জসীমউদ্দিন (132 টি প্রশ্ন )
- 'সোজন বাদিয়ার ঘাট' পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ।
- এই কাব্যের প্রধান দুটি চরিত্র হলো মুসলমান যুবক সোজন এবং হিন্দু নমশূদ্র সম্প্রদায়ের মেয়ে দুলী।
- তাদের দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠা গভীর প্রেম এবং এর করুণ পরিণতিই হলো এই কাব্যের মূল উপজীব্য।
- কবি এই কাব্যে গ্রামীণ বাংলার সামাজিক প্রেক্ষাপটে হিন্দু-মুসলমানের প্রেমের এক অসাধারণ ও মর্মস্পর্শী চিত্র এঁকেছেন।

- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।

• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- মহরম,
- দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬),
- সখিনা (১৯৫৯),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২),
- মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩),
- হলুদ বরণী (১৯৬৬),
- রাখালী (১৯২৭),
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩), 
- জলে লেখন (১৯৬৯),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
- ‘রাখালী’ পল্লীকবি জসীমউদ্‌দীন রচিত প্রথম গ্রন্থ ও কাব্যগ্রন্থ।
- ‘কবর’ কবিতাটি এ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
- কবিতাটি ‘কল্লোল’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। 
- রাখালী, নকশী কাঁথার মাঠ, বালুচর, ধানক্ষেত, সোজন বাদিয়ার ঘাট, মাটির কান্না, মা যে জননী কান্দে ইত্যাদি পল্লী কবি জসীমউদ্দীন রচিত কাব্যগ্রন্থ। 

- এছাড়া চৈতালীর রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,
- ফনিমনসা কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম এবং
- আলো পৃথিবী কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা জীবনানন্দ দাস।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু

• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- মহরম,
- দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬),
- সখিনা (১৯৫৯),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২),
- মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩),
- হলুদ বরণী (১৯৬৬),
- রাখালী (১৯২৭),
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩), 
- জলে লেখন (১৯৬৯),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন।
- পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)।
- প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা।
- ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা।
- জসীমউদ্দীন সাহিত্যের নানা শাখায় কাজ করেছেন, যেমন গাথাকাব্য, খন্ডকাব্য, নাটক, স্মৃতিকথা, শিশুসাহিত্য, গল্প-উপন্যাস ইত্যাদি।
- তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ রাখালী প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে।

তাঁর প্রধান গ্রন্থগুলি হলো:
- নক্সী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩),
- রঙিলা নায়ের মাঝি (১৯৩৫),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৭২),
- পদ্মাপার (১৯৫০),
- বেদের মেয়ে (১৯৫১),
- পল্লীবধূ (১৯৫৬),
- গ্রামের মায়া (১৯৫৯),
- ঠাকুর বাড়ির আঙিনায় (১৯৬১),
- জার্মানীর শহরে বন্দরে (১৯৭৫),
- স্মরণের সরণী বাহি (১৯৭৮),
- বাঙালীর হাসির গল্প,
- ডালিম কুমার ইত্যাদি।

- তাঁর রচিত বাঙ্গালীর হাসির গল্প (দুই খন্ড, ১৯৬০ ও ১৯৬৪) ও বোবা কাহিনী (১৯৬৪) উপন্যাসটি সুখপাঠ্য।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন।
- পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)।
- প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা।
- ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা।
- ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা।
- বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্‌দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ।
- তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান।
- তিনি ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কারের জন্যও মনোনীত হয়েছিলেন, কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করেন।
- তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।

• তাঁর নাটকসমূহঃ
'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য।
'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।

• তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহঃ
'রাখালী'
'নক্সীকাঁথার মাঠ' (১৯২৯)
'সূচয়নী' (১৯৬১)
'সোজন বাদিয়ার ঘাট' (১৯৩৪)
'এক পয়সার বাঁশি' (১৯৫৬)
'বালুচর' (১৯৩০),
'ধানক্ষেত' (১৯৩৩),
'রূপবতী' (১৯৪৬),
'মা যে জননী কান্দে' (১৯৬৩),
'মাটির কান্না' (১৯৫৮),
'সকিনা' (১৯৫৯)।

