Loading [MathJax]/extensions/tex2jax.js
 
প্রাচীন যুগ ও চর্যাপদ (344 টি প্রশ্ন )
- চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন।
- এর বিষয়বস্তু হলো বৌদ্ধ ধর্মমতের সাধন ভজনের তত্ত্বপ্রকাশ।
- এর কবিরা ছিলেন সহজঘানী বৌদ্ধ।
- প্রাচীন বাংলা ভাষার চর্যাপদের মোট ৫০ টি পদের ২৩ জন কবির নাম পাওয়া যায়।
- চর্যাপদে আরও একজন পদকর্তার নাম আছে, কিন্তু তার পদটি নেই। সেটি ধরলে চর্যার পদ সংখ্যা ৫১ এবং কবি ২৪ জন।
- তবে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্পাদিত চর্যাপদ বিষয়ক গ্রন্থ 'Buddhist Mystic Songs' গ্রন্থে ২৩ জন কবির নাম আছে।
- আর সুকুমার সেনের 'বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস' গ্রন্থে ২৪ জন কবির কথা বলা হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেনঃ
» কাহ্নপা - ১৩টি
» ধর্মপা - ১টি
» ঢেণ্ডণপা - ১টি
» ডোম্বিপা - ১টি
» জয়নন্দীপা - ১টি
» কঙ্কণপা - ১টি
» কম্বলাম্বরপ - ১টি
» তাড়কপা - ১টি
» তন্ত্রীপা - ১টি
» বীণাপা - ১টি
» বুরুপা - ১টি
» কুক্কুরীপা - ৩টি
» মহীধরপা - ১টি
» শবরপা - ২টি
» শান্তিপা - ২টি
» আর্যদেবপা ১টি
» ভুসুকুপা - ৮টি
» ভাদেপা - ১টি
» লুইপা- ২ টি
» দারিকাপা - ১টি
» শরহপা - ৪টি
- বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন 'চর্যাপদ' ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার থেকে আবিষ্কৃত হয় ।
- ১৯১৬ সালে ' বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' থেকে চর্যাপদের পুঁথিগুলো বই আকারে প্রকাশ পায় ।
- মধ্যযুগের সাহিত্যকর্ম মহাভারত, রামায়ণ ও শ্রীকৃষ্ণকীর্তন- এর রচিয়তা যথাক্রমে- কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাসদেব, বাল্মীকি ও চণ্ডীদাস ।
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন 'চর্যাপদ' গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন। এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে 'চর্যাপদ' আবিষ্কার করেন।
- তাঁর সম্পাদনায় ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে 'চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়', 'ডাকার্ণব, ‘সরহপাদের দোহা' ও 'কৃষ্ণপাদের দোহা' গ্রন্থের সম্মিলনে 'হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে প্রকাশিত হয়।
- এতে পদসংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন।
- প্রথম পদের রচয়িতা লুইপা।
- চর্যাপদের সর্বোচ্চ ১৩টি পদের রচয়িতা কাহ্নপা
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্পাদিত 'Buddhist Mystic Songs' গ্রন্থে ২৩ জন কবির নাম আছে।
- সুকুমার সেনের 'বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস' (১ম খণ্ড) গ্রন্থে ২৪ জন কবির নাম পাওয়া গেছে। 
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন 'চর্যাপদ' গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন।
- এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে 'চর্যাপদ' আবিষ্কার করেন।
- তাঁর সম্পাদনায় ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' থেকে 'চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়', 'ডাকার্ণব, 'সরহপাদের দোহা' ও 'কৃষ্ণপাদের দোহা' গ্রন্থের সম্মিলনে 'হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে প্রকাশিত হয়। 
- প্রথম পদের রচয়িতা লুইপা।
- চর্যাপদের সর্বোচ্চ ১৩টি পদের রচয়িতা কাহ্নপা।
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন 'চর্যাপদ' গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন। এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে 'চর্যাপদ' আবিষ্কার করেন।
- তাঁর সম্পাদনায় ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে 'চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়', 'ডাকার্ণব, ‘সরহপাদের দোহা' ও 'কৃষ্ণপাদের দোহা' গ্রন্থের সম্মিলনে 'হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে প্রকাশিত হয়।
- এতে পদসংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন।
- প্রথম পদের রচয়িতা লুইপা।
- চর্যাপদের সর্বোচ্চ ১৩টি পদের রচয়িতা কাহ্নপা।
- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী্র প্রকৃত নাম "শরৎনাথ ভট্টাচার্য"।
- শৈশবে হর/শিবের প্রসাদে জটিল রোগ থেকে সেরে উঠায় তার নাম বদলে রাখা হয় হরপ্রসাদ।
- তিনি একাধারে পন্ডিত, সাহত্যিক ও শিক্ষাবিদ।
- চর্যাপদের আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সুপরিতিত।
তাঁর গ্রন্থের মধ্যে তৈল, বাল্মীকির জয়, মেঘদূত ব্যাখ্যা উল্লেখযোগ্য।
তার অন্যান্য গ্রন্থঃ
- বাঙ্গালা ব্যাকরণ,
- মেঘদূত ব্যাখ্যা,
- বাল্মীকির জয়,
- প্রাচীন বাংলার গৌরব,
- সচিত্র রামায়ন ইত্যাদি।

