|
|
বিজন ভট্টাচার্য ছিলেন একজন বাঙালি নাট্য ব্যক্তিত্ব ও অভিনেতা। তাঁর রচিত নাটকের মধ্যে অন্যতমঃ - আগুন(১৯৪৩), - জবানবন্দী (১৯৪৩), - নবান্ন (১৯৪৪), - জীয়নকন্যা (১৯৪৫), - মরাচাঁদ (১৯৪৬), - অবরোধ(১৯৪৭) উলেখযোগ্য।
|
|
| |
|
|
|
- কালীপ্রসন্ন সিংহ (১৮৪০-১৮৭০) সংগঠক, সাংবাদিক, লেখক, সমাজকর্মী। - মাত্র তেরো বছর বয়সে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘বিদ্যোৎসাহিনী সভা’। - কালীপ্রসন্ন শিল্প ও সংস্কৃতির, বিশেষত নাট্যসাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। - নাটক ও যাত্রার মাধ্যমে সামাজিক জ্ঞান বৃদ্ধির মানসে তিনি বিদ্যোৎসাহিনী মঞ্চ (১৮৫৬) প্রতিষ্ঠা করেন। - এখানে প্রথম মঞ্চস্থ হয় বেণীসংহার নাটক এবং কালীপ্রসন্ন স্বয়ং এতে অভিনয় করেন। - ১৮৫৭ সালে তিনি কালিদাসের সংস্কৃত নাটক বিক্রমোর্বশীয় অনুবাদ করেন এবং ১৮৫৮ সালে তিনি রচনা করেন সাবিত্রীসত্যবান নাটক। - তৎকালীন প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্রের সম্পাদনায় তিনি পর্যায়ক্রমে তিনটি সাময়িকী প্রকাশ করেন: বিদ্যোৎসাহিনী পত্রিকা (১৮৫৫), সর্বতত্ত্ব প্রকাশিকা (১৮৫৬) এবং বিবিধার্থ সংগ্রহ। - তিনি নিজ সম্পাদনায় কিছুদিন পরিদর্শক নামে একটি দৈনিক পত্রিকাও প্রকাশ করেন। - ১৮৬৩ সালে কালীপ্রসন্ন ‘জাস্টিস অব দি পিস’ পদ লাভ করেন। - তিনি কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটি এবং এগ্রিকালচারাল ও হর্টিকালচারাল সোসাইটির সদস্য ছিলেন। - ইংরেজিতে দি ক্যালকাটা পুলিশ অ্যাক্ট (১৮৬৬) তাঁর রচনা। - জন্ম পরম্পরায় তিনি তাঁর অসাধারণ সাহিত্যকর্ম হুতোম প্যাঁচার নকশা (১৮৬২) এবং পুরাণসংগ্রহ (মহাভারত থেকে পৌরাণিক গল্পের সংগ্রহ, ১৮৬০-১৮৬৬)-এর জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। - হুতোম প্যাঁচার নকশা তাঁর শ্রেষ্ঠ মৌলিক রচনা। - বাংলা গদ্যের উন্নয়নে হুতোম প্যাঁচার নকশা মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত। - সতেরো খন্ডে সংস্কৃত মহাভারতের বাংলা গদ্যানুবাদও তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকীর্তি। - ১৮৭০ সালের ২৪ জুলাই তাঁর মৃত্যু হয়।
|
|
| |
|
|
|
- মুনীর চৌধুরী ২৭ নভেম্বর, ১৯২৫ সালে মানিকগঞ্জ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। - তাঁর পৈতৃক নিবাস- নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানার গোপাইরবাগ গ্রামে। - পুরো নাম আবু নায়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী। অধ্যাপক কবীর চৌধুরী তার ভাই এবং ফেরদৌসী মজুমদার তার বোন। - ২২ জুন, ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য ও বেতারমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন জাতীয় পরিষদে এক বিবৃতিতে রেডিও ও টেলিভিশন থেকে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার বন্ধের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে সে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেন। - ১৯৬৮ সালে বাংলা বর্ণমালা সংস্কার পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন। - তিনি নাটকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬২), দাউদ পুরস্কার (১৯৬৫) পান। - তিনি ১৯৬৬ সালে 'সিতারা- ই-ইমতিয়াজ' খেতাব লাভ করেন। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৭১ এর মার্চ মাসে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক আহূত অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে এ খেতাব বর্জন করেন। - ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে স্বাধীনতাবিরোধী আলবদর বাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে যায় এবং আর খুঁজে পাওয়া যায় নি।
