খাল-বিল (36 টি প্রশ্ন )
- খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে সাত কিলোমিটার দূরে তৈচাকমা’ জলপ্রপাতটির অবস্থান।
- ত্রিপুরা ভাষার তৈচাকমা মানে লাল পানি, আর চাকমা ভাষায় রাঙাপানি। তবে এখন পানির রং স্বচ্ছ।
- এছাড়াও রাঙামাটি জেলায় রয়েছে কাট্টলী বিল, চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার, ফুরমোন পাহাড় ইত্যাদি।
- পানামা খালের খনন কাজ প্রথম শুরু করে ফ্রান্স।
- ১৮৮১ সালে ফার্দিনান্দ দে লেসেপসের নেতৃত্বে ফরাসি কোম্পানি এই খনন কাজ শুরু করে।
- তবে, বিভিন্ন কারণে ফরাসি কোম্পানি এই খনন কাজ শেষ করতে পারেনি।
- পরবর্তীতে, যুক্তরাষ্ট্র এই খনন কাজের দায়িত্ব নেয় এবং ১৯১৪ সালে পানামা খাল নৌ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে।
'চর বিজয়' পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটার দক্ষিণ-পূর্বে বঙ্গোপসাগরের বুকে অবস্থিত একটি দ্বীপ। এটি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে এই দ্বীপটি আবিষ্কৃত হয় এবং বিজয়ের মাসে আবিষ্কারের কারণে এর নাম রাখা হয় 'চর বিজয়'। দ্বীপটি লাল কাঁকড়া, অতিথি পাখি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত।
- পৃথিবীতে মিঠাপানির যে ২২টি মাত্র জলাবন আছে, “রাতারগুল জলাবন” তার মধ্যে অন্যতম।
- এই জলাবনের আয়তন ৩,৩২৫.৬১ একর। 
- একে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট হিসাবেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।
- এর ৫০৪ একর এলাকাকে বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৩ সালে বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করে।

হাইল হাওর বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেটের মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার কিয়দাংশে অবস্থিত একটি বৃহদায়তন জলাভূমি।
আড়িয়াল বিল (Arial Beel) ঢাকার দক্ষিণে পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত প্রায় ১৩৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের একটি অবভূমি। বর্ষায় পানিতে টই টই, শীতে শুকিয়ে বিস্তীর্ণ শস্যক্ষেত। যেদিকে চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ।
গ্রান্ড খাল পৃথিবীর সবথেকে দীর্ঘতম খাল এর দৈর্ঘ্য ১৮০০ কিলোমিটার। সুত্রঃ ব্রিটানিকা।
» পৃথিবীর দীর্ঘতম খাল—গ্র্যান্ড খাল, চীন (দৈর্ঘ্য ১৭৭০ কিলোমিটার)।
» পৃথিবীর প্রাচীনতম কৃত্রিম খাল—গ্র্যান্ড খাল ।
» গ্র্যান্ড খাল অন্য যে নামে পরিচিত— বেইজিং-হাংজু গ্র্যান্ড খাল ।
» গ্র্যান্ড খাল অবস্থিত— চীনের বেইজিং এবং হ্যাংচ্যাং-এর মধ্যবর্তী স্থানে ।
» চীনের গ্র্যান্ড খালের খনন কাজ সম্পন্ন হয়—৬১০ খ্রিস্টাব্দে।

- পানামা খাল, ৫১ মাইল বা ৮২ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি জলপথ, আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে।
- এটি বিশ্ব বাণিজ্যে মালামাল পরিবহনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

- এই খালটির কারণে পানামার বিশাল ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে।
- আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করার মাধ্যমে এটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।

- শতাব্দী প্রাচীন এই খালটি ১৯০০ সালের শুরুর দিকে তৈরি করা হয়েছিল এবং ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত এর রক্ষণাবেক্ষণ যুক্তরাষ্ট্রের হাতে ছিল।
- পরে একটি চুক্তির মাধ্যমে খালটি যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হয়। অবশেষে, ১৯৯৯ সালে এর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পানামা সরকার গ্রহণ করে।

- কয়েক বছর বন্ধ থাকার পর ২০১৬ সালের জুনে পানামা খালকে আরো প্রশস্ত করা হয় এবং এটি পুনরায় জাহাজ চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
- প্রতি বছর প্রায় ১৪ হাজার জাহাজ এই খাল ব্যবহার করে। কন্টেইনারবাহী এসব জাহাজ প্রধানত গাড়ি, প্রাকৃতিক গ্যাস, সামরিক উপকরণসহ বিভিন্ন পণ্য পরিবহন করে।

তথ্যসূত্র: বিবিসি। 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- পানামা খাল মধ্য আমেরিকার দেশ পানামায় অবস্থিত।
- পানামা খাল খনন করে যুক্তরাষ্ট্র ১৯১৩ সালে।
- যুক্তরাষ্ট্র ১৫ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে খালটি পানামার নিকট হস্তান্তর করে।
 

∎তামাবিল:

তামাবিল বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলের সীমান্তবর্তী একটি এলাকা। এখান থেকে ভারতের পাহাড়, ঝর্ণা ছাড়াও অনেক দর্শনীয় স্থান অবলোকন করা যায়।


 

∎পানামা খাল:

পানামা খাল জাহাজ চলাচলের জন্য পানামা প্রজাতন্ত্রের ইস্থমাসে নির্মীত একটি খাল যা আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। ইস্থমাস বলতে দুটো বড় ভূখণ্ডকে সংযোগকারী সরু ভূমিকে বোঝায় যার অন্য দুই পাশে সাধারণত পানি থাকে।

পানামার ইস্থমাস উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশকে যুক্ত করে এবং আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে আলাদা করেছে।


১৪৯২ সালে কলম্বাস উত্তর আমেরিকা আবিষ্কার করেন। পানামা খাল উত্তর আমেরিকাকে দক্ষিণ আমেরিকা থেকে পৃথক করেছে। 
- পানামা খালকে বলা হয় প্রশান্ত মহাসগরের প্রবেশদ্বার । 
- এটি আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে ।
- দৈর্ঘ্য ৮০ কিমি ও প্রস্থে ৯১ মিটার হলেও এটি পৃথিবীর গরভীরতম (১৪ মিটার ) খাল । 
- ১৯৮১ সালে ফ্রান্স প্রথম খালটি খনন কাজ আরম্ভ করে। প্রকৌশলগত ক্রুটির কারণে ফান্স খাল খনন কাজ বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে ১৯০৪ সালে আমেরিকা খালটির খনন আরম্ভ করে এবং ১৯১৪ সালে সমাপ্ত করে। 
-  পরবর্তীতে ১৫ ডিসেম্বর ১৯৯৯ এটিকে পানামার নিকট হস্তান্তর করা হয় ।
- এ মহাদেশের মধ্য আমেরিকা থেকে মিসিসিপি অববাহিকা পর্যন্ত সুবিস্তৃত সমভূমি অঞ্চলকে প্রচুর পরিমাণে গম উৎপাদনের জন্য ‘বিশ্বের রুটির ঝুড়ি’ বলা হয়।

 

সুয়েজখালের দৈর্ঘ্য-১৬২ কিঃমিঃ


 

নামা খাল যুক্তরাষ্ট্র পানামাকে হস্তান্তর করে ১৯৯৯ এর-৩১ ডিসেম্বর


 

পানামা খাল ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৯ যুক্তরাষ্ট্র হস্তান্তর করে পানামার কাছে


 

পানামা খাল খনন করা হয় ১৯১৩ সালে


সুয়েজ খাল খনন কাজ শুরু হয় ১৮৫৯ সালে। খনন কাজ সেস হয় ১৮৬৯ সালে। সুয়েজ খাল জাতীয়করণ হয় ১৯৫৬ সালে।
ভূমধ্যসাগর ও লােহিত সাগরের মধ্যে সংযােগ স্থাপনকারী সুয়েজ খাল খনন শুরু হয় ২৪ এপ্রিল ১৮৫৯ । এটি প্রথম নৌ চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয় ১৮৬৯ সালের ১৭ নভেম্বর । মিশর এ খালটি জাতীয়করণ করে ২৬ জুলাই ১৯৫৬ ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

সুয়েজ খাল অবস্থিত মিশর এ


 

পানামা খাল সংযোগ করেছে-আটলান্টিককে প্রশান্ত মহাসাগরের সাথে


 

সুয়েজ খাল সংযোগ করেছে ভূ-মধ্যসাগরেকে লোহিত সাগরের সঙ্গে


 

উইল্যান্ড খাল কানাডায় অবস্থিত


 

গোটা খাল অবস্থিত ইতালীতে


- সুয়েজ খাল একটি কৃত্রিম সামুদ্রিক খাল যা লোহিত সাগরকে ভূমধ্যসাগরের সাথে যুক্ত করেছে। মিশরে অবস্থিত সুয়েজ খাল সিনাই উপদ্বীপকে মিশরের মূল খন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে।
- এটি লোহিত সাগরকে ভূমধ্যসাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে। 
- এটি সুয়েজের ইস্তমাসের মাধ্যমে ভূমধ্যসাগরকে লোহিত সাগরের সাথে যুক্ত করেছে এবং আফ্রিকা ও এশিয়াকে বিভক্ত করেছে। খালটি সিল্ক রোডের অংশ যা ইউরোপকে এশিয়ার সাথে সংযুক্ত করে।
- মিশর সুয়েজ খাল জাতীয়করণ করে ১৯৫৬ সালে, এর ফলে ইসরাইল, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের সাথে মিশরের যুদ্ধ বেধে যায় যা ‘দ্বিতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধ’ বা ‘সুয়েজ যুদ্ধ’ নামে পরিচিত।
- ফরাসি প্রকৌশলী ফার্দিনান্দ দ্য লেসেপ্সের উদ্যোগে ১৮৫৯ সালে সুযেজ খালের খননকার্য শুরু হয়। ১৮৬৯ সালের ১৭ নভেম্বর খালটি নৌ চলাচলের জন্যে উন্মুক্ত‍ করে দেওয়া হয়।

 

মিশর সুয়েজখাল জাতীয়করণ করেছিল-১৯৫৬ সালে


 

সুয়েজ খাল মিশর এ অবস্থিত


 

পানামা খাল আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে


-পানামা খাল আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে সংযুক্ত করেছে।
-এটি পৃথিবীর গভীরতম খাল। 
 -পানামা খাল দৈর্ঘ্যে ৮২ কিলোমিটার এটি উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশকে বিচ্ছিন্ন করে এবং আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

পানামা খালের মালিকানা১৯৯৯ সালে পানামার নিকট হস্তান্তর করা হয়


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0