আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও কূটনীতি (284 টি প্রশ্ন )
- ইরান ও সৌদি আরবের কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে মধ্যস্থতা করেছে চীন।
- ২০১৬ সাল থেকে সন্ত্রাসী হামলা, বিভিন্ন বিরোধ ও রাজনৈতিক কারণে ইরান ও সৌদি আরবের কূটনৈতিক সম্পর্ক বন্ধ ছিল।
- ২০২৩ সালে চীনের মধ্যস্থতায় দুই দেশের মধ্যে সাত বছর পর পুনরায় কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্মতি হয়।
- চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত আলাপচারিতায় দুই দেশ তাদের দূতাবাস আবার খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
- উভয় দেশই চীনকে এই মধ্যস্থতার জন্য প্রশংসা করেছে এবং মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হিসেবে ধরা হয়।
- চীনের এই কূটনৈতিক ভূমিকা অঞ্চলের ভূরাজনৈতিক ভারসাম্যে প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।
- "Kinzhal" ক্ষেপণাস্ত্রটি রাশিয়া দেশের তৈরি।

- Kh-47M2 Kinzhal হলো একটি রাশিয়ার এয়ার-লোঞ্চড ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, যা উচ্চ গতি ও উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে সৃষ্ট।
- এটি মিগ-৩১কে, সু-৩৪ এবং অন্যান্য বিমান থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়।
- এই ক্ষেপণাস্ত্রের গতি ম্যাক ১০ (প্রায় ১২,৩৫০ কিমি/ঘণ্টা) পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে এবং এটি পারমাণবিক বা প্রচলিত যুদ্ধাস্ত্র বহন করতে সক্ষম।
- এটি রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় প্রতিরক্ষা সংস্থা রোস্তেক-এর অংশ KBM কোম্পানি দ্বারা নির্মিত হয়।
- Kinzhal ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র।

-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিয়োটা প্রটোকল থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে। ২০০১ সালের নভেম্বর মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ. বুশ ঘোষণা করেছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিয়োটা প্রটোকল থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করবে। বুশের যুক্তি ছিল যে কিয়োটা প্রটোকল একটি "অন্যায়" চুক্তি যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে ক্ষতি করবে।

-কিয়োটা প্রটোকল হল ১৯৯৭ সালের একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি যা গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন হ্রাস করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। প্রটোকলটি ২০০৫ সালে কার্যকর হয়েছিল এবং বর্তমানে ১৯৫টি দেশ দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে।

-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিয়োটা প্রটোকল থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করার একমাত্র দেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহার কিয়োটা প্রটোকলের কার্যকরতাকে হ্রাস করেছে।


- ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক গৃহীত সনদ হচ্ছে মানবাধিকার।
- জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ সিদ্ধান্ত নং ২১৭ এ (১১১) দ্বারা বিশ্বজনীন মানবাধিকারসমূহ গ্রহণ ও ঘোষণা করে।
- এ ঘোষণাপত্রের শিরোনাম হচ্ছে 'বিশ্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র' (Universal Declaration of Human Rights) |
- বিশ্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণাপত্রে ধারা ৩০টি।

প্যারিস চুক্তিতে যোগ দেওয়া সর্বশেষ দুটি দেশ হলো নিকারাগুয়া এবং সিরিয়া। এই দেশ দুটি প্রাথমিকভাবে চুক্তিতে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত ছিল।

কানাডা:
২০১৬ সালের ৫ অক্টোবর প্যারিস চুক্তি অনুমোদন করে। 
ভুটান: ২০১৬ সালের ২২ এপ্রিল চুক্তিতে স্বাক্ষর করে এবং ২০১৭ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তা অনুমোদন করে।
জাপান: ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর চুক্তিটি অনুমোদন করে।

নিকারাগুয়া প্রথমে ২০১৭ সালের অক্টোবরে এই চুক্তিতে যোগ দেয়। এর কিছুদিন পরেই, যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া ২০১৭ সালের নভেম্বরে চুক্তিতে যোগদানের কথা ঘোষণা করে, যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া বিশ্বের সমস্ত দেশ এই চুক্তির অংশ হয়ে যায়।

প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী, অংশগ্রহণকারী দেশগুলোকে প্রতি পাঁচ বছর পর পর তাদের নিজ নিজ কার্বন নিঃসরণ কমানোর পরিকল্পনা জমা দিতে হয়। এই পরিকল্পনাটি "জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান" বা Nationally Determined Contributions (NDC) নামে পরিচিত। 

চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে রাখা এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করার জন্য প্রচেষ্টা চালানো। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য, দেশগুলো তাদের NDC-এর মাধ্যমে নিঃসরণ কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর এই পরিকল্পনা পর্যালোচনা এবং নতুন করে জমা দেওয়ার নিয়মটি করা হয়েছে যাতে দেশগুলো সময়ের সাথে সাথে তাদের লক্ষ্যমাত্রা আরও বাড়াতে পারে এবং সম্মিলিতভাবে বৈশ্বিক জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায়।




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

- স্নায়ুযুদ্ধের সময়কাল ছিল ১৯৪৫ - ১৯৯১ সাল।
- এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির পর থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তি পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে চলা একটি ভূ-রাজনৈতিক, আদর্শগত এবং সামরিক উত্তেজনাপূর্ণ সময়কাল ছিল।
- এই সময়ে সরাসরি কোনো বড় আকারের যুদ্ধ না হলেও, উভয় পক্ষই প্রক্সি যুদ্ধ, অস্ত্রের প্রতিযোগিতা, গুপ্তচরবৃত্তি এবং প্রচারণার মাধ্যমে একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল।
- স্নায়ুযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মাধ্যমে, যা বিশ্ব রাজনীতিতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে।
মন্ট্রিয়ল চুক্তি বা মন্ট্রিয়ল প্রটোকল মন্ট্রিল প্রটোকল হচ্ছে ওজোন স্তর রক্ষা করার জন্যে একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি। ওজোন স্তরকে রক্ষা করার জন্যে ১৯৮৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সাক্ষরিত হয় মন্ট্রিল চুক্তি, এবং ১৯৮৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এটি কার্যকর হয়। এটি প্রথম সংশোধন হয় ১৯৮৯ সালে। 
এখন পর্যন্তঃ  
- United Nations Environment Programme এর ওয়েবসাইট অনুসারে ৫বার সংশোধন হয়েছে।
- Department of Agriculture, Water and the Environment, Australia Government এর ওয়েবসাইট অনুসারে ৬ বার সংশোধন হয়েছে। 
- স্প্রাটলী দ্বীপপুঞ্জটি দক্ষিন চীন সাগরে অবস্থিত।
- স্প্রাটলি দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে চীন, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন ও মালয়েশিয়ার মধ্যে বিরোধ বিদ্যমান।
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মোকাবেলা, বহিবিশ্বে নিজেদের সক্ষমতা ও মর্যাদা বৃদ্ধি এবং চীনের ওপর পশ্চিমা কূটনৈতিক আক্রমণের বিরুদ্ধে আগ্রাসী জবাব দেওয়ার মত করে নিজেদের গড়ে তুলতে দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এর মহান নেতিক দর্শন নেকড়েযাদ্ধা কতি (Wolf Warrior Diplomacy) শুরু করে চীন। ২০১৫, ২০১৭ সালে চীনা জাতীয়তাবাদের প্রেক্ষাপটে নির্মিত দুটি চলচিত্র ( Wolf Warrior & Wolf Warrior-21) এই দুটি সিনেমার গল্পে দেখা যায় চীনের পিপলস রিপাবলিক আর্মির একজন এজেন্ট চীনের বাহিরের শত্রুদের বিরুদ্ধে রুদ্ধশ্বাস অপারেশন চালিয়ে চীনা বিরোধী কর্মকাণ্ড নস্যাৎ করে চীনের জাতীয় শক্তি বৃদ্ধি করছে। এ চলচ্চিত্র থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে চীনা কর্তৃপক্ষ Wolf Warrior কূটনৈতিক গ্রহণ করে। আর চীনের স্বার্থ রক্ষার্থে চীনের একেকজন কূটনীতিক হয়ে উঠছেন Wolf Warrior,
- "প্রতিবেশ" প্রকল্প হলো একটি পরিবেশ সংরক্ষণমূলক উদ্যোগ, যা বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বনাঞ্চল ও জলাভূমি রক্ষার জন্য গৃহীত হয়েছে।
- এটি মূলত সুন্দরবন এবং সিলেট অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সহায়তা করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত একটি প্রকল্প।
- প্রকল্পটি ইউএসএআইডি (USAID) এর অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে, যার মোট বাজেট ২ কোটি ডলার।
- এটি একটি পাঁচ বছর মেয়াদী প্রকল্প।
- "লস অ্যান্ড ড্যামেজ" তহবিল হলো একটি আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ব্যবস্থা, যা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।
- এটি মূলত উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে উন্নয়নশীল এবং ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় সহায়তা করার জন্য গঠিত।
- উন্নত দেশগুলো শিল্পায়নের মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণে বড় ভূমিকা রাখে, যা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান কারণ। ফলে, তাদের নৈতিক ও অর্থনৈতিক দায়বদ্ধতা রয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তা করার।
- ২০২২ সালে COP-27 সম্মেলনে "লস অ্যান্ড ড্যামেজ" তহবিল গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
- তহবিলটি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর অবকাঠামো পুনর্গঠন, পুনর্বাসন, এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় ব্যয় করা হয়।
- এটি "শর্তমুক্ত" অর্থায়ন হিসেবে বিবেচিত, অর্থাৎ এটি ঋণ নয় বরং অনুদান।
- জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পোলার বিয়ার (Polar Bear) সবচেয়ে বেশি হুমকির মুখে রয়েছে।
- পোলার বিয়ারদের প্রধান বাসস্থান হলো আর্কটিক অঞ্চলের বরফাচ্ছন্ন এলাকা।
- তবে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে আর্কটিক অঞ্চলের বরফ দ্রুত গলে যাচ্ছে।
- বরফ গলে যাওয়ার ফলে পোলার বিয়ারদের শিকার করার জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ এবং বাসস্থান সংকুচিত হচ্ছে।
- তাদের প্রধান খাদ্য সীল শিকার করতে বরফের প্রয়োজন হয়।
- কিন্তু বরফের অভাবে তারা শিকার করতে পারছে না, ফলে খাদ্য সংকট দেখা দিচ্ছে।
- এছাড়া বরফের অভাবে দীর্ঘ দূরত্ব সাঁতরে যেতে গিয়ে অনেক পোলার বিয়ার ক্লান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে।
- জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়েছে, যদি বর্তমান উষ্ণায়নের হার অব্যাহত থাকে, তবে পোলার বিয়ারদের প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে পড়বে।
বায়ুমণ্ডলের যেসকল গ্যাস তাপীয় অবলোহিত সীমার মধ্যে বিকিরিত শক্তি শোষণ ও নির্গত করে সেসকল গ্যাসকে গ্রিন হাউস গ্যাস বলে।