• তাঁর রচিত নাটকসমূহ: - 'রক্তাক্ত প্রান্তর' (১৯৬২): এটি তাঁর রচিত প্রথম নাটক। ১৭৬১ সালের পানিপথের ৩য় যুদ্ধের কাহিনী এর উপজীব্য। নাট্যকার ইতিহাস থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেনান, কায়কোবাদ রচিত 'মহাশ্মশান' থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেছেন। এই নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডোম পুরস্কার পান। চরিত্র: জোহরা, ইব্রাহীম কাদি।
- 'কবর' (১৯৬৬): এটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত। - 'মানুষ' (১৯৪৭): ১৯৪৬ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার প্রেক্ষাপটে রচিত। - 'নষ্ট ছেলে' (১৯৫০): এটি রাজনৈতিক চেতনাসমৃদ্ধ নাটক। - 'দণ্ডকারণ্য' (১৯৬৬): এতে তিনটি নাটক আছে। যথা: দণ্ড, দণ্ডধর, দণ্ডকারণ্য। - 'রাজার জন্মদিন' (১৯৪৬), - 'চিঠি' (১৯৬৬), - 'পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য' (১৯৬৯)।
• তাঁর অনূদিত নাটকসমূহ: - 'কেউ কিছু বলতে পারে না' (১৯৬৭): এটি জর্জ বার্নাড শ'র You never can tell এর অনুবাদ। - 'রূপার কৌটা' (১৯৬৯): এটি গলস ওয়ার্দির The Silver ' Box থেকে অনূদিত। - 'মুখরা রমণী বশীকরণ' (১৯৭০): এটি শেক্সপিয়রের Taming of the Shrew এর অনুবাদ।
• তাঁর রচিত প্রবন্ধসমূহ: - 'মীর মানস' (১৯৬৫): এর জন্য তিনি ১৯৬৫ সালে দাউদ পুরুষ্কার লাভ করেন। - 'তুলনামূলক সমালোচনা' (১৯৬৯), - 'বাংলা গদ্যরীতি' (১৯৭০)।
|
|
| |
|
|
|
বাংলা নাটককে প্রধানত দু'ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: রসপ্রধান: ক. ট্রাজেডি (কৃষ্ণকুমারী) গ. মেলোড্রামা (প্রফুল্ল খ. কমেডি (চক্ষুদান) ঘ. ফার্স/প্রহসন (একেই কি বলে সভ্যতা) রূপপ্রধান : ক. গীতিনাট্য (বাল্মীকি প্রতিভা) খ. নৃত্যনাট্য (নটীর পূজা)
- ১৭৫৩ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার লালবাজারে ‘প্লে-হাউজ’ এ প্রথম রঙ্গমঞ্চ তৈরি হয়। - ১৭৯৫ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা নাটক প্রথম অভিনীত হয়। হেরাসিম লেবেডেফ নামে রুশদেশীয় এক ব্যক্তি প্রথম The Disguise ও Love is the best Doctor নামে দুটি নাটক বাংলায় অনুবাদ করে এদেশীয় পাত্র-পাত্রীর দ্বারা অভিনয় করান। - ১৮৩১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা নাটক প্রথম মঞ্চে অভিনীত হয়। - প্রথম বাংলা মৌলিক নাটক তারাচরণ শিকদার রচিত ‘ভদ্রার্জুন’ (১৮৫২)। এ নাটকের মূল বিষয় অর্জুন কর্তৃক সুভদ্রা হরণের কাহিনী। মহাভারত থেকে কাহিনী সংগ্রহ করা হলেও বাঙালি সমাজের বাস্তব পরিবেশ এতে অঙ্কিত হয়েছে। এটি বাঙালি কর্তৃক রচিত প্রথম কমেডি নাটক। - বাংলা ভাষার প্রথম সার্থক ও আধুনিক নাটক মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘শর্মিষ্ঠা’(১৮৫৯)। - বাংলা ভাষার প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘কৃষ্ণকুমারী’(১৮৬১)। - বাংলা ভাষার প্রথম সার্থক কমেডি নাটক মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘পদ্মাবতী’ ১৮৬০)। - বাংলা ভাষার মুসলমান রচিত প্রথম নাটক মীর মশাররফ হোসেন রচিত ‘বসন্ত কুমারী’(১৮৭৩) - বাংলা ভাষায় মুসলমান চরিত্র অবলম্বনে প্রথম নাটক মীর মশাররফ হোসেন রচিত ‘জমীদার দর্পণ' (১৮৭৩) - ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম নাটক হল দীনবন্ধু মিত্র রচিত 'নীলদর্পন (১৮৬০)'
