- ষ্ণ দিয়ে গঠিত শব্দ,
- তৎসম উপসর্গ দ্বারা গঠিত শব্দ,
- সকল ক্রমবাচক শব্দ,
- তৎসম প্রত্যয় দ্বারা গঠিত শব্দ।
যেসব শব্দাংশ পদের সাথে যুক্ত হলে বক্তব্য জোরালো হয় সেগুলোকে বলক বলে। যেমন- 'তখনই' বা 'যদিও' পদের 'ই' বা 'ও' হলো বলকের উদাহরণ।
শব্দ পদে পরিণত হওয়ার সময়ে তার সাথে কিছু শব্দাংশ যুক্ত হয়, সেগুলোকে লগ্নক বলে। লগ্নক চার প্রকার। যথা-
- বিভক্তি,
- নির্দেশক,
- বচন,
- বলক।
• গঠনগত দিক থেকে শব্দকে ২ শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
যথা:
- মৌলিক শব্দ ও
- সাধিত শব্দ।

• মৌলিক শব্দ:
যে-সব শব্দ বিশ্লেষণ করা বা ভাঙা যায় না, গােটা শব্দটাই নিজে নিজেই সমপূর্ণ হয়ে আছে বা স্বয়ংসিদ্ধ, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। মৌলিক শব্দ ভাঙতে চাইলেও তার ভগ্ন বা বিশ্লিষ্ট অংশের কোনাে অর্থ হয় না; সে কারণে অবিভাজ্য ও অর্থযুক্ত শব্দই মৌলিক শব্দ অর্থাৎ স্পষ্ট অর্থ ও অবিভাজ্যতাই মৌলিক শব্দের প্রধান বৈশিষ্ট্য।
যেমন- মা, পা, ঘােড়া, উট, বউ, গােলাপ, নাক, লাল, শাল, তিন, লতা ইত্যাদি।

• সাধিত শব্দ:
যেসব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে তার মধ্যে এক বা একাধিক অর্থপূর্ণ অংশ থাকে, সেগুলােকে সাধিত শব্দ বলে। উপসর্গ বা প্রত্যয় যােগ করে অথবা সমাস প্রক্রিয়ায় সাধিত শব্দ তৈরি হয়।
যেমন - পরিচালক, গরমিল, সম্পাদকীয়, সংসদ সদস্য, নীলাকাশ, ডুবুরি, চলন্ত ইত্যাদি।
শব্দের দ্বিত্ব করেও সাধিত শব্দ হয়ে থাকে। যেমন: ফিসফিস, ধুমাধুম ইত্যাদি।
• গঠনগত দিক থেকে শব্দকে ২ শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
যথা:
- মৌলিক শব্দ ও
- সাধিত শব্দ।

• মৌলিক শব্দ:
যে-সব শব্দ বিশ্লেষণ করা বা ভাঙা যায় না, গােটা শব্দটাই নিজে নিজেই সমপূর্ণ হয়ে আছে বা স্বয়ংসিদ্ধ, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। মৌলিক শব্দ ভাঙতে চাইলেও তার ভগ্ন বা বিশ্লিষ্ট অংশের কোনাে অর্থ হয় না; সে কারণে অবিভাজ্য ও অর্থযুক্ত শব্দই মৌলিক শব্দ অর্থাৎ স্পষ্ট অর্থ ও অবিভাজ্যতাই মৌলিক শব্দের প্রধান বৈশিষ্ট্য।
যেমন- মা, পা, ঘােড়া, উট, বউ, গােলাপ, নাক, লাল, শাল, তিন, লতা ইত্যাদি।

• সাধিত শব্দ:
যেসব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে তার মধ্যে এক বা একাধিক অর্থপূর্ণ অংশ থাকে, সেগুলােকে সাধিত শব্দ বলে। উপসর্গ বা প্রত্যয় যােগ করে অথবা সমাস প্রক্রিয়ায় সাধিত শব্দ তৈরি হয়।
যেমন - পরিচালক, গরমিল, সম্পাদকীয়, সংসদ সদস্য, নীলাকাশ, ডুবুরি, চলন্ত ইত্যাদি।
শব্দের দ্বিত্ব করেও সাধিত শব্দ হয়ে থাকে। যেমন: ফিসফিস, ধুমাধুম ইত্যাদি।
কোনো কোনো সময় দেশি ও বিদেশি শব্দের মিলনে শব্দদ্বৈত সৃষ্টি হয়ে থাকে। যেমনঃ রাজা-বাদশা (তৎসম + ফারসি), হাট-বাজার (বাংলা + ফারসি), হেড-মৌলবি (ইংরেজি + ফারসি), হেড-পণ্ডিত (ইংরেজি + তৎসম), ডাক্তার-খানা ( ইংরেজি + ফারসি), পকেট-মার (ইংরেজি+বাংলা), চৌ-হদ্দি ( ফারসি + আরবি ) ইত্যাদি ।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
মিশ্র শব্দ:
ডাক্তার-বাবু - ইংরেজি + তৎসম
হাট-বাজার - বাংলা + ফারসি
কালি-কলম - সংস্কৃত + আরবি
খ্রিস্টাব্দ - ইংরেজি + তৎসম
চৌ-হদ্দি - ফারসি + আরবী
পকেট-মার - ইংরেজি + বাংলা
ডাক্তার-খানা - ইংরেজি + ফারসি
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0