|
|
আসমানী : জসীম উদ্দীন---এক পয়সার বাঁশী
আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহিমন্দীর ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা-ভেন্না পাতার ছানি, একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি। একটুখানি হওয়া দিলেই ঘর নড়বড় করে, তারি তলে আসমানীরা থাকে বছর ভরে।
|
|
| |
|
|
|
- পঙ্তিটি কবি জসীমউদ্দীনের 'রুপাই' নামক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত পঙ্তিঃ - এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম গাছের তলে, তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। (কবর) - এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক। (কবর) - বাপের বাড়িতে যাইবার কাল কহিত ধরিয়া পা, আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ। (কবর) - এই মোর হাতে কোদাল ধরিয়া কঠিন মাঠির তলে, গাড়িয়া দিয়াছি কত সোনামুখ নাওয়ায়ে চোখের জলে। (কবর) - কাচা ধানের পাতার মত কচি মুখের মায়া। জালি লাউয়ের ডগার মতোন বাহু দু'খান সরু। (রূপাই) - যে মোরে করিল পথের বিবাগী, পথে পথে আমি ফিরি তার লাগি। (প্রতিদান)
|
|
| |
|
|
|
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - জসীমউদ্দীন সাহিত্যের নানা শাখায় কাজ করেছেন, যেমন গাথাকাব্য, খন্ডকাব্য, নাটক, স্মৃতিকথা, শিশুসাহিত্য, গল্প-উপন্যাস ইত্যাদি। - তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ রাখালী প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে।
তাঁর প্রধান গ্রন্থগুলি হলো: - নক্সী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩), - রঙিলা নায়ের মাঝি (১৯৩৫), - মাটির কান্না (১৯৫১), - সুচয়নী (১৯৬১), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৭২), - পদ্মাপার (১৯৫০), - বেদের মেয়ে (১৯৫১), - পল্লীবধূ (১৯৫৬), - গ্রামের মায়া (১৯৫৯), - ঠাকুর বাড়ির আঙিনায় (১৯৬১), - জার্মানীর শহরে বন্দরে (১৯৭৫), - স্মরণের সরণী বাহি (১৯৭৮), - বাঙালীর হাসির গল্প, - ডালিম কুমার ইত্যাদি।
- তাঁর রচিত বাঙ্গালীর হাসির গল্প (দুই খন্ড, ১৯৬০ ও ১৯৬৪) ও বোবা কাহিনী (১৯৬৪) উপন্যাসটি সুখপাঠ্য।
|
|
| |
|
|
|
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। - বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ। - তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান। - তিনি ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কারের জন্যও মনোনীত হয়েছিলেন, কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করেন। - তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
• তাঁর নাটকসমূহঃ 'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য। 'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।
• তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহঃ 'রাখালী' 'নক্সীকাঁথার মাঠ' (১৯২৯) 'সূচয়নী' (১৯৬১) 'সোজন বাদিয়ার ঘাট' (১৯৩৪) 'এক পয়সার বাঁশি' (১৯৫৬) 'বালুচর' (১৯৩০), 'ধানক্ষেত' (১৯৩৩), 'রূপবতী' (১৯৪৬), 'মা যে জননী কান্দে' (১৯৬৩), 'মাটির কান্না' (১৯৫৮), 'সকিনা' (১৯৫৯)।
• তাঁর বিখ্যাত কবিতাসমূহঃ 'কবর', 'আসমানী', 'রাখাল ছেলে' (রাখালী), 'নিমন্ত্রণ' (ধানক্ষেত), 'মুসাফির' (বালুচর), 'চাষার ছেলে', 'পল্লীজননী'।
|
|
| |
|
|
|
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। - পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