|
|
| |
|
|
|
জসীমউদ্দীন একজন কবি, শিক্ষাবিদ। তিনি ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম গ্রহণ করেন। ‘যে দেশে মানুষ বড়’ একটি ভ্রমণ কাহিনি। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ রাখালী প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে।
তাঁর কাব্যগ্রন্থ - - বালুচর, - রূপবতী, - মাটির কান্না, - সুচয়নী, - রাখালী, - ধানক্ষেত,
তাঁর বিখ্যাত গাথাকাব্যগুলো হলো- - নকশীকাঁথার মাঠ, - মা যে জননী কান্দে, - সোজন বাদিয়ার ঘাট,
তাঁর নাট্যগ্রন্থ - - বেদের মেয়ে, - মধূমালা, - পদ্মাপাড়, - পল্লীবধূ।
তাঁর রচিত ভ্রমণকাহিনি হলো- - হলদে পরীর দেশ, - চলে মুসাফির, - যে দেশে মানুষ বড়।
|
|
| |
|
|
|
- আব্দুল্লাহ আল মামুন একজন প্রসিদ্ধ বাংলাদেশী অভিনেতা, নাট্যকার, নির্দেশক, চলচ্চিত্র পরিচালক। - তাঁর প্রকাশিত প্রথম নাটক 'শপথ'।
- প্রসঙ্গত উল্লেখ করা দরকার যে, মামুন ‘শপথ’ রচনার আগে ‘নিয়তির পরিহাস’, ‘বিন্দু বিন্দু রং’ শীর্ষক দুটো মৌলিক নাটক ছাড়া ক্রিস্টোফার মার্লোর ‘ডক্টর ফস্টাস’ বাংলায় অনুবাদ করেছিলেন।
- এছাড়াও তিনি নাট্যনিরীক্ষা করতে গিয়ে ‘ঋতুরাজ’ শীর্ষক এক কাব্যনাটক রচনা করেছিলেন।
-তাঁর রচিত অন্যান্য নাটকঃ
- আয়নায় বন্ধুর মুখ,
- সুবচন নির্বাসনে,
- এখনও দুঃসময়,
- এবার ধরা দাও,
- সেনাপতি,
- অরক্ষিত মতিঝিল,
- ক্রসরোড ক্রস ফায়ার,
- এখনও ক্রীতদাস,
- শাহজাদীর কালো নেকাব,
- চারদিকে যুদ্ধ,
- এখনও ক্রীতদাস,
- আমাদের সন্তানেরা,
- কোকিলারা,
- মাইক মাস্টার,
- মেরাজ ফকিরের মা,
- মেহেরজান
|
|
| |
|
|
|
- রামনারায়ণ তর্করত্ন (১৮২২-১৮৮৬) ছিলেন একজন নাট্যকার। - ১৮২২ সালের ২৬ ডিসেম্বর পশ্চিমবঙ্গের চবিবশ পরগনা জেলার হরিনাভি গ্রামে তাঁর জন্ম। - বাংলা মৌলিক নাটক রচয়িতা হিসেবেই রামনারায়ণের মুখ্য পরিচয়। - বাংলা ভাষায় প্রথম বিধিবদ্ধ নাটক রচনার জন্য তিনি ‘নাটুকে রামনারায়ণ’ নামে পরিচিত ছিলেন। - ‘দি বেঙ্গল ফিলহার্মোনিক আকাদেমি’ থেকে তিনি ‘কাব্যোপাধ্যায়’ উপাধি লাভ করেন। - কুলীনকুলসবর্বস্ব (১৮৫৪) তাঁর প্রথম ও শ্রেষ্ঠ নাটক।
তাঁর রচনাঃ - রত্নাবলী (১৮৫৮), - নব-নাটক (১৮৬৬), - বেণীসংহার (১৮৫৬), - মালতীমাধব (১৮৬৭), - রুক্মিণীহরণ (১৮৭১), - কংসবধ (১৮৭৫) ইত্যাদি।
প্রবন্ধগ্রন্থঃ পতিব্রতোপাখ্যান (১৮৫৩)
প্রহসনঃ - যেমন কর্ম তেমনি ফল (১৮৬৩), - উভয় সঙ্কট (১৮৬৯), - চক্ষুদান প্রভৃতি
|
|
| |
|
|
|
