Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (107 টি প্রশ্ন )
- রত্নপরীক্ষা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিতর্কমূলক গ্রন্থ।
- এটি ১৮৮৬ সাল প্রকাশিত হয়।
- "কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপো-সহচরস্য" ছদ্মনামে তিনি এটি রচনা করেন।
- এতে বিধবা বিবাহের বিপক্ষে সংস্কৃত কলেজের ৩ জন অধ্যাপক ভুবনমোহন বিদ্যারত্ন, প্রশান্তচন্দ্র ন্যায়রত্ন এবং মধুসূদন স্মৃতিরত্নের যুক্তি খন্ডন করেন।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর শেক্সপীয়রের নাটকের বাংলা গদ্যরূপ প্রদান করেছেন।
- তিনি শেক্সপীয়রের বিখ্যাত নাটক "শকুন্তলা"-এর বাংলা অনুবাদ করেন।
- বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার হিসেবে পরিচিত এবং তার অনুবাদ কর্ম বাংলা ভাষার গদ্য সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে।
- বিদ্যাসাগরের অনুবাদে শেক্সপীয়রের নাটকগুলো সহজ, প্রাঞ্জল এবং সাহিত্যিক গুণসম্পন্ন গদ্যে রূপান্তরিত হয়, যা বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
- তার এই অনুবাদ কর্ম বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মূলত সমাজ সংস্কারক, লেখক ও শিক্ষাবিদ ছিলেন।
- ১৮৩৯ সালে কলকাতার সংস্কৃত কলেজ থেকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে 'বিদ্যাসাগর' উপাধি দেওয়া হয়।
- তিনি এই কলেজেরই ছাত্র ছিলেন। অসাধারণ মেধার কারণে তাকে এই উপাধি দেওয়া হয়।
- তিনি বিধবা বিবাহ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন৷

- প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭)।
- বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনার নাম 'প্রভাবতী সম্ভাষণ' (১৮৯২)৷
- ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম 'ব্যাকরণ কৌমুদী'৷

- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনবিংশ শতকের একজন বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার।
- সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন।
- সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল তাঁর।
- তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সংস্কার করে তাকে যুক্তিবহ ও সহজপাঠ্য করে তোলেন।
- বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার তিনিই।
- তাকে বাংলা গদ্যের প্রথম শিল্পী বলে অভিহিত করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- তিনি রচনা করেছেন যুগান্তকারী শিশুপাঠ্য বর্ণপরিচয়-সহ একাধিক পাঠ্যপুস্তক, সংস্কৃত ব্যাকরণ গ্রন্থ।
- সংস্কৃত, হিন্দি ও ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ সাহিত্য ও জ্ঞানবিজ্ঞান সংক্রান্ত বহু রচনা।
- নারীমুক্তির আন্দোলনেও তার অবদান উল্লেখযোগ্য।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১):
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর প্রকৃত/পারিবারিক নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
- সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। তিনি স্বাক্ষর করতেন ‘ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা’ নামে।
- তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
- তিনি বাংলা গদ্যে যতি বা বিরামচিহ্নের প্রবর্তন করেন।
- ১৮৪৭ সালে বিরাম চিহ্নের ব্যবহার শুরু হয়। বাংলা গদ্য প্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি ‘উচ্চবচন ধ্বনিতরঙ্গ’ ও ‘অনতিলক্ষ্য ছন্দঃস্রোত’ সৃষ্টি করেন।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১):
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর প্রকৃত/পারিবারিক নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
- সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। তিনি স্বাক্ষর করতেন ‘ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা’ নামে।
- তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
- তিনি বাংলা গদ্যে যতি বা বিরামচিহ্নের প্রবর্তন করেন।
- ১৮৪৭ সালে বিরাম চিহ্নের ব্যবহার শুরু হয়। বাংলা গদ্য প্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি ‘উচ্চবচন ধ্বনিতরঙ্গ’ ও ‘অনতিলক্ষ্য ছন্দঃস্রোত’ সৃষ্টি করেন।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১):
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর প্রকৃত/পারিবারিক নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
- সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। তিনি স্বাক্ষর করতেন ‘ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা’ নামে।
- তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
- তিনি বাংলা গদ্যে যতি বা বিরামচিহ্নের প্রবর্তন করেন।
- ১৮৪৭ সালে বিরাম চিহ্নের ব্যবহার শুরু হয়। বাংলা গদ্য প্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি ‘উচ্চবচন ধ্বনিতরঙ্গ’ ও ‘অনতিলক্ষ্য ছন্দঃস্রোত’ সৃষ্টি করেন।
-ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনবিংশ শতকের একজন বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার।
-সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন।
-সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল তাঁর।
-তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সংস্কার করে তাকে যুক্তিবহ ও সহজপাঠ্য করে তোলেন।
-বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার তিনিই।
-তাকে বাংলা গদ্যের প্রথম শিল্পী বলে অভিহিত করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-তিনি রচনা করেছেন যুগান্তকারী শিশুপাঠ্য বর্ণপরিচয়-সহ একাধিক পাঠ্যপুস্তক, সংস্কৃত ব্যাকরণ গ্রন্থ।
-সংস্কৃত, হিন্দি ও ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ সাহিত্য ও জ্ঞানবিজ্ঞান সংক্রান্ত বহু রচনা।
-নারীমুক্তির আন্দোলনেও তার অবদান উল্লেখযোগ্য।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কালিদাসের সংস্কৃত ভাষার নাটক 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এর উপাখ্যান ভাগের বাংলা অনুবাদ করেন,
তার অনুবাদগ্রন্থঃ
- শকুন্তলা,
- সীতার বনবাস,
- ভ্রান্তিবিলাস,
- বাঙলার ইতিহাস ইত্যাদি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন



- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- তিনি ১৮৯১ সালের ২৯ জুলাই কলকাতায় মারা যান।
- 'প্রভাবতী সম্ভাষণ' বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনা।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ 'বেতাল পঞ্চবিংশতি'।
- এই গ্রন্থে তিনি প্রথম যতি বা বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করেন।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কালিদাসের সংস্কৃত ভাষার নাটক 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এর উপাখ্যান ভাগের বাংলা অনুবাদ করেন,
তার অনুবাদগ্রন্থঃ
- শকুন্তলা,
- সীতার বনবাস,
- ভ্রান্তিবিলাস,
- বাঙলার ইতিহাস ইত্যাদি।
- প্রভাবতী সম্ভাষণ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের লেখা মৌলিক গ্রন্থ।
- এটি ১৮৬৩ সালে প্রকাশিত হয়।
- এটিকে বাংলা সাহিত্যের প্রথম মৌলিক গ্রন্থও বলা যায়। তাঁর রচিত অন্যান্য মৌলিক গ্রন্থ- রত্নপরীক্ষা, জীবন-চরিত, শব্দমঞ্জরী, নিষ্কৃতি লাভের প্রয়াস, সংস্কৃত ভাষা ও সংস্কৃত সাহিত্য বিষয়ক প্রস্তাব, বিধবা বিবাহ চলিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
-ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনবিংশ শতকের একজন বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার।
-সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন।
-সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল তাঁর।
-তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সংস্কার করে তাকে যুক্তিবহ ও সহজপাঠ্য করে তোলেন।
-বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার তিনিই।
-তাকে বাংলা গদ্যের প্রথম শিল্পী বলে অভিহিত করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-তিনি রচনা করেছেন যুগান্তকারী শিশুপাঠ্য বর্ণপরিচয়-সহ একাধিক পাঠ্যপুস্তক, সংস্কৃত ব্যাকরণ গ্রন্থ।
-সংস্কৃত, হিন্দি ও ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ সাহিত্য ও জ্ঞানবিজ্ঞান সংক্রান্ত বহু রচনা।
-নারীমুক্তির আন্দোলনেও তার অবদান উল্লেখযোগ্য।

• বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনার নাম 'প্রভাবতী সম্ভাষণ (১৮৯২)'
• প্রাচীন সংস্কৃত মহাকবি কালিদাস রচিত 'অভিজ্ঞান শকুন্তলাম' নাটক অবলম্বনে ১৮৫৪ সালে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 'শকুন্তলা' রচনা করেন এবং Shakespare এর 'Comedy of Errors' বঙ্গানুবাদ হিসেবে রচনা করেন 'ভ্রান্তিবিলাস'। তাই এগুলো তার মৌলিক রচনা নয় ।
• 'বাঙালীর ইতিহাস' গ্রন্থটি লিখেছেন নীহাররঞ্জন রায় ।


বিদ্যাসাগরী রীতি সাধুরীতি হিসেবে পরিচিত।

সাধুরীতির বৈশিষ্ট্য:
- বাংলা লেখ্য সাধুরীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করে চলে এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট । 
-এ রীতি গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল ।
-এ রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ বিশেষ গঠন পদ্ধতি মেনে চলে।


• বাংলা গদ্যে প্রথম আত্মজীবনী রচনা করেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
• তার আত্মজীবনীর নাম বিদ্যাসাগর চরিত বা আত্মচরিত

• ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কে ১৮৩৯ সালে কলকাতা'র সংস্কৃত কলেজ থেকে 'বিদ্যাসাগর' উপাধি দেওয়া হয়। অসাধারণ মেধার কারণে তাকে এই উপাধি দেওয়া হয়।
- তিনি ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর পৈত্রিক পদবী বন্দ্যোপাধ্যায়।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 'ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা' নামেও স্বাক্ষর করতেন।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়। তিনি প্রথম গদ্যে যতিচিহ বা বিরামচিহ্নের ব্যবহার শুরু করেন।
- তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ বেতাল পঞ্চবিংশতি (১৮৪৭)। এই গ্রন্থে তিনি প্রথম যতি বা বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাংলা গদ্যের জনক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর । তার রচিত ব্যাকরণ গ্রন্থ 'ব্যাকরণ কৌমুদী' ।
- সংস্কৃত ব্যাকরণের উপক্রমণিকা ও (১৮৫১) বর্ণপরিচয়ের মতো অভিনব— এর আগে বাংলা ভাষায় কোনো সংস্কৃত ব্যাকরণ ছিল না। চার খন্ডে লেখা ব্যাকরণ-কৌমুদীও (১৮৫৩-৬৩) তাঁর ব্যাকরণ রচনার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক অবদান।
- বিদ্যাসাগর অনূদিত শেক্সপিয়রের 'Comedy of Errors' এর বাংলা রূপ ‘ভ্রান্তিবিলাস' (১৮৬৯), চেম্বার্সের Rudiments of Knowledge অবলম্বনে রচিত ‘বোধোদয়' (১৮৫১), ঈশপের Fables অবলম্বনে রচিত ‘কথামালা' (১৮৫৬)।
-শিল্পসম্মত বাংলা গদ্য রীতির জনক হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে অভিহিত করা হয়। তিনি বাংলা গদ্যের অবয়ব নির্মাণের যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেন। 
-বিদ্যাসাগর গদ্যের অনুশীলন পর্যায়ে সুশৃঙ্খলতা, পরিমিতবোধ ও ধ্বনিপ্রবাহে অবিচ্ছিন্নতা সঞ্চার করে বাংলা গদ্য রীতিকে উৎকর্ষের এক উচ্চতর পরিসীমায় উন্নীত করেন।
 
প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭)।
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনার নাম 'প্রভাবতী সম্ভাষণ' (১৮৯২)৷
ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম 'ব্যাকরণ কৌমুদী'৷

-শিল্পসম্মত বাংলা গদ্য রীতির জনক হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে অভিহিত করা হয়। তিনি বাংলা গদ্যের অবয়ব নির্মাণের যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেন। 
-বিদ্যাসাগর গদ্যের অনুশীলন পর্যায়ে সুশৃঙ্খলতা, পরিমিতবোধ ও ধ্বনিপ্রবাহে অবিচ্ছিন্নতা সঞ্চার করে বাংলা গদ্য রীতিকে উৎকর্ষের এক উচ্চতর পরিসীমায় উন্নীত করেন।
 
