|
|
- চা চাষের জন্য প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিপাত প্রয়োজন। - সাধারণত, বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ২০০-২৫০ সেন্টিমিটারের মধ্যে হতে হয়। - বৃষ্টিপাত নিয়মিত হওয়া খুব জরুরি। কারণ, চা গাছের বৃদ্ধির জন্য এটি সহায়ক। - বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি, চা চাষের জন্য উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া প্রয়োজন। - ২৬-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা চা চাষের জন্য উপযোগী। - এছাড়াও, চা চাষের জন্য অম্লধর্মী মাটি (পিএইচ ৪.৫ থেকে ৫.৮) এবং বেলে দো-আঁশ মাটি ভালো। - তাই, চা চাষের জন্য ২৫০ সে.মি. বৃষ্টিপাত একটি আদর্শ পরিমাণ।
|
|
| |
|
|
|
- পৃথিবীর বৃহত্তম বৃষ্টিপ্রধান বনাঞ্চল আমাজন বন, যা ব্রাজিলে অবস্থিত। - আমাজন বন দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদী অববাহিকায় অবস্থিত। - এর বেশিরভাগ অংশ ব্রাজিলে অবস্থিত, তবে এর কিছু অংশ পেরু, কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, ইকুয়েডর, বলিভিয়া, গায়ানা, সুরিনাম এবং ফ্রেঞ্চ গায়ানাতেও বিস্তৃত। - এই বনের আয়তন প্রায় ৫.৫ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার। - আমাজন বন পৃথিবীর সবচেয়ে জীববৈচিত্র্যপূর্ণ অঞ্চলগুলোর মধ্যে অন্যতম। - আমাজন বন পৃথিবীর জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। - এটি প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে এবং অক্সিজেন উৎপন্ন করে। এই কারণে, আমাজন বনকে "পৃথিবীর ফুসফুস" বলা হয়। - পৃথিবীর মোট অক্সিজেনের ২০ শতাংশ এই বন একাই সরবরাহ করে।
|
|
| |
|
|
|
- নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে ভূ-পৃষ্ঠে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটে এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন নতুন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়। - বিশেষত, পার্বত্য এলাকায় নদীর ক্ষয়কার্য অত্যন্ত সক্রিয় থাকে। - নদীর ক্ষয়জাত ভূমিরূপ বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভূমিরূপগুলি হল: ১. ‘ভি’ আকৃতির উপত্যকা (V-shaped Valley), ২. জলপ্রপাত (Waterfall), ৩. গিরিসংকট (Ravine), ৪. গিরিখাত (Gorge), ৫. নদীপ্রপাত (Rapid), ৬. নদীর বাঁক (Meanders), ৭. বর্তুলাকার গর্ত (Pot Holes) ইত্যাদি।
‘ভি’ আকৃতির উপত্যকা: - পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে ‘ভি’ আকৃতির উপত্যকা গঠিত হয়। - এসব অঞ্চলে শিলা সাধারণত কঠিন হওয়ায়, নদীর প্রবাহের গতি খুব বেশি থাকে। - এ কারণে নদী পার্শ্বিক ক্ষয়ের তুলনায় তলদেশের ক্ষয় বেশি করে। - সময়ের সাথে, উপত্যকার মধ্যভাগ গভীরভাবে ক্ষয়ে গিয়ে ক্রমশ ইংরেজি 'V' অক্ষরের মতো আকৃতি ধারণ করে। - এজন্য এই উপত্যকাকে ‘ভি’ আকৃতির উপত্যকা বলা হয়। - পরবর্তীতে, পার্শ্বিক ক্ষয়ের হার বাড়ার সাথে সাথে উপত্যকা ক্রমে প্রশস্ত হয়ে ওঠে।
|
|
| |
|
|
|
- শীতকালে বাংলাদেশে উত্তর-পূর্ব দিক থেকে আগত শীতল মৌসুমী বায়ু প্রবাহিত হয়। - আমাদ্বর দেশের শীতলতম মাস হচ্ছে জানুয়ারি। - শীতকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯° সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১১° সেলসিয়াস থাকে। - এ সময় বাতাসের সর্বনিম্ন আর্দ্রতা শতকরা প্রায় ৩৬ ভাগ হয়ে থাকে। - এ মাসের গড় তাপমাত্রা ১৭.৭° সেলসিয়াস। - দেশের বিভিন্ন স্থানে তখন ঘন কুয়াশা দেখা যায়।
|
|
| |
|
|
|
বায়ুপ্রবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে কোনো বিস্তীর্ণ স্থান জুড়ে উঁচু ও দীর্ঘ বালির স্তূপ গঠিত হলে তাকে বালিয়াড়ি (Sand Dune) বলে। বাংলাদেশের কক্সবাজারে ব্যাপক বালিয়াড়ির উপস্থিতি দেখা যায়।
|
|
| |
|
|
|
- মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের মাটির রং লালচে ও ধূসর। - এই অঞ্চলের মাটিতে লালচে বর্ণের আয়রন অক্সাইড এবং ধূসর বর্ণের সিলিকা মিশ্রিত থাকে। - এই মাটিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যালুমিনিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামও থাকে। মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের মাটি খুবই উর্বর এবং এটি বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষের জন্য উপযুক্ত।
|
|
| |
|
|
|
- আজিজিয়া হল লিবিয়ার একটি শহর যা সাহারা মরুভূমির মধ্যে অবস্থিত। - ১৯২২ সালে, আজিজিয়ায় ৫৮.০°C (১৩৬.৪°F) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল, যা পৃথিবীতে পরিমাপ করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
|
|
| |
|
|
|
- নদীর ক্ষয়সাধন প্রবাহের গতি, ভূমির ঢাল, শিলার প্রকৃতি ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। - পার্বত্য অঞ্চলে নদীর প্রবাহের গতি বেশি থাকে এবং ভূমির ঢাল খাড়া থাকে। - এছাড়াও, পার্বত্য অঞ্চলের শিলা সাধারণত নরম হয়, যা নদীর ক্ষয়কাজের জন্য সহায়ক। - সুতরাং, পার্বত্য অঞ্চলে নদীর ক্ষয়সাধন সবচেয়ে বেশি হয়।
|
|
| |
|
|
|
-আয়তনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত নায়াগ্রা। -নায়াগ্রা জলপ্রপাতের উচ্চতা ১৬৭ মিটার। -এটি যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় অবস্থিত।বিশেষ করে এটি আমেরিকার নিউইয়র্ক রাজ্যে অবস্থিত।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
-মেসোস্ফিয়ারের উপর থেকে প্রায় ৫00 কিমি পর্যন্ত বিস্তারিত এই স্তরের নাম আয়নমন্ডল। -এই স্তরের প্রধান উপাদান হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম যা সূর্য রশ্মির প্রভাবে আয়নিত অবস্থায় থাকে। -এটি বায়ু মন্ডলের সব চেয়ে উষ্ণতম স্তর। -এই স্তরের উষ্ণতা ২000° ছাড়িয়ে যায়। -বায়ুমণ্ডলের আয়নোস্ফিয়ার স্তরে আয়নের আধিক্যের ফলে বেতার তরঙ্গগুলাে এ স্তরে প্রতিফলিত হয়ে পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসে।
|
|
| |
|
|
|
বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে প্রাচুর্যপূর্ণ উপাদান হলো নাইট্রোজেন।
পরিমাণের দিক থেকে শুষ্ক বাতাসে- ৭৮.০২% নাইট্রোজেন, ২০.৭১% অক্সিজেন, ০.৮০% আর্গন, ০.০৩% কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং সামান্য পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস থাকে।
|
|
| |
|
|
|
পাললিক শিলা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তাকে পাললিক শিলা বলে। বেলেপাথর, কয়লা, শেল, চুনাপাথার, কাদাপাথর, কেওলিন পাললিক শিলার উদাহরণ।
রূপান্তরিত শিলা: আগ্নেয় ও পাললিক শিলা যখন প্রচন্ড চাপ, উত্তাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে রূপ পরিবর্তন করে নতুন রূপ ধারণ করে তখন তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে।চুনাপাথর রূপান্তরিত হয়ে মার্বেল, বেলেপাথর রূপান্তরিত হয়ে কোয়ার্টজাইট, কাদা ও শেল রূপান্তরিত হয়ে স্লেট, গ্রানাইট রূপান্তরিত হয়ে নিস এবং কয়লা রূপান্তরিত হয়ে গ্রাফাইটে পরিণত হয়।
|
|
| |
|
|
|
আবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ণত্রণকারী নিয়ামকসমূহ- অক্ষাংশ, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, বায়ু প্রবাহ, সমুদ্রস্রোত, বৃষ্টিপাত, পাহাড় পর্বতের অবস্থান, ভূমির ঢাল, বনভূমির অবস্থান, মাটির প্রকৃতি, সমুদ্র থেকে দূরত্ব এবং বায়ুর আর্দ্রতা।
|
|
| |
|
|
|
শীতপ্রধান অঞ্চলে অনেকসময় খুব জোরে (১২০ কিমি – ১৬০ কিমি প্রতি ঘন্টায়) তুষার সহ ঝড় বয়ে যায়। এর ফলে মাটি তুষারে আবৃত হয় এবং সমগ্র এলাকা বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। একেই তুষার ঝড় (Blizzard) বলে।
|
|
| |
|
|
|
জলজ আবহাওয়া জনিত কারণে বন্যা দেখা দিলে নদীভাঙ্গন হতে পারে, অধিক বৃষ্টির কারণে বা বরফ গলে মাটি নরম হলে ভূমিধস হতে পারে, ঘূর্ণিঝড় দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে ভূ অভ্যন্তরে শিলাচ্যুতি, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যৎপাত, হিমবাহ-য়ের প্রবাহ, খনি ভাঙ্গন ইত্যাদির কারণে ভূমিকম্পের সৃষ্টি হয়ে থাকে।
