Author & Book (517 টি প্রশ্ন )
- মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র ছিলেন আমেরিকার নাগরিক অধিকার আন্দোলনের (Civil Rights Movement) একজন অবিসংবাদিত নেতা।
- তিনি ১৯৬৩ সালের ২৮ আগস্ট ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘চাকরি ও স্বাধীনতার জন্য পদযাত্রা’ (March on Washington) কর্মসূচিতে অংশ নেন।
- সেখানেই তিনি আব্রাহাম লিংকনের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত ‘লিংকন মেমোরিয়াল’ (Lincoln Memorial)-এর সোপানে দাঁড়িয়ে তাঁর ঐতিহাসিক ‘I have a dream’ ভাষণটি প্রদান করেন
- এই ভাষণে তিনি বর্ণবৈষম্যহীন এবং সবার সমান অধিকার সম্বলিত এক নতুন আমেরিকার স্বপ্ন দেখেছিলেন।
- বার্ট্রান্ড রাসেল (১৮৭২–১৯৭০) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর একজন প্রখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক, যুক্তিবিদ ও গণিতজ্ঞ।
- তিনি পেশায় মূলত গণিতজ্ঞ ও দার্শনিক হওয়া সত্ত্বেও ১৯৫০ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
- নোবেল কমিটি তাঁর মানবিক আদর্শ ও চিন্তার স্বাধীনতার স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই পুরস্কার দেয়।
- তাঁর লেখা বিখ্যাত বইগুলোর মধ্যে 'The Principles of Mathematics', 'The Problems of Philosophy' এবং 'Marriage and Morals' উল্লেখযোগ্য।
- জর্জ অরওয়েলের লেখা উপন্যাস 'Animal Farm' ।

- এটি একটি ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস যা সোভিয়েত ইউনিয়নের শুরুর দিকের ঘটনাগুলোকে রূপকার্থে তুলে ধরেছে।
- এই লাইনটি উপন্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা দেখায় কিভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার ঘটে এবং আদর্শ থেকে বিচ্যুতি আসে।
- শুরুতে, অ্যানিমেল ফার্মের বিপ্লবের স্লোগান ছিল 'All animals are equal', কিন্তু পরবর্তীতে শূকরদের একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তারা এই নীতিবাক্য পরিবর্তন করে।
- এটি অসমতাকে নির্দেশ করে, যেখানে কিছু প্রাণী (শূকর) নিজেদের অন্যান্য প্রাণীদের চেয়ে উচ্চতর এবং অধিক সুবিধাভোগী মনে করে।
- এই উক্তিটি সমাজতন্ত্র বা সাম্যবাদের বিচ্যুতি এবং স্বৈরাচারী শাসনের উত্থানকে তীব্রভাবে সমালোচনা করে।
- The Travels of Sir John Mandeville’ হলো মধ্যযুগের (চতুর্দশ শতাব্দীর) একটি বিখ্যাত ভ্রমণকাহিনী।
- এটি মূলত Prose বা গদ্য আকারে রচিত।
- গ্রন্থটি সেসময় অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল এবং ইংরেজি গদ্য সাহিত্যের বিকাশে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- এটি লেখকের প্রাচ্য দেশ ভ্রমণের কাল্পনিক ও বাস্তব অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণ।
- 'The Alchemist' হলো এলিজাবেথান ও জ্যাকোবিয়ান যুগের বিখ্যাত নাট্যকার বেন জনসনের (Ben Jonson) লেখা একটি কমেডি নাটক।
- এটি মূলত একটি Satirical Comedy বা ব্যঙ্গাত্মক নাটক।
- এই নাটকে মানুষের লোভ, কুসংস্কার এবং বোকামিকে হাস্যরসের মাধ্যমে কঠোরভাবে সমালোচনা করা হয়েছে।
- 'Lyric' শব্দটি গ্রিক শব্দ lyre (একপ্রকার বাদ্যযন্ত্র) থেকে এসেছে।
- সাহিত্যের ভাষায় Lyric হলো একটি ছোট কবিতা, যা কবির ব্যক্তিগত অনুভূতি প্রকাশ করে
- এধরনের কবিতা সাধারণত সুর দিয়ে গাওয়া সম্ভব এবং এতে কবির আবেগ ও চিন্তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে
- প্রাচীনকালে লায়ার (lyre) নামক বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে এ ধরনের কবিতা গাওয়া হতো বলে এর নাম লিরিক হয়েছে।
- অন্যদিকে দীর্ঘ বর্ণনামূলক কবিতাকে 'এপিক' (Epic) এবং চৌদ্দ লাইনের কবিতাকে 'সনেট' (Sonnet) বলা হয়।
- গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল (Aristotle) তার বিখ্যাত সাহিত্য সমালোচনামূলক গ্রন্থ ‘পোয়েটিকস’ (Poetics)-এ কাব্যের শ্রেণিবিন্যাস করেছেন।

