বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (মিটার টেস্টার) -০২.০৬.২০২৩ (78 টি প্রশ্ন )
- রাঙ্গাবালী দ্বীপ পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের পাদদেশে জেগে ওঠা একটি দ্বীপ।
- রাঙ্গাবালী দ্বীপ সর্বশেষ উপজেলা হিসেবে ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ সালে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসে ।
- ১৯৫৬ সালে তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার বিদ্যুতের চাহিদা পুরণের জন্য রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত কর্ণফুলী নদীর উপর বাঁধ দিয়ে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু করে এবং ১৯৬২ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
- এখানে বর্তমানে মোট পাঁচটি ইউনিট চালু আছে, যার বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৩০ মেগাওয়াট ।
৭ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, সকলের জন্য সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য, টেকসই ও আধুনিক জ্বালানির সহজলভ্য করা। 
- Sustainable Development Goals (SDGs) হলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা যা Millennium Development Goals (MDGs) এর স্থলে প্রতিস্থাপন করা হয়।
- ২০১৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে "Transforming our world: The 2030 Agenda for Sustainable development' শিরোনামের একটি কর্মসূচি গৃহীত হয়, যা SDGs নামে পরিচিত।
- SDGs এর মেয়াদ ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত। এতে মোট ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এসডিজির ১৭ লক্ষ্যসমূহ হলো: 
- প্রথম : দারিদ্র্য নির্মূল 
- দ্বিতীয় : ক্ষুধামুক্তি
- তৃতীয় : সুস্বাস্থ্য
- চতুর্থ : মানসম্মত শিক্ষা 
- পঞ্চম : লিঙ্গ সমতা 
- ষষ্ঠ : বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশন 
- সপ্তম : সাশ্রয়ী ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি 
- অষ্টম : কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি 
- নবম : শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো 
- দশম : বৈষম্য হ্রাস
- একাদশ : টেকসই শহর ও জনগণ 
- দ্বাদশ : পরিমিত ভোগ ও উৎপাদন 
- ত্রয়োদশ : জলবায়ু বিষয়ে পদক্ষেপ 
- চতুর্দশ : সামুদ্রিক বাস্তুসংস্থান 
- পঞ্চদশ : স্থলভাগের জীবন 
- ষোড়শ : শান্তি, ন্যায়বিচার ও শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং
- সপ্তদশ : অভিষ্টের জন্যে অংশীদারিত্ব।

- বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভাগ  ২ টি।
১. বিদ্যুৎ বিভাগ,
২. জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ
- বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পটি দেশের সবচেয়ে বড় একক প্রকল্প।
- এটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে এক হাজার ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার।
- মোট ব্যয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ অর্থ রাশিয়া ঋণ হিসেবে দিচ্ছে।
- রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পরমাণু শক্তি কমিশন।
- এ প্রকল্পের আওতায় ১২০০ মেগাওয়াটের দুটি ইউনিট নির্মাণ করেছে রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অ্যাটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট।
- পারমাণবিক জ্বালানি সরবরাহ করছে রোসাটমের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টিভিইএল ফুয়েল কম্পানি।
- টিভিইএল ফুয়েল কম্পানি রূপপুর প্রকল্পের কর্তৃপক্ষের কাছে ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে ইউরেনিয়াম জ্বালানি হস্তান্তর করে।
- সেদিন থেকে বিশ্বের ৩৩তম পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারকারী দেশের মর্যাদা পায় বাংলাদেশ।
- পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকাতে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার।
- এটি ছিল ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন-কোম্পানির ১৬২০ সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
- জাহাজে চড়ে বিশাল এই কম্পিউটারটি এসেছিল।
- যন্ত্রটির প্রধান ব্যবহার ছিল জটিল গবেষণা কাজে গাণিতিক হিসাব সম্পন্ন-করণ।
বিশ্বে সর্ব প্রথম মিনি কম্পিউটার PDP- 8 . এটি ১৯৬৪ সালে তৈরি করা হয়। তবে এটি তৈরির ঘোষণা দেয়া হয় ১৯৬৫ সালে। 
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ : চূড়ান্ত প্রতিবেদন

- ১৫ থেকে ২১ জুন ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা।
- ২৭ জুলাই ২০২২ ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
- এরপর ১৫ নভেম্বর ২০২৩ জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ‘ভলিউম-১’ প্রকাশ করা হয়।

