Miscellaneous (152 টি প্রশ্ন )
-ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৮৫৮ সালে বঙ্গের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে। ১৮৫৭ সালের ভারতীয় বিদ্রোহের পর এটি ঘটেছিল, যার ফলে কোম্পানি থেকে ব্রিটিশ ক্রাউনের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়।
-১৮৭৩ সালের ইন্ডিগো বিদ্রোহ ছিল বঙ্গে কৃষক এবং তাঁতিদের দ্বারা ব্রিটিশ প্লান্টার এবং জমিদারদের আরোপিত নিপীড়নমূলক ইন্ডিগো চাষ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে একটি বড় বিদ্রোহ। বিদ্রোহটি ইন্ডিগো, একটি নীল রঙের রঞক যা টেক্সটাইল উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, বাধ্যতামূলক চাষের কারণে উদ্ভুত হয়েছিল, যা কৃষকদের দারিদ্র্য এবং তাদের জীবনযাপনের ধ্বংসের দিকে নিয়ে গিয়েছিল। দিগম্বর বিশ্বাস এবং অন্যান্য স্থানীয় নেতাদের নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা সফলভাবে অনেক প্লান্টারকে তাদের ইন্ডিগো প্লান্টেশন পরিত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল, যার ফলে বঙ্গে ইন্ডিগো ব্যবসায় উল্লেখযোগ্য হ্রাস ঘটেছিল।
-১৯৪৩ সালের বঙ্গবাসীদের দুর্ভিক্ষের সময় ভারতের ভাইসরয় ছিলেন লর্ড লিনলিথগো
-চুয়ার বিদ্রোহ (১৭৯৯-১৮০০) পশ্চিম বঙ্গে সংঘটিত হয়েছিল।
-এই বিদ্রোহটি পশ্চিম বঙ্গের বাকুরা জেলার দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে, বিশেষ করে জঙ্গল মহল নামক এলাকায় ঘটেছিল। এটি স্থানীয় আদিবাসীদের পক্ষ থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কর্তৃক আরোপিত ভারী কর এবং ভূমি রাজস্ব নীতির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ছিল।
-Swadeshi Movement: এই আন্দোলন ব্রিটিশ পণ্য বর্জন এবং স্বদেশী পণ্যের সমর্থন করার জন্য শুরু করা হয়েছিল। এই আন্দোলনের সময় "বন্দে মাতরম" শ্লোগানটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

-Non-Cooperation Movement: এই আন্দোলন মহাত্মা গান্ধী শুরু করেছিলেন রাওলট আইনের প্রতিবাদে। এই আন্দোলনের সময়ও "বন্দে মাতরম" শ্লোগানটি ব্যবহৃত হয়েছিল, তবে এটি Swadeshi Movement-এর মতো জনপ্রিয় হয়নি।

-Civil Disobedience Movement: এই আন্দোলনও মহাত্মা গান্ধী শুরু করেছিলেন, তবে এটি রাওলট আইনের প্রতিবাদে নয়। এই আন্দোলনের সময়ও "বন্দে মাতরম" শ্লোগানটি ব্যবহৃত হয়েছিল, তবে এটি Swadeshi Movement-এর মতো জনপ্রিয় হয়নি।

-Quit India Movement: এই আন্দোলন মহাত্মা গান্ধী শুরু করেছিলেন ভারতের স্বাধীনতার দাবিতে। এই আন্দোলনের সময়ও "বন্দে মাতরম" শ্লোগানটি ব্যবহৃত হয়েছিল, তবে এটি Swadeshi Movement-এর মতো জনপ্রিয় হয়নি।
-Lord Curzon: তিনি ব্রিটিশ ভাইসরয় ছিলেন এবং ১৯০৫ সালে বঙ্গ বিভাগের জন্য দায়ী। তিনি ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

-A.K. Fazlul Huq: তিনি একজন বাঙালি রাজনীতিবিদ ছিলেন এবং বঙ্গ প্রদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন, তবে তিনিই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

-Lord Hardinge: তিনি ব্রিটিশ ভাইসরয় ছিলেন, তবে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেননি।

-Nawab Salimullah: তিনি একজন বাঙালি মুসলিম নেতা ছিলেন এবং মুসলিম লীগের নেতা ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন, তবে তিনিই প্রতিষ্ঠা করেননি।
-Bengal Partition Act: এই আইনটি ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ সরকার পাস করেছিল, যার ফলে বঙ্গ প্রদেশকে দুটি প্রদেশে বিভক্ত করা হয়েছিল। এই আইনটি ব্রিটিশ ভাইসরয় লর্ড কার্জনের উদ্যোগে পাস করা হয়েছিল।

-Government of India Act: এই আইনটি ভারতের সরকারের ক্ষমতা এবং কার্যকলাপ সম্পর্কে বিধান করেছিল, তবে এটি বঙ্গের বিভাগের জন্য দায়ী ছিল না।