- তিনি কাব্য বা কবিতাকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন: কমেডি (Comedy), ট্রাজেডি (Tragedy) এবং এপিক বা মহাকাব্য (Epic)

- অ্যারিস্টটলের মতে, ট্রাজেডি হলো গম্ভীর ও মহৎ কাজের অনুকরণ, যা মানুষের মনে করুণা ও ভীতি সৃষ্টি করে।

- অন্যদিকে কমেডি হলো মানুষের ভুলত্রুটি বা হাস্যরসাত্মক দিকগুলোর অনুকরণ, যা মানুষকে আনন্দ দেয়।

- মহাকাব্য বা এপিক হলো দীর্ঘ আখ্যানমূলক কবিতা, যা সাধারণত বীরত্বপূর্ণ কাহিনী নিয়ে রচিত হয়।

- অ্যারিস্টটলকে 'রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক' এবং 'জীববিজ্ঞানের জনক' বলা হয়।

- প্লেটো ছিলেন অ্যারিস্টটলের শিক্ষক এবং সক্রেটিস ছিলেন প্লেটোর শিক্ষক।
- দীর্ঘ এবং বিস্তারিত কবিতা যা শুরুতে কারো প্রতি শোক বা যন্ত্রণার অভিব্যক্তি দিয়ে শুরু হয় কিন্তু শেষে সান্ত্বনা দিয়ে শেষ হয়, তাকে Elegy বা শোকগাঁথা বলা হয়।
- এই ধরনের কবিতা সাধারণত কোনো বিখ্যাত বা প্রিয় ব্যক্তির মৃত্যুতে তার স্মরণে রচিত হয়।
- Elegy-এর গঠন সাধারণত তিনটি ধাপে বিভক্ত থাকে: শোক প্রকাশ (Grief), গুণকীর্তন (Praise) এবং সান্ত্বনা বা স্বস্তি (Consolation)।
- অন্যদিকে, Ode হলো একটি দীর্ঘ কবিতা যা কোনো ব্যক্তি, বস্তু বা বিমূর্ত ধারণার প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য হিসেবে লেখা হয়, যা শোকের কবিতা নয়।
- থমাস গ্রে রচিত "Elegy Written in a Country Churchyard" হলো ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত একটি এলিজি।
- উইলিয়াম ক্যাক্সটনকে ইংরেজি সাহিত্যে মুদ্রণযন্ত্রের পথিকৃৎ বলা হয়।
- তিনি ছিলেন প্রথম ইংরেজ ব্যক্তি যিনি ইংল্যান্ডে ১৪৭৬ সালে মুদ্রণযন্ত্র বা প্রিন্টিং প্রেস প্রবর্তন করেন।
- ১৪৭৪ সালে ক্যাক্সটন প্রথম ইংরেজি ভাষায় মুদ্রিত বই 'The Recuyell of the Historyes of Troye' ছাপান।
- তিনি নিজে একজন অনুবাদক এবং লেখকও ছিলেন যিনি ফ্রেঞ্চ ও ল্যাটিন ভাষার একাধিক বই ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন।
- তাঁর প্রকাশনা এবং অনুবাদ স্ট্যান্ডার্ড ইংলিশ ভাষা গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
- অন্যদিকে, জোহানেস গুটেনবার্গ ছিলেন একজন জার্মান স্বর্ণকার, যিনি বিশ্বে প্রথম আধুনিক সঞ্চনশীল মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- মিডেল ইংলিশ পিরিয়ডের একজন বিখ্যাত ধর্মতত্ত্ববিদ ও সমাজ সংস্কারক জন উইক্লিফকে 'Father of English Prose' বা ইংরেজি গদ্যের জনক বলা হয়।

