খাদ্য অধিদপ্তর, খাদ্য পরিদর্শক: 1999 (98 টি প্রশ্ন )
- সাংবাদিক ও লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরী ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে গানটি রচনা করেন।
- প্রথমে আবদুল লতিফ গানটি সুরারোপ করেন।
- তবে পরবর্তীতে আলতাফ মাহমুদের করা সুরটিই অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে, ১৯৫৪ সালের প্রভাত ফেরীতে প্রথম গাওয়া হয় আলতাফ মাহমুদের সুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটি এবং এটিই এখন গানটির প্রাতিষ্ঠানিক সুর।
- ১৯৬৯ সালে জহির রায়হান তার 'জীবন থেকে নেওয়া' চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহার করেন।
- বর্তমানে এই গানটি হিন্দি, মালয়, ইংরেজি, ফরাসি, সুইডিশ, জাপানিসহ ১২টি ভাষায় গাওয়া হয়।
• 'ক্রীতদাসের হাসি' উপন্যাসের রচয়িতা শওকত ওসমান।
• তাঁর রচিত আরও কয়েকটি উপন্যাস— জননী, জাহান্নাম হইতে বিদায়, সমাগম, দুই সৈনিক, নেকড়ে, অরণ্য, জলাংগী, রাজা উপাখ্যান, চৌরসন্ধি।
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৮৮২-১৯২২) বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান একজন কবি । বাংলা কবিতায় অগনিত খাঁটি দেশি শব্দ সেই সঙ্গে আরবি ও ফারসি শব্দ ব্যবহার করে বাংলা ভাষার শ্রীবৃদ্ধি করেন । এছাড়া ছন্দের ঝল্কারে তার কবিতা সমৃদ্ধ । সেজন্য তাকে ছন্দের রাজা বা যাদুকর বলা হয় ।
তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সবিতা,
- সন্ধিক্ষণ,
- বেণু ও বীণা,
- কুহু ও কেকা,
- হসন্তিকা,
- বেলা শেষের গান,
- তুলির লিখন,
- হোমশিখা,
- অভ্র-আবীর,
- বিদায় আরতি ইত্যাদি।‌
তাঁর রচিত অনুবাদকাব্যঃ
- তীর্থ সলীল,
- মণি মঞ্জুষা,
- তীর্থ রেণু,
- ফুলের ফসল
- সঠিক উত্তর:  রমনার বটমূলে। 

- পহেলা বৈশাখের ঐতিহ্যবাহী 'সূচনা' অনুষ্ঠানটি প্রথম আয়োজন করা হয়েছিল রমনার বটমূলে।
- এই অনুষ্ঠানটি একটি গণপ্রিয় বাংলা নববর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে ১৯৫৬ সালে শুরু হয়েছিল।
- শুরুতে এই অনুষ্ঠানটি বড়লোক বা ধনীদের মাঝে আয়োজিত হলেও ক্রমশ এটি জনসাধারণের কাছে সমাদৃত হতে থাকে।
- তখন থেকে এই অনুষ্ঠানটি বাংলা নববর্ষ উদযাপনের অন্যতম প্রধান অনুষ্ঠানে পরিণত হয়।
- ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠিত হয়।
- এর প্রথম কমিটিতে সভাপতি ছিলেন মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
- ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ই নভেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই দেশ বরেণ্য নেতা মৃত্যুবরণ করেন।
- তাকে টাংগাইল জেলার সদর উপজেলার উত্তর-পশ্চিমে সন্তোষ নামক স্থানে পীর শাহজামান দীঘির পাশে সমাধিস্থ করা হয়।
গোপাল হালদার একজন বিশিষ্ট বাঙালি সাহিত্যিক,সাহিত্যতাত্ত্বিক, চিন্তাশীল প্রাবন্ধিক ও  স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা রাজনৈতিক কর্মী। 'পরিচয়' পত্রিকার সম্পাদনা করেন।
তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল -
 - বাংলা সাহিত্যের রূপরেখা
 - বাঙালি সংস্কৃতির প্রসঙ্গ 
 - বাংলা সাহিত্য ও মানবসংস্কৃতি
 -  ভারতের ভাষা
 - বাংলা সাহিত্যের রূপরেখা
 - রুশ সাহিত্যের রূপরেখা
 - ইংরাজী সাহিত্যের রূপরেখা