প্রশাসনিক কাঠামো:
• আয়তন  ১,৪৭,৫৭০ (বর্গ কি.মি) ।
• বিভাগ : ৮টি  • জেলা : ৬৪টি  • সিটি কর্পোরেশন : ১২টি
• উপজেলা : ৪৯৫টি  • মেট্রো থানা : ১০৫টি
• পৌরসভা : ৩২৭টি [বর্তমানে ৩৩০টি]
• সিটি ওয়ার্ড : ৪৬৫টি  • পৌর ওয়ার্ড : ৩,০৭৫টি
● ইউনিয়ন : ৪,৫৯৬টি  • মৌজা : ৫৮,৮৪৬টি
• গ্রাম : ৯০,০৪৯টি  • মহল্লা : ১৫,১৫৩টি ।

জনসংখ্যা ঃ
গণনাকৃত জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮, ৬১৬(সমন্বয়কৃতঃ ১৬,৯৮,২৮,৯১১)
গণনাকৃত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%(সমন্বয়কৃতঃ ১.১২%)।
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ ১৬,৫০,৪৭৮ । সর্বোচ্চ-৪,৯৪,২২৫(চট্টগ্রাম) ও সর্বনিম্ন-৪,১৯০(বরিশাল)
জনসংখ্যা ঘনত্ব(প্রতি কিমি) ঃ ১,১১৯ ।
লিঙ্গ অনুপাত ঃ ৯৮.০৭(পল্লীঃ ৯৫.৩০ ও শহরঃ ১০৪.৩৫)
সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) ঃ ৭৪.৮০% (পুরুষ-৭৬.৭১% ও নারী-৭২.৯৪)।
প্রতিবন্ধী শতকরাঃ ১.৩৭(পল্লীঃ ১.৫০ ও শহরঃ ১.০৮)
খানা সংখ্যাঃ ৪,১০,০৮,২১,৭২০ 
পানীয় জলের প্রধান উৎস শতকরাঃ ট্যাপ/পাইপ(সাপ্লাই)-১১.১৪ এবং টিউবওয়েল-৮৬.৫১
বিদ্যুৎ সুবিধার প্রধান উৎস ঃ জাতীয় গ্রিড- ৯৭.৫৯; সৌর বিদ্যুৎ- ১.৪৬; অন্যান্য-০.১৮; বিদ্যুৎ সুবিধা নেই-০.৭৬  

জনসংখ্যা শীর্ষ এবং সর্বনিম্ন জেলা ও বিভাগঃ 
জনসংখ্যা শীর্ষঃ জেলা (ঢাকা-১,৪৭,৩৪,৭০১) ও বিভাগ (ঢাকা-৪,৪২,১৫,৭৫৯)
জনসংখ্যা সর্বনিম্নঃ জেলা (বান্দরবান-৪,৮১,১০৬) ও বিভাগ (বরিশাল-৯১,০০,১০৪)
শীর্ষ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (গাজীপুর-৩.৮৭%) ও বিভাগ (ঢাকা-১.৭২%)
সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ জেলা (ঝালকাঠি-০.২৮%) ও বিভাগ (বরিশাল-০.৭৯%)
শীর্ষ ঘনত্বঃ জেলা ঢাকা (১০,০৬৭) ও বিভাগ ঢাকা  (২,১৫৬)
সর্বনিম্ন ঘনত্বঃ জেলা রাঙ্গামাটি(১০৬) ও বিভাগ বরিশাল(৬৮৮)
শীর্ষ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ  জেলা রাঙ্গামাটি(৩,৭২,৮৭৫) ও বিভাগ চট্টগ্রাম(৯,৯১,০১৩)
সর্বনিম্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীঃ  জেলা লালমনিরহাট(১১৮) ও বিভাগ বরিশাল(৪,১৯০)
সাক্ষরতার হার(৭ বছর বা তার বেশি) শীর্ষঃ  জেলা পিরোজপুর (৮৫.৫৩%) ও বিভাগ ঢাকা(৭৮.২৮%) এবং 
সর্বনিম্নঃ  জেলা জামালপুর(৬১.৭০%) ও বিভাগ ময়মনসিঙ্গহ(৬৭.২৩%)
জনসংখ্যায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ সাভার(২৩,১১,৬১২) ও জুরাছড়ি(২৬,৯৩২)
সাক্ষরতায় শীর্ষ ও সর্বনিম্ন উপজেলাঃ নেছারাবাদ(৮৮.২০%) ও রুমা(৫০.২৬%)
- ছিয়াত্তরের মন্বন্তর বাংলার ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নামে পরিচিত।
- এটি ১৭৭০ সালে ঘটে। ১১৭৬ বঙ্গাব্দে এই দুর্ভিক্ষ হয়েছিল বলে একে 'ছিয়াত্তরের মন্বন্তর' বলা হয়।
- এই দূর্ভিক্ষে বাংলার জনসংখ্যার  এক-তৃতীয়াংশ মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
- এ সময় বাংলার গর্ভনর ছিলেন কার্টিয়ার।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর লর্ড ডালহৌসির সহায়তায় ২৬ জুলাই, ১৮৫৬ সালে ভারতবর্ষের সকল বিচারব্যবস্থায় বিধবা বিবাহ আইন প্রচলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৭৭০ সালে তিনি নিজ পুত্র নারায়ণ দেবকে এক বিধবার সাথে বিবাহ করিয়েছিলেন।
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার একটি প্রথম সারির রাজনৈতিক দল ছিল। ১৯৫২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বার লাইব্রেরি হলে একটি সভায় এই দল গঠন করা হয়। এখানে সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী।
- এর আহবায়ক মনোনীত হন কাজী গোলাম মাহবুব।
- বাংলা ভাষা আরবি বর্ণমালার মাধ্যমে লেখার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে। এই সভায় এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করা হয়। এই সভাতেই ৪০ সদস্যের সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়। 
- সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ. 
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ১১ মার্চ ১৯৫০.
বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ ভুটান (৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)। ভুটানের কিছু সময় পর ভারতও ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। 
চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ৩১ আগস্ট ১৯৭৫। 
নেপাল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৬ জানুয়ারি ১৯৭২। 
সেনেগাল - ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ (প্রথম মুসলিম ও আফ্রিকান)
ইরাক - ৮ জুলাই, ১৯৭২ (প্রথম আরব)
মিশর - ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬
ইরান - ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
সৌদি আরব - ১৬ আগস্ট, ১৯৭৫
 
