বাংলাদেশ রেলওয়ের বুকিং সহকারী - ২৪.০২.২০২৪ (70 টি প্রশ্ন )
দেওয়া আছে, বৃত্তের ব্যাসার্ধ = r
∴ বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²

এখন, ব্যাসার্ধ (r + n) হলে ক্ষেত্রফল = π(r + n)²
প্রশ্নমতে, π(r + n)² = 4 × πr²
⇒ (r + n)² = 4r²
⇒ (r + n)² = (2r)²
⇒ r + n = 2r
⇒ n = 2r - r
⇒ n = r
∴ r = n
x² - y² + 2y - 1
= x² - (y² - 2y + 1)
= x² - (y - 1)²
= (x + (y - 1) (x - (y - 1))
= (x + y - 1)(x - y + 1)
3/3(x - 1)
= 3(x - x - 1)
= 31
= 3


আমরা জানি,
1 + 2 + 3 + ......... + n = n(n + 1)/2

1 + 2 + 3 + ........ + 98 + 99 + 100 = 100(100 + 1)/2
= (100 × 101)/2
= 5050
ধরি, 
স্ট্যাম্প আউট হয় = ক জন
কট আউট হয় = ৩ক/২ জন
মোট উইকেট ১০টির অর্ধেক বোল্ড আউট হয়

শর্তমতে,
ক + (৩ক/২) + ৫ = ১০
⇒ (২ক + ৩ক)/২ = ১০ - ৫
⇒ ৫ক/২ = ৫
∴ ক = ২ জন

∴ কট আউট হয় = (৩ × ২)/২ জন
                     = ৩ জন
এখানে, 
৩টি দরজার ক্ষেত্রফল = (২ × ১.৫) × ৩ = ৭.৫ বর্গমি. 
৬টি জানালার ক্ষেত্রফল  = (১.২৫ × ১) × ৬ = ৭.৫ বর্গমি.  
∴ মোট ক্ষেত্রফল = ৭.৫ + ৭.৫ = ১৫ বর্গমি. 
আবার,

প্রত্যেকটি তক্তার ক্ষেত্রফল = ৫ × ০.৬০ = ৩ বর্গমি.
∴ নির্ণেয় তক্তার সংখ্যা = ১৫/৩ = ৫ টি
২/৫ এর ২৫%
= (২/৫) x (২৫/১০০)
= ১/১০
= ০.১ 
অনুপাত গুলোর যোগফল = ৩ + ৭ + ১০ = ২০

∴ মধ্যম অংশটির দৈর্ঘ্য = ৬০ × (৭/২০) = ২১ মিটার 
অপর সংখ্যাটি = (ল.সা.গু. × গ.সা.গু)/একটি সংখ্যা 
                   = (৪২০ × ১৫)/১০৫
                   = ৬০ 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
১০ জন পুরুষ ১৪ দিনে কাজটি করে দৈনিক ৬ ঘণ্টা কাজ করে
১০ জন পুরুষ ১ দিনে কাজটি করে দৈনিক ৬ × ১৪ ঘণ্টা কাজ করে
১  জন পুরুষ ১ দিনে কাজটি করে দৈনিক ৬ × ১৪ × ১০ ঘণ্টা কাজ করে
১২ জন পুরুষ ১০ দিনে কাজটি করে দৈনিক (৬ × ১৪ × ১০)/(১২ × ১০) = ৭  ঘণ্টা  
দেওয়া আছে,
(125)(2x + 3) = 5(3x + 6)
বা, (53)(2x + 3) = 5(3x + 6)
বা, 5(6x + 9) = 5(3x + 6)
বা, 6x + 9 = 3x + 6
বা, 6x - 3x = 6 - 9
বা, 3x = - 3
∴ x = - 1
9x + 9x + 9x 
= 3. 9x
= 3. 32x
= 32x + 1
প্রথম ৪টির গড় ৫২
প্রথম ৪টি সংখ্যার সমষ্টি = ৪ × ৫২ = ২০৮

শেষ ৫টির সংখ্যার গড় ৩৮
শেষ ৫টি সংখ্যার সমষ্টি = ৫ × ৩৮ = ১৯০

∴ ৯টি সংখ্যার সমষ্টি = (২০৮ + ১৯০) = ৩৯৮

∴ পঞ্চম সংখ্যাটি = ৪৬২ - ৩৯৮ = ৬৪



অতিভুজ = √(৫ + ৫)
            = √(২৫ + ২৫)
            = √৫০
            = √(২৫×২)
            = ৫√২ 
আমরা জানি,
সমবাহু ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য a হলে ক্ষেত্রফল (√3/4)a2

