খাদ্য অধিদপ্তর (খাদ্য/উপ-খাদ্য পরিদর্শক)- ২৩-১২-২০১১ (100 টি প্রশ্ন )
দেওয়া আছে, ক, খ এর মানের গড় ৯
∴ ক, খ এর  মোট মান  = ৯  × ২ = ১৮
আবার,
গ এর মান  ১২
ক, খ এবং গ এর মোট মান = ১৮ + ১২ = ৩০
∴ ক, খ এবং গ এর মানের গড় = ৩০/৩ = ১০
অনুপাতের রাশিদ্বয়ের যোগফল = ৪ + ১ = ৫
২৫ গ্রামে সোনা আছে = (২৫ × ৪)/৫) গ্রাম = ২০ গ্রাম
তামা আছে = ২৫ - ২০ = ৫ গ্রাম

ধরি,
ক গ্রাম সোনা মিশাতে হবে

প্রশ্নমতে,
(২০ + ক) : ৫ = ৫ : ১
বা, (২০ + ক)/৫ = ৫/১
বা, ২০ + ক = ২৫
বা, ক = ২৫ - ২০
∴ ক = ৫
৫ বছর পরে ছেলের বয়স ১২ বছর
∴ ছেলের বর্তমান বয়স = (১২ - ৫) বছর
= ৭ বছর

আবার,
স্ত্রীর বয়স ছেলের বয়সের ৪ গুণ
∴ স্ত্রীর বয়স = (৭ × ৪) বছর
= ২৮ বছর

∴ কালাম সাহেবের বয়স = (২৮ + ৬) বছর
= ৩৪ বছর

৩ বছর পরে কালাম সাহেবের বয়স হবে = ৩৪ + ৩ = ৩৭ বছর
১/২৯ অংশ কাজ করে ৩ দিনে
∴ ১ বা সম্পূর্ণ অংশ কাজ করে = (২৯ × ৩) দিনে = ৮৭ দিনে।

সুতরাং, তিন গুণ কাজ করে = (৮৭ × ৩) দিনে = ২৬১ দিনে
মনেকরি, সংখ্যা দুইটি ক ও ক + ১

প্রশ্নমতে,
(ক + ১) - ক = ৪৩
⇒ ক + ২ক + ১ - ক = ৪৩
⇒ ২ক + ১ = ৪৩
⇒ ২ক = ৪৩ - ১
⇒ ২ক = ৪২
⇒ ক = ২১

∴ সংখ্যা দুইটি ২১ ও ২১ + ১ = ২২
৩৬ = ১ × ৩৬
= ২ × ১৮
= ৩ × ১২
= ৪ × ৯
= ৬ × ৬

∴ ৩৬ সংখ্যাটির ভাজক = ১, ২, ৩, ৪, ৬, ৯, ১২, ১৮, ৩৬ = ৯টি

দুইবার ৭২ কি.মি অতিক্রম করতে হবে।

একবার স্রোতের প্রতিকুলে একবার স্রোতের অনুকুলে ।

স্রোতের অনুকুলে,

মোট বেগ = ১৮ কি.মি. + ৬ কি.মি = ২৪ কি.মি./ঘন্টা

দূরত্ব = ৭২ কি.মি.

তাহলে, সময় = ৭২/২৪ = ৩ ঘণ্টা

আবার,

স্রোতের প্রতিকুলে,

মোট বেগ = ১৮ - ৬ = ১২ কি.মি./ঘণ্টা

দূরত্ব = ৭২ কি.মি.

