• দুধের রং সাদা হয় মূলত ক্যাসেন-এর জন্য। এই ক্যাসেন এক ধরনের প্রোটিন। • দুধে এই প্রোটিনই পরিমাণে সবচেয়ে বেশি থাকে। • ক্যাসেনে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এই ক্যালসিয়াম কিন্তু মানুষের শরীরের জন্য ভীষণ জরুরি। • ক্যালসিয়ামই আমাদের শরীরের হাড়গোড় শক্তপোক্ত করে তোলে।
-রংধনু বা রামধনু বা ইন্দ্রধনু হল একটি দৃশ্যমান ধনুকাকৃতি আলোর রেখা যা বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত জলকণায় সূর্যালোকের প্রতিফলন এবং প্রতিসরণের ফলে ঘটিত হয়। সাধারণত বৃষ্টির পর আকাশে সূর্যের বিপরীত দিকে রামধনু দেখা যায়। -পূর্বাকাশে রংধনু দেখা যায় না সকালে। -পশ্চিমাকাশে রংধনু দেখা যায় সকালে। -আকাশে রংধনু সৃষ্টির কারন বৃষ্টির কণা।রংধনু সৃষ্টির বেলায় পানির কণাগুলো প্রিজমের কাজ করে। -রংধনুর সাত রংয়ের মধ্যে মধ্যম রং সবুজ।
সাবান হচ্ছে উচ্চতর ফ্যাটি এসিডের সোডিয়াম বা পটাসিয়াম লবণ ।সাবান শিল্পে উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন পাওয়া যায় । তৈল চর্বির ক্ষারীয় বিশ্লেষণ দ্বারা সাবান উৎপাদন করা হয় ।
পটাশিয়াম সালফেট ,অ্যালুমিনিয়াম সালফেটকে চলতি বাংলায় বলা হয় ফিটকিরি ।পটাশিয়াম সালফেট ,অ্যালুমিনিয়াম সালফেট এবং ২৪ অণু পানির মিশ্রণে তৈরি হয় ফিটকিরি ।ভাইরাস ,ব্যাকটেরিয়া ও প্যারাসাইট প্রতিরোধে ফিটকিরি ব্যবহার করা হয় ।
রুশ বিজ্ঞানী মেন্ডেলিফ ১৮৬৯ সালে সর্বপ্রথম মৌল সমূহের একটি বিশেষ তালিকা প্রকাশ করেন ,যা রসায়নে বিজ্ঞানে পর্যায় সারণি নামে খ্যাত ।পর্যায় সারণির সবচেয়ে হালকা ধাতু পর্যায়ক্রমে হাইড্রোজেন ,হিলিয়াম ।লিথিয়াম ,বেরিলিয়াম ।
সোডিয়াম কার্বনেট কে সোডা অ্যাস বলা হয় ।সোডা অ্যাসের ১ অণুর সাথে ১০ অণু পানি রাসায়নিকভাবে যুক্ত হলে তাকে কাপড় কাচা বা ওয়াশিং সোডা বলে ।কাপড় কাচা সোডার রাসায়নিক নাম সোডিয়াম কার্বনেট ডেকা হাইড্রেট ।কাপড় পরিষ্কার করতে এটি ব্যবহার হয় ।
তাপমাত্রা বাড়লে কোন মাধ্যমে এর ঘনত্ব কমে যায় ,ফলে শব্দের বেগ বেড়ে যায় ।কেননা কম ঘনত্ব সম্পন্ন কোন মাধ্যমে যে কোন বস্তু বা পদার্থ দ্রুত গমন করতে পারে ।বায়ুর তাপমাত্রা যত বাড়ে বায়ুতে শব্দের বেগও তত বাড়ে .১⁰ C তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে বায়ুতে শব্দের বেগ ০.৬ মি /সে মি বৃদ্ধি পায় ।
USB এর পূর্ণরূপ হলো Universal Bus. এটি ১৯৯৮ সাল থেকে ইনটেল। মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি কম্পিউটারগুলোতে এই বাস ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে । ইউএসবি বাসের ভিত্তিতে এখন কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ডিজিটাল ক্যামেরা, হার্ডডিস্ক, ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ, সিডি ড্রাইভ তৈরি হচ্ছে ।
