|
|
- বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতি ১৯১১ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনটি গঠিত হয়েছিল বাংলার উদীয়মান মুসলিম লেখকদের সাহিত্য চর্চার একটি কেন্দ্র হিসেবে। এটি মূলত বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের (১৮৯৩) আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিষ্ঠা পায়। - প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী, মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্, মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী এবং মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক। সমিতির সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
- সমিতির প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বাংলা ভাষায় মুসলিম সাহিত্যচর্চাকে উৎসাহিত করা, ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক গ্রন্থ অনুবাদ করা, প্রাচীন সাহিত্য সংরক্ষণ করা এবং হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে সাহিত্যিক সম্প্রীতি স্থাপন করা।
এই সাহিত্য আন্দোলনের অগ্রগতিকে ছড়িয়ে দিতে সমিতি দুটি মুখপত্র প্রকাশ করে: - ১. বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা – বৈশাখ ১৩২৫ / এপ্রিল ১৯১৮ - ২. সাহিত্যিক – অগ্রহায়ণ ১৩৩৩ / ডিসেম্বর ১৯২৬.
উল্লেখ্য - 'ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ' সংগঠনের মুখপত্র ছিল 'শিখা' পত্রিকা।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা ভাষায় প্রথম প্রকাশিত দৈনিক সংবাদপত্র ''সংবাদ প্রভাকর''। - পত্রিকাটি সাপ্তাহিকরূপে প্রথম আত্মপ্রকাশ করে ১৮৩১ সালে। ১৮৩৯ সালে এটি পরিণত হয় দৈনিক পত্রিকায়। - এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত। - তাঁর কবিতায় মধ্যযুগ এবং আধুনিক যুগ উভয়ের লক্ষণ প্রকাশ পায় , তাই তাকে যুগসন্ধিক্ষণের কবি বলা হয়।
|
|
| |
|
|
|
• ইয়ং বেঙ্গল গোষ্ঠীর মুখপত্র ছিল 'জ্ঞানান্বেষণ' পত্রিকা। ১৮৩১ সালে দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় প্রথম প্রকাশিত হয়। • 'তত্ত্ববোধিনী' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত। এটি ব্রাহ্ম সমাজের মুখপত্র ছিল। • সবুজপত্র পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন প্রমথ চৌধুরী। • 'মাসিক সওগাত' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন। • তত্ত্বকৌমুদী পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন শিবনাথ শাস্ত্রী।
|
|
| |
|
|
|
- আবদুল গাফফার চৌধুরী ছিলেন একজন বাংলাদেশী গ্রন্থকার, কলাম লেখক। তিনি ভাষা আন্দোলনের স্মরণীয় গান আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো-এর রচয়িতা। - তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকারের মাধ্যমে নিবন্ধিত স্বাধীন বাংলার প্রথম পত্রিকা সাপ্তাহিক জয়বাংলার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক ছিলেন। - তিনি তাঁর কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৬৭ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৮৩ সালে একুশে পদক ও ২০০৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন। - তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৮ সালে বিএ অনার্স পাস করেন। - ১৯৪৭ সালে তিনি কংগ্রেস নেতা দুর্গামোহন সেন