ধ্বনি (296 টি প্রশ্ন )
পাশাপাশি দুটো স্বরধ্বনি এক প্রয়াসে ও দ্রুত উচ্চারিত হয়ে যদি একটি যুক্তধ্বনিতে রূপ নেয়, তাকে যৌগিক স্বরধ্বনি বলে। যেমন : অ + ই = ঐ; অ + উ = ঔ। যৌগিক স্বরধ্বনিকে দ্বিস্বর বা সন্ধিস্বর বা যৌগিক স্বর নামে অভিহিত করা হয়।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ড় ও ঢ় এর ক্ষেত্রেঃ
-উচ্চারণ স্থান অভিন্ন,
-দুটিই মূর্ধণ্য,
-উচ্চারণ প্রক্রিয়া একই রকম ,
-তাড়িত ঘোষধ্বনি,
-ড় অল্পপ্রাণ, ঢ় মহাপ্রণ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- যে স্বরধ্বনি উচ্চারণকালে মুখবিবর সংকুচিত হয় তাকে সংবৃত স্বরধ্বনি বলে।
- সংবৃত স্বরধ্বনি ৪টি ।
- যথা: ই, উ, এ, ও। 

- যে স্বরধ্বনি উচ্চারণকালে মুখবিবর বিবৃত বা প্রসারিত হয় তাকে বিবৃত স্বরধ্বনি বলে।
- বিবৃত স্বরধ্বনি ৩টি।
- যথা: অ, আ, অ্যা।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
শব্দের গঠনগত একক- বর্ণ,
ভাষার ক্ষুদ্রতম একক- ধ্বনি,
বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক- শব্দ,
শব্দের অর্থবোধক একক- রূপ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
শব্দের গঠনগত একক- বর্ণ,
ভাষার ক্ষুদ্রতম একক- ধ্বনি,
বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক- শব্দ,
শব্দের অর্থবোধক একক- রূপ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
পাশাপাশি দুটি স্বরধ্বনি থাকলে দ্রুত উচ্চারণের সময় তা একটি সংযুক্ত স্বরধ্বনি রূপে উচ্চারিত হয়। এরূপ একসঙ্গে উচ্চারিত দুটো মিলিত স্বরধ্বনিকে যৌগিক স্বর বা দ্বি-স্বর বলা হয়। যেমনঃ
- অ + ই = অই (বই),
- অ + উ = অউ (বউ),
- অ + এ = অয়, (বয়, ময়না),
- অ + ও = অও (হও, লও)।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- পাশাপাশি দুটি স্বরধ্বনি থাকলে দ্রুত উচ্চরণের সময় তা একটি সংযুক্ত স্বরধ্বনি রূপে উচ্চারিত হয়। এ রূপে এক সঙ্গে উচ্চারিত দুটো মিলিত স্বরধ্বনিকে যৌগিক স্বর, সন্ধিস্বর, সান্ধ্যক্ষর বা দ্বিস্বর বলা হয়।

- বাংলা ভাষায় ২৫টি যৌগিক স্বরধ্বনি রয়েছে।

- বাংলা বর্ণমালায় দ্বিস্বর বা যুগ্ম স্বরধ্বনির বা যৌগিক স্বরজ্ঞাপক দুটো বর্ণ রয়েছে : ঐ(অ + ই) এবং ঔ(অ + উ) বা (ও + উ)। উদাহরণ : কৈ, বৌ। অন্য যৌগিক স্বরের চিহ্ন স্বরূপ কোনো বর্ণ নেই।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় , তাকে বলা হয় ঘোষ ধ্বনি।
যেমন - গ, ঘ, জ ইত্যাদি।

যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় না, তাকে বলা হয় অঘোষ ধ্বনি।
যেমন - ক, খ, চ ইত্যাদি।

যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের আধিক্য থাকে, তাকে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন - খ, ঘ, ছ ইত্যাদি।

যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের অল্পতা থাকে থাকে, তাকে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন - ক, গ, চ ইত্যাদি।


