|
|
কৃষ্ণকুমারী (১৮৬১) মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক। নাটকটির কাহিনী উইলিয়াম টডের 'রাজস্থান' নামক গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত হয়েছে। এই নাটকের উল্লেখযোগ্য চরিত্রগুলো হলো: কৃষ্ণকুমারী, মদনিকা, বিলাসবতী, ভীমসিংহ, জগৎসিংহ, মানসিংহ, ধনদাস প্রমূখ। এটি রাজপুতের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত নাটক।
|
|
| |
|
|
|
- 'কপোতাক্ষ নদ' সনেট জাতীয় কবিতা; - 'চতুর্দশপদী কবিতাবলী' কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। - 'চতুর্দশপদী কবিতাবলী' বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট সংকলন।
|
|
| |
|
|
|
• “কমল-কানন” শব্দের ব্যঞ্জনার্থ বাংলা ভাষা। • উদ্ধৃতাংশে আমাদের মাতৃভাষা বাংলার মহিমা ফুটে উঠেছে। • ঐহিত্যগতভাবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এ দেশে যারা বসবাস করে আসছে, তারা সবাই বাংলাভাষী।
• এটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের 'বঙ্গভাষা' থেকে নেওয়া হয়েছে। • 'বঙ্গভাষা' কবিতাটি একটি সনেট এবং এটি কবির ''চতুর্দশপদী কবিতাবলী''র অন্তর্ভূক্ত।
|
|
| |
|
|
|
-'বঙ্গভাষা' কবিতাটি অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত । -প্রতিটি চরণে ১৪ মাত্রায় দুটি পর্ব । -প্রথম পর্ব ৮ মাত্রার ও দ্বিতীয় পর্ব ৬ মাত্রার । -এই সনেটে কবি শুধু তার সুগভীর হৃদয়াবেগকেই প্রকাশ করেননি, সব কিছুকে ছাপিয়ে উঠেছে মাতৃভাষার মহিলা এবং ঐ ভাষার প্রতি কবির সুগভীর দরদ । -যেমন কবির ভাষায়- হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন; তা সবে, (অবোধ আমি!) অবহেলা করি,
|
|
| |
|
|
|
ঊনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছিলেন বাংলা কবিতায় প্রথম আধুনিকতার প্রবর্তক ও প্রথম আধুনিক কবি। তিনি প্রথাগত ছন্দ ও অলঙ্কারের ব্যত্যয় ঘটিয়ে পাশ্চাত্য সাহিত্যের অনুকরণে বাংলা কবিতায় প্রথম সনেটের সংযোজন করেন। তাঁর রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট কবিতার নাম ‘বঙ্গভাষা’ । এটি অক্ষরবৃত্ত ছন্দে অষ্টক ও ষটকে বিভক্ত। সনেটে মধুসূদনের প্রবল দেশপ্রেম প্রকাশ পেয়েছে।
তাঁর রচিত নাটক ও প্রহসন - শর্মিষ্ঠা নাটক (১৮৫৯) - কৃষ্ণকুমারী নাটক (১৮৬১) - মায়া-কানন (১৮৭৪) - একেই কি বলে সভ্যতা? (১৮৬০) - বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০) - পদ্মাবতী নাটক (১৮৬০)
তাঁর রচিত কাব্য - তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য (১৮৬০) - মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১) - চতুর্দশপদী কবিতাবলী (১৮৬৫) - ব্রজাঙ্গনা কাব্য (১৮৬১) - বীরাঙ্গনা কাব্য (১৮৬২)
|
|
| |
|
|
|
মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ' তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য ' বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম কাব্য । তার রচিত আরো কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ- ব্রজাঙ্গনা কাব্য, বীরাঙ্গনা কাব্য, চতুর্দশপদী কবিতাবলী ।
|
|
| |
|
|
|
-বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক নাট্যকার হলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। -তার রচিত "শর্মিষ্ঠা" নাটকটিকে বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক নাটক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। -এই নাটকটিতে তিনি পাশ্চাত্য নাট্যরীতি অনুসরণ করেছেন। -নাটকটিতে পাঁচটি অঙ্ক রয়েছে। -নাটকের কাহিনী মহাভারতের আদিপর্বে বর্ণিত রাজা যযাতি, শর্মিষ্ঠা ও দেবযানীর ত্রিকোণ প্রেমের কাহিনী থেকে গৃহীত।
|
|
| |
|
|
|
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক কাব্যগ্রন্থের নাম "ব্রজাঙ্গনা"। এই কাব্যগ্রন্থে রাধা-কৃষ্ণের প্রেম কাহিনীকে কেন্দ্র করে রচিত কবিতাগুলি মধুসূদনের সাহিত্যকর্মে ভক্তিমূলক ভাবের প্রতিফলন ঘটিয়েছে। - মিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এ কাব্যগ্রন্থ ওড (Ode) জাতীয় গীতিকবিতা স্থান পেয়েছে।
• তাঁর রচিত নাটক ও প্রহসনঃ - শর্মিষ্ঠা নাটক (১৮৫৯) - কৃষ্ণকুমারী নাটক (১৮৬১) - মায়া-কানন (১৮৭৪) - একেই কি বলে সভ্যতা? (১৮৬০) - বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০) - পদ্মাবতী নাটক (১৮৬০)।
