|
|
কিছু গুরুত্তপুর্ণ পংক্তি ও উদ্ধৃতিঃ - মার চোখে নেই অশ্রু কেবল / অনলজ্বালা, দু'চোখে তাঁর শত্রু হননের আহবান। (মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান) - সকলের তরে সকলে আমরা / প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। (কামিনী রায়) - একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে, ভুল করেছে যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে। (আবুল হোসেন মিয়া) - একটু খানি স্নেহের কথা, একটু ভালোবাসা / গড়তে পারে এই দুনিয়ায় শান্তি সুখের বাসা। (আবুল হোসেন মিয়া) - ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো। (রফিক আজাদ) - আমার স্বপ্ন হোক ফসলের সুষম বন্টন। (সমর সেন) - বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই চড়ি শখের বোটে, / মাঝিরে কন, বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে? (সুকুমার রায়) - বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ/ মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই? (যতীন্দ্রমোহন বাগচী) - আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে / কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। (কুসুমকুমারী দাশ) - এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে / রমনার উর্দ্ধমুখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে, সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি। (মাহবুবুল আলম চৌধুরী)
|
|
| |
|
|
|
- 'মুক্তবুদ্ধির চির সজাগ প্রহরী' নামে খ্যাত সাহিত্যিক আবুল ফজল। - 'একুশ মানে মাথা নত না করা' এই পঙক্তির মাধ্যমে বাঙালির প্রকৃত বিদ্রোহী মনোভাবই ফুটিয়ে তুলেছেন। - তিনি 'শিখা' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। - শিখা পত্রিকার স্লোগান ছিলো। "জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট মুক্তি সেখানে অসম্ভব'। - 'শিখা' পত্রিকার এ স্লোগানই বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের স্লোগান হিসেবে ব্যবহৃত হতো। - তিনি প্রবন্ধ রচনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। - তাঁর বিখ্যাত প্রবন্ধগুলোর মধ্যে বিচিত্র কথা। - বিদ্রোহী কবি নজরুল, মানবতন্ত্র রবীন্দ্র প্রসঙ্গ, একুশ মানে মাথা নত না করা, শেখ মুজিব: তাঁকে যেমন দেখিছি ইত্যাদি অন্যতম। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ- - জীবনপথের যাত্রী - রাঙ্গা প্রভাত(১৩৬৪) - চৌচির(১৯৩৪) - মাটির পৃথিবী(১৩৪৭) - আয়েশা আবুল - ফজলের শ্রেষ্ঠ গল্প - সাহিত্য সংস্কৃতি ও জীবন - সমাজ সাহিত্য রাষ্ট্র ইত্যাদি।
উপন্যাস - 'রাঙা প্রভাত' (১৩৬৪) , - 'প্রদীপ ও পতঙ্গ' (১৩৪৭), - 'চৌচির' (১৯৩৪)।
|
|
| |
|
|
|
- পঙক্তিটি সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত 'দুর্মর' কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। - কবিতাটি তাঁর রচিত 'পূর্বাভাস' কাব্যগ্রন্থ এর অন্তর্ভুক্ত। - 'পূর্বাভাস' সুকান্ত ভট্টাচার্যের তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ। - এতে মোট ২৯টি কবিতা রয়েছে।
|
|
| |
|
|
|
- চরণটি রচনা করেছেন নির্মলেন্দু গুণ। - এটি তার রচিত 'যুদ্ধ' কবিতা থেকে নেওয়া। - কবিতাটি 'প্রেমাংশুর রক্ত চাই' কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
|
|
| |
|
|
|
কিছু গুরুত্তপূর্ণ পংক্তি ও উদ্ধৃতিঃ - মার চোখে নেই অশ্রু কেবল / অনলজ্বালা, দু'চোখে তাঁর শত্রু হননের আহবান। (মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান) - সকলের তরে সকলে আমরা / প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। (কামিনী রায়) - একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে, ভুল করেছে যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে। (আবুল হোসেন মিয়া) - একটু খানি স্নেহের কথা, একটু ভালোবাসা / গড়তে পারে এই দুনিয়ায় শান্তি সুখের বাসা। (আবুল হোসেন মিয়া) - ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো। (রফিক আজাদ) - আমার স্বপ্ন হোক ফসলের সুষম বন্টন। (সমর সেন) - বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই চড়ি শখের বোটে, / মাঝিরে কন, বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে? (সুকুমার রায়) - বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ/ মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই? (যতীন্দ্রমোহন বাগচী) - আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে / কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। (কুসুমকুমারী দাশ) - এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে / রমনার উর্দ্ধমুখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে, সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি। (মাহবুবুল আলম চৌধুরী)
