|
|
১. নিত্য পুরুষবাচক শব্দ: কবিরাজ, যোদ্ধা, ঢাকী, কৃতদার, অকৃতদার, পুরোহিত, কেরানী, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সরকার, পীর, দরবেশ, মওলানা, সেনাপতি, দলপতি, বিচারপতি, জ্বীন, জামাতা ইত্যাদি। ২. নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ: সতীন, সপত্নী, সধবা, সৎমা, ডাইনি, অর্ধাঙ্গিনী, বাইজী, কুলটা, এয়ো, দাই, বিধবা, অসূর্যস্পর্শা, অরক্ষণীয়া, কলঙ্কিনী, পেত্নী, শাকচুন্নি, অপ্সরা, পরী ইত্যাদি। ৩. উভয় লিঙ্গ (স্ত্রী ও পুরুষ) বাচক শব্দ: শিশু, সন্তান, পাখি, জন, শিক্ষিত ইত্যাদি। ৪. কিছু কিছু শব্দ আছে যেগুলোকে উভয়লিঙ্গ হিসেবে ধরা হয়। যেমন: কবি, সম্পাদক, সভাপতি, চেয়ারম্যান ইত্যাদি। ৫. বাংলা ভাষায় প্রাতিষ্ঠানিক পদমর্যাদাকে নারীবাচক করা হয় বাংলা যেমন: নার্গিস আখতার একজন সহকারী শিক্ষক। নমিতা রায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সভাপতি।
|
|
| |
|
|
|
পুরুষবাচক শব্দের সঙ্গে কতকগুলো প্রত্যয় যোগ করে স্ত্রীবাচক শব্দ গঠন করা হয়। এগুলো হলো: ১. ঈ-প্রত্যয়: বেঙ্গমা-বেঙ্গমী, ভাগনা/ভাগনে-ভাগনী। ২. নী-প্রত্যয়: কামার-কামারনী, কুমার-কুমারনী, মজুর-মজুরনী। ৩. আনী-প্রত্যয়: ঠাকুর-ঠাকুরানী, নাপিত-নাপিতানী, মেথর-মেথরানী, চাকর-চাকরানী। ৪. ইনি-প্রত্যয়: কাঙাল-কাঙালিনি, গোয়ালা-গোয়ালিনি, বাঘ-বাঘিনি। ৫. উন-প্রত্যয়: ঠাকুর-ঠাকরুন/ঠাকুরানী। ৬. আইন-প্রত্যয়: ঠাকুর-ঠাকুরাইন। ৭. পুরুষবাচক শব্দের শেষে ঈ থাকলে স্ত্রীবাচক শব্দে নী হয় এবং পূর্বের ঈ 'ই' হয়। যেমন: ভিখারী-ভিখারিনী, গুণী-গুণিনী।
|
|
| |
|
|
|
- যেসব পুরুষবাচক শব্দের শেষে 'তা' রয়েছে, স্ত্রীবাচক বোঝাতে সেসব শব্দে 'ত্রী' হয়। যেমন— - নেতা- নেত্রী, - কর্তা-কর্ত্রী, - শ্রোতা-শ্রোত্রী, - ধাতা-ধাত্রী।
|
|
| |
|
|
|
• অ কারান্ত পুংলিঙ্গের শেষে 'আ' প্রত্যয় যোগ করে স্ত্রীবাচক হয়। যেমনঃ মূর্খ - মূর্খা। প্রিয় - প্রিয়া দীন - দীনা জটিল - জটিলা কৃপণ - কৃপণা জীবিত - জীবিতা কুটিল - কুটিলা
|
|
| |
|
|
|
লিঙ্গ পরিবর্তন বা লিঙ্গান্তরের নিয়মঃ
১) পুংলিঙ্গবাচক শব্দের শেষে প্রত্যয় যোগ করে। ২) স্ত্রীবাচক শব্দ আগে বা পরে বসিয়ে এবং ৩) ভিন্ন শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
‘অভাবী - অভাব’ – এর লিঙ্গান্তর হয় না। তাই এটি অশুদ্ধ। তবে - ‘অভাগা - অভাগী’ শুদ্ধ লিঙ্গান্তর।
|
|
| |
|
|
|
পুরুষবাচক - নারীবাচক কোকিল - কোকিলা অসীম - অসীমা শারদীয় - শারদীয়া ভাই - বোন
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
কতকগুলো পুরুষবাচক শব্দের আগে স্ত্রীবাচক শব্দ প্রয়োগ করে। উচ্চারণ স্থান স্ত্রীবাচক শব্দ গঠিত হয়। যেমনঃ - কবি-মহিলা কবি, - ডাক্তার মহিলা ডাক্তার, - সভ্য—মহিলা সভ্য, - পুলিশ মহিলা পুলিশ, - কর্মী-মহিলা কর্মী। অন্যদিকে নেতা-নেত্রী, দাতা-দাত্রী ও বাদশা-বেগম।
|
|
| |
|
|
|
- পুরুষবাচক শব্দের শেষে ঈ থাকলে স্ত্রীবাচক শব্দে নী হয় এবং পূর্বের ঈ ‘ই’ হয়। যেমন: মেধাবী-মেধাবিনী; অভিসারী-অভিসারিণী, রোগী-রোগিনী ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
