গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড (সহকারী ব্যবস্থাপক) - ২০.০৪.২০১৮ (52 টি প্রশ্ন )

Renewable Energy: The Key to Sustainable Development

Sustainable development is a global imperative, and renewable energy is a cornerstone of this vision. For the world, embracing renewable energy is not just a necessity but a path to sustainable growth. With a burgeoning global population, escalating energy demands, and the adverse impacts of climate change, humanity stands at a critical juncture. Embracing renewable energy can catalyze sustainable development, offering environmental, economic, and social benefits that are crucial for the future of our planet.

Environmental Benefits

The environmental benefits of renewable energy are significant. The burning of fossil fuels for energy is the largest single source of global greenhouse gas emissions, contributing to climate change and environmental degradation. According to the Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC), reducing carbon emissions to net-zero by 2050 is crucial to limit global warming to 1.5°C. Transitioning to renewable energy sources such as solar, wind, hydro, and biomass can significantly reduce greenhouse gas emissions and mitigate the impacts of climate change.

Solar and wind energy, in particular, hold immense potential. The world has an estimated technical potential of 120,000 terawatt-hours per year for solar energy and 620,000 terawatt-hours per year for wind energy, far exceeding current global energy consumption. By investing in these renewable technologies, countries can reduce their carbon footprint and promote a cleaner, healthier environment.

Economic Advantages

The economic benefits of renewable energy are multifaceted. Firstly, it reduces dependency on imported fossil fuels, thereby enhancing energy security and reducing the national energy bill. In 2021, the global fossil fuel import bill was estimated to be over $1 trillion. The savings from reduced fossil fuel imports can be redirected towards other critical sectors such as healthcare, education, and infrastructure.

Additionally, the renewable energy sector can spur economic growth by creating new job opportunities. According to the International Renewable Energy Agency (IRENA), the renewable energy sector employed 12 million people globally in 2020, and this number could rise to 42 million by 2050. The installation, maintenance, and operation of renewable energy systems require skilled labor, leading to the development of a green workforce. This can stimulate local economies, particularly in regions where unemployment rates are higher.

Furthermore, renewable energy projects can attract foreign investment and international aid. By showcasing commitment to renewable energy, countries can position themselves as leaders in sustainable development, attracting more investments and technological collaboration. For instance, the European Union has committed to investing €1 trillion in its Green Deal to achieve climate neutrality by 2050.

Challenges and the Way Forward

While the potential of renewable energy is immense, there are challenges that need to be addressed. The initial investment required for renewable energy infrastructure can be high, and there is a need for supportive policies and incentives to encourage private sector participation. Furthermore, the lack of technical expertise and awareness about renewable energy technologies can hinder their widespread adoption.

To overcome these challenges, governments must play a proactive role. Policies that provide financial incentives, subsidies, and tax benefits for renewable energy projects are essential. Public-private partnerships can mobilize the necessary investment and technical expertise. Additionally, investing in research and development, and capacity building can create a robust renewable energy sector. Educational campaigns and community engagement are also crucial to raise awareness and acceptance of renewable energy solutions.

Conclusion

Renewable energy is indeed the key to sustainable development for the world. It offers a pathway to environmental sustainability, economic prosperity, and social equity. By harnessing its abundant renewable energy resources, humanity can address its energy needs while fostering sustainable development. The transition to renewable energy is not merely an option but a necessity for a resilient and prosperous future. With the right policies, investments, and collective efforts, the world can transform its energy landscape and set a precedent for future generations.


