পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লি (সহকারী প্রকৌশলী / ব্যবস্থাপক)- (২৯.০৩.২০২৪) (80 টি প্রশ্ন )
- ১৯৫৮ সালে স্যামুয়েল টি কোহেন নিউট্রন বোমার ধারণা দেন।
- নিউট্রন বোমায় ব্যবহৃত হয় ইউরেনিয়াম ও লেড আর তার সঙ্গে অল্প পরিমাণে ট্রিটিয়াম।
- এই বোমার সাইজ এক থেকে দুই কিলোটন।
- এর বিস্ফোরণে প্রাণঘাতী বিকিরণের সৃষ্টি হয়।
- এই বোমা থেকে নিউট্রন ও গামা রশ্মি বের হয়, যা ১৩০-৩৫০ মিটার এলাকা ধ্বংস করে দিতে পারে।
- এ বোমা শুধুমাত্র জীবজন্তুর ক্ষতি করে কিন্তু অবকাঠামোর কোনো পরিবর্তন করে না।
- এই বোমা পারমাণবিক বোমার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হয়।
- পুরনাে মডেলের টেলিভিশন বা কম্পিউটার মনিটরে ক্যাথােড রে টিউব(CRT) ব্যবহার করা হয়।
- ইলেকট্রনসমূহ অতিউচ্চ বিভবে (সাধারণত 20000-100000V)থাকার কারণে এ CRT থেকে খুব সামান্য পরিমাণ এক্স-রে নির্গত হয়।
- এ এক্স-রে বা রঞ্জন রশ্মি জীবন্ত কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। 
- তবে আধুনিক টেলিভিশন (LCD বা LED) থেকে এরূপ এক্স-রে নির্গমন ঘটে না।
- অপটিক্যাল ফাইবার হচ্ছে খুব সরু ও নমনীয় কাচ তন্তু।
- যখন আলোক রশ্মি কাচ তন্তুর এক প্রান্ত দিয়ে প্রবেশ করে, তখন তন্তুর দেয়ালে বারবার এর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে যতক্ষণ পর্যন্ত না অপর প্রান্ত দিয়ে আলোক রশ্মি নির্গত হয়।
- সোডিয়াম কার্বনেট (Na2CO3)-কে সোডা অ্যাস বলা হয়।
- সোডা অ্যাসের ১ অণুর সাথে ১০ অণু পানি রাসায়নিকভাবে যুক্ত হলে তাকে কাপড় কাচা বা ওয়াশিং সোডা বলে।
- কাপড় কাচা সোডার রাসায়নিক নাম সোডিয়াম কার্বনেট ডেকা হাইড্রেট (Na2CO3.10H2O)।
- কাপড় পরিষ্কার করতে এটি ব্যবহার হয়।
- দূরবর্তী নক্ষত্র, গ্রহ, উপগ্রহ, গ্যালাক্সি থেকে শুরু করে আমাদের পৃথিবী এবং অতি ক্ষুদ্র অণু-পরমাণু সবকিছু নিয়ে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড গঠিত।
- বিগ ব্যাঙ এর ৩০০ থেকে ৫০০ মিলিয়ন বছরের মধ্যে মহাকর্ষের প্রভাবে হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম গ্যাসের পরমাণু সমূহ মহাবিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আলাদাভাবে একত্রিত হতে শুরু করে এবং নিজস্ব মহাকর্ষের প্রভাবে জমাট বাঁধতে থাকে এবং সংকোচিত হয়।
- ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং হাইড্রোজেন পরমাণুর মধ্যে নিউক্লিয় বিক্রিয়া শুরু হয় এবং কালক্রমে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সব কিছু সৃষ্টি হয়।
- বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বা মহাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় হাইড্রোজেন গ্যাস

- যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোর ‘লস অ্যালোমস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি'র মতে, মহাবিশ্বে যত গ্যাস আছে, তার মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ হাইড্রোজেন।

