Liberation War of Bangladesh (103 টি প্রশ্ন )
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল ,চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা ও নোয়াখালী জেলার মুহুরী নদীর পূর্বাংশের পুরো এলাকা ১ নম্বর সেক্টরের অন্তর্গত। হরিনাতে ছিলো এ সেক্টরের হেডকোয়ার্টার। । মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে এই সেক্টর থেকে মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অভিযান পরিচালনা করেছিল, বিশেষ করে চট্টগ্রামের কৌশলগত অবস্থান এবং বন্দর এলাকার কারণে এই সেক্টরের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পার্বত্য এলাকার প্রাকৃতিক সুরক্ষা ব্যবস্থা মুক্তিযোদ্ধাদের গেরিলা যুদ্ধে সাহায্য করেছিল এবং এই সেক্টর থেকেই ২৭ মার্চ ১৯৭১ তারিখে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয়েছিল।
১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী বিজয়ের পর এ. কে. ফজলুল হক পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। যুক্তফ্রন্ট, যা আওয়ামী লীগ এবং কৃষক শ্রমিক পার্টিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের জোট ছিল, ২৩৭টি মুসলিম আসনের মধ্যে ২২৩টি আসন জিতে শাসক মুসলিম লীগকে পরাজিত করেছিল। "শের-ই-বাংলা" (বাংলার বাঘ) নামে পরিচিত ফজলুল হক এই জোট সরকারের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তবে তাঁর কার্যকাল খুব স্বল্প সময়ের জন্য ছিল, কারণ আদমজী পাটকলে গণবিক্ষোভের পর নিরাপত্তা উদ্বেগের অজুহাতে কেন্দ্রীয় পাকিস্তান সরকার মাত্র ৫৬ দিন পরেই তাঁর মন্ত্রিসভা বরখাস্ত করে দেয়।


 

426 persons were awarded the title 'Bir protik'


  ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ।
♦জন্মঃ ১৯৪৩ সালে ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি থানার সালামতপুর গ্রাম।
♦কর্মস্থলঃ ই পি আর।
♦পদবীঃ ল্যান্স নায়েক।
♦তিঁনিই একমাত্র বীরশ্রেষ্ঠ যিনি মরণোত্তর পদোন্নতিপ্রাপ্ত হন।বাংলাদেশ রাইফেলস ১৯৭৩ সালে তাঁকে সিপাহী থেকে অনারারি ল্যান্সনায়েক পদে পদোন্নতি প্রদান করে।
♦যুদ্ধ করেনঃ ১ নং সেক্টরে।
♦শহীদ হনঃ ১৯৭১ সালের ৮ এপ্রিল, বীরশ্রেষ্ঠ দের মাঝে প্রথম শহীদ হন।
♦সমাধিঃ রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর।
♦নামকরনঃ তাঁর নামে তাঁর নিজের গ্রাম সালামতপুর কে রউফনগর করা হয়েছে।

 



 

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি (৮ ফাল্গুন ১৩৫৮)


 

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালনের জন্য যে দুই নারী ‘বীরপ্রতীক’ খেতাব পেয়েছেন তাঁদের একজন ক্যাপ্টেন ডা. সিতারা রহমান৷ অন্যজন তারামন বিবি৷ বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে এই দুই বীর নারীর নাম৷


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

১০নং সেক্টরের কোনো আঞ্চলিক সীমানা ছিলনা। নৌবাহিনীর কমান্ডো দ্বারা এটি গঠিত হয়েছিল। শত্রুপক্ষের নৌযান ধ্বংসের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে এদের পাঠানো হত।



 

প্রথম শত্রুমুক্ত হয় যশোর জেলা ১৯৭১ সালের ৭ ই ডিসেম্বর। যশোরের শার্শা উপজেলাকে স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রবেশদ্বার বলা হয়। 



East Germany recognized Bangladesh on January 11, 1972. This was indeed very early in Bangladesh's independence, occurring shortly after the country gained independence in December 1971.
বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় ১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে। এরপর ১৭ এপ্রিল ,১৯৭১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণের পর গঠিত মন্ত্রীসভার সদস্য ৬ জন ।
যথা ঃ
  - প্রধানমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষা, তথ্য, সম্প্রচার ও যোগাযোগ, অর্থনৈতিক বিষয়াবলি, পরিকল্পনা বিভাগ, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, স্বাস্থ্য, শ্রম, সমাজকল্যাণ, সংস্থাপন এবং অন্যান্য যেসব বিষয় কারও ওপর ন্যস্ত হয়নি তার দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
   - রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
   - উপ-রাষ্ট্রপতি ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
   - অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রী এম মনসুর আলী।
   - স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ, পুনর্বাসন ও কৃষি মন্ত্রী ছিলেন এ এইচ এম কামরুজ্জামান এবং
   - পররাষ্ট্র ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন খন্দকার মুশতাক আহমেদ।

১৭ এপ্রিলে উল্লেখ্যযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাঃ

- মুজিবনগর সরকার গঠন। 
- বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার ঘোষণা।
- স্বাধীনতার সংবিধানিক ঘোষণা।
- আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা।
- প্রজাতন্ত্রের আত্মপ্রকাশ।
- বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্রের ঘোষণা। 
- প্রথম মন্ত্রিসভা গঠন। 


-১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সৈন্যদের নির্বিচার গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের পর ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। 
-তখন থেকেই এ দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। 
-কিন্তু ১৯৮০ সালের ৩ অক্টোবর রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সরকার দিনটিকে জাতীয় ও স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন





২ মার্চ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে প্রথম জাতীয় পতাকা তোলা হয়েছিল।  পতাকা উত্তোলন করেছিলেন ডাকসুর সহসভাপতি আ স ম আবদুর রব।




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0