|
|
| |
|
|
|
জীবনানন্দ দাশ জন্মগ্রহণ করেন বরিশাল শহরে। তাঁর বিখ্যাত প্রবন্ধগ্রন্থ হলো - 'কবিতার কথা'। এই প্রবন্ধের একটি বিখ্যাত উক্তি হলো— 'সকলেই কবি নন, কেউ কেউ কবি।'
জীবনানন্দ দাশ এর উপাধি সমূহ: - ধুসরতার কবি, - নির্জনতার কবি, - তিমি হননের কবি, - রূপসী বাংলার কবি।
জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থঃ - ঝরাপলক, - ধূসর, - সাতটি তারার তিমির, - পান্ডুলিপি, - বনলতা সেন, - মহা পৃথিবী, - রুপসী বাংলা এবং - বেলা অবেলা কালবেলা।
|
|
| |
|
|
|
- পঙ্তিটি কবি জসীমউদ্দীনের 'রুপাই' নামক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত পঙ্তিঃ - এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম গাছের তলে, তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। (কবর) - এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক। (কবর) - বাপের বাড়িতে যাইবার কাল কহিত ধরিয়া পা, আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ। (কবর) - এই মোর হাতে কোদাল ধরিয়া কঠিন মাঠির তলে, গাড়িয়া দিয়াছি কত সোনামুখ নাওয়ায়ে চোখের জলে। (কবর) - কাচা ধানের পাতার মত কচি মুখের মায়া। জালি লাউয়ের ডগার মতোন বাহু দু'খান সরু। (রূপাই) - যে মোরে করিল পথের বিবাগী, পথে পথে আমি ফিরি তার লাগি। (প্রতিদান)
|
|
| |
|
|
|
- পংক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'গীতাঞ্জলী' কাব্যগ্রন্থের 'জীবন যখন শুকায়ে যায়' নামক কবিতা থেকে নেওয়া। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রজনীকান্ত সেনের মৃত্যুর কিছুদিন আগে তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন এবং তাঁর অকাল মৃত্যুতে ব্যথিত হয়ে এই কবিতাটি রচনা করেন।
|
|
| |
|
|
|
কিছু গুরুত্তপুর্ণ পংক্তি ও উদ্ধৃতিঃ - মার চোখে নেই অশ্রু কেবল / অনলজ্বালা, দু'চোখে তাঁর শত্রু হননের আহবান। (মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান) - সকলের তরে সকলে আমরা / প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। (কামিনী রায়) - একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে, ভুল করেছে যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে। (আবুল হোসেন মিয়া) - একটু খানি স্নেহের কথা, একটু ভালোবাসা / গড়তে পারে এই দুনিয়ায় শান্তি সুখের বাসা। (আবুল হোসেন মিয়া) - ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো। (রফিক আজাদ) - আমার স্বপ্ন হোক ফসলের সুষম বন্টন। (সমর সেন) - বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই চড়ি শখের বোটে, / মাঝিরে কন, বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে? (সুকুমার রায়) - বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ/ মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই? (যতীন্দ্রমোহন বাগচী) - আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে / কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। (কুসুমকুমারী দাশ) - এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে / রমনার উর্দ্ধমুখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে, সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি। (মাহবুবুল আলম চৌধুরী)
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
কিছু গুরুত্তপুর্ণ পংক্তি ও উদ্ধৃতিঃ - মার চোখে নেই অশ্রু কেবল / অনলজ্বালা, দু'চোখে তাঁর শত্রু হননের আহবান। (মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান) - সকলের তরে সকলে আমরা / প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। (কামিনী রায়) - একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে, ভুল করেছে যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে। (আবুল হোসেন মিয়া) - একটু খানি স্নেহের কথা, একটু ভালোবাসা / গড়তে পারে এই দুনিয়ায় শান্তি সুখের বাসা। (আবুল হোসেন মিয়া) - ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো। (রফিক