বাংলাদেশ রেলওয়ের পয়েন্টসম্যান - ০৯.০৯.২০২২ (69 টি প্রশ্ন )



ধরি,
পিতার বর্তমান বয়স = ৩x বছর
পুত্রের বর্তমান বয়স = x বছর

প্রশ্ন অনুযায়ী,
১০ বছর আগে পিতার বয়স = (৩x - ১০) বছর
১০ বছর আগে পুত্রের বয়স = (x - ১০) বছর

১০ বছর আগে তাদের বয়সের সমষ্টি ৪০ ছিল।
অর্থাৎ, (৩x - ১০) + (x - ১০) = ৪০
=> ৪x - ২০ = ৪০
=> ৪x = ৬০
=> x = ১৫

অতএব,
পিতার বর্তমান বয়স = ৩x = ৩ * ১৫ = ৪৫ বছর
পুত্রের বর্তমান বয়স = x = ১৫ বছর
সুতরাং, পিতা ও পুত্রের বর্তমান বয়স যথাক্রমে ৪৫ বছর এবং ১৫ বছর।





ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

দেওয়া আছে,

মূলধন (P) = ৫০০০ টাকা
সময় (n) = ২ বছর
মুনাফার হার (r) = ১০% = ০.১

সরল মুনাফা (I) = (P × n × r) টাকা
বা, I = (৫০০০ × ২ × ০.১) টাকা = ১০০০ টাকা

চক্রবৃদ্ধি মূলধন (A) = P(1 + r)n
বা, A = ৫০০০(১ + ০.১)² = ৫০০০ × ১.১² = ৬০৫০ টাকা

চক্রবৃদ্ধি মুনাফা = চক্রবৃদ্ধি মূলধন - মূলধন = ৬০৫০ টাকা - ৫০০০ টাকা = ১০৫০ টাকা

পার্থক্য = চক্রবৃদ্ধি মুনাফা - সরল মুনাফা = ১০৫০ টাকা - ১০০০ টাকা = ৫০ টাকা

অতএব, বার্ষিক ১০% মুনাফায় ৫০০০ টাকায় ২ বছরের চক্রবৃদ্ধি মুনাফা ও সরল মুনাফার পার্থক্য হলো ৫০ টাকা।






এই অঙ্কটি সমাধানের জন্য আমাদের দুটি ধাপে এগোতে হবে:

১. প্রথমে দ্রব্যটির আসল ক্রয়মূল্য বের করতে হবে।
২. তারপর সেই ক্রয়মূল্যের উপর ৮% লাভ ধরে নতুন বিক্রয়মূল্য বের করতে হবে।

ধাপ ১: ক্রয়মূল্য নির্ণয়
প্রশ্নে বলা আছে, দ্রব্যটি ৪৫৫ টাকায় বিক্রয় করায় ৯% ক্ষতি হয়েছে।
এর অর্থ হলো, দ্রব্যটির ক্রয়মূল্য যদি ১০০ টাকা হয়, তাহলে ৯% ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য হবে (১০০ - ৯) = ৯১ টাকা।
এখন আমরা ঐকিক নিয়ম ব্যবহার করতে পারি:

বিক্রয়মূল্য ৯১ টাকা হলে, ক্রয়মূল্য = ১০০ টাকা
বিক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে, ক্রয়মূল্য = (১০০ / ৯১) টাকা
সুতরাং, বিক্রয়মূল্য ৪৫৫ টাকা হলে, ক্রয়মূল্য = (১০০ × ৪৫৫) / ৯১ টাকা

এখানে, ৪৫৫ কে ৯১ দিয়ে ভাগ করলে হয় ৫ (৯১ × ৫ = ৪৫৫)।
ক্রয়মূল্য = ১০০ × ৫ = ৫০০ টাকা।
অতএব, দ্রব্যটির আসল ক্রয়মূল্য ছিল ৫০০ টাকা।

ধাপ ২: ৮% লাভে বিক্রয়মূল্য নির্ণয়
এখন আমাদের ৫০০ টাকা ক্রয়মূল্যের উপর ৮% লাভ করতে হবে।
এর অর্থ হলো, ক্রয়মূল্য যদি ১০০ টাকা হয়, তাহলে ৮% লাভে বিক্রয়মূল্য হবে (১০০ + ৮) = ১০৮ টাকা।

আবার ঐকিক নিয়ম ব্যবহার করে:
ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা হলে, বিক্রয়মূল্য = ১০৮ টাকা
ক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে, বিক্রয়মূল্য = (১০৮ / ১০০) টাকা
সুতরাং, ক্রয়মূল্য ৫০০ টাকা হলে, বিক্রয়মূল্য = (১০৮ × ৫০০) / ১০০ টাকা
বিক্রয়মূল্য = ১০৮ × ৫ = ৫৪০ টাকা।