গ্রিন হাউস গ্যাস গুলো হলো:
কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2),
মিথেন (CH4),
নাইট্রাস অক্সাইড (N2O),
ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC)।

২০২৩ সালের IPCC-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের জন্য দায়ী প্রধান অর্থনৈতিক খাতগুলো হলো:
শক্তি খাত (Energy Sector): প্রায় ৩৪%
শিল্প (Industry): ২৪%
AFOLU (কৃষি, বন ও ভূমি ব্যবহার) (Agriculture, Forestry and Other Land Use): ২২%
পরিবহন (Transport): ১৫%
ভবন (Buildings): ৬%
- Fridays for Future আন্দোলনের উদ্যোক্তা মূলত স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। এটি পরিবেশবাদী আন্দোলন। 
- আন্দোলনটির উৎপত্তিস্থল সুইডেনে হলেও বর্তমানে তা পুরো ইউরোপ ছড়িয়ে পড়েছে।
- ২০১৮ সালের গ্রীষ্মে সুইডেনের গ্রেটা থুনবের্গ নামের ১৫ বছর বয়সী এক স্কুলছাত্রী এই আন্দোলনের সূত্রপাত করে।
- আন্দোলনটির মূলনীতি হলো স্কুলের আগে পরিবেশ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- দুবাইয়ে জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক বৈশ্বিক সম্মেলন কনফারেন্স অব পার্টিজ বা কপ-২৮ এ একটি নতুন চুক্তির বিষয়ে সবাই ঐকমত্যে পৌঁছেছে, যাতে প্রথমবারের মতো তেল, গ্যাস ও কয়লার মতো জীবাশ্ম জ্বালানী থেকে সরে আসার জন্য দেশগুলোর প্রতি আহবান জানানো হয়েছে।
- কপ-২৮ সম্মেলনে গৃহীত নতুন চুক্তিতে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার পর্যায়ক্রমে হ্রাস করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
- এটি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
- চুক্তিতে আরও বলা হয়েছে যে, দেশগুলোকে পুনর্নবীকরণযোগ্য ऊर्जার ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় সহায়তা করার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অর্থায়ন প্রদান করতে হবে।
- "ক্লিন ডেভেলপমেন্ট মেকানিজম" (Clean Development Mechanism বা CDM) হলো কিয়োটো প্রোটোকল-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
- এটি ১৯৯৭ সালে গৃহীত কিয়োটো প্রোটোকলের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২০০৫ সালে কার্যকর হয়।
- এর মূল উদ্দেশ্য হলো উন্নত দেশগুলোকে (Annex I দেশ) তাদের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানোর লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সহায়তা করা এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোতে টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিবেশগত সুবিধা প্রদান করা।
- ‘ক্ষতি ও লোকসান তহবিল’ (Loss and Damage Fund) চালুর প্রস্তাব আসে COP 27 সম্মেলনে, যা ২০২২ সালের নভেম্বরে মিশরের শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত হয়।
- এই তহবিলটি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
- এই তহবিল গঠন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হয়।
- ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর ফ্রান্সের প্যারিসে অনুষ্ঠিত ২১তম UNFCCC Conference of Parties (CoP-21) এ প্যারিস জলবায়ু চুক্তি গৃহিত হয়।