তার রচিত উপন্যাস কাঞ্চনমালা, বেণের মেয়ে ইত্যাদি।


নব চর্যাপদ
- নব চর্যাপদ হলো চর্যাপদের অনুরূপ সাহিত্য।
- এর রচনাকাল ১৩-১৬ শতক।
- ড. অমিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৮৮ সালে কলকাতা হতে নব চর্যাপদ প্রকাশ করেন।
- ১৯৬০ সালে ড. শশীভূষণ দাস নেপাল হতে এটি আবিষ্কার করেন।
- নব চর্যাপদের পদসংখ্যা ২৫০টি কিন্তু প্রকাশিত হয় ৯৮টি পদ। 
- যে ভাষা সুনির্দিষ্ট রুপ পায়নি, যে ভাষার অর্থ একাধিক অর্থাৎ আলো-আঁধারের মতো, সে ভাষাকে পণ্ডিতগণ সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা বলেছেন ।
- বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন 'চর্যাগীতি ' বা চর্যাপদ '
- সান্ধ্য ভাষা সমপর্কে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বলেন 'আলো - আঁধারির ভাষা, কতক আলো, কতক অন্ধকার, খানিক বুঝা যায়, খানিক বুঝা যায় না' ।
- হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর মতে, চর্যাপদের ভাষা সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের ভাষা 'বঙ্গকামরূপী' ।
- প্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন চর্যাপদ। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন ।
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে এর পদকর্তা ২৩ জন এবং
- ড. সুকুমার সেনের মতে ২৪ জন ।
- সবচেয়ে বেশি ১৩ টি পদের রচয়িতা কাহ্নপা এবং প্রথম রচয়িতা লুইপা ।
ধারণ করা হয় সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবতী কোন এক সময়ে চর্যাপদ রচিত হয়েছিল। 
- ড. শহীদুল্লাহর মতে ৬৫০ থেকে ১২০০ সালের মধ্যে রচিত। 
- সুকুমার সেনের মতে ৯০০-১৩৫০ সালের মধ্যে রচিত। 
- ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে- পদগুলো ৯৫০ থেকে ১২০০ সালের মধ্যে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন 'চর্যাপদ' গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন।
- এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে 'চর্যাপদ' আবিষ্কার করেন।
- তাঁর সম্পাদনায় ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' থেকে 'চর্যাচর্যবিনিশ্চয়', 'ডাকার্ণব', 'সরহপাদের দোহা' ও 'কৃষ্ণপাদের দোহা' গ্রন্থের সম্মিলনে 'হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা' নামে প্রকাশিত হয়।
- এতে পদসংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন।
- প্রথম পদের রচয়িতা লুইপা।
- চর্যাপদের সর্বোচ্চ ১৩টি পদের রচয়িতা কাহ্নপা।
- বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন গ্রন্থ 'চর্যাপদ'। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ রচনা করেন ভুসুকুপা ৮টি।
- মুহম্মদ শহীদুল্লাহ অনুমান করছেন তিনি পূর্ববঙ্গের। তাঁর মতে, আধুনিকতম চর্যাকার হলেন ভুসুকুপা
- এছাড়া বিভিন্ন গবেষকদের মতেও ভুসুকুপা নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন।