সময় = ৭২/১২ = ৬ ঘণ্টা

সুতরাং মোট সময় = ৩ + ৬ = ৯ ঘণ্টা


১টি ঘোড়ার মূল্য ৭৫০০ টাকা
∴ ৩টি ঘোড়ার মূল্য = (৭৫০০ × ৩) টাকা
= ২২৫০০ টাকা

৫টি গরুর মূল্য = ২২৫০০ টাকা
১টি গরুর মূল্য = ২২৫০০/৫ টাকা
∴ ২টি গরুর মূল্য = (২২৫০০ × ২)/৫ টাকা
= ৯০০০ টাকা

৩টি গাধার মূল্য = ৯০০০ টাকা
১টি গাধার মূল্য = ৯০০০/৩ টাকা
∴ ৫টি গাধার মূল্য = (৯০০০ × ৫)/৩ টাকা = ১৫০০০ টাকা
দেওয়া আছে,
একটি রাস্তার পাশে এক সারিতে ১৫ টি গাছ লাগানো আছে।
একটি গাছ থেকে আরেকটি গাছের দূরত্ব ১০ মিটার।

∴ একটি গাছ থেকে আরেকটি গাছের দূরত্ব ১০ মিটার হলে প্রথম ও শেষ গাছে দুটি মধ্যে দূরত্ব = ১৪ × ১০ মিটার
= ১৪০ মিটার

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
দ্রব্যটির ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা হলে,
১০% ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য = (১০০ - ১০) টাকা = ৯০ টাকা
১০% লাভে বিক্রয়মূল্য = (১০০ + ১০) টাকা = ১১০ টাকা

∴ বিক্রয়মূল্যের পার্থক্য = (১১০ - ৯০) টাকা = ২০ টাকা

বিক্রয়মূল্যের পার্থক্য ২০ টাকা হলে ক্রয়মূল্য = ১০০ টাকা
∴ বিক্রয়মূল্যের পার্থক্য ১ টাকা হলে ক্রয়মূল্য = ১০০/২০ টাকা
∴ বিক্রয়মূল্যের পার্থক্য ৮০ টাকা হলে ক্রয়মূল্য = (১০০ × ৮০)/২০ টাকা
= ৪০০ টাকা

∴  দ্রব্যটির ক্রয়মূল্য = ৪০০ টাকা।
ধরি,
আসল, P = ৪৫০ টাকা
সুদ, I = ৪৫৯ টাকা
সময়, n = ১৭ বছর
সুদের হার = r

আমরা জানি,
I = Pnr
⇒ r = I/(Pn)
= ৪৫৯/(৪৫০ × ১৭)
= (৪৫৯/৭৬৫০) × ১০০ %
= ৬%
মনেকরি, সংখ্যাটি ক
প্রশ্নমতে,
৯৯৯ - ক  = ক - ৭৯৭
⇒ ক + ক = ৯৯৯ + ৭৯৭
⇒ ২ক = ১৭৯৬
⇒ ক = ১৭৯৬/২
⇒ ক = ৮৯৮
ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা হলে,
২০% ক্ষতিতে, বিক্রয়মূল্য = ১০০ - ২০ = ৮০ টাকা।

৬০% লাভে, বিক্রয়মূল্য  = ১০০ + ৬০ = ১৬০ টাকা।

পূর্বের বিক্রয়মূল্য ৮০ টাকা হলে, বিক্রয় করতে হবে ১৬০ টাকায়।
পূর্বের বিক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে, বিক্রয় করতে হবে (১৬০/৮০) = ২ টাকায়।

২ টাকায় বিক্রি করতে হবে = ১২টি কলা
১ টাকায় বিক্রি করতে হবে (১২/২) = ৬টি কলা।

মনে করি, সরল লেখাটির দৈর্ঘ্য = x

এর উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল = x²

সরলরেখাটির এক-চতুর্থাংশ (x/4) ক্ষেত্রফল = x²/16

∴ x²÷(x²/16)

= x²×(16/x²)

= 16 গুণ


ক, খ,গ এর মূলধনের অনুপাত =  ৩২০ : ৪০০ : ৪৮০
= ৩২ : ৪০ : ৪৮
= ৪ : ৫  : ৬

অনুপাতগুলাের যােগফল = ৪ + ৫ + ৬ = ১৫

ক পায় = ৩০০ এর ৪/১৫ = ৮০ টাকা
গ পায় = ৩০০ এর ৬/১৫ = ১২০ টাকা

∴ গ অপেক্ষা ক কম পাবে = (১২০ - ৮০) টাকা = ৪০ টাকা।
১৫% মূল্য কমে যাওয়ায় বর্তমান মূল্য = ১০০ - ১৫ = ৮৫ টাকা

