স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর (অফিস সহায়ক) - ২৭.০৫.২০২৩ (70 টি প্রশ্ন )
- সংস্কৃত 'সতী' শব্দটি দ্বারা আক্ষরিক অর্থে সতীমাধবী রমণীকে বোঝায় যিনি তার স্বামী ও আত্মীয়-স্বজনের প্রতি চূড়ান্ত সততা প্রদর্শন করেন। 
- আর প্রচলিত সতীদাহ অর্থ হলো মৃত স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর সহমরণের ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা।
- কবে এবং কিভাবে এ ধরণের আচার ধর্মীয় প্রথারূপে গড়ে উঠেছে তা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না। 
- অতীত বিশ্বের বহু সমাজে মানুষের এ আত্মাহুতি প্রথার অস্তিত্ব ছিল।
- গুপ্ত সাম্রাজ্যের পূর্ব হতেই এ প্রথার প্রচলন সম্পর্কে ঐতিহাসিক ভিত্তি পাওয়া যায়।
- অতিমাত্রায় শোকের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে পতির মৃত্যুতে স্ত্রী স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই অগ্নিতে আত্মাহুতি দিত।
- কিন্তু, কালক্রমে পুরনো কাজটি ভয়ঙ্কর প্রথার রূপ নেয় যা ইংরেজ আমলেও চালু ছিল।
- এ সময়ে হিন্দু বিধবাদের জোর করে সতী হওয়ার জন্য বাধ্য করা হত। 
- সতী করার পক্ষে পৌত্তলিকতাবাদীদের মত ছিল মূলত অল্পবয়সী বিধবাদের চারিত্রিক অধপতন যাতে না ঘটে, তার জন্যই সতীদাহ বাঞ্চনীয়।
- তবে আসল কারণ ছিল বিত্তশালী পরিবারের সম্পতি গ্রাস করা। একারণে অনেক সময় পুত্ররাও মাকে সতী হতে বাধ্য করবে।
- যদি কোন নারীর সন্তান এতই ছোট হয় যে নিজের দেখাশুনা করতে পারে না, যদি কোন নারী মাসিক চলার সময় থাকে, যদি তার গর্ভে বাচ্চা থাকে তবে তাকে সহমরণে নেওয়া হতো না । 
- সতীর দাহের পূর্বে নতুন পোশাক, অলঙ্কারে সজ্জিত করে কোন কোন সময় আকিম বা মাথার পেছনে আঘাত করিয়ে অজ্ঞান অবস্থায় হাত পা বেঁধে পতির সাথে দাহ করা হত। এ সময় বিধবার কান্না, চিৎকার, বাঁচার ব্যাকুলতা বেরিয়ে না আসার জন্য ঢোল, শঙ্খসহ বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র উচ্চশব্দে বাজানো হত।
- তুর্কি, মুঘল শাসকরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েও এ প্রথার বিলুপ্ত করতে ব্যর্থ হন।
- অবশেষে, রাজা রামমোহন রায়ের অব্যাহত প্রচেষ্টায় লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক উপমহাদেশের ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায় সতীদাহ প্রথা রহিত করেন ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর।

- বহুব্রীহি শব্দকে ভাঙলে ২ টা শব্দ পাওয়া যায়। বহু এবং ব্রীহি।
- বহু অর্থ অনেক, আর ব্রীহি অর্থ ধান। বহুব্রীহি শব্দের অর্থ - বহু ধান আছে যার।
- যে সমাসের সমস্তপদে পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায়, তাই বহুব্রীহি সমাস।
- কোনো নিয়মের অধীন নয় যে বহুব্রীহি সমাস তাকে নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি বলে।


