খাদ্য অধদপ্তর (সহকারী উপ-খাদ্য পরিদর্শক) - ২৯.১১.২০২৫ (50 টি প্রশ্ন )
- ভূতাত্ত্বিকদের মতে পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠ কয়েকটি টেকটোনিক প্লেটের সমন্বয়ে গঠিত।
- পৃথিবীপৃষ্ঠে সাধারণভাবে ৭টি প্রধান বা বড় আকারের টেকটোনিক প্লেট বিদ্যমান।
- এই ৭টি প্রধান টেকটোনিক প্লেট হলো: প্যাসিফিক প্লেট, উত্তর আমেরিকান প্লেট, দক্ষিণ আমেরিকান প্লেট, ইউরেশিয়ান প্লেট, আফ্রিকান প্লেট, অ্যান্টার্কটিক প্লেট এবং ইন্দো-অস্ট্রেলিয়ান প্লেট।
- অনেক ক্ষেত্রে ইন্দ-অস্ট্রেলিয়ান প্লেটকে দুটি আলাদা অংশ (ইন্ডিয়ান এবং অস্ট্রেলিয়ান) হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
- প্রধান প্লেটগুলো ছাড়াও পৃথিবীতে আরো বেশ কিছু মাঝারি ও ছোট আকৃতির প্লেট (Minor plates) রয়েছে, যেমন— আরবিয়ান, নাজকা, কোকোস প্লেট ইত্যাদি।
- অ্যানিমেল ফার্ম (Animal Farm) উপন্যাসটি ১৯৪৫ সালে প্রকাশিত হয়।
- এই বিখ্যাত ব্যঙ্গাত্মক রূপক উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন ব্রিটিশ লেখক জর্জ অরওয়েল (George Orwell)।
- এই উপন্যাসের মাধ্যমে তিনি তৎকালীন রাশিয়ার সমাজতন্ত্র এবং জোসেফ স্ট্যালিন-এর একনায়কতন্ত্রের তীব্র সমালোচনা করেছিলেন।
- উপন্যাসে খামারের পশুপাখিরা মানুষের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, যা শেষ পর্যন্ত দুর্নীতির মাধ্যমে নতুন এক স্বৈরাচারের জন্ম দেয়।
- জর্জ অরওয়েল-এর আরেকটি বিশ্বখ্যাত উপন্যাসের নাম হলো ১৯৮৪ (Nineteen Eighty-Four)।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে উপর্যুক্ত বানানটি সঠিক, যার অর্থ হলো উপরে উক্ত বা উপরে বলা হয়েছে এমন।
- 'উপর্যুক্ত' শব্দটি গঠিত হয়েছে উপরি + উক্ত সন্ধির মাধ্যমে।
- অন্য অপশনগুলোর অশুদ্ধ ও শুদ্ধ রূপ নিচে দেওয়া হলো:
- শ্রদ্ধাঞ্জলী: এর শুদ্ধ বানান হলো 'শ্রদ্ধাঞ্জলি' (অঞ্জলি বানানে সর্বদা ই-কার হয়)।
- দারিদ্রতা: শুদ্ধ শব্দটি হলো 'দরিদ্রতা' অথবা 'দারিদ্র্য' (বিশেষণ বা বিশেষ্য পদের অপপ্রয়োগ)।
- স্বায়ত্বশাসন: এর শুদ্ধ বানান হলো 'স্বায়ত্তশাসন' (স্বং + আয়ত্ত + শাসন)।
- ‘দেবতা থেকে উৎপন্ন’ ও ‘দেবতা বিষয়ক’ - এই দুটি বাক্য সংকোচনের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে, যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- ‘দেবতা থেকে উৎপন্ন’- এর সঠিক বাক্য সংকোচন হলো ‘আধিদৈবিক’
- অন্যদিকে ‘দেবতা বিষয়ক’- এর বাক্য সংকোচন হলো ‘দৈবিক’