|
|
| |
|
|
|
দিনের বেলায় সূর্যের কিরণে পানি বাষ্পে পরিণত হয়ে সোজা উপরে উঠে যায় এবং শীতল বায়ুর সংস্পর্শে এসে ঐ জলীয়বাষ্প প্রথমে মেঘ ও পরে বৃষ্টিতে পরিণত হয়ে সোজাসুজি নিচে নেমে আসে। এরূপ বৃষ্টিপাতকে পরিচলন বৃষ্টি বলে।
- নিরক্ষীয় অঞ্চলে সারাবছর প্রতিদিনই বিকেল অথবা সন্ধ্যার সময় পরিচলন বৃষ্টি হয়।
- নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে গ্রীষ্মকালের শুরুতে পরিচলন বৃষ্টি হয়।
- এছাড়া আফ্রিকার কঙ্গো নদীর অববাহিকা, দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদীর অববাহিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া অঞ্চলে প্রায় প্রত্যহ পরিচলন প্রক্রিয়ায় বৃষ্টিপাত হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
বৈশ্বিক জলবায়ু ঝুঁকি সূচক ২০২১ এ বাংলাদেশের অবস্থান- ৭ম,
১ম- পুয়ের্তোরিকো
|
|
| |
|
|
|
বজ্রপাতকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করা হয়- মে, ২০১৬ । ১৩ তম প্রাকৃতিক দুর্যোগ
বিশ্বে বর্তমানে বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়- বাংলাদেশে
তাল গাছ বজ্রপাতের ঝুঁকি কমায়
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
✔ আইসোথার্ম: আইসো অর্থ একই বা সমান এবং থার্ম অর্থ তামমাত্রা ।একটি নির্দিষ্ট সময়ে বা কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ে গড়ে মানচিত্রে একই তাপমাত্রার বিন্দুসমূহকে সংযোগকারী রেখাকে আইথার্ম বলে। সমতাপ বিশিষ্ট স্থানসমূহের যোগকারী রেখা
✔ আইসোবার: সমচাপ বিশিষ্ট স্থানসমূহের যোগকারী রেখা
✔ আইসোহাইট: সমবৃষ্টিপাত সম্পন্ন স্থানসমূহকে সংযোগকারী রেখাকে আইসোহাইট বলে।
✔ আইসোহেলাইন: সমুদ্রের সমলবণাক্ততা সম্পন্ন স্থানসমূহের সংযোগকারী রেখা। আইসো অর্থ একই বা সমান এবং হেলাইন অর্থ লবণাক্ততা।কোন জলীয় সিস্টেমে সমলবণাক্ততা বিশিষ্ট বিন্দুসমূহকে সংযোগকারী রেখাকে আইসোহেলাইন বলে
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
মেসোস্ফিয়ারের উপর থেকে প্রায় ৫00 কিমি পর্যন্ত বিস্তারিত এই স্তরের নাম আয়নমন্ডল। এই স্তরের প্রধান উপাদান হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম যা সূর্য রশ্মির প্রভাবে আয়নিত অবস্থায় থাকে। এটি বায়ু মন্ডলের সব চেয়ে উষ্ণতম স্তর। এই স্তরের উষ্ণতা ২000° ছাড়িয়ে যায়। বায়ুমণ্ডলের আয়নোস্ফিয়ার স্তরে আয়নের আধিক্যের ফলে বেতার তরঙ্গগুলাে এ স্তরে প্রতিফলিত হয়ে পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসে।
|
|
| |
|
|
|
বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট সিলেটের শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত। ১৯৫৭ সালে ২৮ ফেব্রুয়ারি এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমানে এ ইনষ্টিটিউট ১২ টি জাতীয় কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসেবেও পরিগনিত। এ ইনষ্টিটিউট এ যাবৎ উচ্চ ফলনশীল ও আকর্ষনীয় গুনগতমান সম্পন্ন ২৩ টি ক্লোন ও ৫টি বীজজাত উদ্ভাবন করেছে এবং ৮ টি গবেষণা বিভাগের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানটি গবেষণা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- সুয়েজ খাল মিশরের সিনাই উপদ্বীপের পশ্চিমে অবস্থিত একটি কৃত্তিম সামুদ্রিক খাল।
- এটি ভূমধ্যসাগরকে লোহিত সাগরের সাথে যুক্ত করেছে।
- ১৮৬৯ সালের ১৭ নভেম্বর খালটি নৌ চলাচলের জন্যে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। - ১৯৫৬ সালের ২৬ জুলাই মিশরের গামাল আবদেল নাসের সরকার সুয়েজ খালকে জাতীয়করণ করেন যার কারণে ইসরাইল, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের সাথে মিশরের যুদ্ধ বেধে যায় যা ‘দ্বিতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধ’ বা ‘সুয়েজ যুদ্ধ’ নামে পরিচিত।
- বর্তমানে সুয়েজ খাল মিশর সরকারের অধীন ‘সুয়েজ খাল কর্তৃপক্ষ’ নামে একটি কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।
|
|
| |
|