- রাঙ্গাবালী দ্বীপ পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের পাদদেশে জেগে ওঠা একটি দ্বীপ। - রাঙ্গাবালী দ্বীপ সর্বশেষ উপজেলা হিসেবে ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ সালে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসে ।
- ১৯৫৬ সালে তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার বিদ্যুতের চাহিদা পুরণের জন্য রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত কর্ণফুলী নদীর উপর বাঁধ দিয়ে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু করে এবং ১৯৬২ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। - এখানে বর্তমানে মোট পাঁচটি ইউনিট চালু আছে, যার বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৩০ মেগাওয়াট ।
৭ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, সকলের জন্য সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য, টেকসই ও আধুনিক জ্বালানির সহজলভ্য করা। - Sustainable Development Goals (SDGs) হলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা যা Millennium Development Goals (MDGs) এর স্থলে প্রতিস্থাপন করা হয়। - ২০১৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে "Transforming our world: The 2030 Agenda for Sustainable development' শিরোনামের একটি কর্মসূচি গৃহীত হয়, যা SDGs নামে পরিচিত। - SDGs এর মেয়াদ ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত। এতে মোট ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এসডিজির ১৭ লক্ষ্যসমূহ হলো:
- প্রথম : দারিদ্র্য নির্মূল
- দ্বিতীয় : ক্ষুধামুক্তি
- তৃতীয় : সুস্বাস্থ্য
- চতুর্থ : মানসম্মত শিক্ষা
- পঞ্চম : লিঙ্গ সমতা
- ষষ্ঠ : বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশন
- সপ্তম : সাশ্রয়ী ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি
- অষ্টম : কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি
- নবম : শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো
- দশম : বৈষম্য হ্রাস
- একাদশ : টেকসই শহর ও জনগণ
- দ্বাদশ : পরিমিত ভোগ ও উৎপাদন
- ত্রয়োদশ : জলবায়ু বিষয়ে পদক্ষেপ
- চতুর্দশ : সামুদ্রিক বাস্তুসংস্থান
- পঞ্চদশ : স্থলভাগের জীবন
- ষোড়শ : শান্তি, ন্যায়বিচার ও শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং
- বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভাগ ২ টি। ১. বিদ্যুৎ বিভাগ, ২. জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ - বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পটি দেশের সবচেয়ে বড় একক প্রকল্প। - এটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে এক হাজার ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার। - মোট ব্যয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ অর্থ রাশিয়া ঋণ হিসেবে দিচ্ছে। - রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পরমাণু শক্তি কমিশন। - এ প্রকল্পের আওতায় ১২০০ মেগাওয়াটের দুটি ইউনিট নির্মাণ করেছে রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অ্যাটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট। - পারমাণবিক জ্বালানি সরবরাহ করছে রোসাটমের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টিভিইএল ফুয়েল কম্পানি। - টিভিইএল ফুয়েল কম্পানি রূপপুর প্রকল্পের কর্তৃপক্ষের কাছে ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে ইউরেনিয়াম জ্বালানি হস্তান্তর করে। - সেদিন থেকে বিশ্বের ৩৩তম পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারকারী দেশের মর্যাদা পায় বাংলাদেশ।
- পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকাতে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার। - এটি ছিল ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন-কোম্পানির ১৬২০ সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার। - জাহাজে চড়ে বিশাল এই কম্পিউটারটি এসেছিল। - যন্ত্রটির প্রধান ব্যবহার ছিল জটিল গবেষণা কাজে গাণিতিক হিসাব সম্পন্ন-করণ।
- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা। - ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। - এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।
প্রশাসনিক কাঠামো: • আয়তন ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) । • বিভাগ : ৮টি • জেলা : ৬৪টি • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি • উপজেলা : ৪৯৫টি • মেট্রো থানা : ১০৫টি • পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি] • সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি ● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি • গ্রাম : ৯০,০৪৯টি • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।
জনসংখ্যা ঃ গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)। গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল) জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ । লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)। প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮) খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১ বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬
জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯) জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪) শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%) সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%) শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা (২,১৫৬) সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮) শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩) সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০) সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং সর্বনিম্নঃ জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%) জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২) সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
- ছিয়াত্তরের মন্বন্তর বাংলার ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নামে পরিচিত। - এটি ১৭৭০ সালে ঘটে। ১১৭৬ বঙ্গাব্দে এই দুর্ভিক্ষ হয়েছিল বলে একে 'ছিয়াত্তরের মন্বন্তর' বলা হয়। - এই দূর্ভিক্ষে বাংলার জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ মৃত্যুমুখে পতিত হয়। - এ সময় বাংলার গর্ভনর ছিলেন কার্টিয়ার।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর লর্ড ডালহৌসির সহায়তায় ২৬ জুলাই, ১৮৫৬ সালে ভারতবর্ষের সকল বিচারব্যবস্থায় বিধবা বিবাহ আইন প্রচলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৭৭০ সালে তিনি নিজ পুত্র নারায়ণ দেবকে এক বিধবার সাথে বিবাহ করিয়েছিলেন।
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার একটি প্রথম সারির রাজনৈতিক দল ছিল। ১৯৫২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বার লাইব্রেরি হলে একটি সভায় এই দল গঠন করা হয়। এখানে সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। - এর আহবায়ক মনোনীত হন কাজী গোলাম মাহবুব। - বাংলা ভাষা আরবি বর্ণমালার মাধ্যমে লেখার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে। এই সভায় এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করা হয়। এই সভাতেই ৪০ সদস্যের সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়। - সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ. - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ১১ মার্চ ১৯৫০.
বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ ভুটান (৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)। ভুটানের কিছু সময় পর ভারতও ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ৩১ আগস্ট ১৯৭৫।
নেপাল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৬ জানুয়ারি ১৯৭২।
সেনেগাল - ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ (প্রথম মুসলিম ও আফ্রিকান)
ইরাক - ৮ জুলাই, ১৯৭২ (প্রথম আরব)
মিশর - ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬
ইরান - ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
সৌদি আরব - ১৬ আগস্ট, ১৯৭৫
উল্লেখ্য, বাংলাদেশকে এ পর্যন্ত ১৫০ টি দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
নির্দিষ্ট চতুর্ভুজ আঁকা যায় নিম্নোক্ত ৫টি উপাত্ত এর যে কোন একটি দেওয়া থাকলে- (i) ৪টি বাহু ও ১ টি কোণ (ii) ৪টি বাহু ও ১টি কর্ণ (iii) ৩টি বাহু ও ২টি কর্ণ (iv) ৩টি বাহু ও ২টি কোণ (v) ২টি বাহু ও ৩টি কোণ
.: প্রদত্ত অপশনের ‘গ’ ১টি বাহু ও ৪টি কোণ দিয়ে একটি নির্দিষ্ট চতুর্ভুজ অংকন সম্ভব নয় ।
বাছাই সংখ্যা = প্রথম ৫টি এর মধ্যে ৪টির বাছাই সংখ্যা ‘এবং শেষ (১২-৫) বা ৭টি এর মধ্যে (৬ - ৪) বা ২টির বাছাই সংখ্যা ৫C৪ x ৭C২ = ৫C১ x ৭C২ = ৫ x (৭.৬/২.১) = ৫ x ২১ = ১০৫
দুটি নল একত্রে, ৮ মিনিটে পূর্ণ করে ১টি চৌবাচ্চা ৪মিনিটে পূর্ণ করে = (৪/৮*১) অংশ = ১/২ অংশ চৌবাচ্চাটির (১-১/২) অংশ খালি থাকে
দ্বিতীয় নল দ্বারা, ১/২ অংশ পূর্ণ হয় ৬ মিনিটে ১(সম্পূর্ণ) অংশ পূর্ণ হয় =(৬*২)=১২ মিনিটে
আবার দ্বিতীয় নল দ্বারা, ৬ মিনিটে পূর্ণ হয় ১/২ অংশ ৪ মিনিটে পূর্ণ হয় =১*৪/২*৬=১/৩ অংশ প্রথম নল দ্বারা ৪ মিনিটে পূর্ণ হয় = (১/২-১/৩) অংশ = (৩-২/৬) = ১/৬ অংশ
প্রথম নল দ্বারা ১/৬ অংশ পূর্ণ হয় ৪ মিনিটে প্রথম নল দ্বারা ১(সম্পূর্ণ) অংশ পূর্ণ হয় (৪*৬) মিনিটে =২৪ মিনিটে
ধরি, বেলনের ভূমির ব্যাসার্ধ = r এবং বেলনের উচ্চতা = h .: বেলনের আয়তন = πr²h এখন, ব্যাসার্ধ = 2r এবং উচ্চতা = 2h .: বেলনের আয়তন = π x (2r)² x 2h = π x 4r² x 2h = 8πr²h .: পূর্বের আয়তন এর ৮ গুণ হবে।
এখানে ত্রিভুজ ABC এর তিনবাহুর উপর তিনটি বর্গক্ষেত্র আঁকা যায় । এখন , ১ বর্গক্ষেত্র =৪ টি সমকোণ ৩ বর্গক্ষেত্র = (৪×৩ ) সমকোণ = ১২ টি সমকোণ
পাশাপাশি বর্গের মধ্যবর্তী কোণ: যখন দুটি বর্গক্ষেত্র একটি ত্রিভুজের বাহুর সাথে যুক্ত থাকে, তখন তাদের মধ্যে একটি করে কোণ তৈরি হয়। যেহেতু তিনটি বর্গক্ষেত্র আছে, তাই তাদের মধ্যে মোট ৩টি কোণ তৈরি হবে। এই কোণগুলোর মান ত্রিভুজের বাহুগুলোর উপর নির্ভর করে এবং সাধারণত ৯০ ডিগ্রি হয় না।
এক ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কোনাে তড়িৎ যন্ত্রে মধ্যে দিয়ে এক ঘণ্টা ধরে তড়িৎ প্রবাহিত হলে যে পরিমাণ তড়িৎ শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হয় সেটি হচ্ছে এক ওয়াট-ঘণ্টা। ১ ওয়াট-ঘণ্টা = ১ ওয়াট x ১ ঘণ্টা
এক কিলােওয়াট ঘণ্টা কতটুকু শক্তি সেটাও বের করা যায়। ১ কিলােওয়াট-ঘণ্টা = ১০০০ ওয়াট x ৩৬০০ সেকেন্ড = ৩,৬০,০০০০ ওয়াট-সেকেন্ড = ৩,৬০,০০০০ জুল অর্থাৎ শক্তির এককে এটি ৩.৬ মেগা জুল।
- উৎপত্তি অনুসারে বাংলা ভাষার শব্দসমূহকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়। - যথা: তৎসম, অর্ধ-তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি। - উল্লেখ্য, নবম-দশম শ্রেণির নতুন ব্যাকরণ অনুযায়ী, উৎপত্তি অনুসারে বাংলা ভাষার শব্দসমূহকে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি।
- সংশয় শব্দটি একটি বিশেষ্যপদ, যার বিশেষণ হলাে সংশয়াপূর্ণ। - সংশয়াপূর্ণ শব্দটির অর্থ সন্দেহপূর্ণ বা দ্বিধাপূর্ণ। - বাক্যটিতে তাহার জীবন সংশয়াপূর্ণ দ্বারা গভীর অনিশ্চয়তা প্রকাশ করা হয়েছে।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।