ঢাকা ওয়াসা (উপ-সহকারী প্রকৌশলী) - ২৭-০৪-২০২৪ (47 টি প্রশ্ন )
- যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে কোন বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না বা প্রচন্ড বাধার সম্মুখীন হয় তাকে বিদ্যুৎ অপরিবাহী বা কুপরিবাহী বলে।
- যেমন: মাইকা, প্লাস্টিক, অ্যাসবেস্টস, নাইক্রোম ইত্যাদি।

- যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ খুব সহজেই হয়, বিশেষ কোনাে বাধার সম্মুখীন হয় না তাকে বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ বা সুপরিবাহী পদার্থ বা কন্ডাক্টর বা পরিবাহক বলে।
- ধাতব পদার্থ ছাড়া মাটি, প্রাণীদেহ, কার্বন, কয়লা পরিবাহকের কাজ করে।
- পিতল (Brass) এক প্রকার সংকর ধাতু, যা তামা (Copper) ও দস্তার (Zinc) সংমিশ্রণে তৈরি করা হয়।
- আর তামা (Copper) ও টিনের (Tin) সংমিশ্রণে ব্রোঞ্জ তৈরি হয়।
- পারদ একটি ভারী, রূপালি, সাদা ধাতু।
- এর পারমাণবিক সংখ্যা ৮০।
- অন্যান্য ধাতুর তুলনায় এর তাপ পরিবাহীতা কম কিন্তু তড়িত পরিবাহীতা বেশি।
- এটি একমাত্র ধাতু যা আদর্শ তাপমাত্রা ও চাপে তরল থাকে।
- আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তির অগ্রগতির পিছনে রয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান - ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট বা আইসি।
- কম্পিউটারের মূল মেমোরি বা প্রাইমারি মেমোরি তৈরি করা হয় একটি বিশেষ পদার্থ দিয়ে, যার নাম সিলিকন।
- ইলেকট্রনিক্স শিল্পে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় যে উপাদানটি, তা হলো সিলিকন।
- কম্পিউটারের চিপ তৈরিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় সিলিকন নামক মৌলটিকে।
- সিলিকনের বৈশিষ্ট্যগুলো তাকে করেছে অনন্য: এটি তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী, সহজেই পাওয়া যায়, এবং অন্যান্য উপাদানের সাথে সহজেই মিশ্রিত করা যায়।
- এই কারণেই কম্পিউটারের চিপ, ট্রানজিস্টর, সিলিকন ডায়োড, মেমোরি এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সার্কিট তৈরিতে সিলিকন ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
সিমেন্টে বিভিন্ন উপাদানের পরিমাণ-

