• বাংলাদেশের প্রায় দুই তৃতীয়াংশই গঙ্গা - ব্রহ্মপুত্র -মেঘনা নদীদ্বারা বাহিত পলিমাটির সাহায্যে গঠিত সমতলভূমি দিয়ে আবৃত। • কেবল পূর্বদিকে সিলেট, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, এলাকার পূর্বাংশ বরাবর পাহাড় শ্রেণি উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত। • বাংলাদেশে বৃহত্তর বেঙ্গল বেসিন ( Bengal Basin)-এ অবস্থিত। বেঙ্গল বেসিন পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং উত্তরে শিলং মালভূমির পাদদেশ থেকে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর বরাবর বিস্তৃত। • এ বেসিন মূলত টারশিয়ারি যুগের শিলাস্তর দিয়ে পরিপূর্ণ । • তবে উত্তরবঙ্গে ভূগর্ভে অতি প্রাচীন পারসিয়ান যুগের শিলাস্তর বিদ্যমান।
- পাললিক শিলা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তাকে পাললিক শিলা বলে। - বেলেপাথর, কয়লা, শেল, চুনাপাথার, কাদাপাথর, কেওলিন পাললিক শিলার উদাহরণ। - জীবাশ্ম দেখা যায় - স্তর লক্ষ্য করা যায় - পাললিক শিলা নরম, ভঙ্গুর - সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।
- আগ্নেয় ও পাললিক শিলা যখন প্রচন্ড চাপ, উত্তাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে রূপ পরিবর্তন করে নতুন রূপ ধারণ করে তখন তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে। - চুনাপাথর রূপান্তরিত হয়ে মার্বেল, বেলেপাথর রূপান্তরিত হয়ে কোয়ার্টজাইট, কাদা ও শেল রূপান্তরিত হয়ে স্লেট, গ্রানাইট রূপান্তরিত হয়ে নিস এবং কয়লা রূপান্তরিত হয়ে গ্রাফাইটে পরিণত হয়।
- পৃথিবী সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়ের উত্তপ্ত ও গলিত অবস্থা হতে ক্রমান্বয়ে শীতল ও ঘনীভূত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তা আগ্নেয় শিলা নামে পরিচিত।
- যেসব শক্তির উৎস কখনো নিঃশেষ হয় না, পুনঃপুন ব্যবহার করা যায়, তাদেরকে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বলা হয়। - যেমন—সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, সমুদ্রের ঢেউ ইত্যাদি।
• বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪ বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের ক্ষেত্রে স্বাধীনতা পরবর্তী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত প্রথম আইন। • ১৯৭৩ সালের ২৭ মার্চ তৎকালীন প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমানের আদেশক্রমে "বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) আদেশ, ১৯৭৩" জারি করা হয়। • আদেশটি প্রেসিডেন্ট আদেশ ২৩ নামে পরিচিত। • এটি ১৭ জুলাই প্রথম দফায় সংশোধন করা হয়। • প্রেসিডেন্ট আদেশ ২৩ এরপর একই বছর আগস্ট মাসে জাতীয় সংসদে যায়। • পরের বছর ১৯৭৪ সালে আদেশটি দ্বিতীয় দফা সংশোধিত হয় এবং বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪ হিসেবে অনুমোদিত হয়।
নেত্রকোনা জেলার বিজয়পুর ও গোপালপুরে, শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায়, চট্টগ্রাম জেলার হাইটগাঁও ও সাতকানিয়া উপজেলার বাইতুল ইজ্জতে চীনামাটির মজুত রয়েছে।
