|
|
- বাংলা উপন্যাসের জনক এবং বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। - কমলাকান্তের দপ্তর তার একটি ব্যাঙ্গাত্মক রম্যরচনা। - এর প্রবন্ধগুলো প্রথম বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। - ইংরেজি সাহিত্য সমালোচক ডি কুইনসির confession of an opium Eater এর অনুসরণে এটি লেখা। - তার এই গ্রন্থের অন্যতম চরিত্র ভীষ্মদেব খোশনবীশ।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ - দুর্গেশনন্দিনী - কপালকুণ্ডলা - মৃণালিনী - বিষবৃক্ষ - ইন্দিরা - যুগলাঙ্গুরীয় - রাজসিংহ - আনন্দমঠ - দেবী চৌধুরানী, - চন্দ্রশেখর - রাধারানী - রজনী - কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সহোদর সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন সাংবাদিক, লেখক ও পণ্ডিত। - একজন স্বশিক্ষিত ব্যক্তি হিসেবে তিনি ইংরেজি সাহিত্য, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও আইনে বিশেষ ব্যুৎপত্তি লাভ করেন। - ব্যুৎপত্তি লাভ করেন। তাঁর মেধার স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার তাঁকে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ দেয়। - তিনি সামাজিক অসাম্য ও সাংস্কৃতিক অনগ্রসরতা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লেখালেখি করেন। - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ১৮৩৪ সালে চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - তিনি Bengali Ryots : Their Pights and Liabilities (১৮৬৪) নামক গ্রন্থ লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। - 'ভ্রমর' (১৮৭৪-৭৫), 'বঙ্গদর্শন' (১৮৭৭-৮২) পত্রিকা সম্পাদনা করেন। - তিনি ১৮৮৯ সালে মারা যান।
সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস: - ‘কণ্ঠমালা’ (১৮৭৭), - ‘জলপ্রতাপ চাঁদ' (১৮৮৩), - ‘মাধবীলতা’ (১৮৮৪)।
তার রচিত গল্পগ্রন্থ: - 'রামেশ্বরের অদৃষ্ট’ (১৮৭৭), - ‘দামিনী’ ।
তার রচিত প্রবন্ধ: - ‘যাত্রা’ (১৮৭৫), - ‘সৎকার ও বাল্য বিবাহ।
- ভ্রমণকাহিনী’ ‘পালামৌ' (১৮৮০-৮২) এটি তাঁর শ্রেষ্ঠ রচনা।
|
|
| |
|
|
|
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ২৬ জুন, ১৮৩৮ সালে (বাংলা- ১৩ আষাঢ়, ১২৪৫)। পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - আদিনিবাস- হুগলী জেলার দেশমুখো গ্রাম।
- বঙ্কিমচন্দ্রের পিতা যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও মাতা দুর্গাসুন্দরী।
- 'পালামৌ' ভ্রমণকাহিনীর লেখক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় তাঁর ভাই।
- তিনি ১৮৪৯ সালে মাত্র এগারো বছর বয়সে পাঁচ বছর বয়সী মোহিনীদেবীকে বিয়ে করেন।
- ১৮৫৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রথম স্নাতকদের মধ্যে তিনি একজন।
- তিনি ১৮৫৮ সালে যশোরে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং পরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ৩৩ বছর চাকরি করে ১৮৯১ সালে অবসরগ্রহণ করেন। - চাকরিসূত্রে খুলনায় ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদান করে নীলকরদের অত্যাচার দমন করেছিলেন।
- তিনি ১৮৫২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের 'সংবাদ প্রভাকর' পত্রিকায় কবিতা লিখে সাহিত্যচর্চায় আত্মনিয়োগ করেন।
- বঙ্কিমচন্দ্রের মোট গ্রন্থের সংখ্যা ৩৪টি। তাঁর সাহিত্যিক জীবন মাত্র ২২ বছর।
- তিনি 'বঙ্গদর্শন' (১৮৭২) পত্রিকা সম্পাদনা (১৮৭২- ১৮৭৬) করেন। - 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকার অন্যতম লেখক ছিলেন- রামকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়, অক্ষয়চন্দ্র সরকার এবং হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