- 'দাদাভাই' এর আসল নাম রোকনুজ্জামান খান ।
- তিনি সাংবাদিক ও শিশুসাহিত্যিক ।
- তার রচিত গ্রন্থ- হাট্রিমাটিম টিম (১৯৬২), খোকন খোকন ডাক পাড়ি, আজব হলেও গুজব নয় ।
 বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ সংখ্যা ৫০টি।
- বাংলা বর্ণমালায় ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা ৩৯টি।
- বাংলা বর্ণমালায় স্বরবর্ণের সংখ্যা ১১টি।
- বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ৮টি।
- বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ১০টি।
- ব্যঞ্জনবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ছাব্বিশটি (২৬)।
- ব্যঞ্জনবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা ছয়টি (৬)।
- ব্যঞ্জনবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা সাতটি (৭)।
- স্বরবর্ণে পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা ৬টি।
- স্বরবর্ণে অর্ধমাত্রার বর্ণ সংখ্যা ১টি।
- স্বরবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ সংখ্যা ৪টি।
Procrastinate-দীর্ঘসূত্রতা
Recreation-বিনোদন
Frolic-উল্লাস
Relaxation-শিথিলতা

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-কবিতার পঙ্ক্তির শেষে মিলহীন ছন্দকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বলে।
-অমিত্রাক্ষর ছন্দের কবিতায় চরণের অন্ত্যমিল থাকে না।
-প্রতি পঙ্ক্তিতে ১৪ অক্ষর থাকে, যা ৮+৬ পর্বে বিভক্ত।
-একে প্রবাহমান অক্ষরবৃত্ত ছন্দও বলে। বাংলা সাহিত্যে মাইকেল মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রচলন ঘটান। তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক কমেডি ‘পদ্মাবতী' (১৮৬০) নাটকের ২য় অঙ্কের ২য় গর্ভাঙ্কে প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রয়োগ করেন।
- পাকিস্তান সৃষ্টির পর যখন পশ্চিম পাকিস্তান উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, তখন ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৪৮ সালে ঢাকার 'পূর্ব পাকিস্তান সাহিত্য সম্মেলন' এর সভাপতির অভিভাষণে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, “আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি।এটি কোনো আদর্শের কথা নয়; এটি একটি বাস্তব সত্য।
- যা প্রকৃতি নিজের হাতে আমাদের চেহারায় ও ভাষায় বাঙালিত্বের এমন ছাপ মেরে দিয়েছেন যে মালা-তিলক- টিকিতে কিংবা টুপি-লুঙ্গি-দাড়িতে ঢাকবার জো- টি নেই।”
- ‘ক্লিওপেট্রা’ ছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন এলিজাবেথ টেইলর।

- এই সিনেমাটি ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায় এবং এটি একটি ঐতিহাসিক ড্রামা, যা প্রাচীন মিসরের রানী ক্লিওপেট্রার জীবনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।

- এলিজাবেথ টেইলর এই চরিত্রে অভিনয় করে তার ক্যারিয়ারের অন্যতম উল্লেখযোগ্য কাজ হিসেবে পরিচিত হন। তার দৃষ্টিনন্দন অভিনয় এবং রূপে দর্শকদের কাছে ক্লিওপেট্রার চিত্রটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। 
কিছু বাংলা সাহিত্যকের ছদ্মনামঃ
•ইউসুফ খান - দিলীপ কুমার
• সমরেশ বসু - কালকূট
• সতীনাথ ভাদুড়ী - চিত্রগুপ্ত 
• সোমেন চন্দ - ইন্দুকুমার সোম
• কামিনী রায় - জনৈক বঙ্গমহিলা।
• সুভাষ মুখোপাধ্যায় - সুবচনী
• বিনয়কৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় - যাযাবর
• কালিকানন্দ - অবদূত
• চারুচন্দ্র চক্রবর্তী - জরাসন্ধ
ড . মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ১০ জুলাই ১৮৮৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ।শিকওয়াহ ও জওয়াব -ই- শিকওয়াহ তার অন্যতম অনুবাদ গ্রন্থ । এছাড়া উল্লেখযোগ্য অনুবাদ গ্রন্থসমূহ -দীওয়ানে হাফিজ ( ১৯৩৮) ,অমিয় শতক (১৯৪০) , মহানবী (১৯৪৬) , কুরআন প্রসঙ্গ (১৯৬২) , মহরম শরীফ । শিকওয়াহ ও জওয়াব -ই - শিকওয়াহ ১৯৪২ সালে প্রকাশিত হয় ।
- ‘সুতরাং’ ছবির নায়িকা কবরী ছিলেন।

