মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক- - যে অরণ্যে আলো নেই : নীলিমা ইব্রাহীম - পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় : সৈয়দ শামসুল হক - ‘বর্ণচোরা’ ও ‘কী চাহ শঙ্খচিল' : মমতাজউদ্দীন আহমেদ - নরকে লাল গোলাপ : আলাউদ্দিন আল আজাদ - প্রতিদিন একদিন : সাঈদ আহমদ
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রবন্ধ- - A Search for Identity : মেজর মোহাম্মদ আবদুল জলিল - The Liberation of Bangladesh : মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং - আমি বীরাঙ্গনা বলছি : ড. নীলিমা ইব্রাহীম - একাত্তরের ঢাকা : সেলিনা হোসেন স্মৃতিকথা - আমি বিজয় দেখেছি : এম আর আখতার মুকুল - একাত্তরের দিনগুলি : জাহানারা ইমাম - একাত্তরের ডায়েরি : সুফিয়া কামাল - একাত্তরের যীশু : শাহরিয়ার কবির
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র- - Stop Genocide: জহির রায়হান - ওরা ১১ জন : চাষী নজরুল ইসলাম - আবার তোরা মানুষ হ : খান আতাউর রহমান - হাঙ্গর নদী গ্রেনেড : চাষী নজরুল ইসলাম - অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী : সুভাষ দত্ত
মুক্তিযুদ্ধের জনপ্রিয় ১০টি উপন্যাসঃ -রাইফেল রোটি আওরাত -নেকড়ে অরণ্য -যাত্রা -হাঙর নদী গ্রেনেড -জীবন আমার বোন -দ্বিতীয় দিনের কাহিনী -খাঁচায় -জোছনা ও জননীর গল্প -সাড়ে তিন হাত ভূমি -জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বৌদ্ধ মন্দির সম্পর্কে নিম্নোক্ত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:
- বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বৌদ্ধ মন্দিরটি হলো বৌদ্ধ ধাতু জাদি, যা সাধারণত বৌদ্ধ বিহার নামে পরিচিত। - এই মন্দিরটি রাঙামাটিতে অবস্থিত, যা পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি জেলা। - বৌদ্ধ ধাতু জাদি মন্দিরটি ২০০৪ সালে নির্মিত হয় এবং এটি রাঙামাটির বালুখালী ইউনিয়নে অবস্থিত। - মন্দিরটি তার স্থাপত্যশৈলী এবং বৌদ্ধ ধর্মের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির জন্য পরিচিত। - এটি পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্য পবিত্র স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়।
• বেনাপোলে বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর অবস্থিত। • বেনাপোল ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একটি পৌরশহর। • বেনাপোলের বিপরীতে ভারতের দিকের অংশটি পেট্রাপোল নামে পরিচিত। • এটি পশ্চিমবঙ্গের বনগাঁ মহকুমার অন্তর্ভুক্ত। • বাংলাদেশে বর্তমানে ২৪টি স্থলবন্দর এর মধ্যে ১৬টি স্থলবন্দর(বেনাপোল, ভোমরা, বুড়িমারী, তামাবিল, সোনাহাট, আখাউড়া, নাকুগাঁও, বিলোনিয়া, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, শেওলা, ধানুয়া কামালপুর, সোনামসজিদ, হিলি, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার এবং টেকনাফ) চালু রয়েছে।
- জলীয় বাষ্প পূর্ন আর্দ্র বায়ু কোন উঁচু পর্বতে বাঁধা পেয়ে পর্বতের গাঁ বেয়ে ওপরে উঠে ওপরের শীতল বায়ুর সংস্পর্শে এসে ঘনীভূত পর্বতের প্রতিবাত ঢালে যে বৃষ্টিপাত ঘটায় তাকে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত বলে। এই ধরণের বৃষ্টিপাত সৃষ্টিতে শৈল অর্থাৎ পর্বত গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে বলে। - মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে যে বৃষ্টিপাত হয় তা সাধারনত শৈলোৎক্ষেপ শ্রেনীর হয়ে থাকে । - বাংলাদেশে বর্ষাকালে অধিক সূর্যতাপ থাকার ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। - তবে আকাশে মেঘ ও প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে অধিক তাপমাত্রা উপলব্ধি করা যায় না। - বর্ষাকালে অধিক জলীয়বাষ্পের কারণে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত হয়।