দক্ষিণ এশিয়ার একটি উন্নয়নশীল দেশ বাংলাদেশ। এদেশের মানুষও এ স্লোগানের বাইরে নয়। ১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, তাদের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের জন্য, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও মানব উন্নয়নসহ সকল প্রকার বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে আসার জন্য। স্বাধীনতা লাভের পর থেকে প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় এদেশের অর্জনও কম নয়। জাতিসংঘ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশ মানব উন্নয়নের অনেক সূচকে ভারতের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার কমেছে। রেমিট্যান্স, গার্মেন্ট, সরকারি- বেসরকারি উদ্যোগ অর্থনীতির গতি বৃদ্ধি করেছে। এছাড়াও শিক্ষা, জেন্ডার সমতা, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, সমুদ্র সীমানা, স্থল সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়ন, পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলাদেশকে দেখা হচ্ছে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে। সন্দেহ নেই, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। সম্প্রতি ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে আত্মবিশ্বাস ও দেশপ্রেমের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার জন্য সরকারের আহ্বান ও দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার জন্য একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়ন আশার সঞ্চার করছে মানুষের মধ্যে। দেশের এই উন্নয়ন ধারা অব্যাহত থাকুক এটা সকলেরই প্রত্যাশা ।
দেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে দেশের রাজনীতিকে কলুষমুক্ত করতে হবে। সব অবক্ষয় রোধ করে অর্থবহ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিই গণতন্ত্রকে সমৃদ্ধ করে আর সুষ্ঠু ও বলিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতৃত্ব পারে তাকে বাস্তবে রূপ দিতে। সঠিক, যোগ্য ও সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব সুন্দর ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে। তার সঙ্গে প্রয়োজন সুশীল সমাজ, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ, পেশাজীবী ও ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকদের বলিষ্ঠ ও সক্রিয় সহযোগিতা। রাষ্ট্রের ভাবাদর্শ যা-ই হোক না কেন, রাষ্ট্রবদ্ধ মানুষ যাতে কল্যাণময়, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে উন্নত, মহৎ ও অর্থবহ জীবনযাপন করতে পারে, তা-ই সুশাসন এবং গণতন্ত্রের অভীষ্ট লক্ষ্য। সব আধুনিক রাষ্ট্রের মতোই বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টার চাবিকাঠি হচ্ছে রাষ্ট্র, জাতি ও সমাজের কল্যাণ সাধন। জাতীয় সংহতি ছাড়া রাজনৈতিক রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। কারণ রাজনৈতিক উন্নয়ন এবং জাতীয় সংহতি পারস্পরিকভাবে সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া। এদেশে সুশাসনের জন্য প্রয়োজন উন্নয়নমুখী, কল্যাণমূলক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ গড়ে তোলা । প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস ও সংগঠন যার এই আত্মনির্ভরতার আর সক্রিয়তার অগ্রপথিক হবে এদেশের তরুণ শিক্ষিত যুবসমাজ। উল্লেখ্য, নিবেদিতপ্রাণ, সৎ, আন্তরিক ও গঠনমূলক নেতৃত্ব ও সংগঠনই কেবল এদেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক বিপ্লব আনতে পারে। আজকের বিশ্বব্যবস্থায় বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের সামনে রয়েছে বহুবিধ চ্যালেঞ্জ। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে গণতন্ত্রায়ন এবং মুক্তবাজার অর্থনীতির পথ প্রশস্ত করা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা। আজকের উন্নয়নশীল বিশ্বে সুশাসন হলো রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণের বাস্তব এবং কার্যকর প্রক্রিয়া সৃষ্টি করা। এর লক্ষ্য জাতীয় জীবনে সব সমস্যার সমাধান করা এবং যেসব সিদ্ধান্ত জনস্বার্থে অপরিহার্য তার সঠিক বাস্তবায়ন করা। সুশাসন একটি রাষ্ট্রের সব নাগরিককে তাদের জীবনকে সঠিকভাবে সঞ্চালিত করতে সহায়তা করে এবং একটি উন্নততর সমাজ গঠনে উদ্বুদ্ধ করে। সেই সঙ্গে যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো সুশাসনই শক্তিশালী, জবাবদিহিতামূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার শক্ত ভিত রচনা করে এবং সব নাগরিককে তথ্য ও জ্ঞানসমৃদ্ধ করে প্রকৃত অর্থে দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সক্ষম করে তোলে ।
