Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
মীর মশাররফ হোসেন (60 টি প্রশ্ন )
- মীর মশাররফ হোসেন রচিত ইতিহাস আশ্রিত উপন্যাস 'বিষাদসিন্ধু' (১৮৮৫-৯১)।
- উপন্যাসটি মহররম পর্ব, উদ্ধার পর্ব, এজিদবধ পর্ব নামে তিন খণ্ডে বিভক্ত এবং এতে উপসংহারসহ ৬৩টি অধ্যায় রয়েছে।
- এটি ইতিহাস, উপন্যাস, সৃষ্টিধর্মী রচনা ও নাটক ইত্যাদি সাহিত্যের বিবিধ সংমিশ্রণে রোমান্টিক আবেগ মাখানো এক মহাকাব্যিক উপন্যাস।
- হিজরি ৬১ সালের মহররম মাসে ইসলামের সর্বশেষ নবী হযরত মুহম্মদ (স.) এর দৌহিত্র ইমাম হাসান ও হোসেনের সাথে উমাইয়া খলিফা মুয়াবিয়ার একমাত্র পুত্র এজিদের কারবালার প্রান্তরে যুদ্ধ এর বিষয়বস্তু।

তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাস:
- 'রত্নবতী' (১৮৬৯),
- 'উদাসীন পথিকের মনের কথা' (১৮৯০),
- 'তাহমিনা' (১৮৯৭)।
• রত্নবতী (উপন্যাস) - মীর মশাররফ হোসেন

• রত্নাবলী (নাটক) - রামনারায়ণ তর্করত্ন
• রত্নদ্বীপ (উপন্যাস) - প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
• রত্নপরীক্ষা (গদ্যগ্রন্থ) - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- 'ফাঁস কাগজ' মীর মশাররফ হোসেন রচিত প্রহসন যা ১৮৯৯ সালে প্রকাশিত হয়।
তাঁর রচিত অন্যান্য প্রহসন-
- বাঁধাখাতা,
- ভাই ভাই এইতো চাই,
- এর উপায় কি?,
- টালা অভিনয়।
- মীর মশাররফ হোসেন ১৩ নভেম্বর, ১৮৪৭ খ্রিষ্টাব্দে কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- তাঁর ছদ্মনাম গাজী মিয়াঁ।
- তাঁর সাহিত্য গুরু কাঙাল হরিনাথ।
- তিনি কলকাতার 'সংবাদ প্রভাকর' (১৮৩১) ও কুমারখালির 'গ্রামবার্তা প্রকাশিকা' (১৮৬৩) পত্রিকায় সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করতেন।
- তিনি 'আজিজননেহার' (১৮৭৪) ও 'হিতকরী' (১৮৯০) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
- তিনি ১৯ ডিসেম্বর, ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন।

তাঁর রচিত আত্মজীবনীসমূহ:
- 'গাজী মিয়ার বস্তানী' (১৮৯৯): এটি আত্মজীবনীমূলক ব্যঙ্গাত্মক রচনা। 
- 'আমার জীবনী' (১৯১০), 
- 'কুলসুম জীবনী' (১৯১০)। 

মীর মশাররফ হোসেন রচিত নাটকসমূহ: 
- 'বসন্তকুমারী' (১৮৭৩): এটি বাংলা সাহিত্যে মুসলমান রচিত প্রথম নাটক। মশাররফ এটি নওয়াব আব্দুল লতিফ কে উৎসর্গ করেন।
- 'বেহুলা গীতাভিনয়' (১৮৮৯), 
- 'জমীদার দর্পণ' (১৮৭৩),
- 'নিয়তি কি অবনতি' (১৮৮৯),
- 'টালা অভিনয়' (১৮৯৭)।


- বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেন।
- কারবালার বিষাদময় কাহিনী অবলম্বনে রচিত ‘বিষাদ-সিন্ধু’ মীর মশাররফ হোসেনের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস।
- উপন্যাসটিতে তিনটি পর্ব আছে। ১)‘মহরম পর্ব’, ২) ‘উদ্ধার পর্ব’ ও ৩) ‘এজিদবধ পর্ব’।
- তার আরেকটি বিখ্যাত উপন্যাস হলো উদাসীন পথিকের মনের কথা।
- তার রচিত নাটকের মধ্যে বসন্তকুমারী, জমিদার দর্পণ, বেহুলা গীতাভিনয়, টালা অভিনয় উল্লেখযোগ্য।
- মশাররফ হোসেন রচিত ‘রত্নবতী’ মুসলিম রচিত প্রথম বাংলা গদ্যগ্রন্থ।
মীর মশাররফ হোসেন রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ ‘গো-জীবন (১৮৮৯)।
-ভারতীয় উপমহাদেশে গরু কোরবানি নিয়ে হিন্দু মুসলমানের মধ্যে যে দ্বান্দ্বিক অবস্থান, সেটিই ‘গো-জীবন’ প্রবন্ধের মূল উপজীব্য। লেখকের মতে, কৃষিনির্ভর অর্থনীতিতে যে কোনো কারণেই হোক গো-হত্যা অনুচিত। হিন্দু-মুসলিম এই দুই ধর্মের অনুসারীদের একত্র করার প্রয়াসে তিনি এটি রচনা করেন। কিন্তু প্রবন্ধটি রচনার কারণে তাঁকে কাফের বলে ‘তওবা’ করতে বলা হয় এবং তাঁর স্ত্রীকে হারাম জারি করা হয়। পরবর্তীতে তিনি একটি মামলা দায়ের করলেও বিষয়টি আপসের মাধ্যমে মিমাংসিত হয়।
-এ গ্রন্থের প্রতিক্রিয়ায় মৌলভী নইমুদ্দীন রচনা করেন ‘গো-কাণ্ড' (১৯৮৯)। বৃদ্ধ রাজা বীরেন্দ্র সিংহের যুবতী স্ত্রী রেবতী সপত্নী পুত্র নরেন্দ্র সিংহকে প্রেম নিবেদন করে প্রত্যাখাত হয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করে। পরিণামে সমগ্র রাজ পরিবারটি ধ্বংস হয়ে যায়, যা বাংলা সাহিত্যে মুসলমান রচিত প্রথম নাটক ‘বসন্তকুমারী’র মূল বিষয়।
-উনিশ শতকে এক শ্রেণির লোক স্ত্রীর প্রতি অবহেলা দেখিয়ে মদ ও পতিতাবৃত্তিতে আকৃষ্ট হয়ে নানা ধরনের অনাচার ও উচ্ছৃঙ্খলায় নিমজ্জিত হয়েছিল, সেটিই বাংলা সাহিত্যে মুসলমান রচিত প্রথম প্রহসন ‘এর উপায় কি' (১৮৭৫) এর মূল বিষয়।
-মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর শৈশব ও কৈশোর থেকে শুরু করে তাঁর নেতৃত্বে ইসলামের বিজয় পতাকা কীভাবে একের পর এক রক্তাক্ত সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিষ্ঠিত হলো তারই ঘটনালেখ্য রচিত হয়েছে এসলামের জয়' (১৯০৮) প্রবন্ধ গ্রন্থে।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন


বাঙালি মুসলিম নাট্যকার রচিত নাটক 'জমীদার দর্পন'। এর লেখক মীর মশাররফ হোসেন। নাটকটি ১৮৭৩ সালে প্রকাশিত হয়,
মীর মশাররফ হোসেন রচিত কয়েকটি নাটক হলো:
- বসন্তকুমারী ,
- বেহুলা গীতাভিনয় ও টালা অভিনয়।
তার রচিত প্রহসন :
- এর উপায় কি, এ কি!,
- ভাই ভাই এইতো চাই,
- ফাঁস কাগজ ইত্যাদি।
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম উল্লেখযোগ্য মুসলিম সাহিত্যিক বা গদ্য লেখক, নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেন। তিনি কাব্য, নাটক, প্রহসন, উপন্যাস ও প্রবন্ধ রচনা করে। আধুনিক বাংলা সাহিত্যে মুসলিম রচিত সমৃদ্ধ ধারা প্রবর্তন করেন। তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের সমন্বয়ধর্মী ধারার প্রবর্তক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন।
- মীর মশাররফ হোসেন ১৩ নভেম্বর, ১৮৪৭ খ্রিষ্টাব্দে কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- ছদ্মনাম গাজী মিয়া।
- তাঁর সাহিত্য গুরু কাঙাল হরিনাথ।
- তিনি কলকাতার ‘সংবাদ প্রভাকর’ (১৮৩১) ও কুমারখালির ‘গ্রামবার্তা প্রকাশিকা’ (১৮৬৩) পত্রিকায় সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করতেন ।
তিনি ‘আজিজননেহার' (১৮৭৪) ও ‘হিতকরী’ (১৮৯০) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
- তিনি ১৯ ডিসেম্বর, ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন। (১৯১১- উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা অনুসারে), (১৯১২- বাংলা একাডেমি চরিতাভিধান অনুসারে)
- শুদ্ধ বানানঃ মীর মশাররফ হোসেন।

বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেন।
তার রচিত নাটকের মধ্যেঃ
- বসন্তকুমারী,
- জমিদার দর্পণ,
- বেহুলা গীতাভিনয়,
- টালা অভিনয় উল্লেখযোগ্য।

তার বিখ্যাত উপন্যাস হলো বিষাদ-সিন্ধু ও উদাসীন পথিকের মনের কথা। মশাররফ হোসেন রচিত ‘রত্নবতী’ মুসলিম রচিত প্রথম বাংলা গদ্যগ্রন্থ।
মুসলিম লেখকদের মধ্যে প্রথম উপন্যাস রচয়িতা - মীর মশাররফ হোসেন। তিনি প্রথম মুসলিম গদ্য রচয়িতা।
- তার প্রথম উপন্যাস রত্নবতী। 
- তার শ্রেষ্ঠ রচনা  বিষাদসিন্ধু।
- তার বসন্তকুমারী ও বেহুলা গীতাভিনয় হচ্ছে - নাটক এবং গো-জীবন প্রবন্ধ গ্রন্থ।

১৮৯০ সালে কুষ্টিয়ার লাহিনীপাড়া থেকে মীর মশাররফ হোসেনের সম্পাদনায় 'হিতকরী' পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়। 
- মীর মশাররফ হোসেনের রচিত প্রথম উপন্যাস 'রত্নবতী'।
- এটি ১৮৬৯ সালে প্রকাশিত হয়। 
- এটিকে মুসলিম রচিত প্রথম বাংলা উপন্যাস বলা হয়, এটি রুপকথার মাধ্যমে শিখামূলক দীর্ঘমুলক গল্প।
মুসলিম লেখকদের মধ্যে প্রথম উপন্যাস রচয়িতা - মীর মশাররফ হোসেন। তিনি প্রথম মুসলিম গদ্য রচয়িতা।
- তার প্রথম উপন্যাস রত্নবতী। 
- তার শ্রেষ্ঠ রচনা  বিষাদসিন্ধু।
- তার বসন্তকুমারী ও বেহুলা গীতাভিনয় হচ্ছে - নাটক এবং গো-জীবন প্রবন্ধ গ্রন্থ।