প্রাচীন বাংলা ভাষার চর্যাপদের মোট ৫০ টি পদের ২৩ জন কবির নাম পাওয়া যায়। চর্যাপদে আরও একজন পদকর্তার নাম আছে, কিন্তু তার পদটি নেই। সেটি ধরলে চর্যার পদ সংখ্যা ৫১ এবং কবি ২৪ জন। তবে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্পাদিত চর্যাপদ বিষয়ক গ্রন্থ 'Buddhist Mystic Songs' গ্রন্থে ২৩ জন কবির নাম আছে। আর সুকুমার সেনের 'বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস' গ্রন্থে ২৪ জন কবির কথা বলা হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেনঃ
» কাহ্নপা - ১৩টি
» ধর্মপা - ১টি
» ঢেণ্ডণপা - ১টি
» ডোম্বিপা - ১টি
» জয়নন্দীপা - ১টি
» কঙ্কণপা - ১টি
» কম্বলাম্বরপ - ১টি
» তাড়কপা - ১টি
» তন্ত্রীপা - ১টি
» বীণাপা - ১টি
» বুরুপা - ১টি
» কুক্কুরীপা - ৩টি
» মহীধরপা - ১টি
» শবরপা - ২টি
» শান্তিপা - ২টি
» আর্যদেবপা ১টি
» ভুসুকুপা - ৮টি
» ভাদেপা - ১টি
» লুইপা- ২ টি
» দারিকাপা - ১টি
» শরহপা - ৪টি
- শবরপা ছিলেন চর্যাপদের কবিদের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন, তাঁর জীবনকাল ছিল ৬৮০ থেকে ৭৬০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে।
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, শবরপা ছিলেন 'বাংলা দেশে'র লোক।
- শবরপা ছিলেন চর্যাপদের প্রথম টিকাকার লুইপা’র গুরু।
- শবরপা নাগার্জুনের শিষ্য ছিলেন।
- চর্যাপদের ২৮ ও ৫০ নম্বর পদ তাঁর রচনাশেষ।

- চর্যাপদের আদি কবি তথা বাংলা সাহিত্যের প্রথম কবি এবং চর্যাপদের প্রথম পদ রচয়িতা ছিলেন লুইপা।
- ওয়ারেন হেস্টিংস এর অনুরোধে নাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড বাংলা ব্যাকরণের বই লিখার পর ছাপার যন্ত্র বা বাংলা মুদ্রণ হরফ না থাকায় হেস্টিংস তাঁর অধীনস্ত কর্মচারী চার্লস উইলকিন্সকে হরফ তৈরির নির্দেশ দেন ।

- উইলকিন্স পরে পঞ্চানন কর্মকারের সহায়তায় বাংলা মুদ্রণ হরফ তৈরি করেন।

- ১৭৭৮ সালে তিনি হুগলিতে প্রথম বাংলা ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত করেন এবং নিজেই বাংলা অক্ষরের নকশা তৈরি করেন বলে তাঁকে বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক বলা হয় ।

- তবে উপমহাদেশের প্রথম ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয় (পর্তুগিজ ভাষার মুদ্রণযন্ত্র) ১৪৯৮ সালে।