- তিনি বহুমূত্র রোগে আক্রান্ত হয়ে ৮ এপ্রিল, ১৮৯৪ খ্রিষ্টাব্দে (বাংলা- ২৬ চৈত্র, ১৩০০) কলকাতায় মারা যান।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ - কপালকুণ্ডলা - মৃণালিনী - বিষবৃক্ষ - ইন্দিরা - যুগলাঙ্গুরীয় - রাজসিংহ - আনন্দমঠ - দেবী চৌধুরানী, - চন্দ্রশেখর - রাধারানী - রজনী - কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- বঙ্গদর্শন পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। - এটি ১৮৭২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। - এ পত্রিকার মাধ্যমে বাংলা গদ্যের প্রভূত উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে বঙ্কিমচন্দ্র একটি শক্তিশালী লেখকগােষ্ঠী গড়ে তুলেছিলেন। • 'বঙ্গদর্শন' একটি মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। • প্রথম পর্যায়ে মাত্র চার বছর (১৮৭২-৭৬) স্থায়ী ছিল। • বঙ্কিমচন্দ্র রচিত 'বন্দে মাতরম' সঙ্গীতটি এ পত্রিকায়ই প্রথম প্রকাশিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ২৬ জুন, ১৮৩৮ সালে (বাংলা- ১৩ আষাঢ়, ১২৪৫)। পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - আদিনিবাস- হুগলী জেলার দেশমুখো গ্রাম।
- বঙ্কিমচন্দ্রের পিতা যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও মাতা দুর্গাসুন্দরী।
- 'পালামৌ' ভ্রমণকাহিনীর লেখক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় তাঁর ভাই।
- তিনি ১৮৪৯ সালে মাত্র এগারো বছর বয়সে পাঁচ বছর বয়সী মোহিনীদেবীকে বিয়ে করেন।
- ১৮৫৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রথম স্নাতকদের মধ্যে তিনি একজন।
- তিনি ১৮৫৮ সালে যশোরে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং পরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ৩৩ বছর চাকরি করে ১৮৯১ সালে অবসরগ্রহণ করেন। - চাকরিসূত্রে খুলনায় ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদান করে নীলকরদের অত্যাচার দমন করেছিলেন।
- তিনি ১৮৫২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের 'সংবাদ প্রভাকর' পত্রিকায় কবিতা লিখে সাহিত্যচর্চায় আত্মনিয়োগ করেন।
- বঙ্কিমচন্দ্রের মোট গ্রন্থের সংখ্যা ৩৪টি। তাঁর সাহিত্যিক জীবন মাত্র ২২ বছর।
- তিনি 'বঙ্গদর্শন' (১৮৭২) পত্রিকা সম্পাদনা (১৮৭২- ১৮৭৬) করেন। - 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকার অন্যতম লেখক ছিলেন- রামকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়, অক্ষয়চন্দ্র সরকার এবং হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
- তিনি বহুমূত্র রোগে আক্রান্ত হয়ে ৮ এপ্রিল, ১৮৯৪ খ্রিষ্টাব্দে (বাংলা- ২৬ চৈত্র, ১৩০০) কলকাতায় মারা যান।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ - কপালকুণ্ডলা - মৃণালিনী - বিষবৃক্ষ - ইন্দিরা - যুগলাঙ্গুরীয় - রাজসিংহ - আনন্দমঠ - দেবী চৌধুরানী, - চন্দ্রশেখর - রাধারানী - রজনী - কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- ‘মৃণালিনী’ ত্রয়োদশ শতাব্দীর বাংলাদেশ ও তুর্কি আক্রমণ এর ঐতিহাসিক পটভূমিতে রচিত। - মগধের রাজপুত্র হেমচন্দ্রের সঙ্গে মৃণালিনীর প্রণয় এবং দেশরক্ষার জন্য হেমচন্দ্রের সংকল্প ও ব্যর্থতার সঙ্গে এক রহস্যময়ী নারী মনোরমার কাহিনি এ উপন্যাসের মূল কথাবস্তু।
‘মৃণালিনী’ উপন্যাসের চরিত্র : - মনোরমা। - পশুপতি। - হেমচন্দ্র ও - মৃণালিনী।
