টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটার
থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদানের প্রযুক্তিকে বলা হয়
( International Network) ইন্টারনেট । প্রথম নেটওয়ার্ক
হলো Advance Research Projects Agency
Network (ARPANET) যা ১৯৬৯ যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা
দপ্তর চালু করে। ১৯৯৪ সালে ARPANET এর পরিবর্তে
Internet শব্দটি ব্যবহৃত হয়। আর ৪ জুন, ১৯৯৬ সালে
বাংলাদেশে প্রথম ইন্টারনেট চালু হয়।
পদ্মা নদীর উপর নির্মিত মাওয়া (মুন্সিগঞ্জ) - জাজিরা
(শরীয়তপুর) প্রান্তে অবস্থিত ‘পদ্মা সেতু’ এর ভিত্তিপ্রস্তর
স্থাপন করা হয় ৪ জুলাই, ২০০১ সালে এবং মূল কাজের
উদ্বোধন করা হয় ১২ ডিসেম্বর, ২০১৫ সালে। এর দৈর্ঘ্য
৬.১৫ কি.মি. এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার। এতে মোট পিলার
আছে ৪২টি এবং স্প্যান আছে ৪১টি। এ সেতুর নির্মাণকারী
প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। বহুল
প্রতীক্ষিত স্বপ্নের পদ্মাসেতু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২৫ জুন, ২০২২ সালে উদ্বোধন করেন।
উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০.১ কিলোমিটার
দৈর্ঘ্যের মেট্রোরেলটি এমআরটি-৬ নামে পরিচিত।
মেট্রোরেলে মোট স্টেশন সংখ্যা ১৬টি। মেট্রোরেল প্রকল্পের
কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালে; ২৭ আগস্ট, ২০২১ সালে
মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক চলাচলের জন্য উদ্বোধন করা হয়।
২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে উত্তরা থেকে আগারগাঁও
মেট্রোরেল উদ্বোধন করা হয়।
কম্পিউটারের সাহায্যে কোন কাজ সম্পন্ন করতে
হলে প্রথমে কম্পিউটারকে ঐ কাজের তথ্য প্রদান করতে
হয়। Computer-কে দেয়া এ তথ্যই হচ্ছে Input.
Computer-কে তথ্য প্রদান করার জন্য যে যন্ত্র ব্যবহার
করা হয় তাকে Input device বলে। কয়েকটি Input
device হলো: Joystick, Keyboard, Mouse,
Scanner, OMR, OCR, MICR Light pen etc.
Motherboard এর সাথে সরাসরি যুক্ত একাধিক Chip নিয়ে গঠিত যে Memory-তে read এবং write- দুটি কাজই সম্পন্ন করা যায় তাকে RAM (Random Access Memory) বলে। RAM কে রাখা হয় মাদারবোর্ডে সিপিইউয়ের পাশে, যেহেতু অপশনে মাদারবোর্ড নাই, তাই সিপিইউ ধরে নেওয়া হয়েছে। RAM-এ তথ্য জমা থাকে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে। ফলে RAM এর এর তথ্য (Volatile) অস্থায়ীভাবে সঞ্চিত থাকে। কম্পিউটারে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হলে RAM এর সব তথ্য মুছে যায়। ROM (Read Only Memory) হলো স্থায়ী Memory. এতে সংরক্ষিত তথ্যসমূহ কেবল ব্যবহার করা যায়, কিন্তু সংযোজন বা পরিবর্তন করা যায় না।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
Spam: স্প্যাম হল এমন ইমেল যা অবাঞ্ছিত বা ক্ষতিকারক। এটি অবাঞ্ছিত বিজ্ঞাপন, স্ক্যাম বা ম্যালওয়্যার হতে পারে। স্প্যাম ইমেলগুলিকে স্প্যাম ফোল্ডারে সরিয়ে দেওয়া হয়, যেখানে সেগুলিকে আর দেখা যায় না।
Trash: ট্র্যাশ হল এমন ইমেল যা আপনি মুছে ফেলেছেন। ট্র্যাশ ফোল্ডারে থাকা ইমেলগুলিকে 30 দিনের জন্য সংরক্ষণ করা হয়। 30 দিন পর, ট্র্যাশ ফোল্ডারে থাকা সমস্ত ইমেলগুলিকে স্থায়ীভাবে মুছে ফেলা হয়।