- বাংলাদেশের প্রথম ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয় রংপুরে ১৮৪৭ সালে । এর নাম 'বার্ত্তাবহ যন্ত্র' । ছাপাখানাটি থেকে প্রকাশিত হতো রংপুরের প্রথম সাময়িকপত্র 'রঙ্গপুর বার্ত্তাবহ' । পত্রিকাটির প্রকাশক ছিলেন শুরুচরণ রায় । 
- ঢাকায় ১৮৬০ সালে ‘ঢাকা প্রেস’ নামে ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ছাপাখানা থেকে দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীল দর্পণ’ প্রকাশিত হয়।
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন ‘চর্যাপদ’ গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন।
- এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা। মহামহোপাধ্যায় সালে নেপালের হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে ‘চর্যাপদ' আবিষ্কার করেন।
- এতে প্রবাদ বাক্য আছে ৬টি ।

- যথা:
• অপণা মাংসে হরিণা বৈরী (৬ নং পদ- হরিণের মাংসই তার জন্য শত্রু),
• হাথে রে কাঙ্কাণ মা লোউ দাপণ (৩২ নং পদ- হাতের কাঁকন দেখার জন্য দর্পণ প্রয়োজন হয় না),
• হাড়ীত ভাত নাহি নিতি আবেসী (৩৩ নং পদ- হাঁড়িতে ভাত নেই, অথচ প্রতিদিন প্রেমিকরা এসে ভীড় করে),
• দুহিল দুধু কি বেন্টে যামায় (৩৩ নং পদ- দোহন করা দুধ কি বাটে প্রবেশ করানো যায়),
• বর সুণ গোহালী কিমো দু বলন্দে (৩৯ নং পদ- দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভাল) ও
• অণ চাহন্তে আণ বিণঠা (৪৪ নং পদ - অন্য চাহিতে, অন্য বিনষ্ট)।
প্রাচীন বাংলা ভাষার চর্যাপদের মোট ৫০ টি পদের ২৩ জন কবির নাম পাওয়া যায়। চর্যাপদে আরও একজন পদকর্তার নাম আছে, কিন্তু তার পদটি নেই। সেটি ধরলে চর্যার পদ সংখ্যা ৫১ এবং কবি ২৪ জন। তবে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্পাদিত চর্যাপদ বিষয়ক গ্রন্থ 'Buddhist Mystic Songs' গ্রন্থে ২৩ জন কবির নাম আছে। আর সুকুমার সেনের 'বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস' গ্রন্থে ২৪ জন কবির কথা বলা হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেনঃ
» কাহ্নপা - ১৩টি
» ধর্মপা - ১টি
» ঢেণ্ডণপা - ১টি
» ডোম্বিপা - ১টি
» জয়নন্দীপা - ১টি
» কঙ্কণপা - ১টি
» কম্বলাম্বরপ - ১টি
» তাড়কপা - ১টি
» তন্ত্রীপা - ১টি
» বীণাপা - ১টি
» বুরুপা - ১টি
» কুক্কুরীপা - ৩টি
» মহীধরপা - ১টি
» শবরপা - ২টি
» শান্তিপা - ২টি
» আর্যদেবপা ১টি
» ভুসুকুপা - ৮টি
» ভাদেপা - ১টি
» লুইপা- ২ টি
» দারিকাপা - ১টি
» শরহপা - ৪টি
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন ‘চর্যাপদ গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন।
- এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে ‘চর্যাপদ’ আবিষ্কার করেন।
- তাঁর সম্পাদনায় ১৯১৬ সালে কলকাতার ‘বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ’ থেকে ‘চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়'’, ‘ডাকার্ণব’, ‘সরহপাদের দোহা’ ও ‘কৃষ্ণপাদের দোহা’ গ্রন্থের সম্মিলনে ‘হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে প্রকাশিত হয়।
- চর্যাপদ তিব্বতি ভাষায় অনুবাদ করেছিলেন কীর্তিচন্দ্র।
- ১৯৩৮ সালে প্রবোধচন্দ্র বাগচী তিব্বতি ভাষায় অনূদিত চর্যাপদ আবিষ্কার করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালে প্রকাশ করেন।

উল্লেখ্য, চর্যাপদের পদগুলো টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন মুনিদত্ত।