- মুনীর চৌধুরী ২৭ নভেম্বর, ১৯২৫ সালে মানিকগঞ্জ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। - তাঁর পৈতৃক নিবাস- নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানার গোপাইরবাগ গ্রামে। - পুরো নাম আবু নায়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী। অধ্যাপক কবীর চৌধুরী তার ভাই এবং ফেরদৌসী মজুমদার তার বোন। - ২২ জুন, ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য ও বেতারমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন জাতীয় পরিষদে এক বিবৃতিতে রেডিও ও টেলিভিশন থেকে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার বন্ধের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে সে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেন। - ১৯৬৮ সালে বাংলা বর্ণমালা সংস্কার পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন। - তিনি নাটকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬২), দাউদ পুরস্কার (১৯৬৫) পান। - তিনি ১৯৬৬ সালে 'সিতারা- ই-ইমতিয়াজ' খেতাব লাভ করেন। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৭১ এর মার্চ মাসে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক আহূত অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে এ খেতাব বর্জন করেন। - ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে স্বাধীনতাবিরোধী আলবদর বাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে যায় এবং আর খুঁজে পাওয়া যায় নি।
• তাঁর রচিত নাটকসমূহ: - 'রক্তাক্ত প্রান্তর' (১৯৬২): এটি তাঁর রচিত প্রথম নাটক। ১৭৬১ সালের পানিপথের ৩য় যুদ্ধের কাহিনী এর উপজীব্য। নাট্যকার ইতিহাস থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেনান, কায়কোবাদ রচিত 'মহাশ্মশান' থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেছেন। এই নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডোম পুরস্কার পান। চরিত্র: জোহরা, ইব্রাহীম কাদি।
- 'কবর' (১৯৬৬): এটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত। - 'মানুষ' (১৯৪৭): ১৯৪৬ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার প্রেক্ষাপটে রচিত। - 'নষ্ট ছেলে' (১৯৫০): এটি রাজনৈতিক চেতনাসমৃদ্ধ নাটক। - 'দণ্ডকারণ্য' (১৯৬৬): এতে তিনটি নাটক আছে। যথা: দণ্ড, দণ্ডধর, দণ্ডকারণ্য। - 'রাজার জন্মদিন' (১৯৪৬), - 'চিঠি' (১৯৬৬), - 'পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য' (১৯৬৯)।
• তাঁর অনূদিত নাটকসমূহ: - 'কেউ কিছু বলতে পারে না' (১৯৬৭): এটি জর্জ বার্নাড শ'র You never can tell এর অনুবাদ। - 'রূপার কৌটা' (১৯৬৯): এটি গলস ওয়ার্দির The Silver ' Box থেকে অনূদিত। - 'মুখরা রমণী বশীকরণ' (১৯৭০): এটি শেক্সপিয়রের Taming of the Shrew এর অনুবাদ।
• তাঁর রচিত প্রবন্ধসমূহ: - 'মীর মানস' (১৯৬৫): এর জন্য তিনি ১৯৬৫ সালে দাউদ পুরুষ্কার লাভ করেন। - 'তুলনামূলক সমালোচনা' (১৯৬৯), - 'বাংলা গদ্যরীতি' (১৯৭০)।
|
|
| |
|
|
|
- নুরুল মোমেনের শ্রেষ্ঠ নাটক 'নেমেসিস' বাংলাদেশের প্রথম নিরীক্ষামূলক নাটক। - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ১৯৪৪ সালে নাটকটি লিখেন গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১৯৪৮ সালে। - নেমেসিস নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র স্কুলমাস্টার সুরজিত নন্দী।
তার রচিত নাটক: -নেমেসিস (১৯৪৮), -যদি এমন হতাে (১৯৬০), -যেমন ইচ্ছা তেমন (১৯৭০), -নয়া খান্দান (১৯৬২), -আলােছায়া (১৯৬২), -শতকরা আশি (১৯৬৭), -আইনের অন্তরালে (১৯৬৭) ইত্যাদি।