- তিনি প্রথম লাতিন ভাষা থেকে বাইবেলকে ইংরেজিতে অনুবাদ করার উদ্যোগ নেন, যা সাধারণ মানুষের কাছে ধর্মগ্রন্থকে সহজবোধ্য করে তোলে।

- তার এই অনুবাদের ভাষা এবং গদ্যশৈলী ইংরেজি গদ্য সাহিত্যের বিকাশে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিল।

- অন্যদিকে জিওফ্রে চসারকে বলা হয় 'Father of English Poetry' বা ইংরেজি কবিতার জনক।

- উইলিয়াম ক্যাক্সটন হলেন সেই ব্যক্তি যিনি ইংল্যান্ডে প্রথম ছাপাখানা (Printing Press) চালু করেন।

- স্যার টমাস ম্যালরি বিখ্যাত তার 'Morte d'Arthur' নামক গদ্যে লেখা আর্থারিয়ান রোম্যান্সের জন্য।
- Canterbury Tales হলো ইংরেজি সাহিত্যের জনক জিওফ্রে চসার (Geoffrey Chaucer) এর সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম।
- এটি মধ্যযুগের শেষদিকের লেখা একটি অসম্পূর্ণ কাব্যগ্রন্থ, যেখানে বিভিন্ন পেশার মানুষের গল্প বর্ণিত হয়েছে।
- সাহিত্যিক মূল্যায়নে এটিকে ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী কাজ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
- এই কাব্যে তিনি ২৯ জন তীর্থযাত্রীর গল্প বলার পরিকল্পনা করেছিলেন, যদিও তিনি তা শেষ করে যেতে পারেননি।
- তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে Troilus and Criseyde, The Book of the Duchess এবং The House of Fame
- জিওফ্রে চসারকে 'ইংরেজি কবিতার জনক' (Father of English Poetry) বলা হয়।

- তিনি মধ্যযুগের একজন বিখ্যাত ইংরেজ কবি এবং লেখক ছিলেন।

- তার রচিত 'দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস' (The Canterbury Tales) ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়।

- চসারই প্রথম লেখক যিনি তার সাহিত্যকর্মে মিডল ইংলিশ (Middle English) বা স্থানীয় ভাষা ব্যবহার করেন, যা ইংরেজি ভাষার বিকাশে বিশাল ভূমিকা রাখে।

- তাকে একই সাথে 'ইংরেজি সাহিত্যের জনক' (Father of English Literature) হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
- ইংরেজি সাহিত্যের আদিযুগ অর্থাৎ Old English Period (৪৫০-১০৬৬ খ্রি.) এর একমাত্র মহাকাব্য হলো 'Beowulf'।
- এটি ইংরেজি সাহিত্যের সর্বপ্রথম এবং প্রাচীনতম মহাকাব্য হিসেবে স্বীকৃত।
- মহাকাব্যটির রচয়িতার নাম জানা যায়নি, অর্থাৎ এটি একটি অজ্ঞাতনামা লেখকের সৃষ্টি।
- ৩১৮২ লাইনের এই দীর্ঘ কবিতাটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ার প্রেক্ষাপটে রচিত, যেখানে নায়ক বেউলফ দানব গ্রেন্ডেলের বিরুদ্ধে লড়াই করেন।
- অন্যদিকে 'Paradise Lost' হলো জন মিল্টন রচিত আধুনিক ইংরেজি মহাকাব্য এবং 'The Faerie Queene' এডমন্ড স্পেন্সারের লেখা একটি বিখ্যাত মহাকাব্য।
- ইংরেজি সাহিত্যের প্রাচীনতম এবং নাম জানা প্রথম কবি হলেন ক্যাডমন (Caedmon)

