বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (সহকারী পরিচালক) - ০৭.০২.২০২৫ (78 টি প্রশ্ন )
প্রতি দলে ৩ জন করে নিয়ে দল গঠিত হবে।
৬ জন থেকে ৩ জন করে নিয়ে মোট দল গঠনের উপায় = ৬C = (৬.৫.৪)/(৩.২.১) = ২০ 
সমান সংখ্যক বা ৩ জন করে দুটি দলে বিভক্ত করার উপায় = ২০/২ = ১০
ত্রিভুজ ABC-তে, AB ও AC বাহুর মধ্যবিন্দু যথাক্রমে E ও F। আমাদের নির্ধারণ করতে হবে যে, চতুর্ভুজ EBCF কোন ধরনের চতুর্ভুজ।

- যেহেতু E এবং F যথাক্রমে AB ও AC-এর মধ্যবিন্দু, তাই AE = EB এবং AF = FC হবে।
- চতুর্ভুজ EBCF-এ, EF রেখাংশটি BC-এর সমান্তরাল হবে না, কারণ এটি ত্রিভুজের মধ্যবিন্দু সংযোগকারী রেখা হলেও সম্পূর্ণ সমান্তরাল হওয়ার নিশ্চয়তা নেই।
- ট্রাপিজিয়ামের সংজ্ঞা অনুযায়ী, এটি একটি চতুর্ভুজ যার কেবলমাত্র একজোড়া বিপরীত বাহু পরস্পর সমান্তরাল।
- এখানে EF এবং BC সম্ভাব্যভাবে সমান্তরাল হতে পারে, কিন্তু অন্য দুটি বাহু সমান্তরাল নয়।
- অতএব, EBCF একটি ট্রাপিজিয়াম।
আমরা জানি,
দুটি কোণের যোগফল ৯০° হলে তাকে বলে পূরক কোণ।
৯০° এর পূরক কোণ = ( ৯০° - ৯০°) = ০°
{(a - b)/ab} + {(b - c)/bc} + {(c - a)/ca} 
= ‍(ac - bc + ab - ac + bc - ab)/abc
= 0/abc
= 0
দেওয়া আছে,  a + b = 7, ab = 10
 
∴ a2 + b2 + 3ab = (a + b)2 - 2ab + 3ab
                        = (a + b)+ ab
                        = 72 + 10
                        = 49 + 10
                        = 59
আমরা 1/2{(a + b)² + (a - b)²} এর মান নির্ণয় করব।

(a + b)² = a² + 2ab + b²
(a - b)² = a² - 2ab + b²

এখন,
1/2{(a + b)² + (a - b)²}
= 1/2{(a² + 2ab + b²) + (a² - 2ab + b²)}
= 1/2{2a² + 2b²}
= 1/2 × 2(a² + b²)
= a² + b²

সুতরাং উত্তর হবে: A) a² + b²
১ থেকে ১০০ পর্যন্ত বিজোড় সংখ্যার গড় = (১ + ৯৯)/২ = ৫০
৬০ সেকেন্ডে চাকাটি ঘুরে = ৯০ বার
১ সেকেন্ডে চাকাটি ঘুরে = ৯০/৬০ বার
                            = ৩/২ বার

গাড়ির চাকা ১ বার ঘুরে অতিক্রম করে =৩৬০ ডিগ্রি
গাড়ির চাকা ১.৫বার ঘুরে অতিক্রম করে = (৩৬০× ৩)/২ডিগ্রি
                                                = ৫৪০ ডিগ্রি
ধরি, ক্রয়মূল্য = x টাকা
এবং বিক্রয়মূল্য = y টাকা 

তিনগুণ লাভ = দ্বিগুণ বিক্রয়মূল্য - ক্রয়মূল্য 
তাহলে, 3(y - x) = 2y - x 
⇒ 3y - 3x = 2y - x   
⇒  y = 2x 
সুতরাং, লাভ = (y - x) = (2x - x) = x টাকা 
 