------------------------ ------------------------
- বাংলা সাহিত্যের প্রথম সফল ঔপন্যাসিক হলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৮৯৪) ঔপন্যাসিক, সাংবাদিক, বাংলার নবজাগরণের অন্যতম প্রধান পুরুষ। - তিনি ১৮৩৮ সালের ২৭ জুন চবিবশ পরগনা জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। - উপনিবেশিক সরকারের কর্মকর্তা হিসেবে বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন। - তাঁর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ কর্তৃপক্ষ তাঁকে ১৮৯১ সালে ‘রায়বাহাদুর’ এবং ১৮৯৪ সালে ‘Companion of the Most Eminent Order of the Indian Empire’ (CMEOIE) উপাধি প্রদান করে। - তাঁর প্রথম দিকের বাংলা ও ইংরেজি রচনা (ললিতা, মানস, Adventures of a Young Hindu এবং Rajmohan’s Wife)। - বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর হিন্দুজাতির পুনরুত্থান বিষয়ক প্রবন্ধ ও গ্রন্থে ‘বন্দে মাতরম্’, ‘মাতৃভূমি’, ‘জন্মভূমি’, ‘স্বরাজ’, ‘মন্ত্র’ প্রভৃতি নতুন শ্লোগান তৈরি করেছিলেন। - তাঁকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়। - তার লেখা বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস 'দুর্গেশনন্দিনী' (১৮৬৫)।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ - কপালকুণ্ডলা - মৃণালিনী - বিষবৃক্ষ - ইন্দিরা - যুগলাঙ্গুরীয় - রাজসিংহ - আনন্দমঠ - দেবী চৌধুরানী, - চন্দ্রশেখর - রাধারানী - রজনী - কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
সোর্সঃ বাংলা পিডিয়া।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা সাহিত্যের প্রথম সফল ঔপন্যাসিক হলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৮৯৪) ঔপন্যাসিক, সাংবাদিক, বাংলার নবজাগরণের অন্যতম প্রধান পুরুষ। - তিনি ১৮৩৮ সালের ২৭ জুন চবিবশ পরগনা জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। - উপনিবেশিক সরকারের কর্মকর্তা হিসেবে বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন। - তাঁর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ কর্তৃপক্ষ তাঁকে ১৮৯১ সালে ‘রায়বাহাদুর’ এবং ১৮৯৪ সালে ‘Companion of the Most Eminent Order of the Indian Empire’ (CMEOIE) উপাধি প্রদান করে। - তাঁর প্রথম দিকের বাংলা ও ইংরেজি রচনা (ললিতা, মানস, Adventures of a Young Hindu এবং Rajmohan’s Wife)। - বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর হিন্দুজাতির পুনরুত্থান বিষয়ক প্রবন্ধ ও গ্রন্থে ‘বন্দে মাতরম্’, ‘মাতৃভূমি’, ‘জন্মভূমি’, ‘স্বরাজ’, ‘মন্ত্র’ প্রভৃতি নতুন শ্লোগান তৈরি করেছিলেন। - তাঁকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়। - তার লেখা বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস 'দুর্গেশনন্দিনী' (১৮৬৫)।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসঃ - কপালকুণ্ডলা - মৃণালিনী - বিষবৃক্ষ - ইন্দিরা - যুগলাঙ্গুরীয় - রাজসিংহ - আনন্দমঠ - দেবী চৌধুরানী, - চন্দ্রশেখর - রাধারানী - রজনী - কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
সোর্সঃ বাংলা পিডিয়া।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