- প্রদত্ত অপশনগুলোর অর্থ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়:
- দৈবাতিক: এটি সাধারণত ‘হঠাৎ বা আকস্মিক’ কোনো ঘটনা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, এটি দেবতা সম্পর্কিত প্রত্যক্ষ শব্দ নয়।
- আধিদৈবিক: এটি হিন্দু দর্শন বা বেদান্ত অনুসারে তিন ধরণের দুঃখের একটি, যা প্রাকৃতিক বা অতিপ্রাকৃত শক্তি (দেবতা বা গ্রহ-নক্ষত্র) থেকে উৎপন্ন হয়। তাই ‘দেবতা থেকে উৎপন্ন’ অর্থে এটিই সঠিক।
- দৈবিক: এটি সরাসরি দেবতার সাথে সম্পর্কিত বা ঐশ্বরিক কোনো বিষয় বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
- অধিদৈবিক: এটিও দেবতার সাথে সম্পর্কিত বা দেবতার উপর অর্পিত বিষয় বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, তবে 'উৎপন্ন' অর্থে ‘আধিদৈবিক’ শব্দটিই ব্যাকরণগতভাবে সিদ্ধ।

- প্রখ্যাত ব্যাকরণবিদদের মতে ও বিভিন্ন অভিধান অনুযায়ী, ‘দেবতা হতে উৎপন্ন’ বা ‘দেবতা ঘটিত’ বিপদ বা ক্লেশকে বিশেষভাবে ‘আধিদৈবিক’ বলা হয়।
- Profligate শব্দটির অর্থ হলো অপব্যয়ী, অমিতব্যয়ী বা যে প্রচুর অর্থ অপচয় করে
- অন্যদিকে Frugal শব্দটির অর্থ হলো মিতব্যয়ী বা যে হিসেব করে খরচ করে
- অর্থের দিক দিয়ে শব্দ দুটি একে অপরের বিপরীত, তাই সঠিক উত্তরটি হবে Frugal
- এই প্রশ্নের বাকি অপশনগুলোর অর্থ: Copious (প্রচুর), Aggravate (অধিকতর খারাপ করা) এবং Criticize (সমালোচনা করা)।
- প্রদত্ত শব্দগুলোর মধ্যে 'Amoral' শব্দটি একটি প্রিফিক্স (Prefix) বা উপসর্গ যোগে গঠিত হয়েছে।
- এখানে মূল শব্দটি হলো 'Moral' যার অর্থ নৈতিক, এর আগে 'a-' প্রিফিক্সটি যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠিত হয়েছে।
- ব্যাকরণ অনুযায়ী, ইংরেজি শব্দে 'a-' উপসর্গটি সাধারণত 'not' বা 'without' (নেতিবাচক/বিহীন) অর্থ প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়।
- তাই 'Amoral' শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় নীতিহীন বা lacking a moral sense
- অন্যদিকে, 'Aspersions', 'Authentic' এবং 'Amnesia' শব্দগুলোর শুরুতে 'a' থাকলেও সেগুলো কোনো প্রিফিক্স হিসেবে যুক্ত হয়নি, বরং মূল শব্দেরই অংশ।
- প্রদত্ত বাক্যটি Past Continuous Tense এবং Simple Past Tense-এর সমন্বয়ে গঠিত একটি মিশ্র বাক্য।
- যখন অতীতে দুটি কাজ একই সময়ে সংঘটিত হয়, তখন যেটি দীর্ঘ সময় ধরে চলছিল তার জন্য Past Continuous Tense এবং যেটি হঠাৎ ঘটল তার জন্য Simple Past Tense ব্যবহৃত হয়।
- এখানে "When the guests arrived" অংশটি Simple Past Tense-এ আছে, যা অতিথিদের পৌঁছানোর মুহূর্তটি নির্দেশ করে।
- তাই, অন্য অংশটি অর্থাৎ "তারা দুপুরের খাবার খাচ্ছিল" বোঝাতে Past Continuous Tense (was/were + verb-ing) ব্যবহার করতে হবে।
- সুতরাং, সঠিক গঠনটি হবে: Subject (they) + were + having (verb-ing)
- অর্থ দাঁড়ায়: যখন অতিথিরা পৌঁছাল, তখন তারা দুপুরের খাবার খাচ্ছিল।
- ইংরেজি সাহিত্যের রোমান্টিক যুগের একজন অন্যতম প্রধান কবি হলেন জন কিটস (John Keats)

