- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ছিলেন একাধারে বহুভাষাবিদ, পণ্ডিত, সাহিত্যিক, ধর্মবেত্তা ও শিক্ষাবিদ। - বাংলা সাহিত্য সম্পর্কিত গবেষণার জন্য তাঁর নাম এদেশের সাহিত্যের ইতিহাসে অত্যুজ্জ্বল হয়ে আছে। - সে জন্য তাঁকে 'জ্ঞানতাপস' ও 'চলন্ত বিশ্বকোষ' অভিধায় অভিহিত করা হয়। - তাঁর রচিত বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ 'বাংলা সাহিত্যের কথা' (১ম খণ্ড- ১৯৫৩, ২য় খণ্ড- ১৯৬৫), 'বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' (১৯৬৫), 'ভাষা ও সাহিত্য' (১৯৩১), 'বাংলা ব্যাকরণ' (১৯৫৮), 'বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত' (১৯৬৫)।
মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত শামসুর রাহমানের কাব্যগ্রন্থ 'বন্দী শিবির থেকে' (১৯৭২) । এ কাব্যের প্রতিটি কবিতায় স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন আবেগ ও প্রত্যাশা ব্যক্ত হয়েছে । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য কবিতাঃ - তোমাকে পাওয়ার জন্যে হে স্বাধীনতা, - মধুস্মৃতি, - স্বাধীনতা তুমি, - রক্তাক্ত প্রান্তরে । আরো কয়েকটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কাব্যগ্রন্থঃ - আর্তনাদে বিবর্ণ (ড. মযহারুল ইসলাম), - যখন উদ্যত সঙ্গীন (হাসান হাফিজুর রহমান) ও - আমার প্রতিদিনের শব্দ (সৈয়দ আলী আহসান) । অন্যদিকে, নেকড়ে অরণ্য, নিষিদ্ধ লোবান ও প্রিয়যোদ্ধা প্রিয়তম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাসের রচয়িতা যথাক্রমে শওকত ওসমান, সৈয়দ শাসুল হক ও হারুন হাবীব ।
- বাংলা গদ্যের জনক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে গতিশীল করে প্রাণদান করেছেন। - ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারসহ অন্যান্য পণ্ডিতগণ এবং রাজা রামমোহন রায়ের বাংলা গদ্য রচনার প্রয়াস প্রশংসনীয়, কিন্তু তা ছিল অপূর্ণ। - বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে সুললিত শব্দবিন্যাস, পদবিভাগ ও যতি সন্নিবেশে সুবোধ্য ও শিল্প গুণান্বিত করে তোলেন। বাংলা গদ্যের অন্তর্নিহিত ধ্বনিঝংকার ও সুরবিন্যাস তিনিই প্রথম উপলব্ধি করেন, বাংলা গদ্যপ্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি তাঁর গদ্যে ‘উচ্চবচ ধ্বনিতরঙ্গ’ ও ‘অনতিলক্ষ্য ছন্দস্রোত সৃষ্টি করেন এবং বাংলা গদ্যের শ্বাসপর্ব ও অর্থপূর্ব অনুসারে ভাগ করে, সেখানে যতি চিহ্ন প্রয়োগ করে বাংলা গদ্যেকে তিনি সাহিত্যগুণ সম্পন্ন ও সর্বভাব প্রকাশক্ষম করেছিলেন বলেই তাঁকে প্রথম সাহিত্যিক গদ্যের স্রষ্টা বলা হয়। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে বাংলা গদ্যের ‘প্রথম শিল্পী' বলে অভিহিত করেন। - বাংলা উপন্যাসের জনক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে বীর রসের অমিত্রাক্ষর ছন্দে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাবের সংমিশ্রণে মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সার্থক মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য' (১৮৬১)। - ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের স্বাধীনতা মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে রাবণকে নায়ক ও রামকে খলনায়ক করে তিনি রচনা করেন এই অমর মহাকাব্য। - বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ থেকে মেঘনাদ হত্যা, প্রমীলার চিতারোহণ পর্যন্ত নয় খণ্ডে মোট তিন দিন ও দুই রাতের ঘটনায় সম্পন্ন 'মেঘনাদবধ কাব্য'। - এটি প্রথম ইংরেজিতে অনুবাদ করেন রাজনারায়ণ বসু। গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন এটি মুদ্রণের ব্যয়বহনকারী রাজা দিগম্বর মিত্রকে। - চরিত্র: রাবণ, মেঘনাদ, লক্ষ্মণ, রাম, প্রমীলা, বিভীষণ, সীতা।
- হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত দুই খণ্ডে বিভক্ত জনপ্রিয় আখ্যানকাব্য 'বৃত্রসংহার' (১ম খণ্ড- ১৮৭৫, ২য় খণ্ড- ১৮৭৭), যা মহাকাব্য হিসেবে পরিচিত। - কায়কোবাদ রচিত মহাকাব্য 'মহাশশ্মশান' (১৯০৪)।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যধর্মী উপন্যাস 'শেষের কবিতা' (১৯২৯)। - উপন্যাসের প্রধান চরিত্র অমিত রায় ব্যারিস্টারি পড়তে বিলেতে যায়। - তার ছেলে বন্ধুর চেয়ে মেয়ে বন্ধু বেশি। এদের মধ্যে কেতকীর সাথে অমিতের প্রেম হয় এবং অমিতের দেয়া আংটিও পরে। ব্যারিস্টার হয়ে দেশে ফিরে অমিত শিলংয়ে বেড়াতে গেলে উপন্যাসের মূল নায়িকা লাবণ্যের সাথে পরিচয় থেকে প্রেম হয়। তাদের বিয়ে ঠিক হলে উপস্থিত হয় কেতকী। - লাবণ্য বিয়ে করে শোভনলালকে।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কাব্যগ্রন্থ 'সোনার তরী' (১৮৯৪) ও 'মানসী' (১৮৯০)। - কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কাব্যগ্রন্থ 'দোলনচাঁপা' (১৯২৩)।
• রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কয়েকটি উপন্যাসঃ - শেষের কবিতা,
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন 'চর্যাপদ' আবিষ্কার করেন। - তৎকালে যেহেতু শাসক শ্রেণি বৌদ্ধদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করেছিলেন, ফলে বৌদ্ধ সহজিয়ারা রূপক বা আলো-আঁধারির ভাষায় চর্যাপদ রচনা করেন। - হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর মতে, চর্যাপদ সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষায় রচিত। তাঁর মতে, 'চর্যাপদের ভাষা আলো-আঁধারির ভাষা, কতক আলো, কতক অন্ধকার, খানিক বুঝা যায়, খানিক বুঝা যায় না'। - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী 'চর্যাপদ' গ্রন্থটিকে সম্পূর্ণ প্রাচীন বাংলার নিদর্শন বলে দাবি করেন। - ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় The Origin and Development of the Bengali Language (ODBL) গ্রন্থে চর্যাগান ও দোহাগুলির ধ্বনিতত্ত্ব, ব্যাকরণ ও ছন্দ এবং চর্যার কবিদের নাম, পদ্মা নদীর নামের উল্লেখ (ভুসুকুপার ৪৯ নং পদে 'পউয়া খাল') বিশ্লেষণ করে এর ভাষাকে প্রাচীন বাংলার আদি নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করেন। - ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ 'Les Chants Mystique de Saraha et de Kanha' গ্রন্থে সুনীতিকুমারের মতকে সমর্থন করেন।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ক্রিয়ার মূলকে বা মূল অংশকে বলা হয় ধাতু। - ক্রিয়াপদ থেকে ক্রিয়া বিভক্তি বাদ দিলে যা থাকে তাই ধাতু। - যেমন: 'করে' একটি ক্রিয়াপদ। এতে দুটো অংশ রয়েছে: কর+এ; এখানে 'কর' ধাতু এবং 'এ' বিভক্তি।