• তাঁর রচিত কাব্যঃ - তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য (১৮৬০) - মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১) - চতুর্দশপদী কবিতাবলী (১৮৬৫) - ব্রজাঙ্গনা কাব্য (১৮৬১) - বীরাঙ্গনা কাব্য (১৮৬২)।
|
|
| |
|
|
|
- রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে বীর রসের অমিত্রাক্ষর ছন্দে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাবের সংমিশ্রণে মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সার্থক মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য' (১৮৬১)।
- ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের স্বাধীনতা মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে রাবণকে নায়ক ও রামকে খলনায়ক করে তিনি রচনা করেন এই অমর মহাকাব্য। - বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ থেকে মেঘনাদ হত্যা, প্রমীলার চিতারোহণ পর্যন্ত নয় খণ্ডে মোট তিন দিন ও দুই রাতের ঘটনায় সম্পন্ন 'মেঘনাদবধ কাব্য'। - এটি প্রথম ইংরেজিতে অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন এটি মুদ্রণের ব্যয়বহনকারী রাজা দিগম্বর মিত্রকে। - প্রধান চরিত্র: রাবণ, মেঘনাদ, লক্ষ্মণ, রাম, প্রমীলা, বিভীষণ, সীতা।
তাঁর রচিত অন্যান্য কাব্য: - The Captive Lady (১৮৪৯), - 'তিলোত্তমাসম্ভব' (১৮৬০), - 'চতুর্দশপদী কবিতাবলী' (১৮৬৬), - 'বীরাঙ্গনা' (১৮৬২), - 'ব্রজাঙ্গনা' (১৮৬১), - 'Visions of the Past' (১৮৪৯)।
নাটক: - 'শর্মিষ্ঠা' (১৮৫৯), - 'পদ্মাবতী' (১৮৬০), - 'কৃষ্ণকুমারী' (১৮৬১), - 'মায়াকানন' (১৮৭৪);
প্রহসন: - 'বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ' (১৮৫৯), - 'একেই কি বলে সভ্যতা' (১৮৫৯)।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক কাব্যগ্রন্থের নাম "ব্রজাঙ্গনা"। এই কাব্যগ্রন্থে রাধা-কৃষ্ণের প্রেম কাহিনীকে কেন্দ্র করে রচিত কবিতাগুলি মধুসূদনের সাহিত্যকর্মে ভক্তিমূলক ভাবের প্রতিফলন ঘটিয়েছে। - মিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এ কাব্যগ্রন্থ ওড (Ode) জাতীয় গীতিকবিতা স্থান পেয়েছে।
• তাঁর রচিত নাটক ও প্রহসনঃ - শর্মিষ্ঠা নাটক (১৮৫৯) - কৃষ্ণকুমারী নাটক (১৮৬১) - মায়া-কানন (১৮৭৪) - একেই কি বলে সভ্যতা? (১৮৬০) - বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০) - পদ্মাবতী নাটক (১৮৬০)।
• তাঁর রচিত কাব্যঃ - তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য (১৮৬০) - মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১) - চতুর্দশপদী কবিতাবলী (১৮৬৫) - ব্রজাঙ্গনা কাব্য (১৮৬১) - বীরাঙ্গনা কাব্য (১৮৬২)।
|
|
| |
|
|
|
✔ মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যে তিনি 'মধুকবি' নামে পরিচিত। ✔ তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকবি,তাঁর রচিত প্রথম মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য'। ✔ বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। ✔ তাঁকে বলা হয় দত্তকুলোদ্ভব কবি। ✔ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী কবি। ✔ বাংলা নাটকের পথিকৃৎ। ✔ বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক কৃষ্ণকুমারী।
|
|
| |
|
|
|
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য 'বীরাঙ্গনা'। - এতে মোট ১১ টি পত্র আছে । - দুস্মন্তের প্রতি শকুন্তলা, দশরথের প্রতি কৈকেয়ী, সমের প্রতি তারা উল্লেখযোগ্য পত্র । - এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে উৎসর্গ করেন । - ব্রজাঙ্গনা মাইকেল মধুসূদন দত্তের গীতিকাব্য ।
তাঁর বাংলা উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলো: - তিলোত্তমাসম্ভবকাব্য - মেঘনাবধকাব্য - ক্যাপটিভ লেডি - ভিশনস অফ দি পাস্ট - বীরাঙ্গনা - ব্রজাঙ্গনা
|
|
| |
|
|
|
মধুসূদনের কাব্যে এক ধরনের নারীবিদ্রোহের সুর লক্ষ্য করা যায়। তাঁর 'বীরাঙ্গনা' (১৮৬২) পত্রকাব্যে জনা, কৈকেয়ী, তারা প্রমুখ পৌরাণিক নারী চরিত্ররা স্বামী বা প্রেমিকদের কাছে নিজেদের কামনা-বাসনা ও চাওয়া-পাওয়ার কথা নির্ভীকচিত্তে প্রকাশ করে। এই চিত্রায়ণ যুগ যুগ ধরে বঞ্চিত, অবহেলিত, আত্ম সুখ-দুঃখ প্রকাশে অনভ্যস্ত ও ভীত ভারতীয় নারীদের আত্মসচেতন ও প্রতিবাদী হয়ে ওঠার প্রতীক হিসেবে কাজ করে, যা তৎকালীন সমাজে নারী জাগরণের সূচনা নির্দেশ করে।