চর্যাপদের পদসংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন।

● চর্যাপদের পদকর্তা: লুইপা, কাহ্নপা, আর্যদেবপা, কঙ্কণপা, কম্বলাম্বরপা, কুক্কুরীপা, গুণ্ডরীপা, চাটিলপা, জয়নন্দীপা, ঢেগুণপা, ডোম্বীপা, তান্তীপা, তাড়কপা, দারিকপা, ধর্ম্মপা, বিরূপা, বীণাপা, ভাদেপা, ভুসুকুপা, মহীণ্ডাপা, লাড়িডোম্বীপা, শবরপা, শান্তিপা, সরহপা।
- চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের আদি যুগের একমাত্র লিখিত নিদর্শন।
- ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগার থেকে এটি আবিষ্কার করেন।
- চর্যাপদের চর্যাগুলো রচনা করেন বৌদ্ধ সহজিয়াগণ।
- চর্যাপদের ভাষায় ৫টি ভাষার মিশ্রণ পরিলক্ষিত হয়ঃ বাংলা, হিন্দি, মৈথিলী, অসমীয়া ও উড়িয়া
- চর্যাপদের ভাষা বাংলা ভাষার অদ্যাবধি আবিষ্কৃত আদিতম রূপ।
- চর্যাপদে বৌদ্ধধর্মের কথা বলা হয়েছে।
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ তার বইয়ে চর্যাপদের ভাষাকে বঙ্গকামরূপী নামে আখ্যা দেন।
- সাধারণত, চর্যাপদ এর ভাষাকে বলা হয় সন্ধ্যাভাষা বা আলো-আধাঁরী ভাষা। চর্যাপদ মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।

- সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ-সংকলিত ও সম্পাদিত নতুন চর্যাপদে নবসংগৃহীত ৩৩৫টি পদ সংকলিত হয়েছে।
- এছাড়া পরিশিষ্ট অংশে রাহুল সাংকৃত্যায়ন-সংগৃহীত বিশটি চর্যাপদ, শশিভূষণ দাশগুপ্ত-সংগৃহীত একুশটি চর্যাপদ ও জগন্নাথ উপাধ্যায়-সংগৃহীত সাঁইত্রিশটি চর্যাপদ সংকলিত হয়েছে।
- সেই হিসাবে এ-গ্রন্থে সংকলিত নতুন চর্যাপদের মোট সংখ্যা ৪১৩টি

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ ৯৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত৷
- মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্'র মতে এই যুগের সময়সীমা ৬৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।
- চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ/কবিতা সংকলন/ গানের সংকলন।
- এটি বাংলা সাহিত্যের আদি যুগের একমাত্র লিখিত নিদর্শন।
- ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজ দরবার গ্রন্থাগার থেকে এটি আবিষ্কার করেন।
- চর্যাপদের চর্যাগুলো রচনা করেন বৌদ্ধ সহজিয়াগণ। চর্যাপদে বৌদ্ধধর্মের কথা বলা হয়েছে।
- চর্যাপদ তিব্বতি ভাষায় অনুবাদ করেন কীর্তিচন্দ্র।
- ১৯৩৮ সালে প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যাপদের তিব্বতি ভাষার অনুবাদ আবিষ্কার করেন।
- সংস্কৃত ভাষায় মুনিদত্ত চর্যাপদের ব্যাখ্যা করেন। তিনি ১১নং পদের ব্যাখ্যা করেননি।
- সুকুমার সেনের 'বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস' (প্রথম খণ্ড) গ্রন্থে চর্যাপদের ২৪ জন পদকর্তার নাম পাওয়া যায়।
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সম্পাদিত 'Buddhist Mystic Songs' গ্রন্থে চর্যাপদের ২৩ জন কবির নাম উল্লেখ আছে।
- সুকুমার সেন মনে করেন যে, চর্যাপদের পদসংখ্যা - ৫১টি; তবে তিনি তার 'চর্যাগীতি পদাবলী' গ্রন্থে ৫০টি পদের উল্লেখ করেছেন। আলোচনা অংশে তার বক্তব্য মুনিদত্ত ৫০টি ব্যাখ্যা করেছিলেন।
- আবার ড. শহীদুল্লাহ চর্যাপদের পদ সংখ্যা ৫০টি বলে মনে করেন।
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন ‘চর্যাপদ’ গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন।
- এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা। মহামহোপাধ্যায় সালে নেপালের হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে ‘চর্যাপদ' আবিষ্কার করেন।
- এতে প্রবাদ বাক্য আছে ৬টি ।