নাম বা শব্দের সাথে বা শেষে যেসব প্রত্যয় যোগ হয়ে নতুন শব্দ গঠিত হয় তাদের তদ্ধিত প্রত্যয় বলে। ফারসি 'বাজ' প্রত্যয়টির দক্ষ অর্থে ব্যবহৃত শব্দঃ চাল +বাজ =চালবাজ ,কলম +বাজ =কলমবাজ ।
যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্যে সাথে এক বা একাধিক আশ্রিতবাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহৃত হয় ,তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে ।
যে-সে, যারা-তারা, যিনি-তিনি , যা-তা প্রভৃতি সাপেক্ষ সর্বনাম এবং যদি-তবে, যদিও-তবুও ,যেহেতু-সেহেতু ,যত-তত ,যেমন-তেমন ,যখন-তখন প্রভৃতি সাপেক্ষে যোজক দিয়ে যখন অধীন বাক্যগুলো যুক্ত থাকে ,তাকে জটিল বাক্য বলে। যেমনঃ ঈশ্বর তাহারই সাহায্য করেন, যে নিজে নিজে নিজের সাহায্য করে
মোহিতলাল মজুমদার (১৮৮৮-১৯৫২) দেহাশ্রয়ী প্রেমের কবি। তিনি বাংলা সাহিত্যে (বিশেষত কবিতায়) সর্বপ্রথম আরবি ও ফারসি শব্দের সার্থক প্রয়োগ/ব্যবহার করেন। - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের অধ্যাপনা করেন এবং সত্যসুন্দর দাস ছদ্ম নামে লিখতেন। - তাঁর প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য কাব্য : বিস্মরণী, স্মরগরল ও হেমন্ত গোধূলি।
নীল দর্পণ (১৮৬০) দীনবন্ধু মিত্রের নীলকর সাহেবদের নীল চাষিদের উপর বীভৎস অত্যচার অবলম্বনে রচিত নাটক। - এর ইংরেজি অনুবাদ করেন A Native ছদ্মনামে মাইকেল মধুসূদন দত্ত। অনুবাদটি ১৮৬১ সালে Nil Darpan or The Indigo Planting Mirror নামে প্রকাশিত হয়। - উল্লেখযোগ্য চরিত্রঃ গোলক বসু, নবীন মাধব, তোরাপ, বাইচরণ, সাবিত্রী। - নাটকটিকে Uncle Tom`s Cabin এর সাথে তুলনা করা হয়।
ক্রিয়া সম্পাদনের কাল (সময়) এবং আধারকে অধিকরণ কারক বলে। ক্রিয়ার সাথে কোথায় /কখন /কিসে যোগ করে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় ,তাই অধিকরণ কারক । যেমনঃ দুয়ারে হাঁটি বাঁধা । এখানে যদি প্রশ্ন করা হয় ,কোথায় হাতি বাঁধা? তাহলে উত্তর পাই দুয়ারে। সুতরাং ,এখানে 'দুয়ার ' অধিকরণ কারক এবং এর সাথে সপ্তমী বিভক্তি (দুয়ার+এ ) যুক্ত হওয়ায় এটি অধিকরণ কারকে ৭মী বিভক্তি ।
একের বেশি সংখ্যা বুঝাতে যেসব লগ্নক (রা,এরা,গুলো ,গুলি,দের ,রাজি ,মালা ,সমূহ ) বিশেষ্য বা সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত হয় ,সেগুলোকে বচন বলে।অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ/লগ্নক রাজি -বৃক্ষরাজি ,তারকারাজি ,প্রাণীবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ/লগ্নক ঃ সমূহ -বৃক্ষসমূহ ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
১ থেকে ৪০ পর্যন্ত যে সব সংখ্যা বর্গ সংখ্যা সেগুলো হল - ১²,২²,৩² ,৪²,৫²,৬²,৭²,৮²,৯²,১০²,১১²,১২²,১৩²,১৪²,১৫²,১৬²,১৭²,১৮²,১৯²,২০² বা ,১,৪,৯,১৬,২৫,৩৬,৪৮,৬৪,৮১,১০০,১২১,১৪৪,১৬৯,১৯৬,২২৫,২৫৬,২৮৯,৩২৪,৩৬১,৪০০ (২০ টি) আবার , ১ থেকে ৪৪০ পর্যন্ত সংখ্যা রয়েছে ৪৪০ টি অতএব ,নির্ণেয় সম্ভব্যতা ২০/৪৪০=১/২২
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।