- তার কাব্যে সৌন্দর্যের অভিনব এবং মর্মস্পর্শী বর্ণনার জন্য তাকে 'The Poet of Beauty' বা সৌন্দর্যের কবি বলা হয়।

- তিনি বিশ্বাস করতেন যে সৌন্দর্যই সত্য এবং সত্যই সৌন্দর্য, যা তার বিখ্যাত উক্তি "Beauty is truth, truth beauty"-এর মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে।

- তার কবিতায় ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বা Sensuousness-এর প্রবল উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে জীবন্ত করে তোলে।

- তিনি মাত্র ২৫ বছর বয়সে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন, তবুও তার স্বল্পকালীন সাহিত্যজীবনে তিনি Ode on a Grecian Urn এবং Endymion-এর মতো কালজয়ী কবিতা লিখে গেছেন।
- প্রদত্ত বাক্যে 'home' শব্দটি দ্বারা কোনো স্থান (place) বা গন্তব্য নির্দেশ করা হচ্ছে।
- এটি মূলত ক্রিয়াটি (verb) কোথায় সংগঠিত হচ্ছে, তা প্রকাশ করে।
- ব্যাকরণ অনুযায়ী, যখন কোনো শব্দ ক্রিয়ার স্থান, কাল বা ধরন নির্দেশ করে, তখন তাকে Adverb বলা হয়।
- "to go home" অংশে 'home' শব্দটি 'go' ক্রিয়াটিকে বিশেষায়িত করছে, অর্থাৎ কোথায় যাওয়া হবে তা বলছে।
- সাধারণত 'home' শব্দটি Noun হিসেবে ব্যবহৃত হলেও, গন্তব্য বা দিক নির্দেশের ক্ষেত্রে এটি Adverb of Place হিসেবে গণ্য হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত ‘বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’
- এই কালজয়ী গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন ড. দীনেশচন্দ্র সেন, যা ১৮৯৬ সালে প্রকাশিত হয়।
- প্রখ্যাত ভাষাবিদ ও গবেষক ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত ইতিহাস গ্রন্থের নাম 'বাংলা সাহিত্যের কথা'
- ইতিহাসবেত্তা অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে 'বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত' নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেছেন।
- ড. সুকুমার সেন রচিত ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থটির নাম 'বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস'
১. অনুপাতগুলোর যোগফল নির্ণয়:
অনুপাত = ২ : ৪ : ৫
অনুপাতগুলোর যোগফল = ২+৪+৫=১১২+৪+৫=১১

২. পার্থক্য নির্ণয়:
বৃহত্তম অনুপাতের অংশ = ৫
ক্ষুদ্রতম অনুপাতের অংশ = ২
অনুপাতের পার্থক্য = ৫−২=৩৫−২=৩

৩. টাকার পরিমাণ নির্ণয়:
মোট টাকা = ১৪৩
বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম অংশের পার্থক্য =
৩১১×১৪৩১১৩​×১৪৩ টাকা
=৩×১৩=৩×১৩ টাকা [যেহেতু ১১ দিয়ে ১৪৩ কে ভাগ করলে ১৩ হয়]
=৩৯=৩৯ টাকা