উপাদান ⇒ পরিমাণ (শতকরা)
• চুন (CaO) ⇒ ৬০-৭০
• সিলিকন (Sio₂) ⇒ ২০-২৪
• এলুমিনা (Al₂O3) ⇒ ৩-৮
• আয়রন অক্সাইড (Fe2O3) ⇒ ২-৪
- বৈদ্যুতিক ঘণ্টায় বিদ্যুৎ শক্তি শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ।
- বৈদ্যুতিক বাল্বে বিদ্যুৎ শক্তি আলোক শক্তি ও তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ।
- বৈদ্যুতিক কোষে বিদ্যুৎশক্তি রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ।
- বৈদ্যুতিক মোটরে বিদ্যুতশক্তি রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ।
• বায়ুর চাপ পরিমাপক যন্ত্র - ব্যারোমিটার
• ঘূর্ণন যন্ত্রের গতি পরিমাপ যন্ত্র - টেকোমিটার
• কারেন্ট, ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্স পরিমাপক যন্ত্র - অ্যাভোমিটার
• বর্তনীর রোধ পরিমাপক যন্ত্র - ওহম মিটার। 
- 4℃ তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি থাকে অর্থাৎ পানি এ সময় সবচেয়ে ভারী থাকে।
- 4° তাপমাত্রায় এ ভারী পানি পরিচলন প্রক্রিয়ায় নিচে নেমে আসে এবং নিচের অধিক উষ্ণতার পানি উপরে উঠে আসে।
- উপরিতলের এ পানি 4℃ তাপমাত্রায় পৌঁছালেও ঘনত্ব সমান থাকায় নিচে নেমে যায় না।
- এরপর তাপমাত্রা আরো কমে গিয়ে পানি বরফে পরিণত হয়।
- পানি বরফে পরিণত হলে আয়তন বেড়ে যাওয়ায় ঘনত্ব কমে যায় এবং বরফ উপরে ভাসতে থাকে।
- গান মেটাল লাল পিতল নামে পরিচিত।
- এটি তামা, টিন ও দস্তার একটি সংকর।
- এর প্রধান উপাদান তামা।
- এতে ৪৪% তামা, 8-10% টিন ও 2-4% দস্তা থাকে।
- এটি মূলত বন্দুক ও গুলি তৈরিতে ব্যবহৃত হতো (বর্তমানে ইস্পাত ব্যবহৃত হয়)।
- তাছাড়া এটি ভারী যন্ত্রপাতির যন্ত্রাংশ তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয় কারণ এটি উচ্চ চাপ সহ্য করতে পারে এবং ক্ষয় প্রতিরোধী।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ক্যাপাসিটর বা ধারক একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশ।
- দুইটি পরিবাহী পাত্রের মাঝে একটি ডাই-ইলেকট্রিক অপরিবাহী পদার্থ নিয়ে এটি গঠিত।
- ক্যাপাসিটর মূলত চার্জ সংরক্ষণ করার কাজে এবং বিভিন্ন বর্তনীতে ফিল্টার হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
- ক্যাপাসিটর একমুখী তড়িৎ প্রবাহকে (ডিসি) বাধা দেয় এবং পরিবর্তী প্রবাহকে (এসি) তার মধ্য দিয়ে সঞ্চালিত হতে দেয়।
- এছাড়াও বিভিন্ন গ্রাহক বর্তনীতে তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ ধরার জন্য বা টিউন করার জন্য ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।
- বৈদ্যুতিক শক্তিকে তাপ শক্তিতে রূপান্তর করে ঐ তাপ দ্বারা দুটি ধাতব পাত্রের নির্দিষ্ট অংশকে প্রায় গলন্ত অবস্থায় চাপের সাহায্যে জোড়া দেওয়ার পদ্ধতিকে রেজিস্ট্যান্স ওয়েল্ডিং বলে।
- দুটি গ্যাসের জ্বলন্ত মিশ্রণ হতে সরবরাহকৃত উত্তাপের মাধ্যমে যে ওয়েল্ডিং করা হয় তাকে গ্যাস ওয়েল্ডিং বলে।
- অন্যদিকে থারমিট হলো ধাতব পাউডার ও ধাতব অক্সাইডের একটি পাইরোটেকনিক সংমিশ্রণ।
- কোনো মসৃণতলে আলো আপতিত হয়ে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী কোনো দিকে চললে ঐ আপতন তলকে বলা হয় দর্পণ
- বক্রপৃষ্ঠ স্বচ্ছ মাধ্যমের সাধারণ নাম লেন্স।
- দুটি ভিন্ন বস্তুতে ঘর্ষণের ফলে যার উপস্থিতিতে তড়িৎ ধর্মের সৃষ্টি হয় তাকে আধান বলে।
- আধান ২ প্রকার- ধনাত্মক আধান ও ঋণাত্মক আধান।
- ইলেকট্রনে রয়েছে ঋণাত্মক আধান এবং ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘূর্ণায়মান অবস্থায় থাকে।
- পরমাণুর নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রন থাকে।
- প্রোটন ধনাত্মক চার্জযুক্ত এবং নিউট্রন চার্জবিহীন বা চার্জ নিরপেক্ষ।

ধরি,
বর্গক্ষেত্রের এক বাহুর দৈর্ঘ্য = ১০ মিটার
বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (১০ × ১০) = ১০০ বর্গমিটার

আবার,
১০% বৃদ্ধিতে বর্গক্ষেত্রের বাহুর সংখ্যা = ১০ + (১০ এর ১০%)
= ১০ + ১
= ১১ মিটার

∴ ১০% বৃদ্ধিতে বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (১১ × ১১) = ১২১ বর্গমিটার

∴ বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পেয়েছে = (১২১ - ১০০) = ২১ বর্গমিটার

∴ বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পাবে = ২১%
(৩/x) + {৪/(x + ১)} = ২

⇒ {৩(x + ১) + ৪x}/{x(x + ১)} = ২ 

⇒ ৩x + ৩ + ৪x = ২x(x + ১)
⇒ ৭x + ৩ = ২x² + ২x
⇒ ২x² + ২x = ৭x + ৩
⇒ ২x² - ৫x - ৩ = ০
⇒ ২x² - ৬x + x - ৩ = ০
⇒ ২x(x - ৩) + ১(x - ৩) = ০
⇒ (x - ৩)(২x + ১) = ০