এখন,
পূর্বমূল্য ১০০ টাকা হলে বর্তমান মূল্য = ৮৫ টাকা
∴ পূর্বমূল্য ১ টাকা হলে বর্তমান মূল্য = ৮৫/১০০ টাকা
∴ পূর্বমূল্য ৬০০০ টাকা হলে বর্তমান মূল্য = (৮৫ × ৬০০০)/১০০ টাকা = ৫১০০ টাকা

∴ ১ কুইন্টাল গমের বর্তমান মূল্য = ৬০০০ - ৫১০০ = ৯০০ টাকা

১ কুইন্টাল বা ১০০ কেজি গমের দাম ৯০০ টাকা
∴ ১ কেজি  গমের দাম (৯০০/১০০) = ৯ টাকা
প্রদত্ত অনুপাত = ২ : ৩ : ৪ : ৫
অনুপাতগুলোর যোগফল = ২ + ৩ + ৪ + ৫ = ১৪

ক্ষুদ্রতম সংখ্যা = ৯,৮০০ এর ২/১৪ = ১,৪০০
বৃহত্তম সংখ্যা = ৯,৮০০ এর ৫/১৪ = ৩,৫০০

∴ বৃহত্তম এবং ক্ষুদ্রতম সংখ্যার পার্থক্য = ৩,৫০০ - ১,৪০০ = ২১০০ টাকা
১ম পদ = ১১
২য় পদ = ১১ + ২ = ১৩
৩য় পদ = ১৩ + ৬ = ১৯
৪র্থ পদ = ১৯ + ১০ = ২৯
৫ম পদ = ২৯ + ১৪ = ৪৩
৬ষ্ঠ পদ = ৪৩ + ১৮ = ৬১
৭ম পদ = ৬১ + ২২ = ৮৩
ধরি,
১ম নল দ্বারা ১ ঘন্টায় পূর্ণ হয় = ১/৮ অংশ
২য় নল দ্বারা ১ ঘন্টায় পূর্ণ হয় = ১/১২ অংশ
৩য় নল দ্বারা ১ ঘন্টায় পূর্ণ হয় = ১/২৪ অংশ

∴ ৩টি নল একত্রে ১ ঘন্টায় পূর্ণ করে = (১/৮) + (১/১২) + (১/২৪) অংশ
= (৩ + ২ + ১)/২৪ অংশ
= ৬/২৪ অংশ
= ১/৪ অংশ

১/৪ অংশ পূর্ণ হয় ১ ঘণ্টায়
∴ ১ বা সম্পূর্ণ অংশ পূর্ণ হয় ৪ ঘণ্টায়
∴ ৩/৪ অংশ পূর্ণ হয় ৪ × (৩/৪) ঘণ্টায়
= ৩ ঘণ্টায়

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
বড় বাক্স = ১ টি
মাঝারি বাক্স = ৫ টি
এবং ছোট বাক্স = ৫ × ৫ = ২৫ টি

∴ মোট বাক্স আছে = ১ + ৫ + ২৫ = ৩১ টি
- অভ্র: অভ্র হল একটি মুক্ত সফটওয়্যার যা বাংলা লিখার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ইউনিকোড সমর্থিত এবং সহজে ব্যবহারযোগ্য। অভ্র কীবোর্ড লেআউট ব্যবহার করে বাংলা লিখা যায়, যা বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে খুব জনপ্রিয়। 

- বিজয়: বিজয় একটি বাণিজ্যিক সফটওয়্যার যা বাংলা লিখার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি অনেক পুরানো এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত জনপ্রিয়। বিজয় কীবোর্ড লেআউট ব্যবহার করে বাংলা লিখা হয়।