Delete: মুছে ফেলা হল এমন ইমেল যা আপনি স্থায়ীভাবে মুছে ফেলেছেন। মুছে ফেলা ইমেলগুলিকে আর দেখা যায় না এবং সেগুলিকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়।
Starred: স্টার করা হল এমন ইমেল যা আপনি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। স্টার করা ইমেলগুলিকে স্টার ফোল্ডারে সরিয়ে দেওয়া হয়, যেখানে সেগুলিকে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।
File size: একটি ফাইলের আকার হল ফাইলটিতে সংরক্ষিত ডেটার পরিমাণ। ফাইলের আকার সাধারণত বাইট, কিলোবাইট, মেগাবাইট, গিগাবাইট বা টেরাবাইট হিসাবে পরিমাপ করা হয়।
File menu: একটি ফাইল মেনু হল একটি কম্পিউটার প্রোগ্রামে একটি মেনু যা ফাইলের সাথে সম্পর্কিত কাজগুলি প্রদান করে। ফাইল মেনুতে সাধারণত ফাইল খোলা, ফাইল সংরক্ষণ করা, ফাইল মুছে ফেলা এবং ফাইল বের করা সহ বিভিন্ন কাজ অন্তর্ভুক্ত থাকে।
Properties: একটি ফাইলের বৈশিষ্ট্যগুলি হল ফাইল সম্পর্কে তথ্য যেমন ফাইলের নাম, ফাইলের আকার, ফাইলের ধরন, ফাইলের সৃষ্টির তারিখ এবং ফাইলের পরিবর্তনের তারিখ। ফাইলের বৈশিষ্ট্যগুলি সাধারণত ফাইলের বৈশিষ্ট্য উইন্ডোতে দেখানো হয়।
Open: একটি ফাইল খুলতে ব্যবহার করা হয়। ফাইল খোলার ফলে ফাইলের সামগ্রী প্রদর্শিত হয় যাতে আপনি এটি পড়তে, সম্পাদনা করতে বা দেখতে পারেন।
Save: এই অপশনটি আপনার বর্তমান ফাইলটি সংরক্ষণ করে। যদি ফাইলটি ইতিমধ্যেই সংরক্ষিত থাকে, তাহলে এটি বর্তমান ফাইলের সামগ্রীকে সংরক্ষণ করবে। যদি ফাইলটি সংরক্ষিত না থাকে, তাহলে এটি একটি নতুন ফাইল তৈরি করবে এবং আপনার বর্তমান কাজটিকে সংরক্ষণ করবে।
Save as: এই অপশনটি আপনার বর্তমান ফাইলটিকে একটি নতুন নাম দিয়ে সংরক্ষণ করে। এটি আপনাকে আপনার বর্তমান ফাইলটিকে একই নামে সংরক্ষণ না করে একটি নতুন নাম দিয়ে সংরক্ষণ করার সুযোগ দেয়।
Close: এই অপশনটি আপনার বর্তমান ফাইলটি বন্ধ করে। এটি আপনাকে আপনার বর্তমান ফাইলটিতে কাজ করা বন্ধ করতে এবং অন্য একটি ফাইল খুলতে দেবে।
- Ctrl + F: Find - Ctrl + Z: Undo - Ctrl + O: Open the dialog box - Alt + F: Open the File menu
পাশাপাশি কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্টকার্ট হলো:
Ctrl + C: কপি করার জন্য। Ctrl + V: পেস্ট করার জন্য। Ctrl + X: কাট করার জন্য। Ctrl + Z: পূর্ববর্তী ক্রিয়া বাতিল করার জন্য (Undo)। Ctrl + Y: পূর্ববর্তী ক্রিয়া পুনরায় করার জন্য (Redo)। Ctrl + A: সমস্ত নির্বাচন করার জন্য (Select All)। Ctrl + S: সেভ করার জন্য। Ctrl + P: প্রিন্ট করার জন্য। Ctrl + N: নতুন ডকুমেন্ট বা উইন্ডো খোলার জন্য। Ctrl + O: ডকুমেন্ট ওপেন করার জন্য। Ctrl + B: টেক্সট বোল্ড করার জন্য। Ctrl + I: টেক্সট ইটালিক করার জন্য। Ctrl + U: টেক্সট আন্ডারলাইন করার জন্য। Alt + Tab: বিভিন্ন ওপেন উইন্ডোর মধ্যে স্যুইচ করার জন্য। Alt + F4: সক্রিয় উইন্ডো বা প্রোগ্রাম বন্ধ করার জন্য।
File: এই মেনুটি ফাইলের সাথে সম্পর্কিত কাজগুলি প্রদান করে, যেমন ফাইল খোলা, ফাইল সংরক্ষণ করা, ফাইল মুছে ফেলা এবং ফাইল বের করা। Insert: এই মেনুটি ডকুমেন্টে নতুন সামগ্রী প্রবেশ করানোর কাজগুলি প্রদান করে, যেমন চিত্র, টেবিল, হেডার, ফুটার এবং সূত্র। View: এই মেনুটি ডকুমেন্টের প্রদর্শন সামঞ্জস্য করার কাজগুলি প্রদান করে, যেমন ডকুমেন্টের লেখার দিক, ফন্ট এবং পটভূমি রঙ।
