দ্বিজেন্দ্রলাল রায় এর জন্ম-মৃত্যু সাল ১৮৬৩-১৯১৩ ।
- ১৮৬৩ সালের ১৯ জুলাই, পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় জন্ম গ্রহণ করেন।
- তাঁর পিতা কার্তিকেয়চন্দ্র রায়।
- দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ডি. এল. রায় নামেও পরিচিত।
- তিনি একজন কবি, নাট্যকার ও গীতিকার। তিনি বাংলা সমবেত কণ্ঠসঙ্গীতের প্রবর্তক।
- এছাড়াও তিনি বাংলা প্যারোডি গানের পথিকৃৎ।
- তিনি ‘পূর্ণিমা সম্মেলন’ (১৯০৫) সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা।
- ১৯১৩ সালের ১৭ই মে, কলকাতায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
● নাটক: ঐতিহাসিক নাটক-
- তারাবাঈ (১৯০৩),
- রাজা প্রতাপসিংহ (১৯০৫),
- দুর্গাদাস (১৯০৬),
- সোহরাব রুস্তম (১৯০৮) ,
- নূরজাহান (১৯০৮),
- মেবার পতন (১৯০৮),
- সাজাহান (১৯০৯),
- চন্দ্রগুপ্ত (১৯১২),
- সিংহল বিজয় (১৯১৫)।
● প্রহসন নাটক-
- একঘরে (১৮৮৯),
- কল্কি অবতার (১৮৯৫),
- বিরহ (১৮৯৭),
- এ্যহস্পর্শ (১৯০১),
- প্রায়শ্চিত্ত (১৯০২) ,
- পুনর্জন্ম (১৯১১),
- আনন্দ-বিদায় (১৯১২)।
● পৌরাণিক নাটক-
- পাষাণী (১৯০০),
- সীতা (১৯০৮) ,
- ভীষ্ম (১৯১৪)।
● সামাজিক নাটক-
- পরপারে (১৯১২),
- বঙ্গনারী (১৯১৬)।
● কাব্যগ্রন্থ:
- আর্যগাথা (১৮৮৪),
- The Lyrics of India (১৮৮৬ ),
- আষাঢ়ে (১৮৯৯),
- হাসির গান (১৯০০),
- মন্দ্র (১৯০২) ,
- আলেখ্য (১৯০৭),
- ত্রিবেণী (১৯১২)।
- “ধনধান্য পুষ্পেভরা আমাদের এই বসুন্ধরা।”
- “বঙ্গ আমার! জননী আমার! ধাত্রী আমার! আমার দেশ।”
- “যেদিন সুনীল জলধি হইতে উঠিলে জননী ভারতবর্ষ।”