∴ x - ৩ = ০ 
 ⇒ x = ৩ 

অথবা
২x + ১ = ০
⇒ ২x = -১
⇒ x = -১/২
এখানে দুইটি ধারা আছে।
বিজোড় অবস্থানের সংখ্যাগুলো নিয়ে ১ম ধারা: ৩, ৪, ৫, ৬
জোড় অবস্থানের সংখ্যাগুলো নিয়ে ২য় ধারা: ৭, ১৪, ২১

∴ ধারাটির অষ্টম সংখ্যা হবে ২য় ধারার ৪নং পদ অর্থাৎ ৭, ১৪, ২১, ২৮
আসুন পদ্ধতিগতভাবে সমাধান করি:

১. প্রথমে দেওয়া তথ্যগুলো দেখি: 
⇒ 2 × 3 = 812
⇒ 4 × 5 = 1620
⇒ 6 × 7 = ?

২. এখানে প্যাটার্নটি খুঁজে বের করি:
⇒ 2 × 3 = 6 এর জায়গায় 812
⇒ 4 × 5 = 20 এর জায়গায় 1620
⇒ 6 × 7 = 42 এর জায়গায় আমাদের উত্তর

৩. প্যাটার্ন বিশ্লেষণ:
⇒ 6 → 812 (প্রথম গুণফলে)
⇒ 20 → 1620 (দ্বিতীয় গুণফলে)
⇒ 42 → 2428 (তৃতীয় গুণফলে)

৪. নিয়মটি হল: বাস্তব গুণফলের শেষে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা যোগ হয়
⇒ 6 হয়ে যায় 812
⇒ 20 হয়ে যায় 1620
⇒ তাই 42 হয়ে যাবে 2428

৫. অপশনগুলো থেকে 2428 সঠিক উত্তর হিসেবে প্রমাণিত হয়।

উত্তর: A) 2428

[এই ধরনের প্রশ্নে সময় কম থাকলে দ্রুত উত্তর করার জন্য অপশনগুলো দেখে প্যাটার্ন মিলিয়ে উত্তর করা যায়।]
- বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন ১৬৮৭ সালে তাঁর অমর গ্রন্থ 'Philosophiae Naturalis Principia Mathematica'-তে বস্তুর ভর, গতি ও বলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে তিনটি সূত্র প্রকাশ করেন।
- এ তিনটি সূত্রকে নিউটনের 'গতির সূত্র' বলে।

১. বাহ্যিক কোনো বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সুষম দ্রুতিতে সরলপথে চলতে থাকবে।
- প্রথম সূত্র থেকে জড়তা ও বলের ধারণা পাওয়া যায়।

২. বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার এর উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনও সেদিকে ঘটে।
- দ্বিতীয় সূত্র অনুযায়ী বল (F) = ভর (m) × ত্বরণ (a)।

৩. প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- দুটি বস্তু পরস্পরের সংস্পর্শে থেকে যদি একটির উপর দিয়ে অপরটি চলতে চেষ্টা করে, তবে বস্তু দুটির স্পর্শতলে একটি বাধার উৎপত্তি হয়, এ বাধাকে ঘর্ষণ বলে।

- যে বল গতিশীল বস্তুটির গতি পথে বাধা সৃষ্টি করে তাকে ঘর্ষণ বল বলে।
- ঘর্ষণ বল সর্বদা কোন বস্তু যেদিকে সরে যাচ্ছে তার বিপরীত দিকে কাজ করে।
- একটি খেলনা মোটরকে মেঝের উপর গড়িয়ে দিতে তার উপর বল প্রয়োগ করতে হয়। ফলে খেলনাটি মেঝের উপর গতিশীল হয়। কিন্তু দেখা যায়, খেলনাটি কিছুদূর যাওয়ার পর থেমে গেছে।
- মেঝের সাথে খেলনাটির পাস্পরিক ঘর্ষণের ফলে খেলনাটি কিছু দূর যাওয়ার পর থেমে যায়। খেলনাটি যখন মেঝের উপর গতিশীল থাকে তখন খেলনা ও মেঝের পারস্পরিক ঘর্ষণের ফলে একটি ঘর্ষণ বলের উৎপত্তি হয়।
- এ ঘর্ষণ বল গতির বিপরীত দিকে ক্রিয়া করে।
দেওয়া আছে,
x + 1/x = 2 
⇒ (x² + 1)/x = 2 
⇒ x² + 1 = 2x
⇒ x² - 2x + 1 = 0
⇒ (x - 1)² = 0
⇒ x - 1 = 0
∴ x = 1
মিশ্রণে পানি ও লবণের অনুপাত = ৭ : ৩
অনুপাত দ্বয়ের সমষ্টি = ৭ + ৩ = ১০