বাংলা সাহিত্যের 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাসঃ চরিত্রহীন, পণ্ডিতমশাই, পল্লীসমাজ, দেবদাস, শ্রীকান্ত, পরিণীতা, বিরাজবৌ, দত্তা, বড়দিদি, চরিত্রহীন, বামুনের মেয়ে, শেষ প্রশ্ন, দেনাপাওনা, পথের দাবী, বিপ্রদাস ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- ‘সীতারাম’ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত সর্বশেষ উপন্যাস। - সীতারাম একটি ঐতিহাসিক চরিত্র। - উপন্যাসে ঐতিহাসিক কিছু ঘটনাও আছে। ক্ষুদ্র সামন্ত রাজ্যের উত্থানপতনের ইতিহাস, পারিবারিক জীবনের সমস্যা এবং বিপর্যস্ত ব্যক্তি চরিত্রের সমাবেশ ঘটেছে এ উপন্যাসে। - তার আনন্দমঠ, দেবী চৌধুরাণী ও সীতারামকে ত্রয়ী উপন্যাস বলা হয়। - তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘গণদেবতা’, - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পদ্মানদীর মাঝি’ এবং - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসে গ্রামীণ সমাজ জীবনের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে।
|
|
| |
|
|
|
বঙ্কিমচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস কপালকুণ্ডলা। এ উপন্যাসের নায়িকা কপালকুণ্ডলা, নায়ক নবকুমার কে উদ্দেশ্য করে বলে- 'পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ'।
|
|
| |
|
|
|
- এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস ‘কপালকুণ্ডলা’র দ্বিতীয় খণ্ডের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের ‘পান্থনিবাসে’-এর শেষ উক্তি।
-বঙ্কিমচন্দ্র রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস ‘দুর্গেশনন্দিনী’ ১৮৬৫ সালে প্রকাশিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- দুর্গেশনন্দিনী সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস। - এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস। - ১৮৬৫ সালের মার্চ মাসে এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। - ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে উড়িষ্যার অধিকারকে কেন্দ্র করে মোঘল ও পাঠানের সংঘর্ষের পটভূমিতে এই উপন্যাস রচিত হয়। - বঙ্কিমচন্দ্রের জীবদ্দশায় এই উপন্যাসের তেরোটি সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং ইংরেজি ও অন্যান্য ভারতীয় ভাষাতেও এটি অনূদিত হয়।
- দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডুলা, চন্দ্রষেখর ও রাজসিংহ বঙ্কিমের চারটি ইতিহাস আশ্রয়ী রোমান্সধর্মী উপন্যাস। তার মধ্যে রাজসিংহ খাঁটি ঐতিহাসিক উপন্যাস।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস: - যুগলাঙ্গুরীয় - দুর্গেশনন্দিনী - কপালকুন্ডলা - চন্দ্রশেখর - মৃণালিনী - কৃষ্ণকান্তের উইল - সীতারাম - রজনী ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
তিনি জীবিকাসূত্রে ব্রিটিশ রাজের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যপত্র বঙ্গদর্শনের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। তিনি ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন। তাকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ২৬ জুন, ১৮৩৮ সালে (বাংলা- ১৩ আষাঢ়, ১২৪৫) পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - আদিনিবাস- হুগলী জেলার দেশমুখো গ্রাম। - ১৮৫৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রথম স্নাতকদের মধ্যে তিনি একজন। - তিনি ১৮৫৮ সালে যশোরে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং পরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ৩৩ বছর চাকরি করে ১৮৯১ সালে অবসরগ্রহণ করেন। - চাকরিসূত্রে খুলনায় ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদান করে নীলকরদের অত্যাচার দমন করেছিলেন।
|
|
| |
|
|
|
'রজনী' বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় একটি সামাজিক উপন্যাস-