• তাঁর বিখ্যাত কবিতাসমূহঃ
'কবর', 'আসমানী', 'রাখাল ছেলে' (রাখালী), 'নিমন্ত্রণ' (ধানক্ষেত), 'মুসাফির' (বালুচর), 'চাষার ছেলে', 'পল্লীজননী'।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।

• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- মহরম,
- দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬),
- সখিনা (১৯৫৯),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২),
- মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩),
- হলুদ বরণী (১৯৬৬),
- রাখালী (১৯২৭),
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩), 
- জলে লেখন (১৯৬৯),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- কাফনের মিছিল (১৯৭৮)। 
● পল্লীকবি জসিমউদ্দীনের বিখ্যাত কবিতা 'কবর'। এই কবিতাটি প্রথম 'কল্লোল' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে এটি কবির 'রাখালী' কাব্যগ্রন্থে সংকলিত হয়। কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত। 

জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো:
 - নক্সীকাঁথার মাঠ,
 - ধানক্ষেত, 
 - রূপবতী, 
 - রাখালী, বালুচর, 
 - মাটির কান্না ইত্যাদি। 
 
শিশুতোষ গ্রন্থগুলো হলো:
 - হাসু, এক পয়সার বাঁশি ও ডালিম কুমার। 
 
 তার রচিত নাটকগুলো:
- মধুমালা, 
- বেদের মেয়ে, 
- পল্লীবধূ ও গ্রামের মায়া।

- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।

• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- মহরম,
- দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬),
- সখিনা (১৯৫৯),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২),
- মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩),
- হলুদ বরণী (১৯৬৬),
- রাখালী (১৯২৭),
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩), 
- জলে লেখন (১৯৬৯),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- কাফনের মিছিল (১৯৭৮)। 

-জীবনানন্দ দাশ: রূপসী বাংলার কবি

-জসীমউদ্দীন: পল্লীকবি

-সুকান্ত ভট্টাচার্য: কিশোর কবি

-কাজী নজরুল ইসলাম: বিদ্রোহী কবি


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
• বোবা কাহিনী পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের প্রথম এবং একমাত্র উপন্যাস।
• ১৯৬৪ খৃষ্টাব্দে এই উপন্যাস প্রথম প্রকাশিত হয়।
• উপন্যাসটি সম্পূর্ণ লোকজীবনভিত্তিক।
• উপন্যাসের কয়েকটি চরিত্র :
- বছির,
- আজহার,
- আরজান,
- রহিমুদ্দিন।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন।
- পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)।
- প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা।
- ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা।
- ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা।
- বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্‌দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ।
- তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান।
- তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।

• তাঁর নাটকসমূহঃ
'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য।
'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।

• তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহঃ
'রাখালী'
'নক্সীকাঁথার মাঠ' (১৯২৯)
'সূচয়নী' (১৯৬১)
'সোজন বাদিয়ার ঘাট' (১৯৩৪)
'এক পয়সার বাঁশি' (১৯৫৬)
'বালুচর' (১৯৩০),
'ধানক্ষেত' (১৯৩৩),
'রূপবতী' (১৯৪৬),
'মা যে জননী কান্দে' (১৯৬৩),
'মাটির কান্না' (১৯৫৮),
'সকিনা' (১৯৫৯)।

• তাঁর বিখ্যাত কবিতাসমূহঃ
'কবর', 'আসমানী', 'রাখাল ছেলে' (রাখালী), 'নিমন্ত্রণ' (ধানক্ষেত), 'মুসাফির' (বালুচর), 'চাষার ছেলে', 'পল্লীজননী'।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন।
- পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)।
- প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা।
- ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা।
- ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা।
- বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্‌দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ।
- তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান।
- তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।

• তাঁর নাটকসমূহঃ
'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য।
'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।

• তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহঃ
'রাখালী'
'নক্সীকাঁথার মাঠ' (১৯২৯)
'সূচয়নী' (১৯৬১)
'সোজন বাদিয়ার ঘাট' (১৯৩৪)
'এক পয়সার বাঁশি' (১৯৫৬)
'বালুচর' (১৯৩০),
'ধানক্ষেত' (১৯৩৩),
'রূপবতী' (১৯৪৬),
'মা যে জননী কান্দে' (১৯৬৩),
'মাটির কান্না' (১৯৫৮),
'সকিনা' (১৯৫৯)।

• তাঁর বিখ্যাত কবিতাসমূহঃ
'কবর', 'আসমানী', 'রাখাল ছেলে' (রাখালী), 'নিমন্ত্রণ' (ধানক্ষেত), 'মুসাফির' (বালুচর), 'চাষার ছেলে', 'পল্লীজননী'।
জসীম উদ্দীন এর প্রথম প্রকাশিত কবিতা 'মিলন গান '। 
» তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ
- রাখালী
- নক্সী কাঁথার মাঠ
- বালুচর
- ধানক্ষেত
» তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'কবর' ও 'আসমানি'
» বিখ্যাত উপন্যাস -'বোবা কাহিনী।
কবি জসীমউদদীনের কাহিনীকাব্য সোজন বাদিয়ার ঘাট। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৩৪ সালে।
 তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- মহরম,
- দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬),
- সখিনা (১৯৫৯),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২),
- মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩),
- হলুদ বরণী (১৯৬৬),
- রাখালী (১৯২৭),
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩), 
- জলে লেখন (১৯৬৯),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- কাফনের মিছিল (১৯৭৮)

যতীন্দ্রমোহন বাগচীর 'কাজলা দিদি' কবিতাটি 'কাব্যমালঞ্চ' কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত। 
- কাজলা দিদি' কবিতার বিখ্যাত চরণ 'বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ'।
- 'ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না,একলা জেগে রই।'  কাজালা দিদি কবিতার চরণ। 


 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- 'রূপাই' জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ নক্সী কাঁথার মাঠ-এর একটি প্রধান চরিত্র। এই কাব্যগ্রন্থটি ১৯২৯ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি বাংলা সাহিত্যের একটি অনন্য গাথাকাব্য। কাহিনির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ চরিত্রের প্রেম, যা গ্রামীণ জীবনের সরলতা, মাধুর্য এবং করুণ বাস্তবতাকে তুলে ধরে।

- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- মহরম,
- দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬),
- সখিনা (১৯৫৯),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২),
- মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩),
- হলুদ বরণী (১৯৬৬),
- রাখালী (১৯২৭),
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩),
- জলে লেখন (১৯৬৯),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।

পল্লিকবি জসীমউদদীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যঃ রাখালী, মাটির কান্না, নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, মা যে জননী কান্দে, বালুচর । তার রচিত উল্লেখযোগ্য শিশুতোষ গ্রন্থঃ এক পয়সার বাঁশী, হাসু, ডালিম কুমার । তার একমাত্র উপন্যাসঃ বোবাকাহিনী । অন্যদিকে 'মানসী' হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ । 


কবি জসীমউদদীনের কাহিনীকাব্য সোজন বাদিয়ার ঘাট। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৩৪ সালে।
 তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- মহরম,
- দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬),
- সখিনা (১৯৫৯),
- সুচয়নী (১৯৬১),
- ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২),
- মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩),
- হলুদ বরণী (১৯৬৬),
- রাখালী (১৯২৭),
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩), 
- জলে লেখন (১৯৬৯),
- পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯),
- কাফনের মিছিল (১৯৭৮),

পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু। E.M. Millford এই কাব্যটি 'Field of the Embroidery Quilt' নামে অনুবাদ করেন। সোজনবাদিয়ার ঘাট, সকিনা, রুপালী ছাড়াও তাঁর রচিত আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ— মা যে জননী কান্দে, বালুচর, ধানখেত, মাটির কান্না, রূপবতী।
জসীমউদ্দীনের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ রাখালী।
- এটি ১৯ টি কবিতা নিয়ে তৈরি একটি কবিতার বই।
- বইটি ১৯২৭ সালে পলাশ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ পায়।