শতকরা লাভ = {(x/x)×100}%  = 100%  

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ক্রয়মূল্য = (৩৮০ + ২০) টাকা = ৪০০ টাকা

৪০০ টাকায় ক্ষতি হয় ২০ টাকা
∴ ১ টাকায় ক্ষতি হয় (২০/৪০০) টাকা
∴ ১০০ টাকায় ক্ষতি হয় (২০/৪০০) × ১০০ টাকা = ৫ টাকা

∴ ক্ষতির শতকরা হার ৫%
মনে করি,
ক এর বেতন ৭x টাকা
খ এর বেতন ৫x টাকা

প্রশ্নমতে,
৭x - ৫x = ৪০০
বা, ২x = ৪০০
∴ x = ৪০০/২ = ২০০ টাকা

∴ খ এর বেতন (৫ χ ২০০) = ১০০০টাকা

আমরা জানি, ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি ১৮০°

ধরি, ত্রিভুজের তিনটি কোণ ২, ৩ক এবং ৪ক

২ক+৩ক+৪ক = ১৮০°

বা, ৯ক = ১৮০°

ক = ২০°

বৃহত্তম কোণের পরিমাণ = ৪ক = ৪×২০° = ৮০°


- দুইটি একইজাতীয় রাশির একটির তুলনায় অপরটি কতগুণ বা কত অংশ তা একটি ভগ্নাংশ দ্বারা প্রকাশ করা যায়।
- এই ভগ্নাংশটিকে রাশি দুইটির অনুপাত বলে।
- রাশি দুইটি সমজাতীয় বলে অনুপাতের কোনো একক নেই।
১০০ টাকার ১ বছরের মুনাফা ১০ টাকা
∴ ১ টাকার ১ বছরের মুনাফা = ১০/১০০ টাকা
∴ ৫০০০ টাকার ১ বছরের মুনাফা = (১০ × ৫০০০)/১০০ টাকা
∴ ৫০০০ টাকার ৬ বছরের মুনাফা = (১০ × ৫০০০ × ৬)/১০০ টাকা
= ৩০০০ টাকা

∴ মুনাফা-আসল = আসল + মুনাফা
= (৫০০০ + ৩০০০) টাকা
= ৮০০০ টাকা

মুনাফা ৩০০০ টাকা এবং মুনাফা-আসল ৮০০০ টাকা। 
মোট আয় = 40,000 টাকা

আয়করের হার বৃদ্ধির আগে:
আয়কর = 40,000 × 20% = 40,000 × 0.20 = 8,000 টাকা

আয়করের হার বৃদ্ধির পরে:
আয়কর = 40,000 × 25% = 40,000 × 0.25 = 10,000 টাকা

আয়কর বৃদ্ধির পরিমাণ = 10,000 - 8,000 = 2,000 টাকা

সুতরাং, আয়কর বৃদ্ধির পরিমাণ = 2,000 টাকা
যেকোনো দশমিক সংখ্যাকে শতাংশে রূপান্তর করতে 100 দিয়ে গুণ করতে হয়।
0.45 × 100 = 45%
√-8 × √-2 = ?

নেতিবাচক সংখ্যার বর্গমূল বের করার সময় আমরা জানি যে √-a = i√a (যেখানে i = √-1)।
সুতরাং:
√-8 = i√8 = i × 2√2
√-2 = i√2

এখন, 
√-8 × √-2 = (i × 2√2) × (i√2)
= i × i × 2√2 × √2
= i² × 2 × 2
= -1 × 4 [i² = -1] 
= -4

উত্তর: -4
পাত্রের ওজন + ১ অংশ বা (সম্পূর্ণ) তেলের ওজন = ৩২ কেজি
পাত্রের ওজন + ১/২ অংশ তেলের ওজন = ২০ কেজি