- বাংলাদেশ ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর এবং পরমাণু শক্তি কমিশন থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, ১৯৮৫ সালে সিলেট জেলার জৈন্তায় এবং মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার ফুলতলা ও সাগরনাল এলাকায় অনুসন্ধানে প্রথম ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া যায়।
- বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে অবস্থিত। - এটি ১৯৮৫ সালে আবিষ্কৃত হয়। - এর আয়তন ৫.২৫ বর্গ কি.মি। - এ কয়লাক্ষেত্রে মোট মজুত ৩০০ মিলিয়ন টন এবং উত্তোলনযোগ্য মজুত ৭০ মিলিয়ন টন। - এ কয়লা অধিক মাত্রায় উদ্বায়ী ও নিম্নমাত্রার সালফার বিটুমিনাস ধরনের।
- শিলারাশির চূর্ণ-বিচূর্ণ ও বিশিষ্ট হওয়ার প্রক্রিয়াকে বিচূর্ণীভবন বলা হয়। - বিচূর্ণীভবনের ফলে শিলার শক্ত আবরণ ভেঙে ছোট ছোট কণায় পরিণত হয়। - এই ছোট ছোট কণাগুলিকে ক্ষয়জাত পদার্থ বলে।
- অপসারণ হল ক্ষয়জাত পদার্থের স্থানান্তর প্রক্রিয়া। - নগ্নীভবন হল বিচূর্ণীভবন ও অপসারণের ফলে ভূ-ত্বকের উচ্চতা কমে যাওয়ার প্রক্রিয়া। - অবক্ষেপণ হল ক্ষয়জাত পদার্থের জমা হওয়ার প্রক্রিয়া।
- সুতরাং, শিলারাশির চূর্ণ-বিচূর্ণ ও বিশিষ্ট হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় বিচূর্ণীভবন।
-সোপান অঞ্চলের বনভূমির প্রধান বৃক্ষ গজারী। -গজারী বা শাল নামেও পরিচিত এই বৃক্ষটি বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, রংপুর, দিনাজপুর, নওগাঁ, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলায় অবস্থিত সোপান অঞ্চলের বনভূমিতে প্রচুর পরিমাণে জন্মে। -এই অঞ্চলের মাটি ও আবহাওয়া গজারী বৃক্ষের জন্য অত্যন্ত অনুকূল। গজারী একটি পাতাঝরা বৃক্ষ। এর কাঠ শক্ত ও মজবুত। এটি আসবাবপত্র, খুঁটি, ঘরের ছাউনি, নৌকা, রেলের স্লিপার ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
-ম্যানগ্রোভ বনায়ন হলো উপকূলীয় ও জোয়ার-ভাটা প্লাবিত অঞ্চলে জন্ম নেওয়া বৃক্ষের অরণ্য। -এই অঞ্চলে জন্ম নেওয়া বৃক্ষগুলির মধ্যে রয়েছে সুন্দরী, গেওয়া, বাইন, খলসি, গোলপাতা, হেতাল ইত্যাদি। -এই বৃক্ষগুলি জলমগ্ন অবস্থায় বেঁচে থাকতে পারে এবং সমুদ্র থেকে আগত ঢেউ এবং জলোচ্ছ্বাস থেকে উপকূলীয় অঞ্চলকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
বায়ুমন্ডলের যে সকল গ্যাস তাপীয় অবলোহিত সীমার মধ্যে বিকিরিত শক্তি শোষণ ও নির্গত করে সে সকল গ্যাসকে গ্রীন হাউস গ্যাস বলে।এটি গ্রীনহাউস প্রভাবের মৌলিক কারণ।[১] যেসকল গ্রীন হাউস গ্যাস পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়ঃ
জলীয় বাষ্প (H
2O)
কার্বন ডাই অক্সাইড (CO
2)
মিথেন (CH
4)
নাইট্রাস অক্সাইড (N
2O)
ওজোন (O
3)
ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন সমূহ(CFCs)
হাইড্রোফ্লুরো কার্বন সমূহ( HCFCs and HFCs সহ)
পিট কয়লার প্রাথমিক পর্যায় বা জাত। জলাভূমি ও আর্দ্র স্থানে বেড়ে ওঠা গাছপালা, গুল্মলতা, শ্যাওলা-শৈবালের আংশিক পচন ও বিসরণের প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন একটি গাঢ় বাদামি বা কৃষ্ণকায় অবশেষ।
সামান্য পরিমাণ অক্সিজেন বিশিষ্ট বদ্ধ পানিতে উদ্ভিদাদির পচনের ফলে এটি গঠিত হয়। পিটে আর্দ্রতামূলক উপাদান ৭৫ শতাংশের বেশি, কার্বন ৬০% ও অক্সিজেন ৩০% (আদ্রতামুক্ত অবস্থায়)। শুষ্ক অবস্থায় এটি অবাধে জ্বলে। এতে শনাক্তযোগ্য উদ্ভিজ্জ কণিকা বিদ্যমান থাকলেও মণিক নেই বললেই চলে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ পিট মজুতের সন্ধান পাওয়া গেছে। এগুলোর মধ্যে মাদারীপুরের বাঘিয়া ও চান্দা বিল, খুলনা জেলার কোলা মৌজা, মৌলভীবাজার জেলার মৌলভীবাজার ও চাতাল বিল এবং সুনামগঞ্জ জেলার পাগলা ও চোরকাই-এর নাম উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশে পিট ক্ষেত্রগুলো ভূ-পৃষ্ঠে বা এর খুব কাছে বিদ্যমান।