উল্লেখ্য, বাংলাদেশকে এ পর্যন্ত ১৫০ টি দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

মনে করি ,সংখ্যাটি x
প্রশ্নমতে,
x⨯37%-37=37
বা, x ⨯ (37/100)=37+37
বা, 37x/100=74
বা, 37x=74⨯100
বা, x=(74⨯100)/37
বা, x=200
    x=200
নির্দিষ্ট চতুর্ভুজ আঁকা যায় নিম্নোক্ত ৫টি উপাত্ত এর যে কোন একটি দেওয়া থাকলে-
(i) ৪টি বাহু ও ১ টি কোণ
(ii) ৪টি বাহু ও ১টি কর্ণ
(iii) ৩টি বাহু ও ২টি কর্ণ
(iv) ৩টি বাহু ও ২টি কোণ
(v) ২টি বাহু ও ৩টি কোণ

.: প্রদত্ত অপশনের ‘গ’ ১টি বাহু ও ৪টি কোণ দিয়ে একটি নির্দিষ্ট চতুর্ভুজ অংকন সম্ভব নয় ।
বাছাই সংখ্যা = প্রথম ৫টি এর মধ্যে ৪টির বাছাই সংখ্যা ‘এবং শেষ (১২-৫) বা ৭টি এর মধ্যে (৬ - ৪) বা ২টির বাছাই সংখ্যা
C৪ x C
C১ C  
= ৫ x (৭.৬/২.১)
= ৫ x ২১
= ১০৫
মনে করি ,একটি সংখ্যা =x
অতএব  , অপর সংখ্যাটি =x+১
প্রশ্নমতে ,(x+১)²  -x²  =৪৫
         বা, x²  +২x+১-x²  =৪৫
       বা,২x =৪৪
      বা,x=২২
অতএব , অপর সংখ্যা =২২+১=২৩
অতএব ,সংখ্যাদ্বয় ২২ ও ২৩
দুটি নল একত্রে,
৮ মিনিটে পূর্ণ করে ১টি চৌবাচ্চা
৪মিনিটে পূর্ণ করে = (৪/৮*১) অংশ
                       = ১/২ অংশ
চৌবাচ্চাটির (১-১/২) অংশ খালি থাকে

দ্বিতীয় নল দ্বারা,
১/২ অংশ পূর্ণ হয় ৬ মিনিটে
১(সম্পূর্ণ) অংশ পূর্ণ হয় =(৬*২)=১২ মিনিটে

