বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড কোম্পানি সহকারী ব্যবস্থাপক - ০৮.০৪.২০১১ (64 টি প্রশ্ন )
Solution:
Renewable energy (RE) comprises of energy from the sun (directly), usually called solar, biomass, wind, tidal, geothermal and hydro. The endowment of these resources will determine how much of each form of renewable energy source can be exploited in a country. For example, Bangladesh does not have geothermal potential and its hydro potential, especially that based on elevation, is small. Tidal is a new form of energy source that is yet to achieve commercialization. It thus leaves solar, wind and biomass as the only current options. With regards to biomass, the principal problem is the high demand of agricultural and animal wastes for cooking in rural areas. Moreover, extracting too much organic matter in an unsustainable manner can lead to soil degradation. However, through the bio-gasification route, there exists significant potential, but that would require careful planning and management of the bioresources. Solar energy is the single most dependable RE resource that can be resourced on a large scale. This expectation is turning out to be true with local and foreign investments occurring in grid-tied utility scale solar parks and industrial rooftop projects. According to the Chairman of SREDA, more than 1,000 MW of utility scale solar parks and 500 MW of commercial/industrial rooftop solar PV projects under the net metering scheme are on the horizon.

Energy from wind is obtained largely in coastal localities and off coastline parts where wind dominance prevails. Currently two areas of the country for instance, Feni and Kutubdia have 2MW of proven wind energy generation turbines. An extra 50-200 MW from wind turbine is under development at Parky Beach. Moreover, the country has the capability to construct 30 GW of onshore and offshore wind energy. There are additional sources of renewable energy in the country, amongst which biogas has some prospects and is mostly accumulated from animal and municipal waste as part of sustainable waste management. The other highly prospective source can be sunlight. A recent SREDA report states that the country could cultivate 30 GW of solar energy by 2041.

Therefore, the renewable energy sector of the country could be a potential energy sector. According to the World Bank, Bangladesh is in the top 20 economies in terms of GDP growth which necessitates increasing energy consumption. The spread share of the energy supply is 55per cent, 27 per cent and 15 per cent from national natural gas, biomass and waste in pastoral areas and imported oil respectively. Currently (2022), the country relies essentially on natural gas, other fossil fuels and biofuels. The current deficiency and inadequacy in the availability of exploitable fossil fuel energy is aggravated by Russia- Ukraine war, prompting a search advanced and contemporary energy sources.

Exploitation of renewable energy has a high inception cost and low utilisation speed. So, the government needs to be motivated to take renewable routes. Therefore, the government needs to spend more at the initial stage on novel equipment so that efficient energy manufacturing and exploitation is ensured. Adaptation to alternative methods of energy consumption by all for ensuring environmental sustainability could provide an impetus to explore newer territories. Thus additional investigations into energy parameters can set the benchmark for sustainability of energy use requiring cross- border investment.
Solution:
a) geographical,
(b) geographic,
(c) vulnerable,
(d) delve,
(e) flee,
(f) severe,
(g) crafted,
(h) approximate,
(i) roadmap, 
(j) combat.

বাক্যের অর্থঃ ভৌগলিক অবস্থান ও অবস্থা বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে চেয়ে সহজ শিকারে পরিণত করেছে। সমস্যাটি আসলে কেউ-ই জানে না যে কী পরিমাণ প্রভাব এই জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে হতে পারে। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন যে, সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়ে গিয়ে দুর্যোগের সৃষ্টি করবে যার কারণে ৪ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে। এছাড়া বন্যা, সাইক্লোন, উপকূলীয় ঝড় ইত্যাদির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মারাত্মক আর্থ-সামাজিক অবস্থার সৃষ্টি করবে। একটি সমন্বিত উদ্যোগ নেয়া দরকার যেখানে শুধু জলবায়ুর প্রভা বিশ্লেষণই থাকবে না বরং দেশব্যাপী জনগণকে নিয়ে এই সমস্যা মোকাবেলার জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে।
Solution: ধরি, বইয়ের মূল্য x টাকা ও কলমের মূল্য y টাকা

প্রশ্নমতে, x + y = ৮৫০
∴ x = ৮৫০ – y ......(i)