সুতরাং, বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম অংশের পার্থক্য ৩৯ টাকা।
২০২৫ সালের গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স (GHI) অনুসারে, বাংলাদেশ ১২৩টি দেশের মধ্যে ৮৫তম স্থান অধিকার করেছে, যার স্কোর ১৯.২ (মাঝারি স্তরের ক্ষুধা)। এটি ২০২৪ সালের ৮৪তম স্থান থেকে সামান্য পিছিয়ে যাওয়া দেখায়, যদিও সামগ্রিকভাবে ২০১৬ সালের তুলনায় উন্নতি হয়েছে। এই সূচকটি অপুষ্টি, শিশু স্টান্টিং, ওয়েস্টিং এবং শিশু মৃত্যুর মতো চারটি সূচকের ভিত্তিতে গণনা করা হয়।
- HTML (HyperText Markup Language) হলো ওয়েবে তথ্য বা ডেটা উপস্থাপনের জন্য ব্যবহৃত প্রধান ভাষা।
- এটি কোনো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নয়, বরং এটি একটি মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ যা ওয়েবসাইটের মূল কাঠামো তৈরি করে।
- এটি প্রোগ্রামিং ভাষার মতো কোনো লজিক্যাল বা গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারে না, কেবল তথ্যের উপস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করে।
- ২০২৬ সালে ২৩তম ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
- এই বিশ্বকাপের অফিশিয়াল বলের নাম নির্ধারণ করা হয়েছে ট্রায়োভা (Triova)
- "ট্রায়োভা" নামটি তিনটি আয়োজক দেশ এবং তাদের ঐক্য বা ট্রায়ো (Trio) ধারণা থেকে অনুপ্রাণিত।
- এটি ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবার যেখানে ৪৮টি দল অংশগ্রহণ করবে।
- এর আগে ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপে ব্যবহৃত বলের নাম ছিল "আল রিহলা" (Al Rihla)
- ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে অনুষ্ঠিত প্রথম বিশ্বকাপে ব্যবহৃত বলের নাম ছিল টি-মডেল (T-Model)
১. সূত্র: আমরা জানি, একটি পূর্ণ বৃত্তের ক্ষেত্রফলের সূত্র হলো 'পাই আর-স্কয়ার' (πr²)। যেহেতু এটি একটি অর্ধবৃত্ত, তাই এর ক্ষেত্রফল হবে পূর্ণ বৃত্তের অর্ধেক।

অর্থাৎ, অর্ধবৃত্তের ক্ষেত্রফল = ১/২ × π × (ব্যাসার্ধ)²

২. মান বসানো:
এখানে ব্যাসার্ধ = ২৮ সে.মি.
এবং π (পাই) এর মান সাধারণত ২২/৭ ধরা হয়।

৩. হিসাব:
ক্ষেত্রফল = ১/২ × (২২/৭) × ২৮ × ২৮
প্রথমে ৭ দিয়ে ২৮ কে ভাগ করলে পাই ৪।
তাহলে থাকে = ১/২ × ২২ × ৪ × ২৮
এরপর ২ দিয়ে ২২ কে ভাগ করলে পাই ১১।
তাহলে থাকে = ১১ × ৪ × ২৮
= ৪৪ × ২৮
= ১২৩২

সুতরাং, অর্ধবৃত্তটির ক্ষেত্রফল ১২৩২ বর্গ সে.মি.।


- ইংরেজি প্রবাদ 'To knock someone down with a feather' এর আক্ষরিক বা শব্দগত অর্থ হলো কাউকে একটি পালক দিয়ে ফেলে দেয়া।
- কিন্তু এই বাক্যটি একটি Idiom (বাগধারা) হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যার দ্বারা রূপক অর্থ প্রকাশ পায়।
- এর প্রকৃত অর্থ হলো অত্যন্ত বিস্মিত হওয়া বা অবাক হওয়া (to be very surprised)।
- যখন কেউ খুবই অবিশ্বাস্য কিছু শোনে বা দেখে এতটাই অবাক হয় যে মনে হয় একটি হালকা পালকের আঘাতেই সে পড়ে যেতে পারে, তখন এই প্রবাদটি ব্যবহার করা হয়।
- তাই 'He knocked me down with a feather'-এর সঠিক বাংলা ভাবার্থ হলো: 'সে আমাকে বিস্মিত করলো'
- Reconnaissance শব্দটি একটি ফরাসি মূলের ইংরেজি শব্দ, যার অর্থ হলো সামরিক জরিপ বা তথ্যানুসন্ধান।
- বানানটি মনে রাখার সহজ উপায় হলো এটি 'R', 'e', 'c', 'o', 'n' দিয়ে শুরু হয়।
- এরপর 'n', 'a', 'i' এবং 'ss' (দুইটি 's') আসে।
- শেষে 'a', 'n', 'c', 'e' যুক্ত হয়।
- সংক্ষেপে মনে রাখার জন্য শব্দটিকে এভাবে ভাঙা যেতে পারে: Re + conn + aiss + ance
- লক্ষণীয় বিষয় হলো, এই শব্দটিতে ডাবল এন (nn) এবং ডাবল এস (ss) ব্যবহৃত হয়।
- ‘জলোচ্ছ্বাস’ গ্রন্থটি বাংলাদেশের প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক ও গল্পকার সেলিনা হোসেন-এর রচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ উপন্যাস।
- এই উপন্যাসটির পটভূমি হলো ১৯৭১ সালের ঠিক আগে, ১৯৭০ সালে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বয়ে যাওয়া ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস।
- দক্ষিণ বাংলার মেঘনা, তেঁতুলিয়া, আগুনমুখা ও কাজল নদীর তীরবর্তী মানুষের জীবনসংগ্রাম এবং প্রতিকূল প্রকৃতির বিরুদ্ধে লড়াই এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য।
- এটি মূলত গ্রামবাংলার শান্ত জীবনে প্রকৃতির আকস্মিক আঘাতে সৃষ্ট বিপর্যয় এবং সামাজিক অপশক্তির বিরুদ্ধে মানুষের টিকে থাকার সংগ্রামের দলিল।