রম্যগ্রন্থ: -বহুরূপ (১৩৬৫), -হিংটিং ছট (প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড ১৯৭০), -নরসুন্দর (১৯৬১) ইত্যাদি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- মুনীর চৌধুরী ২৭ নভেম্বর, ১৯২৫ সালে মানিকগঞ্জ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। - তাঁর পৈতৃক নিবাস- নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানার গোপাইরবাগ গ্রামে। - পুরো নাম আবু নায়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী। অধ্যাপক কবীর চৌধুরী তার ভাই এবং ফেরদৌসী মজুমদার তার বোন। - ২২ জুন, ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য ও বেতারমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন জাতীয় পরিষদে এক বিবৃতিতে রেডিও ও টেলিভিশন থেকে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার বন্ধের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে সে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেন। - ১৯৬৮ সালে বাংলা বর্ণমালা সংস্কার পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন। - তিনি নাটকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬২), দাউদ পুরস্কার (১৯৬৫) পান। - তিনি ১৯৬৬ সালে 'সিতারা- ই-ইমতিয়াজ' খেতাব লাভ করেন। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৭১ এর মার্চ মাসে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক আহূত অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে এ খেতাব বর্জন করেন। - ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে স্বাধীনতাবিরোধী আলবদর বাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে যায় এবং আর খুঁজে পাওয়া যায় নি।
• তাঁর রচিত নাটকসমূহ: - 'রক্তাক্ত প্রান্তর' (১৯৬২): এটি তাঁর রচিত প্রথম নাটক। ১৭৬১ সালের পানিপথের ৩য় যুদ্ধের কাহিনী এর উপজীব্য। নাট্যকার ইতিহাস থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেনান, কায়কোবাদ রচিত 'মহাশ্মশান' থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেছেন। এই নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডোম পুরস্কার পান। চরিত্র: জোহরা, ইব্রাহীম কাদি।
- 'কবর' (১৯৬৬): এটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত। - 'মানুষ' (১৯৪৭): ১৯৪৬ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার প্রেক্ষাপটে রচিত। - 'নষ্ট ছেলে' (১৯৫০): এটি রাজনৈতিক চেতনাসমৃদ্ধ নাটক। - 'দণ্ডকারণ্য' (১৯৬৬): এতে তিনটি নাটক আছে। যথা: দণ্ড, দণ্ডধর, দণ্ডকারণ্য। - 'রাজার জন্মদিন' (১৯৪৬), - 'চিঠি' (১৯৬৬), - 'পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য' (১৯৬৯)।
• তাঁর অনূদিত নাটকসমূহ: - 'কেউ কিছু বলতে পারে না' (১৯৬৭): এটি জর্জ বার্নাড শ'র You never can tell এর অনুবাদ। - রূপার কৌটা' (১৯৬৯): এটি গলস ওয়ার্দির The Silver ' Box থেকে অনূদিত। - 'মুখরা রমণী বশীকরণ' (১৯৭০): এটি শেক্সপিয়রের Taming of the Shrew এর অনুবাদ।
• তাঁর রচিত প্রবন্ধসমূহ: - 'মীর মানস' (১৯৬৫): এর জন্য তিনি ১৯৬৫ সালে দাউদ পুরুষ্কার লাভ করেন। - 'তুলনামূলক সমালোচনা' (১৯৬৯), - 'বাংলা গদ্যরীতি' (১৯৭০)।
|
|
| |
|
|
|
মুনীর চৌধুরী ছিলেন একজন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী ও শহীদ বুদ্ধিজীবী। মুনীর চৌধুরী (জন্ম : ২৭শে নভেম্বর, ১৯২৫ - মৃত্যু : ১৪ই ডিসেম্বর, ১৯৭১)
∎ তাঁর উল্লেখযোগ্য অনুবাদ নাটক:
*কেউ কিছু বলতে পারে না (১৯৬৯); জর্জ বার্নার্ড শ-র You never can tell-এর বাংলা অনুবাদ।
*রূপার কৌটা (১৯৬৯); জন গলজ্ওয়র্দি-র The Silver Box-এর বাংলা অনুবাদ।
*মুখরা রমণী বশীকরণ (১৯৭০); উইলিয়াম শেক্স্পিয়ারের Taming of the Shrew-এর বাংলা অনুবাদ।
'রক্তাক্ত প্রান্তর' (১৯৬২) মুনীর চৌধুরীর প্রথম পূর্ণাঙ্গ মৌলিক নাটক। পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের (১৭৬১) ঘটনা অবলম্বনে তিন অঙ্ক বিশিষ্ট এই নাটকটি রচিত৷ এটি একটি ইতিহাস আশ্রিত উপন্যাস।
|
|
| |
|
|
|
- ১৮৬৩ সালের ১৯ জুলাই, পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় জন্ম গ্রহণ করেন। - তাঁর পিতা কার্তিকেয়চন্দ্র রায়। - দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ডি. এল. রায় নামেও পরিচিত। - তিনি একজন কবি, নাট্যকার ও গীতিকার। তিনি বাংলা সমবেত কণ্ঠসঙ্গীতের প্রবর্তক। - এছাড়াও তিনি বাংলা প্যারোডি গানের পথিকৃৎ। - তিনি ‘পূর্ণিমা সম্মেলন’ (১৯০৫) সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা। - ১৯১৩ সালের ১৭ই মে, কলকাতায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
● নাটক: ঐতিহাসিক নাটক- - তারাবাঈ (১৯০৩), - রাজা প্রতাপসিংহ (১৯০৫), - দুর্গাদাস (১৯০৬), - সোহরাব রুস্তম (১৯০৮) , - নূরজাহান (১৯০৮), - মেবার পতন (১৯০৮), - সাজাহান (১৯০৯), - চন্দ্রগুপ্ত (১৯১২), - সিংহল বিজয় (১৯১৫)।
● প্রহসন নাটক- - একঘরে (১৮৮৯), - কল্কি অবতার (১৮৯৫), - বিরহ (১৮৯৭), - এ্যহস্পর্শ (১৯০১), - প্রায়শ্চিত্ত (১৯০২) , - পুনর্জন্ম (১৯১১), - আনন্দ-বিদায় (১৯১২)।
● পৌরাণিক নাটক- - পাষাণী (১৯০০), - সীতা (১৯০৮) , - ভীষ্ম (১৯১৪)।
● সামাজিক নাটক- - পরপারে (১৯১২), - বঙ্গনারী (১৯১৬)।
● কাব্যগ্রন্থ: - আর্যগাথা (১৮৮৪), - The Lyrics of India (১৮৮৬ ), - আষাঢ়ে (১৮৯৯), - হাসির গান (১৯০০), - মন্দ্র (১৯০২) , - আলেখ্য (১৯০৭), - ত্রিবেণী (১৯১২)।
- “ধনধান্য পুষ্পেভরা আমাদের এই বসুন্ধরা।”
- “বঙ্গ আমার! জননী আমার! ধাত্রী আমার! আমার দেশ।”
- “যেদিন সুনীল জলধি হইতে উঠিলে জননী ভারতবর্ষ।”
|
|
| |
|
|
|
- সেলিম আল দীন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত নাট্যকার ও গবেষক। তিনি অন্যান্যদের সাথে 'ঢাকা থিয়েটার' ও 'বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার' গড়ে তোলেন। - তিনি ১৯৮১-৮২ সালে নাট্য- নির্দেশক নাসির উদ্দীন ইউসুফকে সাথে নিয়ে সারাদেশে 'গ্রাম থিয়েটার' গড়ে তোলেন। - তিনি ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। - নাট্য সাহিত্যে তিনি এথনিক থিয়েটারের উদ্ভাবনকারী এবং তাঁর শিল্পচিন্তার নাম ছিল 'কথানাট্য'। - তাঁর প্রথম রেডিও নাটক 'বিপরীত তমসায়' ১৯৬৯ সালে এবং প্রথম টেলিভিশন নাটক আতিকুল হক চৌধুরীর প্রযোজনায় লিব্রিয়াম (পরিবর্তিত নাম ঘুম নেই) প্রচারিত হয় ১৯৭০ সালে। - তাঁর প্রথম মঞ্চনাটক 'সর্প বিষয়ক গল্প' মঞ্চায়ন হয় ১৯৭২ সালে।
সেলিম আল দীনের উল্লেখযোগ্য নাটকসমূহ: - জন্ডিস ও বিবিধ বেলুন (১৯৭৫) - বাসন (১৯৮৫) - যৈবতী কন্যার মন (১৯৯৩) - চাকা (১৯৯১) - হরগজ (১৯৯২) - প্রাচ্য (২০০০) - হাতহদাই (১৯৯৭) - নিমজ্জন (২০০২) - ধাবমান - মুনতাসির - শকুন্তলা - কীত্তনখোলা (১৯৮৬) - কেরামতমঙ্গল (১৯৮৮) - স্বর্ণবোয়াল (২০০৭) - পুত্র
|
|
| |
|
|
|