প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭)।
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনার নাম 'প্রভাবতী সম্ভাষণ' (১৮৯২)৷
ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম 'ব্যাকরণ কৌমুদী'৷

তাঁর সম্পাদিত পত্রিকাঃ সংবাদ প্রভাকর', সংবাদ রত্নাবলী, সংবাদ সাধুরঞ্জন ইত্যাদি। 

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কালিদাসের সংস্কৃত ভাষার নাটক 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম' এর উপাখ্যান ভাগের বাংলা অনুবাদ করেন 'শকুন্তলা (১৮৫৪) নামে।
তার অনুবাদগ্রন্থঃ
- বেতাল পঞ্চবিংশতি,
- শকুন্তলা,
- সীতার বনবাস,
- ভ্রান্তিবিলাস,
- নীতিবোধ,
- বাঙলার ইতিহাস ইত্যাদি।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর লর্ড ডালহৌসির সহায়তায় ২৬ জুলাই, ১৮৫৬ সালে ভারতবর্ষের সকল বিচারব্যবস্থায় বিধবা বিবাহ আইন প্রচলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৭৭০ সালে তিনি নিজ পুত্র নারায়ণ দেবকে এক বিধবার সাথে বিবাহ করিয়েছিলেন।
বাল্মীকির রামায়নের উত্তরকাণ্ড অবলম্বনে রচিত উপন্যাস 'সীতার বনবাস'। এর রচয়িতা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তাঁর রচিত অন্যান্য রচনা- বেতাল প্নচবিংশতি, ভ্রান্তিবিলাস, ব্যাকরণ কৌমুদী, শব্দমঞ্জুরি, জীবন-চরিত ইত্যাদি।
-বোধোদয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত একটি অনুবাদগ্রন্থ।
-এটি ১৯৫১ সালে প্রকাশিত হয়।
-'‌বোধোদয়'‌–‌এ বিজ্ঞানের নানা বিষয়ের ওপর লেখা আছে।
-জড়পদার্থ থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রাণী, উদ্ভিদ, মানবজাতি,
-পঞ্চ ইন্দ্রিয়, ধাতু, কৃষিকর্ম, জল, নদী, সমুদ্র অর্থাৎ প্রাণিবিদ্যা,
-উদ্ভিদবিদ্যা, শারীরবিদ্যা, গণিত, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, ভূবিদ্যা ইত্যাদি বিষয়ে প্রবন্ধ এতে স্থান পেয়েছে।
-তাঁর রচিত অন্যান্য অনুবাদ গ্রন্থ- বাঙ্গালার ইতিহাস, জীবনচরিত, নীতিবোধ , কথামালা, চরিতাবলী, ভ্রান্তিবিলাস ইত্যাদি।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ( ১৮২০ - ১৮৯১ ) রচিত মৌলিক গ্রন্থ হলাে - অতি অল্প হইল । এ গ্রন্থটি ১৮৭৩ সালে প্রকাশিত হয় ।
চরিতাবলী(১৮৫৬), সীতার বনবাস(১৮৬০), আখ্যানমঞ্জুরী(১৮৬৩), পদ্য সংগ্রহ(১৮৮৮), শ্লোকমঞ্জুরী(১৮৯০) ইত্যাদি বদ্যাসাগরের রচনা।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মূলত সমাজ সংস্কারক, লেখক ও শিক্ষাবিদ ছিলেন।
- ১৮৩৯ সালে কলকাতার সংস্কৃত কলেজ থেকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে 'বিদ্যাসাগর' উপাধি দেওয়া হয়।
- তিনি এই কলেজেরই ছাত্র ছিলেন। অসাধারণ মেধার কারণে তাকে এই উপাধি দেওয়া হয়।
- তিনি বিধবা বিবাহ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন৷

- প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭)।
- বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনার নাম 'প্রভাবতী সম্ভাষণ' (১৮৯২)৷
- ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম 'ব্যাকরণ কৌমুদী'৷

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0