- 'দারিদ্র্য' কবিতাটি কাজী নজরুল ইসলামের সিন্ধু-হিন্দোল কাব্যের অন্তর্ভুক্ত।
- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কবিতা 'দারিদ্র্য' তাঁর 'সিন্ধু-হিন্দোল' কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। - এই কাব্যগ্রন্থটি ১৯২৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। - 'সিন্ধু-হিন্দোল' কাব্যে মোট ১৯টি কবিতা রয়েছে, যার মধ্যে 'দারিদ্র্য' অন্যতম। - কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৩৩ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসের 'কল্লোল' পত্রিকায়। - পরে, একই বছর মাঘ মাসের 'সওগাত' পত্রিকায় এটি পুনর্মুদ্রিত হয় এবং সবশেষে 'সিন্ধু-হিন্দোল' কাব্যগ্রন্থে সংকলিত হয়।
কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত গল্পগ্রন্থ 'শিউলিমালা' (১৯৩১)। এ গ্রন্থের গল্পগুলো হলঃ পদ্ম- গোখরা ,জিনের বাদশা, অগ্নি-গিরি, শিউলিমালা। 'বাঁধনহারা' ,'মৃত্যুক্ষুধা' ও 'কুহেলিকা' কাজী নজরুল ইসলাম রচিত উপন্যাস ।
'সর্বহারা ' কাজী নজরুল ইসলামের একটি জীবনীমূলক কাব্য । সর্বহারা কাব্যটি ১৯২৬ সালে প্রকাশিত হয় ।তার জীবনীমূলক কাব্যগ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল চিত্তনামা (১৯২৫) , সর্বহারা (১৯২৬) , ভাঙ্গারগান (১৯২৪) ,ফণীমনসা (১৯২৭) , জিঞ্জির (১৯২৮) , শেষ সওগাত (১৯৫৮) ।
- নজরুলের একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ ছিল সাপ্তাহিক লাঙ্গল পত্রিকা প্রকাশ (১৬ ডিসেম্বর ১৯২৫)। - তিনি এ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ছিলেন। এর প্রথম সংখ্যাতেই নজরুলের ‘সাম্যবাদী’ কবিতা সমষ্টি মুদ্রিত হয়।
১৯২২ থেকে ১৯৩১ সাল পর্যন্ত কাজী নজরুল ইসলামের মোট ৫টি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়। গ্রন্থগুলো হচ্ছে - - যুগবাণী - বিষের বাঁশি - ভাঙ্গার গান - প্রলয় শিখা ও - চন্দ্রবিন্দু নজরুলের যে গ্রন্থটি প্রথম সরকারি রোষের কবলে পড়ে তা হলো তার প্রবন্ধ সঙ্কলন যুগবাণী (১৯২২)। ১৯২২ সালে বাংলা সরকার ফৌজদারি বিধির ৯৯(এ) ধারানুসারে বইটি বাজেয়াপ্ত এবং গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করে।
- সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ। - শিউলি মালা, ব্যাথার দান, অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশী, দোলনচাঁপা, সাম্যবাদী, সর্বহারা, ভাঙার গান ইত্যাদি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত গ্রন্থ।
- কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকা ধূমকেতু (১৯২২), দৈনিক নবযুগ (১৯২০), লাঙ্গল (১৯২৫) ।
- ধূমকেতু কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত একটি দ্বি-সাপ্তাহিক পত্রিকা, যা ১৩২৯ বঙ্গাব্দের ২৬ শ্রাবণ (১৯২২ সালের ১১ আগস্ট) প্রথম প্রকাশিত হয়। - পত্রিকাটি শুরুতে ফুলস্কেপ কাগজের চার পৃষ্ঠায় মুদ্রিত হতো এবং পরে আট পৃষ্ঠায় মুদ্রিত হতো। - পত্রিকাটির সর্বশেষ সংস্করণ ১৯২৩ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত হয়েছিল। এর প্রথম সংখ্যায় নজরুলের কবিতা ‘ধূমকেতু’ প্রকাশিত হয়। - পত্রিকার ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯২২ সংখ্যায় নজরুলের কবিতা আনন্দময়ীর আগমনে প্রকাশিত হয়। - এই রাজনৈতিক কবিতা প্রকাশিত হওয়ায় ৮ নভেম্বর পত্রিকার উক্ত সংখ্যাটি নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। - একই বছরের ২৩ নভেম্বর তার যুগবাণী প্রবন্ধগ্রন্থ বাজেয়াপ্ত করা হয় এবং একই দিনে তাকে কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - গ্রেফতারের পর তাকে কুমিল্লা থেকে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়। - ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দের ৭ জানুয়ারি নজরুল বিচারাধীন বন্দী হিসেবে আত্মপক্ষ সমর্থন করে এক জবানবন্দি প্রদান করেন। - চিফ প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট সুইনহোর আদালতে এই জবানবন্দি দিয়েছিলেন। - তার এই জবানবন্দি বাংলা সাহিত্যে রাজবন্দীর জবানবন্দী নামে বিশেষ সাহিত্যিক মর্যাদা লাভ করেছে।
- কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ 'ব্যথার দান' (ফেব্রুয়ারি, ১৯২২)। - এতে মোট ৬টি গল্প আছে- ব্যথার দান, হেনা, অতৃপ্ত কামনা, বাদল-বরিষণে, ঘুমের ঘোরে, রাজবন্দীর চিঠি।
- কাজী নজরুল ইসলাম রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রোপন্যাস 'বাঁধনহারা' (১৯২৭)। - ত্রিশাল গ্রাম ও অসহযোগ আন্দোলনের প্রেক্ষাপট নিয়ে তাঁর রচিত উপন্যাস 'মৃত্যুক্ষুধা' (১৯৩০)। - স্বদেশী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে তাঁর রচিত রাজনৈতিক উপন্যাস 'কুহেলিকা'।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে যা কিছু প্রথম: • প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থের নাম - ব্যথার দান (১৯২২)। • প্রথম প্রকাশিত রচনা/প্রথম প্রকাশিত গল্প- বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী। • প্রথম প্রকাশিত কবিতা- মুক্তি। • প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ- অগ্নিবীণা(১৯২২)। • অগ্নিবীণার প্রথম কবিতা - প্রলয়োল্লাস। • অগ্নিবীণা কাব্যের কবিতা সংখ্যা - ১২টি। • প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ - যুগবাণী (১৯২২)। • প্রথম প্রকাশিত নাটকের নাম - ঝিলিমিলি। • প্রথম ছোটদের নাটক- পুতুলের বিয়ে(১৯৩৩)। • প্রথম কাব্যানুবাদ- রুবাইয়াত-ই- হাফিজ। • প্রথম চলচ্চিত্র কাহিনী- বিদ্যাপতি। • প্রথম রেকর্ডকৃত সঙ্গীত- জাতের নামে বজ্জাতি সব। • প্রথম রেকর্ডকৃত ইসলামী সঙ্গীত- ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে। • প্রথম বাজেয়াপ্ত গ্রন্থের নাম - বিষের বাঁশি।
- কাজী নজরুল ইসলামের শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থ 'ঝিঙেফুল' ১৯২৭ সালে প্রকাশিত হয়। - এই কাব্যগ্রন্থটি তিনি উৎসর্গ করেছিলেন বীর বাদলকে। বীর বাদল ছিলেন নজরুলের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং সহযোদ্ধা। - নজরুলের সাহিত্যকর্মে তার বন্ধুদের প্রতি ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা প্রকাশের উদাহরণ হিসেবে এই উৎসর্গটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে যা কিছু প্রথম: • প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থের নাম - ব্যথার দান (১৯২২)। • প্রথম প্রকাশিত রচনা/প্রথম প্রকাশিত গল্প- বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী। • প্রথম প্রকাশিত কবিতা- মুক্তি। • প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ- অগ্নিবীণা(১৯২২)। • অগ্নিবীণার প্রথম কবিতা - প্রলয়োল্লাস। • অগ্নিবীণা কাব্যের কবিতা সংখ্যা - ১২টি। • প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ - যুগবাণী (১৯২২)। • প্রথম প্রকাশিত নাটকের নাম - ঝিলিমিলি। • প্রথম ছোটদের নাটক- পুতুলের বিয়ে(১৯৩৩)। • প্রথম কাব্যানুবাদ- রুবাইয়াত-ই- হাফিজ। • প্রথম চলচ্চিত্র কাহিনী- বিদ্যাপতি। • প্রথম রেকর্ডকৃত সঙ্গীত- জাতের নামে বজ্জাতি সব। • প্রথম রেকর্ডকৃত ইসলামী সঙ্গীত- ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে। • প্রথম বাজেয়াপ্ত গ্রন্থের নাম - বিষের বাঁশি।