সম্পাদিত 'কংগ্রেস হিতৈষী' পত্রিকায় কাজ শুরু করেন। - ১৯৪৯ সালে সওগাত পত্রিকায় তাঁর প্রথম গল্প ছাপা হয়। - আব্দুল গাফফার চৌধুরী ২০২২ সালের ১৯ মে মাসে লণ্ডনের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। - তাঁর মরদেহ দেশে আনা হয় ২১ মে এবং কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে তাঁকে 'গার্ড অব অনার' প্রদান করা হয়। পরে ঢাকার মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে স্ত্রীর পাশে তাঁকে কবর দেওয়া হয়।
|
|
| |
|
|
|
- আবদুল গাফফার চৌধুরী ছিলেন একজন বাংলাদেশী গ্রন্থকার, কলাম লেখক। তিনি ভাষা আন্দোলনের স্মরণীয় গান আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো-এর রচয়িতা। - তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকারের মাধ্যমে নিবন্ধিত স্বাধীন বাংলার প্রথম পত্রিকা সাপ্তাহিক জয়বাংলার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক ছিলেন। - তিনি তাঁর কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৬৭ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৮৩ সালে একুশে পদক ও ২০০৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন। - তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৮ সালে বিএ অনার্স পাস করেন। - ১৯৪৭ সালে তিনি কংগ্রেস নেতা দুর্গামোহন সেন সম্পাদিত 'কংগ্রেস হিতৈষী' পত্রিকায় কাজ শুরু করেন। - ১৯৪৯ সালে সওগাত পত্রিকায় তাঁর প্রথম গল্প ছাপা হয়। - আব্দুল গাফফার চৌধুরী ২০২২ সালের ১৯ মে মাসে লণ্ডনের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। - তাঁর মরদেহ দেশে আনা হয় ২১ মে এবং কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে তাঁকে 'গার্ড অব অনার' প্রদান করা হয়। পরে ঢাকার মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে স্ত্রীর পাশে তাঁকে কবর দেওয়া হয়।
|
|
| |
|
|
|
- সাধনা জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের তরুণ-বংশধরদের সম্পাদিত চতুর্থ পত্রিকা। - এর পূর্বে অন্যান্য পত্রিকাসমূহ হলো- তত্ত্ববোধিনী, ভারতী এবং বালক। - সাধনা প্রথম প্রকাশিত হয় ১২৯৮ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে (ডিসেম্বর, ১৮৯১) এবং পরবর্তী চার বছর পত্রিকাটির প্রকাশনা অব্যাহত ছিল। - প্রথম তিন বছরের সংখ্যাগুলিতে সম্পাদক হিসেবে দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরএর তৃতীয় পুত্র সুধীন্দ্রনাথের (১৮৬৯-১৯২৯) নাম ছাপা হলেও প্রকৃতপক্ষে পত্রিকা প্রকাশের ক্ষেত্রে মূল চালিকাশক্তি ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১)। - প্রকাশের চতুর্থ বছরে রবীন্দ্রনাথ এর সম্পাদকের দায়িত্ব লাভ করেন। - একবছর পর (কার্তিক, ১৩০২ বঙ্গাব্দ) পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়।
কিছু গুরুত্তপুর্ণ পত্রিকা/সাময়িকী: - সংবাদ ভাস্কর : ১৮৪৮ : ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত - মাসিক পত্রিকা : ১৮৫৪ : প্যারীচাঁদও রাধাঅনা শিকদার - সাপ্তাহিক বার্তাবহ : ১৮৫৬ : রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায় - সোমপ্রকাশ : ১৮৫৮ : রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায় - ঢাকা প্রকাশ : ১৮৬১ : কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার - বঙ্গদর্শন : ১৮৭২ : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় - শুভবাসিনী : ১৮৭০ : কালী প্রসন্ন ঘোষ - বান্ধব : ১৮৭৪ : কালী প্রসন্ন ঘোষ - ভারতী : ১৮৭৭ : দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর - সাহিত্য : ১৮৯০ : সুরেশচন্দ্র সমাজপতি - সাধনা : ১৮৯১ : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - গুলিস্তা : ১৮৯৫ : এম. ওয়াজেদ আলী - পূর্ণিমা : ১৮৯৫ : বিহারীলাল চক্রবর্তী - প্রবাসী : ১৯০১ : রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়