|
|
| |
|
|
|
● পল্লীকবি জসিমউদ্দীনের বিখ্যাত কবিতা 'কবর'। এই কবিতাটি প্রথম 'কল্লোল' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে এটি কবির 'রাখালী' কাব্যগ্রন্থে সংকলিত হয়। কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো:
- নক্সীকাঁথার মাঠ,
- রাখালী, বালুচর,
- মাটির কান্না ইত্যাদি।
শিশুতোষ গ্রন্থগুলো হলো:
- হাসু, এক পয়সার বাঁশি ও ডালিম কুমার।
তার রচিত নাটকগুলো:
- মধুমালা,
- বেদের মেয়ে,
- পল্লীবধূ ও গ্রামের মায়া।
|
|
| |
|
|
|
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। - পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
|
|
| |
|
|
|
-জীবনানন্দ দাশ: রূপসী বাংলার কবি
-জসীমউদ্দীন: পল্লীকবি
-সুকান্ত ভট্টাচার্য: কিশোর কবি
-কাজী নজরুল ইসলাম: বিদ্রোহী কবি
|
|
| |
|
|
|
• বোবা কাহিনী পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের প্রথম এবং একমাত্র উপন্যাস। • ১৯৬৪ খৃষ্টাব্দে এই উপন্যাস প্রথম প্রকাশিত হয়। • উপন্যাসটি সম্পূর্ণ লোকজীবনভিত্তিক। • উপন্যাসের কয়েকটি চরিত্র : - বছির, - আজহার, - আরজান, - রহিমুদ্দিন।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। - বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ। - তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান। - তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
• তাঁর নাটকসমূহঃ 'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য। 'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।
• তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহঃ 'রাখালী' 'নক্সীকাঁথার মাঠ' (১৯২৯) 'সূচয়নী' (১৯৬১) 'সোজন বাদিয়ার ঘাট' (১৯৩৪) 'এক পয়সার বাঁশি' (১৯৫৬) 'বালুচর' (১৯৩০), 'ধানক্ষেত' (১৯৩৩), 'রূপবতী' (১৯৪৬), 'মা যে জননী কান্দে' (১৯৬৩), 'মাটির কান্না' (১৯৫৮), 'সকিনা' (১৯৫৯)।
• তাঁর বিখ্যাত কবিতাসমূহঃ 'কবর', 'আসমানী', 'রাখাল ছেলে' (রাখালী), 'নিমন্ত্রণ' (ধানক্ষেত), 'মুসাফির' (বালুচর), 'চাষার ছেলে', 'পল্লীজননী'।
|
|
| |
|
|
|
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। - বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ। - তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান। - তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
• তাঁর নাটকসমূহঃ 'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য। 'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।
• তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহঃ 'রাখালী' 'নক্সীকাঁথার মাঠ' (১৯২৯) 'সূচয়নী' (১৯৬১) 'সোজন বাদিয়ার ঘাট' (১৯৩৪) 'এক পয়সার বাঁশি' (১৯৫৬) 'বালুচর' (১৯৩০), 'ধানক্ষেত' (১৯৩৩), 'রূপবতী' (১৯৪৬), 'মা যে জননী কান্দে' (১৯৬৩), 'মাটির কান্না' (১৯৫৮), 'সকিনা' (১৯৫৯)।
• তাঁর বিখ্যাত কবিতাসমূহঃ 'কবর', 'আসমানী', 'রাখাল ছেলে' (রাখালী), 'নিমন্ত্রণ' (ধানক্ষেত), 'মুসাফির' (বালুচর), 'চাষার ছেলে', 'পল্লীজননী'।
|
|
| |
|
|
|
