- ফররুখ আহমদ ১০ জুন, ১৯১৮ (১০ জুলাই, ১৯১৮: বাংলা একাডেমি চরিতাভিধান) সালে মাগুরা জেলার (তৎকালীন যশোর) শ্রীপুর উপজেলার মাঝআইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - প্রকৃত নাম সৈয়দ ফররুখ আহমদ। দাদী ডাকতেন রমজান নামে। - তাঁকে ইসলামি স্বাতন্ত্র্যবাদী কবি, ইসলামি রেনেসাঁর কবি বলা হয়। - তাঁর উপাধি: মুসলিম রেনেসাঁর কবি। - তিনি 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এবং ঢাকা বেতারের 'স্টাফ রাইটার' হিসেবে কাজ করেছেন। - ১৯৩৭ সালে 'বুলবুল' পত্রিকায় তাঁর প্রথম কবিতা 'রাত্রি' এবং 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকায় 'পাপজন্ম' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। - তিনি ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে বাংলার পক্ষে এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে, পাকিস্তানের অখণ্ডতার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বক্তব্য, বিবৃতি প্রদান করেন এবং কবিতা রচনা করেন। - ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান সরকার রেডিও ও টেলিভিশনে রবীন্দ্র সংগীত প্রচার বন্ধের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে তিনি এ সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করেন। - তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬০), আদমজী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৬), ইউনেস্কো পুরস্কার (১৯৬৬), একুশে পদক (১৯৭৭), স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮০) পান। - তিনি ১৯ অক্টোবর, ১৯৭৪ সালে ঢাকায় মারা যান।
- তার সাহিত্যকর্মসমূহঃ কাব্যগ্রন্থঃ সাত সাগরের মাঝি (১৯৪৪), নৌফেল ও হাতেম (১৯৬১), হাতেমতায়ী (১৯৬৬), মুহূর্তের কবিতা (১৯৬৩), সিরাজাম মুনিরা (১৯৫২), হাবেদা মরুর কাহিনী (১৯৮১), সিন্দাবাদ (১৯৮৩)।
- শিশুতোষঃ পাখির বাসা (১৯৬৫): এটি শিশুতোষ গ্রন্থ। এর জন্য তিনি ১৯৬৬ সালে ইউনেস্কো পুরস্কার পান। নতুন লেখা (১৯৬৯), হরফের ছড়া (১৯৭০), চাঁদের আসর (১৯৭০), ছড়ার আসর (১৯৭০), ফুলের জলসা (১৯৮৫)।
- ফররুখ আহমদ ১০ জুন, ১৯১৮ (১০ জুলাই, ১৯১৮: বাংলা একাডেমি চরিতাভিধান) সালে মাগুরা জেলার (তৎকালীন যশোর) শ্রীপুর উপজেলার মাঝআইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - প্রকৃত নাম সৈয়দ ফররুখ আহমদ। দাদী ডাকতেন রমজান নামে। - তাঁকে ইসলামি স্বাতন্ত্র্যবাদী কবি, ইসলামি রেনেসাঁর কবি বলা হয়। - তাঁর উপাধি: মুসলিম রেনেসাঁর কবি। - তিনি 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এবং ঢাকা বেতারের 'স্টাফ রাইটার' হিসেবে কাজ করেছেন। - ১৯৩৭ সালে 'বুলবুল' পত্রিকায় তাঁর প্রথম কবিতা 'রাত্রি' এবং 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকায় 'পাপজন্ম' কবিতাটি প্রকাশিত হয়। - তিনি ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে বাংলার পক্ষে এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে, পাকিস্তানের অখণ্ডতার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বক্তব্য, বিবৃতি প্রদান করেন এবং কবিতা রচনা করেন। - ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান সরকার রেডিও ও টেলিভিশনে রবীন্দ্র সংগীত প্রচার বন্ধের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে তিনি এ সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করেন। - তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬০), আদমজী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৬), ইউনেস্কো পুরস্কার (১৯৬৬), একুশে পদক (১৯৭৭), স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮০) পান। - তিনি ১৯ অক্টোবর, ১৯৭৪ সালে ঢাকায় মারা যান।