১/২ অংশ তেলের ওজন = (৩২ - ২০)কেজি
                              = ১২ কেজি

পাত্রের ওজন = (২০ - ১২) কেজি
                 = ৮ কেজি
ধাপ ১: দশমিককে ভগ্নাংশে রূপান্তর

1.16 = 116/100

ধাপ ২: ভগ্নাংশটি সরলীকরণ

116 ÷ 4 = 29
100 ÷ 4 = 25
```
সুতরাং, 116/100 = 29/25

মিশ্র ভগ্নাংশে রূপান্তর করে পাই

29/25 = 1 (4/25)

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

0, 1, 2 এবং 3 অঙ্কগুলি দ্বারা গঠিত বৃহত্তম সংখ্যা হলো 3210
এবং ঐ অঙ্কগুলি দ্বারা গঠিত ক্ষুদ্রতম সংখ্যা হলো 1023

সংখ্যা দুটির বিয়োগফল = 3210 - 1023 = 2187 


SI পূর্বসর্গ 'মেগা' (Mega) এর মান হল ১০⁶ (১০ এর পাওয়ার ৬)।
অর্থাৎ, ১ মেগা = ১০⁶ = ১,০০০,০০০

সুতরাং,
১ মেগাওয়াট = ১ × ১০⁶ ওয়াট
= ১,০০০,০০০ ওয়াট

উত্তর: A) ১০⁶
- রেগুলেটরের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক পাখায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
- যখন বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ঘুরানোর জন্য বিদ্যুৎ প্রবাহ কমানো হয় তখন অতিরিক্ত বিদ্যুৎ রেগুলেটরে তাপ সৃষ্টি করে।
- যার ফলে বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ঘুরলেও বিদ্যুৎ খরচ একই হয় কারণ সবসময় বিদ্যুৎ প্রবাহ একই থাকে।
- জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ইউরোপ মহাদেশের।
- আন্তোনিও গুতেরেস পর্তুগালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং জাতিসংঘের নবম মহাসচিব।
- তিনি ১ জানুয়ারী, ২০১৭ সালে তার দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
- গুতেরেস জাতিসংঘের প্রথম ইউরোপীয় মহাসচিব যিনি পূর্ব ইউরোপ থেকে আসেন।

জাতিসংঘের মহাসচিবঃ
১. ট্রিগভেলী - নরওয়ে- ১৯৪৬-৫২
২. দ্যাগ হেমার শোল্ড -সুইডেন -১৯৫৩-৬১
৩. উ. থান্ট - মায়ানমার - ১৯৬২-৭১
৪. কূট ওয়ার্লডহেইম - অস্ট্রিয়া - ১৯৭২-৮১
৫. পেরেজ দি কুয়েলার - পেরু - ১৯৮২-৯১
৬. ড. ব্রুটোস ঘালি - মিশর -১৯৯২-৯৬
৭. কফি আনান - ঘানা - ১৯৯৭ - ২০০৬
৮. বান কি মুন - দ.কোরিয়া - ২০০৭-২০১৬
৯. আন্তোনিও গুতেরেস - পর্তুগাল- ২০১৭-বর্তমান 
বায়ুমণ্ডলের যেসকল গ্যাস তাপীয় অবলোহিত সীমার মধ্যে বিকিরিত শক্তি শোষণ ও নির্গত করে সেসকল গ্যাসকে গ্রিন হাউস গ্যাস বলে।

গ্রিন হাউস গ্যাস গুলো হলো:
কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2),
মিথেন (CH4),
নাইট্রাস অক্সাইড (N2O),
ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC)।

২০১৪ সালের IPCC এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনে যেসকল অর্থনৈতিক খাত দায়ী তা হলো:-
- বিদ্যুৎ ও তাপ (২৫ শতাংশ),
- শিল্প (২১ শতাংশ),
- কৃষি ও ভূমির ব্যবহার (২৪%),
- পরিবহন (১৪ শতাংশ),
- ভবন (৬ শতাংশ)
- ও অন্যান্য (১০ শতাংশ)।
- চাঁদপুরের পর থেকে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত পদ্মা ও মেঘনার মিলিত ধারার নাম মেঘনা।
- উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম ছিল আসামের বরাক নদী যেটি নাগা-মনিপুর থেকে উৎপন্ন হয়ে সুরমা এবং কুশিয়ার নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে সিলেট জেলায় প্রবেশ করেছে.
- সুরমা-কুশিয়ার নদী আজমিরী গঞ্জে মিলিত হয়ে কালণি নামে দক্ষিণে কিছুদুর মিলিত হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে। 