- সুতনী: সুতনী একটি ফন্ট বা টাইপফেসের নাম যা বাংলা লিখার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি বাংলা লিখার সফটওয়্যার নয়, বরং শুধুমাত্র বাংলা অক্ষর প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-আমাদের মুখের মধ্যে তিন জোড়া লালা গ্রন্থি আছে যা থেকে লালা উৎপন্ন হয়।

-লালা গ্রন্থিগুলোর নাম হলো- প্যারোটিড গ্রন্থি, সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থি ও সাবম্যান্ডিবুলার গ্রন্থি ।

-আমাদের কানের হাড় ও চোয়ালের মধ্যে প্যারোটিড গ্রন্থি অবস্থিত। এই গ্রন্থির স্টেনসেন্স নালি নামক এক প্রকার নালি আছে। ওই নালি পথে লালা মুখের মধ্যে আসে। সাবলিঙ্গুয়াল লালা গ্রন্থি খুব ছোট এবং জিহ্বার নিচেই তার অবস্থান। সাবম্যান্ডিবুলার লালা গ্রন্থি আকারে বাদামের মতো। জিহ্বা ও চোয়ালের হাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে এই গ্রন্থি অবস্থিত।

-লালা জলের মতো, আঠালো ও বর্ণহীন এক তরল পদার্থ। খাদ্যদ্রব্য হজমের জন্য এ খুব প্রয়োজনীয়। এতে থাকে শতকরা ৯৮ ভাগ জল ও ২ ভাগ এনজাইম বা জৈব রাসায়নিক পদার্থ ।

-এর সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ এনজাইমটির নাম ‘টায়ালিন’। ‘টায়ালিন’ খাদ্যের স্বেতসারকে শর্করায় পরিণত করে। 
- বিষুবীয় অঞ্চল বরাবর পৃথিবীর ব্যাসার্ধ সর্বাধিক বলে g এর মান সবচেয়ে কম। এ অঞ্চল থেকে যতই মেরু অঞ্চলের দিকে যাওয়া হবে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ তত কমতে থাকে, তথা g এর মান বাড়ে। এর ফলে বস্তুর ওজনও বাড়তে থাকে। ফলে মেরু অঞ্চলে বস্তুর ওজনও সবচেয়ে বেশি হয়। 

- স্থানভেদে কোনো বস্তুর ভরের কোনো পরিবর্তন হয় না। কিন্তু স্থানভেদে কোনো বস্তুর ওজনের তারতম্য হতে পারে।

- পৃথিবীর কেন্দ্রে পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি শূন্য থাকে। সেখানে বস্তুর ওজনও শূন্য হয়।

- চন্দ্রপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ পৃথিবীর ১/৬ অংশ

- গেওয়া কাঠ থেকে বাক্স ও দিয়াশলাইয়ের কাঠি প্রস্তুত হয়।

- ধুন্দল গাছের কাঠ থেকে পেন্সিল প্রস্তুত করা হয়।

- গরান গাছের ছাল থেকে রং প্রস্তুত করা হয়।
- ভারত হলো বিশ্বের শীর্ষ পাট উৎপাদনকারী দেশ, যা মোট পাট উৎপাদনের প্রায় ৫০% এর বেশি সরবরাহ করে।

- পাট উৎপাদনে শীর্ষ দেশ ভারত এবং পাট রপ্তানিতে শীর্ষে বাংলাদেশ।

- ভারত চাল উৎপাদনে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ।

- চা উৎপাদনে ভারত অন্যতম প্রধান দেশ।
- বসফরাস একটি জলপ্রণালী যা এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যবর্তী অঞ্চলের একটি অংশে সীমানা নির্দেশ করে।

