* বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য শস্য/কৃষিজ পণ্য— ধান * বর্তমানে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে— তৃতীয়। * দেশের মোট জমির শতকরা ৭০% জমিতে ধান উৎপাদন হয়। * বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় বোরো ধান। * দেশে সবচেয়ে বেশি ধান উৎপন্ন হয়- রংপুরে। * কিছু উন্নত জাতের ধানের মধ্যে- বাংলামতি, সোনার বাংলা, ব্রিশাইল, ব্রি-৬২, ব্রি-৮১ থেকে ব্রি— ৮৫, ইরাটম— ২৪, ষ্টীয় ময়না, মুক্তা, মোহিনি, আশা, সুফলা, চান্দিনা অন্যতম। * বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI) উদ্ভাবিত প্রথম জিংক সমৃদ্ধ ধান- ‘ব্রি- ৬২। * বাংলাদেশের প্রধান প্রধান ধানের মধ্যে- বোরো, আউশ, আমন, হীরা ইত্যাদি অন্যতম। * আমন ধান কাঁটার সময় কার্তিক-অগ্রহায়ণ। * উত্তরবঙ্গের মঙ্গা এলাকার জন্য উপযোগী- বি-আর৩৩ । * দক্ষিণ বঙ্গের লবণাক্ততা সহিষ্ণু ধান- বিনা-৮। * দেশে সোনালি ধান উদ্ভাবন করে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। * সবচেয়ে বেশি চালকল আছে- নওগাঁ জেলায়। * এক ধানে দুই চাল আবিষ্কারক- মকবুল হোসেন (ঝিনাইদহ)। * সাধারণত সেচ নির্ভর ধান বোরো ধান। [বাংলাদেশের প্রধান ধান] * বোরো ধান বোনা হয় কার্তিক মাসে ও কাটা হয় বৈশাখ-জৈষ্ঠ্য মাসে। * আউশ ধান কাঁটার সময় বর্ষাকাল বলে একে আষাঢ়ী ধানও বলা হয়। [বুনন চৈত্র-বৈশাখ * আমন ধান দুই প্রকার। যথা: ১) রোপা আমন ও ২) বোনা আমন।
- যে মাটিতে বালি,পলি এবং কর্দমকণা প্রায় সমান অনুপাতে বিদ্যমান থাকে তাকে দোআঁশ মাটি বলে । - তবে আদর্শ দোআঁশ মাটিতে অর্ধেক বালি এবং বাকি অর্ধেক পলি ও কর্দমকণা্র ম্রিশন থাকা বাওঞ্ছনিয়। - দোআঁশ মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ বেশি থাকে। - এ মাটির পানি শোষণ ও ধারণের ক্ষমতা উভয়ই বেশি। - এই মাটি চাষের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযোগী । কৃষিতে দোআঁশ মাটিকে আদর্শ মাটি বলে । দোআঁশ মাটির চারটি বৈশিষ্ট্য হলো- ১. এ মাটির রং কালো। ২. এই মাটির কণাগুলো বিভিন্ন আকারের। ৩. এ মাটিতে বালু, কাদা এবং হিউমাস মিশে থাকে। ৪. এ মাটি পানি এবং মাটির অন্যান্য উপাদান ধরে রাখতে পারে কিন্তু পানি জমে থাকে না।
-১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু বহুমুখি সেতু উদ্বোধনের পর থেকে এটি বাংলাদেশের সড়কসহ দীর্ঘতম রেল সেতুর মর্যাদা লাভ করে, যার দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি.মি। -তবে একক বৃহত্তম রেলসেতু হলো হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। -সেতুটি কুষ্টিয়া-পাবনা পয়েন্টে পদ্মা নদীর উপর অবস্থিত। -এর দৈর্ঘ্য ১.৮ কি.মি। -নির্মাণকাল ১৯১০-১২। -১৯১৫ সালে লর্ড হার্ডিঞ্জ এটি উদ্বোধন করেন।
-বিশ্ববিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জন্ম ১৮৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামে। -সেতার, সানাই এবং রাগ সঙ্গীতে বিখ্যাত ঘরানার গুরু হিসাবে সারা বিশ্বে তিনি প্রখ্যাত। -ব্রিটিশ সরকার তাঁকে ‘খাঁ সাহেব’ উপাধিতে ভূষিত করে। -অতঃপর ভারত সরকার তাঁকে একে একে -‘সঙ্গীত নাটক আকাদেমী সম্মান’ (১৯৫২), -‘পদ্মভূষণ’ (১৯৫৮) ও -‘পদ্মবিভূষণ’ (১৯৭১); -বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ‘দেশিকোত্তম’ (১৯৬১) এবং -দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ‘ডক্টর অব ল’ উপাধিতে ভূষিত করে। -ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ্ মুসলিম হল তাঁকে আজীবন সদস্যপদ দান করে। -১৯৭২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