এখন প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জগৎ। এখানে টিকে থাকতে হলে উন্নত ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে দরিদ্র দেশগুলোর অনগ্রসর ও অনুন্নত মানবসম্পদকে উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সুপরিচালনা, মানবিক উন্নয়ন, আঞ্চলিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা, প্রয়োজন দারিদ্র্য হ্রাসকরণ, উপার্জনমূলক কর্মসংস্থান প্রসার এবং অনুন্নত, প্রান্তিক ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে একাত্ম করে সামাজিক সংহতি অর্জন। আর, এসবই সম্ভব জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে মানবকেন্দ্রিক মানবসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে, শাসন-প্রশাসনের মাধ্যমে নয়, প্রয়োজন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সেবা। আর এর জন্য প্রয়োজন শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, কৃষিবিদ এং বিজ্ঞানী, শাসক নয়। সরকারের প্রশাসনিক ব্যবস্থার সুষ্ঠুতা ও সুপরিচালনার ওপরে কাঙ্ক্ষিত মানবসম্পদ উন্নয়ন নির্ভরশীল। মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন একটি জাতীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন পরিষদ বা কমিশন এবং এর সঙ্গে সংযুক্ত হবে শিক্ষাসংক্রান্ত সব সংস্থা, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক সব প্রতিষ্ঠান, রপ্তানিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কর্তৃপক্ষসমূহ, জাতীয় সমাজকল্যাণ কাউন্সিল এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ।
আসলে সুশাসনের জন্য প্রয়োজন এদেশের বঞ্চিত এবং সুযোগ-সুবিধাহীন গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করে প্রশিক্ষণদান ও ঋণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত করা। এদেশের দরিদ্র, অসংগঠিত, ভূমিহীন সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসমষ্টিকে উন্নয়ন প্রয়াসের লাভজনক সুফলের অংশীদার না করতে পারলে সুশাসন সম্ভব নয়। আজ তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশে ৪৯ শতাংশ মানুষের বয়স ২৪ বছর কিংবা তার নিচে। এদের কাজে লাগাতে হলে বিপুল পরিমাণ কর্মসৃষ্টি করা প্রয়োজন। প্রয়োজন নারীর শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ। আজ এদেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ, এই জনগোষ্ঠীকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে বেকার সমস্যা দূরীকরণ সুশাসনের মূললক্ষ্য হওয়া উচিত। এর জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির অগ্রাধিকার দরকার। রাজনীতি আজ স্বার্থান্বেষী, অর্থ-বিত্ত সর্বস্ব এবং পেশিশক্তিনির্ভর ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে সমাজ আজ দুর্নীতিগ্রস্ত। দেশে স্থানীয় সরকারের অবর্তমানে, ক্ষমতার ভারসাম্য প্রায় লুপ্ত। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ সুশাসন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের মতে জনসাধারণের সক্ষমতার বিকাশই উন্নয়ন । মানুষের সক্ষমতা নির্ভর করে স্বত্বাধিকারের ওপর অর্থাৎ কী পরিমাণ দ্রব্য এবং সেবা সামগ্রীতে সে তার স্বত্বপ্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে তার ওপর। মনে রাখতে হবে, এটি শুধু একটি অর্থনৈতিক প্রস্তাবনা নয়, বরং মানসিক সমস্যাও বটে।
প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে, একজন নারী কর্মীর দৈনিক গড় আয় ৩০ টাকা এবং পুরুষ কর্মীর দৈনিক গড় আয় ৪২ টাকা। সকল কর্মীর গড় আয় ৩৭ টাকা হলে নারী ও কর্মীর সংখ্যা কত?