দেওয়া আছে,
সমবাহু ত্রিভুজটির একটি বাহুর দৈর্ঘ্য a = ১৬ মিটার।

ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল = (√৩/৪) × (১৬)
                          = (√৩/৪) × ১৬ × ১৬
                          = ৬৪√৩ বর্গমিটার
- তাপ যখন জড় মাধ্যমের সাহায্য ছাড়াই তাড়িত চৌম্বক তরঙ্গের আকারে উষ্ণ বস্তু থেকে শীতল বস্তুতে সঞ্চালিত হয়, তখন তাকে বিকিরণ পদ্ধতি বলে।
- সূর্য হলো তাপের (আলো) প্রধান উৎস।
- সূর্যের আলো বিকিরণ পদ্ধতিতে পৃথিবীতে আসে।
- সূর্য থেকে আগত রশ্মির ৪৮% ভূপৃষ্ঠ শুষে নেয়, বাকী ২৩% ভূমণ্ডলীয় গ্যাসগুলো শুষে নেয় এবং ২৯% প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যায়।
- নাথুলা পাস ভারত ও চীনের মধ্যে একমাত্র স্থল সীমান্ত পথ।
- ভারত-চীন পথটি হিমালয়ের ১৪,৪২৫ ফুট উচুতে অবস্থিত।
- পথটিতে ভারতের সিকিম রাজ্যের সীমান্তের সঙ্গে চীনের তিব্বতের সীমান্ত মিলেছে।
- ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধের সময় ভারতের সাথে চীনের এই বাণিজ্যপথটি বন্ধ হয়ে যায়।
- দীর্ঘ ৪৪ বছর পর ২০০৬ সালের ৮ জুলাই এই সীমান্তপথটি ভারত চীনের সাথে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে খুলে দেয়।
- সুনীল অর্থনীতি বা Blue Economy হলো সমুদ্রের সম্পদের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা অর্থনৈতিক ব্যবস্থা।
- এটি সমুদ্রের বিশাল জলরাশি ও এর তলদেশের সম্পদগুলিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের একটি পদ্ধতি।

- সমুদ্র থেকে আহরণ করা যেকোনো সম্পদ যখন দেশের অর্থনীতিতে যুক্ত হয়, তা সুনীল অর্থনীতির অন্তর্ভুক্ত হয়।
- বিশ্বব্যাংকের মতে, সুনীল অর্থনীতি হচ্ছে এমন একটি অর্থনৈতিক মডেল যা অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, উন্নত জীবিকা এবং সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সমুদ্র সম্পদের টেকসই ব্যবহারের উপর জোর দেয়।