সেলিম আল দীন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত নাট্যকার ও গবেষক। তিনি অন্যান্যদের সাথে 'ঢাকা থিয়েটার' ও 'বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার' গড়ে তোলেন। সেলিম আল দীনের উল্লেখযোগ্য নাটকসমূহ: - জন্ডিস ও বিবিধ বেলুন (১৯৭৫) - বাসন (১৯৮৫) - যৈবতী কন্যার মন (১৯৯৩) - চাকা (১৯৯১) - হরগজ (১৯৯২) - প্রাচ্য (২০০০) - হাতহদাই (১৯৯৭) - নিমজ্জন (২০০২) - ধাবমান - মুনতাসির - শকুন্তলা - কীত্তনখোলা (১৯৮৬) - কেরামতমঙ্গল (১৯৮৮) - স্বর্ণবোয়াল (২০০৭) - পুত্র
|
|
| |
|
|
|
'কমলে কামিনী' (১৮৭৩) দীনবন্ধু মিত্রের সর্বশেষ নাটক। তাঁর রচিত অন্যান্য নাটক- - নবীন তপস্বিনী, - লীলাবতী, - নীল দর্পন, - জামাই বারিক, - কমলে কামিনী।
➺ কাব্যগ্রন্থ : সুরধুনী কাব্য, দ্বাদশ কবিতা। ➺ প্রহসন : সধবার একাদশী, বিয়ে পাগলা বুড়ো। ➺ গল্প : যমালয়ে জীবন্ত মানুষ ও পোড়া মহেশ্বর।
|
|
| |
|
|
|
'পশ্চিমের সিঁড়ি' নাটকটির রচয়িতা মামুনুর রশীদ। এটি তার রচিত প্রথম নাটক। - মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মামুনুর রশীদ তার প্রথম রচিত নাটক ‘পশ্চিমের সিঁড়ি’ কলকাতার রবীন্দ্রসদনে মঞ্চায়নের চেষ্টা করেন, কিন্তু তার আগেই ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনতা অর্জন করায়, নাটকটি আর তখন অভিনীত হয় নি। - পরে নাটকটি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে অভিনীত হয়। ১৯৭২ সালে কলকাতা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে তিনি তৈরি করেন তার ‘আরণ্যক নাট্যদল’। তাঁর রচিত অন্যান্য নাটক : - ওরা কদম আলী, - গন্ধর্ব নগরী, - ওরা আছে বলেই, - ইবলিশ, - লেবেদেফ, - গিনিপিগ, - জয় জয়ন্তী ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত হয়েছিল আলাউদ্দিন আল আজাদের প্রথম নাটক "মরক্কোর জাদুকর"। - একই বছর প্রকাশিত হয়েছিল তার প্রথম প্রবন্ধ সংকলন "শিল্পীর সাধনা"
'সংবাদ শেষাংশ' আলাউদ্দিন আল আজাদ রচিত নাটক। তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য নাটক- - নরকে লাল গোলাপ : মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক - এহুদের মেয়ে - মরোক্কোর জাদুকর - ধন্যবাদ - মায়াবী প্রহর ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
- মুনীর চৌধুরী রচিত ঐতিহাসিক নাটক ‘রক্তাক্ত প্রান্তর' (১৯৬২)। - ১৭৬১ সালের পানিপথের ৩য় যুদ্ধের কাহিনী এর উপজীব্য। - নাট্যকার ইতিহাস থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেননি, কায়কোবাদ রচিত ‘মহাশশ্মশান' থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেছেন।
- মহাভারতের দেবযানী-যযাতি উপাখ্যান অবলম্বনে পাশ্চাত্য রীতিতে রচিত পৌরাণিক নাটক ‘শর্মিষ্ঠা' (১৮৫৯)। - হিন্দুর বাহুবল ও বীরত্ব রূপায়িত করার লক্ষ্যে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচনা করেন ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘রাজসিংহ' (১৮৮২)। - নবীনচন্দ্র সেন রচিত কাব্যগ্রন্থ ‘পলাশীর যুদ্ধ।
|
|
| |
|
|
|