- তিনি সপ্তম শতাব্দীর একজন অ্যাংলো-স্যাক্সন বা ওল্ড ইংলিশ সময়ের কবি ছিলেন।

- বিখ্যাত 'Hymn of Creation' বা 'সৃষ্টির স্তোত্র' তাঁর রচিত বলেই মনে করা হয়, যা ইংরেজি ভাষার প্রাচীনতম টিকে থাকা কবিতাগুলোর একটি।

- বিখ্যাত ইতিহাসবিদ দ্য ভেনারেবল বিড (The Venerable Bede) তাঁর লেখা 'Ecclesiastical History of the English People' গ্রন্থে ক্যাডমনের জীবন ও অলৌকিক কবিত্বশক্তি সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন।

- তিনি মূলত একজন অশিক্ষিত গোয়ালা ছিলেন, যিনি স্বপ্নের মাধ্যমে অলৌকিকভাবে কবিতা রচনার ক্ষমতা লাভ করেছিলেন বলে কথিত আছে।

- অন্যদিকে, জিওফ্রে চসারকে (Geoffrey Chaucer) 'ইংরেজি কবিতার জনক' (Father of English Poetry) বলা হয়, তবে তিনি ক্যাডমনের অনেক পরের সময়ের (চতুর্দশ শতাব্দী) কবি।
- ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাসে ১৪০০ থেকে ১৪৮৫ সাল পর্যন্ত সময়কালকে 'Dark Age' বা 'Barren Age' বলা হয়।
- মহান সাহিত্যিক চসারের (Chaucer) মৃত্যুর পর এই সময়কালে উল্লেখ করার মতো কোনো বড় সাহিত্যকর্ম রচিত হয়নি এবং সৃজনশীল সাহিত্য প্রতিভার তীব্র অভাব দেখা দিয়েছিল।
- এই যুগটি মধ্যযুগ (Middle Ages) এবং রেনেসাঁ (Renaissance) যুগের মধ্যবর্তী একটি সময়, যেখানে সাহিত্যের মান ও প্রবাহ ছিল তুলনামূলকভাবে স্থবির।
- এই সময়কালের কিছু উল্লেখযোগ্য সাহিত্যিক হলেন স্যার টমাস ম্যালরি (যিনি *Morte d'Arthur* লিখেছিলেন) এবং জন লিডগেট
- ১৪০০ সালে জিওফ্রে চসারের মৃত্যুর পর থেকে ১৪৮৫ সালে রাজা সপ্তম হেনরি সিংহাসনে আরোহণ করা পর্যন্ত এই সময়কালটি ব্যপ্ত ছিল।
- ইংরেজি সাহিত্যের মধ্যযুগকে (The Middle English Period) তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়।

- এরমধ্যে প্রথম ভাগটি হলো অ্যাংলো নরম্যান পিরিয়ড (The Anglo Norman Period), যার সময়কাল ১০৬৬ সাল থেকে ১৩৪০ সাল পর্যন্ত।

- ১০৬৬ সালে নরমান বিজয়ের (Norman Conquest) মাধ্যমে এই যুগের সূচনা হয় এবং এই সময়ে ফরাসি ভাষা ও সংস্কৃতির বিশাল প্রভাব ছিল।

- ইংরেজি সাহিত্যের মধ্যযুগের দ্বিতীয় ভাগ হলো চসার যুগ (The Age of Chaucer), যার সময়কাল ১৩৪০ থেকে ১৪০০ সাল পর্যন্ত।

- এবং তৃতীয় ভাগ বা অন্ধকার যুগ (The Dark Age) ১৪০০ থেকে ১৪৮৫ সাল পর্যন্ত বিস্তৃত।