- Second conditional এর নিয়মানুযায়ী একটি অংশে past indefinite থাকলে তন্য অংশে would/could/might+v1 বসে।
- If I were rich, I would help the poor (আমি যদি ধনী হতাম তাহলে গরিবদের সাহায্য করতাম)। 
F/fe যুক্ত singular noun কে F/fe এর পরিবর্তে ves বসিয়ে plural করা হয়। যেমন: Wolf → wolves; leaf→ leaves.
- accused of এর অর্থ`অভিযুক্ত করা' ।
- তাই accuse এর পর preposition হিসেবে of বসে।
- He was accused of negligence(তাকে অযত্নের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছিল)। 
সাধারণত ছোট স্থান নির্দেশ করতে preposition হিসেবে at এবং বড় স্থান নির্দেশ করতে in বসে। যেমন: He lives at Shahbag in Dhaka 
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের আদি যুগের নিদর্শন 'চর্যাপদ' গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন।
- এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে ‘চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।
- তাঁর সম্পাদনায় ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে ‘চর্যাচর্য্যবিনিশ্চয়’, ‘ডাকার্ণব’ ‘সরহপাদের দোহা ও ‘কৃষ্ণপাদের দোহা' গ্রন্থের সম্মিলনে ‘হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে প্রকাশিত হয়।
- এতে পদসংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন।
- ২৩ নং পদের খন্ডিত অংশ(অর্ধেক পাওয়া যায়নি) পাওয়া গেছে। এ পদটির রচয়িতা ভুসুকুপা। তিনি ৮টি পদ রচনা করেন। 
- ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র, উপকরণ বা সহায়ককেই করণ কারক বলে।
- ক্রিয়াপদকে ‘কিসের দ্বারা’ বা ‘কি উপায়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তরটি পাওয়া যায়, তাই করণ কারক।
- যেমন- ফুলে ফুলে ঘর ভরেছে। প্রদত্ত বাক্যের ক্রিয়াকে যদি প্রশ্ন করা হয় 'কীসের দ্বারা ঘর ভরেছে? তাহলে উত্তর পাই ‘ফুল’ ।
- সুতরাং ‘ফুল’ করণ কারক এবং এর সাথে ৭মী বিভক্তি (ফুল+এ) যুক্ত হওয়ায় এটি করণে ৭মী বিভক্তি।
- Playing chess (দাবা খেলা)
- Painting ( অঙ্কন করা)
- Gardening doing ( বাগান করা) হচ্ছে pastime ( অবসর বিনোদন) এর অংশ। 
- অন্যদিকে Home work regularly হচ্ছে দৈনন্দিন কাজের অংশ। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- 'পদ্মানদীর মাঝি' মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত শ্রেষ্ঠ রচনা ।
- এ উপন্যাসটি ১৯৩৬ সালে গ্রন্থাগারে প্রকাশিত হওয়ার পূর্বে ১৯৩৪ সাল থেকে 'পূর্বাশা' পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় ।
- এ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র 'কুবের' এছাড়া এ উপন্যাসের উল্লেখযোগ্য চরিত্রঃ হোসেন মিয়া, গণেশ, ধনঞ্জয়, কপিলা, মালা, শীতলবাবু । 
- শ্রীলংকার শ্রীমাভো বন্দরনায়েকে বিশ্বের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী।
অন্যদিকে -
- বিশ্বের প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট- ইসাবেলা পেরন।
- মুসলিম বিশ্বের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট- সুকর্নপুত্রী।
- মুসলিম বিশ্বের প্রথম নির্বাচিত নারী প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো।

মোট লোকজন=(৯+৩)=১২ জন

৯ জন লোক একটি কাজ করতে পারে= ১২ দিনে 

১ জন লোক একটি কাজ করতে পারে =(১২×৯) দিনে

১২ জন লোক একটি কাজ করতে পারে =১০৮/১২ দিনে

                                                =৯ দিন


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদনঃ

- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা।
- ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
- এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।

প্রশাসনিক কাঠামো:
• আয়তন  ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) ।
• বিভাগ : ৮টি  • জেলা : ৬৪টি 
• সিটি কর্পোরেশন : ১২টি
• উপজেলা : ৪৯৫টি  • মেট্রো থানা : ১০৫টি
• পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি]
• সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি  • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি
• ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি  • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি
• গ্রাম : ৯০,০৪৯টি  • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।

জনসংখ্যা ঃ

• গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)।
• গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)।
• ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল)
• জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ ।
• লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫)
• সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)।
• প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮)
• খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ 
• পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১
• বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬  

জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ 

• জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯)
• জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪)
• শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%)
• সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%)
• শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা  (২,১৫৬)
• সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮)
• শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ  জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩)
• সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ  জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০)
• সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ  জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ  জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%)
• জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২)
• সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
- মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (১৯৩৬-২০১৯): যিনি আল মাহমুদ নামে অধিক পরিচিত। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন।
- পানকৌড়ির রক্ত তাঁর রচিত একটি বিখ্যাত কথা সাহিত্য।

