- 'সোজন বাদিয়ার ঘাট' পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ। - এই কাব্যের প্রধান দুটি চরিত্র হলো মুসলমান যুবক সোজন এবং হিন্দু নমশূদ্র সম্প্রদায়ের মেয়ে দুলী। - তাদের দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠা গভীর প্রেম এবং এর করুণ পরিণতিই হলো এই কাব্যের মূল উপজীব্য। - কবি এই কাব্যে গ্রামীণ বাংলার সামাজিক প্রেক্ষাপটে হিন্দু-মুসলমানের প্রেমের এক অসাধারণ ও মর্মস্পর্শী চিত্র এঁকেছেন।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। - পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
- ‘রাখালী’ পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত প্রথম গ্রন্থ ও কাব্যগ্রন্থ। - ‘কবর’ কবিতাটি এ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। - কবিতাটি ‘কল্লোল’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। - রাখালী, নকশী কাঁথার মাঠ, বালুচর, ধানক্ষেত, সোজন বাদিয়ার ঘাট, মাটির কান্না, মা যে জননী কান্দে ইত্যাদি পল্লী কবি জসীমউদ্দীন রচিত কাব্যগ্রন্থ।
- এছাড়া চৈতালীর রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, - ফনিমনসা কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম এবং - আলো পৃথিবী কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা জীবনানন্দ দাস।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। - পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - জসীমউদ্দীন সাহিত্যের নানা শাখায় কাজ করেছেন, যেমন গাথাকাব্য, খন্ডকাব্য, নাটক, স্মৃতিকথা, শিশুসাহিত্য, গল্প-উপন্যাস ইত্যাদি। - তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ রাখালী প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। - বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ। - তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান। - তিনি ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কারের জন্যও মনোনীত হয়েছিলেন, কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করেন। - তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
• তাঁর নাটকসমূহঃ 'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য। 'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। - পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
● পল্লীকবি জসিমউদ্দীনের বিখ্যাত কবিতা 'কবর'। এই কবিতাটি প্রথম 'কল্লোল' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে এটি কবির 'রাখালী' কাব্যগ্রন্থে সংকলিত হয়। কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। - পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
• বোবা কাহিনী পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের প্রথম এবং একমাত্র উপন্যাস। • ১৯৬৪ খৃষ্টাব্দে এই উপন্যাস প্রথম প্রকাশিত হয়। • উপন্যাসটি সম্পূর্ণ লোকজীবনভিত্তিক। • উপন্যাসের কয়েকটি চরিত্র : - বছির, - আজহার, - আরজান, - রহিমুদ্দিন।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। - বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ। - তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান। - তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
• তাঁর নাটকসমূহঃ 'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য। 'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। - বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ। - তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান। - তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
• তাঁর নাটকসমূহঃ 'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য। 'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।
জসীম উদ্দীন এর প্রথম প্রকাশিত কবিতা 'মিলন গান '। » তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ - রাখালী - নক্সী কাঁথার মাঠ - বালুচর - ধানক্ষেত » তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'কবর' ও 'আসমানি' » বিখ্যাত উপন্যাস -'বোবা কাহিনী।
- 'রূপাই' জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ নক্সী কাঁথার মাঠ-এর একটি প্রধান চরিত্র। এই কাব্যগ্রন্থটি ১৯২৯ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি বাংলা সাহিত্যের একটি অনন্য গাথাকাব্য। কাহিনির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ চরিত্রের প্রেম, যা গ্রামীণ জীবনের সরলতা, মাধুর্য এবং করুণ বাস্তবতাকে তুলে ধরে।
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। • তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
পল্লিকবি জসীমউদদীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যঃ রাখালী, মাটির কান্না, নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, মা যে জননী কান্দে, বালুচর । তার রচিত উল্লেখযোগ্য শিশুতোষ গ্রন্থঃ এক পয়সার বাঁশী, হাসু, ডালিম কুমার । তার একমাত্র উপন্যাসঃ বোবাকাহিনী । অন্যদিকে 'মানসী' হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ ।
পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু। E.M. Millford এই কাব্যটি 'Field of the Embroidery Quilt' নামে অনুবাদ করেন। সোজনবাদিয়ার ঘাট, সকিনা, রুপালী ছাড়াও তাঁর রচিত আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ— মা যে জননী কান্দে, বালুচর, ধানখেত, মাটির কান্না, রূপবতী।
• বোবা কাহিনী পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের প্রথম এবং একমাত্র উপন্যাস। • ১৯৬৪ খৃষ্টাব্দে এই উপন্যাস প্রথম প্রকাশিত হয়। • উপন্যাসটি সম্পূর্ণ লোকজীবনভিত্তিক। • উপন্যাসের কয়েকটি চরিত্র : - বছির, - আজহার, - আরজান, - রহিমুদ্দিন।
- রাখালী বাংলাদেশের পল্লি কবি জসীমউদ্দীনের ১৯ টি কবিতা নিয়ে তৈরি একটি কবিতার বই। - জসীমউদ্দীনের তরুন বয়সের লেখা কবিতাগুলো রয়েছে। - বইটি ১৯২৭ সালে পলাশ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ পায়। - প্রচ্ছদ একেঁছেন নন্দলাল বসু। পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬৮। কবিতা গুলোতে পল্লির জীবন বেশি প্রভাব রয়েছে। - বইটিতে ১৯টি কবিতা আছে এর মধ্য কবর কবিতাটি বেশ জনপ্রিয় হয়। ২টি কবিতা গান এর সুরে গান হিসেবে প্রচলিত। কবিতাগুলো হলো- ১) রাখালী ২) সিঁদুরে বেসাতি (মেয়েলি গানের সুর) ৩) কিশোরী ৪) বৈদেশী বন্ধু (গান বারমাসি) ৫) রাখাল ছেলে ৬) কবর ৭) মা ৮) সুজন বন্ধুরে (গান) ৯) বৈরাগী আর বোস্টমী যায় ১০) জেলে গাঙে মাছ ধরিতে যায় ১১) মনই যদি নিবি ১২) পল্লি জননী ১৩) পাহাড়িয়া ১৪) শাক তুলুনী ১৫) কৃষান-দুলালি ১৬) গহীন গাঙের নায়া ১৭) তরুণ কিশোর ১৮) মনা শেখ ১৯) বোশেখ শেষের মাঠ
- অন্যদিকে, আনন্দ কুসুম এর রচয়িতা নির্মলেন্দু গুণ ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।