ধরি, নারী কর্মীর সংখ্যা x জন ।
এবং পুরুষ কর্মীর সংখ্যা y জন ।
প্রশ্নমতে, ৩০x + 8oy = ৩৭ (x + y)
⇒ ৩০x + 8oy = ৩৭x + 37y
⇒ ৪২y - ৩৭y = ৩৭x - ৩০x
⇒ ৫y = ৭x
⇒ y/x = ৭/৫
∴ y: x = ৭:৫
প্রশ্নে বলা হচ্ছে, একটি বক্র থেকে অপু বক্সের 3/5 অংশ মার্বেল নিল। বাকি মার্বেল থেকে তার ছোট বোন 3/5 অংশ মার্বেল নিল এবং তার বোন এরপর আরো ঐ বক্সের অবশিষ্ট মার্বেল হতে 3/5 অংশ মার্বেল নিল। এখন বাক্সে আর কত অংশ মার্বেল রইল?

অপু 3/5 অংশ নেয়ার পর অবশিষ্ট থাকবে 2/5 অংশ 
তার বড় ভাই পাবে= (2/5) - (6/5)
                      = 6/25 অংশ 

অবশিষ্ট থাকে = (2/5) - (6/25)
                 = (10-6)/25
                 = 4/25 অংশ 

তার বোন পাবে = (4/25) x (3/5)
                   = 12/125 অংশ

অবশিষ্ট থাকে = (4/25) - (12/125)
                  = (20-12)/125
                  = 8/125 অংশ 
দেওয়া আছে, 
    x/z = (y/z)+1
⇒ (x/z) - (y/z) = 1
⇒ (x - y)/z = 1
⇒ x - y = z
∴ y = x - z
প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে, ধনাত্মক পূর্ণ সংখ্যা n কে 5 দ্বারা ভাগ করলে ভাগশেষ থাকে 2. নিচের কোনটি অবশ্যই সত্য হবে?

ধরি, n = 7
বা, n = 12
∴ 5) 7 (1
       5 
       2

বা, n =12
 5) 12 (2
     10 
       2
এখন,
a) তে আছে, n হলো বিজোড় যা নাও হতে পারে। তাই এটি বাদ।
b) তে আছে, n হলো জোড় যা নাও হতে পারে। তাই এটি বাদ ।
c) তে আছে, (n – 1) সংখ্যাটি 3 দ্বারা বিভাজ্য। এটিও বাদ।
কারণ, n = 12 হলে (n – 1) = 12 – 1 = 11 হয় যা 3 দ্বারা বিভাজ্য নয় 
টুথব্রাশের দাম বৃদ্ধি: ৫০ টাকা * ২০% = ১০ টাকা
∴ টুথব্রাশের নতুন দাম: ৫০ টাকা + ১০ টাকা = ৬০ টাকা

চিরুনির দাম হ্রাস: ৫০ টাকা * ১০% = ৫ টাকা
∴ চিরুনির নতুন  দাম: ৫০ টাকা - ৫ টাকা = ৪৫ টাকা

∴ দামের পার্থক্য:
টুথব্রাশের দাম - চিরুনির দাম = ৬০ টাকা - ৪৫ টাকা = ১৫ টাকা
প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে, 3 টি কলমের পূর্ব মূল্য 150 টাকা ছিল আর এখন 5 টি কলমের বর্তমান মূল্য 300 টাকা হলে কলমের মূল্য বৃদ্ধির হার কত?

পূর্বে 1 টি কলমের মূল্য ছিল=150/3 = 50 টাকা
বর্তমানে 1 টি কলমের মূল্য হলো= 300/5 = 60 টাকা
∴ মূল্য বৃদ্ধির হার = {(60-50)/50}x 100%
                      =  (10/50)x 100%
                      = 20%
প্রশ্নে বলা হয়েছে যে, এক ব্যক্তি 10 km/hr বেগে না হেটে যদি 14 km/hr বেগে হাঁটে তবে সে 20 km বেশি পথ অতিক্রম করে। যদি সে ঘণ্টায় 10 kmph বেগে হাটে, তবে সেই সময়ে সে কত দূরত্ব অতিক্রম করেছে?