অন্যদিকে,
- পৃথিবীকে ঘিরে যে বহু স্তর যুক্ত গ্যাসীয় আবরণ বিদ্যমান তাকে বায়ুমণ্ডল বলে।
- এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপড়ের দিকে প্রায় ১০,০০০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত।
- উচ্চতা যত বৃদ্ধি পায়, বায়ুর চাপ তত কমতে থাকে।
- পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ফলে বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের চারদিকে জড়িয়ে থাকে।
- বায়ুমণ্ডলে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় নাইট্রোজেন গ্যাস। যার পরিমাণ ৭৮.০২ শতাংশ।
- স্ট্রাটোমন্ডল স্তর পৃথিবীর ভূমির উপর ১৩ কিমি থেকে শুরু করে প্রায় ৫০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত। এই স্তরে রয়েছে ওজন নামের একটি গ্যাস।
- অক্সিজেনের তিনটি পরমাণু একসাথে মিলিত হবার ফলে এই ওজোন স্তর গঠিত হয়। এই মিলিত তিন পরমাণুর অক্সিজেন অথবা ওজোন গ্যাস অথবা ওজোন স্তর সূর্য থেকে নির্গত ক্ষতিকর অতি বেগুনী রশ্মি অথবা সৌর বিকিরন শোষণ করে তা থেকে আমাদের রক্ষা করে।
- বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থের নিঃসরণ বৃদ্ধি পাওয়ায় এ স্তরের পুরুত্ব কমে আসে।
- ওজনস্তরের ক্ষতি ঠেকাতে তাই মন্ট্রিয়াল প্রটোকল গৃহিত হয়।
- বায়ুমণ্ডলে ওজোনের প্রায় ৯০ শতাংশ স্ট্রাটোস্ফিয়ারের মধ্যে পাওয়া যায়।
- ওজন গ্যাসের ঘনত্ব মাপা হয় DU(ডবসন ইউনিট )-এ | বিজ্ঞানী ডবসন আবিষ্কৃত স্পেক্ট্রোফটোমেটের এর সাহায্যে এই ঘনত্ব পরিমাপ করা হয়। 
- কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম ক্লোরোপিক্রিন।
- অশ্রু উৎপাদক বলে একে কাঁদুনে গ্যাস বলা হয়।
- এর রাসায়নিক নাম হলো নাইট্রোক্লোরোফরম।
- ক্লোরোফর্মের সাথে গাঢ় নাইট্রিক এসিডের বিক্রিয়ায় ক্লোরোপিক্রিন উৎপন্ন হয়।
- কালো রঙের বস্তু তাপ শোষণ ও বিকিরণ ক্ষমতা অধিক ।
- কাজেই কালো রঙের চায়ের কাপ হতে দ্রুত তাপ বিকিরিত হয়ে চা তাড়াতাড়ি ঠাণ্ডা হয়ে যায়।

- অন্যদিকে সাদা রঙের বস্তুর তাপ বিকিরণ করার ক্ষমতা খুবই কম। সেজন্য সাদা রঙের চায়ের কাপে ধীরে ধীরে তাপ বিকিরিত হয় এবং চা বেশিক্ষণ গরম থাকে ।
- সিলভার ব্রোমাইড হল একটি নরম, ফ্যাকাশে-হলুদ, জলে অদ্রবণীয় লবণ যা আলোর প্রতি অস্বাভাবিক সংবেদনশীলতার জন্য পরিচিত।
- ব্রোমাইড একটি রাসায়নিক যৌগ যাতে একটি ব্রোমাইড আয়ন বা লিগ্যান্ড রয়েছে।
- সিলভার ব্রোমাইডের রাসায়নিক সংকেত হলো AgBr.

