বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (112 টি প্রশ্ন )

- দুর্গেশনন্দিনী সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস।
- এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস।
- ১৮৬৫ সালের মার্চ মাসে এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়।
- ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে উড়িষ্যার অধিকারকে কেন্দ্র করে মোঘল ও পাঠানের সংঘর্ষের পটভূমিতে এই উপন্যাস রচিত হয়।
- বঙ্কিমচন্দ্রের জীবদ্দশায় এই উপন্যাসের তেরোটি সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং ইংরেজি ও অন্যান্য ভারতীয় ভাষাতেও এটি অনূদিত হয়।
- এর চরিত্র তিলোত্তমা, আয়েশা, জগৎসিংহ ইত্যাদি।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৮৯৪) ঔপন্যাসিক, সাংবাদিক, বাংলার নবজাগরণের অন্যতম প্রধান পুরুষ।
- তিনি ১৮৩৮ সালের ২৭ জুন চবিবশ পরগনা জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
- উপনিবেশিক সরকারের কর্মকর্তা হিসেবে বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন।
- তাঁর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ কর্তৃপক্ষ তাঁকে ১৮৯১ সালে ‘রায়বাহাদুর’ এবং ১৮৯৪ সালে ‘Companion of the Most Eminent Order of the Indian Empire’ (CMEOIE) উপাধি প্রদান করে।
- তাঁর প্রথম দিকের বাংলা ও ইংরেজি রচনা (ললিতা, মানস, Adventures of a Young Hindu এবং Rajmohan’s Wife)।
- বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর হিন্দুজাতির পুনরুত্থান বিষয়ক প্রবন্ধ ও গ্রন্থে ‘বন্দে মাতরম্’, ‘মাতৃভূমি’, ‘জন্মভূমি’, ‘স্বরাজ’, ‘মন্ত্র’ প্রভৃতি নতুন শ্লোগান তৈরি করেছিলেন।
- তাঁকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়।
- তার লেখা বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস 'দুর্গেশনন্দিনী' (১৮৬৫)।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ
- কপালকুণ্ডলা
- মৃণালিনী
- বিষবৃক্ষ
- ইন্দিরা
- যুগলাঙ্গুরীয়
- রাজসিংহ
- আনন্দমঠ
- দেবী চৌধুরানী,
- চন্দ্রশেখর
- রাধারানী
- রজনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।

সোর্সঃ বাংলা পিডিয়া। 
- সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সহোদর সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন সাংবাদিক, লেখক ও পণ্ডিত।
- একজন স্বশিক্ষিত ব্যক্তি হিসেবে তিনি ইংরেজি সাহিত্য, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও আইনে বিশেষ ব্যুৎপত্তি লাভ করেন।
- ব্যুৎপত্তি লাভ করেন। তাঁর মেধার স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার তাঁকে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ দেয়।
- তিনি সামাজিক অসাম্য ও সাংস্কৃতিক অনগ্রসরতা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লেখালেখি করেন।
-  সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ১৮৩৪ সালে চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
-  তিনি Bengali Ryots : Their Pights and Liabilities (১৮৬৪) নামক গ্রন্থ লিখে খ্যাতি অর্জন করেন।
-  'ভ্রমর' (১৮৭৪-৭৫), 'বঙ্গদর্শন' (১৮৭৭-৮২) পত্রিকা সম্পাদনা করেন।
-  তিনি ১৮৮৯ সালে মারা যান।

সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস:
- ‘কণ্ঠমালা’ (১৮৭৭),
- ‘জলপ্রতাপ চাঁদ' (১৮৮৩),
- ‘মাধবীলতা’ (১৮৮৪)।