আবার, x এর ১১২% + y এর ১০৫% = ৯৩৪.৫০
⇒ ১১২x/১০০ +  ১০৫y/১০০ = ৯৩৪.৫০
⇒ ১১২x + ১০৫y = ৯৩৪৫০
⇒ ১১২(৮৫০ – y) + ১০৫y = ৯৩৪৫০ 
⇒ ৯৫২০০ – ১২০y + ১০৫y = ৯৩৪৫০
⇒ ৭y = ১৭৫০
∴ y= ১৭৫০/৭
    = ২৫০ টাকা
Solution:
২২৫% লাভে ১০০ টাকার কম্পিউটারে লাভ হয় = ১০০ + ২২৫ = ৩২৫ টাকা
এখন বিক্রেতার লাভ/ক্ষতি কোনোটাই না করতে হলে,
৩২৫ টাকার মূল্যে ছাড় দিতে হবে = ২২৫ টাকা
∴ ১ টাকার মূল্যে ছাড় দিতে হবে =২২৫/৩২৫ টাকা
∴ ১০০ টাকার মূল্যে ছাড় দিতে হবে = (২২৫ × ১০০)/৩২৫  টাকা
                                           = ৬৯.২৩ টাকা
অর্থাৎ শতকরা ছাড় দিতে হবে ৬৯.২৩%
আমরা জানি, (a – b)2 = (a + b)2 - 4ab
⇒ (a - b)2 = (9m)2 – ( 4 ×18) m
⇒ (a - b)2 = 81m- 72m2
∴ a - b = ± √((81m2 - 72m2)
          = ± √(9m2)
          = ± 3m
দেয়া আছে, 4a+ 11a + 6 = 0
⇒ 4a2 + 8a + 3a + 6 = 0
⇒ 4a(a+2) + 3 (a + 2) = 0
⇒ (a + 2) (4a + 3) = 0
অর্থাৎ a = - 2

∴ a = -3/4
১০০ টাকায় কমে ১৬.৬৭টাকা
∴ ৭৫ টাকায় কমে (১৬.৬৭ × ৭৫)/১০০ = ১২.৫ টাকা
৫ টি কলার মূল্য ১২.৫ টাকা

∴ ১২ টি কলার মূল্য (১২.৫ × ১২)/৫ = ৩০ টাকা
দেয়া আছে, হেলালের মাসিক আয় = ৪,২০০ টাকা
∴ হেলালের মাসিক ব্যয় = ২,৯৪০ টাকা
অতএব, তার মাসিক ব্যয় মাসিক আয়ের শতকরা
= (২৯৪০/৪২০০) × ১০০%
= ৭০%
১০০ টাকায় কমে ১০ টাকা
∴ ২৫০০ টাকায় কমে = (১০ × ২৫০০)/১০০ = ২৫০ টাকা।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
দেয়া আছে, বালতির ভেতরের আয়তন = ১.৫ লি
অতএব, ৪৫০ লিটারে পানি হবে = ৪৫০/১.৫ = ৩০০ বালতি
এখানে, ৬.৫% হারে ৯,০০০ টাকা
বছরের সুদ  = (৯০০০ × ৬.৫ × ১)/১০০ টাকা
               = ৫৮৫ টাকা
১২% হারে সুদ = (৯০০০ × ১২ x ১)/ ১০০ টাকা
                   = ১,০৮০ টাকা

∴ বেশি পাবে = ১,০৮০ - ৫৮৫ = ৪৯৫ টাকা।
ধরি, রহিমের আয় x টাকা
প্রশ্নমতে, ২x + ১১০ = ৭,০০০
⇒ ২x = ৭,০০০ - ১১০
⇒ ২x= ৬,৮৯০
∴ x = ৩,৪৪৫
অর্থাৎ, রহিমের আয় ৩,৪৪৫ টাকা
আমরা জানি, বার্ষিক সুদের হার
= (১০০ × মুনাফার পরিমাণ)/ (আসল x সময়)
= (১০০ × ১৬০০)/(৯০০০ × ২)
= ১০% 
ক্রয়মূল্য = (১০০ × ৩৭৫)/ ১০০ + ২৫) টাকা
           = (১০০ × ৩৭৫)/১২৫ টাকা
           = ৩০০ টাকা
১২.৫ কেজি চিনির জন্য আখ প্রয়োজন = ১০০ কেজি
∴ ৫০ কেজি চিনির জন্য আখ প্রয়োজন = (১০০ x ৫০)/১২.৫কেজি
                                                = ৪০০ কেজি 
কর দিতে হবে = ১৯,৪০০ এর ১২% 
                 = ১৯,৪০০ x ১২/১০০
                 = ২,৩২৮ টাকা ।
25% বৃদ্ধিতে, পূর্বমূল্য 100 টাকা হলে বর্তমান মূল্য = 125 টাকা
125 টাকায় কমাতে হয় = 25 টাকা
∴ 100 টাকায় কমাতে হয় = (25 × 100)/125
                                = 20 টাকা
দেওয়া আছে:
প্রাথমিক বেতন = 15000 টাকা
বৃদ্ধির হার = 7% = 7/100 = 0.07