মিশ্রণে পানির পরিমাণ = ৬০ এর ৭/১০ = ৪২ লিটার
মিশ্রণে পানির পরিমাণ = ৬০ এর ৩/১০ = ১৮ লিটার

ধরি, 
লবণ মিশাতে হবে = ক লিটার
প্রশ্নমতে, 
৪২/(১৮ + ক) = ৩/৭
৫৪ + ৩ক = ২৯৪
৩ক = ২৯৪ - ৫৪
৩ক = ২৪০
ক = ৮০ লিটার
tanθ = লম্ব/ভূমি = ৩/৪ 
লম্ব = ৩ মিটার 
ভূমি = ৪ মিটার 

 অতিভুজ² = লম্ব² + ভূমি² 
⇒ অতিভুজ² = ৩² + ৪² = ২৫ 
⇒ অতিভুজ = √২৫ = ৫ 
∴ sinθ =লম্ব/অতিভুজ = ৩/৫  
ধরি,
  ৭/ক = ক/৩৪৩ 
বা, ক = ২৪০১ 
বা, ক = ৪৯ 


ত্রিভুজের বাহু তিনটির দৈর্ঘ্য, ১৭ সে.মি. ১৫ সে.মি. এবং ৮ সে.মি.

এখানে, 
(১৭) = ২৮৯

আবার, 
(১৫)২ + ৮
= ২২৫ + ৬৪
= ২৮৯

∴ ত্রিভুজটি সমকোণী
৬/১১ = ০.৫৪৫৪
৮/১৪ = ০.৫৭১৪ 
৩/৫ = ০.৬০
৫/৮ = ০.৬২৫ 
- DWASA এর পূর্ণরূপ Dhaka Water Supply and Sewerage Authority.
- এটি রাজধানী ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনের জন্য স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সংস্থা।
- এটি ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরালিওন ১৯৯১-২০০২ সাল পর্যন্ত গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত হয় ।
- এ সময় দেশটিতে শান্তি ফেরাতে বিপুল পরিমাণ শান্তিরক্ষী নিয়োগ করে জাতিসংঘ। 
- তাদের একটি বড় অংশ জুড়ে ছিল বাংলাদেশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা ।
- দেশটির বিদ্রোহীদের পরাজিত করে শান্তি ফেরাতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা ব্যাপক ভূমিকা রাখে ।
- বাংলাদেশি সেনা সদস্যদের ভূমিকাকে চিরস্মরণীয় রাখতে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ প্রেসিডেন্ট আহমাদ তেজান কাব্বাহ ২০০২ সালে বাংলা ভাষাকে দেশটির দ্বিতীয় অন্যতম সরকারি ভাষার মর্যাদা দেন । 
- বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু আকাশচুম্বী ভবন হলো চট্টগ্রাম সিটি সেন্টার।
- এটি সিটি সেন্টার নামেও পরিচিত।
- এটি ৫১ তলা বিশিষ্ট ভবন এবং এর উচ্চতা ২০৪.২ মিটার (৬৭০ ফুট)।
- ভবনটি চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ স্টাইল লিভিং আর্কিটেক্ট লিমিটেড দ্বারা পরিকল্পিত।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ৩০ অক্টোবর, ২০১৭ সালে ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা কমিটি Memory of the world Register-এ অন্তর্ভুক্ত করতে ৭৮টি দলিলকে মনোনয়ন দেয়।
- এ তালিকায় ৪৮ নম্বরে ৭ মার্চ, ১৯৭১  সালে রেসকোর্স (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ৭ মার্চ এর ঐতিহাসিক ভাষণকে Worlds Documentary Heritage এর অংশ হিসেবে Memory of the world Register অন্তর্ভুক্ত করে।
- ১৯৯৭ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত মোট ৪২৭টি দলিল ও সংগ্রহ Memory of the world Register-এ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
- ৪২৭টি প্রামাণ্য ঐতিহ্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই একমাত্র ও প্রথম অলিখিত ভাষণ।
উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে ইউনেস্কো Memory of the world Register প্রোগ্রামটি চালু করে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0