তার রচিত গল্পগ্রন্থ:
- 'রামেশ্বরের অদৃষ্ট’ (১৮৭৭),
- ‘দামিনী’ ।

তার রচিত প্রবন্ধ:
- ‘যাত্রা’ (১৮৭৫),
- ‘সৎকার ও বাল্য বিবাহ।

- ভ্রমণকাহিনী’ ‘পালামৌ' (১৮৮০-৮২) এটি তাঁর শ্রেষ্ঠ রচনা।
- 'দেবী চৌধুরাণী' হচ্ছে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা উপন্যাস।
- দেবী চৌধুরাণী রংপুর অঞ্চলের জমিদার ছিলেন।
- ঐতিহাসিক তথ্যও এই অঞ্চলের সাথে তার সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করে।
- পীরগাছা উপজেলায় তার জমিদারবাড়ি অবস্থিত ছিল, যা মন্থনা জমিদারবাড়ি নামেও পরিচিত।
- বাংলা উপন্যাসের জনক এবং বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- কমলাকান্তের দপ্তর তার একটি ব্যাঙ্গাত্মক রম্যরচনা।
- এর প্রবন্ধগুলো প্রথম বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
- ইংরেজি সাহিত্য সমালোচক ডি কুইনসির confession of an opium Eater এর অনুসরণে এটি লেখা।
- তার এই গ্রন্থের অন্যতম চরিত্র ভীষ্মদেব খোশনবীশ।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ
- দুর্গেশনন্দিনী
- কপালকুণ্ডলা
- মৃণালিনী
- বিষবৃক্ষ
- ইন্দিরা
- যুগলাঙ্গুরীয়
- রাজসিংহ
- আনন্দমঠ
- দেবী চৌধুরানী,
- চন্দ্রশেখর
- রাধারানী
- রজনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
- বঙ্গদর্শন পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- এটি ১৮৭২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।  
- এ পত্রিকার মাধ্যমে বাংলা গদ্যের প্রভূত উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে বঙ্কিমচন্দ্র একটি শক্তিশালী লেখকগােষ্ঠী গড়ে তুলেছিলেন। 
   • 'বঙ্গদর্শন' একটি মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। 
   • প্রথম পর্যায়ে মাত্র চার বছর (১৮৭২-৭৬) স্থায়ী ছিল।‌
   • বঙ্কিমচন্দ্র রচিত 'বন্দে মাতরম' সঙ্গীতটি এ পত্রিকায়ই প্রথম প্রকাশিত হয়।
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত অন্যান্য প্রবন্ধ ও নিবন্ধ- যুগবানী ১৯২২, ঝিঙ্গে ফুল ১৯২৬, দুর্দিনের যাত্রী ১৯২৬, রুদ্র মঙ্গল ১৯২৭, ধূমকেতু ১৯৬১, রাজবন্দির জবানবন্দি ১৯২৩ ইত্যাদি।
কপালকুণ্ডলা সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত দ্বিতীয় উপন্যাস। সম্ভবত এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক রোমান্টিক উপন্যাস। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এ উপন্যাসের চরিত্রঃ
-নবকুমার শর্ম্মা- সপ্তগ্রামনিবাসী যুবক।
-কাপালিক- যোগসাধক সন্ন্যাসী, কপালকুণ্ডলার প্রতিপালক ।
-কপালকুণ্ডলা/মৃন্ময়ী- কাপালিক কর্তৃক পালিতা কন্যা, নবকুমারের দ্বিতীয়া স্ত্রী।
-অধিকারী- দেবালয়ের সেবক বা পুরোহিত।
-মতিবিবি/লুৎফউন্নিসা/পদ্মাবতী-নবকুমারের প্রথম পত্নী ।
-শ্যামাসুন্দরী- নবকুমারের ভগিনী ।
-জাহাঙ্গীর ও মেহেরউন্নিসা- ঐতিহাসিক চরিত্র।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ২৬ জুন, ১৮৩৮ সালে (বাংলা- ১৩ আষাঢ়, ১২৪৫)। পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- আদিনিবাস- হুগলী জেলার দেশমুখো গ্রাম।

- বঙ্কিমচন্দ্রের পিতা যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও মাতা দুর্গাসুন্দরী।

- 'পালামৌ' ভ্রমণকাহিনীর লেখক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় তাঁর ভাই।

- তিনি ১৮৪৯ সালে মাত্র এগারো বছর বয়সে পাঁচ বছর বয়সী মোহিনীদেবীকে বিয়ে করেন।

- ১৮৫৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রথম স্নাতকদের মধ্যে তিনি একজন।

- তিনি ১৮৫৮ সালে যশোরে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং পরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ৩৩ বছর চাকরি করে ১৮৯১ সালে অবসরগ্রহণ করেন।
- চাকরিসূত্রে খুলনায় ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদান করে নীলকরদের অত্যাচার দমন করেছিলেন।

- তিনি ১৮৫২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের 'সংবাদ প্রভাকর' পত্রিকায় কবিতা লিখে সাহিত্যচর্চায় আত্মনিয়োগ করেন।

- বঙ্কিমচন্দ্রের মোট গ্রন্থের সংখ্যা ৩৪টি। তাঁর সাহিত্যিক জীবন মাত্র ২২ বছর।

- তিনি 'বঙ্গদর্শন' (১৮৭২) পত্রিকা সম্পাদনা (১৮৭২- ১৮৭৬) করেন।
- 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকার অন্যতম লেখক ছিলেন- রামকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়, অক্ষয়চন্দ্র সরকার এবং হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।

- তিনি বহুমূত্র রোগে আক্রান্ত হয়ে ৮ এপ্রিল, ১৮৯৪ খ্রিষ্টাব্দে (বাংলা- ২৬ চৈত্র, ১৩০০) কলকাতায় মারা যান