|
|
| |
|
|
|
- শনিবারের চিঠি বাংলাভাষার অন্যতম বিখ্যাত সাহিত্য-সাময়িকী, যা বিংশ শতকের প্রথমার্ধে ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রবর্তিত হয়েছিল। - এটি ছিল একটি সাপ্তাহিক কাগজ এবং এর মূল স্বত্বাধিকারী ছিলেন অশোক চট্টোপাধ্যায় যোগানন্দ দাস এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। - প্রথম প্রকাশিত হয় - ১৯২৪ সালে। - পত্রিকাটি ১৯৩০ - ৪০ এর দশকে কলকাতা কেন্দ্রিক বাংলা সাহিত্যের জগতে বেশ আলোড়ন তুলেছিলো। এই পত্রিকার সঙ্গে কল্লোল গোষ্ঠীর দ্বন্দ ছিলো আক্রমণাত্মক; তবে তৎকালীন সাহিত্যকে বিশেষভাবে পত্রিকাটি অনুপ্রাণিত করেছিল। - তবে আদ্যোপান্ত শনিবারের চিঠি'র প্রাণপুরুষ ছিলেন কবি-সাহিত্যিক সজনীকান্ত দাস। - শনিবারের চিঠির প্রায় সব রচনা বেনামে প্রকাশিত হয়েছে। - লেখকদের মধ্যে উলেখযোগ্য ছিলেন, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর,মোহিতলাল মজুমদার, সজনীকান্ত দাস, যোগানন্দ দাস, নীরদচন্দ্র চৌধুরী প্রমুখ, সুনীতিকুমার চট্টপাধ্যায়, অশোক চট্টপাধ্যায়, সুবিমল রায়।
|
|
| |
|
|
|
মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকঃ - মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (১৮৬০-১৯৩৩) কবি, সাংবাদিক। - তিনি পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার শান্তিপুরের বাউইগাছি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। - মোজাম্মেল হক কলকাতা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক সময় পত্রিকায় প্রথম সাংবাদিকতার কাজ শুরু করেন; পরে শান্তিপুর রামনগর ভার্নাকুলার স্কুলে দ্বিতীয় শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
- মোজাম্মেল হক লহরী (১৮৯৯), মোসলেম ভারত (১৯২০) ও শান্তিপুর মাসিক সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন।
- তিনি ত্রিশ বছর নদীয়া জেলা বোর্ডের শিক্ষা কমিটির সদস্য, বিশ বছর অবৈতনিক ম্যাজিস্ট্রেট ও কিছুকাল বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির (১৯১১) সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। - মুসলিম সমাজের কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস, গোঁড়ামি, পশ্চাৎপদতা ও আত্মবিস্মৃতির বিরুদ্ধে তিনি লেখনী ধারণ ও সংগঠনের মাধ্যমে বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেন।
• তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাবলি: - কাব্য কুসুমাঞ্জলি (১৮৮১), - অপূর্বদর্শন (১৮৮৫), - প্রেমহার (১৮৯৮), - হজরত মহাম্মদ (১৯০৩), - জাতীয় ফোয়ারা (১৯১২), - ইসলাম সঙ্গীত (১৯২৩);
• গদ্য রচনা- - মহর্ষি-মনসুর (১৮৯৬), - ফেরদৌসী-চরিত (১৮৯৮), - শাহনামা (১৯০৯), - তাপসকাহিনী (১৯১৪, ২য় সং), - খাজা ময়ীনউদ্দীন চিশতী (১৯১৮), - হাতেমতাই (১৯১৯), - টিপু সুলতান (১৯৩১);
• উপন্যাস- - জোহরা (১৯১৭), - দরাফ খান গাজী (১৯১৯) ইত্যাদি।
- তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ কর্তৃক ‘কাব্যকণ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত হন। - ১৯৩৩ সালের ৩০ নভেম্বর শান্তিপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।
|
|
| |
|
|
|
মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকঃ - মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (১৮৬০-১৯৩৩) কবি, সাংবাদিক। - তিনি পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার শান্তিপুরের বাউইগাছি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। - মোজাম্মেল হক কলকাতা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক সময় পত্রিকায় প্রথম সাংবাদিকতার কাজ শুরু করেন; পরে শান্তিপুর রামনগর ভার্নাকুলার স্কুলে দ্বিতীয় শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
- মোজাম্মেল হক লহরী (১৮৯৯), মোসলেম ভারত (১৯২০) ও শান্তিপুর মাসিক সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন।
- তিনি ত্রিশ বছর নদীয়া জেলা বোর্ডের শিক্ষা কমিটির সদস্য, বিশ বছর অবৈতনিক ম্যাজিস্ট্রেট ও কিছুকাল বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির (১৯১১) সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। - মুসলিম সমাজের কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস, গোঁড়ামি, পশ্চাৎপদতা ও আত্মবিস্মৃতির বিরুদ্ধে তিনি লেখনী ধারণ ও সংগঠনের মাধ্যমে বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেন।
• তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাবলি: - কাব্য কুসুমাঞ্জলি (১৮৮১), - অপূর্বদর্শন (১৮৮৫), - প্রেমহার (১৮৯৮), - হজরত মহাম্মদ (১৯০৩), - জাতীয় ফোয়ারা (১৯১২), - ইসলাম সঙ্গীত (১৯২৩);
• গদ্য রচনা- - মহর্ষি-মনসুর (১৮৯৬), - ফেরদৌসী-চরিত (১৮৯৮), - শাহনামা (১৯০৯), - তাপসকাহিনী (১৯১৪, ২য় সং), - খাজা ময়ীনউদ্দীন চিশতী (১৯১৮), - হাতেমতাই (১৯১৯), - টিপু সুলতান (১৯৩১);
• উপন্যাস- - জোহরা (১৯১৭), - দরাফ খান গাজী (১৯১৯) ইত্যাদি।
- তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ কর্তৃক ‘কাব্যকণ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত হন। - ১৯৩৩ সালের ৩০ নভেম্বর শান্তিপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- 'সমকাল' (১৯৫৭) পত্রিকাটি সম্পাদনা করেন সিকান্দর আবু জাফর । • কিছু গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকার সম্পাদক:
- সাপ্তাহিক ‘বেগম ’ পত্রিকার সম্পাদক : নুরজাহান বেগম । প্রকাশ ১৯৪৭।
- ঢাকা থেকে প্রকাশিত পত্রিকা : শিখা, ক্রান্তি, প্রগতি, লোকায়ত
- কাজী নজরুলের পত্রিকা : ধূমকেতু , লাঙ্গল , নবযুগ।
- সওগাত পত্রিকার সম্পাদক : মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন।
- বঙ্গদর্শন পত্রিকার সম্পাদক : বঙ্কিম ( ১৮৭২)।
- তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার সম্পাদক : অক্ষয়কুমার দত্ত( ১৮৪৩)।
|
|
| |
|
|
|
'শেষের কবিতা' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কাব্যধর্মী উপন্যাস । এ উপন্যাসটি ১৯২৮ সালে প্রবাসী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । উপন্যাসের উল্লেখযোগ্য চরিত্রঃ অমিত , লাবণ্য , কেতকী ইত্যাদি ।
|
|
| |
|
|
|