- জসীমউদ্দীন ১ জানুয়ারি, ১৯০৩ সালে ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- ফরিদপুরের গোবিন্দপুর (বর্তমান- আম্বিকাপুর)। - প্রকৃত নাম- মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মোল্লা। - ছদ্মনাম- জমীরউদ্দিন মোল্লা। - ১৯২১ সালে 'মোসলেম ভারত' পত্রিকায় 'মিলন গান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। - বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে 'কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার' প্রদান করে। প্রথম এ পুরস্কার পান কবি নির্মলেন্দু গুণ। - তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি ডি.লিট (১৯৬৯) ও একুশে পদক (১৯৭৬) পান। - তিনি ১৩ মার্চ, ১৯৭৬ সালে মারা যান। তাঁর অন্তিম ইচ্ছানুসারে ১৪ মার্চ ফরিদপুরের আম্বিকাপুরে দাদীর কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
• তাঁর নাটকসমূহঃ 'বেদের মেয়ে' (১৯৫১): এটি গীতিনাট্য। 'পদ্মাপাড়' (১৯৫০), 'মধুমালা' (১৯৫১)[মধুমালা নামে কাজী নজরুল ইসলামের একটি নাটক আছে], 'পল্লীবধূ' (১৯৫৬), 'গ্রামের মায়া' (১৯৫৯), বাঁশের বাঁশি।
• তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহঃ 'রাখালী' 'নক্সীকাঁথার মাঠ' (১৯২৯) 'সূচয়নী' (১৯৬১) 'সোজন বাদিয়ার ঘাট' (১৯৩৪) 'এক পয়সার বাঁশি' (১৯৫৬) 'বালুচর' (১৯৩০), 'ধানক্ষেত' (১৯৩৩), 'রূপবতী' (১৯৪৬), 'মা যে জননী কান্দে' (১৯৬৩), 'মাটির কান্না' (১৯৫৮), 'সকিনা' (১৯৫৯)।
• তাঁর বিখ্যাত কবিতাসমূহঃ 'কবর', 'আসমানী', 'রাখাল ছেলে' (রাখালী), 'নিমন্ত্রণ' (ধানক্ষেত), 'মুসাফির' (বালুচর), 'চাষার ছেলে', 'পল্লীজননী'।
|
|
| |
|
|
|
পল্লিকবি জসীমউদদীন রচিত স্মৃতিকথামূলক গদ্যগ্রন্থ 'ঠাকুর বাড়ির আঙ্গিনায়' । তার আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থঃ - রাখালী, - নকশী কাঁথার মাঠ, - বালুচর, - সোজন বাদিয়ার ঘাট, - মাটির কান্না (কাব্য); - পদ্মাপাড়, - মধুমালা, - বেদের মেয়ে, - পল্লীবধূ (নাটক); - চলে মুসাফির, - হলদে পরীর দেশ (ভ্রমণকাহিনি); - বোবাকাহিনী (উপন্যাস) ।
|
|
| |
|
|
|
জসীম উদ্দীন এর প্রথম প্রকাশিত কবিতা 'মিলন গান '। » তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ - রাখালী - নক্সী কাঁথার মাঠ - বালুচর - ধানক্ষেত » তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'কবর' ও 'আসমানি' » বিখ্যাত উপন্যাস -'বোবা কাহিনী।
|
|
| |
|
|
|
- রাখালী বাংলাদেশের পল্লি কবি জসীমউদ্দীনের ১৯ টি কবিতা নিয়ে তৈরি একটি কবিতার বই। - জসীমউদ্দীনের তরুন বয়সের লেখা কবিতাগুলো রয়েছে। - বইটি ১৯২৭ সালে পলাশ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ পায়। - প্রচ্ছদ একেঁছেন নন্দলাল বসু। পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬৮। কবিতা গুলোতে পল্লির জীবন বেশি প্রভাব রয়েছে। - বইটিতে ১৯টি কবিতা আছে এর মধ্য কবর কবিতাটি বেশ জনপ্রিয় হয়। ২টি কবিতা গান এর সুরে গান হিসেবে প্রচলিত।
কবিতাগুলো হলো- ১) রাখালী ২) সিঁদুরে বেসাতি (মেয়েলি গানের সুর) ৩) কিশোরী ৪) বৈদেশী বন্ধু (গান বারমাসি) ৫) রাখাল ছেলে ৬) কবর ৭) মা ৮) সুজন বন্ধুরে (গান) ৯) বৈরাগী আর বোস্টমী যায় ১০) জেলে গাঙে মাছ ধরিতে যায় ১১) মনই যদি নিবি ১২) পল্লি জননী ১৩) পাহাড়িয়া ১৪) শাক তুলুনী ১৫) কৃষান-দুলালি ১৬) গহীন গাঙের নায়া ১৭) তরুণ কিশোর ১৮) মনা শেখ ১৯) বোশেখ শেষের মাঠ
|
|
| |
|
|
|
কবি জসীমউদদীনের কাহিনীকাব্য সোজন বাদিয়ার ঘাট। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৩৪ সালে। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|
|
|
জসীমউদ্দীন রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'রাখালী'
(১৯২৭) এর ১৮টি কবিতার মধ্যে অন্যতম কবিতা ‘কবর’,
যা কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। তিনি কলেজে