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ
- কপালকুণ্ডলা
- মৃণালিনী
- বিষবৃক্ষ
- ইন্দিরা
- যুগলাঙ্গুরীয়
- রাজসিংহ
- আনন্দমঠ
- দেবী চৌধুরানী,
- চন্দ্রশেখর
- রাধারানী
- রজনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি। 


- বাংলা উপন্যাসের জনক এবং বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ
- দুর্গেশনন্দিনী
- কপালকুণ্ডলা
- মৃণালিনী
- বিষবৃক্ষ
- ইন্দিরা
- যুগলাঙ্গুরীয়
- রাজসিংহ
- আনন্দমঠ
- দেবী চৌধুরানী,
- চন্দ্রশেখর
- রাধারানী
- রজনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
- এটি দ্বাদশ শতাব্দীর বঙ্গদেশের রাজনৈতিক পটভূমিকায় রচিত বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস।
- প্রধান চরিত্র হেমচন্দ্র, মৃণালিনী, মনোরমা প্রভৃতি।
- বঙ্কিমচন্দ্রের ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন। তাকে বাংলা উপন‍্যাসের জনক বলা হয়।
- এছাড়াও তিনি বাংলা সাহিত্যের সাহিত্য সম্রাট হিসেবে পরিচিত। 

তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের  চরিত্রসমূহ:
- দুর্গেশনন্দিনী - চরিত্র- আয়েশা, তিলোত্তমা, 
- কপালকুণ্ডলা - চরিত্র- কপালকুণ্ডলা, নবকুমার
- বিষবৃক্ষ - চরিত্র- কুন্দনন্দিনী,নগেন্দ্রনাথ
- কৃষ্ণকান্তের উইল - চরিত্র রোহিনী, ভ্রমর, গোবিন্দলাল

তাঁর রচিত উপন্যাস- 
-দুর্গেশনন্দিনী
-কপালকুণ্ডলা
-মৃণালিনী
-বিষবৃক্ষ
-ইন্দিরা
-যুগলাঙ্গুরীয়
-চন্দ্রশেখর
-রাধারানী
-রজনী কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি


বাংলা সাহিত্যের 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাসঃ চরিত্রহীন, পণ্ডিতমশাই, পল্লীসমাজ, দেবদাস, শ্রীকান্ত, পরিণীতা, বিরাজবৌ, দত্তা, বড়দিদি, চরিত্রহীন, বামুনের মেয়ে, শেষ প্রশ্ন, দেনাপাওনা, পথের দাবী, বিপ্রদাস ইত্যাদি।

- এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস ‘কপালকুণ্ডলা’র দ্বিতীয় খণ্ডের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের ‘পান্থনিবাসে’-এর শেষ উক্তি।

-বঙ্কিমচন্দ্র রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস ‘দুর্গেশনন্দিনী’ ১৮৬৫ সালে প্রকাশিত হয়।

- দুর্গেশনন্দিনী সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস।
- এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস।
- ১৮৬৫ সালের মার্চ মাসে এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়।
- ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে উড়িষ্যার অধিকারকে কেন্দ্র করে মোঘল ও পাঠানের সংঘর্ষের পটভূমিতে এই উপন্যাস রচিত হয়।
- বঙ্কিমচন্দ্রের জীবদ্দশায় এই উপন্যাসের তেরোটি সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং ইংরেজি ও অন্যান্য ভারতীয় ভাষাতেও এটি অনূদিত হয়।
- দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডুলা, চন্দ্রষেখর ও রাজসিংহ বঙ্কিমের চারটি ইতিহাস আশ্রয়ী রোমান্সধর্মী উপন্যাস। তার মধ্যে রাজসিংহ খাঁটি ঐতিহাসিক উপন্যাস।
 
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস:
- যুগলাঙ্গুরীয়
- দুর্গেশনন্দিনী
- কপালকুন্ডলা
- চন্দ্রশেখর
- মৃণালিনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল
- সীতারাম
- রজনী ইত্যাদি।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ২৬ জুন, ১৮৩৮ সালে (বাংলা- ১৩ আষাঢ়, ১২৪৫) পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- আদিনিবাস- হুগলী জেলার দেশমুখো গ্রাম।
- ১৮৫৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রথম স্নাতকদের মধ্যে তিনি একজন।
- তিনি ১৮৫৮ সালে যশোরে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং পরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ৩৩ বছর চাকরি করে ১৮৯১ সালে অবসরগ্রহণ করেন।
- চাকরিসূত্রে খুলনায় ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদান করে নীলকরদের অত্যাচার দমন করেছিলেন।
'রজনী' বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় একটি সামাজিক উপন্যাস- 