- বাংলাদেশের রণসংগীতের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম। - রণসংগীতটি কাজী নজরুল ইসলামের 'সন্ধ্যা' কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত। - কাব্যটি ১৯২৯ সালে প্রকাশিত হয়। - এই কাব্য মাদারীপুর শান্তিসেনাদের উৎসর্গ করা হয়।
২০২৫ সালের ২ জানুয়ারি, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের 'জাতীয় কবি' হিসেবে গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এই ঘোষণা সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রকাশিত হয়। যদিও কাজী নজরুল ইসলামকে দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় কবি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়ে আসছিল, তবে এটি ছিল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথমবারের মতো সরকারি গেজেট আকারে প্রকাশ।
প্রজ্ঞাপনের মূল বিষয়বস্তু: ঢাকায় আগমন ও নাগরিকত্ব প্রদান: কাজী নজরুল ইসলামকে ১৯৭২ সালের ২৪ মে কলকাতা থেকে সপরিবারে ঢাকায় আনা হয়। তাকে ধানমন্ডির ২৮ নম্বর সড়কের একটি বাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়। ১৯৭৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
জাতীয় কবি হিসেবে স্বীকৃতি: ১৯৭২ সালের ৪ মে থেকে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তবে এতদিন এটি আনুষ্ঠানিকভাবে গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়নি। ২০২৪ সালের ৫ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই প্রস্তাব অনুমোদিত হয় এবং ২০২৫ সালের ২ জানুয়ারি এটি গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়।
কবি নজরুল ইনস্টিটিউট আইন, ২০১৮: ২০১৮ সালে প্রণীত এই আইনে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। তবে গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে এটি আরও আনুষ্ঠানিক ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি লাভ করে।
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: ১৯২৯ সালের ১০ ডিসেম্বর কলকাতার এলবার্ট হলে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে কাজী নজরুল ইসলামকে 'জাতীয় কবি' হিসেবে প্রথম স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পর তার অবদানকে সম্মান জানিয়ে তাকে জাতীয় কবি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
মৃত্যু ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদা: কাজী নজরুল ইসলাম ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন। তার ইচ্ছানুযায়ী তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।
অগ্নিবীণা বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের অন্যতম জনপ্রিয় বাঙালি কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ। এটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে (অক্টোবর, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দ) প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে মোট বারোটি কবিতা আছে। কবিতাগুলি হচ্ছেঃ - ‘প্রলয়োল্লাস (কবিতা)’, - ‘বিদ্রোহী’, - ‘রক্তাম্বর-ধারিণী মা’, - ‘আগমণী’, - ‘ধূমকেতু’, - কামাল পাশা’, - ‘আনোয়ার ‘রণভেরী’, - ‘শাত-ইল-আরব’, - খেয়াপারের তরণী’, - কোরবানী’ ও - মোহররম’।
- কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে (জ্যৈষ্ঠ ১১, ১৩০৬ বঙ্গাব্দ) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে। - করাচি সেনানিবাসে বসে নজরুল যে রচনাগুলো সম্পন্ন করেন তার মধ্যে রয়েছে, বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী (প্রথম গদ্য রচনা), মুক্তি (প্রথম প্রকাশিত কবিতা)। - ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে তারিখে ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে কবি নজরুলকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়। - তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ব্যাথার দান (১৯২২) - তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী প্রকাশিত হয় 'সওগাত' পত্রিকায় । - তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা মুক্তি প্রকাশিত হয় 'বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য' পত্রিকায়। - তাঁর প্রথম প্রকাশিত গল্প বাউণ্ডূলের আত্মকাহিনী। - তাঁর প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ অগ্নী-বীণা। - তাঁর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস বাঁধন হারা। - তাঁর প্রথম প্রকাশিত প্রবন্ধ তুর্কি মহিলার ঘোমটা খোলা। - তাঁর প্রথম নাট্যগ্রন্থ ঝিলিমিলি (১৯৩০)। - তাঁর প্রথম প্রকাশিত নাটক ঝিলিমিলি (১৯৩০)।
তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ- - অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি, - সর্বহারা, ফনীমনসা, - জিঞ্জির, প্রলয় শিখা, - ভাঙার গান, সাম্যবাদী, - সন্ধ্যা ইত্যাদি।
- ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে কলম ধরায় কাজী নজরুল ইসলামের মোট ৫টি গ্রন্থ নিষিদ্ধ করা হয়। - 'নবযুগ' পত্রিকায় লেখা কাজী নজরুল ইসলামের কয়েকটি নিবন্ধের সংকলন 'যুগবাণী'। - এ গ্রন্থটিই প্রথম ২৩ নভেম্বর, ১৯২২ সালে ফৌজদারি বিধির-৯৯এ ধারানুসারে বাজেয়াপ্ত করা হয়। - তৎকালীন গোয়েন্দা প্রতিবেদনে 'যুগবাণী'কে ভয়ংকর গ্রন্থ হিসেবে চিহ্নিত করে বলা হয়, লেখক বইটির মাধ্যমে উগ্র জাতীয়তাবাদ প্রচার করছেন; 'ক্রীতদাস মানসিকতার' ভারতীয় জনগণকে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে শাসনভার দখলের মন্ত্রণা যোগাচ্ছেন। - এদিনই কাজী নজরুল ইসলামকে কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার করে কলকাতায় আনা হয়।
সাহিত্য সমালোচক শিশির কর 'নিষিদ্ধ নজরুল' নামক গ্রন্থে ৫টি নিষিদ্ধ গ্রন্থের কথা উল্লেখ করেছেন। যথা: ১) যুগবাণী - নিষিদ্ধ: ২৩ নভেম্বর, ১৯২২ - প্রত্যাহার: ১৯৪৭
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রবন্ধ গ্রন্থ 'রুদ্রমঙ্গল (১৯২৭)। -রুদ্রমঙ্গল, আমার পথ, মোহম, বিষ-বাণী, ক্ষুদিরামের মা, ধূমকেতুর পথ, মন্দির ও মসজিদ, হিন্দু- মুসলমান- নামে মোট ৮টি প্রবন্ধ এ গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। -এ প্রবন্ধের বিখ্যাত উক্তি- ‘আমার কর্ণধার আমি। আমার পথ দেখাবে আমার সত্য।
তাঁর রচিত অন্যান্য প্রবন্ধগ্রন্থ: ‘রাজবন্দীর জবানবন্দী' (১৯২৩), 'যুগবাণী' (১৯২২), ‘দুর্দিনের যাত্রী' (১৯২৬), 'ধূমকেতু' (১৯৬১)। 'যৌবনের গান’ তাঁর বিখ্যাত প্রবন্ধ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ ‘রাজবন্দীর
জবানবন্দী (০৭/০১/১৯২৩)। এটি তিনি জেলে বসে রচনা
করেন। 'ধূমকেতু' পত্রিকায় 'আনন্দময়ীর আগমনে' কবিতা
প্রকাশিত হলে তা নিষিদ্ধ হয় এবং নজরুলকে গ্রেফতার করা
হয়। হুগলী জেলে বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে নজরুল
অনির্দিষ্ট কালের জন্য অনশন শুরু করেন। এ অবস্থায়
নজরুলকে রবীন্দ্রনাথ টেলিগ্রাম পাঠান- 'Give up hunger
strike, our literature claims you'. কিন্তু ঠিকানা না
থাকায় জেল কর্তৃপক্ষ সে চিঠি রবীন্দ্রনাথের নিকট ফেরত
পাঠায়। এ সময়ে রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘বসন্ত' নাটকটি
নজরুলকে উৎসর্গ করেন। কুমিল্লার বিরজাসুন্দরী দেবীর
তিনি ৩৯ দিন পর অনশন ভঙ্গ করেন। জেলে
থাকা অবস্থায় কর্তৃপক্ষ তাঁর বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি তা