Insert: এই কীবোর্ড শর্টকাটটি ডকুমেন্টে টেক্সট প্রবেশ করার মোডটিকে পরিবর্তন করে। Insert মোডে, আপনি টেক্সটটিকে ইতিমধ্যেই উপস্থিত টেক্সটের উপরে প্রবেশ করবেন। Overwrite মোডে, আপনি ইতিমধ্যেই উপস্থিত টেক্সটটিকে মুছে দিয়ে টেক্সটটি প্রবেশ করবেন।
Ctrl: এই কীবোর্ড শর্টকাটটি অন্যান্য কীবোর্ড শর্টকাটগুলির সাথে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, Ctrl+C কীবোর্ড শর্টকাটটি একটি টুকরো টেক্সট কপি করতে ব্যবহৃত হয়, এবং Ctrl+V কীবোর্ড শর্টকাটটি একটি কপি করা টুকরো টেক্সটকে পেস্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
F5: এই কীবোর্ড শর্টকাটটি বর্তমান উইন্ডোটি রিফ্রেশ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ওয়েব ব্রাউজারে একটি ওয়েব পৃষ্ঠা রিফ্রেশ করতে, একটি ওয়ার্ড প্রসেসর ডকুমেন্ট রিফ্রেশ করতে এবং একটি ইমেল ক্লায়েন্টে একটি ইমেল রিফ্রেশ করতে ব্যবহার করা যেতে
Ctrl: এই কীটি অন্যান্য কীবোর্ড কীয়ের সাথে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, Ctrl+C কীবোর্ড শর্টকাটটি একটি টুকরো টেক্সট কপি করতে ব্যবহৃত হয়, এবং Ctrl+V কীবোর্ড শর্টকাটটি একটি কপি করা টুকরো টেক্সটকে পেস্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
Alt: এই কীটি অন্যান্য কীবোর্ড কীয়ের সাথে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, Alt+Tab কীবোর্ড শর্টকাটটি একটি অ্যাপ থেকে অন্য অ্যাপে স্যুইচ করতে ব্যবহৃত হয়, এবং Alt+F4 কীবোর্ড শর্টকাটটি একটি উইন্ডো বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয়।
Caps Lock: এই কীটি সমস্ত অক্ষরকে বড় হাতের অক্ষর হিসাবে টাইপ করতে ব্যবহৃত হয়। Caps Lock কীটি বন্ধ করার জন্য, Caps Lock কীটি আবার টিপুন।
Enter: এই কীটি একটি নতুন লাইন শুরু করতে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি ফর্ম জমা দিতে, একটি মেনু নির্বাচন করতে এবং একটি প্রম্পটে একটি উত্তর প্রবেশ করতেও ব্যবহৃত হয়।
একটি কী-বোর্ডে সাধারণত ১২টি ফাংশন কী থাকে। এগুলি হল F1 থেকে F12 পর্যন্ত কীগুলি। ফাংশন কীগুলি বিভিন্ন প্রোগ্রামে বিভিন্ন কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, F1 কী একটি প্রোগ্রামের সাহায্য মেনু খুলতে ব্যবহৃত হয়, এবং F12 কী প্রায়শই একটি ডকুমেন্টকে একটি নতুন উইন্ডোতে খুলতে ব্যবহৃত হয়।
View: এই মেনুটি ডকুমেন্টের প্রদর্শন সামঞ্জস্য করার কাজগুলি প্রদান করে, যেমন ডকুমেন্টের লেখার দিক, ফন্ট এবং পটভূমি রঙ। Insert: এই মেনুটি ডকুমেন্টে নতুন সামগ্রী প্রবেশ করানোর কাজগুলি প্রদান করে, যেমন চিত্র, টেবিল এবং সূত্র। File: এই মেনুটি ফাইলের সাথে সম্পর্কিত কাজগুলি প্রদান করে, যেমন ফাইল খোলা, ফাইল সংরক্ষণ করা, ফাইল মুছে ফেলা এবং ফাইল বের করা।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
Motherboard এর সাথে সরাসরি যুক্ত একাধিক
Chip নিয়ে গঠিত যে Memory-তে read এবং write-
দুটি কাজই সম্পন্ন করা যায় তাকে RAM (Random
Access Memory) বলে। RAM-এ তথ্য জমা থাকে
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে। ফলে RAM এর এর তথ্য
(Volatile) অস্থায়ীভাবে সঞ্চিত থাকে। কম্পিউটারে বিদ্যুৎ
প্রবাহ বন্ধ হলে RAM এর সব তথ্য মুছে যায়। ROM
(Read Only Memory) হলো স্থায়ী Memory. এতে
সংরক্ষিত তথ্যসমূহ কেবল ব্যবহার করা যায়, কিন্তু
সংযোজন বা পরিবর্তন করা যায় না।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।