আল মাহমুদ রচিত কাব্যগ্রন্থ
- সোনালী কাবিন,
- পাখির কাছে ফুলের কাছে,
- লোক লোকান্তর,
- কালের কলস,
- অদৃষ্টবাদীদের রান্নাবান্না ইত্যাদি ।

তাঁর রচিত উপন্যাস
- ডাহুকী,
- উপমহাদেশ,
- আগুনের মেয়ে,
- চেহারার চতুরঙ্গ,
- কাবিলের বোন ইত্যাদি ।

তাঁর রচিত গল্পগ্রন্থ
- পানকৌড়ির রক্ত
- সৌরভের কাছে পরাজিত,
- গন্ধবণিক,
- ময়ূরীর মুখ ।
- সুফিয়া কামালের স্মৃতিকথামূলক গ্রন্থ 'একাত্তরের ডায়েরী' (১৯৮৯)।
- সুফিয়া কামাল ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৭০ সালে এটি লেখা শুরু করেন এবং এর সমাপ্তি ঘটান ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে।
- এ গ্রন্থে উঠে এসেছে একাত্তরের যুদ্ধকালীন সময়ের যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের নানা মুহূর্ত; যার মাধ্যমে ওই সময়ের আতঙ্কগ্রস্ত ও বিধ্বস্ত জীবনকে উপলব্ধি করা যায়।

-  জাহানারা ইমাম রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক দিনলিপি 'একাত্তরের দিনগুলি' (১৯৮৬);

-  সেলিনা হোসেন রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রবন্ধ 'একাত্তরের ঢাকা' (১৯৯০);
মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি যকৃৎ। আর সবচেয়ে বড় অঙ্গ ত্বক। 
- ১৭ই মার্চ, ১৯২০ সালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফুর রহমান এবং সায়রা বেগমের ঘরে জন্ম নেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
- সাত বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জাতির জনকের প্রাতিষ্ঠানিক ছাত্রজীবনের সূচনা হয় ১৯২৭ সালে।
- বঙ্গবন্ধুকে গোপালগঞ্জ সীতানাথ একাডেমির (বা পাবলিক স্কুলে) তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি করা হয় ১৯২৯ সালে।
- মাদারীপুরে ইসলামিয়া হাইস্কুলে পড়ার সময় বঙ্গবন্ধু বেরীবেরি রোগে আক্রান্ত হন ১৯৩৪ সালে।
- ১৯৩৭ সালে অসুস্থতার কারণে বঙ্গবন্ধুর লেখাপড়া বন্ধ ছিলো, আবার তা শুরু হয়।
- ১৬ জানুয়ারি, ১৯৩৮ সালে বাংলার প্রধামন্ত্রী শেরে বাংলা একে ফজলুল হক গোপালগঞ্জ মিশন স্কুল পরিদর্শনে এলে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার পরিচয় হয়।
- ১৯৩৮ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি বেগম ফজিলাতুননেসার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
- ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে স্বাধীনতা বিরোধী প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের ষড়যন্ত্রে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে শহীদ হন।

ধরি, বইটির ক্রয়মূল্য=১০০ টাকা।

তাহলে,

১০% ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য হবে = ৯০ টাকা।

৫% লাভে বিক্রয়মূল্য হবে = ১০৫ টাকা।

সুতরাং

(১০৫-৯০) বা, বিক্রয়মূল্য ১৫ টাকা বেশী হলে ক্রয়মূল্য = ১০০ টাকা

                  বিক্রয়মূল্য ১ টাকা বেশী হলে ক্রয়মূল্য= ১০০/১৫ টাকা

                  বিক্রয়মূল্য ৪৫০ টাকা বেশী হলে ক্রয়মূল্য= (১০০×৪৫০)/১৫টাকা
                                                                    = ৩০০০ টাকা।



দুইটি বৃত্তে সর্বোচ্চ দুইটি সরল সাধারণ স্পর্শক এবং সর্বোচ্চ  দুইটি তির্যক সাধারণ স্পর্শক আঁকা যায়। তাহলে দুইটি বিচ্ছিন্ন বৃত্তে সর্বমোট চারটি সাধারণ স্পর্শক আঁকা যায়। 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ঘড়ির ঘণ্টা ও মিনিটের কাঁটার মধ্যবর্তী কোণ নির্ণয়ের সূত্রটি হল:
কোণ = (60H - 11M)/2
যেখানে:
H = ঘণ্টা
M = মিনিট