- কাজী ইমদাদুল হক ৪ নভেম্বর, ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দে খুলনার গদাইপুর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তিনি বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সমিতির স্থপতি ছিলেন।
- ১৯২০ সালের মে মাসে ইমদাদুল হকের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় শিক্ষাবিষয়ক মাসিক পত্রিকা 'শিক্ষক'।
- অত্যন্ত নিষ্ঠা ও সততার সহিত শিক্ষা বিভাগের দায়িত্ব পালন করায় সরকার তাকে ‘খান সাহেব’ (১৯১৯) এবং ‘খান বাহাদুর’ (১৯২৬) উপাধিতে ভূষিত করেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হচ্ছেঃ - আঁখিজল, - নবীকাহিনী, - কামারের কাণ্ড, - আলহামরা প্রভৃতি।
|
|
| |
|
|
|
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ ছিলেন একাধারে বহুভাষাবিদ, পণ্ডিত, সাহিত্যিক, ধর্মবেত্তা ও শিক্ষাবিদ। বাংলা সাহিত্য সম্পর্কিত গবেষণার জন্য তাঁর নাম এদেশের সাহিত্যের ইতিহাসে অত্যুজ্জ্বল হয়ে আছে। সে জন্য তাঁকে 'জ্ঞানতাপস' অভিধায় অভিহিত করা হয়। - পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর রাষ্ট্রভাষা বিতর্ক শুরু হলে তিনি বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার পক্ষে জোরালো মত দেন। মধ্যজীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি ভাষাতত্ত্বচর্চা বাদ দিয়ে ইসলাম চর্চা ও তা প্রসারে আত্মনিয়োগ করেছিলেন। - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ ১০ জুলাই, ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আকিকাকৃত নাম মুহম্মদ ইব্রাহিম। পরবর্তীতে তাঁর মা হুরুন্নেসা সে নাম পরিবর্তন করে রাখেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্। - তিনি 'আঙুর' (১৯২০- শিশু পত্রিকা), 'দি পিস' (১৯২৩- ইংরেজি মাসিক পত্রিকা), 'বঙ্গভূমিক' (১৯৩৭- মাসিক সাহিত্য পত্রিকা), 'তকবীর' (১৯৪৭- পাক্ষিক পত্রিকা) পত্রিকা সম্পাদনা করতেন এবং 'আল এসলাম' (১৯১৫) পত্রিকার সহসম্পাদক ছিলেন। - তিনি মোট ২৬টি ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর গবেষণামূলক গ্রন্থগুলোঃ 'বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' (১৯৬৫), Buddhist Mystic Songs (১৯৬০): (এটি 'চর্যাপদ' বিষয়ক গবেষণা গ্রন্থ)। 'সিদ্ধা কানুপার গীত ও দোহা' (১৯২৬), 'ভাষা ও সাহিত্য' (১৯৩১), 'বাংলা সাহিত্যের কথা' (১ম খণ্ড- ১৯৫৩, ২য় খণ্ড- ১৯৬৫), 'বাংলা ব্যাকরণ' (১৯৫৮), 'বৌদ্ধ মর্মবাদীর গান' (১৯৬০), 'বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত' (১৯৬৫)।
|
|
| |
|
|
|
- বিজলী ১৯২০ সালে প্রথম প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকার নাম। - এটি একটি চলচ্চিত্র বিষয়ক পত্রিকা ছিলো, যার উদ্যোক্তা নলিনীকান্ত সরকার, বারীন্দ্রকুমার ঘোষ, শচ্চিদানন্দ সেনগুপ্ত, অরুণ সিংহ এবং দীনেশ রঞ্জন দাস। - এর সম্পাদকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলো নলিনীকান্ত সরকার, প্রবোধকুমার সান্যাল প্রমুখ। - এই পত্রিকায় ১৯২২ সালের ৬ জানুয়ারি, ২২ পৌষ ১৩২৮ বঙ্গাব্দ শুক্রবারে প্রথম কাজী নজরুল ইসলামের "বিদ্রোহী" কবিতা প্রকাশিত হয়। - সে সময় পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলো নলিনীকান্ত সরকার। - ঐদিন বিজলী পত্রিকা দুই বার ছাপতে হয়েছিল, যার সংখ্যা ছিলো ২৯ হাজার। - মুজাফফর আহমদের কাছ থেকে জানা যায়, সেদিন কমপক্ষে দুই লাখ মানুষ বিদ্রোহী পড়েছিল। - প্রথম প্রকাশ নিয়ে মতভেদ আছে, প্রাণতোষ চট্টোপাধ্যায়ের বলেন,বিদ্রোহী কবিতা প্রথমে মোসলেম ভারত-এ প্রকাশিত হয়। পরে সাপ্তাহিক বিজলী পত্রিকা প্রকাশ করে। - নজরুল সম্পাদিত 'ধূমকেতু' পত্রিকায় 'বিদ্রোহী' কবিতাটি পরে ১ম বর্ষ, ১ম সংখ্যা, ২৬ শে শ্রাবণ, শুক্রবার, ১৩২৯, ১১ আগস্ট, ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়। সেখানে 'ধূমকেতু' পত্রিকার পৃষ্ঠা-৯-তে উল্লেখ করা।
