|
|
- রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে বীর রসের অমিত্রাক্ষর ছন্দে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাবের সংমিশ্রণে মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সার্থক মহাকাব্য 'মেঘনাদবধ কাব্য' (১৮৬১)। - ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের স্বাধীনতা মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে রাবণকে নায়ক ও রামকে খলনায়ক করে তিনি রচনা করেন এই অমর মহাকাব্য। - বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ থেকে মেঘনাদ হত্যা, প্রমীলার চিতারোহণ পর্যন্ত নয় খণ্ডে মোট তিন দিন ও দুই রাতের ঘটনায় সম্পন্ন 'মেঘনাদবধ কাব্য'। - প্রধান চরিত্র: রাবণ, মেঘনাদ, লক্ষ্মণ, রাম, প্রমীলা, বিভীষণ, সীতা।
|
|
| |
|
|
|
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীন ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। - পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ' । এ কাব্যের উল্লেখযোগ্য দুটি চরিত্র রুপা ও সাজু।
• তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থঃ - সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪), - মহরম, - দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৮৭), - হাসু (১৯৩৮), - রুপবতি (১৯৪৬), - মাটির কান্না (১৯৫১), - এক পয়সার বাঁশী (১৯৫৬), - সখিনা (১৯৫৯), - সুচয়নী (১৯৬১), - ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), - মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), - হলুদ বরণী (১৯৬৬), - রাখালী (১৯২৭), - নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), - বালুচর (১৯৩০), - ধানখেত (১৯৩৩), - জলে লেখন (১৯৬৯), - পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), - কাফনের মিছিল (১৯৭৮)।
|
|
| |
|
|
|
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘চরিত্রহীন’- এর প্রধান চরিত্রগুলো হলো সতীশ, সাবেত্রী, কিরণময়ী ও দিবাকর।
|
|
| |
|
|
|
- হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস 'নন্দিত নরকে' (১৯৭২)। - ১৯৭০ সালে তিনি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে অধ্যয়নরত এবং হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র, তখন তিনি এটি রচনা করেন। - এটি প্রখ্যাত সাহিত্যিক আহমদ ছফার উদ্যোগে ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয় এবং এ উপন্যাসটির ভূমিকা স্বপ্রণোদিত হয়ে লিখে দেন অধ্যাপক আহমদ শরীফ। - চরিত্র: রাবেয়া।
তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাস: - 'শঙ্খনীল কারাগার' (১৯৭৩), - 'নীল অপরাজিতা' (১৯৯১), - 'কোথাও কেউ নেই' (১৯৯২), - 'কে কথা কয়' (২০০৬), - 'দেয়াল' (২০১২), - 'আগুনের পরশমণি' (১৯৮৬), - 'জোছনা ও জননীর গল্প' (২০০৪), - 'শ্যামল ছায়া' (২০০৩), - 'আমার আছে জল' (১৯৮৫), - 'নিশিথিনী' (১৯৮৭), - 'সম্রাট' (১৯৮৮), - 'রজনী' (১৯৮৯), - 'বহুব্রীহি' (১৯৯০), - 'এইসব দিনরাত্রি (১৯৯০), - ‘ময়ূরাক্ষী' (১৯৯০), - 'অয়োময়' (১৯৯০), - 'শ্রাবণ মেঘের দিন' (১৯৯৪), - ‘গৌরিপুর জংশন (১৯৯৫), - 'কবি' (১৯৯৬), - 'দূরে কোথাও' (১৯৯৭), - 'ইস্টিশন' (১৯৯৯), - 'বৃষ্টিবিলাস' (২০০০), - 'নক্ষত্রের রাত' (২০০৩), - 'এপিটাফ' (২০০৪), - ‘লীলাবতী' (২০০৫), - 'মধ্যাহ্ন (২০০৮), - 'মাতাল হাওয়া' (২০১০) ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
কপালকুণ্ডলা সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত দ্বিতীয় উপন্যাস। সম্ভবত এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক রোমান্টিক উপন্যাস। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এ উপন্যাসের চরিত্রঃ -নবকুমার শর্ম্মা- সপ্তগ্রামনিবাসী যুবক। -কাপালিক- যোগসাধক সন্ন্যাসী, কপালকুণ্ডলার প্রতিপালক । -কপালকুণ্ডলা/মৃন্ময়ী- কাপালিক কর্তৃক পালিতা কন্যা, নবকুমারের দ্বিতীয়া স্ত্রী। -অধিকারী- দেবালয়ের সেবক বা পুরোহিত। -মতিবিবি/লুৎফউন্নিসা/পদ্মাবতী-নবকুমারের প্রথম পত্নী । -শ্যামাসুন্দরী- নবকুমারের ভগিনী । -জাহাঙ্গীর ও মেহেরউন্নিসা- ঐতিহাসিক চরিত্র।
|
|
| |
|
|
|
‘কাবুলিওয়ালা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ছোটগল্প ।এই গল্পের দুটি প্রধান চরিত্র হলো খুকী,রহমত।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|
|
|
- 'খােকা' ও 'রঞ্জু' মাহমুদুল হক-এর 'জীবন আমার বোন' উপন্যাসের চরিত্র। - 'জীবন আমার বোন' মাহমুদুল হকের অন্যতম প্রধান সৃষ্টি, বাংলা কথাসাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন, সার্বিক বিবেচনায় একটি শিল্পসফল উপন্যাস। - এ উপন্যাসের অধিকাংশ পরিসরজুড়ে প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে তৎকালীন মুক্তিযুদ্ধ শুরুর ঠিক আগের, সমাজ ও রাজনীতির উত্তেজনা জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর রচিত উপন্যাস হচ্ছে: - অনুর পাঠশালা (১৯৬৭) - নিরাপদ তন্দ্রা (১৯৬৮) - জীবন আমার বোন (১৯৭২) - কালো বরফ (১৯৭৭) - অশরীরী (১৯৭৯) - পাতালপুরী (১৯৮১) - খেলাঘর (১৯৮৮) - মাটির জাহাজ (১৯৭৭)
তার গল্পগ্রন্থঃ - প্রতিদিন একটি রুমাল (১৯৯৪) - মাহমুদুল হকের নির্বাচিত গল্প (১৯৯৯) - মানুষ মানুষ খেলা (২০০৯)
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
-নীলদর্পণ : নবীন মাধন, বিন্দু মাধব, গোলকচন্দ্র বসু, সাধুচরণ, রায়চরণ, তোরাপ, সাবিত্র সৈরন্দ্রী, ক্ষেত্রমনি, পদী ময়রানী । -ডাকঘর : অমল, মাধব দত্ত, রাজদূত, ফকির। -জমিদার দর্পণ : হায়ওয়ান আলী, নূরন্নেহার, আবু মোল্লা। -সাজাহান : সাজাহান, জাহানারা, দারা, সুজা।
|
|
| |
|
|
|