- অন্যদিকে, ৪৫০ থেকে ১০৬৬ সাল পর্যন্ত সময়কালকে প্রাচীন ইংরেজি যুগ (The Old English Period) বলা হয়।
- ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাসে ১০৬৬ সাল থেকে ১৫০০ সাল পর্যন্ত সময়কালকে Middle English Period বা মধ্য যুগ বলা হয়।
- এই যুগটি নরম্যান বিজয় (Norman Conquest) বা ১০৬৬ সালে হেস্টিংসের যুদ্ধের মাধ্যমে শুরু হয়।
- বিখ্যাত কবি জিওফ্রে চসার (Geoffrey Chaucer) এই যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক, যাকে ইংরেজি সাহিত্যের জনক বলা হয়।
- ৪৫০-১০৬৬ সাল পর্যন্ত সময়কালকে Old English Period বা প্রাচীন যুগ বলা হয়।
- ১৫০০-১৬৬০ সাল পর্যন্ত সময়কালকে The Renaissance Period বা রেনেসাঁ যুগ বলা হয়।
- ১৬৬০-১৭৮৫ সাল পর্যন্ত সময়কালকে The Neoclassical Period বলা হয়।
- ইংরেজি সাহিত্যকে মোট ৮টি যুগে ভাগ করা হয়েছে যার প্রথম যুগকে 'The Old English Period' বা 'The Anglo-Saxon Period' বলা হয়।
- এই প্রাচীন যুগের সময়কাল ধরা হয় ৪৫০ সাল থেকে ১০৬৬ সাল পর্যন্ত।
- ৪৫০ সালে অ্যাংলো-স্যাক্সন এবং জুট জাতিগোষ্ঠী ইংল্যান্ড আক্রমণ করার মাধ্যমে এই যুগের সূচনা করে।
- এই যুগের সমাপ্তি ঘটে ১০৬৬ সালে 'Battle of Hastings' বা হেস্টিংসের যুদ্ধের মাধ্যমে, যেখানে উইলিয়াম দ্য কনকারার ইংল্যান্ড জয় করেন।
- ইংরেজি সাহিত্যের আদি বা প্রাচীনতম নিদর্শন 'Beowulf' এই যুগেরই সৃষ্টি।
- ইংরেজি সাহিত্যে ভিক্টোরিয়ান যুগের ব্যাপ্তিকাল হলো ১৮৩২ সাল থেকে ১৯০১ সাল পর্যন্ত (1832-1901)।
- ১৯০১ সালে রানী ভিক্টোরিয়ার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এই গৌরবোজ্জ্বল যুগের সমাপ্তি ঘটে এবং এরপর এডওয়ার্ডিয়ান যুগ (Edwardian Period) শুরু হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ভিক্টোরিয়ান যুগের বিখ্যাত কবি ও সমালোচক ম্যাথু আর্নল্ড (Matthew Arnold) তার বাবা ড. টমাস আর্নল্ডের (যিনি রাগবি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন) মৃত্যুর পর তার স্মরণে 'Rugby Chapel' নামক শোকগাথা বা Elegy-টি রচনা করেন।
- নোট: 'In Memoriam' আলফ্রেড টেনিসনের লেখা এবং 'Adonais' ও 'Lycidas' যথাক্রমে শেলি ও মিল্টনের লেখা।
- ভিক্টোরিয়ান যুগে বিজ্ঞান ও ধর্মের দ্বন্দ্বে যিনি সবচেয়ে বড় প্রভাব ফেলেছিলেন, তিনি হলেন চার্লস রবার্ট ডারউইন।
- ১৮৫৯ সালে তার বিখ্যাত গ্রন্থ 'The Origin of Species' প্রকাশিত হয়, যেখানে তিনি বিবর্তনবাদ তত্ত্ব বা Theory of Evolution উপস্থাপন করেন।
- এ কারণে তাকে 'Father of the Theory of Evolution' বলা হয়।
- ভিক্টোরিয়ান যুগে কবিতার পাশাপাশি গদ্য ও উপন্যাসের ব্যাপক প্রসার ঘটে।
- চার্লস ডিকেন্স, উইলিয়াম মেকপিস থ্যাকারে, জর্জ এলিয়ট, টমাস হার্ডি এবং ব্রন্টি বোনদের মতো কালজয়ী ঔপন্যাসিকদের অসামান্য অবদানের কারণে এই যুগকে ইংরেজি উপন্যাসের স্বর্ণযুগ বা 'Golden Age of the novel' বলা হয়।
- ইংরেজি সাহিত্যের Augustan Period (1700-1745) সময়কালকে ‘Age of Pope’ বলা হয়।
- কারণ, এই যুগের অন্যতম প্রধান কবি ও সাহিত্যিক ছিলেন Alexander Pope।
- রোমান সম্রাট অগাস্টাস সিজারের আমলের সাহিত্যের অনুকরণে এই যুগের নামকরণ করা হয় 'Augustan Age', আর এই সময়কালে সাহিত্যজগতে পোপের একচ্ছত্র আধিপত্যের কারণে একে 'Age of Pope'-ও বলা হয়।
- "Easter, 1916" কবিতাটি আইরিশ কবি উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস কর্তৃক ১৯১৬ সালে ডাবলিন শহরে সংঘটিত 'ইস্টার রাইজিং' (Easter Rising) বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে লেখা।
- এই বিদ্রোহ ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতার জন্য একটি সশস্ত্র অভ্যুত্থান।
- কবিতাটিতে ইয়েটস সেই বিপ্লবীদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন এবং এই ঘটনার ভয়াবহতা ও মহত্ত্বকে তুলে ধরেছেন।
- কবিতার বিখ্যাত লাইন "A terrible beauty is born" ("এক ভয়ংকর সুন্দরের জন্ম হলো") এই ঘটনার悲剧ময় (tragic) এবং বীরত্বপূর্ণ (heroic) দ্বৈত চরিত্রকে প্রকাশ করে।