- এতে মোট ১৯৬টি দেশ ও সংস্থা অংশ নেয়৷ ৪ নভেম্বর ২০১৬ এই চুক্তি কার্যকর হয়।
- এতে একুশ শতকে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের  ( ৩.৬ ডিগ্রি ফারেন হাইট ) নিচে রাখার লক্ষ্য স্থির করা হয়।
- ধনী দেশগুলো  ‘জলবায়ু তহবিলে” ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৯২ বিলিয়ন ইউরো দিতে রাজি হয়েছে।
নাগোয়া প্রটোকল:
- পূর্ণ নাম: Nagoya Protocol on Access to Genetic Resources and the Fair and Equitable Sharing of Benefits Arising from their Utilization to the Convention on Biological Diversity
- লক্ষ্য: বন্য প্রাণী সংরক্ষণ
- গৃহীত: ২৯ অক্টোবর, ২০১০
- কার্যকর: ১২ অক্টোবর, ২০১৪
- স্বাক্ষরিত হয়: জাপানের নাগোয়ায়
- ১৪২টি দেশ অনুমোদন করেছে (২০২৫ পর্যন্ত)
- এ চুক্তির মাধ্যমে Access and Benefit-sharing Clearing-House (ABS-CH) প্রতিষ্ঠা হয়
- প্রটোকলটি ১৯৯২ সালের Convention on Biological Diversity বাস্তবায়নে স্বাক্ষরিত হয়
নাগোয়া প্রটোকল:
- পূর্ণ নাম: Nagoya Protocol on Access to Genetic Resources and the Fair and Equitable Sharing of Benefits Arising from their Utilization to the Convention on Biological Diversity
- লক্ষ্য: বন্য প্রাণী সংরক্ষণ
- গৃহীত: ২৯ অক্টোবর, ২০১০
- কার্যকর: ১২ অক্টোবর, ২০১৪
- স্বাক্ষরিত হয়: জাপানের নাগোয়ায়
- ১৪২টি দেশ অনুমোদন করেছে (২০২৫ পর্যন্ত)
- এ চুক্তির মাধ্যমে Access and Benefit-sharing Clearing-House (ABS-CH) প্রতিষ্ঠা হয়
- প্রটোকলটি ১৯৯২ সালের Convention on Biological Diversity বাস্তবায়নে স্বাক্ষরিত হয়
কার্টাগেনা প্রটোকল:
- পূর্ণ নাম: Cartagena Protocol on Biosafety to the convention on Biological Diversity
- অপর নাম: জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক প্রটোকল
- লক্ষ্য: জৈব জ্বালানি সংরক্ষণ
- গৃহীত: ২৯ জানুয়ারি, ২০০০
- কার্যকর: ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০৩
- স্বাক্ষরিত হয়: মন্ট্রিল, কানাডা।
- ১৭৩টি দেশ অনুমোদন করেছে (২০২৪ পর্যন্ত)
- ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ সকল প্রধান দেশ এর সদস্য
- বিশ্বের প্রথম আন্তর্জাতিক চুক্তি যা GMO/LMO নিয়ন্ত্রণ করে
- এ চুক্তির মাধ্যমে Biosafety Clearing-House (BCH) প্রতিষ্ঠা হয়
- বাংলাদেশ স্বাক্ষর করে: ২০০০
- বাংলাদেশ অনুমোদন করে: ২০০৪
- প্রটোকলটি ১৯৯৯ সালে কলম্বিয়ার কার্টাগেনা শহরে স্বাক্ষরের কথা ছিল।
কার্টাগেনা প্রটোকল:
- পূর্ণ নাম: Cartagena Protocol on Biosafety to the convention on Biological Diversity
- অপর নাম: জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক প্রটোকল
- লক্ষ্য: জৈব জ্বালানি সংরক্ষণ
- গৃহীত: ২৯ জানুয়ারি, ২০০০
- কার্যকর: ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০৩
- স্বাক্ষরিত হয়: মন্ট্রিল, কানাডা।
- ১৭৩টি দেশ অনুমোদন করেছে (২০২৪ পর্যন্ত)
- ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ সকল প্রধান দেশ এর সদস্য