- সৈয়দ শামসুল হক-এর অসাধারণ কলমে লেখা ‘নূরলদীনের সারা জীবন’ কাব্যনাট্যটি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। - এই নাটকটি রংপুরের কৃষক বিদ্রোহের নেতা নূরলদীন-এর জীবন ও সংগ্রামকে কেন্দ্র করে রচিত। ব্রিটিশ শাসনের অত্যাচার ও সামন্তবাদের বিরুদ্ধে তার অবিরাম সংগ্রাম এবং জনগণকে জাগিয়ে তোলার প্রচেষ্টা এই নাটকে অসাধারণভাবে ফুটে উঠেছে। - নাটকটির সবচেয়ে জনপ্রিয় সংলাপ হল ‘জাগো বাহে, কোনঠে সবাই’। এই আহ্বানটি কেবল নূরলদীনেরই নয়, বরং সমস্ত নিপীড়িত মানুষের মুক্তির প্রতীক হয়ে উঠে।
সৈয়দ শামসুল হক: - তিনি ১৯৩৫ সালে কুড়িগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - তিনি মূলত 'সব্যসাচী' লেখক হিসেবে সমধিক পরিচিত। - তাঁর লেখা জনপ্রিয় গান ‘হায়রে মানুষ রঙীন ফানুস’। - তাঁর জীবনের প্রথম মঞ্চনাটক- ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’। - তিনি ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
তাঁর রচিত কাব্যনাট্য: - নূরলদীনের সারাজীবন, - পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়, - এখানে এখন।
তাঁর রচিত গল্পগ্রন্থ: - তাস, - শীত বিকেল, - আনন্দের মৃত্যু, - প্রাচীন বংশের নিঃস্ব সন্তান, - জলেশ্বরীর গল্পগুলো।
|
|
| |
|
|
|
সাহিত্য ও চরিত্রঃ চাঁদের অমাবস্যাঃ আরেফ আলী (নায়ক), কাদের, দাদাসাহেব ।
কাঁদো নদী কাঁদোঃ মুহাম্মদ মুস্তফা (নায়ক), খোদেজা ।
লালসালুঃ মজিদ(নায়ক), রহিমা, জমিলা, আক্কাস ।
|
|
| |
|
|
|
- গ্রাম-বাংলায় ধর্ম নিয়ে একটি শ্রেণির ব্যক্তিস্বার্থ অর্জন ও নারী জাগরণের চিত্র নিয়ে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচনা করেন ‘লালসালু' (১৯৪৮)। - এ উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র: মজিদ, জমিলা, রহিমা, আমেনা, আক্কাস, খালেক ব্যাপারী, তানু, হাসুনির মা, রতন।
• তার উপন্যাসগুলো হলো: - লালসালু - চাঁদের অমাবস্যা - কাঁদো নদী কাঁদো
• তার নাটকগুলো হলো : - বহিপীর - তরঙ্গভঙ্গ - উজানে মৃত্যু - সুড়ঙ্গ
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
রাজলক্ষ্মী, শ্রীকান্ত, ইন্দ্রনাথ, অন্নদা দিদি, অভয়া-- চরিত্রের স্রষ্টা ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
• রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'একরাত্রি' গল্পের নায়িকা- সুরবালা । • শরৎচন্দ্রের 'শ্রীকান্ত' উপন্যাসের চরিত্র- অভয়া, 'দেনাপাওনা' উপন্যাস- ষোড়শী, 'চরিত্রহীন' উপন্যাস- সাবিত্রী ।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- এটি দ্বাদশ শতাব্দীর বঙ্গদেশের রাজনৈতিক পটভূমিকায় রচিত বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস। - প্রধান চরিত্র হেমচন্দ্র, মৃণালিনী, মনোরমা প্রভৃতি। - বঙ্কিমচন্দ্রের ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন। তাকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়। - এছাড়াও তিনি বাংলা সাহিত্যের সাহিত্য সম্রাট হিসেবে পরিচিত।
তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের চরিত্রসমূহ: - দুর্গেশনন্দিনী - চরিত্র- আয়েশা, তিলোত্তমা, - কপালকুণ্ডলা - চরিত্র- কপালকুণ্ডলা, নবকুমার - বিষবৃক্ষ - চরিত্র- কুন্দনন্দিনী,নগেন্দ্রনাথ - কৃষ্ণকান্তের উইল - চরিত্র রোহিনী, ভ্রমর, গোবিন্দলাল
তাঁর রচিত উপন্যাস- -দুর্গেশনন্দিনী -কপালকুণ্ডলা -মৃণালিনী -বিষবৃক্ষ -ইন্দিরা -যুগলাঙ্গুরীয় -চন্দ্রশেখর -রাধারানী -রজনী কৃষ্ণকান্তের উইল ইত্যাদি
|
|
| |
|
|
|
উপন্যাস ------------চরিত্র দুর্গেশনন্দিনী ----তিলোত্তমা ,আয়েশা ,জগৎসিংহ কপালকুণ্ডলা----কপালকুণ্ডলা, নবকুমার ,মতি বিষবৃক্ষ---------কুন্দনন্দিনী,নগেন্দ্রনাথ ,সূর্যমুখী আনন্দমঠ------ সত্যানন্দ ,ভবানন্দ ,মহেন্দ্র ,কল্যাণী
|
|
| |
|
|
|
গল্প / উপন্যাস --------- চরিত্র হৈমন্তী ---------- হৈমন্তী , অপু , গৌরীশঙ্কর নষ্ঠ নীড় -----------চারুলতা , অমল চোখের বালি ---------- আশালতা , বিহারী , বিনোদিনী , মহেন্দ্র
|
|
| |
|
|
|
সাধু ভাষায় রচিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সর্বশেষ উপন্যাস ‘চতুরঙ্গ' (১৯১৬)। -এটি সামাজিক-মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস। জ্যাঠামশাই, শচীশ, দামিনী ও শ্রীবিলাস- এ উপন্যাসের চারটি অঙ্গ। -শ্রীবিলাস নামে এক যুবকের অনিশ্চিত যাত্রা, তার সাথে বন্ধু শচীশের সাথে সাক্ষাৎ, বিধবা দামিনী এবং আদর্শবাদী ব্যক্তি জ্যাঠামশাইয়ের গল্প নিয়ে উপন্যাসের পটভূমিকা রচিত। -উপন্যাসটির বর্ণনাকারী শ্রীবিলাস নামে এক যুবক। -২০০৮ সালে সুমন মুখোপাধ্যায় এ উপন্যাস অবলম্বনে 'চতুরঙ্গ' চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। -‘নৌকাডুবি' উপন্যাসের চরিত্র: রমেশ, হেমনলিনী, কমলা, যোগেন্দ্র, নলিনাক্ষ। ' -চার অধ্যায়' উপন্যাসের চরিত্র: ইন্দ্ৰনাথ, এলা, অতীন্দ্র। -‘ঘরে বাইরে' উপন্যাসের চরিত্র: বিমলা, নিখিলেশ, সন্দীপ, অমূল্য।
|
|
| |
|
|
|
ছোট গল্প রবিবারের মূল চরিত্র অভীক ও বিভা । এর মূল উপজীব্য ধর্মদর্শন। বাংলা ছোটগল্পের জনক বলা হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য ছোটগল্পঃ - ছুটি, - পোস্টমাস্টার, - বিচারক, - আপদ, - দিদি, - রবিবার, - শেষকথা, - ল্যাবরেটরি, - দুরাশা, - শাস্তি, - ঠাকুরদা ইত্যাদি। এর মধ্যে রবিবার, শেষকথা ও ল্যাবরেটরি হল মনস্তত্ত্ব নিয়ে লেখা।
|
|
| |
|
|
|
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কাব্যধর্মী উপন্যাস 'শেষের কবিতা’ (১৯২৯)। এ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র অমিত ও লাবণ্য। অন্যান্য চরিত্র: কেতকী, শোভনলাল।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
তার ছোটগল্পের বিখ্যাত আরো কয়েকটি চরিত্রঃ - ফটিক (ছুটি), - রতন (পোষ্টমাষ্টার), - মৃন্ময়ী (সমাপ্তি), - চারু (নষ্টনীড়), - সুরবালা (একরাত্রি), - কাদম্বিনী (জীবিত ও মৃত), - রহমত ও খুকী (কাবুলিওয়ালা), - কল্যাণী (অপরিচিতা), - অপু (হৈমন্তী) ।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|