অন্য কবিতাগুলো ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখা:
- The Second Coming: এটি বিশৃঙ্খল ভবিষ্যৎ এবং সভ্যতার পতন নিয়ে লেখা একটি রূপক কবিতা।
- Sailing to Byzantium: এই কবিতায় বার্ধক্য, শিল্প এবং আধ্যাত্মিকতার মতো বিষয়বস্তু রয়েছে।
- Leda and the Swan: এটি গ্রিক পৌরাণিক কাহিনীর উপর ভিত্তি করে লেখা।
-Ernest Hemingway এর বিখ্যাত উপন্যাস 'A Farewell to Arms'-এর শিরোনামটি একটি শ্লেষ (pun) বা দ্বৈত অর্থ প্রকাশ করে। 
- এখানে "Arms" শব্দটি দুটি ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে:

১. যুদ্ধের অস্ত্র (Weapons of War): উপন্যাসের পটভূমি প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং এর নায়ক ফ্রেডেরিক হেনরি একজন সৈনিক। যুদ্ধের ভয়াবহতা ও অর্থহীনতা উপলব্ধি করে সে সেনাবাহিনী থেকে পালিয়ে যায়। এটি ছিল আক্ষরিক অর্থেই অস্ত্রের (Arms) প্রতি তার বিদায়।

২. প্রেমিকার বাহু (The Beloved's Arms): উপন্যাসের আরেকটি প্রধান অংশ হলো নায়ক ফ্রেডেরিক ও নার্স ক্যাথরিন বার্কলির প্রেম কাহিনী। এখানে "Arms" শব্দটি ক্যাথরিনের বাহু বা তার ভালোবাসার আশ্রয়কেও বোঝায়। উপন্যাসের ট্র্যাজিক পরিসমাপ্তিতে ফ্রেডেরিক ক্যাথরিনকেও হারায়, যা তার প্রেমিকার বাহুডোর (Arms) থেকেও বিদায়কে নির্দেশ করে।