নতুন বেতন = প্রাথমিক বেতন + (প্রাথমিক বেতন × বৃদ্ধির হার)
= 15000 + (15000 × 0.07)
= 15000 + 1050
= 16050 টাকা
অতএব, আজাদ সাহেবের বর্তমান মাসিক বেতন = 16050 টাকা।
ঐ দিন উপস্থিত ছিল = ৫৪০ - ২৭ = ৫১৩ জন
এখন, ৫৪০ জনে উপস্থিত ছিল = ৫১৩ জন
∴ ১০০ জনে উপস্থিত ছিল = (৫১৩ × ১০০)/৫৪০ জন
                                = ৯৫ জন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
৬% হার সুদে, ১০০ টাকায় একবছরের সুদ ৬ টাকা
∴ ৯৫০ টাকায় ৮ বছরের সুদ = (৬ × ৯৫০ × ৮)/১০০
                                   = ৪৫৬ টাকা

আবার, ৭.৫% হার সুদে,
৭.৫ টাকা সুদ হয় ১ বছরে ১০০ টাকায় 
∴ ৪৫৬ টাকা সুদ হয় ১৯ বছরে (১০০ × ৪৫৬)/(৭.৫ × ১৯) টাকায়
                                       = ৩২০ টাকায় 
ক্রয়মূল্য ১০০ টাকায় হলে ৪% ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য = ১০০ - ৪ = ৯৬ টাকা
বিক্রয়মূল্য ৯৬ টাকা হলে ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা
∴ বিক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে ক্রয়মূল্য ১০০/৯৬ = ২৫/২৪ টাকা

∴ ১২ টি লেবুর ক্রয়মূল্য টাকা ২৫/২৪ টাকা
৪৪% লাভে বিক্রয় মূল্য ১৪৪ টাকা
ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা হলে বিক্রয়মূল্য ১৪৪ টাকা
∴ ক্রয়মূল্য ২৫/২৪ টাকা হলে বিক্রয়মূল্য (১৪৪ × ২৫)/(২৪ × ১০০) টাকা 
                                                =৩/২ টাকা 

৩/২ টাকায় বিক্রি করতে হবে ১২ টি লেবু
∴ ১ টাকায় বিক্রি করতে হবে (১২ × ২)/৩ বা, ৮টি লেবু।
২ |৩, ৫, ৭, ৮, ১০ 
৫|৩, ৫, ৭, ৪, ৫
    ৩, ১, ৭, ৪, ১
∴ ৩, ৫, ৭, ৮ এবং ১০ এর ল. সা. গু.
= ২ × ৫ × ৩ × ৭ × ৪
= ৮৪০
∴ ঘণ্টাগুলো পুনরায় একত্রে বাজবে = ৮৪০ সেকেন্ড পর
                                           = ৮৪০/৬০
                                           = ১৪ মিনিট পর।
দেয়া আছে, ভূমি = ১৫ মিটার; লম্ব = ৪ মিটার 
∴ (অতিভুজ) = (ভূমি) + (লম্ব)
⇒ অতিভুজ = √{(১৫) + (৮)}
               = √(২২৫ + ৬৪)
               = √২৮৯

∴ অতিভুজ = √(১৭) = ১৭
অর্থাৎ, নির্ণেয় মইয়ের দৈর্ঘ্য ১৭ মিটার
চৌবাচ্চাটিতে পানি ধরে ২৮,৯০০ লিটার
∴ চৌবাচ্চার আয়তন = ২৮,৯০০ লিটার
                          = ২৮৯০০/১০০০ লিটার [যেহেতু ১০০০ লিটার = ১ ঘনমিটার]
                          = ২৮.৯ ঘন মিটার।

দেয়া আছে, চৌবাচ্চার গভীরতা h = ২.৫ মিটার
এখন, চৌবাচ্চার তলার ক্ষেত্রফল = চৌবাচ্চার আয়তন/চৌবাচ্চার গভীরতা
                                        = ২৮.৯/২.৫
                                        = ১১.৫৬ বর্গমিটার

ধরি, বর্গকৃতি চৌবাচ্চার একবাহুর দৈর্ঘ্য = a মিটার 
∴ বর্গকৃতি চৌবাচ্চার একবাহুর ক্ষেত্রফল = a2 বর্গ মিটার

প্রশ্নমতে, a2 = ১১.৫৬
∴ a = √১১.৫৬ a
     = ৩.৪
∴ বর্গকৃতি চৌবাচ্চার ৪ দেয়ালের ক্ষেত্রফল = 8 × ৩.8 × ২.৫
                                                   = ৩৪ বর্গ মিটার

