Solution
Correct Answer: Option C
- বাংলা বর্ণমালায় 'ক' থেকে 'ম' পর্যন্ত প্রথম ২৫টি ব্যঞ্জন বর্ণকে স্পর্শ ব্যঞ্জন বা স্পৃষ্ট ধ্বনি বলা হয়।
- এই বর্ণগুলো উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে নির্গত বাতাস মুখগহ্বরের কোনো না কোনো স্থান (যেমন: কণ্ঠ, তালু, মূর্ধা, দন্ত, ওষ্ঠ) স্পর্শ করে উচ্চারিত হয়, তাই এদের এমন নামকরণ করা হয়েছে।
- এই ২৫টি বর্ণকে আবার উচ্চারণের স্থান অনুযায়ী পাঁচটি বর্গে ভাগ করা হয়, প্রতিটি বর্গে পাঁচটি করে বর্ণ থাকে।