Loading [MathJax]/extensions/tex2jax.js
 
বাংলাদেশের পরিবেশ (148 টি প্রশ্ন )
বাংলাদেশে বর্তমানে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে পরিবেশ আদালত আছে। এছাড়া ঢাকায় আছে একটি পরিবেশ আপিল আদালত। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০১ সালে ও কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৩ সালে। 

- বাংলাদেশের পরিবেশ সংঘটন গুলো হল- বাপা, বেলা। বাংলাদেশে পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)  ২০০০ সালে গঠিত হয়।
- বেলা হলে পরিবেশ আইনজীবী সমিতির নাম।
- বাংলাদেশ প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয় ১৯৯২ সালে।
- পরিবেশ সংরক্ষণ আইন গৃহীত হয় ১৯৯৫ সালে।
- পরিবেশ বিধিমালা গ্রহন করা হয় ১৯৯৭ সালে।


- টিপাইমুখ বাঁধ ভারতের মণিপুর রাজ্যের বরাক নদীর উপর একটি প্রস্তাবিত বাঁধ।
- এটি বরাক ও তুইভাই নদীর সংযোগস্থলের কাছে নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
- বাঁধটি মূলত জলবিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিকল্পিত হলেও এটি বাংলাদেশের পরিবেশ, অর্থনীতি এবং পানি ব্যবস্থার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

টিপাইমুখ বাঁধের বৈশিষ্ট্য:
- উচ্চতা: ১৬২.৮ মিটার।
- দৈর্ঘ্য: ৩৯০ মিটার।

উদ্দেশ্য:
- ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন।
- বরাক নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ।
- কাছার সমতলে সেচের ব্যবস্থা।
- পানি ধারণক্ষমতা: ১৬ বিলিয়ন ঘনমিটার
১৯৭৫ সালের নির্মিত ফারাক্কা বাঁধটি বাংলাদেশের পদ্মা ও ভারতীয় অংশে গঙ্গা নদীতে নির্মিত হয় । ফারাক্কা বাঁধের কারণে বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে বন্যার প্রকোপ বৃদ্ধি প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
- এটি পশ্চিমবঙ্গের মালদহ ও মুরশিবাদ জেলায় অবস্থিত ।
- বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উজানে ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মান করেছে।
১৯৭৬ সালে ফারাক্কা লং মার্চ নেতৃতে পরিচালিত হয় মওলানা আবদুল হামি খান ভাসানী
- এই বাঁধ বাংলাদেশেরসীমান্ত থেকে অবস্থিত ১৬.৫ কিলোমিটার।
- এখন পর্যন্ত ফারাক্কার ওপর ৫টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। 
- সর্বশেষ ফারাক্কা পানিবন্টন চুক্তিস্বাক্ষরিত হয় ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬

• মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে জুন থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয় ৭০ থেকে ৮০%।
• সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সিলেটের লালখানে।
• জেলা হিসেবে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সুনামগঞ্জে।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে [৩০০০ মিলিমিটার]।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয় পশ্চিম-কেন্দ্রীয় অঞ্চলে [১৫০০ মিলিমিটার]।
• দেশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাতের রেকর্ড করা হয়- নাটোরের লালপুরে। গত ১২ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- জুন, ২০২০
• মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে জুন থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয় ৭০ থেকে ৮০%।
• সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সিলেটের লালখানে।
• জেলা হিসেবে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সুনামগঞ্জে।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে [৩০০০ মিলিমিটার]।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয় পশ্চিম-কেন্দ্রীয় অঞ্চলে [১৫০০ মিলিমিটার]।
• দেশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাতের রেকর্ড করা হয়- নাটোরের লালপুরে। গত ১২ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- জুন, ২০২০
• সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সিলেটের লালখানে।
• জেলা হিসেবে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সুনামগঞ্জে।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে [৩০০০ মিলিমিটার]।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয় পশ্চিম-কেন্দ্রীয় অঞ্চলে [১৫০০ মিলিমিটার]।
• দেশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাতের রেকর্ড করা হয়- নাটোরের লালপুরে। গত ১২ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- জুন, ২০২০
• মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে জুন থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয় ৭০ থেকে ৮০%।
• সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সিলেটের লালখানে।
• জেলা হিসেবে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- সুনামগঞ্জে।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়- দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে [৩০০০ মিলিমিটার]।
• বাংলাদেশের যে অংশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয় পশ্চিম-কেন্দ্রীয় অঞ্চলে [১৫০০ মিলিমিটার]।
• দেশে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাতের রেকর্ড করা হয়- নাটোরের লালপুরে। গত ১২ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- জুন, ২০২০

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বন্যা বাংলাদেশের একটি নিয়মিত চিত্র।
- পৃথিবীর তিনটি বৃহত্তম নদী- গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, মেঘনার বদ্বীপ এলাকায় বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকা অবস্থিত।
- বন্যার সময়, এ নদীগুলো থেকে সম্মিলিতভাবে ১৮০,০০০ মি./সে. পানি এবং প্রায় দুই বিলিয়ন টন পলল নিঃসরণ হয়।
- এদেশের অধিকাংশ ভূপ্রকৃতি সমতল ও নিম্নভূমি এবং দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা সমুদ্রসমতল থেকে ৫ মি. এর কম উঁচু।
- সেকারণে বর্ষাকালে, জোয়ারের এবং জলোচ্ছ্বাসের সময় খুব সহজে প্লাবিত হয়।
বাংলাদেশের উত্তরে বেশ শীত এবং বায়ুচাপ বেশি। তাই শীতকালে বাংলাদেশের উত্তর দিক থেকে বায়ু দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়। এই বায়ু স্থলভাগ থেকে আসে বলে এতে জলীয়বাষ্প কম থাকে। এ জন্য শীতকালে বায়ু শুষ্ক থাকে, তাই বৃষ্টিপাত কম হয়।
Hazard বা আপদ বলতে বোঝায় কোনো আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট ঘটনা । এ ঘটনা জীবন , সম্পদ ইত্যাদির উপর আঘাত হানে । এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পরিবেশগত । বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হয়েছে । মানুষের প্রায় প্রত্যেকটি অঙ্গতন্ত্রে জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে । ক্যান্সার , নিউমোনিয়া , জন্ডিসসহ নানা রোগ পৃথিবীতে মানুষের মৃত্যুর প্রধান কারণ।