-Indian Councils Act: এই আইনটি ভারতীয় কাউন্সিলগুলোর গঠন এবং ক্ষমতা সম্পর্কে বিধান করেছিল, তবে এটি বঙ্গের বিভাগের জন্য দায়ী ছিল না।

-Regulating Act: এই আইনটি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ক্ষমতা এবং কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পাস করা হয়েছিল, তবে এটি বঙ্গের বিভাগের জন্য দায়ী ছিল না।
-The Mussalman: এই পত্রিকাটি মুসলিম লীগ দ্বারা বঙ্গে প্রকাশিত হয়েছিল। এটি মুসলিম সম্প্রদায়ের স্বার্থ রক্ষা এবং ভারতের স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছিল।

-The Statesman: এই পত্রিকাটি ব্রিটিশ শাসনের সময় ভারতে প্রকাশিত হয়েছিল, তবে এটি মুসলিম লীগ দ্বারা প্রকাশিত হয়নি।

-The Comrade: এই পত্রিকাটি ভারতের স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছিল, তবে এটি মুসলিম লীগ দ্বারা প্রকাশিত হয়নি।

-The Dawn: এই পত্রিকাটি পাকিস্তানে প্রকাশিত হয়েছিল, তবে এটি মুসলিম লীগ দ্বারা প্রকাশিত হয়নি।
-Warren Hastings: তিনিই ছিলেন ব্রিটিশ ক্রাউনের অধীনে বঙ্গের প্রথম গর্ভরনর। তিনি ১৭৭৪ সাল থেকে ১৭৮৫ সাল পর্যন্ত বঙ্গের গর্ভরনর ছিলেন। তিনি বঙ্গে ব্রিটিশ শাসনের প্রতিষ্ঠা এবং সংগঠনের জন্য কাজ করেছেন।

-Robert Clive: তিনি বঙ্গের প্রথম ব্রিটিশ গর্ভরনর ছিলেন, তবে তিনি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে গর্ভরনর ছিলেন। তিনি ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে জয়লাভ করে বঙ্গে ব্রিটিশ শাসনের পথ প্রশস্ত করেছিলেন।

-Lord Wellesley: তিনি বঙ্গের গর্ভরনর ছিলেন, তবে তিনি ব্রিটিশ ক্রাউনের অধীনে গর্ভরনর ছিলেন না। তিনি ১৭৯৮ সাল থেকে ১৮০৫ সাল পর্যন্ত বঙ্গের গর্ভরনর ছিলেন।

