• ‘শর্মিষ্ঠা’ মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রথম প্রকাশিত বাংলা নাটক, যা বাংলা নাট্যসাহিত্যে এক নতুন যুগের সূচনা করে। • কলকাতার পাইকপাড়ার রাজাদের অনুপ্রেরণায় এবং বেলগাছিয়া থিয়েটারের জন্য ১৮৫৮ সালে নাটকটি রচিত হয়। রাজাদের আর্থিক সহায়তায় ১৮৫৯ সালের জানুয়ারিতে নাটকটি প্রকাশিত হয় এবং একই বছরের ৩রা সেপ্টেম্বর বেলগাছিয়া থিয়েটারে প্রথম মঞ্চস্থ হয়। • ‘শর্মিষ্ঠা’ নাটকে পাশ্চাত্য নাট্যরীতির প্রভাব স্পষ্ট, বিশেষত চরিত্র নির্মাণ, সংলাপ এবং নাট্যগঠন কাঠামোয়। এটি বাংলা নাটকে আধুনিকতার ছোঁয়া আনে এবং নাট্যরচনায় নতুন মাত্রা যোগ করে। • নাটকটির কাহিনি নেওয়া হয়েছে পুরাণের যযাতি-শর্মিষ্ঠা-দেবযানীর গল্প থেকে, যেখানে প্রেম, ত্যাগ, দ্বন্দ্ব ও মানবিক মূল্যবোধের চিত্র ফুটে উঠেছে। • মধুসূদন দত্ত নিজেই নাটকটির ইংরেজি অনুবাদ করেন, যা তাঁর বহুভাষিক প্রতিভার পরিচয় বহন করে। • উল্লেখযোগ্য চরিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে: যযাতি (রাজা), দেবযানী (রাজকন্যা), শর্মিষ্ঠা (দাসী ও প্রধান চরিত্র), মাধব্য, পূর্ণিমা, রাজমন্ত্রী প্রমুখ। প্রতিটি চরিত্রের মধ্য দিয়ে নাটকটি সামাজিক ও নৈতিক দ্বন্দ্বকে তুলে ধরে। • ‘শর্মিষ্ঠা’ ছাড়াও মধুসূদন দত্তের উল্লেখযোগ্য নাটক হলো: ‘পদ্মাবতী’ ও ‘কৃষ্ণকুমারী’। এই নাটকগুলোতেও তিনি পাশ্চাত্য নাট্যরীতির ছাপ রেখে বাংলা নাট্যসাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টি করেন। • মধুসূদন দত্তের নাটকসমূহ বাংলা সাহিত্যে আধুনিক নাট্যচর্চার ভিত্তি স্থাপন করে এবং পরবর্তী নাট্যকারদের জন্য পথপ্রদর্শক হয়ে ওঠে।
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩) আধুনিক বাংলা সাহিত্যের মহাকবি, নাট্যকার, বাংলাভাষার সনেট প্রবর্তক, অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। - তাকে বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব গণ্য করা হয়। তাঁর রচিত কাব্য- - ‘তিলোত্তমাসম্ভব’ (১৮৬০): এটি বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ। মহাভারতের সুন্দ-উপসুন্দ কাহিনী অবলম্বনে রচিত কাহিনীকাব্য। এটি যতীন্দ্রমোহন বাগচীকে উৎসর্গ করেন।
- রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে বীর রসের অমিত্রাক্ষর ছন্দে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাবের সংমিশ্রণে মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সার্থক মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য' (১৮৬১)। - ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের স্বাধীনতা মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে রাবণকে নায়ক ও রামকে খলনায়ক করে তিনি রচনা করেন এই অমর মহাকাব্য। - বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ থেকে মেঘনাদ হত্যা, প্রমীলার চিতারোহণ পর্যন্ত নয় খণ্ডে মোট তিন দিন ও দুই রাতের ঘটনায় সম্পন্ন 'মেঘনাদবধ কাব্য'। - এটি প্রথম ইংরেজিতে অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন এটি মুদ্রণের ব্যয়বহনকারী রাজা দিগম্বর মিত্রকে। - চরিত্র: রাবণ, মেঘনাদ, লক্ষ্মণ, রাম, প্রমীলা, বিভীষণ, সীতা।