- ১৭৮৭ সালে ভূমিকম্পের কারণে ব্রহ্মপুত্র নদীর তলদেশ উঠিত হবার কারণে এর দিক পরিবর্তিত হয়ে যায়। - ১৭৮৭ সালের আগে এটি ময়মনসিংহের উপর দিয়ে আড়াআড়ি ভাবে বয়ে যেত। - পরবর্তিতে এর নতুন শাখা নদীর সৃষ্টি হয়। যা যমুনা নামে পরিচিত। - উৎপত্তিস্থল থেকে এর দৈর্ঘ্য ২৮৫০ কিলোমিটার। - ব্রহ্মপুত্র নদীর সর্বাধিক প্রস্থ ১০৪২৬ মিটার (বাহাদুরাবাদ)। এটিই বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছে। - ব্রহ্মপুত্রের প্রধান শাখা হচ্ছে যমুনা।
- হাম হাম কিংবা হামহাম বা চিতা ঝর্ণা, বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গভীরে কুরমা বন বিট এলাকায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত বা ঝরণা। - জলপ্রপাতটি ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের শেষাংশে পর্যটন গাইড শ্যামল দেববর্মার সাথে দুর্গম জঙ্গলে ঘোরা একদল পর্যটক আবিষ্কার করেন।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দরবন। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। সুন্দরবনের মোট আয়তন ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্গত ৬০১৭ বর্গ কিলোমিটার বা ২৪০০ বর্গ মাইল। ইউনেস্কো ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে সুন্দরবনকে ৭৯৮তম বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে। ইন্দোনেশিয়ায় সবচেয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ম্যানগ্রোভ বন আছে।
নিয়ত বায়ুপ্রবাহ [Planetary or Permanent wind]:- বায়ুচাপের পার্থক্যই নিয়ত বায়ুপ্রবাহের প্রধান কারণ, যেখানে বায়ুচাপ বেশি, সেখান থেকে যেদিকে বায়ুচাপ কম, সেদিকেই বায়ু প্রবাহিত হয় । এই নিয়ম মেনে পৃথিবীর চারটি স্থায়ী উচ্চচাপ বলয় থেকে তিনটি স্থায়ী নিম্নচাপ বলয়ের দিকে সারা বছর ধরে নিয়মিত ভাবে ও নির্দিষ্ট গতিতে প্রবাহিত বায়ুই হল নিয়তবায়ু প্রবাহ । নিয়ত বায়ুপ্রবাহ তিনরকমের হয় যথা:-
[ক] আয়নবায়ু, [খ] পশ্চিমাবায়ু এবং [গ] মেরুদেশীয় বায়ু । বায়ুচাপ বলয়ের সঙ্গে এগুলির ঘনিষ্ট সম্পর্ক আছে ।
[ক] আয়নবায়ু [Trade Wind]:- আয়ন কথার অর্থ 'পথ' । জাহাজকে সঠিক পথে চলার জন্য এই বায়ু সাহায্য করত বলে একে আয়নবায়ু বলা হয় ।
(i) উত্তর গোলার্ধে কর্কটীয় এবং দক্ষিণ গোলার্ধে মকরীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে নিরক্ষীয় নিম্নচাপ অঞ্চলের দিকে সারা বছর ধরে নিয়মিতভাবে এবং নির্দিষ্ট পথে প্রবাহিত বায়ুকে আয়নবায়ু বলে
পশ্চিমাবায়ু [Westerlies]:- উত্তর গোলার্ধে কর্কটীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে সুমেরুবৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয়ের দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে মকরীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে কুমেরুবৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয়ের দিকে সারা বছর ধরে নিয়মিত ভাবে প্রবাহিত বায়ুপ্রবাহ পশ্চিমাবায়ু নামে পরিচিত ।আয়নবায়ুর গতির ঠিক উল্টো দিক থেকে প্রবাহিত হয় বলে পশ্চিমা বায়ু প্রবাহকে প্রত্যায়ন বায়ু ও বলা হয় ।