সেলিনা হোসেন:
- বাংলা কথাসাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় লেখিকা সেলিনা হোসেন।
- তিনি রাজশাহী শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস লক্ষ্মীপুর জেলার হাজিরপাড়া গ্রামে।
- তার রচিত উপন্যাস ‘হাঙ্গর নদী গ্রেনেড’। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এ উপন্যাসটি ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়।
- পরবর্তীকালে এ উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম হাঙর নদী গ্রেনেড নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

তাঁর রচিত উপন্যাস:
- হাঙ্গর নদী গ্রেনেড,
- নিরন্তর ঘন্টাধ্বনি,
- জলোচ্ছাস,
- পোকামাকড়ের ঘড়বসতি ইত্যাদি।

উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।
- ইংরেজিতে Ponder শব্দটির অর্থ হলো গভীরভাবে চিন্তা করা বা বিবেচনা করা।
- ব্যাকরণ অনুযায়ী, যখন কোনো বিষয় নিয়ে গভীরভাবে ভাবা হয়, তখন Ponder এরপর প্রিপজিশন হিসেবে সাধারণত over বা on বসে।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে over নেই, তাই এখানে সঠিক উত্তর হবে on
- বাক্যটির অর্থ দাঁড়ায়: একজন দার্শনিক জীবনের অর্থ সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করেন।
- মনে রাখার সুবিধার্থে: Ponder on/over something = কোনো বিষয় নিয়ে গভীরভাবে ভাবা।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- Stagflation শব্দটি ইংরেজি Stagnation (স্থবিরতা) এবং Inflation (মুদ্রাস্ফীতি) এই দুটি শব্দের সমষ্টি।

- এটি অর্থনীতির এমন একটি বিশেষ অবস্থাকে নির্দেশ করে যেখানে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি (High Inflation) এবং উচ্চ বেকারত্ব (High Unemployment) একসাথে বিদ্যমান থাকে।

- সাধারণ অবস্থায় মুদ্রাস্ফীতি বাড়লে বেকারত্ব কমে, কিন্তু স্ট্যাগফ্লেশনের সময় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থমকে যায় বা ধীর হয়ে যায়, যাকে Economic slow down বলা হয়।

- এই পরিস্থিতিতে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যায় এবং একই সাথে পণ্যের দাম বাড়তে থাকে, যা অর্থনীতির জন্য একটি অত্যন্ত সংকটময় অবস্থা।

- তাই প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে Economic slow down বা অর্থনৈতিক মন্থরগতিই হলো 'Stagflation'-এর অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য বা অর্থ।
- প্রদত্ত বাক্যে Subject হলো "All of the people", যা একটি Plural Noun (বহুবচন বিশেষ্য)।