আজাদ) - আমার স্বপ্ন হোক ফসলের সুষম বন্টন। (সমর সেন) - বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই চড়ি শখের বোটে, / মাঝিরে কন, বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে? (সুকুমার রায়) - বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ/ মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই? (যতীন্দ্রমোহন বাগচী) - আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে / কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। (কুসুমকুমারী দাশ) - এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে / রমনার উর্দ্ধমুখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে, সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি। (মাহবুবুল আলম চৌধুরী)
|
|
| |
|
|
|
✔ মাতৃভাষা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত উদ্ধৃতি 'শিক্ষায় মাতৃভাষাই মাতৃদুগ্ধ।' ✔ মাতৃভাষা প্রসঙ্গে সতেরো শতেকের কবি আবদুল হাকিমের বিখ্যাত পঙক্তি - 'যে সবে বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী সেসব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।' ✔ মুনীর চৌধুরী- ‘ষোল নয়, আমার মাতৃভাষার ষোলশত রূপ’
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কারাগারের জীবনকেন্দ্রিক রচনা 'কারাগারের রোজনমচা ' । -বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালের ২ জুন থেকে ৬৭ সালের ২২ জুন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কারাগারে এবং ১৯৬৮ সালের ১৮ জানুয়ারি থেকে ৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কুর্মিটোলা সেনানিবাসে অন্তরীণ থাকা অবস্থায় প্রতিদিন ডায়েরি লিখতেন ।সেই ডায়েরির পরিমার্জিত রুপ 'কারাগারের রোজনমচা ' -গ্রন্থটি জাতির পিতা ৯৭ তম জন্মদিন ১৭ মার্চ ,২০১৭ সালে প্রকাশিত হয় । -এ গ্রন্থে রাসেলকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছেন '৮ ফেব্রুয়ারি ২ বছরের ছেলেটা এসে বলে ,আব্বা বাড়ি চলো ' ।কী উত্তর ওকে আমি দিব ?ওকে ভোলাতে চেষ্টা করলাম ,ওতো বোঝে না আমি কারাবন্দি ।ওকে বললাম 'তোমার মার বাড়ি ,তুমি যাও ।আমি আমার বাড়িতে থাকি ।আবার আমাকে দেখতে এসো '
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
বর্তমান আমলের জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ এর 'অপরাহ্নের গল্প' থেকে রোগকে ঘৃণা করা যায়, রোগীকে কেন' লাইনটুকু নেয়া হয়েছে ।
|
|
| |
|
|
|
এটি কাজী নজরুল ইসলামের একটি বাংলা গানের অংশ।
এ কি অপরূপ রূপে মা তোমায় হেরিনু পল্লী–জননী।
ফুলে ও ফসলে কাদা মাটি জলে ঝলমল করে লাবনি।
রৌদ্রতপ্ত বৈশাখে তুমি চাতকের সাথে চাহ জল,
আম কাঁঠালের মধুর গন্ধে জৈষ্ঠে মাতাও তরুতল।
ঝঞ্ঝার সাথে প্রান্তরে মাঠে কভু খেল ল’য়ে অশনি।।
এ কি অপরূপ রূপে মা তোমায় হেরিনু পল্লী–জননী।।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
যুগসন্ধিক্ষণের কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের 'কিবিতা সংগ্রহ' গ্রন্থ থেকে সংকলিত স্বদেশ প্রেম ভিত্তিক কবিতা 'স্বদেশ'।
|
|
| |
|
|
|
'কালো আর ধলো বাহিরে কেবল, ভিতরে সবারি সমান রাঙা'- পঙ্ক্তিটির রচয়িতা- 'সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত'
কবিতা মানুষ জাতী সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে সে জাতির নাম মানুষ জাতি; এক পৃথিবীর স্তন্যে লালিত একই রবি শশী মোদের সাথী। শীতাতপ ক্ষুধা তৃষ্ণার জ্বালা সবাই আমরা সমান বুঝি, কচি কাঁচাগুলি ডাঁটো করে তুলি বাঁচিবার তরে সমান যুঝি। দোসর খুঁজি ও বাসর বাঁধি গো, জলে ডুবি, বাঁচি পাইলে ডাঙা, কালো আর ধলো বাহিরে কেবল ভিতরে সবারই সমান রাঙা। বাহিরের ছোপ আঁচড়ে সে লোপ ভিতরের রং পলকে ফোটে, বামুন, শূদ্র, বৃহৎ ক্ষুদ্র কৃত্রিম ভেদ ধূলায় লোটে। বংশে বংশে নাহিক তফাত বনেদি কে আর গর-বনেদি, দুনিয়ার সাথে গাঁথা বুনিয়াদ দুনিয়া সবারি জনম-বেদী।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
পঙক্তিটি পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের ‘কবর’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এই কবিতাতে গ্রামীণ এক চিরায়ত বৃদ্ধের কষ্টের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। কবি যখন কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বি এ ক্লাসের ছাত্র তখন এটি প্রকাশিত হয়। পরে ‘রাখালী’ কাব্যগ্রন্হে সংকলিত হয়।
|
|
| |
|