জামাতা শব্দের লিঙ্গান্তর হয় না।অন্যগুলোর লিঙ্গান্তর হয়। যেমন- সঙ্গী-সঙ্গিনী, বেয়াই-বেয়াইন, সাহেব-বিবি ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
যেসকল শব্দের লিঙ্গান্তর হয় না সেগুলো নিত্য পুরুষবাচক অথবা নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ।
নিত্য পুরুষবাচক শব্দ- কবিরাজ, কেরানী, দরবেশ, সরকার, জামাতা, রাষ্ট্রপতি, পীর, সেনাপতি, সভাপতি ইত্যাদি।
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ- সতীন, দাই, সধবা, পরী, অপ্সরা, এয়ো, বিধবা ইত্যাদি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
নিত্য পুরুষবাচক শব্দঃ যে শব্দগুলো শুধুমাত্র পুরুষবাচক অর্থ নির্দেশ করে।
উদাহরণঃ মাওলানা, কবিরাজ, অকৃতদার, কৃতদার, সভাপতি, দরবেশ, পীর, ঢাকী(যে পুরুষের বিবাহ হয় নাই), প্রধানমন্ত্রী, ব্রাহ্মণ, বামুন, নবী, রাসূল, কুস্তিগির, পুরোহিত, জামাতা, মৃতদার(বিপত্নীক), স্ত্রৈণ(স্ত্রীর অতিশয় বাধ্য)
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দঃ যে শব্দগুলো শুধুমাত্র নারীদেরকে নির্দেশ করে।
উদাহরণঃ সতীন, কুলটা(নষ্টা), পেত্নী, সৎমা, অরক্ষণীয়া(অবিবাহিতা), ডাইনী, সধবা, কলঙ্কিনী, শাঁকচুন্নি, বিধবা, হতভাগিনী, নর্তকী, এয়ো, অসূর্যস্পর্শ্যা, পরী, অপ্সরা(স্বর্গীয় রমনী), বাইজি, সপত্নী, অন্তঃসত্ত্বা, অর্ধাঙ্গী, গর্ভিনী, গর্ভবতী, ধনি(সুন্দরী), বিমাতা, পোয়াতি, সজনী, ললনা, অঙ্গনা, রূপসী, বাইজি, শাঁখিনী, ডাকিনী, গর্বিনী, বড়কী, ছোটকী, অবীরা, কপিলা, ধাই।
|
|
| |
|
|
|
স্ত্রৈণ হলো সেই ব্যক্তি যে সর্বদা স্ত্রীর কথামতো চলে । আরো কিছু নিত্য পুরুষবাচক শব্দ হলোঃ
কবিরাজ, যোদ্ধা, সেনাপতি, দলপতি, ঢাকী, কৃতদাস, বিচারপতি ইত্যাদি ।
|
|
| |
|
|
|
- যেসব পুরুষবাচক শব্দের শেষে 'তা' রয়েছে, স্ত্রীবাচক বোঝাতে সেসব শব্দে 'ত্রী' হয়। যেমন— - নেতা- নেত্রী, - কর্তা-কর্ত্রী, - শ্রোতা-শ্রোত্রী, - ধাতা-ধাত্রী।
|
|
| |
|
|
|
শঙ্খী পুরুষবাচক শব্দ যার অর্থ বিষ্ণু।
|
|
| |
|
|
|
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দের কোন পুরুষবাচক শব্দই নেই। যেমন- সতীন, সৎমা, এয়ো, দাই, সধবা ইত্যাদি। রজক /বিশেষ্য পদ/ ধোপা, রঙকারক। / স্ত্রীলিঙ্গ. রজকী, রজকিনী।
|
|
| |
|
|
|
নিত্য পুরুষবাচক শব্দঃ যে শব্দগুলো শুধুমাত্র পুরুষবাচক অর্থ নির্দেশ করে।
উদাহরণঃ মাওলানা, কবিরাজ, অকৃতদার, কৃতদার, সভাপতি, দরবেশ, পীর, ঢাকী(যে পুরুষের বিবাহ হয় নাই), প্রধানমন্ত্রী, ব্রাহ্মণ, বামুন, নবী, রাসূল, কুস্তিগির, পুরোহিত, জামাতা, মৃতদার(বিপত্নীক), স্ত্রৈণ(স্ত্রীর অতিশয় বাধ্য)
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দঃ যে শব্দগুলো শুধুমাত্র নারীদেরকে নির্দেশ করে।
উদাহরণঃ সতীন, কুলটা(নষ্টা), পেত্নী, সৎমা, অরক্ষণীয়া(অবিবাহিতা), ডাইনী, সধবা, কলঙ্কিনী, শাঁকচুন্নি, বিধবা, হতভাগিনী, নর্তকী, এয়ো, অসূর্যস্পর্শ্যা, পরী, অপ্সরা(স্বর্গীয় রমনী), বাইজি, সপত্নী, অন্তঃসত্ত্বা, অর্ধাঙ্গী, গর্ভিনী, গর্ভবতী, ধনি(সুন্দরী), বিমাতা, পোয়াতি, সজনী, ললনা, অঙ্গনা, রূপসী, বাইজি, শাঁখিনী, ডাকিনী, গর্বিনী, বড়কী, ছোটকী, অবীরা, কপিলা, ধাই।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|