- ছবিটি ১৯৬৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতাপূর্ব একটি পাকিস্তানি বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র।
- পরিচালকঃ সুভাষ দত্ত।
- দেশঃ পাকিস্তান।
- ভাষাঃ বাংলা।
- ছবির প্রধান প্রধান চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন কবরী, রানী সরকার, বেবী জাসমীন, বেবী জামান, মেছবাহ, আকবর আরও অনেকে।
- সৈয়দ শামসুল হক এই চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য, সংলাপ রচনা করেছিলেন এবং সকল গানের গীতিকার ছিলেন।
- এটি বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র সম্মাননা লাভ করেছিল।
- ১৯৬৫ সালে ফ্রাংকফুর্ট চলচ্চিত্র উৎসবে দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে পুরস্কার লাভ করে।
- 'সর্বহারা' কাজী নজরুল ইসলাম রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ।
- ১৯২৬ খৃষ্টাব্দে এই কাব্যগ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়। স
- র্বহারা কাব্যগ্রন্থে ১০ টি কবিতা রয়েছে:
১. সর্বহারা
২. কৃষাণের গান
৩. শ্রমিকের গান
৪. ধীবরদের গান
৫. ছাত্রদলের গান
৬. কাণ্ডারী হুশিয়ার
৭. ফরিয়াদ
৮. আমার কৈফিয়ত
৯. প্রার্থনা
১০. গোকুল নাগ
- আব্দুল্লাহ আল মামুন একজন প্রসিদ্ধ বাংলাদেশী অভিনেতা, নাট্যকার, নির্দেশক, চলচ্চিত্র পরিচালক।
- প্রসঙ্গত উল্লেখ করা দরকার যে, মামুন ‘শপথ’ রচনার আগে ‘নিয়তির পরিহাস’, ‘বিন্দু বিন্দু রং’ শীর্ষক দুটো মৌলিক নাটক ছাড়া ক্রিস্টোফার মার্লোর ‘ডক্টর ফস্টাস’ বাংলায় অনুবাদ করেছিলেন। 
- এছাড়াও তিনি নাট্যনিরীক্ষা করতে গিয়ে ‘ঋতুরাজ’ শীর্ষক এক কাব্যনাটক রচনা করেছিলেন। 
-তাঁর রচিত অন্যান্য নাটকঃ 
- আয়নায় বন্ধুর মুখ, 
- সুবচন নির্বাসনে, 
- এখনও দুঃসময়, 
- এবার ধরা দাও, 
- সেনাপতি, 
- অরক্ষিত মতিঝিল, 
- ক্রসরোড ক্রস ফায়ার, 
- এখনও ক্রীতদাস, 
- শাহজাদীর কালো নেকাব, 
- চারদিকে যুদ্ধ, 
- এখনও ক্রীতদাস, 
- আমাদের সন্তানেরা, 
- কোকিলারা, 
- মাইক মাস্টার, 
- মেরাজ ফকিরের মা, 
- মেহেরজান

- ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাকে মাতৃভাষা করার দাবিতে পাকিস্তানি সরকারের ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে ছাত্ররা মিছিল বের করে।
- মিছিলে পুলিশের গুলিতে আত্মহুতি দেয় বরকত, সালাম, রফিক, জব্বার প্রমুখ। রক্তাক্ত সেই স্মৃতিময় দিনটিকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস'।
- ১৭ নভেম্বর, ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো ৩০তম অধিবেশনে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
- ২০০০ সালে বিশ্বের ১৮৮টি দেশ প্রথমবারের মতো ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' হিসেবে পালন করে।
- ইউনেস্কোর পর জাতিসংঘ ৫ ডিসেম্বর, ২০০৮ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
'বিষাদ সিন্ধু'(১৮৮৫-১৮৯১) মীর মশাররফ হোসেনের একটি ইতিহাস আশ্রিত উপন্যাস। এই উপন্যাসের চরিত্র: ইয়াজিদ, ইমাম হোসেন, মাওয়ান, ইমাম হাসান, জোবেদা ইত্যাদি। এটি একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস ।

মীর মশাররফ হোসেন এর অন্যান্য রচনা:
কাব্যগ্রন্থ:
- মোসলেম বীরত্ব
- গড়াই ব্রিজ বা গৌরী সেতু 

উপন্যাস:
- রত্নাবতী
- বিষাদ সিন্ধু
- গাজী মিয়ার বস্তানী


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় ‘বনফুল’ ছদ্মনামে পরিচিত।
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় হাজারেরও বেশি কবিতা, ৫৮৬টি ছোট গল্প, ৬০টি উপন্যাস, ৫টি নাটক, জীবনী ছাড়াও অসংখ্য প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তার রচনাবলীসমগ্র ২২ খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ-
-বনফুলের কবিতা
- পাঠকের মৃত্যু
-ব্যঙ্গ কবিতা
-অঙ্গারপণী
-চতুর্দশী
-করকমলেষু ইত্যাদি।
মনে করি,
           পুত্রের বয়স = x বছর
        ∴ পিতার বয়স = ৩x বছর