- যথা:
• অপণা মাংসে হরিণা বৈরী (৬ নং পদ- হরিণের মাংসই তার জন্য শত্রু),
• হাথে রে কাঙ্কাণ মা লোউ দাপণ (৩২ নং পদ- হাতের কাঁকন দেখার জন্য দর্পণ প্রয়োজন হয় না),
হাড়ীত ভাত নাহি নিতি আবেসী (৩৩ নং পদ- হাঁড়িতে ভাত নেই, অথচ প্রতিদিন প্রেমিকরা এসে ভীড় করে),
• দুহিল দুধু কি বেন্টে যামায় (৩৩ নং পদ- দোহন করা দুধ কি বাটে প্রবেশ করানো যায়),
• বর সুণ গোহালী কিমো দু বলন্দে (৩৯ নং পদ- দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভাল) ও
• অণ চাহন্তে আণ বিণঠা (৪৪) নং পদ- অন্য চাহিতে, অন্য বিনষ্ট)।

নব চর্যাপদ
নব চর্যাপদ হলো চর্যাপদের অনুরূপ সাহিত্য। এর রচনাকাল ১৩-১৬ শতক। ড. অমিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৮৮ সালে কলকাতা হতে নব চর্যাপদ প্রকাশ করেন। ১৯৬০ সালে ড. শশীভূষণ দাস নেপাল হতে এটি আবিষ্কার করেন। নব চর্যাপদের পদসংখ্যা ২৫০টি কিন্তু প্রকাশিত হয় ৯৮টি পদ। 

নতুন চর্যাপদ
ঢাবি’র বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ মুহম্মদ শাহেদ ২০০৮ সালে নেপাল হতে নতুন চর্যাপদ আবিষ্কার করেন। এটি ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়


চর্যাপদ নিয়ে যারা গবেষনা করেন:
- চর্যাপদের আবিষ্কারক ও সম্পাদনা - ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৯০৭ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা নিয়ে প্রথম আলোচনা - বিজয়চন্দ্র মজুমদার (১৯২০ সাল)
- চর্যাপদের অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ - ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত (১৯৪৬ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা বাংলাঃ এটা নিয়ে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও প্রমান উপস্থাপন - ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (১৯২৬ সাল)
- চর্যাপদের ধর্মতত্ত্ব নিয়ে প্রথম আলোচনা - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯২৭ সাল)
- চর্যাপদের সঠিক পাঠ নির্ণয় - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৪২ সাল)

কিছু আদি/প্রধান/শ্রেষ্ঠ/প্রথম, মনে রাখবেন

» আদি মঙ্গলকাব্য হল মনসামঙ্গল যার অপর নাম পদ্মপুরাণ।
» মঙ্গলকাব্য / মনসামঙ্গল এর আদি কবি - কানা হরিদত্ত।
» মনসামঙ্গল কাব্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি - বিজয়গুপ্ত।
» ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি - ময়ূরভট্ট।
» ধর্মমঙ্গল কাব্যের প্রণেতা - রুপরাম চক্রবর্তী।
» ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার শ্রেষ্ঠ কবি - ঘনরাম চক্রবর্তী।
» চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা - মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
» চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি - মানিক দত্ত।
» চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান/শ্রেষ্ঠ কবি - মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
» অন্নদামঙ্গল ধারার প্রধান কবি - ভারতচন্দ্র রায়গুণাধর।
» কালিকামঙ্গল কাব্যের আদি কবি - কবি কঙ্ক।
» শিবমঙ্গল কাব্যের প্রথম কবি রামকৃষ্ণ রায়।
» কবিগানের প্রথম কবি - গুঁজলা পুট (গুঁই)।
» বাংলা টপ্পাগানের জনক - নিধু বাবু বা রামনীধি গুপ্ত।
» নাথ সাহিত্যের আদি/প্রধান কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ।
» মার্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ।
» মর্সিয়া সাহিত্যের প্রথম কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ।
» পুথি সাহিত্যের প্রথম স্বার্থক কবি - ফকির গরীবুল্লাহ।
» দোভাষী পুঁথি সাহিত্যের প্রথম ও স্বার্থক কবি - ফকির গরীবুল্লাহ।