∴ মধ্যবর্তী কোণ = [(১ ১ × ৩ ০ − ৬ ০ × ২)/২] °
= [( ৩৩০ − ১২০)/২ ]°
= [২১০/ ২ ]°
= ১০৫ °
- ২৪ মে, ১৮৯৯ সালে (১১ জ্যৈষ্ঠ,১৩০৬ বঙ্গাব্দ) কাজী নজরুল ইসলাম পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- তিনি বাংলাদেশের জাতীয় কবি। ১৯৭৬ সালে তাকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়।
- অগ্নি-বীণা, সঞ্চিতা, চিত্তনামা, মরুভাস্কর, সর্বহারা, ফনিমনসা, চক্রবাক, নতুন চাঁদ, সাম্যবাদী, ছায়ানট, পূবের হাওয়া, বিষের বাঁশি, ঝিঙে ফুল, দোলনচাঁপা ইত্যাদি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ।
- চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম পদ সংকলন তথা সাহিত্য নিদর্শন।
- খ্রিষ্টীয় অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ।
- বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তারা পদগুলো রচনা করেছিলেন।
- ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন।
- পরবর্তীতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে চর্যাপদের সঙ্গে বাংলা ভাষার অনস্বীকার্য যোগসূত্র বৈজ্ঞানিক যুক্তিসহ প্রতিষ্ঠিত করেন। চর্যাপদের প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ, কাহ্নপাদ, ভুসুকুপাদ, শবরপাদ প্রমুখ।
তদন্ত করা অর্থে phrasal verb হিসেবে look into বসে। 

৯০ টাকা = ৯০০০ পয়সা 
ছাত্র সংখ্যা ক হলে ,
শর্ত মতে, ক x ১০ ক = ৯০০০
        বা, ১০ ক= ৯০০০   
        বা, ক = ৯০০
        বা, ক = ৩০ 

অতএব , ছাত্র সংখ্যা ৩০ জন 


Proper, Collective and common হচ্ছে noun এর প্রকারভেদ। অন্যদিকে Feminine হচ্ছে gender এর প্রদারভেদ। 

De facto - in fact, whether by right or not; প্রকৃতপক্ষে।
Similar: in reality, in practice, in effect, in fact.
যে সিরিজে পরপর দুটি সংখ্যা যোগ করলে পরবর্তী সংখ্যাটি পাওয়া যায় তাকে ফিবোনাক্কি সিরিজ বলে।
অতএব, পরবর্তী সংখ্যা= ৮+১৩=২১
০, ১, ১, ২, ৩, ৫, ৮, ১৩, ২১, ৩৪......।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যধর্মী উপন্যাস 'শেষের কবিতা' ।
- এটি ১৯২৮ সালে 'প্রবাসী' পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় ।
- উপন্যাসের প্রধান চরিত্র অমিত রায় ব্যারিস্টারি পড়তে বিলেতে যায় । তার ছেলে বন্ধুর চেয়ে মেয়ে বন্ধু বেশি । এদের মধ্যে কেতকীর সাথে অমিতের প্রেম হয় এবং অমিতের দেয়া আংটিও পরে। ব্যারিস্টার হয়ে দেশে ফিরে অমিত শিলংয়ে বেড়াতে গেলে উপন্যাসের মূল নায়িকা লাবণ্যের সাথে পরিচয় থেকে প্রেম হয় ।কিন্তু লাবণ্য বুঝতে পারে অমিত রোমান্টিক জগতের স্বপ্নাতুর ব্যক্তি । তবুও তাদের বিয়ে ঠিক হলে উপস্থিত হয় কেতকী । ভেঙ্গে যায় বিয়ে ।কেতকীর সাথে অমিতের বিয়ে উপন্যাসকে ভিন্নতর রূপ দান করেছে। লাবণ্য বিয়ে করে শোভনলালকে। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ধরি সংখ্যাটি = ক

প্রশ্নমতে,
২১ক = ক + ৪২০
বা, ২০ক = ৪২০
বা, ক = ৪২০/২০
বা, ক = ২১
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0