তাঁর রচিত উপন্যাসঃ
- দুর্গেশনন্দিনী
- কপালকুণ্ডলা
- মৃণালিনী
- বিষবৃক্ষ
- ইন্দিরা
- যুগলাঙ্গুরীয়
- রাজসিংহ
- আনন্দমঠ
- দেবী চৌধুরানী,
- চন্দ্রশেখর
- রাধারানী
- রজনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি। 
দুর্গেশনন্দিনী সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস। ১৮৬৫ সালের মার্চ মাসে এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে উড়িষ্যার অধিকারকে কেন্দ্র করে মোঘল ও পাঠানের সংঘর্ষের পটভূমিতে এই উপন্যাস রচিত হয়। বঙ্কিমচন্দ্রের জীবদ্দশায় এই উপন্যাসের তেরোটি সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং ইংরেজি ও অন্যান্য ভারতীয় ভাষাতেও এটি অনূদিত হয়।
- এর চরিত্র তিলোত্তমা ,আয়েশা ,জগৎসিংহ ইত্যাদি। 
- দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডুলা, চন্দ্রষেখর ও রাজসিংহ বঙ্কিমের চারটি ইতিহাস আশ্রয়ী রোমান্সধর্মী উপন্যাস। তার মধ্যে রাজসিংহ খাঁটি ঐতিহাসিক উপন্যাস।

তাঁর রচিত উপন্যাসঃ
- দুর্গেশনন্দিনী
- কপালকুণ্ডলা
- মৃণালিনী
- বিষবৃক্ষ
- ইন্দিরা
- যুগলাঙ্গুরীয়
- রাজসিংহ
- আনন্দমঠ
- দেবী চৌধুরানী,
- চন্দ্রশেখর
- রাধারানী
- রজনী
- কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি। 

• নগেন্দ্রনাথ- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত 'বিষবৃক্ষ' উপন্যাসের উল্লেখযোগ্য চরিত্র।
•এটি একটি সামাজিক উপন্যাস যা ১৮৭৩ সালে প্রকাশিত হয়।
• এই উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্র- কুন্দনন্দিন ,সূর্যমুখী, হীরা ইত্যাদি।
'সীতারাম' (১৮৮৮), বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সর্বশেষ রাজনৈতিক উপন্যাস। তাঁর রচিত অন্যান্য রাজনৈতিক উপন্যাস- আনন্দমঠ (১৮৮২) ও দেবী চৌধুরাণী ( ১৮৮৪)।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক। তিনি ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন।

- তাকে বাংলা উপন‍্যাসের জনক বলা হয়। এছাড়াও তিনি বাংলা সাহিত্যের সাহিত্য সম্রাট হিসেবে পরিচিত।

- তাঁর রচিত উপন্যাস:- 
-দুর্গেশনন্দিনী
-কপালকুণ্ডলা
-মৃণালিনী
-বিষবৃক্ষ
-ইন্দিরা
-যুগলাঙ্গুরীয়
-চন্দ্রশেখর
-রাধারানী
-রজনী কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি
'যুগলাঙ্গরীয়' বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস যা ১৮৭৪ সালে প্রকাশিত হয়।
- সাম্য, কৃষ্ণচরিত, লোকরহস্য বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রবন্ধ।

তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাস
- দুর্গেশনন্দিনী,
- কপালকুন্ডলা,
- মৃণালিনী,
- ইন্দিরা,
- চন্দ্রশেখর,
- রজনী,
- রাধারাণী ,
- রাজসিংহ,
- আনন্দমঠ,
- দেবী চৌধুরাণী,
- সীতারাম ইত্যাদি।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত "আনন্দমঠ" উপন্যাসটি ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের পটভূমিকায় সন্যাসী বিদ্রোহের ছায়া অবলম্বনে রচিত। এই উপন্যাসে লেখকের দেশপ্রেম ফুটে উঠেছে। এটি ১৮৮২ সালে প্রকাশিত হয়। এই উপন্যাসের জবাবে ইসমাইল হোসেন সিরাজী "বঙ্কিম দুহিতা" উপন্যাসটি লেখেন।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের সামাজিক উপন্যাস বিষবৃক্ষ। এটি ১৮৭৩ সালে প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত অপর সামাজিক উপন্যাস কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮)। রাজসিংহ তাঁর রচিত ঐতিহাসিক উপন্যাস।
দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডুলা, চন্দ্রষেখর ও রাজসিংহ বঙ্কিমের চারটি ইতিহাস আশ্রয়ী রোমান্সধর্মী উপন্যাস। তার মধ্যে রাজসিংহ খাঁটি ঐতিহাসিক উপন্যাস।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
‘গো-জীবন’ একটি প্রবন্ধ। এ প্রবন্ধ রচনার দায়ে মীর মশাররফকে মামলায় জড়িয়ে পরতে হয়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0