ধরি, সে প্রকৃত পক্ষে x km দূরত্ব যায়
প্ৰশ্নমতে,
(x/10)=(x+20)/14
⇒ 14x = 10x + 200
⇒ 4x = 200
∴ x = 50 km

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ধরি, সংখ্যাগুলো যথাক্রমে x, (x + 2) এবং (x + 4)
⇒ 3x + 6 = x + 40
⇒ 2x = 34
∴ x = 17
অতএব, মাঝের সংখ্যাটি = 17 + 2 = 19
প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে, এক ব্যবসায়ীর নিকট 1000 kg চাল ছিল যার কিছু অংশ ৪% লাভে এবং বাকি অংশ 18% লাভে বিক্রয় করে মোটের উপর 14% লাভ করলো। 18% লাভে সে কত কেজি চাল কিনেছিল?

ধরি, x কেজি চাল ৪% লাভে বিক্রয় করে।
18% লাভে বিক্রয় করে (1000 – x) কেজি চাল ।
প্রশ্নমতে,
x এর 8% + (1000 – x) এর 18% = 1000 এর 14%
⇒ (8x/100)+ {(1000-x) x 18}/100 = (1000 × 14)/100
⇒ 8x + 18000 – 18x = 14000 [উভয় পক্ষকে 100 দ্বারা গুণ করে]
⇒ - 10x = 14000 - 18000
⇒ -10x= -4000
⇒ 10x = 4000
∴ x = 400
অতএব, 18% লাভে বিক্রয় করেছিল(1000 – 400) বা 600 কেজি চাল ।

প্রথমে x এবং y এর সীমানা মানগুলো নিয়ে 2x-y এর মান বের করি:

  1. x=3 এবং y=5 হলে: 2x - y = 2(-3) - (-5) = -6 + 5 = -1

  2. x=−3এবং y=3 হলে: 2x - y = 2(-3) - 3 = -6 - 3 = -9

  3. x=5 এবং y=5 হলে: 2x - y = 2(5) - (-5) = 10 + 5 = 15

  4. x=5এবং y=3 হলে: 2x - y = 2(5) - 3 = 10 - 3 = 7

এখন 2x-y এর মানগুলো তুলনা করি: -1, -9, 15, এবং 7. এদের মধ্যে সর্বনিম্ন মান -9


প্রশ্নে বলা হচ্ছে, x কে 7 দ্বারা ভাগ করা হলে ভাগশেষ 6 হলে নিচের কোনটি অবশ্যই জোড় সংখ্যা হবে?

ধরি, x = 13
কারণ, 7)13(1
              7
              6

a) তে আছে, x + 6 = 13 + 6 = 19 যা বিজোড় ।
b) তে আছে, x2 + x = 132 + 13 = 169 + 13 = 182 যা জোড় ।
প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে,
এখানে, 7 > x > 2 হতে পাই, x = 3, 4, 5, 6
আবার, 3 < x < 8 হতে পাই, x = 4, 5, 6, 7
অতএব, নির্ণেয় সমাধান হতে পারে 2 <x< 8
প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে, আরিফ 3টি রংয়ের 17টি কলম কিনলো। রংগুলো হলো কালো, সবুজ ও লাল। কলমগুলোর মূল্য যথাক্রমে 5 টাকা, 10 টাকা এবং 25 টাকা। এর জন্য আরিফ মোট 205 টাকা পরিশোধ করলো। আরিফ যতগুলো লাল কলম কিনেছিল তার দ্বিগুণ সবুজ কলম কিনলে সে কতগুলো কালো কলম কিনেছিল?

এখানে ধরি, কালো = B; সবুজ = G এবং লাল = R

এখন, B+G+R = 17........... (i)
এবং 5B + 10G + 25R = 205 ........(ii)
এবং G = 2R ........................(iii)

G এর মান (i) এবং (ii) নং এ বসাই,
B + 2R + R = 17
B + 3R = 17........................(iv)

এবং 5B + (10 × 2R) + 25R = 205
⇒ 5B + 20R + 205R = 205
⇒ 5B + 45R = 205 ................(v)

এখন (iv) × 5 – (v) আমরা পাই,
 5B + 15R = 85
 5B + 45R = 205
 - 30R = -120
    ∴ R = 4