আবার দ্বিতীয় নল দ্বারা,
৬ মিনিটে পূর্ণ হয় ১/২ অংশ
৪ মিনিটে পূর্ণ হয় =১*৪/২*৬=১/৩ অংশ
প্রথম নল দ্বারা ৪ মিনিটে পূর্ণ হয় = (১/২-১/৩) অংশ
                                        = (৩-২/৬)
                                        = ১/৬ অংশ

প্রথম নল দ্বারা ১/৬ অংশ পূর্ণ হয় ৪ মিনিটে
প্রথম নল দ্বারা ১(সম্পূর্ণ) অংশ পূর্ণ হয় (৪*৬) মিনিটে
=২৪ মিনিটে
একক স্থানীয় অঙ্ক ক এবং দশক স্থানীয় অঙ্ক খ

∴ সংখ্যাটি = ( ১০খ + ক)
প্রথম শর্তমতে,
(১০খ + ক) /কখ = ৩ ................ (১)

এবং,
১০খ + ক + ১৮ = ১০ক + খ
বা, ৯ক = ৯খ + ১৮
ক = খ + ২ .................. (২)

ক এর মান (১) নং সমীকরনে বসিয়ে পাই,
(১০খ + খ + ২)/{খ(খ + ২)} = ৩
বা, ১১খ + ২/খ+ ২খ = ৩
বা, ৩খ + ৬খ = ১১খ + ২
বা, ৩খ  - ৫খ - ২ = ০
বা, ৩খ - ৬খ + খ - ২ = ০
বা, ৩খ(খ - ২) + ১ (খ - ২) = ০
বা, (খ - ২) (৩খ + ১) = ০
হয়, খ - ২ = ০
খ = ২,

অথবা,
৩খ + ১ = ০
বা, খ = - ১/৩  (যা গ্রহণযোগ্য নয়)

খ = ২ হলে,
ক = ২ + ২ = ৪

নির্ণয়ে সংখ্যাটি = (১০ × ২) + ৪ = ২৪
আমরা জানি,
C = P(1+r)n
বা, ৬৫৬১ = ২৫৬{১ +(৫০/১০০)}n
বা, ৬৫৬১ = ২৫৬(৩/২)n
বা, (৬৫৬১/২৫৬) = (৩/২)n
বা, (৩/২) = (৩/২)n
বা, ৮ = n
.: n = ৮ বছর

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ধরি, বেলনের ভূমির ব্যাসার্ধ = r
এবং বেলনের উচ্চতা = h
.: বেলনের আয়তন = πr²h
এখন, ব্যাসার্ধ = 2r
এবং উচ্চতা = 2h
.: বেলনের আয়তন = π x (2r)² x 2h
                        = π x 4r² x 2h
                        = 8πr²h
.: পূর্বের আয়তন এর ৮ গুণ হবে।
ধরি, ঘনকের এক ধারের দৈর্ঘ্য = a = ১০ একক
আমরা জানি,
ঘনকের সমগ্র তলের ক্ষেত্রফল = ৬aবর্গ একক
                                      = ৬ × (১০)বর্গ একক
                                      = ৬ × ১০০
                                      = ৬০০

ঘনকের ধার ৩০% হারে বৃদ্ধিতে
ঘনকের এক ধারের দৈর্ঘ্য = ১০ + ১০ এর ৩০% একক
                               = ১০ + ১০ এর ৩০/১০০
                               = ১৩ একক

ঘনকের সমগ্র তলের ক্ষেত্রফল = ৬a বর্গ একক
                                      = ৬ × (১৩) বর্গ একক
                                      = ৬ × ১৬৯
                                      = ১০১৪

ক্ষেত্রফল  বৃদ্ধি পায় = (১০১৪ - ৬০০) বর্গ একক
                         = ৪১৪ বর্গ একক

শতকরা ক্ষেত্রফল  বৃদ্ধি পায় = (৪১৪/৬০০) × ১০০%
                                   = ৬৯%
এখানে ত্রিভুজ ABC এর  তিনবাহুর উপর তিনটি বর্গক্ষেত্র আঁকা যায় ।
এখন ,
১ বর্গক্ষেত্র =৪ টি সমকোণ
৩ বর্গক্ষেত্র = (৪×৩ ) সমকোণ
               = ১২ টি সমকোণ