- ইংরেজি গ্রামারের নিয়ম অনুযায়ী, Subject যদি Plural হয়, তবে তার পরবর্তী Noun বা Complement-টিও সাধারণত Plural হতে হয়।

- এখানে "mathematics" শব্দটি একটি Noun যা Adjective হিসেবে কাজ করছে, কিন্তু মূল Noun হলো "teacher"। যেহেতু Subject বহুবচন, তাই "teacher" পরিবর্তন হয়ে "teachers" হবে।

- "Mathematic" শব্দটি নিজেই একটি ভুল শব্দ কারণ সঠিক শব্দটি সর্বদা "Mathematics" (এস-যুক্ত থাকে)। তাই "mathematic teachers" বা "mathematic's teacher" অপশনগুলো ভুল।

- "Mathematics teacher" (অপশন ১) ভুল কারণ এটি Singular (একবচন) নির্দেশ করছে, যা "All of the people" এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

- সুতরাং, সঠিক উত্তর হবে "mathematics teachers", যেখানে "mathematics" শব্দটি বিষয়ের নাম হিসেবে অপরিবর্তিত আছে এবং "teachers" শব্দটি বহুবচন হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
১. লাভ নির্ণয়:

প্রথমে দেখা যাক কত টাকা লাভ হলো।
লাভ = বিক্রয়মূল্য - ক্রয়মূল্য
= ৯৬৩ - ৯০০
= ৬৩ টাকা।

২. শতকরা হিসাব:
এই ৬৩ টাকা লাভ হয়েছে ৯০০ টাকার ওপর।
৯০০ টাকায় লাভ হয় ৬৩ টাকা।
সুতরাং, ১০০ টাকায় লাভ হয় = ৬৩ ÷ ৯ = ৭ টাকা।
অর্থাৎ, লাভের হার ৭%।

৩. বার্ষিক লাভের হার নির্ণয়:
এই ৭% লাভ হয়েছে ৪ মাসে। আমাদের বের করতে হবে বার্ষিক বা ১২ মাসের হিসাব।
৪ মাসে লাভ হয় = ৭ টাকা (প্রতি শতে)
১ মাসে লাভ হয় = ৭/৪ টাকা
১২ মাসে (১ বছরে) লাভ হয় = (৭ × ১২) / ৪
= ৭ × ৩ (চার দিয়ে বারোকে কাটলে তিন হয়)
= ২১ টাকা

সুতরাং, বার্ষিক শতকরা লাভ ২১ টাকা বা ২১%।


- বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) সদস্য পদ লাভ করে ১২ নভেম্বর, ১৯৭৩ সালে।

- জাতিসংঘের বিশেষায়িত এই সংস্থাটি বিশ্বজুড়ে ক্ষুধামুক্ত করে খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে।

- বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের পর পরই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বীকৃতি লাভের অংশ হিসেবে বিভিন্ন সংস্থার সদস্যপদ গ্রহণ শুরু করে।

- বাংলাদেশের সদস্যপদ লাভের আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তারিখ হলো:
* ১৮ এপ্রিল, ১৯৭২: কমনওয়েলথ সদস্যপদ লাভ।
* ১৭ মে, ১৯৭২: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর সদস্যপদ লাভ।
* ১৭ আগস্ট, ১৯৭২: আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) এবং আইবিআরডি (IBRD)-এর সদস্যপদ লাভ।
* ১৯ অক্টোবর, ১৯৭২: ইউনেস্কো (UNESCO)-এর সদস্যপদ লাভ।
* ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪: জাতিসংঘের (UN) ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ।
- পর্বত শব্দের অর্থ হলো পাহাড় বা শৈল বা ভূধর।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে ‘ক্ষিতিধর’ শব্দটির অর্থ পর্বত।
- অন্যদিকে হিমালয় হলো একটি নির্দিষ্ট পর্বতের নাম, কিন্তু এটি পর্বতের সাধারণ সমার্থক শব্দ নয়।
- ‘বিশাল’ অর্থ অনেক বড় এবং ‘বিহগ’ অর্থ পাখি, তাই এগুলোও ভুল উত্তর।
- পর্বতের আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমার্থক শব্দ হলো: শৈল, গিরি, অদ্রি, অচল, নগ, পাহাড়, ভূধর, মহীধর, মেদিনীধর এবং শৃঙ্গী।
- মাটির pH-এর মান কমে গেলে অর্থাৎ মাটি অম্লীয় হয়ে গেলে তা প্রশমনের জন্য ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত সার ব্যবহার করতে হয়।