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
স্বরবৃত্ত ছন্দের বৈশিষ্ট্য-
- স্বরবৃত্তের মূল বিষয়টিই আবর্তিত হয় দুটি সিলেবল বা দলকে (মুক্ত ও বদ্ধ দল) ঘিরে।
- স্বরবৃত্ত দ্রুত লয়ের ছন্দ।
- এই ছন্দের মূলপর্ব বা পূর্ণপর্ব চার মাত্রাবিশিষ্ট।
- মুক্তদল বা মুক্তাক্ষর এবং রুদ্ধদল বা বদ্ধাক্ষর উভয়ই একমাত্রাবিশিষ্ট।
- পর্বগুলো ছোট এবং দ্রুতলয়বিশিষ্ট।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
মাত্রার উপর ভিত্তি করে বর্ণ তিন প্রকারঃ
১. মাত্রাহীন বর্ণ ১০ টি (এ,ঐ,ও,ঔ- স্বরবর্ণ ৪ টি) এবং (ঙ,ঞ,ৎ,ং, ঃ, ঁঁ- ব্যঞ্জনবর্ণ ৬ টি)

২. অর্ধমাত্রার বর্ণ ৮ টি (ঋ- স্বরবর্ণ ১ টি) এবং (খ,গ,ণ,থ,ধ,প,শ- ব্যঞ্জনবর্ণ ৭ টি)

৩. পূর্ণমাত্রার বর্ণ ৩২ টি (স্বরবর্ণ ৬ টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ২৬ টি)। যৌগিক স্বরজ্ঞাপক দুটি বর্ণ — ঐ (অ+ই), ঔ (অ+উ)
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
মাত্রা হল দল উচ্চারণের সময়। অর্থাৎ একটি দলকে উচ্চারণ করতে যতটা সময় লাগে, তাকে ওই দলের মাত্রা বলে। একটি দলের মাত্রা হতে পারে এক, দুই বা বহু। ছন্দে বহু মাত্রার ব্যবহার নেই, সঙ্গীতে আছে। 
-বাংলায় সমস্ত মৌলিক স্বরধ্বনি এক মাত্রা। যেমন: অ, আ, এ প্রভৃতি। 
-এক কথায় বললে বাংলা ভাষায় রুদ্ধ দলগুলি দুই মাত্রা।একটি যৌগিক স্বরধ্বনি নিয়ে গঠিত দল দুই মাত্রা। যেমন: ঐরাবত শব্দের 'ঐ' দলটি দ্বিমাত্রিক। ঔষধ শব্দের 'ঔ' দলটিও তাই। 
-বহু মাত্রা একমাত্র প্লুতস্বরের হয়। একটি স্বরকে অতিরিক্ত দীর্ঘ রূপে উচ্চারণ করলে তাকে প্লুতস্বর বলে।দূর থেকে ডাকার সময় ও গান গাওয়ার সময় এই স্বরের ব্যবহার হয়।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সম্মুখ স্বর ও পশ্চাৎ স্বরের মাঝামাঝি অবস্থানে জিভকে রেখে যে স্বরধ্বনি উচ্চারণ করা হয় তাকে কেন্দ্রীয় স্বরধ্বনি বলে। আ কেন্দ্রীয় স্বরধ্বনির উদাহরণ।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

যে সুবিন্যস্ত পদ সমষ্টি দ্বারা কোনো বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তাকে বাক্য বলে। বাক্যকে ভাষার মূল উপকরণ, বৃহত্তম একক ও ভাষার ছাদ বলা হয়।
- ভাষার মূল উপাদান : ধ্বনি
- ভাষার বৃহত্তম একক : বাক্য
- ভাষার ক্ষুদ্রতম একক : ধ্বনি
- বাক্যের মৌলিক উপাদান :  শব্দ
- বাক্যের মূল উপাদান : শব্দ
- বাক্যের মূল উপকরণ : শব্দ
- বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক : শব্দ, বাক্যের মধ্যে স্থান পাওয়া প্রতিটি শব্দকে পদ বলে। 
- শব্দের মূল উপাদান : ধ্বনি
- শব্দের মূল উপকরণ : ধ্বনি
- শব্দের ক্ষুদ্রতম একক : ধ্বনি