R এর মান (iv) নং সমীকরণে বসাই
B + ( 3 × 4) = 17
⇒ B + 12 = 17
∴ B = 5
ধরি, mixture এর x পরিমানকে sugar দ্বারা replace করতে হবে ।
অর্থাৎ , sugar/water
= {2/5 × (60 - x) + x}/{(3/5) × (60 - x)} = 1/1
Or, (120 - 2x + 5x)/5 = (180 - 3x)/5
Or, 120 + 3x = 180 - 3x
Or, 6x = 60
Or, x = 10
প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে, আলম 12 দিনে একটি কাজের 40% করলো। এরপর বাবু আলমের সাথে কাজে যোগ দিয়ে পরবর্তী 12 দিনে তারা বাকি কাজ শেষ করে দিল । বাবু একা কাজটি কত দিনে করতে পারবে?

আলম 40% বা 40/100 = 2/5 অংশ কাজ করে= 12 দিনে
100% বা 1 অংশ কাজ করে= (12 × 5)/2 =30 দিনে

এখন, কাজের বাকি থাকে= 100 - 40 = 60% = 60/100 = 3/5 অংশ

এখন, তারা একত্রে 3/5 অংশ কাজ করে = 12 দিনে
তারা একত্রে 1 বা সম্পূর্ণ অংশ কাজ করে =(12 × 5)/3=20দিনে

ধরি, বাবু x দিনে কাজটি করতে পারে।

প্রশ্নমতে,
(1/30)+(1/x)=1/20
(1/x)= (1/20)- (1/30)
       = (3-2)/60
       = 1/60
    x = 60

অর্থাৎ বাবু একা 60 দিনে কাজটি করতে পারবে।
- অ্যাডামস পিক, দক্ষিণ-পশ্চিম শ্রীলঙ্কার পর্বত।
- এটি 7,559 ফুট (2,304 মিটার) উঁচু এবং সাবারাগামুওয়া প্রদেশের রাজধানী রত্নপুরার 11 মাইল (18 কিমি) উত্তর-পূর্বে অবস্থিত।
- এটি শ্রী পদের জন্য সুপরিচিত ("পবিত্র পদচিহ্ন" এর জন্য সিংহল), একটি ফাঁপা যা 67 ইঞ্চি (170 সেমি) লম্বা এবং 18 ইঞ্চি (46 সেমি) চওড়া এবং মানুষের পায়ের ছাপের অনুরূপ।
- শ্রীলঙ্কার তিনটি প্রধান নদী- কেলানি, ওয়ালাওয়ে এবং কালু--এর উৎপত্তি অ্যাডামস পিক থেকে।

সোর্সঃ Britannica
- ইংরেজদের পর্বতসম জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়ে জন্মভূমিতে মরতে পারেননি ভারতের শেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর।
- মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহের সমাধি হলো মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- অ্যান্টনি জে. ব্লিংকেন হলেন ৭১তম মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
- তিনি ২৩ নভেম্বর, ২০২০ এ রাষ্ট্রপতি বিডেন কর্তৃক মনোনীত হন; ২৬ জানুয়ারী, ২০২১ এ মার্কিন সেনেট দ্বারা নিশ্চিত করা হয়েছে; এবং পরের দিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস শপথ নেন।
- তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে এবং তিনটি রাষ্ট্রপতি প্রশাসন, মিঃ ব্লিংকেন মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিকে মার্কিন স্বার্থ রক্ষা এবং আমেরিকান জনগণের জন্য ফলাফল প্রদান নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছেন।
- তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার জন্য ডেপুটি সেক্রেটারি অফ স্টেট হিসেবে এবং তার আগে প্রেসিডেন্ট ওবামার প্রধান উপ-জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
- সেই ভূমিকায়, মিঃ ব্লিংকেন ইন্টারএজেন্সি ডেপুটিস কমিটির সভাপতিত্ব করেন, যা প্রশাসনের বৈদেশিক নীতিকে হাতুড়ি দেওয়ার প্রধান ফোরাম।
- ওবামা প্রশাসনের প্রথম মেয়াদে মিঃ ব্লিঙ্কেন তৎকালীন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বিডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ছিলেন।
- এটি একটি দীর্ঘ পেশাদার সম্পর্কের ধারাবাহিকতা ছিল যা 2002 পর্যন্ত প্রসারিত হয়েছিল, যখন মিঃ ব্লিংকেন মার্কিন সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির জন্য ডেমোক্র্যাটিক স্টাফ ডিরেক্টর হিসাবে তার ছয় বছরের মেয়াদ শুরু করেছিলেন।
1. সৌদি আরব
2. রাশিয়া
3. কানাডা
4. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
5. ইরাক
6. সংযুক্ত আরব আমিরাত
7. কুয়েত
8. নরওয়ে
9. নাইজেরিয়া
10. কাজাখস্তান