- প্রমথ চৌধুরী ৭ আগস্ট, ১৮৬৮ খ্রিষ্টাব্দে যশোরে জন্মগ্রহণ করেন। - পৈতৃক নিবাস- পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিপুর গ্রাম। - তাকে বলা হয় বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক ও বিদ্রূপাত্মক প্রাবন্ধিক। - প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্মনাম- বীরবল। - প্রমথ চৌধুরীর প্রথম প্রবন্ধ 'জয়দেব' ১৮৯৩ সালে 'সাধনা' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। - 'হালখাতা' ('ভারতী' পত্রিকায় প্রকাশ- ১৯০২), এ গদ্য/প্রবন্ধ রচনায় তিনি প্রথম চলিত রীতির প্রয়োগ ঘটান। - বাংলা কাব্য সাহিত্যে তিনিই প্রথম ইতালীয় সনেটের প্রবর্তন করেন। - তিনি 'সবুজপত্র' (১৯১৪), 'বিশ্বভারতী পত্রিকা' সম্পাদনা করেন। - তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৩৮ সালে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক লাভ করেন। উল্লেখ্য, স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় নিজ মাতার নামে এ পদক প্রবর্তন করেন। - তিনি ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৬ সালে (১৬ ভাদ্র, ১৩৫৩ বঙ্গাব্দ) শান্তিনিকেতনে মারা যান। • প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধগ্রন্থসমূহ: - 'তেল-নুন-লাকড়ি' (১৯০৬), - 'বীরবলের হালখাতা' (১৯১৬), - 'নানাকথা' (১৯১৯), - 'আমাদের শিক্ষা' (১৯২০), - 'রায়তের কথা' (১৯২৬), - 'নানাচর্চা' (১৯৩২), - 'আত্মকথা' (১৯৪৬), - 'প্রবন্ধ সংগ্রহ' (১ম খণ্ড- ১৯৫২, ২য় খণ্ড- ১৯৫৩)।
• তাঁর বিখ্যাত উক্তি: - সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত। (বই পড়া) - ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে। (ভাষার কথা)
- বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ মিলে যে সমাস হয় এবং বিশেষ্য বা পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকেই কর্মধারয় সমাস বলে। - এ সমাসে বিশেষণবাচক মহান বা মহৎ শব্দ পূর্বপদ হলে 'মহৎ' ও 'মহান' স্থানে 'মহা' হয়। - যেমন: মহৎ যে জ্ঞান মহাজ্ঞান, মহান যে নবি = মহানবি।
- নেদারল্যান্ডস পশ্চিম ইউরোপে অবস্থিত একটি দেশ, পূর্বে জার্মানি, দক্ষিণে বেলজিয়াম এবং উত্তর ও পশ্চিমে উত্তর সাগর। - নেদারল্যান্ডের অধিবাসীরা ডাচ নামে পরিচিত। - ডাচ লোকেরা শিল্প, সংস্কৃতি এবং বিজ্ঞানে তাদের অবদানের জন্য পরিচিত এবং দেশটি তার মনোরম উইন্ডমিল, টিউলিপ ক্ষেত্র এবং খালের জন্য বিখ্যাত। এ কারণে নেদারল্যান্ডকে 'টিউলিপ' এর দেশও বলা হয়। - ডাচ ভাষায় সবচেয়ে বেশি কথা বলে এবং ফ্রিসিয়ান নেদারল্যান্ডসের অন্যতম সরকারী ভাষা।
- সূর্যোদয়ের দেশ : জাপান - নিশীথ সূর্যের দেশ / ধীবরের দেশ : নরওয়ে - ল্যান্ড অব মার্বেল/মার্বেলের দেশ : ইতালি - হাজার হ্রদের দেশ : ফিনল্যান্ড - ম্যাপল পাতার দেশ : কানাডা - দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন : নিউজিল্যান্ড
- ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন শহরে অবস্থিত ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক সদর দপ্তর ও রানীর সাবেক বাসভবন হোয়াইট হল নামে পরিচিত। - ১৬২২ সালে আইনিগো জোনস এর পরিকল্পায় এটি নির্মিত হয়। - নির্মাণের পর এর নামকরণ করা হয় বানকুইটিং হাউস। - ১৮৯৭ সালে বানকুইটিং হাউসটি হোয়াইট হল নাম ধারণ করে। - ১৯০৫ সালের পর থেকে হোয়াইট হল ব্রিটিশ সরকারের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার শুরু হয়।
- ১৯৭৩ সালের ৬ ডিসেম্বর জাপানের টোকিওতে জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়। - এটি কার্যক্রম শুরু করে ১৯৭৬ সালে। - কোস্টারিকায় জাতিসংঘ শান্তি বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৮০) অবস্থিত।