প্রশ্নমতে,
        ৩x+x =৮০
      বা, ৪x = ৮০
      বা, x = ২০

   ∴ পিতার বয়স = ৩×২০ = ৬০ বছর
ধরি, রহিমের মাসিক বেতন = x টাকা

তাহলে, করিমের মাসিক বেতন = x + x এর ৫০%
                                      = x + (x * ৫০/১০০)
                                      = ১.৫x টাকা 

প্রশ্নমতে,
x + ১.৫x = ১০০০০
বা, ২.৫x = ১০০০০
বা, x = ১০০০০ / ২.৫
সুতরাং, x = ৪০০০

অর্থাৎ, রহিমের মাসিক বেতন ৪০০০ টাকা
১০০ টাকার ১ বছরের সুদ ৭ টাকা

১০০ টাকার ৩ বছরের সুদ ২১  টাকা  

সুদাসল = (১০০ +২১ ) টাকা = ১২১ টাকা

 

সুদাসল ১২১ টাকা হলে আসল ১০০ টাকা 

সুদাসল  ৬৬৫৫ টাকা হলে আসল (১০০  X ৬৬৫৫)/১২১ = ৫৫০০ টাকা  


বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ৪০০ বর্গ ফুট
বর্গক্ষেত্রের বাহু = √৪০০ = ২০ বর্গ ফুট 

আমরা জানি, এক গজ = ৩ ফুট
তাহলে দুই ফুট = ৩ x ২ = ৬ ফুট

দুই গজ কমলে নতুন বাহু =  (২০-৬) = ১৪ ফুট
 
নতুন ক্ষেত্রফল = (১৪) = ১৯৬ ফুট  


৩০ জন শ্রমিক কাজটি করে ২০ দিনে 

১  জন শ্রমিক কাজটি করে ( ৩০×২০ ) " 

২০ জন শ্রমিক কাজটি করে (৩০×২০)/২০ 

                                  = ৩০ দিনে 
 

এ+ ঐ -এ+ঐ = ১০-৪ বা , ২ঐ=৬

সুতরাং,ঐ =৩


অ × অ × অ × অ × অ × অ = অ = অ৬

এই সমাধানটি সঠিক কারণ,

প্রতিটি অ-এর মূল্য হল অ
অ-এর ৬টি গুণ করলে, অ = অ৬ হয়

অতএব, সঠিক উত্তর হল  অ৬ ।
আমরা অ = a এবং আ = b ধরে সমস্যাটি সমাধান করব

দেওয়া আছে:
a² + 2ab + b² = 140 ... (1)
a² - 2ab + b² = 4 ... (2)

সমীকরণ (1) এবং (2) যোগ করি:
⇒ (a² + 2ab + b²) + (a² - 2ab + b²) = 140 + 4
⇒ 2a² + 2b² = 144
⇒ a² + b² = 72 ... (3)

সমীকরণ (1) থেকে (2) বিয়োগ করি:
⇒ (a² + 2ab + b²) - (a² - 2ab + b²) = 140 - 4
⇒ 4ab = 136
⇒ ab = 34 ... (4)

এখন (a + b)² এর মান বের করি:
(a + b)² = a² + 2ab + b²
             = (a² + b²) + 2ab
             =72 + 2(34) [ব্যবহার করে (3) এবং (4)]
             = 72 + 68
             = 140


- "টু এভরি অ্যাকশন দেয়ার ইজ অ্যান ইকুয়াল অপজিট রিঅ্যাকশন" এই সূত্রটি স্যার আইজ্যাক নিউটনের। এটি নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র।

- সহজ ভাষায়: এই সূত্রটি বলে যে, কোনো বস্তুর উপর যদি একটি বল প্রয়োগ করা হয়, তাহলে সেই বস্তুটিও প্রথম বস্তুর উপর সমান পরিমাণের কিন্তু বিপরীত দিকে একটি বল প্রয়োগ করবে। অর্থাৎ, প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া থাকে।

- উদাহরণ:
১. যখন আমরা কোনো বস্তুকে ঠেলে দিই, তখন সেই বস্তুটিও আমাদেরকে সমান বল দিয়ে ঠেলে দেয়। 
২. যখন আমরা কোনো দেয়ালকে ধাক্কা দেই, তখন দেয়ালটিও আমাদেরকে সমান বল দিয়ে ধাক্কা দেয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- রামধনু বা ইন্দ্রধনু হল একটি দৃশ্যমান ধনুকাকৃতি আলোর রেখা যা বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত জলকণায় সূর্যালোকের প্রতিফলন এবং প্রতিসরণের ফলে ঘটিত হয়।

- সাধারণত বৃষ্টির পর আকাশে সূর্যের বিপরীত দিকে রামধনু দেখা যায়।

- রংধনুতে সাতটি রঙের সমাহার দেখা যায়। দেখতে ধনুকের মতো বাঁকা হওয়ায় এটির নাম রামধনু।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0