সুতরাং, এই শিরোনামটি একই সাথে যুদ্ধ এবং প্রেম—উভয় থেকেই বিদায় নেওয়ার অর্থ বহন করে।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় নিজেই স্বীকার করেছেন যে তাঁর 'রজনী' (১৮৭৭) উপন্যাসটির আঙ্গিক গঠনে তিনি ইংরেজি উপন্যাসের দ্বারা প্রভাবিত।
- বিশেষ করে, একাধিক চরিত্রের দৃষ্টিকোণ থেকে গল্প বলার যে কৌশল, তা উইল্কি কলিন্সের বিখ্যাত উপন্যাস The Woman in White (১৮৫৯) থেকে অনুপ্রাণিত।
- তবে, উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র অন্ধ যুবতী রজনীর অনুপ্রেরণা হিসেবে এডওয়ার্ড বুলওয়ার-লিটনের The Last Days of Pompeii (১৮৩৪) উপন্যাসের অন্ধ ফুল বিক্রেতা নাইডিয়া চরিত্রটির কথাও বলা হয়।
- কিন্তু উপন্যাসের কাঠামোগত অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে The Woman in White-এর প্রভাবই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
'- Absurdism' বা অবাস্তববাদ, বিশেষ করে 'থিয়েটার অফ দ্য অ্যাবসার্ড', ১৯৪০-এর দশকের শেষভাগ এবং ১৯৫০-এর দশকে বিকশিত হয়েছিল, যা আধুনিকতাবাদ থেকে উত্তর-আধুনিকতাবাদের দিকে যাত্রার একটি সন্ধিক্ষণ।
- বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী মোহমুক্তির দিক থেকে এর সাথে আধুনিকতাবাদের মিল থাকলেও, এর মূল দর্শন—যে জীবন সহজাতভাবেই অর্থহীন এবং মানুষ ও মহাবিশ্বের মধ্যে একটি দ্বন্দ্ব বিদ্যমান—একে উত্তর-আধুনিকতাবাদের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত করে।
- অ্যাবসার্ডিস্ট সাহিত্যকর্মগুলো প্রায়ই বৃহৎ আখ্যানকে (grand narratives) প্রশ্নবিদ্ধ করে এবং খণ্ড-বিচ্ছিন্নতাকে গ্রহণ করে, যা উত্তর-আধুনিকতাবাদের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য।
- তপন সিংহ পরিচালিত বাংলা চলচ্চিত্র 'গাঁয়ের মেয়ে' (১৯৪৫) আমেরিকান লেখক ন্যাথানিয়েল হথর্নের ক্লাসিক উপন্যাস The Scarlet Letter (১৮৫০) এর একটি উল্লেখযোগ্য অভিযোজন।
- চলচ্চিত্রটি উপন্যাসের মূল বিষয়—পাপ, অপরাধবোধ এবং সামাজিক আবিষ্কার—কে সপ্তদশ শতাব্দীর পিউরিটান সমাজের প্রেক্ষাপট থেকে একটি গ্রামীণ বাঙালি পরিবেশে স্থাপন করে, যেখানে একজন নারীকে তার কৃতকর্মের জন্য সামাজিক চাপের সম্মুখীন হতে দেখা যায়। 
'Big Brother' হলেন জর্জ অরওয়েলের বিখ্যাত ডিস্টোপিয়ান উপন্যাস Nineteen Eighty-Four (১৯৪৯)-এর কাল্পনিক রাষ্ট্র ওশেনিয়ার সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী এবং রহস্যময় একনায়ক।
- "Big Brother is watching you" (বড় ভাই আপনাকে দেখছেন) প্রবাদটি গণনজরদারি এবং রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহারের একটি শক্তিশালী প্রতীকে পরিণত হয়েছে।
- এই চরিত্রটি চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণের প্রতীক, যেখানে মানুষের ব্যক্তিগত চিন্তাভাবনাও রাষ্ট্রের নজরদারির অধীনে থাকে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- "Stream of Consciousness" বলতে বুঝানো হয় এমন একটি সাহিত্যিক ধারনা যার মাধ্যমে একজন লেখক চরিত্রের মনের ভাবনা, অনুভূতি এবং স্মৃতির অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ ধরা চেষ্টা করেন।
- এই পদ্ধতিতে গল্পের বর্ণনা সাধারণ লিনিয়ার ধারার বাইরে গিয়ে মানুষের মনের জটিলতা ও অসংলগ্ন চিন্তার প্রক্ষেপণ ঘটায়।
- Virginia Woolf এই প্রযুক্তির অন্যতম সর্বাধিক পরিচিত ব্যবহারকারী ছিলেন।
- তাঁর জনপ্রিয় উপন্যাস যেমন Mrs. Dalloway ও To the Lighthouse এই ধারার অসাধারণ উদাহরণ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0