সিপাহী বিদ্রোহ: • পরিচিত: ভারতের প্রথম স্বাধীনতার যুদ্ধ, মহাবিদ্রোহ, ভারতীয় বিদ্ৰোহ। • বিদ্রোহে নেতৃত্ব দানকারী: মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ। বিদ্রোহীরা দিল্লী দখল করে মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে ভারতবর্ষের বাদশা বলে ঘোষণা করে। • বিদ্রোহের প্রধান স্থানসমূহ: মিরাট, দিল্লী, কানপুর, লক্ষ্মৌ, ঝাঁসি এবং গোয়ালিয়র । • বাংলায় নেতৃত্ব দেন: হাবিলদার রজব আলী। • অংশগ্রহণকারী: নানা সাহেব, ঝাঁসির রানি লক্ষ্মীবাঈ ও মৌলভী আহমদ উল্লাহ্। • চট্টগ্রামের পদাতিক বাহিনী প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করে: ১৮ নভেম্বর, ১৮৫৭ সালে • ঢাকায় প্রতিরোধঃ ২২ নভেম্বর (লালবাগে নিয়োজিত সিপাহিগণকে নিরস্ত্র করতে গেলে তারা প্রতিরোধ সৃষ্টি করে) • ফলাফল: - শেষ পর্যন্ত এ সংগ্রাম ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। - চার মাস অবরোধের পর ব্রিটিশরা দিল্লি দখল করে নেয়। - দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে মিয়ানমারের রেঙ্গুনে নির্বাসনে পাঠায়। - রানি লক্ষ্মীবাঈ যুদ্ধে নিহত হন । - নানা সাহেব পরাজিত হয়ে অন্তর্ধান করেন। - নির্যাতনের পর ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কে ঝুলিয়ে রাখা হয় বিদ্রোহী সৈনিকের লাশ। • বিদ্রোহীদের বিচারঃ অভিযুক্ত সিপাহীদের মধ্যে ১১জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং বাকিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। • সিপাহী বিদ্রোহের স্মরণীয় স্থানঃ বাহাদুর শাহ পার্ক (১৯৫৭ সালে বিদ্রোহের শতবর্ষ উপলক্ষে নামকরণ করা হয়)
● পল্লীকবি জসিমউদ্দীনের বিখ্যাত কবিতা 'কবর'। এই কবিতাটি প্রথম 'কল্লোল' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে এটি কবির 'রাখালী' কাব্যগ্রন্থে সংকলিত হয়। কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
বাংলাদেশে বর্তমানে তিনটি প্রধান সামুদ্রিক বন্দর রয়েছে:
চট্টগ্রাম বন্দর: এটি বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় সামুদ্রিক বন্দর। এটি দেশের আমদানি ও রপ্তানির প্রধান কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। চট্টগ্রাম বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার একটি ব্যস্ততম বন্দরও বটে।
মোংলা বন্দর: মোংলা বন্দর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর। এটি খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত।
পায়রা বন্দর: এটি বাংলাদেশের তৃতীয় সামুদ্রিক বন্দর এবং এটি পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। পায়রা বন্দর নতুন হলেও এর গুরুত্ব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এটি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
-কাল শব্দের অর্থ ধ্বংস এবং বৈশাখ মাসে উৎপত্তি হয় বলে একে কালবৈশাখী নামে অভিহিত করা হয়। -গ্রীষ্মকালে(বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ) বা এপ্রিল – মে মাসে বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে মাঝে মধ্যে বিকালের দিকে বজ্রবিদ্যুৎসহ যে প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি হয় তাকে কালবৈশাখী বলে। -কালবৈশাখী ঝড় উত্তর – দিক থেকে প্রবাহিত হয় বলে একে ইংরেজিতে নরওয়েস্টার বলা হয়। -কালবৈশাখীর বায়ুর গড় গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৬০ কিমি। -কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ কিমি-এর বেশিও হতে পারে।
- Agitated শব্দের অর্থ হলো "উত্তেজিত" বা "উদ্বিগ্ন", যা "Calm" এর বিপরীত শব্দ। "Calm" মানে শান্ত, স্থির বা নিরুদ্বেগ। - "Peace" অর্থ শান্তি, যা "Calm" এর সমার্থক, বিপরীত নয়। -"Composure" অর্থ মানসিক শান্তি বা স্থিরতা, যা "Calm" এর সমার্থক।
- Confident of something অর্থ কোন বিষয়ে আস্থাশীল ,আত্মবিশ্বাসী ,নিশ্চিত । বাক্যের শূন্যস্থানে of বসিয়ে বাক্যটির বাংলা -তুমি কি তোমার কার্যকারিতার বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী? ।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।