মৌসুমিবায়ু হল সমুদ্রবায়ু ও স্থলবায়ুর ব্যাপক সংস্করণ । মৌসুমি বায়ু হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট মৌসুমে প্রবাহিত বায়ু।
বাংলাদেশের সবচেয়ে পূর্বের উপজেলা- থানচি। থানচি বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। বান্দরবান জেলার দক্ষিণ-পূর্বাংশ জুড়ে ২১°১৫´ থেকে ২১°৫৭´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°২০´ থেকে ৯২°৪১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে থানচি উপজেলার অবস্থান। বান্দরবান জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ৮৫ কিলোমিটার।
- SAARC-এর পূর্ণরূপ : SouthAsian Association for Regional Co-operation. -সার্ক আনুষ্ঠানিকভাবে গঠিত হয় : ৮ ডিসেম্বর ১৯৮৫।
সার্কের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসমূহের অবস্থান - সার্ক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র----------------কলম্বো ,শ্রীলংকা সার্ক কৃষি কেন্দ্র ------------------ধাকা,বাংলাদেশ সার্ক শক্তি কেন্দ্র ----------------ইসলামাবাদ ,পাকিস্তান সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র ------গুজরাট,ভারত সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র -ঢাকা, বাংলাদেশ সার্ক যক্ষ্মা ও এইডস কেন্দ্র --------কাঠমুন্ডু ,নেপাল । (সার্ক (SAARC) এর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র পূর্বে ভারতের দিল্লিতে ছিল কিন্ত বর্তমানে গুজরাটের গান্ধীনগরে অবস্থিত ।)
- বাংলাদেশের উষ্ণতম জেলা রাজশাহী। - বাংলাদেশের শীতলতম জেলা সিলেট। - বাংলাদেশের উষ্ণতম স্থান লালপুর, নাটোর। - বাংলাদেশের শীতলতম স্থান শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
দিনাজপুর জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর বিভাগের একটি অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ জেলা। দিনাজপুর জেলার উত্তরে ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও নীলফামারী জেলা, দক্ষিণে জয়পুরহাট জেলা ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, পূর্বে রংপুর ও নীলফামারী জেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাদ্বয় অবস্থিত। এই জেলার মোট আয়তন প্রায় ৩৪৩৮ বর্গ কিলোমিটার। সমুদ্র সমতল হতে দিনাজপুর জেলার গড় উচ্চতা ৩৭.৫০ মিটার।
স্থায়ী সালিসি আদালত (pca) প্রতিষ্ঠিত হয় ২৯ জুলাই ১৮৯৯। PCA এর পূর্ণ রুপ permanent court of Arbitration. স্থায়ী সালিসি আদালত এর সদর দপ্তর নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত।
- ভারতের সাথে বাংলাদেশের সমুদ্র বিষয়ক মামলাটি রায় দেন স্থায়ী সালিসি আদালত।
- মায়ানমারের সাথের রায়টি দেয় জার্মানির হামবুর্গে অবস্থিত সমুদ্র আইন বিষয়ক ট্রাইবুনাল।
প্রজাপতি পার্ক বা বাটারফ্লাই পার্ক বাংলাদেশের চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা নেভাল একাডেমি রোডে অবস্থিত একটি প্রজাপতি পার্ক। প্রায় ছয় একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এই পার্কটিতে প্রায় ৬০০ প্রজাতির প্রজাপতি রয়েছে। দেশের একমাত্র এ প্রজাপতি পার্কে রয়েছে ট্রপিক্যালগার্ডেন, বাটারফ্লাই জোন, বাটারফ্লাই মিউজিয়াম, বাটারফ্লাই রিয়ারিংরুম, কৃত্রিম লেক-ঝর্ণা, ফিশফিডিং জোন ও বাটারফ্লাই ফিডিং জোন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।