বিখ্যাত প্রণালিঃ
• আমেরিকা-এশিয়াকে পৃথক করেছে যে প্রণালী— বেরিং প্রণালী ।
• জিব্রাল্টার প্রণালী যে দুটি দেশকে পৃথক করেছে— মরক্কো ও স্পেনকে।
• উত্তর আটলান্টিক ও ভূমধ্যসাগরকে সংযুক্ত করেছে— জিব্রাল্টার প্রণালী ।
• বঙ্গোপসাগর ও জাভা সাগরকে সংযুক্ত করেছে— মালাক্কা প্রণালী ।
• ইংলিশ চ্যানেলকে উত্তর সাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে— ডোভার প্রণালী ।
• বসফরাস প্রণালী যে দুটি সাগরকে সংযুক্ত করেছে— মর্মর ও কৃষ্ণসাগর ।
• যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের মধ্যে অবস্থিত— ডোভার প্রণালী ।
• পক প্রণালী যে দুটি দেশকে পৃথক করেছে— ভারত-শ্রীলংকাকে ।
• হরমুজ প্রণালী অবস্থিত— ওমান সাগর ও পারস্য উপসাগর ।
• হরমুজ প্রণালী নিয়ে যে দুটি দেশের মধ্যে বিরোধ চলছে— ইরান ও ওমানের মধ্যে ।
- 'টিপাইমুখ বাঁধ' বাংলাদেশ-ভারত সিমান্তের ১০০ কিলোমিটার উজানে ভারতের মণিপুর রাজ্যের 'বরাক' নদীর ওপর নির্মিত একটি বাঁধ ।

- টিপাইমুখ গ্রামে অবস্থিত বরাক এবং 'তুইভাই' ন্দীর মিলনস্থলের ১ হাজার ৬০০ ফুট দূরে বরাক নদীতে ৫০০ ফুট উঁচু ও ১ হাজার ৬০০ ফুট একটি বাঁধ টিপাইমুখ ।
- স্ক্যান্ডিনেভিয়া (প্রাচীন স্ক্যান্ডিয়া) উত্তর ইউরোপের তিনটি দেশ তথা নরওয়ে, সুইডেন ও ডেনমার্কের জন্য দেয়া নাম।

- এদের মধ্যে নরওয়ে ও সুইডেন স্ক্যান্ডিনেভীয় উপদ্বীপ গঠন করেছে।
- LBW এর পূর্ণরূপ: Leg Before Wicket

- LBW আইন এবং তার ব্যাখ্যা: ক্রিকেটে LBW আইনটি ব্যাটসম্যানকে আউট করার একটি পদ্ধতি। এই আইনটি মূলত এভাবে কাজ করে:
- বল ব্যাটসম্যানের প্যাডে লাগা: বলটি ব্যাটসম্যানের প্যাডে (লেগে) লাগতে হবে।
- স্টাম্পের সামনে: বলটি যদি ব্যাটসম্যানের প্যাডে লাগার আগে উইকেটের সামনে থাকে।
- বল পিচ করার স্থান: বলটি পিচ করার স্থান হতে পারে লেগ স্টাম্পের বাইরে, অফ স্টাম্পের বাইরে বা সোজাসুজি পিচে।
- ব্যাট দিয়ে খেলা না করা: ব্যাটসম্যান যদি ব্যাট দিয়ে বলটি না খেলে প্যাডে লাগায়।
- উইকেট হিট করা: আম্পায়ারের মতে, বলটি প্যাডে লাগার পর উইকেটকে হিট করতে যাচ্ছে।

আম্পায়ার এই সব শর্তগুলো বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেন যে ব্যাটসম্যান আউট কিনা।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- INTERPOL (ইন্টারপোল) হল বিশ্বের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা
- INTERPOLE এর বর্তমান প্রেসিডেন্ড নাম - আহমেদ নাসের আল রাইসি, সংযুক্ত আরব আমিরাত
- এর বর্তমান সদস্য ১৯৬টি।
- এর সদর দপ্তর ফ্রান্সের লিওতে অবস্থিত।
- INTERPOL সদর দপ্তরের ভবনটি "INTERPOL House" নামে পরিচিত
- এটি ১৯২৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ পুলিশ কমিশন (আইসিপিসি) নামে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- বাংলাদেশ INTERPOLE এর সদস্য পদ লাভ করে ১৯৭৬ সালে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0