|
|
| |
|
|
|
মেঘনাদবধ কাব্য ১৯-শতকীয় বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা একটি মহাকাব্য। - এটি ১৮৬১ সালে দুই খণ্ডে বই আকারে প্রকাশিত হয়। - কাব্যটি মোট নয়টি সর্গে বিভক্ত। - মেঘনাদবধ কাব্য হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অবলম্বনে রচিত। ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ ইংরেজিতে প্রথম অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। - মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
মেঘনাদবধ কাব্য ১৯-শতকীয় বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা একটি মহাকাব্য। - এটি ১৮৬১ সালে দুই খণ্ডে বই আকারে প্রকাশিত হয়। - কাব্যটি মোট নয়টি সর্গে বিভক্ত। - মেঘনাদবধ কাব্য হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অবলম্বনে রচিত। ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ ইংরেজিতে প্রথম অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। - মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক।
|
|
| |
|
|
|
মাইকেল মধুসূদন দত্তের 'মেঘনাদবোধ কাব্য ' এর ' বোধো ' নামক ষষ্ঠ সর্গ থেকে সংকলিত 'বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ ' কবিতার পঙক্তি 'এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে '।এ কবিতার কেন্দ্রীয় চরিত্র মেঘনাদকে অরিন্দম বোঝানো হয়েছে। অরি বা শত্রুকে দমন করে যে ,সেই অরিন্দম ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
মাইকেল মধুসূদন রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য' (১৮৬১) । সংস্কৃত মহাকাব্য রামায়ণ-এর ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ কাহিনি অবলম্বন করে তিনি এ মহাকাব্য রচনা করেন । অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এ মহাকাব্যের সর্গ সংখ্যা ৯টি, যেখানে তিন দিন দুই রাতের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে ।
বাংলা সাহিত্যের আরো কয়েকটি মহাকাব্যঃ - হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'বৃত্রসংহার', - নবীনচন্দ্র সেনের 'রৈবতক', - কায়কোবাদের 'মহাশ্মশান', - সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর 'স্পেনবিজয় কাব্য', - হামিদ আলীর 'কাসেমবধ কাব্য' ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
বাংলা সাহিত্যের প্রথম ( একমাত্র) পত্রকাব্য। পত্রসংখ্যা- ১১ টি। প্রকাশকাল- ১৮৬২ সাল।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
-১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলা প্রেসিডেন্সির যশোর জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার) সাগরদাঁড়ি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু কায়স্থ পরিবারে মধুসূদন দত্তের জন্ম হয়। -১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ জুন আলিপুর জেনারেল হাসপাতালে কপর্দকহীন (অর্থাভাবে) অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন এবং তাকে কলকাতার সার্কুলার রোডে সমাধি দেওয়া হয়। -১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অমিত্রাক্ষরে লেখেন 'তিলোত্তমাসম্ভব' কাব্য। -এরপর একে একে রচিত হয় 'মেঘনাদ বধ কাব্য' (১৮৬১) নামে মহাকাব্য, 'ব্রজাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬১), 'কৃষ্ণকুমারী' নাটক (১৮৬১), 'বীরাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬২), চতুর্দশপদী কবিতা (১৮৬৬)।
-তার সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত মেঘনাদবধ কাব্য নামক মহাকাব্য। -তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলি হলো- -দ্য ক্যাপটিভ লেডি, শর্মিষ্ঠা, কৃষ্ণকুমারী (নাটক), পদ্মাবতী (নাটক), -বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ, একেই কি বলে সভ্যতা, তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য, -বীরাঙ্গনা কাব্য, ব্রজাঙ্গনা কাব্য, চতুর্দশপদী কবিতাবলী, হেকটর বধ ইত্যাদি।
|
|
| |
|