- তার সাহিত্যকর্মসমূহঃ কাব্যগ্রন্থঃ সাত সাগরের মাঝি (১৯৪৪), নৌফেল ও হাতেম (১৯৬১), হাতেমতায়ী (১৯৬৬), মুহূর্তের কবিতা (১৯৬৩), সিরাজাম মুনিরা (১৯৫২), হাবেদা মরুর কাহিনী (১৯৮১), সিন্দাবাদ (১৯৮৩)।
- শিশুতোষঃ পাখির বাসা (১৯৬৫): এটি শিশুতোষ গ্রন্থ। এর জন্য তিনি ১৯৬৬ সালে ইউনেস্কো পুরস্কার পান। নতুন লেখা (১৯৬৯), হরফের ছড়া (১৯৭০), চাঁদের আসর (১৯৭০), ছড়ার আসর (১৯৭০), ফুলের জলসা (১৯৮৫)।
- জন্ম: ১৯১৮ সালের ১০ জুন, মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানার মাঝাইল গ্রামে।
কর্মজীবন: - প্রথমে কলকাতার আইজি প্রিজন অফিস এবং সিভিল সাপ্লাই অফিসে কয়েক বছর চাকরি। - ১৯৪৫ সাল থেকে মাসিক মোহাম্মদী পত্রিকা সম্পাদনা। - দেশভাগের পর ঢাকায় এসে রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রে স্টাফ শিল্পী হিসেবে যোগদান। সেখানে তিনি জনপ্রিয় খেলাঘর অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করতেন।
রাজনৈতিক দর্শন: - ছাত্রাবস্থায়ই এম.এন. রায়ের র্যাডিক্যাল মানবতাবাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে বামপন্থী রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। - বিভাগোত্তরকালে তিনি পাকিস্তানি আদর্শ ও মুসলিম রেনেসাঁর একজন সমর্থক হন।
সাহিত্যকর্ম: - কবিতার বই: সাত সাগরের মাঝি, ঝিনুকের গান, ঝড়ের তারা, কবিতাসমগ্র, ইত্যাদি। - ১৯৪৪ সালে কলকাতার দুর্ভিক্ষের পটভূমিতে ‘লাশ’ কবিতা লিখে তিনি প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন। - গল্পের বই: নদীর গান, বনের গান, পাহাড়ের গান, ইত্যাদি। - শিশুতোষ গ্রন্থ: পাখির বাসা, আমার দেশের গল্প, ইত্যাদি।
মুসলিম পুনরজাগনের কবি ফররুখ আহমদ রচিত কাব্যগ্রন্থ 'সিরাজাম মুনীরা " । তার রচিত আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ -সাত সাগরের মাঝি , নৌফেল ও হাতেম , হাতেমতায়ী । তার সনেট সংকলন মুহূর্তের কবিতা ।
কাজী নজরুল ইসলাম 'কাব্য আমপারা' (১৯৩৩) গ্রন্থে পবিত্র কুরআন শরীফের ৩৮টি সুরার অনুবাদ করে তা ছন্দে ছন্দে সাজিয়েছেন। উল্লেখ্য, মোহাম্মদ আকরম খাঁ এর
গদ্যগ্রন্থ 'আমপারার বঙ্গানুবাদ'।
ফররুখ আহমদ ১৯৬৬ সালে ‘হাতেমতায়ী’ গ্রন্থের জন্য আদমজি পুরস্কার লাভ করেন। পাখির বাসা, কবির শিশুতোষ গ্রন্থ। এই গ্রন্থের জন্য ১৯৬৬ সালে ইউনেস্কো পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ১৯১৮ সাল মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৪ সালে কলকাতার দুর্ভিক্ষের পটভূমিতে ‘লাশ’ কবিতা লিখে তিনি প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্য: - সাত সাগরের মাঝি (প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ) , - নৌফেল ও হাতেম , - মুহূর্তের কবিতা (সনেট সংকলন), - সিরাজাম মুনিরা, - হাতেমতায়ী, - হাবেদা মরুর কাহিনী ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা - ড. সৌমত্র শেখর।
সাথে কিছু তথ্য জেনে রাখুনঃ ফররুখ আহমদ: আপনি যেমন উল্লেখ করেছেন, তিনি 1966 সালে 'পাখির বাসা' শিশুতোষ গ্রন্থের জন্য ইউনেস্কো পুরস্কার লাভ করেন।
মুহম্মদ জাফর ইকবাল: তিনি 2005 সালে ইউনেস্কো/জাপান যুব উদ্ভাবনী উন্নয়ন পুরস্কার লাভ করেন। এটি তাঁর বিজ্ঞান শিক্ষা প্রসারে অবদানের জন্য প্রদান করা হয়।
ফজলে হোসেন আবেদ (BRAC এর প্রতিষ্ঠাতা): তিনি 2004 সালে ইউনেস্কো/কিং সেজং সাক্ষরতা পুরস্কার লাভ করেন। এটি তাঁর দারিদ্র্য বিমোচন ও শিক্ষা প্রসারে অবদানের জন্য প্রদান করা হয়।
আনজির লিটন: তিনি 2020 সালে ইউনেস্কো/জাপান যুব উদ্ভাবনী উন্নয়ন পুরস্কার লাভ করেন। এটি তাঁর 'ইয়ুথ অপরচুনিটি' প্রকল্পের জন্য প্রদান করা হয়, যা যুবদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সাহায্য করে।