-Lord Curzon: তিনি বঙ্গের গর্ভরনর ছিলেন, তবে তিনি ব্রিটিশ ক্রাউনের অধীনে গর্ভরনর ছিলেন না। তিনি ১৮৯৮ সাল থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত বঙ্গের গর্ভরনর ছিলেন।
-মহাত্মা গান্ধী এই আন্দোলন শুরু করেছিলেন রাওলট আইনের প্রতিবাদে। এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল ব্রিটিশ সরকারকে অসহযোগিতা করা। ভারতীয়রা ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক কাজে অংশগ্রহণ বন্ধ করে দিয়েছিল, ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করেছিল এবং স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়েছিল।
-ভারতীয় এসোসিয়েশন ১৮৭৬ সালে বঙ্গে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংগঠন ছিল যার উদ্দেশ্য ছিল ভারতের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন পরিচালনা করা।
-১৯৩০ সালের চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন (Chittagong Armoury Raid) সূর্য সেন-এর নেতৃত্বে সংঘটিত হয়েছিল। এটি ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল।
-তেবগা আন্দোলন (Tebhaga Movement) ১৯৪৬ সালে বাংলায় সংঘটিত একটি কৃষক আন্দোলন ছিল। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল কৃষকদের ন্যায্য অধিকার এবং তাদের উৎপাদনের সঠিক অংশীদারিত্ব দাবি করা।
-অমৃত বাজার পত্রিকা (Amrita Bazar Patrika) ছিল একটি প্রভাবশালী বাংলা সংবাদপত্র, যা ব্রিটিশ শাসনের সময়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন শিশির কুমার ঘোষ (Sisir Kumar Ghosh)।
-নীল বিদ্রোহ (Indigo Revolt) ১৮৫৯-৬০ সালে বাংলায় সংঘটিত হয় এবং এটি কৃষকদের ব্রিটিশ নীল চাষীদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। এই বিদ্রোহটি মূলত নীল চাষের শোষণমূলক নীতির বিরুদ্ধে কৃষকদের অসন্তোষের ফলস্বরূপ ঘটে।
-নবাব সলিমুল্লাহ (Nawab Salimullah) ছিলেন বাংলায় মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতি। তিনি ১৯০৬ সালে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সময় এই পদে নিযুক্ত হন এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের রাজনৈতিক অধিকার রক্ষার জন্য কাজ করেন।
-ফারায়েজি আন্দোলনের (Faraizi Movement) নেতা হাজি শরিয়তউল্লাহর মৃত্যুর পর দুদু মিয়ান (Dudu Mian) এই আন্দোলনের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। ফারায়েজি আন্দোলন ১৯শ শতকের প্রথমার্ধে বাংলায় ইসলামের শুদ্ধিকরণের উদ্দেশ্যে গঠিত হয়েছিল এবং এটি কৃষকদের অধিকার রক্ষার জন্য কাজ করেছিল।
-অনুশীলন সমিতি ১৯০৬ সালে বাংলায় প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি এই অঞ্চলের প্রথম প্রধান জাতীয়তাবাদী সংগঠন হিসেবে বিবেচিত হয়। এই সংগঠনটি ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে বিপ্লবী কার্যক্রম প্রচারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয় এবং স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে সশস্ত্র সংগ্রামের দিকে মনোনিবেশ করে।
*বঙ্গ টেনেন্সি অ্যাক্ট (Bengal Tenancy Act) ১৮৮৫ সালে লর্ড রিপন (Lord Ripon) দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই আইনটি বাংলার কৃষকদের অধিকার সুরক্ষিত করার জন্য এবং জমির মালিকদের এবং কৃষকদের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছিল।
*স্থায়ী বন্দোবস্ত আইন (Permanent Settlement Act) ১৭৯৩ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দ্বারা বাংলায় প্রবর্তিত হয়েছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল জমিদারদের মাধ্যমে রাজস্ব সংগ্রহের একটি স্থায়ী ব্যবস্থা তৈরি করা। তবে এই আইনটি বিভিন্ন কারণে ব্যর্থ হয়, যার মধ্যে প্রধান কারণ ছিল উচ্চ করের হার।
*মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ (Muhammad Ali Jinnah) ছিলেন মুসলিম লীগ নেতা যিনি পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধান advocate হিসেবে পরিচিত। তিনি ভারতীয় জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের স্বার্থ রক্ষার জন্য কাজ করেন।
*১৯৪৩ সালের বাংলার দুর্ভিক্ষ (Bengal Famine of 1943) একটি ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ছিল, যা প্রায় ৩ মিলিয়ন (৩০ লক্ষ) মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়। এই দুর্ভিক্ষের পেছনে বিভিন্ন কারণ ছিল, যার মধ্যে ব্রিটিশ সরকারের নীতিগত অবহেলা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রভাব উল্লেখযোগ্য।
*১৯৪২ সালে "কুইট ইন্ডিয়া মুভমেন্ট" (Quit India Movement) ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল, যা বাংলায় স্বাধীনতা আন্দোলনকে তীব্রতর করে তোলে। এই আন্দোলনটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে শুরু হয় এবং এর মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটানো।
*বঙ্গভঙ্গ (Partition of Bengal) ১৯০৫ সালে ঘটেছিল, কিন্তু এটি ১৯১১ সালে বাতিল করা হয়। ব্রিটিশ সরকার এই বিভাজনকে প্রত্যাহার করে এবং বাংলাকে পুনরায় একত্রিত করে।
*বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এবং স্বদেশী আন্দোলন (Swadeshi Movement) গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় (Surendranath Banerjee) ছিলেন একজন প্রধান নেতা। তিনি এই আন্দোলনের অন্যতম মুখ্য সংগঠক এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে জনসাধারণকে সংগঠিত করার জন্য কাজ করেন।
*ব্রিটিশ সরকার ১৯০৫ সালে বাংলার বিভाजन ঘটায়, যা ব্যাপক প্রতিবাদের সৃষ্টি করে। এই বিভাজনটি মূলত রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল, যাতে হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা যায় এবং ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনকে দুর্বল করা যায়।
*সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় (Surendranath Banerjee) ছিলেন প্রথম ভারতীয় যিনি বাংলার থেকে ভারতীয় সিভিল সার্ভিস (ICS) এ যোগদান করেন। তিনি ১৮৮৬ সালে ICS পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হন এবং এটি ছিল ভারতীয়দের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
*১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ (Sepoy Mutiny) বা প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান কারণগুলির মধ্যে একটি ছিল ব্রিটিশদের ধর্মীয় অসংবেদনশীলতা। বিশেষ করে, এটি মুসলিম এবং হিন্দু সিপাহীদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ সৃষ্টি করেছিল।
*চার্টার অ্যাক্ট ১৮১৩ (Charter Act of 1813) ছিল ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন, যা ভারতের বাণিজ্যে একচেটিয়া অধিকার শেষ করে। এই আইনটি ভারতীয় বাণিজ্যে অন্যান্য ব্রিটিশ ব্যবসায়ীদের প্রবেশের সুযোগ করে দেয় এবং এটি ভারতীয় অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নিয়ে আসে।
*নীল বিদ্রোহের (Indigo Revolt) সময়, দিগম্বর বিশ্বাস (Digambar Biswas) ছিলেন একজন প্রখ্যাত নেতা। তিনি এই বিদ্রোহের অন্যতম মুখ্য সংগঠক এবং কৃষকদের অধিকার রক্ষার জন্য লড়াই করেন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0