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
NAND গেটের বৈশিষ্ট্য:
- NAND হল AND গেটের বিপরীত
- সব ইনপুট 1 হলে আউটপুট 0 হয়
- যেকোনো একটি ইনপুট 0 হলে আউটপুট 1 হয়

এখানে যেহেতু:
- 3টি ইনপুটের মধ্যে একটি 0
- অন্য দুটি যে কোন মান (0 বা 1) হতে পারে
- AND অপারেশনে যেকোনো একটি 0 থাকলে রেজাল্ট 0 হয়
- NAND হল AND এর বিপরীত

তাই, 
- AND অপারেশনের রেজাল্ট = 0
- NAND = NOT of AND = NOT(0) = 1

সুতরাং, আউটপুট হবে 1
কারণ NAND গেটে যেকোনো একটি ইনপুট 0 হলেই আউটপুট 1 হবে।
- কম্পিউটারের সাথে মানুষের মৌলিক পার্থক্য হলো মানুষের মতো কম্পিউটারের নিজস্ব কোন বুদ্ধি বা চিন্তা করার ক্ষমতা নেই।
- কম্পিউটারের আইকিউ (10) শূন্য (০)।
- মানুষের দেয়া নির্দেশ অনুসারে এই যন্ত্র কাজ করে।
- কম্পিউটার বিভিন্ন তথ্যকে স্মৃতিতে ধারণ করে প্রয়োজনে নির্দেশ অনুযায়ী ধারণাকৃত তথ্য নির্ভুল ও তড়িৎ গতিতে উপস্থাপন করতে পারে।
- কম্পিউটার বিপুল পরিমাণ তথ্য স্মৃতিতে সংরক্ষণ করে ও নির্ভুলভাবে অতি দ্রুত কাজ সম্পন্ন করে।
বানরটি শেষ সময়ে ১ মিনিটে বাঁশটির উপরের অংশে ৪ ফুট উঠে আর নামার প্রয়োজন নেই।
বানরটি উঠানামা করে বাঁশটির নিচের (২২ - ৪) = ১৮ ফুট অংশে বানরটি প্রতি ২ সেকেন্ডে উঠে (৪ - ১) = ৩ ফুট

বানরটি ৩ ফুট উঠে ২ মিনিটে
বানরটি ১ ফুট উঠে ২/৩ মিনিটে
বানরটি ১৮ ফুট উঠে  (২ × ১৮)/৩ = ১২ মিনিট 

∴ বাঁশের মাথায় উঠতে বানরটির সময় লাগে (১২ + ১) = ১৩ মিনিট। 
ধারাটির প্রথম পদ a = ১
সাধারণ অন্তর d = ১
শেষ পদ = ৩০  

আমরা জানি,
১ থেকে n  পর্যন্ত সংখ্যার যোগফল = n(n + ১)/২  

∴ ১ থেকে ৩০ পর্যন্ত সংখ্যাগুলোর যোগফল = {৩০ × (৩০ + ১)}/২ 
= (৩০ × ৩১)/২ 
= ৯৩০/২ 
= ৪৬৫ 
ধরি, 
সংখ্যাটি ক

প্রশ্নমতে, 
(ক এর ৩৭%) - ৩৭ = ৩৭ 
বা, (ক × ৩৭/১০০) = ৭৪
বা, ক = (৭৪ × ১০০)/৩৭
∴ ক = ২০০
ধরি সংখ্যা দুটি x ও y

প্রশ্নানুসারে,
x - y = ৬

প্রশ্নমতে,
x2 - y2 = ১০৮
বা, (x - y) (x + y) = ১০৮
বা, ৬ (x + y) = ১০৮
বা, x + y = ১৮

সংখ্যা দুটির সমষ্টি ১৮
নির্ণেয় কোণ = |(11M - 60H)/2|° 
               = |{(11 × 30) - (60 × 6)}/2|° 
               = |(330 - 360)/2|°
               = |- 30/2|°
               = |- 15|°
               = 15°
এখানে,
{(পিতা + ৩ পুত্র)/৪} - {(মাতা + ৩ পুত্র)/৪ = ২.৫
⇒ (পিতা + ৩ পুত্র - মাতা - ৩ পুত্র)/৪ = ২.৫ 
⇒ (পিতা - মাতা)/৪ = ২.৫ 
⇒ পিতা - মাতা = ২.৫ × ৪ 
⇒ ৫০ - মাতা = ১০
⇒ - মাতা = ১০ - ৫০ 
⇒ - মাতা = - ৪০ 
⇒ মাতা = ৪০ 
∴ মাতার বয়স = ৪০ বছর 

sec2A - tan2A = 1
⇒ (secA + tanA)(secA - tanA) = 1 
∴ (secA - tanA) = 1/(5/2) = 2/5