। মাত্র ৪ পৃষ্ঠায় লিখিতভাবে আদালতে উপস্থাপন করেন,
এটাকেই বলা হয় ‘রাজবন্দীর জবানবন্দী'। এ প্রবন্ধে তিনি
নিজেকে ‘বিদ্রোহী কবি হিসেবে উল্লেখ করেন।
• কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত গল্পগ্রন্থ 'শিউলিমালা' (১৯৩১)। - পদ্ম-গোখরা, জিনের বাদশা, অগ্নি- গিরি, শিউলিমালা- এ চারটি গল্প নিয়েই 'শিউলিমালা' গ্রন্থটি রচিত। - পদ্মগোখরা গল্প অবলম্বনে ১৯৭১ সালে খান আতাউর রহমান 'সুখ-দুঃখ" এবং ১৯৭৬ সালে মুস্তাফিজ 'মায়ার বাঁধন' নামক চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।
• মনসামঙ্গল কাব্যের কবি বিজয়গুপ্ত রচিত মনসামঙ্গল কাব্যগ্রন্থের একটি অংশের নাম ‘পদ্মপুরাণ। • বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচিত উপন্যাস 'পদ্মরাগ' (১৯২৪)। • মালিক মুহম্মদ জায়সীর হিন্দি ভাষায় রচিত 'পদুমাবৎ' অবলম্বনে আলাওল রচনা করেন ইতিহাস আশ্রিত রোমান্টিক প্রেমকাব্য ‘পদ্মাবতী’ (১৬৪৮)।
- বাংলা সাহিত্যের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ২৪ মে, ১৮৯৯ সালে (বাংলা ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩০৬) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - তাঁকে বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয় ১৯৭২ সালে। - ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দের শেষদিকে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। - করাচি সেনানিবাসে বসে নজরুল যে রচনাগুলো সম্পন্ন করেন তার মধ্যে রয়েছে, বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী (প্রথম গদ্য রচনা), মুক্তি (প্রথম প্রকাশিত কবিতা)। - ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই আগস্ট নজরুল ধূমকেতু পত্রিকা প্রকাশ করেন।
- ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে কলম ধরায় কাজী নজরুল ইসলামের মোট ৫টি গ্রন্থ নিষিদ্ধ করা হয়। - 'নবযুগ' পত্রিকায় লেখা কাজী নজরুল ইসলামের কয়েকটি নিবন্ধের সংকলন 'যুগবাণী'। - এ গ্রন্থটিই প্রথম ২৩ নভেম্বর, ১৯২২ সালে ফৌজদারি বিধির-৯৯এ ধারানুসারে বাজেয়াপ্ত করা হয়। - তৎকালীন গোয়েন্দা প্রতিবেদনে 'যুগবাণী'কে ভয়ংকর গ্রন্থ হিসেবে চিহ্নিত করে বলা হয়, লেখক বইটির মাধ্যমে উগ্র জাতীয়তাবাদ প্রচার করছেন; 'ক্রীতদাস মানসিকতার' ভারতীয় জনগণকে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে শাসনভার দখলের মন্ত্রণা যোগাচ্ছেন। - এদিনই কাজী নজরুল ইসলামকে কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার করে কলকাতায় আনা হয়।
সাহিত্য সমালোচক শিশির কর 'নিষিদ্ধ নজরুল' নামক গ্রন্থে ৫টি নিষিদ্ধ গ্রন্থের কথা উল্লেখ করেছেন। যথা: ১) যুগবাণী - নিষিদ্ধ: ২৩ নভেম্বর, ১৯২২ - প্রত্যাহার: ১৯৪৭
কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ
'অগ্নিবীণা' (সেপ্টেম্বর, ১৯২২)। এ কাব্যে মোট ১২টি
কবিতা আছে। এ কাব্যের কবিতা 'বিদ্রোহী' 'সাপ্তাহিক
বিজলী' পত্রিকার ২২ ডিসেম্বর (১৯২১) জানুয়ারি (১৯২২)
সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। এ কবিতার জন্যই তাকে 'বিদ্রোহী
কবি বলা হয়। এ কবিতাটি অসহযোগ আন্দোলনের
(১৯২০-২২) প্রেক্ষাপটে লেখা।
- 'সর্বহারা' কাজী নজরুল ইসলাম রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। - ১৯২৬ খৃষ্টাব্দে এই কাব্যগ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়। স - র্বহারা কাব্যগ্রন্থে ১০ টি কবিতা রয়েছে: ১. সর্বহারা ২. কৃষাণের গান ৩. শ্রমিকের গান ৪. ধীবরদের গান ৫. ছাত্রদলের গান ৬. কাণ্ডারী হুশিয়ার ৭. ফরিয়াদ ৮. আমার কৈফিয়ত ৯. প্রার্থনা ১০. গোকুল নাগ