|
|
| |
|
|
|
- ১৮০০ সালে উইলিয়াম কেরী জোশুয়া মার্সম্যানের সহযোগিতায় শ্রীরামপুর মিশনে মুদ্রণ যন্ত্র স্থাপন করেন। - রংপুরে বাংলাদেশের প্রথম ছাপাখানা ‘বার্তাবহ যন্ত্র’ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৪৭-১৮৪৮ সালে। - সর্বপ্রথম একজন ইংরেজ আলেকজান্ডার ফারবেখ ঢাকায় ছাপাখনা স্থাপন করেন যার নাম ছিল ‘ঢাকা প্রেস’। এখান থেকে ‘ঢাকা নিউজ’ নামে সংবাদপত্র প্রকাশিত হত।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকপত্র দিকদর্শন ১৮১৮ সালে প্রকাশিত হয়। - সম্পাদক>জন ক্লার্ক মার্শম্যান। - দিকদর্শনের মোট ২৬টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়। ১৮২১ সালের পরে এটি বন্ধ হয়ে যায়। - দিকদর্শন প্রকাশিত হওয়ার একমাস পর (২৩ মে, ১৮১৮) জন ক্লার্ক মার্শম্যানের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় সমাচার দর্পণ সাময়িকী।
|
|
| |
|
|
|
সংবাদ প্রভাকরঃ - এটি ছিল ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি দৈনিক বাংলা সংবাদপত্র। - ১৮৩১ সালে একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র হিসেবে এটি চালু হয় এবং আট বছর পর ১৮৩৯ সালে এটি একটি দৈনিক সংবাদপত্রে রূপান্তরিত হয়। - এটিই বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র।
|
|
| |
|
|
|
∎হাসান হাফিজুর রহমান:
# হাসান হাফিজুর রহমান সাপ্তাহিক 'বেগম' পত্রিকায় ১৯৫২ সালে তিনি তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। - এরপর তিনি একাধারে সওগাত (১৯৫৩), ইত্তেহাদ (১৯৫৫-৫৪) ও দৈনিক পাকিস্তান (১৯৬৫) এ সহকারী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং স্বাধীনতার পর দৈনিক বাংলায় সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি নিযুক্ত হন। - সাংবাদিকতার পাশাপাশি তিনি ১৯৫৭-১৯৬৪ সাল পর্যন্ত জগন্নাথ কলেজে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপক ছিলেন। - এছাড়াও তিনি ১৯৭৩ সালে মস্কোস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস কাউন্সিলর পদে দায়িত্ব পালন করেন।
# ১৯৪৬ সালে তিনি যখন স্কুলছাত্র তখন তার ছোট গল্প “অশ্রুভেজা পথ চলাতে” প্রকাশিত হয় সওগাত পত্রিকায়। এরদুবছর পর সোনার বাংলায় তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। - ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয় অবদান রাখেন। - একুশের চেতনার ওপর ভিত্তি করে তাঁর কবিতা অমর একুশে প্রকাশিত হয় ১৯৫২ সালেই। - এটিসহ আরোও কিছু লেখা একত্র করে ১৯৫৩ সালে তিনি তার প্রথম বই একুশে ফেব্রুয়ারী প্রকাশ করেন।
|
|
| |
|
|
|
• সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার নৈহাটি শহরের নিকটস্থ কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। • তিনি সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সহোদর। • তাঁরা দুজনই ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। • সঞ্জীবচন্দ্র বাংলা সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘ভ্রমর’ সম্পাদনা করেন। অতঃপর তিনি ‘বঙ্গদর্শন’- এর সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। • তিনি 'Bengal Ryots: Their Rights and Liabilities' (১৮৬৪) গ্রন্থ লিখে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন।