৬০ সেকেন্ডে ঘুরে = ৯০ বার
অতএব ১ সেকেন্ডে ঘুরে ৯০/৬০ বার = ৩/২

চাকাটি একবার ঘুরে অতিক্রম করে ৩৬০º
অতএব চাকাটি ৩/২ বার ঘুরে অতিক্রম করে ৩৬০º × (৩/২) = ৫৪০º

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

একটি ষড়ভুজের একটি বাহুকে একই দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ = ৩৬০°/৬ = ৬০°
∴ ৬টি বাহুকে একই দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ সমূহের সমষ্টি = ৬ x ৬০° = ৩৬০° 
- ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপরাষ্ট্র।
- এর রাজধানী জাকার্তা।
- দেশটি প্রায় ৫০০০ দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত।
- এটি ভৌগোলিকভাবে হাজার দ্বীপের দেশ নামে পরিচিত।

- ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ।
- সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে মালদ্বীপ সবচেয়ে ছোট দেশ।

- পূর্ব এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র জাপান 'সূর্যোদয়ের দেশ' হিসেবে পরিচিত।
- যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় ছিলেন ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচিত ৩২তম প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট
- তিনি তিন মেয়াদে ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত ১২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন।
- তার সময়েই শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।
- হ্যারি এস ট্রুম্যান ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচিত যুক্তরাষ্ট্রের ৩৩তম প্রেসিডেন্ট।
- তিনি ক্ষমতায় ছিলেন ১৯৪৫ -১৯৫৩ সাল পর্যন্ত ২ মেয়াদে ৮ বছর।
- তার আদেশেই হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক হামলা চালানো হয়।
- লাদাখ ভারতের একটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল।
- এটিকে ভারতের শীতল মরুভূমি বলা হয়।
- ১৯৪৭ সাল থেকে এই অঞ্চলটি নিয়ে ভারত, পাকিস্তান ও চীনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে।
- মালদ্বীপ ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপরাষ্ট্র।
- এর রাজধানী মালে।
- সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে মালদ্বীপ সবচেয়ে ছোট দেশ।
- দেশটি প্রায় ১২০০ ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত।
- পুরো দেশের স্থল ভাগের আয়তন মাত্র ২৯৮ বর্গ কি.মি।
- ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ২০২৪ এর তালিকায় বিশ্বের সুখীতম দেশ ফিনল্যান্ড এবং সর্বনিম্নে আফগানিস্তান।
- প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম।
- বিশ্বের উচ্চতম জলপ্রপাত 'অ্যাঞ্জেল' ভেনিজুয়েলায় অবস্থিত।
- এর উচ্চতা ৭৯৭ মিটার এবং গভীরতা ৮০৭ মিটার।

অন্যদিকে,
- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় অবস্থিত 'নায়াগ্রা' জলপ্রপাত বিশ্বের বৃহত্তম জলপ্রপাত।
- ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত জাম্বিয়া ও জিম্বাবুয়ে সীমান্তে অবস্থিত।
- দুই নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলকে দোয়াব বলে।
- নদী উৎপত্তি লাভ করে সাগর বা হ্রদের সাথে যে স্থানে মিলিত হয় সেই মিলিত স্থানকে নদীর মোহনা বলে।
- চারদিকে পানি দ্বারা পরিবেষ্টিত ভূ-খন্ডকে দ্বীপ বলা হয়।

- জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা ৬টি। যথা: ইংরেজি, ফরাসি, চীনা, রুশ, স্প্যানিশ এবং আরবি। তবে কার্যকরী ভাষা ২টি (ইংরেজি ও ফরাসি)।

- ১৯৪২ সালের ১ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট জাতিসংঘ নামকরণ করেন।