কিয়োটো প্রোটোকল একটি বহুরাষ্ট্রীয় আন্তর্জাতিক চুক্তি যা এই চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্রগুলিকে গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাসের জন্য দায়বদ্ধ করে। ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ১১ই ডিসেম্বর জাপানের কিয়োটো শহরে এই চুক্তি প্রথম গৃহীত হয় এবং ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ফেব্রুয়ারি প্রথম কার্যকরী হয়।
কার্বন ও হ্যালোজেন উদ্ভূত ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC) ওজোন স্তরের ক্ষতির জন্য দায়ী। CFC যখন ওজোন স্তরের পৌঁছায় তখন আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মির প্রভাবে তা বিয়োজিত হয়ে মুক্ত হ্যালোজেন পরমাণু ও হ্যালোজেন অক্সাইড উৎপন্ন করে। উৎপন্ন মুক্তমূলকগুলো বিক্রিয়ার সাহায্যে ওজোন (O₃) অণুকে ধ্বংস করে।
 
ওজোন স্তর হচ্ছে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের একটি স্তর যেখানে তুলনামূলকভাবে বেশি মাত্রায় ওজোন গ্যাস থাকে। এই স্তর থাকে প্রধানতঃ স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের নিচের অংশে, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে কমবেশি ২০-৩০ কিমি উপরে অবস্থিত। এই স্তরের পুরুত্ব স্থানভেদে এবং মৌসুমভেদে কমবেশি হয়।




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
UNEP (United Nations Environment Programme) এর সদরদপ্তর কেনিয়ার নাইরোবিতে অবস্থিত। 
- UNEP ১৯৭২ সালের ৫ জুন প্রতিষ্ঠিত হয়। 
- সংস্থাটির প্রতিষ্ঠার তারিখ ৫ জুন প্রতিবছর বিশ্ব পরিবেশ দিবস হিসেবে পালিত হয়। 
- UNEP এবং WMO এর যৌথ উদ্যোগে ১৯৮৮ সালে IPCC (Inter-governmental Panel on Climate Change) প্রতিষ্ঠিত হয়।


বায়ুতে নাইট্রোজেন (৭৮.০২% ),
অক্সিজেন (২০.৭১% ),
আর্গন (০.৮০% ),
কার্বন ডাই-অক্সাইড (০.০৩% ),
নিয়ন (০.০০১৮% ),
হিলিয়াম (০.০০০৫% ),
ক্রিপ্টন (০.০০০১২% ),
জেনন (০.০০০০৯% ),
হাইড্রোজেন (০.০০০০৫% ),
মিথেন (০.০০০০২% ),
বায়ুমণ্ডলে ওজোনের পরিমাণ=o.ooo১%
এবং আরো নানাবিধি গ্যাসীয় উপাদান (০.৪৩৭৪২% ) । 


Hazard বা আপদ বলতে বোঝায় কোনো আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট ঘটনা । এ ঘটনা জীবন , সম্পদ ইত্যাদির উপর আঘাত হানে । এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পরিবেশগত । বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হয়েছে । মানুষের প্রায় প্রত্যেকটি অঙ্গতন্ত্রে জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে । ক্যান্সার , নিউমোনিয়া , জন্ডিসসহ নানা রোগ পৃথিবীতে মানুষের মৃত্যুর প্রধান কারণ।
‘টিপাইমুখ বাঁধ’ ভারতের মণিপুর প্রদেশে বরাক নদীর উপর অবস্থিত। এই নদী আসামের (ভারত) মহিপুর ও কাছাড় জেলায় সুরমা কুশিয়ারা নদীর উজান প্রবাহের নাম। বদরপুরের কাছে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে সিলেটের সমভূমিতে এসে এই শাখা দুটি আবার মিলিত হয়েছে। এই মিলিত ধারা সাধারণভাবে বরাক নদী হলেও স্থানভেদে কালনী, ভেড়ামোহনা, বলেশ্বর ও মেঘনা নামে পরিচিত।
কামতা গ্যাসক্ষেত্র বাংলাদেশের একটি প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র। এটি গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। ১৯৮২ সালে পেট্রোবাংলা এই গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করে। এখানকার মোট গ্যাস মজুদের পরিমাণ হলো ১৯৫ বিলিয়ন ঘনফুট (বিসিএফ)। ১৯৮৪ সাল থেকে এখানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।
 ‘আপদ (Hazard) ’’ অর্থ এমন কোন অস্বাভাবিক ঘটনা যাহা প্রাকৃতিক নিয়মে, কারিগরি ত্রুটির কারণে অথবা মানুষের দ্বারা সৃষ্ট হইয়া থাকে এবং ফলস্বরূপ বিপর্যয় সংঘটনের মাধ্যমে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপদ ও হুমকির মধ্যে নিপতিত করে এবং জীবিকা নির্বাহের প্রয়োজনীয় উপাদানসমূহের ভয়াবহ ও অপূরণীয় ক্ষতিসহ দুঃখ দুর্দশার সৃষ্টি করে। 

-----দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২  অনুযায়ী।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0