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- ভাষার মূল উপকরণ : বাক্য
- ভাষার মূল উপাদান : ধ্বনি
- ভাষার বৃহত্তম একক : বাক্য
- ভাষার ক্ষুদ্রতম একক : ধ্বনি
- বাক্যের মৌলিক উপাদান :  শব্দ
- বাক্যের মূল উপাদান : শব্দ
- বাক্যের মূল উপকরণ : শব্দ
- বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক : শব্দ, বাক্যের মধ্যে স্থান পাওয়া প্রতিটি শব্দকে পদ বলে। 
- শব্দের মূল উপাদান : ধ্বনি
- শব্দের মূল উপকরণ : ধ্বনি
- শব্দের ক্ষুদ্রতম একক : ধ্বনি
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
• শব্দের মধ্যে কোন কোন সময় কোন ব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয় নতুন ব্যঞ্জনধ্বনি ব্যবহৃত হয়। একে ব্যঞ্জনবিকৃতি বলে। যেমন: কবাট > কপাট, ধোবা > ধোপা, ধাইমা > দাইমা, কাক>কাগ ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
- স্বরধ্বনির সংক্ষিপ্ত রূপকে যেমন ‘কার’ বলা হয়, তেমনি ব্যঞ্জনধ্বনির সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় ‘ফলা’।
- ফলা ৬টি।
- যেমনঃ ণ/ন ফলা, ব ফলা, ম ফলা, য ফলা , র ফলা ও ল ফলা।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
ব্যঞ্জনধ্বনি শ্রেণিকরণের মাপকাঠি ৪ টি। 
যথা: 
- উচ্চারণের স্থান, 
- উচ্চারণরীতি, 
- স্বরতন্ত্রীর অবস্থা, 
- ফুসফুসতাড়িত বাতাসের চাপ।

ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
মানবদেহের যেসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ধ্বনি তৈরিতে সহায়তা করে তাদের বাক প্রত্যঙ্গ বলা হয়। বাক প্রত্যঙ্গগুলোকে একসঙ্গে বলা হয় বাগযন্ত্র। বাগযন্ত্রের মধ্যে আছে ফুসফুস, স্বরতন্ত্রী, গলনালি, জিভ, দাঁত, ঠোঁট, নাক, তালু, মাড়ি ইত্যাদি।
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।

যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণকালে শ্বাসের বায়ু মুখ দিয়ে বের না হয়ে নাক দিয়ে বের হয়, সেগুলোকে নাসিক্য বা আনুনাসিক ব্যঞ্জনধ্বনি বলা হয়।

 নাসিক বর্ণ / নাসিক্য ধ্বনি: বাংলা একাডেমির “প্রমিত বাংলা ভাষার ব্যাকরণ” অভিধানে (১ম খণ্ড) নাসিক্য ধ্বনি স্পষ্ট দেওয়া আছে ৩ টি (ঙ, ন, ম)। এর পিছনে অবশ্য যুক্তিও আছে; 'ঞ' এবং 'ণ' বর্ণের উচ্চারণ স্বতন্ত্র নয় অর্থাৎ এই বর্ণ দুটির উচ্চারণ অন্য কোনো ধ্বনির সাহায্যে করা যায়। এখন কথা হচ্ছে অভিধানে নাসিক্য ধ্বনি ৩ টির কথা স্পষ্ট উল্লেখ থাকলেও নাসিক্য বর্ণের কথা স্পষ্ট উল্লেখ নেই। আর আমাদের ২০২০ সালের ৯ম-১০ম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইতে তো ঙ, ঞ, ণ, ন, ম এর সাথেং আর যোগ করে মোট নাসিক্য ধ্বনি বলা হয়েছে ৭ টি বর্ণকে। সমস্যাটা সংখ্যায় নয়; নামে। অর্থাৎ এই ৭ টি হচ্ছে নাসিক্য বর্ণ, নাসিক্য ধ্বনি নয়।