তাঁর রচিত উপন্যাসঃ - দুর্গেশনন্দিনী - কপালকুণ্ডলা - মৃণালিনী - বিষবৃক্ষ - ইন্দিরা - যুগলাঙ্গুরীয় - রাজসিংহ - আনন্দমঠ - দেবী চৌধুরানী, - চন্দ্রশেখর - রাধারানী - রজনী - কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক। তিনি ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন। - তাকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়। এছাড়াও তিনি বাংলা সাহিত্যের সাহিত্য সম্রাট হিসেবে পরিচিত। - তাঁর রচিত উপন্যাস:- -দুর্গেশনন্দিনী -কপালকুণ্ডলা -মৃণালিনী -বিষবৃক্ষ -ইন্দিরা -যুগলাঙ্গুরীয় -চন্দ্রশেখর -রাধারানী -রজনী কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি
|
|
| |
|
|
|
কপালকুণ্ডলা সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত দ্বিতীয় উপন্যাস। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। গিরিশচন্দ্র ঘোষ এই উপন্যাসের একটি নাট্যরূপ দেন (১৮৭৩) এবং দামোদর মুখোপাধ্যায় এই উপন্যাসের একটি উপসংহার উপন্যাস রচনা করেন এবং নামকরণ করেন মৃন্ময়ী (১৮৭৪) তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাস- মৃণালিনী, বিষবৃক্ষ, ইন্দিরা, যুগলাঙ্গুরীয়, চন্দ্রশেখর, রাধারানী, রজনী ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডুলা, চন্দ্রষেখর ও রাজসিংহ বঙ্কিমের চারটি ইতিহাস আশ্রয়ী রোমান্সধর্মী উপন্যাস। তার মধ্যে রাজসিংহ খাঁটি ঐতিহাসিক উপন্যাস।
|
|
| |
|
|
|
"নবকুমার" বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কপালকুন্ডলা উপন্যাসের একটি চরিত্র। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রকাশিত হয়। এ উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্র- *কাপালিক- যোগসাধক সন্ন্যাসী, কপালকুণ্ডলার প্রতিপালক , *কপালকুণ্ডলা/মৃন্ময়ী- কাপালিক কর্তৃক পালিতা কন্যা, নবকুমারের দ্বিতীয়া স্ত্রী্ *অধিকারী- দেবালয়ের সেবক বা পুরোহিত , *মতিবিবি/লুৎফউন্নিসা/পদ্মাবতী-নবকুমারের প্রথম পত্নী্ *শ্যামাসুন্দরী- নবকুমারের ভগিনী , *জাহাঙ্গীর ও মেহেরউন্নিসা- ঐতিহাসিক চরিত্র।
|
|
| |
|
|
|
কপালকুন্ডলার ‘পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ’- সংলাপকে বলা হয় বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক সংলাপ
|
|
| |
|
|
|
"ললিতা তথা মানস" আখ্যান কাব্যটির রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। এটি ১৮৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত অন্যান্য কাব্য- দীনবন্ধু মিত্রের জীবনী, বাঙ্গলা সাহিত্যে প্যারীচাঁদ মিত্রের স্থাঞ, সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনী ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
|
|
| |
|
|
|
দুর্গেশনন্দিনী সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস। ১৮৬৫ সালের মার্চ মাসে এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে উড়িষ্যার অধিকারকে কেন্দ্র করে মোঘল ও পাঠানের সংঘর্ষের পটভূমিতে এই উপন্যাস রচিত হয়। বঙ্কিমচন্দ্রের জীবদ্দশায় এই উপন্যাসের তেরোটি সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং ইংরেজি ও অন্যান্য ভারতীয় ভাষাতেও এটি অনূদিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম রােমান্টিক ও দ্বিতীয় সার্থক উপন্যাস কপালকুণ্ডলা (১৮৬৬)। উপন্যাসের চরিত্র- কপালকুণ্ডলা, নবকুমার, কাপালিক। কাপালিক পালিতা কন্যা কপালকুণ্ডলার সাথে নবকুমারের বিয়ে এবং সমাজ বন্ধনের দ্বন্দ্বই এ উপন্যাসের মূল কাহিনী।
|
|
| |
|