- বিশ্বের প্রথম আন্তর্জাতিক চুক্তি যা GMO/LMO নিয়ন্ত্রণ করে
- এ চুক্তির মাধ্যমে Biosafety Clearing-House (BCH) প্রতিষ্ঠা হয়
- বাংলাদেশ স্বাক্ষর করে: ২০০০
- বাংলাদেশ অনুমোদন করে: ২০০৪
- প্রটোকলটি ১৯৯৯ সালে কলম্বিয়ার কার্টাগেনা শহরে স্বাক্ষরের কথা ছিল।
মন্ট্রিল প্রটোকল:
- পূর্ণ নাম: Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
- লক্ষ্য: ওজোনস্তর ক্ষয়কারী বস্তু সামগ্রীর উৎপাদন, বিপণন এবং ব্যবহার বন্ধ করা
- অনুষ্ঠানস্থল: মন্ট্রিল, কানাডা
- স্বাক্ষর: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
- কার্যকর: ০১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
- বাংলাদেশ সমর্থন করে: ২ আগস্ট, ১৯৯০
- সদস্য দেশ: ১৯৭টি+ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- মন্ট্রিল প্রোটোকল জাতিসংঘের ইতিহাসে একটি অনন্য স্থান অধিকার করে আছে, কারণ এটি প্রথম এবং একমাত্র চুক্তি যা বিশ্বের সকল দেশ (১৯৭টি দেশ + ইউরোপীয় ইউনিয়ন) কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।
- মোট সংশোধন হয়: ৯ বার।
- এটি প্রথম সংশোধন হয় ১৯৮৯ সালে।
- উল্লেখযোগ্য সংশোধন: Kigali Amendment-2016
মন্ট্রিল প্রটোকল:
- পূর্ণ নাম: Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
- লক্ষ্য: ওজোনস্তর ক্ষয়কারী বস্তু সামগ্রীর উৎপাদন, বিপণন এবং ব্যবহার বন্ধ করা
- অনুষ্ঠানস্থল: মন্ট্রিল, কানাডা
- স্বাক্ষর: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
- কার্যকর: ০১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
- বাংলাদেশ সমর্থন করে: ২ আগস্ট, ১৯৯০
- সদস্য দেশ: ১৯৭টি+ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- মন্ট্রিল প্রোটোকল জাতিসংঘের ইতিহাসে একটি অনন্য স্থান অধিকার করে আছে, কারণ এটি প্রথম এবং একমাত্র চুক্তি যা বিশ্বের সকল দেশ (১৯৭টি দেশ + ইউরোপীয় ইউনিয়ন) কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।
- মোট সংশোধন হয়: ৯ বার।
- এটি প্রথম সংশোধন হয় ১৯৮৯ সালে। 
- উল্লেখযোগ্য সংশোধন: Kigali Amendment-2016 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
মন্ট্রিল প্রটোকল:
- পূর্ণ নাম: Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
- লক্ষ্য: ওজোনস্তর ক্ষয়কারী বস্তু সামগ্রীর উৎপাদন, বিপণন এবং ব্যবহার বন্ধ করা
- অনুষ্ঠানস্থল: মন্ট্রিল, কানাডা
- স্বাক্ষর: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
- কার্যকর: ০১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
- বাংলাদেশ সমর্থন করে: ২ আগস্ট, ১৯৯০
- সদস্য দেশ: ১৯৭টি+ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- মন্ট্রিল প্রোটোকল জাতিসংঘের ইতিহাসে একটি অনন্য স্থান অধিকার করে আছে, কারণ এটি প্রথম এবং একমাত্র চুক্তি যা বিশ্বের সকল দেশ (১৯৭টি দেশ + ইউরোপীয় ইউনিয়ন) কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।
- মোট সংশোধন হয়: ৯ বার।
- এটি প্রথম সংশোধন হয় ১৯৮৯ সালে। 
- উল্লেখযোগ্য সংশোধন: Kigali Amendment-2016 
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0