=======================================

অনুনাসিক : শব্দটির বিশ্লেষণ অনু+নাসিক। শব্দটির অর্থ নাসিকার সাহায্যে উচ্চার্য।
আনুনাসিক : সংস্কৃত ‘আনুনাসিক' শব্দটি গঠিত হয়েছে 'ইক' প্রত্যয় যোগে যার অর্থ নাকের সাহয্যে উচ্চারিত। অর্থাৎ যা নাকের সাহায্যে উচ্চারণ করা হয় তা আনুনাসিক। এর সমার্থকই হচ্ছে সানুনাসিক (সহ+অনুনাসিক)।

অনুনাসিক ও আনুনাসিক এর মধ্যে পার্থক্য :
ভালো করে সংজ্ঞা না পড়লে এই দুটির মধ্যে পার্থক্য করাটা অনেক কঠিন। লক্ষ করুন, অনুনাসিক শব্দের অর্থ নাসিকার সাহায্যে উচ্চার্য অর্থাৎ যেটার উচ্চারণে নাসিকা ব্যবহার করতে হবে। আর আনুনাসিক হচ্ছে নাসিকার সাহায্যে উচ্চারিত অর্থাৎ যে কোনো বর্ণই যা নাক দিয়ে উচ্চারিত।

ব্যাপারটা আরও পরিষ্কার করে দিচ্ছি। একটা বাক্য বললাম, "আজ শুক্রবার, চলো ঘুরতে যাই।" এই বাক্যে কোনো নাসিক্য বর্ণ নেই। কিন্তু কেউ যদি ইচ্ছা করে সবগুলো বর্ণের উপর চন্দ্রবিদু (ঁ) দিয়ে এভাবে উচ্চারণ করে, "আঁজঁ শুঁক্রঁবাঁরঁ, চঁলোঁ ঘুঁরঁতেঁ যাঁইঁ।" তাহলে তা হবে আনুনাসিক অর্থাৎ নাসিকার সাহায্যে উচ্চারিত - ব্যাকরণের ভাষায় যা ভুল।
সুতরাং ব্যাকরণের ক্ষেত্রে নাকের সাহায্যে উচ্চার্য প্রকাশে অনুনাসিক শব্দটি সঠিক, আনুনাসিক / সানুনাসিক নয়।

সারসংক্ষেপ :
নাসিক্য ধ্বনি / অনুনাসিক ধ্বনি - ৩টি (ঙ, ন, ম)।
নাসিক্য বর্ণ / অনুনাসিক বর্ণ - ৭টি (ঙ, ঞ, ণ, ন, ম, ং, ঁ)।
বর্গীয় নাসিক্য বর্ণ ৫টি
অবর্গীয় নাসিক্য বর্ণ _২টি ( ং, ঁ)

সোর্সঃ অন্বেষণ 


ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা বর্ণমালা
স্বরবর্ণ: ১১টি
ব্যঞ্জনবর্ণ: ৩৯টি
মোট বর্ণ: ৫০টি (স্বরবর্ণ ১১টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি)

ধ্বনি শ্রেণী
মৌলিক স্বরধ্বনি: ৭টি
যৌগিক স্বরধ্বনি: ২৫টি
হ্রস্ব স্বরধ্বনি: ৪টি
দীর্ঘ স্বরধ্বনি: ৭টি

মাত্রা অনুসারে বর্ণ বিভাজন
মাত্রাহীন বর্ণ: ১০টি (স্বরবর্ণ ৪টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ৬টি)
অর্ধমাত্রাযুক্ত বর্ণ: ৮টি (স্বরবর্ণ ১টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ৭টি)
পূর্ণমাত্রাযুক্ত বর্ণ: ৩২টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ২৬টি)

অন্যান্য শ্রেণী
কার: ১০টি (অ ছাড়া)
ফলা যুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ: ৫টি (ম, ন, ব, য, র)
স্পর্শবর্ণ: ২৫টি (ক থেকে ম পর্যন্ত)

ধ্বনি অনুযায়ী শ্রেণী
কন্ঠ্য ধ্বনি: ৫টি (ক, খ, গ, ঘ, ঙ)
তালব্য ধ্বনি: ৮টি (চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, শ, য, য়)
মূর্ধন্য ধ্বনি: ৯টি (ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ষ, র, ড়, ঢ়)
দন্ত্য ধ্বনি: ৭টি (ত, থ, দ, ধ, ন, স, ল)
ওষ্ঠ্য ধ্বনি: ৫টি (প, ফ, ব, ভ, ম)

ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি
অঘোষ ধ্বনি: ১৪টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ২য় ধ্বনি + ঃ, শ, ষ, স)
ঘোষ ধ্বনি: ১১টি (প্রতি বর্গের ৩য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)

প্রান এবং নাসিক্য ধ্বনি
অল্পপ্রাণ ধ্বনি: ১৩টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ৩য় ধ্বনি + শ, ষ, স)
মহাপ্রাণ ধ্বনি: ১১টি (প্রতি বর্গের ২য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
নাসিক্য ধ্বনি: ৮টি (প্রতি বর্গের ৫ম ধ্বনি + ং, ঁ, ঞ)

উষ্ম ও অন্তঃস্থ ধ্বনি
উষ্ম ধ্বনি: ৪টি (শ, ষ, স, হ)
অন্তঃস্থ ধ্বনি: ৪টি (য, ব, র, ল)
পার্শ্বিক ধ্বনি: ১টি (ল)
কম্পনজাত ধ্বনি: ১টি (র)
তাড়নজাত ধ্বনি: ২টি (ড়, ঢ়)
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
বাংলা বর্ণমালা
স্বরবর্ণ: ১১টি
ব্যঞ্জনবর্ণ: ৩৯টি
মোট বর্ণ: ৫০টি (স্বরবর্ণ ১১টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি)

ধ্বনি শ্রেণী
মৌলিক স্বরধ্বনি: ৭টি
যৌগিক স্বরধ্বনি: ২৫টি
হ্রস্ব স্বরধ্বনি: ৪টি
দীর্ঘ স্বরধ্বনি: ৭টি

মাত্রা অনুসারে বর্ণ বিভাজন
মাত্রাহীন বর্ণ: ১০টি (স্বরবর্ণ ৪টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ৬টি)
অর্ধমাত্রাযুক্ত বর্ণ: ৮টি (স্বরবর্ণ ১টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ৭টি)
পূর্ণমাত্রাযুক্ত বর্ণ: ৩২টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জনবর্ণ ২৬টি)

অন্যান্য শ্রেণী
কার: ১০টি (অ ছাড়া)
ফলা যুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ: ৫টি (ম, ন, ব, য, র)
স্পর্শবর্ণ: ২৫টি (ক থেকে ম পর্যন্ত)

ধ্বনি অনুযায়ী শ্রেণী
কন্ঠ্য ধ্বনি: ৫টি (ক, খ, গ, ঘ, ঙ)
তালব্য ধ্বনি: ৮টি (চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, শ, য, য়)
মূর্ধন্য ধ্বনি: ৯টি (ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ষ, র, ড়, ঢ়)
দন্ত্য ধ্বনি: ৭টি (ত, থ, দ, ধ, ন, স, ল)
ওষ্ঠ্য ধ্বনি: ৫টি (প, ফ, ব, ভ, ম)

ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি
অঘোষ ধ্বনি: ১৪টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ২য় ধ্বনি + ঃ, শ, ষ, স)
ঘোষ ধ্বনি: ১১টি (প্রতি বর্গের ৩য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)

প্রান এবং নাসিক্য ধ্বনি
অল্পপ্রাণ ধ্বনি: ১৩টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ৩য় ধ্বনি + শ, ষ, স)
মহাপ্রাণ ধ্বনি: ১১টি (প্রতি বর্গের ২য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
নাসিক্য ধ্বনি: ৮টি (প্রতি বর্গের ৫ম ধ্বনি + ং, ঁ, ঞ)

উষ্ম ও অন্তঃস্থ ধ্বনি
উষ্ম ধ্বনি: ৪টি (শ, ষ, স, হ)
অন্তঃস্থ ধ্বনি: ৪টি (য, ব, র, ল)
পার্শ্বিক ধ্বনি: ১টি (ল)
কম্পনজাত ধ্বনি: ১টি (র)
তাড়নজাত ধ্বনি: ২টি (ড়, ঢ়)
ব্যাখ্যাসহ সব প্রশ্ন পেতে আমাদের অ্যাপ ব্যাবহার করুন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0