সুতরাং, ৮% লাভ করতে হলে দ্রব্যটি ৫৪০ টাকায় বিক্রয় করতে হবে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন




- প্রাচীনকালে বাংলা নামে কোন অখন্ড রাষ্ট্র ছিল না। বাংলার বিভিন্ন অংশ তখন ছোট ছোট অঞ্চলে বিভক্ত ছিল।
- বাংলার এ অঞ্চলগুলোকে তখন সমষ্টিগতভাবে নাম দেওয়া হয় জনপদ। এ পর্যন্ত প্রাচীন বাংলার ছোট বড় ১৬ টি জনপদের কথা জানা যায়।
- তাদের মধ্যে অন্যতম হলো পুণ্ড্র। পুণ্ড্র নামে একটি জাতি বর্তমান বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলে এ জনপদ গড়ে তুলেছিল।
- পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রনগর, যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত।
- প্রাচীন সভ্যতার নিদের্শনের দিকদিয়ে পুণ্ড্র ছিল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ।
- অন্যদিকে, প্রাচীন গৌড় জনপদ ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বর্ধমান ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে গড়ে ওঠে হরিকেল জনপদটির অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে, মনে করা হয় আধুনিক সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এই জনপদের বিস্তৃতি ছিল। সমতট জনপদ কুমিল্লা, নোয়াখালী অঞ্চলে বিস্তৃত ছিল।
- লোহিত সাগর ভারত মহাসাগরের একটি অংশ, যা আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশকে পৃথক করেছে।
- সাগরটি দক্ষিণে বাব এল মান্দেব প্রণালি ও এডেন উপসাগরের মাধ্যমে ভারত মহাসাগরের সাথে যুক্ত হয়েছে।
- এর উত্তরে সিনাই উপদ্বীপ, আকাবা উপসাগর এবং সুয়েজ উপসাগর অবস্থিত।

• আনুমানিক চতুর্দশ থেকে ষোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপে বিশেষ করে ইতালিতে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে পুনর্জাগরণ ঘটেছিল যা রেনেসাঁ নামে পরিচিত।

• সময়কাল: ১৩০০-১৬০০ খ্রিস্টাব্দ। তবে অনেকে ১৪৫৩ সালে রেনেসাঁ শুরু হয়েছিল বলে মনে করেন।

• সূত্রপাত: ইতালির ফ্লোরেন্স শহর থেকে।

• রেনেসাঁ যুগের বৈশিষ্ট্য:

১. মানবধর্ম
২. মুক্ত চিন্তা
৩. জাতীয়তাবাদ
৪. ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য
৫. চিত্রকলায় দৃষ্টিভঙ্গির ব্যবহার
৬. বিজ্ঞানের সামগ্রিক উন্নতি

• রেনেসাঁ সম্প্রসারণ হয়: কনস্টান্টিনোপলের পতন এবং পেইন্টিং বিপ্লবের মাধ্যমে ।
• রেনেসাঁর ফলাফল: ইউরোপের সাংস্কৃতিক জ্ঞানবিজ্ঞানের নতুন যাত্রা, যা ইউরোপকে বিশ্বসভ্যতার নেতৃত্বে নিয়ে আসে
• রেনেসাঁর বরপুত্রঃ নিকোলা ম্যাকিয়াভ্যালি
• রেনেসাঁর অগ্রদূতঃ লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ২১ এপ্রিল, ১৫২৬ সালে সংঘটিত পানিপথের প্রথম যুদ্ধে লোদী বংশের শেষ শাসক দিল্লির সুলতান ইব্রাহীম লোদীকে পরাজিত করে জহির উদ্দিন মুহাম্মদ বাবর ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্যের গোড়াপত্তন করেন।
- বাবর মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম সম্রাট। আর বাহাদুর শাহ জাফর ছিলেন শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহর আসল নাম আবুল মোজাফ্ফর সিরাজ-আল-দ্বীন মুহাম্মদ বাহাদুর শাহ গাজী।
- তিনি ২৪ অক্টোবর, ১৭৭৫ সালে দিল্লির লালকেল্লায় জন্মগ্রহণ করেন।
- বাহাদুর শাহ ছিলেন দিল্লির বাদশাহ দ্বিতীয় আকবর শাহের জ্যেষ্ঠ পুত্র। পিতার ইন্তেকালের পর ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৮৩৭ সালে তিনি দিল্লির সিংহাসনে আরোহন করেন।
- বাহাদুর শাহ ছিলেন ১৭তম এবং শেষ মুঘল সম্রাট। ১৮৫৭ সালে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ সংগঠনের জন্য দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে আটক করে ১৮৫৮ সালে মিয়ানমারের রেঙ্গুনে নির্বাসনে পাঠানো হয়।
- ৭ নভেম্বর, ১৮৬২ সালে তিনি সেখানে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0