- এই অর্থনীতি আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, সমুদ্র সম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য বিভিন্ন অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সীমান্ত এবং সেক্টর জুড়ে সহযোগিতা প্রয়োজন।
- বিশেষ করে, ক্ষুদ্র দ্বীপ উন্নয়নশীল রাষ্ট্র (SIDS) এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলির (LDCs) জন্য, যারা বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার সম্মুখীন হচ্ছে, এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
- ব্রিটিশ শাসনামলে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা, মধ্য প্রদেশ ও আসামের কিছু অংশ নিয়ে গঠিত হয়েছিল বাংলা প্রদেশ বা বাংলা প্রেসিডেন্সি।
- এর আয়তন বড় হওয়ায় ১৯০৩ সালে বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনা গৃহীত হয়।
- ১৯০৪ সালে ভারত সচিব এটি অনুমোদন করেন এবং ১৯০৫ সালের জুলাই মাসে বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনা প্রকাশিত হয়।
- এ পরিকল্পনায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, আসাম, জলপাইগুড়ি, পার্বত্য ত্রিপুরা ও মালদহ নিয়ে গঠিত হয় পূর্ব বাংলা ও আসাম নামে নতুন প্রদেশ
- এ প্রদেশ গঠনকালে ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর জেনারেল ও ভাইসরয় ছিলেন লর্ড কার্জন।
- বঙ্গভঙ্গ রদের সময় গভর্নর ছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- দেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' ।
- এটি ১২ মে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্পেস-এক্স এর ফ্যালকন-৯ রকেট নিয়ে উৎক্ষেপণ করা হয়
- এর অবস্থান ১১৯.১ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে।
- বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ এর ৪০ ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১৬০০ মেগাহার্ট এবং এর আয়ুষ্কাল ১৫ বছর এর প্রস্তুতকারক ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস কোম্পানি।
- এটির সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)।
- উল্লেখ্য, 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' উৎক্ষেপণের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যুক্ত হয়।
- বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ গাজীপুর ও চট্টগ্রামের বেতবুনিয়ায় অবস্থিত দুটি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে।
- এ দুটির মধ্যে গাজীপুরের গ্রাউন্ড স্টেশনটি প্রধান কেন্দ্র এবং বেতবুনিয়ার স্টেশনটি ব্যাকমাপ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
- বাংলাদেশের উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয় পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা,মিজোরাম এবং মিয়ানমার। দক্ষিনে বঙ্গপোসাগর এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ।
- বাংলাদেশের সর্বমোট ৫১৩৮ কিলোমিটার সীমারেখা রয়েছে।
- বাংলাদেশের সর্বমোট স্থলসীমা ৪৪২৭ কিলোমিটার।
- বাংলাদেশের উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কিলোমিটার।
- বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সীমারেখার দৈর্ঘ্য ২৭১ কিলোমিটার।
- বাংলাদেশ ও ভারতের সীমারেখার দৈর্ঘ্য ৪১৫৬ কিলোমিটার।

- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি ঐতিহাসিক মোঘল স্থাপনা 'ঢাকা গেট'।
- এটি নির্মাণ করেন মীর জুমলা।
- মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে বাংলার সুবাদার ছিলেন মীর জুমলা।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার কার্জন হল ছাড়িয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে বাংলা একাডেমি যেতে গেইটটি চোখে পড়ে। গ
- এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ঢাকা কোষ-এ বলা হয়েছে, মীর জুমলা ১৬৬০ থেকে ১৬৬৩ সালের মধ্যে ঢাকার সীমানা চিহ্নিত করতে এবং স্থলপথে শত্রুদের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে ঢাকা গেইট-টি নির্মাণ করেছিলেন।
- ঢাকার সমৃদ্ধ ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করছে ৩৫০ বছরের প্রাচীন এই তোরণ ‘ঢাকা গেট’।
- বাংলাদেশের জাতীয় (রাষ্ট্রীয়) প্রতীক ভাসমান শাপলার দু'পাশে ধানের শীষ, শাপলার ওপরে তিনটি পরস্পর যুক্ত পাট পাতা, পাতাগুলোর দু'পাশে দুটি করে মোট চারটি তারকা
- চারটি তারকা চিহ্ন দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধানে চারটি মূলনীতি নির্দেশ করা হয়েছে।
- আর পানি, ধান ও পাট দ্বারা বাংলাদেশের প্রকৃতি ও অর্থনীতিকে বুঝানো হয়েছে।
- রাষ্ট্রীয় এ প্রতীকটির ডিজাইন করে মোহাম্মদ ইদ্রিস ও শামসুল আলম।
- আর পুরো প্রতীক তৈরির কাজের তত্ত্বাবধান করেন পটুয়া কামরুল হাসান।
- আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অগ্রদূত নভেরা আহমেদ ২৯ মার্চ, ১৯৩৯ সালে কলকাতা, ভারতে জন্মগ্রহণ করেন।
- ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর তিনি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় চলে আসেন।

তাঁর উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য:
- চাইল্ড ফিলোসফার,
- ইকারুস,
- পরিবার (কাউ উইথ টু ফিগারস),
- জেব্রা ক্রসিং,
- এক্সটার্মিনেটিং এঞ্জেল,
- যুগল প্রভৃতি।

- ভাস্কর্য শিল্পে অবদানের জন্য তিনি ১৯৯৭ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
- ভাস্কর নভেরা আহমেদ ৬ মে, ২০১৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
- তুর্কি শব্দ 'বলকান' অর্থ পর্বত।
- বলকান পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের এক সুবিশাল অঞ্চলকে বলকান নামে অভিহিত করা হয়।