- বাংলাদেশ স্কয়ার (Bangladesh Square) অবস্থিত- লাইবেরিয়া। - এটি বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের পক্ষ্ হতে লাইবেরিয়ার শান্তিকামী জনগণের প্রতি ভালোবাসা ও আবেগের প্রকাশ। - এখানে রয়েছে- ১টি peace monument, ১টি vocational ট্রেনিং সেন্টার, ১টি খেলার মাঠ ও ১টি শিশুপার্ক। - ২০০৩ সাল থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশী বাহিনী লাইবেরিয়ায় কাজ করেছে। - ২০০৮সালে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীরা দেশটিতে বাংলাদেশ স্কয়ার নামে একটি বিনোদন মূলক ও স্থাপনা নির্মাণ করে।
- ২০০৮ সালে জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের বিস্তারিত রূপরেখা তুলে ধরে নির্বাচনী ইশতিহার ঘোষণা করেছিল আওয়ামী লীগ। - ডিজিটাল বাংলাদেশের ইশতেহারকে স্মরণীয় করে রাখতে ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস পালন করে আওয়ামী লীগ । - পরের বছর দিবসটির নাম পরিবর্তন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস করা হয়।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে গণপরিষদের সুপারিশক্রমে ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল ড. কামাল হোসেনকে প্রধান করে ৩৪ সদস্য বিশিষ্ট খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠিত হয়। - এই সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন রাজিয়া বানু। - উক্ত কমিটি খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপন করেন ১২ অক্টোবর ১৯৭২। - ৪ নভেম্বর ১৯৭২ তা গণপরিষদে গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ এই সংবিধান কার্যকর হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
বাংলা সনের প্রবর্তক সম্রাট আকবর রাজস্ব মন্ত্রী টোডরমলের পরামর্শে ৯৬৩ হিজরিকে ৯৬৩ সাল ধরে গগনা শুরু করে। কৃষিকাজের সুবিধার্থে মোগল সম্রাট আকবর ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০/১১ মার্চ বাংলা সন প্রবর্তন করেন এবং ১৫৫৬ সালের ৫ নভেম্বর তার সিংহাসনে আরোহণের সময় থেকে কার্যকর হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌরসনকে ভিত্তি করে বাংলা সন প্রবর্তিত হয়।
- সম্রাট জালালউদ্দিন আকবরে সময়কাল ছিল ১৫৫৬-১৬০৫ খ্রিস্টাব্দ। তিনি ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। - তাকে মুঘল সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ মাত্র ১৩ বছর বয়সে সিংহাসনে আরোহণ করেন। - তিনি ১৫৭৬ সালে বাংলা বিজয় করেন। তাঁর সময়ে সমগ্র বঙ্গ দেশ ‘সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিত ছিল। - তিনি বাংলা সনের প্রবর্তক ছিলেন। বাংলা নববর্ষ ‘পহেলা বৈশাখ’ চালু করেন। - তিনি ‘অমৃতসর স্বর্ণমন্দির’, ‘বুলন্দ দরওয়াজ’ নির্মাণ করেন। - ‘জিজিয়া কর’ ও ‘তীর্থ কর’ স্থগিত করেন সম্রাট আকবর। - তিনি মনসবদারী প্রথার প্রচলন করেন, ‘মনসবদারি প্রথা’ হলে সেনাবাহিনী সংস্কার পরিকল্পনা - তিনি দীন-ই-ইলাহী নামে একেশ্বরবাদ ধর্মমত প্রচলন করেন যার অনুসারী ছিলেন ১৭ (মতান্তরে ১৯ জন) জন। - বাংলায় বার ভূঁইয়াদের অভ্যুত্থান ঘটে আকবরের আমলে। - সম্রাট আকবরের রাজস্বমন্ত্রী ছিলেন— টোডরমল - সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু করেন - আকবরের সমাধি হল সেকেন্দ্রায়।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।