∴ চৌবাচ্চার তলা ও ৪ দেয়ালের ক্ষেত্রফল = ১১.৫৬ + ৩৪ = ৪৫.৫৬ বর্গমিটার
∴  নির্ণেয় খরচ = ৪৫.৫৬ × ৫ = ২২৭.৮ টাকা।
- ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ লাভের প্রায় দশ বছর পর ক্রোয়েশিয়া অবশেষে ইউরো মুদ্রা গ্রহণ করেছে।
- একই সাথে, বলকান রাষ্ট্রটি শেনজেন অঞ্চলের অংশ হয়ে পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণমুক্ত ভ্রমণের সুযোগ পেয়েছে।
- ২০২৩ সালের নববর্ষের প্রথম দিনে ক্রোয়েশিয়া তাদের পুরাতন মুদ্রা কুনাকে বিদায় জানিয়ে ইউরোজোনের ২০তম সদস্য হিসেবে নতুন যাত্রা শুরু করেছে।
- উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালের ১ জানুয়ারি ইউরো মুদ্রা চালু করা হলেও ২০০২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এটি পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকর হয়।
- এর সদর দপ্তর - বেলজিয়ামের ব্রাসেলস।
- ইউরো মুদ্রার জনক - রবার্ট মুন্ডেল।
- ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ - ২৭ টি।
- ফুকুশিমা দাইইচি পরমাণু দুর্ঘটনা হল ভূমিকম্প ও সুনামির ফলে জাপানে ঘটা বৃহৎ পরমাণবিক বিপর্যয়।

- ওকুমায় অবস্থিত ফুকুশিমা দাইইচি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রর ছয়টি চুল্লীর (রিয়্যাক্টরের) দু’টিতে বিস্ফোরণ ঘটে, এর পরেই আরও তিনটি রিয়্যাক্টরের আংশিক গলন ও অগ্নিকাণ্ড ঘটে।

- ১১ই এপ্রিল, ২০১১ সালে অধিকর্তারা ৭ মাত্রার আন্তর্জাতিক পারমাণবিক ঘটনার মাপকাটি ফুকুশিমা দাই-ইচি পরমাণু দুর্ঘটনাকে সর্বোচ্চ ৭ মাত্রা দিয়ে ব্যাখ্যা করেন।

- ভূমিকম্প ও সুনামির কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যবহৃত কুলিং সিস্টেমগুলি ব্যর্থ হয়ে গিয়েছিল, যার ফলে পারমাণবিক রিঅ্যাক্টরের পারমাণবিক জ্বালানী জলজন্তুতে গলে যায় এবং তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে।
- বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ ভুটান (৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)।
- ভুটানের কিছু সময় পর ভারতও ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। 
- এছাড়া শ্রীলংকা ৪ মার্চ, ১৯৭২ এবং পোল্যান্ড ১১ জানুয়ারি, ১৯৭২ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ।

- চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ৩১ আগস্ট ১৯৭৫। 
- নেপাল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৬ জানুয়ারি ১৯৭২। 

সেনেগাল - ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ (প্রথম মুসলিম ও আফ্রিকান)
ইরাক - ৮ জুলাই, ১৯৭২ (প্রথম আরব)
মিশর - ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬
ইরান - ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪
সৌদি আরব - ১৬ আগস্ট, ১৯৭৫
 

- সর্বশেষ সার্ক (SAARC - South Asian Association for Regional Cooperation) শীর্ষ সম্মেলন 2014 সালে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
- এটি ছিল 18তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন।
- এর পরে 19তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন 2016 সালে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে তা স্থগিত করা হয়। তারপর থেকে আর কোনো সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়নি।


- বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ এর মাস্কটের নাম ছিল স্টাম্পি।

- বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১-এর মাস্কট স্টাম্পি একটি প্যাডলেস সাফার ছিল, যা ক্রিকেটের সাথে সম্পর্কিত একটি চরিত্র।

- এটি সারা বিশ্বে ক্রিকেটের প্রোফেশনাল ফ্যানদের কাছে পরিচিত ছিল এবং এটি বিশ্বকাপের প্রোমোশনাল ইভেন্টগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল।

- উল্লেখ্য যে, রাগবি, ফিভারনোবা, এবং উইকি নামে কোনও মাস্কট ২০১১ বিশ্বকাপে ব্যবহৃত হয়নি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলোর মধ্যে মিথেন ৮০- ৯০%, ইথেন ১৩%, প্রোপেন ৩%।
-এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন ও নাইট্রোজেনে কিছু পরিমাণ মিথেন থাকে।
-বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ ৯৫- ৯৯% । যা বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান।
-মিথেন গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কারণ এটি পোড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0