১৮৯০ সালে কুষ্টিয়ার লাহিনীপাড়া থেকে মীর মশাররফ হোসেনের সম্পাদনায় 'হিতকরী' পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়। 
• ১৯ মে, ১৮৬৫ সালে মশাররফ হোসেনের সাথে নাদির হোসেনের সুন্দরী কন্যা লতিফননেসার বিবাহ স্থির হয়। কিন্তু বিয়ের রাতে নাদির হোসেন কর্তৃক কন্যা বদল করে তাঁর কুরূপা ও বুদ্ধিহীনা কন্যা আজিজননেসার সাথে মশাররফের বিবাহ সম্পন্ন হয়। তাই      দাম্পত্য জীবনে তিনি সুখী হননি। ফলে তিনি বিবি কুলসুমকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-মীর মশাররফ হোসেন রচিত নাটক হলো ' বসন্তকুমারী' (১৮৭৩), 'জমিদার দর্পণ' (১৮৭৩), 'বেহুলা গীতাভিনয়' (১৮৮৯), ।
- তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য রচনা হলো: গোরাই-ব্রিজ অথবা গৌরী-সেতু ,এর উপায় কি , বিষাদ-সিন্ধু ,
সঙ্গীত লহরী , গো-জীবন ,উদাসীন পথিকের মনের কথা , তহমিনা , টালা অভিনয়,গাজী মিয়াঁর বস্তানী ,
মৌলুদ শরীফ , মুসলমানদের বাঙ্গালা শিক্ষা ইত্যাদি।
-গ্রামবার্তার সম্পাদক কাঙাল হরিনাথ ছিলেন তাঁর সাহিত্যগুরু।
মীর মশাররফ হোসেন ছিলেন ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক ও গদ্যরচয়িতা৷ তাকে বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম ঔপন্যাসিক বলা হয়। মীর মোশাররফ ছিলেন বঙ্কিমযুগের অন্যতম প্রধান গদ্যশিল্পী ও উনিশ শতকের বাঙালি মুসলমান সাহিত্যিকদের পথিকৃৎ।
মীর মশাররফ হোসেন রচিত আত্মজীবনী:
- গাজী মিয়াঁর বস্তানী,
- আমার জীবনী,
- কুলসুম জীবনী।

প্রবন্ধ:
- গো-জীবন
- গোকুল নির্মূল আশঙ্কা

গ্রন্থ:
- উদাসীন পথিকের মনের কথা
- গাজী মিয়াঁর বস্তানী

তাঁর রচিত প্রহসন:
- এর উপয় কি, ভাই ভাই এইতো চাই,
- ফাঁস কাগজ,
- বাঁধা খাতা।

নাটক:
- বসন্তকুমারী নাটক
- জমীদার দর্পণ
- বেহুলা গীতাভিনয়
'ফাঁস কাগজ' মীর মশাররফ হোসেন রচিত প্রহসন যা ১৮৯৯ সালে প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত অন্যান্য প্রহসন-
বাঁধাখাতা,
ভাই ভাই এইতো চাই,
এর উপায় কি?,
টালা অভিনয়।
- বঙ্কিম-রবীন্দ্র যুগে আর্বিভুত হয়েও যে কয়জন সাহিত্যিক আপন স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করতে পেরে ছিলেন মীর মশাররফ হোসেন (১৮৪৭-১৯১২) ছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম। বিষয় বৈচিত্র্য, জীবন-চেতনা ও শিল্প-শৈলীর প্রশ্নে তিনি উনিশবিশ শতকের বাংলা সাহিত্যের এক স্বতন্ত্র ভুবনের স্রষ্টা।
- ‘বিষাদ সিন্ধু’ই হলো তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। ‘বিষাদ সিন্ধু’র মধ্যে দিয়েই তিনি বাঙালি পাঠকের কাছে ব্যাপক ভাবে পরিচিতি লাভ করেন।
- নাটক ও প্রহসন রচনার ক্ষেত্রেও তিনি অর্জন করেন অপরিসীম সাফল্য।
- তাঁর রচিত নাটকগুলো হলো-‘বসন্তকুমারী নাটক’, ‘জমিদার দর্পণ’, ‘বেহুলা গীতাভিনয়’, ‘টালা অভিনয়’, এবং
- প্রহসনগুলো হলো- ‘এর উপায় কি’, ‘ভাই ভাই এইতো চাই’, ‘ফাঁস কাগজ’, ও ‘একি’।
'বিষাদ সিন্ধু'(১৮৮৫-১৮৯১) মীর মশাররফ হোসেনের একটি ইতিহাস আশ্রিত উপন্যাস। এই উপন্যাসের চরিত্র: ইয়াজিদ, ইমাম হোসেন, মাওয়ান, ইমাম হাসান, জোবেদা ইত্যাদি। এটি একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস ।