-কবিতার পঙ্ক্তির শেষে মিলহীন ছন্দকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বলে। -এ ছন্দের প্রবর্তক মাইকেল মধুসূদন দত্ত। -অমিত্রাক্ষর ছন্দের কবিতায় চরণের অন্ত্যমিল থাকে না। -প্রতি পঙ্ক্তিতে ১৪ অক্ষর থাকে, যা ৮+৬ পর্বে বিভক্ত। -একে প্রবহমান অক্ষরবৃত্ত ছন্দও বলে। -অক্ষরবৃত্ত ছন্দের প্রত্যেক চরণ দুই পর্বের এবং চরণের মাত্রা বিন্যাস ৮+৬ = ১৪। -অমিত্রাক্ষর ছন্দেরও প্রত্যেক চরণের মাত্রা ৮+৬ পর্বে বিভক্ত। -অক্ষরবৃত্ত ছন্দের পূর্বরূপ পয়ার। পয়ারে দুইটি চরণ এবং প্রতি চরণে দুইটি পর্ব থাকে। প্রথম পর্বের মাত্রা সংখ্যা আট এবং দ্বিতীয় পর্বের মাত্রা সংখ্যা ছয়। ১৪ মাত্রার চরণ দুইটি পরস্পর মিত্রাক্ষর হয়। এতে প্রতি চরণের শেষে ভাবের আংশিক বা সামগ্রিক পরিসমাপ্তি ঘটে এবং পূর্ণযতি চিহ্ন পড়ে। -কিন্তু অমিত্রাক্ষর ছন্দে পক্তির শেষে মিল নেই। এ ছন্দে এক পঙ্ক্তিতে বক্তব্য শেষ না হলে অন্য পঙ্ক্তিতে গড়ানো যায়। ফলে যতিচিহ্ন ব্যবহারের স্বাধীনতা থাকার কারণে বড় ধরনের ভাব প্রকাশ করা সহজ হয়। সে লক্ষ্যেই মাইকেল মধুসূদন দত্ত অক্ষরবৃত্ত ছন্দের নব-রূপায়ণ ঘটান অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রবর্তনের মাধ্যমে।
- রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে বীর রসের অমিত্রাক্ষর ছন্দে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাবের সংমিশ্রণে মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সার্থক মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য' (১৮৬১)। - ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের স্বাধীনতা মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে রাবণকে নায়ক ও রামকে খলনায়ক করে তিনি রচনা করেন এই অমর মহাকাব্য। - বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ থেকে মেঘনাদ হত্যা, প্রমীলার চিতারোহণ পর্যন্ত নয় খণ্ডে মোট তিন দিন ও দুই রাতের ঘটনায় সম্পন্ন 'মেঘনাদবধ কাব্য'। - প্রধান চরিত্র: রাবণ, মেঘনাদ, লক্ষ্মণ, রাম, প্রমীলা, বিভীষণ, সীতা।
দীনবন্ধু মিত্র ১৮৬০ সালে রচনা করেন নীল দর্পণ নাটক। এটি বাংলা ভাষার অন্যতম প্রাথমিক আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক নাটক। দীনবন্ধু মিত্র সাতটি নাটক ও প্রহসন লিখেছিলেন। তাঁর গভীর রসের নাটক হলঃ - নীলদর্পণ'(১৮৬০), - 'নবীন তপস্বিনী'(১৮৬৩), - 'কমলে কামিনী'।
আর চারটি প্রহসন হল - 'বিয়ে পাগলা বুড়ো', - 'সধবার একাদশী' - 'লীলাবতী', - 'জামাই বারিক' ।
• আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি কায়কোবাদ (১৮৫৭-১৯৫১)। • তার প্রকৃত নাম- কাজেম আল কোরেশী। কায়কোবাদ তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম। • তিনি মুসলমান কবিদের মধ্যে সর্বপ্রথম সনেট এবং মহাকাব্য রচনা করেন। • 'মহাশ্মশান' কায়কোবাদের শ্রেষ্ঠ রচনা। এটি একটি মহাকাব্য। • এটি প্রকাশিত হয় ১৯০৪ সালে। • এর উপজীব্য ১৭৬১ সালে সংঘটিত পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ। • মহাশ্মশান কাব্যের মোট তিনটি খণ্ড রয়েছে এবং ৬০টি সর্গ আছে। • তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ হলোঃ - অশ্রুমালা (গীতিকাব্য), - কুসুমকানন, - শিবমন্দির, - বিরহ বিলাপ, - শ্মশানভষ্ম, - অমিয়ধারা, - মহররম শরীফ, - প্রেম পারিজাত, - মন্দাকিনী ধারা ইত্যাদি।
- বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক কবি ও নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত। - তিনিই বাংলায় প্রথম সনেট রচনা করেন এবং তার নাম দেন ‘চতুর্দশপদী’। - বাংলা সনেটের আদি গ্রন্থ ‘চতুর্দশপদী কবিতা’ (১৮৬৬)। - তাঁর ছদ্মনাম টিমোথি পেনপোয়েম। - তার সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত মেঘনাদবধ কাব্য নামক মহাকাব্য। - বাংলা কবিতায় ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’ মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রবর্তন করেন।