- আধুনিক বাংলা সংস্কৃতি জগতের একটি বিরল প্রতিভা সত্যজিৎ রায়। - চলচ্চিত্র পরিচালনায় তাঁর অসাধারণ নৈপুণ্য এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি বাংলা চলচ্চিত্রে একটি নতুন মাত্রা তৈরি করেছিল। - তাঁর বাবা ছিলেন অন্যতম সেরা শিশু সাহিত্যিক সুকুমার রায়। মা সুপ্রভা দেবী। - মাত্র আড়াই বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান। - মোট ৩২টি কাহিনিচিত্র এবং চারটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন তিনি। - উনিশশো পঞ্চান্ন সাল থেকে নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন সত্যজিৎ রায়। - চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য অস্কারে সত্যজিৎ রায়কে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয় ১৯৯২ সালে। - একাত্তর বছর বয়সে সত্যজিৎ রায়ের জীবনাবসান ঘটে কলকাতায় ১৯৯২ সালের ২৩শে এপ্রিলে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
আবু ইসহাক (১৯২৬-২০০৩): কথাসাহিত্যিক, অভিধান-প্রণেতা৷ - আবু ইসহাকের প্রথম উপন্যাস 'সূর্য দীঘল বাড়ি'। এই উপন্যাসের উপজীব্য বিষয় হলো পঞ্চাশের মন্বন্তর, এ উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে ১৯৭৯ সালে, যা বাংলাদেশের প্রথম সরকারি অনুদান প্রাপ্ত চলচ্চিত্র। - পদ্মার পলিদ্বীপ (আবু ইসহাক রচিত দ্বিতীয় সামাজিক উপন্যাস। এটি পদ্মার বুকে জেগে উঠা চরে শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রাম নিয়ে রচিত একটি উপন্যাস।), - জাল (তাঁর রচিত গোয়েন্দা উপন্যাস)।
তাঁর প্রকাশিত গল্পগ্রন্থঃ - 'হারেম (১৯৬২, - মহাপতঙ্গ (১৯৬৩)'।
তাঁর রচিত একমাত্র নাটকঃ - জয়ধ্বনি।
ছোটগল্পঃ জোঁক।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
বাংলা একাডেমির ‘চরিতাভিধান’ অনুসারে ‘ওরে বিহঙ্গ’ নাটকটির রচয়িতা জোবেদা খানম। তিনি ১৯৮৩ সালে শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
সৈয়দ শামসুল হকের কাব্যনাট্য 'নুরুলদীনের সারা জীবন'। এতে স্থান পেয়েছে ১৭৮৩ সালের রংপুর -দিনাজপুর অঞ্চলের সামন্তবাদ বিরোধী কৃষক কেতা নুরলদীনের সংগ্রাম । রাজস্ব আদায়ে কৃষক প্রজাদের উপর অত্যাচার চরমে পৌছালে রংপুরের কৃষকরা ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে। 'নিলক্ষা আকাশ নীল' প্রকাশ করেছে দৃষ্টিসীমা অতিক্রমী আকাশকে ।
- এ নাটকের বিখ্যাত উক্তি -জাগো বাহে,কোনঠে সবায় ।
তার অন্যান্য নাটকঃ - পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় (মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক) - গণনায়ক - ঈর্ষা ইত্যাদি।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
● সৈয়দ শামসুল হকের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কাব্যনাট্য 'পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় (১৯৭৬)। এর রচনাকাল ১ মে থেকে ১৩ জুন, ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড শহরে। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষে মুক্তিবাহিনীর গ্রামে প্রবেশের ঘটনা এ নাটকে স্থান পেয়েছে।
● ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে মুনীর চৌধুরী রচিত প্রথম নাটক ‘কবর’ (১৯৬৬)।
● দীনবন্ধু মিত্র রচিত মেহেরপুরের কৃষকদের ওপর নীলকরদের নির্মম নির্যাতনের চিত্রভিত্তিক নাটক 'নীলদর্পণ' (১৮৬০)।
● নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন স্থানীয় এক মেলাকে কেন্দ্র করে লোকায়ত জীবন-সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে 'কিত্তনখোলা' (১৯৮৬) নাটকটি রচনা করেন।
|
|
| |
|