- সাধারণত ডলোমাইট বা চুনাপাথর (Lime) ব্যবহার করা হয়, যা ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম উভয়েরই ভালো উৎস।

- মাটির pH-এর মান ৩.০-এর কম হলে মাটি অত্যন্ত অম্লীয় হয়ে পড়ে, যার ফলে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো ক্ষারীয় উপাদানের ঘাটতি দেখা দেয়।

- উদ্ভিদের সঠিক পুষ্টি শোষণ ও বৃদ্ধির জন্য মাটির আদর্শ pH-এর মান ৬.০ থেকে ৮.০-এর মধ্যে থাকা বাঞ্ছনীয়।

- মাটির অম্লতা বেড়ে গেলে উপকারী অণুজীবগুলো মারা যায়, তাই অম্লতা কমাতে চুন বা ক্ষারীয় সার প্রয়োগ করা জরুরি।

- অপরদিকে, মাটির pH-এর মান বেড়ে গেলে অর্থাৎ ক্ষারীয় হয়ে গেলে অ্যামোনিয়াম সালফেট ও অ্যামোনিয়াম ফসফেট সার ব্যবহার করে তা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
- পূর্বপদে চতুর্থী বিভক্তি (কে, জন্য, নিমিত্ত ইত্যাদি) লোপ পেয়ে যে সমাস হয়, তাকে চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস বলে।

- ‘মালগুদাম’ শব্দটির ব্যাসবাক্য হলো: মালের নিমিত্ত (জন্য) গুদাম = মালগুদাম

- এখানে পূর্বপদ ‘মাল’-এর সঙ্গে যুক্ত ‘নিমিত্ত’ বা ‘জন্য’ (চতুর্থী বিভক্তির অনুসর্গ) লোপ পেয়েছে।

- যেহেতু ব্যাসবাক্যে ‘জন্য’ বা ‘নিমিত্ত’ লোপ পেয়েছে এবং পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়েছে, তাই এটি চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস

- চতুর্থী তৎপুরুষ সমাসের আরও কিছু উদাহরণ হলো: বসতবাড়ি (বসতের নিমিত্ত বাড়ি), রান্নাঘর (রান্নার জন্য ঘর), বালিকা বিদ্যালয় (বালিকাদের জন্য বিদ্যালয়)।
মনে করি, সংখ্যাটি = ক
প্রশ্নমতে,
ক এর ৪০% = ১৪৪
বা, ক $\times$ $\frac{৪০}{১০০}$ = ১৪৪
বা, $\frac{৪০ক}{১০০}$ = ১৪৪
বা, ৪০ক = ১৪৪ $\times$ ১০০ [আড়গুণন করে]
বা, ক = $\frac{১৪৪ \times ১০০}{৪০}$
বা, ক = ৩৬০
$\therefore$ সংখ্যাটি ৩৬০

শর্টকাট টেকনিক:
৪০% হলো ১৪৪
$\therefore$ ১% হলো $\frac{১৪৪}{৪০}$
$\therefore$ ১০০% (সম্পূর্ণ সংখ্যাটি) হলো $\frac{১৪৪ \times ১০০}{৪০}$ = ৩৬০
উত্তর: ৩৬০
দেওয়া আছে,
b = a + c
এবং b = 3

প্রদত্ত রাশি = (ab + bc)2
= {b(a + c)}2 [উভয় পদ থেকে b কমন নিয়ে]
= {b × b}2 [মান বসিয়ে, যেহেতু a + c = b]
= (b2)2
= b4
= (3)4 [b এর মান বসিয়ে]
= 3 × 3 × 3 × 3
= 81
সুতরাং, নির্ণেয় মান 81.