মীর মশাররফ হোসেন এর অন্যান্য রচনা:
কাব্যগ্রন্থ:
- মোসলেম বীরত্ব
- গড়াই ব্রিজ বা গৌরী সেতু 

উপন্যাস:
- রত্নাবতী
- বিষাদ সিন্ধু
- গাজী মিয়ার বস্তানী


‘আমার জীবনী’ বারো খন্ডে সমাপ্ত। ১৯০৮-১৯১০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে প্রকাশিত হয়। মীর মশাররফের আত্মজীবনীমূলক রচনা এটি।
‘গো-জীবন’ একটি প্রবন্ধ। এ প্রবন্ধ রচনার দায়ে মীর মশাররফকে মামলায় জড়িয়ে পরতে হয়।
টালা অভিনয় নাটকটির রচয়িতা মীর মোশাররফ হোসেন। এটি একটি প্রহসন নাটক। এটি ১৮৫৭ সালে 'হাফেজ' পত্রিকার মার্চ-এপ্রিল সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।

তাঁর রচিত অন্যান্য সাহিত্য কর্মঃ
- তহমিনা,
- বেহুলা গীতাভিনয়,
- জমীদার দর্পণ,
- জমীদার দর্পণ,
- গাজী মিয়াঁর বস্তানী ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন তার ‘গোজীবন’ প্রবন্ধে গরুর গোশত আহার করা থেকে মুসলমানদের বিরত থাকার উপদেশ দিয়েছিলেন। টাঙ্গাইল থেকে প্রকাশিত, আবদুল হামিদ খান ইউসুফজয়ী সম্পাদিত, ‘আহমদী’ পত্রিকায় ‘গোজীবনে’র প্রথম প্রস্তাব ‘গোকুল নির্মূল আশঙ্কা’ ছাপা হলে স্থানীয় অন্য একটি পত্রিকা ‘আখবারে এসলামিয়া’র সমালোচনায় বলা হয়- মীর সাহেব মুসলমান নয়। এ উক্তির সমর্থনে আরো রচনা পত্রস্থ হয় এবং টাঙ্গাইলের সাব ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মৌলভী শফিউদ্দীনের বাসগৃহে মাহফিল করে লেখককে ‘কাফির’ স্থির করা হয় এবং তার স্ত্রী তালাক হবার ফতোয়াও জারি করা হয়। ক্ষুব্ধ মীর মশাররফ হোসেন এদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ করে।
‘গাজী মিয়ার বস্তানী’ গ্রন্থটি মীর মশাররফ এর কর্মজীবন নির্ভর আত্মজীবনীমূলক রচনা। এখানে লেখক নিজেকে ‘ভেড়াকান্ত’ নামে উল্লেখ করেছেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
মীর মশাররফ হোসেনের রচিত প্রথম গ্রন্থ রত্নবতী(১৮৬৯)। এটিকে মুসলিম রচিত প্রথম বাংলা উপন্যাস বলা হয়, এটি রুপকথার মাধ্যেমে শিখামূলক দীর্ঘমুলক গল্প।
হিতকরী হল মশাররফ হোসেন সম্পাদিত পত্রিকা।
‘এর উপায় কি?’ হলো তার একমাত্র প্রহসন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0