বলকান অঞ্চলের দেশসমূহ-
- সার্বিয়া,
- বুলগেরিয়া,
- মেসিডোনিয়া,
- গ্রিস,
- বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা,
- মন্টিনিগ্রো,
- আলবেনিয়া,
- ক্রোয়েশিয়া,
- কসোভা,
- হাঙ্গেরি ও
- রোমানিয়া।

- বলকান অঞ্চলকে 'ইউরোপের প্রবেশ দ্বার' বলা হয়।
- ওঁরাও জনগোষ্ঠী ভারত ও বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতি।
- এরা নৃতাত্ত্বিকভাবে আদি-অস্ট্রেলীয় জনগোষ্ঠীয় উত্তর পুরুষ।
- ওঁরাও উপজাতির ভাষার নাম কুরুখ।
- এরা বরেন্দ্র অঞ্চল তথা বাংলাদেশের রাজশাহী, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, রংপুর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও গাইবান্ধা জেলায় বাস করে।
- বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ ৮ মে, ১৯৪৩ সালে ফরিদপুর জেলার বোয়ালখালী উপজেলার সালামতপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- তিনি ১৯৬৩ সালে ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) যোগদান করেন।
- ২৫ মার্চ, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় ইপিআর-এ কর্মরত থাকা অবস্থায় পক্ষ ত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন।
- ৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার বুড়িঘাট এলাকায় চিংড়ি খালের পাড়ে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে শহিদ হন।
- এরপর তাঁকে রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার বুড়িঘাটের একটি টিলার উপরে সমাহিত করা হয়
• পৃথিবীর যে সকল দেশে নদী নেই- 

• আফ্রিকা
- কোমোরোস
- লিবিয়া

• আমেরিকার দেশ
- বাহামা দ্বীপপুঞ্জ

• এশিয়া
- বাহরাইন
- কুয়েত
- মালদ্বীপ
- ওমান
- কাতার
সৌদি আরব
- সংযুক্ত আরব আমিরাত
- ইয়েমেন

• ইউরোপ
- মাল্টা
- মোনাকো
- ভ্যাটিকান সিটি

• ওশেনিয়া
- কিরিবাস
- মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ
- নাউরু
- টোঙ্গা
- টুভালু
- যে সব প্রতিষ্ঠান সংবিধানের সুস্পষ্ট বিধি মোতাবেক প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত, তাকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বলে।
- আর এ প্রতিষ্ঠানের পদগুলো সাংবিধানিক পদ নামে অভিহিত।
সাংবিধানিক পদগুলো হলো:
- কমিশনার (বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন),
- চেয়ারম্যান (বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন),
- অ্যাটর্নি জেনারেল (অ্যাটর্নি জেনারেল এর কার্যালয়),
- জাতীয় সংসদ সচিবালয়, কম্পট্রোলার ও অডিটর জেনারেল (মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়)।

এ ছাড়া আরোও কিছু সাংবিধানিক পদ হলো-
- রাষ্ট্রপতি,
- প্রধানমন্ত্রী,
- মন্ত্রীগণ,
- স্পীকার,
- সংসদ সদস্য ও
- বিচারপতি।

- জাতীয় মানবাধিকার কমিশন একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা।
- ৯ ডিসেম্বর, ২০০৭ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কারাগারের জীবনকেন্দ্রিক রচনা ‘কারাগারের রোজনামচা'।
- বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালের ২ জুন থেকে ৬৭ সালের ২২ জুন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কারাগারে এবং ১৯৬৮ সালের ১৮ জানুয়ারি থেকে ৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কুর্মিটোলা সেনানিবাসে অন্তরীণ থাকা অবস্থায় প্রতিদিন ডায়েরি লিখতেন। সেই ডায়েরির পরিমার্জিত রূপ ‘কারাগারের রোজনামচা’ ।
- গ্রন্থটির নামকরণ করেন এবং ভূমিকা লেখেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ রেহানা।
- ‘কারাগারের রোজনামচা গ্রন্থটি জাতির পিতার ৯৭তম জন্মদিন ১৭ মার্চ, ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়।
- ‘কারাগারের রোজনামচা' নামটির প্রস্তাবক শেখ রেহানা।
- এটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফকরুল আলম।
- বঙ্গবন্ধু রচিত প্রথম গ্রন্থ ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী' এবং তৃতীয় গ্রন্থ ‘আমার দেখা নয়া চীন’ ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0