বিকল্প পদ্ধতি / শর্টকাট টেকনিক:
সরাসরি মান বসিয়ে:
প্রদত্ত রাশি = (ab + bc)2
দ্বিতীয় বন্ধনীর ভেতরের অংশ, ab + bc = b(a + c)
প্রশ্নে বলা আছে, a + c = b এবং b = 3.
সুতরাং, b(a + c) = b × b = b2 = 32 = 9
এখন মূল রাশিতে মানটি বসালে পাই,
(9)2 = 81
মনে করি,
১ম বৃত্তের ব্যাসার্ধ = $r_1$ একক
২য় বৃত্তের ব্যাসার্ধ = $r_2$ একক

আমরা জানি,
বৃত্তের পরিধি = $2\pi r$
বৃত্তের ক্ষেত্রফল = $\pi r^2$


প্রশ্নমতে,
$2\pi r_1 : 2\pi r_2 = 3 : 4$
বা, $\frac{2\pi r_1}{2\pi r_2} = \frac{3}{4}$
বা, $\frac{r_1}{r_2} = \frac{3}{4}$ .......... (i)


এখন, বৃত্তদ্বয়ের ক্ষেত্রফলের অনুপাত,
= $\pi r_1^2 : \pi r_2^2$
= $\frac{\pi r_1^2}{\pi r_2^2}$
= $\frac{r_1^2}{r_2^2}$
= $(\frac{r_1}{r_2})^2$
= $(\frac{3}{4})^2$ [(i) হতে মান বসিয়ে]
= $\frac{9}{16}$
= $9 : 16$

$\therefore$ বৃত্তদ্বয়ের ক্ষেত্রফলের অনুপাত ৯ : ১৬

শর্টকাট নিয়ম (পরীক্ষার হলে দ্রুত সমাধানের জন্য):
বৃত্তের পরিধি বা ব্যাসার্ধ বা ব্যাসের অনুপাত দেওয়া থাকলে, ক্ষেত্রফলের অনুপাত বের করার জন্য শুধু সংখ্যাগুলোর বর্গ (Square) করে দিলেই হবে।
এখানে পরিধির অনুপাত = ৩ : ৪
$\therefore$ ক্ষেত্রফলের অনুপাত = $৩^২ : ৪^২$
= ৯ : ১৬

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
এখানে, ১ ডজন = ১২টি।
টাকায় ১২টি বড়ই বিক্রি করায় ক্ষতি হয় ২৫%।
অর্থাৎ, বিক্রয়মূল্য ৭৫ টাকা হলে ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা

বিক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে ক্রয়মূল্য = ১০০/৭৫ টাকা = / টাকা।


আবার, ৫০% লাভে,
ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা হলে বিক্রয়মূল্য (১০০ + ৫০) বা ১৫০ টাকা।
ক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে বিক্রয়মূল্য = ১৫০/১০০ টাকা
ক্রয়মূল্য / টাকা হলে বিক্রয়মূল্য = (১৫০ × ৪)/(১০০ × ৩) টাকা
= ৬০০/৩০০ টাকা
= ২ টাকা।

বড়ইগুলো ২ টাকায় বিক্রয় করতে হবে ১২টি
অতএব, ১ টাকায় বিক্রয় করতে হবে = ১২/ টি = ৬টি

বিকল্প বা শর্টকাট পদ্ধতি:
এই ধরনের অংকে টাকা অপরিবর্তিত থাকলে নিচের সূত্রটি ব্যবহার করে খুব দ্রুত উত্তর বের করা যায়:
বিক্রয় পরিমাণ = (১ম বিক্রয় সংখ্যা × ১ম % মূল্য) / ২য় % মূল্য

এখানে,
১ম বিক্রয় সংখ্যা = ১২টি
২৫% ক্ষতিতে ১ম % মূল্য = (১০০ – ২৫) = ৭৫%
৫০% লাভে ২য় % মূল্য = (১০০ + ৫০) = ১৫০%

∴ নির্ণেয় বড়ইয়ের সংখ্যা = (১২ × ৭৫)/১৫০ টি
= ৯০০/১৫০ টি
= ৬টি
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0