পাশাপাশি বর্গের মধ্যবর্তী কোণ: যখন দুটি বর্গক্ষেত্র একটি ত্রিভুজের বাহুর সাথে যুক্ত থাকে, তখন তাদের মধ্যে একটি করে কোণ তৈরি হয়। যেহেতু তিনটি বর্গক্ষেত্র আছে, তাই তাদের মধ্যে মোট ৩টি কোণ তৈরি হবে। এই কোণগুলোর মান ত্রিভুজের বাহুগুলোর উপর নির্ভর করে এবং সাধারণত ৯০ ডিগ্রি হয় না।

সুতরাং, মোট কোণ ১২ + ৩ = ১৫টি হলেও সমকোণ ১২টি।


আমরা জানি, একটি ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০°।

কোণগুলোর অনুপাত ৩ : ৪ : ৫ হলে, কোণগুলোর মান হবে ৩x, ৪x, এবং ৫x।
তাহলে,
৩x + ৪x + ৫x = ১৮০°
⇒ ১২x = ১৮০°
⇒ x = ১৫°

সুতরাং, ক্ষুদ্রতম কোণটি হলো ৩x, যার মান হলো ৩ * ১৫° = ৪৫°।
আমরা জানি ,
  P=v² /R
বা,R=v² /p
     =(220V×220V)/60W
     =806.67 Ω

এক ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কোনাে তড়িৎ যন্ত্রে মধ্যে দিয়ে এক ঘণ্টা ধরে তড়িৎ প্রবাহিত হলে যে পরিমাণ তড়িৎ শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হয় সেটি হচ্ছে এক ওয়াট-ঘণ্টা।
১ ওয়াট-ঘণ্টা = ১ ওয়াট x ১ ঘণ্টা

এক কিলােওয়াট ঘণ্টা কতটুকু শক্তি সেটাও বের করা যায়।
১ কিলােওয়াট-ঘণ্টা = ১০০০ ওয়াট x ৩৬০০ সেকেন্ড
= ৩,৬০,০০০০ ওয়াট-সেকেন্ড
= ৩,৬০,০০০০ জুল
অর্থাৎ শক্তির এককে এটি ৩.৬ মেগা জুল।


- রোধ হচ্ছে বিদ্যুৎ পরিবাহীর ধর্ম। বিদ্যুৎ পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে পরিবাহিত তড়িৎ প্রবাহ বাধাগ্রস্থ হয় বা বিঘ্নিত হয়, তাকে রোধ বলে।

অন্যদিকে,
- ল্যাগিং বলতে বোঝায় AC বর্তনীতে প্রবাহ এবং ভোল্টেজের মধ্যে সময়ের পার্থক্য।
- রিডিং বলতে বোঝায় কোন যন্ত্রের স্কেলে দেখানো মান।
- উৎপত্তি অনুসারে বাংলা ভাষার শব্দসমূহকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়।
- যথা: তৎসম, অর্ধ-তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি।
- উল্লেখ্য, নবম-দশম শ্রেণির নতুন ব্যাকরণ অনুযায়ী, উৎপত্তি অনুসারে বাংলা ভাষার শব্দসমূহকে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি।
- সংশয় শব্দটি একটি বিশেষ্যপদ, যার বিশেষণ হলাে সংশয়াপূর্ণ।
- সংশয়াপূর্ণ শব্দটির অর্থ সন্দেহপূর্ণ বা দ্বিধাপূর্ণ।
- বাক্যটিতে তাহার জীবন সংশয়াপূর্ণ দ্বারা গভীর অনিশ্চয়তা প্রকাশ করা হয়েছে।
- বাংলা ভাষায় তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ ২০টি। যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অণু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ।
- তৎসম উপসর্গ তৎসম শব্দের পূর্বে বসে। যেমন: উপ (তৎসম উপসর্গ) + গ্রহ (তৎসম শব্দ) = উপগ্রহ।
- উল্লেখ্য, খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
সঠিক বানান - ইন্দ্রজালিক। 
ইন্দ্রজালিক শব্দের অর্থ - ইন্দ্রজাল সংক্রান্ত, কুহকী, জাদুকর ইত্যাদি। 
প্রদত্ত শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ।

আর কিছু গুরুত্বপূর্ণ শুদ্ধ বানানঃ
- ভবিষ্যৎবাণী
- অধ্যবসায়
- মনোরঞ্জন
- নিপীড়িত
- তৎক্ষণাৎ
- পাষাণ
- জীবন
- সঙ্গিনী
- মন্ত্রিসভা। 

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0