- ১৯৪৪ সালে ওয়াশিংটনের ডাম্বার্টন ওকসে জাতিসংঘ গঠনের প্রস্তাব গৃহীত হয়।

- ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর জাতিসংঘ সনদ কার্যকরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘ গঠিত হয়।

- জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ৫১টি।

- বর্তমান সদস্য ১৯৩টি।

- জাতিসংঘ সদরদপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত।

- জাতিসংঘ সচিবালয় গঠিত— জাতিসংঘ সদর দপ্তর ও বাইরে কর্মরত আন্তর্জাতিক কর্মচারীদের নিয়ে ।

- জাতিসংঘ সচিবালয়ের প্রধান— মহাসচিব (সেক্রেটারি জেনারেল); পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন ।

- জাতিসংঘের মহাসচিব নিযুক্ত হন— নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশক্রমে সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটে ।

- জাতিসংঘের বর্তমান (নবম) মহাসচিব— অ্যান্টনিও গুতেরেস (পর্তুগাল), ১ জানুয়ারি ২০১৭-বর্তমান।

- বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য । ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ জাতিসংঘের ২৯তম অধিবেশনে ৩টি দেশ সদস্যপদ লাভ করে ।এগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ, গ্রানাডা এবং গিনি বিসাউ ।বর্ণক্রমানুসারে নাম আসায় বাংলাদেশ ১৩৬তম, গ্রানাডা ১৩৭তম এবং গিনি বিসাউ ১৩৮তম সদস্যপদ লাভ করে । 


- সুয়েজ খাল একটি কৃত্রিম সামুদ্রিক খাল যা লোহিত সাগরকে ভূমধ্যসাগরের সাথে যুক্ত করেছে। মিশরে অবস্থিত সুয়েজ খাল সিনাই উপদ্বীপকে মিশরের মূল খন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে।
- এটি লোহিত সাগরকে ভূমধ্যসাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে। 
- এটি সুয়েজের ইস্তমাসের মাধ্যমে ভূমধ্যসাগরকে লোহিত সাগরের সাথে যুক্ত করেছে এবং আফ্রিকা ও এশিয়াকে বিভক্ত করেছে। খালটি সিল্ক রোডের অংশ যা ইউরোপকে এশিয়ার সাথে সংযুক্ত করে।
- মিশর সুয়েজ খাল জাতীয়করণ করে ১৯৫৬ সালে, এর ফলে ইসরাইল, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের সাথে মিশরের যুদ্ধ বেধে যায় যা ‘দ্বিতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধ’ বা ‘সুয়েজ যুদ্ধ’ নামে পরিচিত।
- ফরাসি প্রকৌশলী ফার্দিনান্দ দ্য লেসেপ্সের উদ্যোগে ১৮৫৯ সালে সুযেজ খালের খননকার্য শুরু হয়। ১৮৬৯ সালের ১৭ নভেম্বর খালটি নৌ চলাচলের জন্যে উন্মুক্ত‍ করে দেওয়া হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- Organization of Islamic Co-operation (OIC) গঠিত হয় ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯ সালে মরক্কোর রাজধানী রাবাতে। 
- ২০১১ সালে Organization of Islamic Conference (OIC) থেকে বর্তমান নাম Organization of Islamic Cooperation করা হয়।
- ২২-২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের লাহোরে OIC এর দ্বিতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ২৩-২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের পক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মেলনে অংশগ্রহণ করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ OIC এর ৩২তম সদস্য দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
- OIC-র সদর দপ্তর সৌদি আরবের জেদ্দায়। 
- ইসরাইল কর্তৃক আল আকসা মসজিদে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার প্রেক্ষাপটে OIC গঠিত হয়।
- বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের ২২-২৪ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত OIC এর দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে সর্বপ্রথম অংশগ্রহণ করে।
- ওআইসির বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৫৭টি।
- ওআইসির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ২৫টি।
- ওআইসির দাপ্তরিক ভাষা ৩টি [আরবি, ইংরেজি, ফরাসি]

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0