কবি ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪) ছিলেন কবি, শিশুসাহিত্যিক। তিনি ১৯১৮ সালের ১০ জুন মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানার মাঝাইল গ্রামে তাঁর জন্ম। তিনি মুসলিম রেনেসাঁর কবি। - তাঁর রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ সাত সাগরের মাঝি। - তাঁর সনেট সংকলন মুহূর্তের কবিতা। - নৌফেল ও হাতেম তাঁর রচিত কাব্যনাট্য। - হাতেম তায়ী তাঁর কাহিনীকাব্য।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থঃ - সাত সাগরের মাঝি (১৯৪৪), - সিরাজাম মুনিরা (১৯৫২), - হাবেদা মরুর কাহিনী (১৯৮১) ইত্যাদি। শিশুতোষ রচনাঃ - পাখির বাসা (১৯৬৫), - ছড়ার আসর (১৯৭০), - হরফের ছড়া (১৯৭০) ইত্যাদি।
ফররুখ আহমেদের "সিন্দাবাদ" কবিতাটি "সাত সাগরের মাঝি" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত। কাব্যগ্রন্থটি ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত হয়। এতে মোট ১৯ টি কবিতা আছে। এ কাব্যগ্রন্থের বিখ্যাত কবিতা- পাঞ্জেরী, সাত সাগরের মাঝি, সিন্দাবাদ, লাশ। তাঁর রচিত অন্যান্য বিখ্যাত কবিতা- উপহার, স্মরণি। বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ- সিন্দাবাদ, সিরাজাম মুনীরা, হাতেমতায়ী, নতুন লেখা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
ফররুখ আহমদের ‘সাত সাগরের মাঝি’ রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ, এতে মোট ১৯টি কবিতা আছে। ফররুখ আহমদের মুসলিম রেনেসাঁর কবি ফররুখ আহমেদ। হাতেম তায়ী তাঁর কাহিনীকাব্য। নৌফেল ও হাতেম তাঁর রচিত কাব্যনাট্য।
ফররখ আহমদ ‘পাখির বাসা’ গ্রন্থের জন্য ইউনেস্কো পুরস্কার পান ‘সাত সাগরের মাঝি’ হলো তার রচিত শ্রেষ্ঠ উপন্যাস।‘মুহূর্তের কবিতা’ হলো সনেট সংকলনের নাম। আর একমাত্র কাহিনিকাব্য হলো ‘হাতেমতায়ী’।
'সোনালী কাবিন' চৌদ্দটি সনেটের সমন্বয়ে একটি দীর্ঘ কবিতাও অন্তর্ভুক্ত। এটিকে একটি ক্ষুদ্র কাব্যগ্রন্থ বলা যায়। কবিতাগুলো রচিত হয় ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ফররুখ আহমদের "মুহূর্তের কবিতা" একটি সনেট সংকলন। - এটি ১৯৬৩ সালে প্রকাশিত হয়। - এই গ্রন্থে মোট ৪৮টি সনেট রয়েছে। - এই সনেটগুলিতে কবি জীবন, প্রেম, প্রকৃতি, ধর্ম, রাজনীতি প্রভৃতি নানা বিষয়ে তার চিন্তাভাবনা ও অনুভূতি প্রকাশ করেছেন।
- সৈয়দ ফররুখ আহমদ (জুন ১০, ১৯১৮ – অক্টোবর ১৯, ১৯৭৪) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী কবি । - এই বাঙালি কবি 'মুসলিম রেনেসাঁর কবি' হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। - তার কবিতায় বাংলার অধঃপতিত মুসলিম সমাজের পুনর্জাগরণের অনুপ্রেরণা প্রকাশ পেয়েছে।
'পাখির বাসা' ফররুখ আহমেদ রচিত শিশুতােষ গ্রন্থ। এটার জন্য তিনি ইউনেস্কো পুরস্কার লাভ করেন। - তার রচিত কাহিনীকাব্য 'হাতেমতায়ী' যা ১৯৬৬ সালে প্রকাশিত হয় এবং তিনি এই গ্রন্থের জন্য আদমজী পুরস্কার লাভ করেন।
''সোনালী কাবিন'' কাব্যগ্রন্থ এর রচয়িতা আল মাহমুদ, এটি তার শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ। আল মাহমুদের অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ-- লোক লোকান্তর, কালের কলস, বখতিয়ারের ঘোড়া, আরব্য রজনীর রাজহাঁস, একচক্ষু হরিণ।
- ১৯টি কবিতার সমন্বয়ে রচিত ফররুখ আহমদের প্রথম প্রকাশিত ও শ্রেষ্ঠ কাব্য ‘সাত সাগরের মাঝি (১৯৪৪)। - মুসলিম জাগরণের লক্ষ্যে কাব্যের কবিতাগুলি লিখিত । - ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য কাব্যটির মূল সুর। - বিখ্যাত উর্দু কবি আল্লামা ইকবালকে তিনি কাব্যটি উৎসর্গ করেন। - এ কাব্যের অন্তর্ভুক্ত বিখ্যাত কবিতা 'পাঞ্জেরি'।
- ফররুখ আহমদ রচিত কাব্যনাট্য: ‘নৌফেল ও হাতেম' (১৯৬১); কাহিনীকাব্য: ‘হাতেমতায়ী' (১৯৬৬); শিশুতোষ গ্রন্থ: ‘পাখির বাসা' (১৯৬৫)।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।