গ্র্যান্ড ব্যাংক হল বিশ্বের বৃহত্তম মগ্নচড়া।মেরু অঞ্চল থেকে শীতল সমুদ্রস্রোতের সঙ্গে ভেসে আসা হিমশৈল উয়স্রোতের সংস্পর্শে এসে গলে যায়। হিমশৈল মধ্যস্থ নুড়ি, কাকর, বালি, কাদা প্রভৃতি ওজনানুসারে সমুদ্র তলদেশে পর্যায়ক্রমে থিতিয়ে পড়ে। দীর্ঘকাল ধরে এই সম পদার্থ অধঃক্ষিপ্ত হয়ে অগভীর নিমজ্জিত ও চড়ার সৃষ্টি হয়। একে মগ্নচড়া বা ব্যাংক বলে।
অবস্থান—উত্তর-পশ্চিম আটলান্টিক মহাসাগর, নিউফাউন্ডল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের নিকট এই গ্র্যান্ড ব্যাংক অবস্থিত।
উৎপত্তির কারণ—শীতল লাব্রাডার স্রোতের সঙ্গে আসা হিমশৈল উয় উপসাগরীয় স্রোতের সংস্পর্শে গলে গিয়ে সমুদ্র তলদেশে নুড়ি, কাকর, বালি, পলি, কাদা প্রভৃতি সঞ্চিত হয়ে সৃষ্টি হয়েছে। বাণিজ্যিক মৎস্য আহরণের জন্য বিখ্যাত।
বাংলাদেশে সাধারনত দুই প্রকার পাট চাষ করা হয় দেশি এবং তোষা পাট। রংপুর, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, কুমিল্লা, যশোর, ঢাকা, কুষ্টিয়া, জামালপুর, টাঙ্গাইল, পাবনা প্রভৃতি জেলায় পাট চাষ ভাল হয়।
সূত্রঃ নবম-দশম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ বোর্ড বই।
অনুন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বের শতকরা ৫০-৮০ ভাগ মানুষ প্রথম পর্যায়ের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত এবং উন্নত বিশ্বের শতকরা ৮০ ভাগ দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত।
সুত্রঃ ৯ম ১০ শ্রেণির বোর্ড বই
- ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন) পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে জামদানি শাড়ি, ইলিশ মাছ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাতি আম (হিমসাগর নামে পরিচিত)।
- বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দরবন। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। - সুন্দরবনের মোট আয়তন ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্গত ৬০১৭ বর্গ কিলোমিটার বা ২৪০০ বর্গ মাইল। - ইউনেস্কো ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে সুন্দরবনকে ৭৯৮তম বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে।
- বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান সংক্ষেপে স্পারসো SPARRSO বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সরকারি স্বায়ত্তশাসিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান। - এটি ঢাকা শহরের আগারগাঁও-এ অবস্থিত। ১৯৮০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। - বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস প্রদানে এ কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। - সংস্থাটি LANDSAT ও NOA নামক কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যবহার করে ভূমি জরিপে নিয়োজিত। এটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।