- ভোলার চরফ্যাশন এলাকায় মেঘনা বঙ্গোপসাগরের সাথে মিলিত হয়েছে। 
- এটি বাংলাদেশের গভীর ও প্রশস্ততম নদী এবং অন্যতম বৃহৎ ও প্রধান নদী।

- নিরক্ষরেখার ২৩.৫০⁰ উত্তর অক্ষাংশকে কর্কটক্রান্তি এবং ২৩.৫০⁰ দক্ষিণ অক্ষাংশকে মকরক্রান্তি রেখা বলে।
বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা গেছে
- লন্ডনে গ্রিনিচ মান মন্দিরের ওপর দিয়ে উত্তরমেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত যে মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলা হয়।
- সরকার স্বেচ্ছায় যখন বৈদেশিক মুদ্রা অথবা স্বর্ণের তুলনায় দেশীয় মুদ্রার বিনিময় মূল্য কমিয়ে দেয় তখন তাকে মুদ্রার অবমূল্যায়ন বলে ।
- মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হলে এক একক দেশীয় মুদ্রার বিনিময়ে পূর্বাপেক্ষা কম পরিমাণ স্বর্ণ অথবা বিদেশী মুদ্রা পাওয়া যায় ।
- যেমন ধরা যাক আমেরিকার ১ ডলারের সাথে বাংলাদেশের টাকার বিনিময় হার হল ১ ডলার = ৮০.০০ টাকা বাংলাদেশ সরকার যদি ডলারের তুলনায় মুদ্রার মূল্য হ্রাস করে ১ ডলার = ৮৫.০০ টাকা ধার্য করে ।
- তবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়েছে যেহেতু ডলারে দাম বেড়ে যায়, তাই আমদানি কমে যাই
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দেশ:
- প্রথম উত্তর আমেরিকার দেশ বার্বাডোস।
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৪ এপ্রিল, ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।
- ১৯৭২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্স ও কানাডা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।
- প্রথম দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ভেনেজুয়েলা।
- প্রথম উপসাগরীয় দেশ- কুয়েত।
- প্রথম ওশেনিয়ার দেশ- টোংগা।
- প্রথম আফ্রিকান দেশ- সেনেগাল।
- প্রথম আরব বা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ- ইরাক।
- বাংলাদেশের সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প হলো তৈরি পোশাক শিল্প (RMG - Ready-Made Garments)।
- ২০২৫ সালের তথ্য অনুযায়ী, এই খাত দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪% অবদান রাখে।
- বাংলাদেশ বিশ্বে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, যা যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়।
- সস্তা শ্রম, দক্ষ কর্মশক্তি এবং আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদনের কারণে এই খাতটি বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড হিসেবে বিবেচিত।
- এটি লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে, বিশেষত নারীদের জন্য, এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩-এ বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
- তিনি ৮ ম্যাচের ৭ ইনিংসে ৩২৮ রান করেন, যার ব্যাটিং গড় ছিল ৫৪.৬৬ এবং স্ট্রাইক রেট ৯১.৬২।
- মাহমুদুল্লাহ এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে সেঞ্চুরি করেন, যা তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মুম্বাইতে ১১১ রানের ইনিংস খেলে অর্জন করেন।
- এটি ছিল তার বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি, যা বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারের জন্য সর্বোচ্চ। 

সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0