তাঁর রচিত অন্যান্য কাব্যগ্রন্থঃ
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- বালুচর (১৯৩০),
- ধানখেত (১৯৩৩),
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪),
- হাসু (১৯৩৮),
- রুপবতি (১৯৪৬),
- মাটির কান্না (১৯৫১),
- এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
• বোবা কাহিনী পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের প্রথম এবং একমাত্র উপন্যাস।
• ১৯৬৪ খৃষ্টাব্দে এই উপন্যাস প্রথম প্রকাশিত হয়।
• উপন্যাসটি সম্পূর্ণ লোকজীবনভিত্তিক।
• উপন্যাসের কয়েকটি চরিত্র :
- বছির,
- আজহার,
- আরজান,
- রহিমুদ্দিন।
- নক্সী কাঁথার মাঠ, জারিগান ও গাঙ্গের পার এগুলো হলো কবি জসীম উদদীন রচিত গানের সংকলন এবং এটি একটি কাহিনিকাব্য।

জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো:
 - রঙ্গিলা নায়ের মাঝি ,
 - ধানক্ষেত, 
 - রূপবতী, 
 - রাখালী, বালুচর, 
 - মাটির কান্না ইত্যাদি। 
 
শিশুতোষ গ্রন্থগুলো হলো:
 -হাসু, এক পয়সার বাঁশি ও ডালিম কুমার। 
 
তার রচিত নাটকগুলো:
- মধুমালা, 
- বেদের মেয়ে, 
- পল্লীবধূ ও গ্রামের মায়া।

- রাখালী বাংলাদেশের পল্লি কবি জসীমউদ্দীনের ১৯ টি কবিতা নিয়ে তৈরি একটি কবিতার বই।
- জসীমউদ্দীনের তরুন বয়সের লেখা কবিতাগুলো রয়েছে।
- বইটি ১৯২৭ সালে পলাশ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ পায়।
- প্রচ্ছদ একেঁছেন নন্দলাল বসু। পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬৮। কবিতা গুলোতে পল্লির জীবন বেশি প্রভাব রয়েছে।
- বইটিতে ১৯টি কবিতা আছে এর মধ্য কবর কবিতাটি বেশ জনপ্রিয় হয়। ২টি কবিতা গান এর সুরে গান হিসেবে প্রচলিত।
কবিতাগুলো হলো-
১) রাখালী
২) সিঁদুরে বেসাতি (মেয়েলি গানের সুর)
৩) কিশোরী
৪) বৈদেশী বন্ধু (গান বারমাসি)
৫) রাখাল ছেলে
৬) কবর
৭) মা
৮) সুজন বন্ধুরে (গান)
৯) বৈরাগী আর বোস্টমী যায়
১০) জেলে গাঙে মাছ ধরিতে যায়
১১) মনই যদি নিবি
১২) পল্লি জননী
১৩) পাহাড়িয়া
১৪) শাক তুলুনী
১৫) কৃষান-দুলালি
১৬) গহীন গাঙের নায়া
১৭) তরুণ কিশোর
১৮) মনা শেখ
১৯) বোশেখ শেষের মাঠ

- অন্যদিকে, আনন্দ কুসুম এর রচয়িতা নির্মলেন্দু গুণ ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
নক্সী কাঁথার মাঠ, জারিগান ও গাঙ্গের পার এগুলো হলো কবি জসীম উদদীন রচিত গানের সংকলন। 
জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো:
 - রঙ্গিলা নায়ের মাঝি ,
 - ধানক্ষেত, 
 - রূপবতী, 
 - রাখালী, বালুচর, 
 - মাটির কান্না ইত্যাদি। 
 
শিশুতোষ গ্রন্থগুলো হলো:
 -হাসু, এক পয়সার বাঁশি ও ডালিম কুমার। 
 
তার রচিত নাটকগুলো:
- মধুমালা, 
- বেদের মেয়ে, 
- পল্লীবধূ ও গ্রামের মায়া।

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0