তাঁর রচিত প্রবন্ধঃ - যাত্রা, - বাল্যবিবাহ, - সৎকার, - বৈজিকতত্ত্ব, - বৃত্রসংহার।
- 'পালামৌ' তাঁর রচিত বিখ্যাত ভ্রমণ কাহিনী। তাঁর রচিত গল্পঃ - রামেশ্বরের অদৃষ্ট, - দামিনী।
তাঁর রচিত উপন্যাসঃ - কণ্ঠমালা, - জালপ্রতাপ চাঁদ, - মাধবীলতা ইত্যাদি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- আবুল মনসুর আহমদের জন্ম ১৮৯৮ সালে ময়মনসিংহ জেলার ধানিখোলা গ্রামে। আবুল মনসুর আহমদ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দৈনিক 'ইত্তেহাদ' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। - তিনি অনেকগুলো সাময়িক পত্রিকায় কাজ করেন, যেমনঃ সোলতান, মোহাম্মদী, দি মুসলমান, কৃষক, নবযুগ ও ইত্তেহাদ। - ১৯৪৯ সালে আবুল মনসুর আহমদ আওয়ামী মুসলিম লীগ দল প্রতিষ্ঠায় গুরুত্তপুর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যেখানে তিনি ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত আওয়ামী মুসলিম লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। - তিনি যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভার স্বাস্থ্যমন্ত্রী (১৯৫৪) ছিলেন। - ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল ২১ দফা। এই কর্মসূচির মুখ্য রচয়িতা ছিলেন আবুল মনসুর আহমদ। ∎ তার উপন্যাসগুলো হলোঃ - সত্যমিথ্যা (১৯৫৩), - হুযুর কেবলা (১৯৩৫) - বাংলাদেশের কালচার (১৯৬৬) - আসমানী পর্দা (১৯৬৪) - জীবনক্ষুধা (১৯৫৫), - আবে হায়াত (১৯৬৮)।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকপত্র দিকদর্শন ১৮১৮ সালে প্রকাশিত হয়। - সম্পাদক>জন ক্লার্ক মার্শম্যান। - দিকদর্শনের মোট ২৬টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়। ১৮২১ সালের পরে এটি বন্ধ হয়ে যায়। - দিকদর্শন প্রকাশিত হওয়ার একমাস পর (২৩ মে, ১৮১৮) জন ক্লার্ক মার্শম্যানের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় সমাচার দর্পণ সাময়িকী।
- বঙ্গদর্শন ১৮৭২ সালে প্রকাশিত ,সম্পাদক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় । - তত্ত্ববোধিনী ১৮৪৩ সালে প্রকাশিত , সম্পাদক অক্ষয়কুমার দত্ত । - সংবাদ প্রভাকর ১৮৩১ সালে প্রকাশিত , সম্পাদক ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ।
|
|
| |
|
|
|
- ১৯২২ সালের ১২ আগস্ট কাজী নজরুল ইসলাম 'ধূমকেতু ' পত্রিকা প্রকাশ করেন । - এই পত্রিকাটি সপ্তাহে দুইবার প্রকাশিত হত । - কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকা ধূমকেতু (১৯২২), দৈনিক নবযুগ (১৯২০), লাঙ্গল (১৯২৫) ।
|
|
| |
|
|
|
• ১৯২৩ সালে কলকাতা থেকে মাসিক 'কল্লোল' পত্রিকা প্রকাশিত হয় ।
• এ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন দীনেশরঞ্জন দাস ।
• পত্রিকাটি ১৯২৩ সাল থেকে ১৯৩০ সাল পর্যন্ত সচল ছিল।
• 'কল্লোল' পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত , শৈলজানন্দ মুখােপাধ্যায় , বুদ্ধদেব বসু , প্রেমেন্দ্র মিত্র , মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ ।
|
|
| |
|
|
|