অধ্যয়নকালে কবিতাটি রচনা করেন, যা তাঁর ছাত্রাবস্থায়
১৩৩৫ বঙ্গাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমিক পর্যায়ের
পাঠ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়। মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত এ
কবিতাটিতে ১১৮টি পক্তি আছে। প্রিয়জন হারানোর
মর্মান্তিক স্মৃতিচারণ 'কবর' কবিতার মূল বিষয়। কবিতাটির
বিখ্যাত পঙ্ক্তি- ' ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবিরের
রাগে, / অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
পল্লিকবি জসীমউদদীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যঃ রাখালী, মাটির কান্না, নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, মা যে জননী কান্দে, বালুচর । তার রচিত উল্লেখযোগ্য শিশুতোষ গ্রন্থঃ এক পয়সার বাঁশী, হাসু, ডালিম কুমার । তার একমাত্র উপন্যাসঃ বোবাকাহিনী । অন্যদিকে 'মানসী' হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ ।
|
|
| |
|
|
|
কবি জসীমউদদীনের কাহিনীকাব্য সোজন বাদিয়ার ঘাট। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৩৪ সালে। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮),
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু। E.M. Millford এই কাব্যটি 'Field of the Embroidery Quilt' নামে অনুবাদ করেন। সোজনবাদিয়ার ঘাট, সকিনা, রুপালী ছাড়াও তাঁর রচিত আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ— মা যে জননী কান্দে, বালুচর, ধানখেত, মাটির কান্না, রূপবতী।
|
|
| |
|
|
|
জসীমউদ্দীনের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ রাখালী। - এটি ১৯ টি কবিতা নিয়ে তৈরি একটি কবিতার বই। - বইটি ১৯২৭ সালে পলাশ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ পায়।
তাঁর রচিত অন্যান্য কাব্যগ্রন্থঃ - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- নক্সী কাঁথার মাঠ, জারিগান ও গাঙ্গের পার এগুলো হলো কবি জসীম উদদীন রচিত গানের সংকলন এবং এটি একটি কাহিনিকাব্য।
জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো:
- রঙ্গিলা নায়ের মাঝি ,
- রাখালী, বালুচর,
- মাটির কান্না ইত্যাদি।
শিশুতোষ গ্রন্থগুলো হলো:
-হাসু, এক পয়সার বাঁশি ও ডালিম কুমার।
তার রচিত নাটকগুলো:
- মধুমালা,
- বেদের মেয়ে,
- পল্লীবধূ ও গ্রামের মায়া।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- রাখালী বাংলাদেশের পল্লি কবি জসীমউদ্দীনের ১৯ টি কবিতা নিয়ে তৈরি একটি কবিতার বই। - জসীমউদ্দীনের তরুন বয়সের লেখা কবিতাগুলো রয়েছে। - বইটি ১৯২৭ সালে পলাশ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ পায়। - প্রচ্ছদ একেঁছেন নন্দলাল বসু। পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬৮। কবিতা গুলোতে পল্লির জীবন বেশি প্রভাব রয়েছে। - বইটিতে ১৯টি কবিতা আছে এর মধ্য কবর কবিতাটি বেশ জনপ্রিয় হয়। ২টি কবিতা গান এর সুরে গান হিসেবে প্রচলিত। কবিতাগুলো হলো- ১) রাখালী ২) সিঁদুরে বেসাতি (মেয়েলি গানের সুর) ৩) কিশোরী ৪) বৈদেশী বন্ধু (গান বারমাসি) ৫) রাখাল ছেলে ৬) কবর ৭) মা ৮) সুজন বন্ধুরে (গান) ৯) বৈরাগী আর বোস্টমী যায় ১০) জেলে গাঙে মাছ ধরিতে যায় ১১) মনই যদি নিবি ১২) পল্লি জননী ১৩) পাহাড়িয়া ১৪) শাক তুলুনী ১৫) কৃষান-দুলালি ১৬) গহীন গাঙের নায়া ১৭) তরুণ কিশোর ১৮) মনা শেখ ১৯) বোশেখ শেষের মাঠ
- অন্যদিকে, আনন্দ কুসুম এর রচয়িতা নির্মলেন্দু গুণ ।
|
|
| |
|