তাঁর রচিত নাটক ও প্রহসনঃ - শর্মিষ্ঠা নাটক (১৮৫৯) - কৃষ্ণকুমারী নাটক (১৮৬১) - মায়া-কানন (১৮৭৪) - একেই কি বলে সভ্যতা? (১৮৬০) - বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০) - পদ্মাবতী নাটক (১৮৬০)।
-'বঙ্গভাষা' কবিতাটি অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত । -প্রতিটি চরণে ১৪ মাত্রায় দুটি পর্ব । -প্রথম পর্ব ৮ মাত্রার ও দ্বিতীয় পর্ব ৬ মাত্রার । -এই সনেটে কবি শুধু তার সুগভীর হৃদয়াবেগকেই প্রকাশ করেননি, সব কিছুকে ছাপিয়ে উঠেছে মাতৃভাষার মহিলা এবং ঐ ভাষার প্রতি কবির সুগভীর দরদ । -যেমন কবির ভাষায়- হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন; তা সবে, (অবোধ আমি!) অবহেলা করি,
মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ' তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য ' বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম কাব্য । তার রচিত আরো কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ- ব্রজাঙ্গনা কাব্য, বীরাঙ্গনা কাব্য, চতুর্দশপদী কবিতাবলী ।
• আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি কায়কোবাদ (১৮৫৭-১৯৫১)। • তার প্রকৃত নাম- কাজেম আল কোরেশী। কায়কোবাদ তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম। • তিনি মুসলমান কবিদের মধ্যে সর্বপ্রথম সনেট এবং মহাকাব্য রচনা করেন। • 'মহাশ্মশান' কায়কোবাদের শ্রেষ্ঠ রচনা। এটি একটি মহাকাব্য। • এটি প্রকাশিত হয় ১৯০৪ সালে। • এর উপজীব্য ১৭৬১ সালে সংঘটিত পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ। • মহাশ্মশান কাব্যের মোট তিনটি খণ্ড রয়েছে এবং ৬০টি সর্গ আছে। • তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ হলোঃ - অশ্রুমালা (গীতিকাব্য), - কুসুমকানন, - শিবমন্দির, - বিরহ বিলাপ, - শ্মশানভষ্ম, - অমিয়ধারা, - মহররম শরীফ, - প্রেম পারিজাত, - মন্দাকিনী ধারা ইত্যাদি।
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক কাব্যগ্রন্থের নাম "ব্রজাঙ্গনা"। এই কাব্যগ্রন্থে রাধা-কৃষ্ণের প্রেম কাহিনীকে কেন্দ্র করে রচিত কবিতাগুলি মধুসূদনের সাহিত্যকর্মে ভক্তিমূলক ভাবের প্রতিফলন ঘটিয়েছে। - মিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এ কাব্যগ্রন্থ ওড (Ode) জাতীয় গীতিকবিতা স্থান পেয়েছে।
• তাঁর রচিত নাটক ও প্রহসনঃ - শর্মিষ্ঠা নাটক (১৮৫৯) - কৃষ্ণকুমারী নাটক (১৮৬১) - মায়া-কানন (১৮৭৪) - একেই কি বলে সভ্যতা? (১৮৬০) - বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০) - পদ্মাবতী নাটক (১৮৬০)।
- রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে বীর রসের অমিত্রাক্ষর ছন্দে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাবের সংমিশ্রণে মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সার্থক মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য' (১৮৬১)।
- ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের স্বাধীনতা মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে রাবণকে নায়ক ও রামকে খলনায়ক করে তিনি রচনা করেন এই অমর মহাকাব্য। - বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ থেকে মেঘনাদ হত্যা, প্রমীলার চিতারোহণ পর্যন্ত নয় খণ্ডে মোট তিন দিন ও দুই রাতের ঘটনায় সম্পন্ন 'মেঘনাদবধ কাব্য'। - এটি প্রথম ইংরেজিতে অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন এটি মুদ্রণের ব্যয়বহনকারী রাজা দিগম্বর মিত্রকে। - প্রধান চরিত্র: রাবণ, মেঘনাদ, লক্ষ্মণ, রাম, প্রমীলা, বিভীষণ, সীতা।