চর্যাপদ নিয়ে যারা গবেষনা করেন:
- চর্যাপদের আবিষ্কারক ও সম্পাদনা - ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৯০৭ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা নিয়ে প্রথম আলোচনা - বিজয়চন্দ্র মজুমদার (১৯২০ সাল)
- চর্যাপদের অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ - ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত (১৯৪৬ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা বাংলাঃ এটা নিয়ে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও প্রমান উপস্থাপন - ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (১৯২৬ সাল)
- চর্যাপদের ধর্মতত্ত্ব নিয়ে প্রথম আলোচনা - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯২৭ সাল)
- চর্যাপদের সঠিক পাঠ নির্ণয় - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৪২ সাল)

চর্যাপদ নিয়ে যারা গবেষনা করেন:
- চর্যাপদের আবিষ্কারক ও সম্পাদনা - ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৯০৭ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা নিয়ে প্রথম আলোচনা - বিজয়চন্দ্র মজুমদার (১৯২০ সাল)
- চর্যাপদের অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ - ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত (১৯৪৬ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা বাংলাঃ এটা নিয়ে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও প্রমান উপস্থাপন - ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (১৯২৬ সাল)
- চর্যাপদের ধর্মতত্ত্ব নিয়ে প্রথম আলোচনা - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯২৭ সাল)
- চর্যাপদের সঠিক পাঠ নির্ণয় - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৪২ সাল)

চর্যাপদ নিয়ে যারা গবেষনা করেন:
- চর্যাপদের আবিষ্কারক ও সম্পাদনা - ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৯০৭ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা নিয়ে প্রথম আলোচনা - বিজয়চন্দ্র মজুমদার (১৯২০ সাল)
- চর্যাপদের অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ - ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত (১৯৪৬ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা বাংলাঃ এটা নিয়ে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও প্রমান উপস্থাপন - ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (১৯২৬ সাল)
- চর্যাপদের ধর্মতত্ত্ব নিয়ে প্রথম আলোচনা - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯২৭ সাল)
- চর্যাপদের সঠিক পাঠ নির্ণয় - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৪২ সাল)

চর্যাপদ নিয়ে যারা গবেষনা করেন:
- চর্যাপদের আবিষ্কারক ও সম্পাদনা - ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৯০৭ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা নিয়ে প্রথম আলোচনা - বিজয়চন্দ্র মজুমদার (১৯২০ সাল)
- চর্যাপদের অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ - ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত (১৯৪৬ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা বাংলাঃ এটা নিয়ে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও প্রমান উপস্থাপন - ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (১৯২৬ সাল)
- চর্যাপদের ধর্মতত্ত্ব নিয়ে প্রথম আলোচনা - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯২৭ সাল)
- চর্যাপদের সঠিক পাঠ নির্ণয় - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৪২ সাল)

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
চর্যাপদ নিয়ে যারা গবেষনা করেন:
- চর্যাপদের আবিষ্কারক ও সম্পাদনা - ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৯০৭ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা নিয়ে প্রথম আলোচনা - বিজয়চন্দ্র মজুমদার (১৯২০ সাল)
- চর্যাপদের অন্তর্নিহিত তত্ত্বের ব্যাখ্যা প্রকাশ - ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত (১৯৪৬ সাল)
- চর্যাপদের ভাষা বাংলাঃ এটা নিয়ে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও প্রমান উপস্থাপন - ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (১৯২৬ সাল)
- চর্যাপদের ধর্মতত্ত্ব নিয়ে প্রথম আলোচনা - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯২৭ সাল)
- চর্যাপদের সঠিক পাঠ নির্ণয় - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৪২ সাল)

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0