- 'দারিদ্র্য' কবিতাটি কাজী নজরুল ইসলামের সিন্ধু হিন্দোল কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। - কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ অগ্নিবীণা ১৯২২ সালে প্রকাশিত হয়। - অগ্নি-বীণা, বিষের বাঁশি, চক্রবাক, সিন্ধু-হিন্দোল ইত্যাদি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ। '
- বাংলা সাহিত্যের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ২৪ মে, ১৮৯৯ সালে (বাংলা ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩০৬) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- তাঁকে বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয় ১৯৭২ সালে।
- ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দের শেষদিকে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।
- করাচি সেনানিবাসে বসে নজরুল যে রচনাগুলো সম্পন্ন করেন তার মধ্যে রয়েছে, বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী (প্রথম গদ্য রচনা), মুক্তি (প্রথম প্রকাশিত কবিতা)।
- ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই আগস্ট নজরুল ধূমকেতু পত্রিকা প্রকাশ করেন।
- পত্রিকার ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯২২ সংখ্যায় নজরুলের কবিতা আনন্দময়ীর আগমনে প্রকাশিত হয়। এই রাজনৈতিক কবিতা প্রকাশিত হওয়ায় ৮ নভেম্বর পত্রিকার উক্ত সংখ্যাটি নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়।
- ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে তারিখে ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে কবি নজরুলকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়।
- তিনি ২৯ আগস্ট, ১৯৭৬ সালে (বাংলা ১২ই ভাদ্র, ১৩৮৩) মাত্র ৭৭ বছর বয়সে ঢাকার পিজি হাসপাতালে ইহলোক ত্যাগ করেন। তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হয়।
- কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রথম প্রকাশিত কবিতা ‘মুক্তি' (১৯১৯)। এটি ‘বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা’র জুলাই-আগস্ট সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। - কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গল্প/রচনা ‘বাউণ্ডেলের আত্মকাহিনী' (১৯১৯); - ‘অগ্নিবীণা' (১৯২২) কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত কবিতা ‘বিদ্রোহী'; - 'শিউলিমালা' (১৯৩১) গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত গল্প ‘পদ্মগোখরা’।
- কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত অর্থ-সাপ্তাহিক পত্রিকা 'ধূমকেতু' (১৯২২)। - পত্রিকাটির প্রকাশনা উপলক্ষ্যে আশীর্বাদ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন “কাজী নজরুল ইসলাম কল্যাণীয়েষু, আয় চলে আয়রে ধূমকেতু। আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু, দুর্দিনের এই দুর্গশিরে উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন ।মন্তব্যটি পত্রিকার পাতার শীর্ষে লেখা থাকতো।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
ধূমকেতু কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত একটি দ্বি-সাপ্তাহিক পত্রিকা, যা ১৩২৯ বঙ্গাব্দের ২৬ শ্রাবণ (১৯২২ সালের ১১ আগস্ট) প্রথম প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটি শুরুতে ফুলস্কেপ কাগজের চার পৃষ্ঠায় মুদ্রিত হতো এবং পরে আট পৃষ্ঠায় মুদ্রিত হতো। পত্রিকাটির সর্বশেষ সংস্করণ ১৯২৩ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত হয়েছিল।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।