তাঁর রচিত অন্যান্য কাব্য: - The Captive Lady (১৮৪৯), - 'তিলোত্তমাসম্ভব' (১৮৬০), - 'চতুর্দশপদী কবিতাবলী' (১৮৬৬), - 'বীরাঙ্গনা' (১৮৬২), - 'ব্রজাঙ্গনা' (১৮৬১), - 'Visions of the Past' (১৮৪৯)।
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক কাব্যগ্রন্থের নাম "ব্রজাঙ্গনা"। এই কাব্যগ্রন্থে রাধা-কৃষ্ণের প্রেম কাহিনীকে কেন্দ্র করে রচিত কবিতাগুলি মধুসূদনের সাহিত্যকর্মে ভক্তিমূলক ভাবের প্রতিফলন ঘটিয়েছে। - মিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এ কাব্যগ্রন্থ ওড (Ode) জাতীয় গীতিকবিতা স্থান পেয়েছে।
• তাঁর রচিত নাটক ও প্রহসনঃ - শর্মিষ্ঠা নাটক (১৮৫৯) - কৃষ্ণকুমারী নাটক (১৮৬১) - মায়া-কানন (১৮৭৪) - একেই কি বলে সভ্যতা? (১৮৬০) - বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ (১৮৬০) - পদ্মাবতী নাটক (১৮৬০)।
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য 'বীরাঙ্গনা'। - এতে মোট ১১ টি পত্র আছে । - দুস্মন্তের প্রতি শকুন্তলা, দশরথের প্রতি কৈকেয়ী, সমের প্রতি তারা উল্লেখযোগ্য পত্র । - এটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে উৎসর্গ করেন । - ব্রজাঙ্গনা মাইকেল মধুসূদন দত্তের গীতিকাব্য ।
তাঁর বাংলা উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলো: - তিলোত্তমাসম্ভবকাব্য - মেঘনাবধকাব্য - ক্যাপটিভ লেডি - ভিশনস অফ দি পাস্ট - বীরাঙ্গনা - ব্রজাঙ্গনা
মধুসূদনের কাব্যে এক ধরনের নারীবিদ্রোহের সুর লক্ষ্য করা যায়। তাঁর 'বীরাঙ্গনা' (১৮৬২) পত্রকাব্যে জনা, কৈকেয়ী, তারা প্রমুখ পৌরাণিক নারী চরিত্ররা স্বামী বা প্রেমিকদের কাছে নিজেদের কামনা-বাসনা ও চাওয়া-পাওয়ার কথা নির্ভীকচিত্তে প্রকাশ করে। এই চিত্রায়ণ যুগ যুগ ধরে বঞ্চিত, অবহেলিত, আত্ম সুখ-দুঃখ প্রকাশে অনভ্যস্ত ও ভীত ভারতীয় নারীদের আত্মসচেতন ও প্রতিবাদী হয়ে ওঠার প্রতীক হিসেবে কাজ করে, যা তৎকালীন সমাজে নারী জাগরণের সূচনা নির্দেশ করে।
মেঘনাদবধ কাব্য ১৯-শতকীয় বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা একটি মহাকাব্য। - এটি ১৮৬১ সালে দুই খণ্ডে বই আকারে প্রকাশিত হয়। - কাব্যটি মোট নয়টি সর্গে বিভক্ত। - মেঘনাদবধ কাব্য হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অবলম্বনে রচিত। ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ ইংরেজিতে প্রথম অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। - মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক।
মেঘনাদবধ কাব্য ১৯-শতকীয় বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা একটি মহাকাব্য। - এটি ১৮৬১ সালে দুই খণ্ডে বই আকারে প্রকাশিত হয়। - কাব্যটি মোট নয়টি সর্গে বিভক্ত। - মেঘনাদবধ কাব্য হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অবলম্বনে রচিত। ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ ইংরেজিতে প্রথম অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। - মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক।
- বাংলা কাব্য সাহিত্যে আধুনিকতার জনক মাইকেল মধুসূদন দত্ত । - তার রচিত 'মেঘনাদবধ কাব্য' বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মহাকাব্য । - 'রামায়ণ'- এর কাহিনি অবলম্বনে রচিত এ মহাকাব্যে সর্গ সংখ্যা রয়েছে নয়টি । - এ মহাকাব্যের জন্য তিনি বাংলা সাহিত্যে স্মরণীয় হয়ে আছেন । - তার রচিত আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য, ব্রজাঙ্গনা কাব্য, বীরাঙ্গনা কাব্য, চতুর্দশপদী কবিতাবলী
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।