-শেখ ওয়াজেদ আলি একজন প্রাবন্ধিক, গল্পলেখক ও ভ্রমণকাহিনী রচয়িতা। -তিনি ১৮৯০ সালের ৪ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার শণ্ঠীরামপুর মহকুমার বড় তাজপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে: প্রবন্ধ - জীবনের শিল্প (১৯৪১), - প্রাচ্য ও প্রতীচ্য (১৯৪৩), - ভবিষ্যতের বাঙালী (১৯৪৩), - আকবরের রাষ্ট্র সাধনা (১৯৪৯), - মুসলিম সংস্কৃতির আদর্শ;
তার রচিত ভ্রমণকাহিনী - পশ্চিম ভারত, মোটর যোগে রাঁচি সফর।
- এস ওয়াজেদ আলির প্রথম প্রবন্ধ ’অতীতের বোঝা’ ১৯১৯ সালে প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত সবুজপত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। - ১৯৩২ সালে গুলিস্তাঁ নামে একটি বাংলা মাসিক সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন।
|
|
| |
|
|
|
- আবদুল গাফফার চৌধুরী গ্রন্থকার, কলাম লেখক।
তাঁর সম্পাদনা: বাংলাদেশ কথা কয় (১৯৭২),
- পলাশী থেকে ধানমণ্ডি (২০০৭)-
তিনি "আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো" এর রচয়িতা। স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকারে মাধ্যমে নিবন্ধিত স্বাধীন বাংলার প্রথম পত্রিকা সাপ্তাহিক জয় বাংলার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক ছিলেন।
তার গ্রন্থতালিকা:
- চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান (১৯৬০),
- নাম না জানা ভোর (১৯৬২),
- নীল যমুনা (১৯৬৪),
- শেষ রজনীর চাঁদ (১৯৬৭),
- কৃষ্ণপক্ষ (১৯৫৯),
- সম্রাটের ছবি (১৯৫৯),
- সুন্দর হে সুন্দর (১৯৬০),
|
|
| |
|
|
|
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত সাহিত্য বিষয়ক নিয়মিত প্রকাশনা 'সাহিত্যিকী' ।
|
|
| |
|
|
|
- শনিবারের চিঠি বাংলাভাষার অন্যতম বিখ্যাত সাহিত্য সাময়িকী, যা বিংশ শতকের প্রথমার্ধে ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম প্রকাশিত হয়। - এটি ছিল একটি সাপ্তাহিক কাগজ এবং এর মূল স্বত্বাধিকারী ছিলেন অশোক। - চট্টোপাধ্যায় যোগানন্দ দাস এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
বঙ্গদর্শনঃ ১৮৭২ সালে বাংলা সাহিত্যের স্থপতি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮ - ১৮৯৪) খ্রি. প্রথম 'বঙ্গদর্শন ' পত্রিকাটি প্রকাশ করেন এবং তিনিই এ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক।
তত্ত্ববোধিনীঃ 'তত্ত্ববোধিনী' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত। এটি ব্রাহ্ম সমাজের মুখপত্র ছিল। এটি প্রথম প্রকাশি হয় ১৮৪৩ সালের ১৬ আগস্ট।
সংবাদ প্রভাকরঃ এটি ছিল ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি দৈনিক বাংলা সংবাদপত্র। ১৮৩১ সালে একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র হিসেবে এটি চালু হয় এবং আট বছর পর ১৮৩৯ সালে এটি একটি দৈনিক সংবাদপত্রে রূপান্তরিত হয়। এটিই বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সম্পাদিত সাহিত্য পত্রিকা 'কণ্ঠস্বর ' (১৯৬৫) প্রথম মাসিক ,পরবর্তীতে ত্রৈমাসিক হিসেবে প্রকাশিত হয় । তবে মাঝেমধ্যে এটি অনিয়মিতভাবে প্রকাশিত হয় । এটিতে তৎকালীন সময়ের মুক্তিপ্রয়াসী লেখকদের সমাদর করা হতো৷ আবদুল মান্নান সৈয়দ ,আখতারুজ্জামান, ইলিয়াস, আসাদ চৌধুরী , নির্মলেন্দু গুন, আবুল হাসান, মহাদেব সাহা, রফিক আজাদ প্রমুখ সাহিত্যিক নিয়মিত এ পত্রিকায় লিখতেন ।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|