সোর্সঃ Investopedia , 2024
- বোকো হারাম নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলভিত্তিক একটি জঙ্গি সংগঠন।
- মোহাম্মদ ইউসুফ ২০০২ সালে এই সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।
- দাম্বোয়া, বোরনো প্রদেশের রাজধানী মাইদুগুরির নিকটে অবস্থিত, যেখানে বোকো হারামের উত্থান ঘটেছিল।
- ২০০৯ সালে, বোকো হারাম একটি সহিংস বিদ্রোহ শুরু করে যার ফলে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়।
- ২০১৫ সালে, তারা ইসলামিক স্টেট ইন ওয়েস্ট আফ্রিকা (ISWA) নামে একটি জঙ্গি গোষ্ঠীর সাথে যোগদান করে।
- বোকো হারাম নারী ও শিশুদের অপহরণ, গণহত্যা এবং স্কুল হামলার জন্য কুখ্যাত।


- লালবাগ কেল্লা হলো মুঘল প্রসাদ। এর পূর্বনাম আওরঙ্গবাদ দুর্গ।
- দুর্গটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র শাহাজাদা মোহাম্মদ আজম শাহ।
- কিন্তু এর নির্মাণ কাজ শেষ করেন শায়েস্তা খান।
- এই কেলার অভ্যন্তরে শায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবির (আসল নাম ইরান দুখ্ত‌) কবর রয়েছে।
- পারকি সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা থানায় অবস্থিত ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত ।

• বাংলাদেশের বিখ্যাত কিছু সমুদ্রসৈকত:
- কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত : কুয়াকাটা, পটুয়াখালী।
- পারকি সমুদ্রসৈকত : আনোয়ারা, চট্টগ্রাম
- ইনানী, কলাতলী, লাবনী সমুদ্রসৈকত : কক্সবাজার
- পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত : পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।

- গ্যাটউইক বিমানবন্দর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
- এটি যুক্তরাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর।


এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ERP) হল একটি সফ্টওয়্যার সিস্টেম যা আপনাকে আপনার সম্পূর্ণ ব্যবসা চালাতে সাহায্য করে, অর্থ, মানবসম্পদ, উত্পাদন, সরবরাহ চেইন, পরিষেবা, সংগ্রহ এবং আরও অনেক কিছুতে অটোমেশন এবং প্রক্রিয়াগুলিকে সমর্থন করে৷
- Before এর পূর্বে Past Perfect Tense হয় এবং Before এরপরে Past Indefinite Tense হয়।
- বাক্যের অর্থঃ আমি আসার আগে রাতুল চলে গিয়েছিলো।
- ব্যক্তির সাথে মতের ভিন্নতা হলে Differ এর পর with বসে।
- কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে মতের ভিন্নতা হলে Differ এরপর on বসে।
- বাক্যের অর্থঃ প্রত্যেক ব্যক্তির মতামত অন্য ব্যক্তির থেকে ভিন্ন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- কোনো কিছু মনঃস্থির করা বা বেঁছে নেয়া অর্থে Opt for বসে।
- বাক্যের অর্থঃ বিরোধের ক্ষেত্রে আমরা মিটমাট হওয়ার অপশনকে বেছে নিয়েছিলাম ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0